শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, সোমবার, ১১ অক্টোবর, ২০২১

বেরিয়ে আসে তিনটি মানুষের মাথা

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
বেরিয়ে আসে তিনটি মানুষের মাথা

ঢাকার মিন্টো রোডের গোয়েন্দা দফতর। থমথমে পরিবেশ। গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের মুখে হাসি থাকলেও টেনশন ভর করেছে তাদের মধ্যে। দেশের সবচেয়ে দুর্ধর্ষ প্রভাবশালী ডন এখন তাদের কব্জায়। একটি রুমে বসিয়ে রাখা হয়েছে। একটু পরই জেরা শুরু হবে। গোয়েন্দারা তখনো দ্বিধা-দ্বন্দ্বে। এই বুঝি সরকারের পক্ষ থেকে কোনো নির্দেশনা আসবে। হয়তো ছেড়ে দিতে বলা হবে। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা যোগাযোগ করছেন সদর দফতরে। তারা এই ডনের ব্যাপারে সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ চায় না। কারণ, অনেক কাঠখড়ি পোড়াতে হয়েছে এই ভয়ংকর সন্ত্রাসীকে ধরার জন্য। জীবনবাজি রাখতে হয়েছে। এদিক থেকে সেদিক হলে, প্রাণ দিতে হতো পুলিশ গোয়েন্দাদের। এসব কিছু নিয়ে গোয়েন্দারা টেনশনে। অস্থির সময় পার করছেন তারা। এমন সময়ে পুলিশ সদর দফতর থেকে খবর আসল। বলা হলো, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো হস্তক্ষেপ করা হবে না। গোয়েন্দাদের তখন খুশির আর সীমা নেই।  ১৯৮২ সালের জানুয়ারির শীতের এক সকালে এক শ্বাসরুদ্ধকর

অভিযানের পর গ্রেফতার হয়েছিলেন তৎকালীন ভয়ংকর এক সন্ত্রাসী। পুলিশের তাড়া খেয়ে পালাচ্ছিলেন দুর্ধর্ষ গাল কাটা কামাল। এফডিসি থেকে বেরিয়ে ট্রাকস্ট্যান্ড হয়ে তেজগাঁও শিল্পএলাকায় যাওয়ার সময় পুলিশ তাকে ধাওয়া করে। একে একে ১১টি দেয়াল টপকেও শেষ রক্ষা হয়নি। ধরা তাকে পড়তেই হয়েছিল পুলিশের কাছে দুর্ধর্ষ এই ডনকে। মধ্যরাতে গোয়েন্দা দফতরে সেই গাল কাটা কামালকে জেরা শুরুর প্রস্তুতি চলছে। আর যিনি তাকে জেরা করবেন, তিনি হলেন গোয়েন্দা পুলিশের দুর্ধর্ষ অফিসার সহকারী কমিশনার (এসি) আকরাম হোসাইন। ছোট্ট কক্ষটিতে আলো আঁধারের আবেশ। মাঝে একটি চেয়ার। সেখানে বসা এসি আকরাম। তার পেছনে আরও তিন কর্মকর্তা দাঁড়ানো। আর তাদের সামনে ফ্লোরে বসা ভয়ংকর ডন কামাল। হাতে তার হ্যান্ডকাফ। চোখ বাঁধা। অনেক করেছিস। তোর দিন শেষ হয়ে গেছে। এবার তুই বলবি খুনের সব ইতিহাস। এসি আকরাম জানতে চান। মাথা নিচু করে থাকে কামাল। জবাব দেয় না। একবার হুংকার দিয়ে বলে, আমার পরিচয় কি জানেন না আপনারা? আমি কে, আমার পরিচয় কি, আমি কাদের লোক- এসব আগে জানুন। তারপর প্রশ্ন করুন। আপনার বিপদ হবে অফিসার! এ কথা শোনার সঙ্গে সঙ্গেই মাথায় যেন রক্ত উঠে যায় একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার। তিনি এসি আকরামের পেছন থেকে লাফিয়ে সজোরে লাথি মারেন কামালের বুকে। আকস্মিক হামলায় কামাল ছিটকে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এরপরই গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, তুই যা ভাবছিস, সব ভুল। কোনো মন্ত্রী, এমপি তোর সঙ্গে আর নেই। কেউ আসবে না তোর জন্য। তোর দিন শেষ হয়ে গেছে। চৌকশ পুলিশ অফিসার আকরাম হোসাইন ওই সময়ে সাত দিনের মধ্যে টিকাটুলী, গোপীবাগ ও সূত্রাপুর এলাকা থেকে নিখোঁজ যুবদল নেতা জাফর ও রানাকে হত্যার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। প্রথমে কামাল অস্বীকার করলেও পরে সব স্বীকার করতে বাধ্য হয়। খুনের পর কোথায় তাদের লাশ ফেলা হয়েছে তা জানতে চান আকরাম হোসাইন। এ ছাড়া সূত্রাপুরের ব্যবসায়ী তারই বন্ধু ফিরোজ আলম মামুনকে কেন খুন করা হয়েছে তাও জানতে চান।

দোর্দ- প্রতাপশালী গাল কাটা কামালের সামনে যখন একের পর এক হত্যাকান্ডগুলোর বিস্তারিত তুলে ধরছিলেন আকরাম হোসাইন, তখন গাল কাটা কামাল মাথা নিচু করে বসেছিলেন। কোনো প্রশ্নেরই উত্তর দিচ্ছিলেন না।
তাকে আবারও জানানো হয়, এখন রক্ষা করতে কোনো মন্ত্রী- নেতা আসবেন না। পুরান ঢাকার সন্ত্রাসের মূর্তিমান আতংক গাল কাটা কামাল অনেকটা অসহায় হয়ে পড়ে। এরপর আস্তে আস্তে মুখ খুলতে শুরু করে। ভোররাতে তাকে নিয়ে বের হন টিকাটুলীর অভয় দাশ লেন ও শহীদ নবী উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। যেটাকে সে খুনখারাবির আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করত। এক সময় তার প্রিয় এই এলাকায় যখন হিংস্র বাঘের মতো দুই হাতে অস্ত্র উঁচিয়ে বাইক চালিয়ে মহড়া দিত। যার সঙ্গেই শত্রুতা থাকত, তাকে প্রকাশ্যে গুলি করত অথবা তুলে নিয়ে যেত। সেই সাম্রাজ্যেই হিংস্র দানবটির হাতে হ্যান্ডকাপ। যে কোমরে থাকত অস্ত্র সেই কোমরে বাঁধা মোটা রশি। পুলিশের গাড়ি থেকে নামানোর সময় অনেকের কাছেই বিষয়টি অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটাই ছিল সন্ত্রাসী জীবনের উত্থান-পতনের বাস্তবতা।

যুবদল নেতা জাফর, রানাসহ আরও অনেককেই হত্যার পর শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে গানি ব্যাগে ভরে অভয় দাশ লেনের যে পুকুরটিতে ফেলে দিয়েছিল তা দেখিয়ে দেয় গাল কাটা কামাল। খবর দেওয়া হয় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে। গাল কাটা কামালের অসহায়ত্তের দৃশ্যটি এক নজর দেখতে উৎসুক জনতা জড়ো হতে থাকে। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল গাল কাটা কামালের দেখানো জায়গাগুলোর পানির নিচে ডুব দিয়ে দিয়ে তল্লাশি চালাতে থাকে মানুষের কাটা মস্তকের সন্ধানে। বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা, সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত। একে একে ছোট ব্যাগ উদ্ধার করে নিয়ে আসছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা। ভিতর থেকে বের করা হচ্ছে মানুষের কাটা মস্তক। এভাবেই তিনটি মস্তক উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে দুটি মাথা ছিল সপ্তাহ খানেক আগে খুন করা আবদুল খালেক রানা আর জাফরের। আরেকটি বেশি দিনের পুরনো মাথার কঙ্কাল। রাতেই ডিবি অফিসে জিজ্ঞাবাদে গাল কাটা কামাল তারই বন্ধু সূত্রাপুর থানা যুবদলের নেতা ফিরোজ আলম মামুনকেও খুনের কথা স্বীকার করেন। সূত্রাপুরে তার সঙ্গে থাকা জোড়া খুনে তার সঙ্গী আবুল কাশেম মানিক, মহিউদ্দিন আহম্মেদ ঝিন্টু ও শহীদ হোসেনসহ অর্ধডজন সহযোগীর নাম জানায়। আকরাম হোসাইন তার স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালান। বেশ কিছু অস্ত্র ও কয়েকজনকে আটক করা হয়। এর মাস দুই পরই দেশে সেনাশাসন জারি করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। বিচারপতি সাত্তারের সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়। দেশ শাসনের দায়িত্ব নেন সেনাপতি এরশাদ। গাল কাটা কামাল, দিলা, মোখলেস, ইমদুসহ অর্ধডজন কুখ্যাত খুনির সামরিক আদালতে বিচার শুরু হয়। ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ সামরিক ট্রাইব্যুনালে সূত্রাপুরের জোড়া খুনসহ একাধিক হত্যা মামলায় গাল কাটা কামাল, আবুল কাশেম মানিক, মহিউদ্দিন আহম্মেদ ঝিন্টু, শহীদ হোসেনের ফাঁসির আদেশ হয়। গাল কাটা কামাল গ্রেফতার থাকায় তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

এই আসামির অনেকেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। এদের একজন মহিউদ্দিন আহম্মেদ ঝিন্টু সুইডেন ২২ বছর রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকার পর থেকে ২০০৫ সালের ৩ জানুয়ারি  বিএনপির শাসনামলে সুইডেন থেকে মৃত্যুদন্ডের দন্ড মাথায় নিয়ে দেশে ফিরে আত্মসমর্পণ করেন। জানা গেছে, ওই সময় ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আইনমন্ত্রী থাকাকালে সুইডেন সফরে গেলে তার থাকা-খাওয়া, আতিথেয়তা দেখভাল করেছিলেন মৃত্যুদন্ড পাওয়া আসামি মহিউদ্দিন আহম্মেদ ঝিন্টু। আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের কাঁধে ভর করেই ফাঁসির দন্ড পাওয়া ঝিন্টুর প্রাণ ভিক্ষার ফাইল পৌঁছে যায় প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের কাছে। প্রেসিডেন্টের ক্ষমায় ঝিন্টু মাত্র ১০ দিন কারাভোগ করেই ১৩ জানুয়ারি ২০০৫ মুক্তি লাভ করেন। পুরান ঢাকার জামদানি দিলা ও মোখলেসও এরশাদ সরকারে প্রাণ ভিক্ষার অনুকম্পায় কারা জীবন থেকে মুক্তি লাভ করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য গাল কাটা কামালের। আকরাম হোসাইনের জালে ধরা পড়ে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসির দড়িতে ঝুলে মৃত্যুদন্ড কার্যকরের মাধ্যমে তার জীবনাবসান ঘটে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুন)
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২
নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে তিন বাসের সংঘর্ষে নিহত ২
গোপালগঞ্জে তিন বাসের সংঘর্ষে নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুন)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেবেন ইশরাক
আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেবেন ইশরাক

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত
নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা
অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ
ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ
শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি