শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

ইউনাইটেড হাসপাতালের অবহেলায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউনাইটেড হাসপাতালের অবহেলায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

মায়ের মৃত্যুর জন্য রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. জিয়াউদ্দিন হায়দার। ওই হাসপাতালের অবহেলার কারণেই তার মা মারা গেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। গত ২৩ এপ্রিল তার মা মাহমুদা খানম (৭৫) মারা যান।

ডা. হায়দার বলছেন, লাইফ সাপোর্টে থাকা একজন রোগীকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা ছাড়া অন্য হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটি একটি হত্যাকাণ্ড।

গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় গত ১২ এপ্রিল মধ্যরাতে মাহমুদা খানমকে ইউনাইটেড হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। কিন্তু লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় ১৪ এপ্রিল তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। এর পর তাকে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

ডা. জিয়াউদ্দিন হায়দার বর্তমানে কম্বোডিয়ায় আছেন। সেখান থেকে তিনি সাংবাদিকদের জানান, ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নীতিহীন, আইনবহির্ভূত ও কঠোর সিদ্ধান্তের কারণে আমার মায়ের মৃত্যু হয়েছে। আমাদের পরিবারে আমরা তিন ভাইসহ পাঁচজন ডাক্তার। একটি হাসপাতালের এমন অবহেলার কারণে আমাদের মায়ের মৃত্যু কোনোভাবেই আমরা মেনে নিতে পারছি না। আম্মার মৃত্যু নিয়ে দেশি-বিদেশি সিনিয়র ডাক্তার, মানবাধিকার সংগঠনের নেতা এবং আইনজীবীদের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তারাও স্বীকার করেছেন, এটা একটা হত্যাকাণ্ড।

তিনি জানান, গত ৫ এপ্রিল তার মায়ের নিউমোনিয়া ধরা পড়ে। কিন্তু ১১ এপ্রিল তার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা নিচে নামতে থাকে। এ অবস্থায় তাকে বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলেও করোনার ভয়ে সবাই ফিরিয়ে যে দেয়। পরে উত্তরার একটি ক্লিনিকে নিয়ে অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়। 

এরপর করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ রিপোর্ট এলে তাকে ১২ এপ্রিল মধ্যরাতে ইউনাইটেড হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। তাকে ভেন্টিলেটরের মাধ্যমে অক্সিজেন দেওয়া হয়। কারণ তার রক্তে তখন অক্সিজেনের মাত্রা ছিল ৫০ শতাংশেরও কম। 

ডা. হায়দার বলেন, ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ১৪ এপ্রিল আমার ভাইদের ডেকে বলে, আম্মার দ্বিতীয় কোভিড-১৯ পরীক্ষাটি পজিটিভ বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং তাকে এ হাসপাতাল থেকে সরিয়ে নিতে হবে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানত, যদি ভেন্টিলেটর থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় তবে আম্মা অপরিবর্তনীয় মস্তিষ্কের ক্ষতিতে ভুগবেন ও মৃত্যুবরণ করবেন। আমার ভাই, আত্মীয়স্বজন এবং কিছু বন্ধুবান্ধব অনুরোধ করলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আম্মাকে রিলিজ করে দেয়।

তিনি বলেন, কোনো মোবাইল ভেন্টিলেটরের সুবিধা ছাড়াই আম্মাকে ওখান থেকে কুয়েত মৈত্রী ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়।

এরপর কুয়েত মৈত্রী ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও আম্মার মস্তিষ্কের যে ড্যামেজ হয়েছে তা আর কাটিয়ে ওঠা ওনার পক্ষে সম্ভব হয়নি। উনি গভীর কোমায় চলে যান। ২৩ এপ্রিল বিকাল সাড়ে চারটায় আম্মা মারা যান।

ডা. জিয়া বলেন, ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে ভেন্টিলেটর খুলে দেওয়ার জন্য এবং যথাযথ অক্সিজেন ব্যবস্থায় আম্মাকে পরিবহন না করার জন্য ওনার মস্তিষ্কের অপূরণীয় ক্ষতি হয়। ফলশ্রুতিতে উনি চলে যান গভীর কোমায়। এর সাথে যোগ হয়েছিল কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের ডাক্তার-নার্স-আয়ার ভীতি, অমনোযোগিতা, অপ্রতুলতা আর অদক্ষতা এবং ঘায়ের মাধ্যমে (শুয়ে থাকতে থাকতে তার পিঠে ঘা হয়েছিল) সমগ্র শরীরে ছড়িয়ে পড়া ‘সেপসিস’, যা খুব দ্রুত আম্মার হৃদযন্ত্রকে আক্রান্ত করে এবং পরিশেষে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।

ডা. জিয়া বলেন, আমি জানি ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শক্তিশালী। কিন্তু ওদের কৃত অপরাধ চিকিৎসা সমাজের জন্য এক বিভীষিকাময় কলঙ্ক। এই কলঙ্কের কথা বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব বিবেকবান মানুষের জানা উচিত, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ওদের বিচার হওয়া উচিত এবং যাতে এভাবে স্বজন হারানোর জ্বালা ভবিষ্যতে কাউকে সহ্য করতে না হয়।

অভিযোগের বিষয়ে ইউনাইটেড হাসপাতালের চিফ অব কমিউনিকেশনস অ্যান্ড বিজনেস ডেভলপমেন্ট ডা. সাগুফা আনোয়ার বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালটি করোনা হাসপাতাল নয়। ওই রোগীর করোনা পজিটিভ আসায়় সরকারি নিয়ম মেনেই উনাকে সরকারি বরাদ্দকৃত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

বাংলানিউজকে তিনি আরও বলেন, ফেসবুকে ওনার ছেলেরাই লিখেছেন যে তার মাকে অন্য কোনো হাসপাতাল ভর্তি নিতে চায় নি। ওই পরিস্থিতিতে ইউনাইটেড হাসপাতাল কিন্তু তাকে ভর্তি করে নিয়েছে। তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়েছে। ভেন্টিলেটর দিয়ে চিকিৎসাও চলছিল। এ সময় আবার তার করোনা পরীক্ষা করা হলে পজেটিভ আসে। এ হাসপাতাল করোনা রোগীদের জন্য নয়। তাই সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তাকে রেফার করা হয়েছে। একজন করোনা রোগীকে হাসপাতালে রেখে বাকি ২০০ জন রোগীর জীবনের ঝুঁকি আমরা নিতে পারি না।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ওনার এক ছেলেকে ডেকে আমরা বুঝিয়ে বলেছি। তখন কিন্তু তারা কোনো অভিযোগ করেননি। রোগীকে যখন কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে রেফার করা হয়, তখন হাসপাতাল থেকে উনার অ্যাম্বুলেন্সসহ সবকিছু ঠিক করে দেওয়া হয়।’

ওই নারীর ছেলেদের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাননি বলেও তিনি দাবি করেন। 

অন্যদিকে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের সমন্বয়ক ডা. শিহাব উদ্দিন বলেন, ‘রোগীর বিষয়ে আমাদের কোনো অমনোযোগ ছিল না। তাকে যত্নসহকারে সেবা দেওয়া হয়েছে।ওই রোগী ভেন্টিলেটরে ছিলেন। যার কারণে তাকে নিয়মিত মুভ করানো যায়নি। ফলে তার শরীরে ঘা হয়েছিল। এ ধরনের রোগীকে যখন এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে নেওয়া হয়, তখন ভেন্টিলেটরসহ নিতে হয়। তা না হলে রোগীর ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।’

পুলিশ বলছে, সংশ্লিষ্ট থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। অভিযোগ এলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  

সূত্র : বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
কেউই চান না দুর্নীতির অবসান হোক : জ্বালানি উপদেষ্টা
কেউই চান না দুর্নীতির অবসান হোক : জ্বালানি উপদেষ্টা
শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটি’র ব্যবস্থাপনায় ‘বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস’ উদযাপিত
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটি’র ব্যবস্থাপনায় ‘বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস’ উদযাপিত
‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’
‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন
সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন
বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের
ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি
জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি
রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা
আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু
চট্টগ্রামে করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনার হাওরাঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে
নেত্রকোনার হাওরাঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের
সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় প্রশ্নপত্র ফাঁস : জড়িতদের শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের
নওগাঁয় প্রশ্নপত্র ফাঁস : জড়িতদের শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে
হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে সামাজিক-রাজনৈতিক সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সামাজিক-রাজনৈতিক সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক
গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ
মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগর উত্তাল, মহিপুর-আলীপুর আড়ৎ ঘাটে নোঙর শত শত ট্রলার
বঙ্গোপসাগর উত্তাল, মহিপুর-আলীপুর আড়ৎ ঘাটে নোঙর শত শত ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরের ৩৩টি আসনে জয়ের লক্ষ্যে মাঠে জামায়াত
রংপুরের ৩৩টি আসনে জয়ের লক্ষ্যে মাঠে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাশুড়িকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ
শাশুড়িকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল