শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২২, রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২০

‘মহানবী (স.) মানবতা ও টেকসই উন্নয়নের পথপ্রদর্শক’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘মহানবী (স.) মানবতা ও টেকসই উন্নয়নের পথপ্রদর্শক’

মানবতার পথপ্রদর্শক ছিলেন মহানবী হজরত মোহাম্মদ (স.)। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) মতো আধুনিক সনদেও তার শিক্ষা ফুটে উঠেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কাজেও হজরত মোহাম্মদ (স.) এর শিক্ষা প্রতিফলিত হয়েছে। 

ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষে শনিবার (২১ নভেম্বর) ফেডারেশন অব চেম্বার অব কর্মাস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই) আয়োজিত ‘এফবিসিসিআই ক্লাউড স্কলার কনক্লেভ অন লাইফ অ্যান্ড টিচিংস অব প্রফেট, মেসেঞ্জার অব পিস হজরত মোহাম্মদ (স.)’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বক্তারা এই অভিমত তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এম আবদুল মোমেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম। অনুষ্ঠানে প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, ইন্দোনেশিয়ার আল আযহার ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. আসেপ সাইফুদ্দিন, নাইজেরিয়ার ইসলামিক স্কলার শেখ আবুবকর এস মোহাম্মদ এবং তুরস্কের দ্য ইকোনমিক পলিসি রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর ও হিতিত ইউনিভার্সিটি স্কুল অব ডিভাইনিটির সহযোগী অধ্যাপক ড. হিলমি ডেমির। 

অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. মুনতাকিম আশরাফ। এফবিসিসিআইয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহফুজুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি রেজাউল করিম রেজনু, মীর নিজাম উদ্দিন, নিজাম উদ্দিন রাজেশ ও পরিচালকবৃন্দ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বিশ্ব এক উদ্বেগপূর্ণ, হতাশাজনক এবং অস্থির সময় পার করছে। পরিতাপের বিষয় হলো, আমরা মুসলিম এবং ইসলামের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন, কুৎসামূলক, বৈষম্যমূলক ও বর্ণবাদী মনোভাব-আচরণের মাধ্যমে ইসলামোফোবিয়ার ক্রম বৃদ্ধি দেখতে পারছি। অথচ আমাদের নবী (স.) সব ধর্মের অনুসারীদের প্রতি সহনশীলতা ও সহানুভূতি প্রদর্শনে অগ্রদূত ছিলেন।

তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়ন ইসলামের জন্য নতুন নয়। পবিত্র কোরান ও হাদিসে মানুষের শারীরিক ও আধ্যত্মিক কল্যাণের কাঠামো দেওয়া আছে। কোরআনে অন্তত ৫০০ আয়াত আছে, যা আমাদের পরিবেশের সঙ্গে আচরণ নিয়ে শিক্ষা দেয়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি আমাদের অভূতপূর্ব অবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে। একজন মুসলিম হিসেবে সব মানুষের প্রতি সদয় হওয়া আমাদের কর্তব্য।

এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, মহানবী (স.) মানুষকে বাড়িতে, সমাজে ও অন্যান্য ধর্মের প্রতি মানবিক হওয়া, কাজে দায়িত্বশীল হওয়া এবং সম্পর্কের প্রতি যত্মশীল হওয়ার বৈশ্বিক বার্তা দিয়ে গেছেন। একজন শিক্ষক হিসেবে মহানবীর (স.) অনেক অতুলনীয় গুণাবলি ছিল, যা সামগ্রিকভাবে তার আচরণ, বক্তব্য ও কাজের দ্বারা প্রতিফলিত হয়েছে। চারিত্রিক দিক থেকে বিবেচনা করলে দেখা যায়, তার মধ্যে মানসিক ধীরতা, দূরদর্শী চিন্তা ও কর্ম অনুযায়ী বিচারের গুণ ছিল। হুদাইবিয়ার সন্ধি ও মদিনা সনদের ঘটনায় তার এসব গুণবলি প্রতিফলিত হয়েছে। এগুলো ছিল মানবীয় গুণাবলির ধারক, যা জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার মতো আধুনিক বিভিন্ন সনদে অনুসৃত হয়েছে।

তিনি বলেন, চলতি বছর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উদযাপিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন, নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতায় হযরত মোহাম্মদ (স.) এর শিক্ষা প্রতিফলিত হয়েছে, যা গতিশীল অর্থনীতি, সামাজিকভাবে নারীর সমঅধিকার, স্বাধীনতাপূর্ব সময়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং স্বাধীনতা অর্জনের পর ১৯৭৫ পর্যন্ত জাতীয় উন্নয়নে কৌশলে ফুটে উঠেছে। এ ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মধ্যম আয়ের দেশের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি আমরা কোভিড-১৯ এর ঝাঁকুনি সামলে নিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য হলো আগামী দুই বছরের মধ্যে কোভিড পূর্ব উন্নয়নের ধারায় ফিরে যাওয়া।

প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, ব্যক্তির পারলৌকিক মুক্তি ছাড়া সমাজে ধর্মের তিনটি ভূমিকা আছে। প্রথমত আচার ও বিশ্বাস ভাগাভাগির মাধ্যমে ধর্ম মানুষের মধ্যে সামাজিক ঐক্য ধরে রাখে। দ্বিতীয়ত ধর্মভিত্তিক নৈতিকতা সামাজিক নিয়ন্ত্রণ ও স্বাচ্ছন্দ্য বজায় রাখে এবং সবর্শেষ এটি অস্তিত্ব সম্পর্কীয় যে কোনো প্রশ্নের উত্তর উদ্দেশ্য নির্ধারণ করে দেয়।

তিনি বলেন, ধর্মীয় মূল্যবোধ কমতে থাকায় বিশ্বব্যাপী অসহিঞ্চুতা ও অন্য ধর্মের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন বাড়ছে। হযরত মোহাম্মাদ (স.) এ ধরনের মানবসৃষ্ট সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন এবং নিয়ন্ত্রণে এনেছিলেন।

ইন্দোনেশিয়ার আসেপ সাইফুদ্দিন বলেন, ইসলামে মহামারি মোকাবিলাসহ সব সমস্যার সমাধান আছে। রোগের প্রাদুর্ভাব ঠেকানোর জন্য কোয়ারেন্টাইন খলিফা উমর ইবনে খাততাবের (রা.) সময়ে প্রথম কার্যকর করা হয়।

নাইজেরিয়ার ইসলামিক স্কলার শেখ আবুবকর এস. মোহাম্মদ বলেন, আইয়ামে জাহিলিয়াতের সময় নারীদের সঙ্গে বিরুপ আচরণ করা হত। তাদের সব ধরনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। এমনকি কন্যা সন্তানকে জীবিত কবর দেওয়া হত। মহানবী হয়রত মোহাম্মদ (স.) এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ান। তিনি নারীদের স্বাধীনতা ও মুক্তির অনুমোদন করে এমন সমাজের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন, যা তার আগে কেউ করেনি।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
তিন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধনে শিক্ষকদের পরামর্শ চেয়েছে মন্ত্রণালয়
তিন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধনে শিক্ষকদের পরামর্শ চেয়েছে মন্ত্রণালয়
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
সর্বশেষ খবর
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড
জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক