শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

ইউনাইটেড হাসপাতালের অবহেলায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউনাইটেড হাসপাতালের অবহেলায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

মায়ের মৃত্যুর জন্য রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. জিয়াউদ্দিন হায়দার। ওই হাসপাতালের অবহেলার কারণেই তার মা মারা গেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। গত ২৩ এপ্রিল তার মা মাহমুদা খানম (৭৫) মারা যান।

ডা. হায়দার বলছেন, লাইফ সাপোর্টে থাকা একজন রোগীকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা ছাড়া অন্য হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটি একটি হত্যাকাণ্ড।

গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় গত ১২ এপ্রিল মধ্যরাতে মাহমুদা খানমকে ইউনাইটেড হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। কিন্তু লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় ১৪ এপ্রিল তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। এর পর তাকে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

ডা. জিয়াউদ্দিন হায়দার বর্তমানে কম্বোডিয়ায় আছেন। সেখান থেকে তিনি সাংবাদিকদের জানান, ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নীতিহীন, আইনবহির্ভূত ও কঠোর সিদ্ধান্তের কারণে আমার মায়ের মৃত্যু হয়েছে। আমাদের পরিবারে আমরা তিন ভাইসহ পাঁচজন ডাক্তার। একটি হাসপাতালের এমন অবহেলার কারণে আমাদের মায়ের মৃত্যু কোনোভাবেই আমরা মেনে নিতে পারছি না। আম্মার মৃত্যু নিয়ে দেশি-বিদেশি সিনিয়র ডাক্তার, মানবাধিকার সংগঠনের নেতা এবং আইনজীবীদের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তারাও স্বীকার করেছেন, এটা একটা হত্যাকাণ্ড।

তিনি জানান, গত ৫ এপ্রিল তার মায়ের নিউমোনিয়া ধরা পড়ে। কিন্তু ১১ এপ্রিল তার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা নিচে নামতে থাকে। এ অবস্থায় তাকে বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলেও করোনার ভয়ে সবাই ফিরিয়ে যে দেয়। পরে উত্তরার একটি ক্লিনিকে নিয়ে অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়। 

এরপর করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ রিপোর্ট এলে তাকে ১২ এপ্রিল মধ্যরাতে ইউনাইটেড হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। তাকে ভেন্টিলেটরের মাধ্যমে অক্সিজেন দেওয়া হয়। কারণ তার রক্তে তখন অক্সিজেনের মাত্রা ছিল ৫০ শতাংশেরও কম। 

ডা. হায়দার বলেন, ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ১৪ এপ্রিল আমার ভাইদের ডেকে বলে, আম্মার দ্বিতীয় কোভিড-১৯ পরীক্ষাটি পজিটিভ বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং তাকে এ হাসপাতাল থেকে সরিয়ে নিতে হবে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানত, যদি ভেন্টিলেটর থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় তবে আম্মা অপরিবর্তনীয় মস্তিষ্কের ক্ষতিতে ভুগবেন ও মৃত্যুবরণ করবেন। আমার ভাই, আত্মীয়স্বজন এবং কিছু বন্ধুবান্ধব অনুরোধ করলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আম্মাকে রিলিজ করে দেয়।

তিনি বলেন, কোনো মোবাইল ভেন্টিলেটরের সুবিধা ছাড়াই আম্মাকে ওখান থেকে কুয়েত মৈত্রী ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়।

এরপর কুয়েত মৈত্রী ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও আম্মার মস্তিষ্কের যে ড্যামেজ হয়েছে তা আর কাটিয়ে ওঠা ওনার পক্ষে সম্ভব হয়নি। উনি গভীর কোমায় চলে যান। ২৩ এপ্রিল বিকাল সাড়ে চারটায় আম্মা মারা যান।

ডা. জিয়া বলেন, ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে ভেন্টিলেটর খুলে দেওয়ার জন্য এবং যথাযথ অক্সিজেন ব্যবস্থায় আম্মাকে পরিবহন না করার জন্য ওনার মস্তিষ্কের অপূরণীয় ক্ষতি হয়। ফলশ্রুতিতে উনি চলে যান গভীর কোমায়। এর সাথে যোগ হয়েছিল কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের ডাক্তার-নার্স-আয়ার ভীতি, অমনোযোগিতা, অপ্রতুলতা আর অদক্ষতা এবং ঘায়ের মাধ্যমে (শুয়ে থাকতে থাকতে তার পিঠে ঘা হয়েছিল) সমগ্র শরীরে ছড়িয়ে পড়া ‘সেপসিস’, যা খুব দ্রুত আম্মার হৃদযন্ত্রকে আক্রান্ত করে এবং পরিশেষে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।

ডা. জিয়া বলেন, আমি জানি ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শক্তিশালী। কিন্তু ওদের কৃত অপরাধ চিকিৎসা সমাজের জন্য এক বিভীষিকাময় কলঙ্ক। এই কলঙ্কের কথা বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব বিবেকবান মানুষের জানা উচিত, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ওদের বিচার হওয়া উচিত এবং যাতে এভাবে স্বজন হারানোর জ্বালা ভবিষ্যতে কাউকে সহ্য করতে না হয়।

অভিযোগের বিষয়ে ইউনাইটেড হাসপাতালের চিফ অব কমিউনিকেশনস অ্যান্ড বিজনেস ডেভলপমেন্ট ডা. সাগুফা আনোয়ার বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালটি করোনা হাসপাতাল নয়। ওই রোগীর করোনা পজিটিভ আসায়় সরকারি নিয়ম মেনেই উনাকে সরকারি বরাদ্দকৃত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

বাংলানিউজকে তিনি আরও বলেন, ফেসবুকে ওনার ছেলেরাই লিখেছেন যে তার মাকে অন্য কোনো হাসপাতাল ভর্তি নিতে চায় নি। ওই পরিস্থিতিতে ইউনাইটেড হাসপাতাল কিন্তু তাকে ভর্তি করে নিয়েছে। তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়েছে। ভেন্টিলেটর দিয়ে চিকিৎসাও চলছিল। এ সময় আবার তার করোনা পরীক্ষা করা হলে পজেটিভ আসে। এ হাসপাতাল করোনা রোগীদের জন্য নয়। তাই সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তাকে রেফার করা হয়েছে। একজন করোনা রোগীকে হাসপাতালে রেখে বাকি ২০০ জন রোগীর জীবনের ঝুঁকি আমরা নিতে পারি না।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ওনার এক ছেলেকে ডেকে আমরা বুঝিয়ে বলেছি। তখন কিন্তু তারা কোনো অভিযোগ করেননি। রোগীকে যখন কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে রেফার করা হয়, তখন হাসপাতাল থেকে উনার অ্যাম্বুলেন্সসহ সবকিছু ঠিক করে দেওয়া হয়।’

ওই নারীর ছেলেদের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাননি বলেও তিনি দাবি করেন। 

অন্যদিকে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের সমন্বয়ক ডা. শিহাব উদ্দিন বলেন, ‘রোগীর বিষয়ে আমাদের কোনো অমনোযোগ ছিল না। তাকে যত্নসহকারে সেবা দেওয়া হয়েছে।ওই রোগী ভেন্টিলেটরে ছিলেন। যার কারণে তাকে নিয়মিত মুভ করানো যায়নি। ফলে তার শরীরে ঘা হয়েছিল। এ ধরনের রোগীকে যখন এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে নেওয়া হয়, তখন ভেন্টিলেটরসহ নিতে হয়। তা না হলে রোগীর ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।’

পুলিশ বলছে, সংশ্লিষ্ট থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। অভিযোগ এলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  

সূত্র : বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
সাইবার নিরাপত্তা আইনে অনলাইন জুয়া নিষিদ্ধ: আসিফ নজরুল
সাইবার নিরাপত্তা আইনে অনলাইন জুয়া নিষিদ্ধ: আসিফ নজরুল
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ঘনিষ্ঠ জাহাঙ্গীরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ঘনিষ্ঠ জাহাঙ্গীরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাতক্ষীরায় সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া সেই ইউএনওকে বদলি
সাতক্ষীরায় সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া সেই ইউএনওকে বদলি
সাবেক এমপি শম্ভুর স্ত্রীর ২ ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি শম্ভুর স্ত্রীর ২ ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
অবৈধ বাংলাদেশি নারী শ্রমিকদের বৈধতার আওতায় আনছে সৌদি : আসিফ নজরুল
অবৈধ বাংলাদেশি নারী শ্রমিকদের বৈধতার আওতায় আনছে সৌদি : আসিফ নজরুল
বিএনপির রাজনীতি করায় মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ দেন মন্ত্রী মোজাম্মেল
বিএনপির রাজনীতি করায় মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ দেন মন্ত্রী মোজাম্মেল
জলবায়ু অর্থায়ন ও আঞ্চলিক সহযোগিতার ওপর বাংলাদেশের গুরুত্বারোপ
জলবায়ু অর্থায়ন ও আঞ্চলিক সহযোগিতার ওপর বাংলাদেশের গুরুত্বারোপ
এটিএম আজহারের আপিলের পরবর্তী শুনানি বৃহস্পতিবার
এটিএম আজহারের আপিলের পরবর্তী শুনানি বৃহস্পতিবার
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে খালেদা জিয়া কখনো আপোস করেননি: কাদের গনি চৌধুরী
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে খালেদা জিয়া কখনো আপোস করেননি: কাদের গনি চৌধুরী
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
সর্বশেষ খবর
মেট গালায় নজর কাড়লেন প্রিয়াঙ্কা-নিক
মেট গালায় নজর কাড়লেন প্রিয়াঙ্কা-নিক

এই মাত্র | শোবিজ

সৌদি আরবে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে হজ পালনের চেষ্টা, আটক ৪২
সৌদি আরবে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে হজ পালনের চেষ্টা, আটক ৪২

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগেশ্বরীতে মাদরাসা ভিত্তিক বিট পুলিশিং অনুষ্ঠিত
নাগেশ্বরীতে মাদরাসা ভিত্তিক বিট পুলিশিং অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
১১ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শামিকে প্রাণনাশের হুমকি, ১ কোটি রুপি দাবি
শামিকে প্রাণনাশের হুমকি, ১ কোটি রুপি দাবি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট গালায় ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ খান
মেট গালায় ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ খান

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গাইবান্ধায় গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে ওয়ার্ল্ড ভিশনের মতবিনিময় সভা
গাইবান্ধায় গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে ওয়ার্ল্ড ভিশনের মতবিনিময় সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু চুক্তি স্থগিতকে মানবতাবিরোধী অপরাধ বললেন বিলওয়াল ভুট্টো
সিন্ধু চুক্তি স্থগিতকে মানবতাবিরোধী অপরাধ বললেন বিলওয়াল ভুট্টো

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার নিরাপত্তা আইনে অনলাইন জুয়া নিষিদ্ধ: আসিফ নজরুল
সাইবার নিরাপত্তা আইনে অনলাইন জুয়া নিষিদ্ধ: আসিফ নজরুল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম ব্যাবসায়ী-চাষী-উদ্যোক্তাদের নিয়ে সম্মেলন অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম ব্যাবসায়ী-চাষী-উদ্যোক্তাদের নিয়ে সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগের সরকার ব্যয়ের মহোৎসব করেছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগের সরকার ব্যয়ের মহোৎসব করেছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২০
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২০

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেনীতে গাঁজাসহ ৩ মাদক কারবারি আটক
ফেনীতে গাঁজাসহ ৩ মাদক কারবারি আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ঘনিষ্ঠ জাহাঙ্গীরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ঘনিষ্ঠ জাহাঙ্গীরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ববির প্রশাসনিক ভবনে তালা
উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ববির প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তামিম স্টাইলে চার-ছক্কা হাঁকালেন নায়ক বাপ্পী
তামিম স্টাইলে চার-ছক্কা হাঁকালেন নায়ক বাপ্পী

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়াটিয়ার ছুরিকাঘাতে বাড়ির মালিক খুন, গ্রেফতার ১
ভাড়াটিয়ার ছুরিকাঘাতে বাড়ির মালিক খুন, গ্রেফতার ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু গ্রেফতার, ৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু গ্রেফতার, ৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১
রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া সেই ইউএনওকে বদলি
সাতক্ষীরায় সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া সেই ইউএনওকে বদলি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধানের জমিসহ ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধানের জমিসহ ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি শম্ভুর স্ত্রীর ২ ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি শম্ভুর স্ত্রীর ২ ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমেক হাসপাতালে দালাল আটক
চমেক হাসপাতালে দালাল আটক

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সালমার কণ্ঠে শাহ আবদুল করিমের গান
সালমার কণ্ঠে শাহ আবদুল করিমের গান

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

অবৈধ বাংলাদেশি নারী শ্রমিকদের বৈধতার আওতায় আনছে সৌদি : আসিফ নজরুল
অবৈধ বাংলাদেশি নারী শ্রমিকদের বৈধতার আওতায় আনছে সৌদি : আসিফ নজরুল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে আইনজীবী পিতাকে খুন: ছেলেসহ ৩ জনের ফাঁসি
সিলেটে আইনজীবী পিতাকে খুন: ছেলেসহ ৩ জনের ফাঁসি

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে