শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৪, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ভ্যাকসিন যুগে গোটা বিশ্ব

টিকা প্রয়োগ প্রস্তুতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নিয়োগ হয়নি স্বেচ্ছাসেবী, প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি স্বাস্থ্যকর্মীদের, পরিবহন সংরক্ষণ ও বিপণনের প্রস্তুতি ঢিমেতালে, কেনা হয়নি এডি-সিরিঞ্জ সেইফটি বক্স
মানিক মুনতাসির
অনলাইন ভার্সন
টিকা প্রয়োগ প্রস্তুতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন ক্রয়, পরিবহন, বিপণন, সংরক্ষণ ও প্রয়োগ প্রস্তুতিতে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বের অন্য দেশ, এমনকি প্রতিবেশী ভারতও এ নিয়ে প্রস্তুতি প্রায় শেষ করে ফেলেছে। অথচ বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ এ কাজের জন্য এখনো স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ প্রক্রিয়াই শুরু করতে পারেনি। স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণের পরিকল্পনা ঠিক করা হলেও প্রশিক্ষণ এখনো শুরু হয়নি। টিকা প্রয়োগের জন্য কেনা হয়নি অটো ডিজেবল (এডি) সিরিঞ্জ। টিকা পরিবহনের জন্য সেইফটি বক্স ও কোল্ড চেইন ইকুইপমেন্ট সংগ্রহের কাজও চলছে ধীরগতিতে। টিকা দেশে আসার পর কোথায় সংরক্ষণ করা হবে তাও এখনো নির্ধারিত হয়নি। বলা হচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি বা ইপিআই পরিচালিত কার্যক্রমের আওতায় এ করোনার টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। এ জন্য অবশ্য জেলা-উপজেলা শহরের ইপিআই কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িতদের প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। কিন্তু তারা কীভাবে এ কার্যক্রম পরিচালনা করবেন, এর জন্য কী ধরনের প্রস্তুতির প্রয়োজন হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো কিছুই জানানো হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি ফাইজারের উৎপাদিত টিকা বাংলাদেশের মতো দেশে অন্তত মাইনাস ৭০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হবে। এ জন্য গড়ে তুলতে হবে কোল্ড চেইন ইকুইপমেন্ট ব্যবস্থাপনা। এদিকে করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কারের প্রথম ধাপে টিকা পেতে বাংলাদেশ জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এ জন্য সরকার ইতিমধ্যে ভারতীয় একটি কোম্পানির সঙ্গে প্রাথমিক চুক্তিও করেছে। ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড এবং বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সঙ্গে সরকার সমঝোতা স্মারক সই করেছে ৫ নভেম্বর। সমঝোতা অনুযায়ী সিরাম ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসকে অক্সফোর্ডের তৈরি সার্স-কভ-২ এজেডডি ১২২২ (অক্সফোর্ড/অ্যাস্ট্রাজেনিকা ভ্যাকসিন) সরবরাহ করবে। এ ছাড়া আরেক ওষুধ কোম্পানি ইনসেপ্টার সঙ্গে এরই মধ্যে চীনের সিনোভ্যাক কোম্পানির সমঝোতা হয়েছে বাংলাদেশে তাদের টিকা উৎপাদনের জন্য। ভারতের বায়োটেক ও সানোফির টিকার ট্রায়ালের বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেকের টিকার ট্রায়ালের দায়িত্ব নিয়েছে আন্তর্জাতিক উদরাময় রোগ গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)।

এদিকে অর্থ বিভাগ থেকে ১৬ নভেম্বর ভ্যাকসিন কিনতে ৬৩৫ কোটি টাকা ছাড় করা হয়েছে। বুধবার জরুরি প্রয়োজনের ভিত্তিতে কোনো দরপত্র ছাড়াই সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ভ্যাকসিন কেনার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এরপর সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার কমিটির অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। হয়তো চলতি সপ্তাহে ক্রয় কমিটিতে এটি অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে।

জানা গেছে, করোনা মহামারী মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি ফাইজার ও জার্মানির কোম্পানি বায়োএনটেকের যৌথভাবে তৈরি টিকায় আশার আলো দেখতে শুরু করেছে বিশ্ব। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসার্থে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে এ দুটি কোম্পানির তৈরি টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাজ্য। চলতি সপ্তাহ থেকেই দেশটি স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্কসহ অতি ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের মধ্যে এ টিকার প্রয়োগ শুরু করতে যাচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। শুধু যুক্তরাজ্যসহ নয়, যুক্তরাষ্ট্রও নিয়ন্ত্রক সংস্থা খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন এফডিএর অনুমোদন সাপেক্ষে চলতি মাসের মাঝামাঝি থেকে এ টিকার প্রয়োগ শুরু করতে যাচ্ছে বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে।
এখানে শুধু যুক্তরাজ্যই নয়, এবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ইউরোপীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল ইইএর অন্য দেশগুলোও ফাইজার ও বায়োএনটেক এবং মডার্নার টিকার অনুমোদন দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ফাইজার ও বায়োএনটেকের টিকার ব্যাপারে ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে আর মডার্নার টিকার ব্যাপারে আগামী বছর ১২ জানুয়ারির মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে তারা। ইইউ ও ইইএভুক্ত ৩১টি দেশের অধিকাংশই তাদের নাগরিকদের বিনামূল্যে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশগুলো প্রাথমিকভাবে স্বাস্থ্যকর্মী, বয়স্ক ব্যক্তি ও শারীরিক নানা সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে বলে ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোল ইসিডিসির এক জরিপে উঠে এসেছে।

জানা গেছে, টিকা পেতে অনেক দেরি হওয়ার বিষয়টি মাথায় রেখে এত দিন এ টিকা প্রয়োগ প্রস্তুতি ঢিমেতালে চলছিল। এরপর অক্টোবরের শেষ দিকে টিকার প্রয়োগ প্রস্তুতির ব্যাপারে নড়েচড়ে বসে সরকার। চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে টিকা পাওয়া যাবে এমন সম্ভাবনা সামনে রেখে নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োগ প্রস্তুতি শেষ করার পরিকল্পনা নেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এখনো প্রস্তুতির গোড়াতেই রয়ে গেছে বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদফতর, মন্ত্রণালয়, ইপিআই কর্তৃপক্ষ, ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর, রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও বিভাগগুলো এক হয়ে কাজ করছে।

টিকার সংরক্ষণ, পরিবহন ও অগ্রাধিকার নির্ধারণ, ক্রয় পদ্ধতি, টিকা প্রয়োগের কর্মী ও তাদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি গাইডলাইন তৈরির কাজ চলছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউনিসেফের সহায়তায় স্বাস্থ্য অধিদফতর এ কাজ করছে। বিশেষজ্ঞরাও আছেন এ কাজের সঙ্গে। মোট নয়টি টিমে ভাগ হয়ে চলছে এ কাজ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার টিকাকেন্দ্রিক গাইডলাইন ধরে এ জন্য একটি গাইডলাইনও তৈরি করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চলতি ডিসেম্বরের মধ্যেই কভিডের টিকা আসতে পারে। সেদিকে নজর রেখেই আমরা সামগ্রিক কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছি। টিকার প্রয়োগ কার্যকরের প্রস্তুতির কাজও চলছে। পর্যায়ক্রমে স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে আবিষ্কারের প্রথম ধাপেই টিকা পাবে বাংলাদেশ।’ সূত্র জানান, বর্তমানে সারা দেশে ইপিআইয়ে যারা আছেন তাদের মাধ্যমেই সরকারি ব্যবস্থাপনায় করোনাভাইরাসের টিকা প্রয়োগের পরিকল্পনা আছে। অবশ্য জনবলে কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। এ কার্যক্রমের আওতায় পদ রয়েছে ২২ হাজার আর কর্মরত আছেন ১৭ হাজার। বাকি ৫ হাজারের মতো পদ শূন্য রয়েছে। এত কম সময়ের মধ্যে এতসংখ্যক কর্মী নিয়োগ দেওয়াও প্রায় অসম্ভব। এ জন্য অতিরিক্ত প্রয়োজনীয়সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ করা হবে। তাদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে এ কার্যক্রমের প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুসারে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গঠিত টিকা সমন্বয় উদ্যোগ বা কোভ্যাকসের শর্ত ও নীতিমালা অনুসারে বাংলাদেশ মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ টিকা কোভ্যাকস থেকে পাবে। সে হিসাবে ৩ কোটি ৪০ লাখ মানুষের জন্য টিকা আসবে বাংলাদেশে। দুই ডোজের টিকা হলে লাগবে ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ। অবশ্য এর পুরোটা এক ধাপে আসবে না। একাধিক কিস্তিতে আসবে। কোভ্যাকসের নির্ধারিত দাম অনুসারে প্রতি ডোজ টিকার জন্য দিতে হবে ১ দশমিক ৬ ডলার থেকে ২ ডলার পর্যন্ত। সে হিসাবে প্রতি ডোজের দাম ২ ডলার ধরা হয়েছে। দুই ডোজের জন্য জনপ্রতি ধরা হয়েছে ৪ ডলার করে। আর এর সঙ্গে পরিবহন ও অন্যান্য খরচ বাবদ জনপ্রতি ধরা হয়েছে ২ ডলার করে। অর্থাৎ কোভ্যাকসের টিকা প্রয়োগে মাথাপিছু খরচ ধরা হয়েছে প্রাথমিকভাবে ৫ থেকে ৬ ডলার করে। তবে বেসরকারি কোনো কোম্পানির কাছ থেকে যদি সরকার টিকা কেনে, এর দাম অনেক বেশি পড়বে। বেসরকারি কোম্পানিও বেসরকারি পর্যায়ে টিকা বিক্রি করলে এর দাম কয়েক গুণ বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যদিও সরকারের তরফ থেকে দাম বেঁধে দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। অবশ্য স্বাস্থ্য অধিদফতর হিসাব-নিকাশ করে এখন পর্যন্ত প্রতি জনের কাছে ৫ ডলারে ভ্যাকসিন বিক্রির প্রাথমিক সিদ্ধান্তও নিয়ে রেখেছে। মন্ত্রণালয়সূত্র জানান, মডার্না ও ফাইজারের সঙ্গে দেশের একাধিক ওষুধ কোম্পানির যোগাযোগ রয়েছে। ওই দুই কোম্পানি বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর বিষয়টি মাথায় রেখে তাদের টিকা সরবরাহ ব্যবস্থার সঙ্গেই কোল্ড চেইন ব্যবস্থা যুক্ত করার চিন্তা করছে বলে সরকারকে জানানো হয়েছে। অর্থাৎ যে দেশে ওই টিকা যাবে সে দেশে ওই কোম্পানি নিজেরাই কোল্ড চেইনের দায়িত্ব পালন করবে। এটা করা হলে বাংলাদেশের মতো সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর জন্য বেশ সুবিধাই হবে। অন্যথায় কোল্ড চেইন মেইনটেইন করে টিকা বিপণন, পরিবহন, প্রয়োগ করা বাংলাদেশের জন্য হবে কঠিন চ্যালেঞ্জ। কেননা তেমন উন্নত অবকাঠামো এখনো গড়ে ওঠেনি। আর সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে এর জন্য উন্নত প্রস্তুতি সম্পন্ন করাও হবে বেশ কঠিন।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতিটি দেশের অবকাঠামো প্রয়োজনীয়তা বুঝতে বিশ্বজুড়ে সরকারগুলোর সঙ্গে কাজ করছে সংস্থাটি। দেশগুলোকে লজিস্টিক্যাল সাপোর্ট দেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার। ফাইজার বলছে, ‘ভারতে আমাদের টিকার ব্যবহার শুরুর ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।’ ফাইজারের করোনা ভ্যাকসিন মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হবে। আর এ বিষয়টি অবকাঠামো বিবেচনায় ভারত ও বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলেও বিশেষজ্ঞরা সতর্কবার্তা দিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
সর্বশেষ খবর
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের
শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন
ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক
ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!
বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!

মাঠে ময়দানে