শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩২, শনিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ফেলে দেওয়া পণ্যগুলোই এখন ডলার আনছে দেশে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ফেলে দেওয়া পণ্যগুলোই এখন ডলার আনছে দেশে

বাংলাদেশের অভিনব চারটি ব্যবসা- মাছের আঁইশ, সেলুন থেকে চুল, পরিত্যক্ত সুতা ও কাপড় এবং ছাই।

একসময় বাতিল বা ফেলে দেওয়ার জিনিস হিসেবে বিবেচনা করা হতো, এমন কিছু পণ্যই এখন বৈদেশিক মুদ্রা আনতে শুরু করেছে বাংলাদেশে।

বিদেশের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশে রীতিমত শিল্প আকারে এসব পণ্যের সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও রফতানির ব্যবসা শুরু হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ এসব ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন।

অথচ এসব ব্যবসার বেশিরভাগই বাংলাদেশে শুরু হয়েছে গত দুই দশকের মধ্যে।

করোনাভাইরাসের কারণে অনেকটা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের মতো রফতানিমুখী এসব ব্যবসা বড় ক্ষতির মুখোমুখি হলেও এখন আবার সেটা কাটিয়ে ওঠার স্বপ্ন দেখছেন উদ্যোক্তারা।

মাছের আঁশ

মাছে-ভাতে বাঙালি হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশের মানুষের কাছে মাছ বরাবরই জনপ্রিয় থাকলেও মাছের আঁশের কোনও কদর ছিল না।

কিন্তু প্রায় দেড় দশক আগে থেকে এই ফেলে দেওয়া পণ্যটি রফতানি আয় আনতে শুরু করেছে। এখন বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ২০০ কোটি টাকার বেশি মাছের আঁশ সাত-আটটি দেশে রফতানি হয়।

২০০৮ সালে মাছের আঁশ রফতানির ব্যবসা শুরু করেন ঢাকার যাত্রাবাড়ির শামসুল আলম।

তিনি বলেন, “সেই সময় আমার একজন বন্ধু সিএন্ডএফের এজেন্ট ছিল। তার একজন জার্মান ক্রেতা তাকে বললেন যে, আমাদের মাছের আঁশ লাগবে, দেখো তো তোমরা এটা রফতানি করতে পারো কিনা। সেই বন্ধুর কাছ থেকে পরামর্শ পেয়ে আমি আঁশ সংগ্রহ করার কাজ কাজ শুরু করি।”

সেই থেকে তিনি এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। যদিও প্রথম দিকে মানুষ এ ব্যাপারে সচেতন না হওয়ায় পুরো এক বছর ধরে চেষ্টার পর মাত্র ৬০ টন আঁশ সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন।

এরপর আস্তে আস্তে সারাদেশে তাদের একটি সাপ্লাই চেইন গড়ে ওঠে।

আরেকজন রফতানিকারক জুলফিকার আলম বলেন, বাংলাদেশে এখন প্রায় প্রতিটি বাজারে যারা মাছ কাটেন, তারা সবাই আর আঁশ ফেলে না দিয়ে সংগ্রহ করে রেখে দেন। সারাদেশ থেকেই আমরা আঁশ সংগ্রহ করি। এক সময় যে পণ্যটি ফেলে দেওয়া হতো, সেটি থেকে আমরা এখন রফতানি আয় করছি।

তাদের কাছ থেকে পাইকারি ক্রেতারা এসব আঁশ সংগ্রহ করে ময়লা দূর করে ধুয়ে শুকিয়ে নেন। এরপর রফতানিকারকরা সেগুলো প্রক্রিয়া করে বিদেশে রফতানি করেন। যদিও মাত্র ১০-১২ জন ব্যক্তি আঁশ রফতানি করেন, কিন্তু সব মিলিয়ে এই ব্যবসার সঙ্গে সরাসরি জড়িত রয়েছে পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ।

এখন বাংলাদেশ থেকেই প্রতি বছর প্রায় আড়াই হাজার টন আঁশ রফতানি হয় জাপান, চীন, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনন্স, থাইল্যান্ড ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলোয়।

সেখানে মাছের আঁশ থেকে কোলাজেন ও জিলেটিন তৈরি করা হয়। ওষুধ, প্রসাধন সামগ্রী, ফুড সাপ্লিমেন্ট তৈরি মাছের আঁইশ ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোলাজেন ও জিলেটিন মাছের আঁইশ দিয়ে তৈরি হয়, যা ওষুধ ও প্রসাধন সামগ্রীতে কাজে লাগে।

জুলফিকার আলম বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সময় দুই বছর রফতানি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এখন তবে আস্তে আস্তে আবার অর্ডার আসতে শুরু করেছে, তবে আগের মতো ব্যবসায় এখনও শুরু হয়নি।

বাতিল সুতার বিশাল ব্যবসা

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানার বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে নানা আনুষঙ্গিক ব্যবসার জন্য হয়েছে।

এমনকি এই শিল্পের বাতিল পণ্যের ওপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে বিশাল ব্যবসা, যার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন হাজার হাজার মানুষ।

নওগাঁ, বগুড়া ও জয়পুরহাটের তিনটা জেলায় বাতিল সুতার ওপর ভিত্তি করে বিশাল কুটির শিল্প তৈরি হয়েছে। বগুড়ার আদমদিঘী উপজেলার নসরতপুর ইউনিয়নের শাওল বাজারে শুধু এসব পরিত্যক্ত সুতার বিশাল একটি বাজার তৈরি হয়েছে।

সেখানে কর্মরত তাঁতিদের নিয়ে কাজ করে ‘দাবি মৌলিক উন্নয়ন সংস্থা’।

এই প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প পরিচালক ফজলুল হক বলেন, “সারা দেশের গার্মেন্টস কারখানাগুলোর পরিত্যক্ত সুতা এখানে নিয়ে আসা হয়। তার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সুতা থাকে-কটন, নাইলন, পলিয়েস্টার, উল- বহু ধরনের সুতা থাকে। সেখানে এসব সুতা আলাদা আলাদা করা হয়। অর্থাৎ কটনের সঙ্গে কটন মেলানো হয়, পলিয়েস্টারের সঙ্গে পলিয়েস্টার।”

এরপর ওই এলাকায় কোন কোন রঙের চাহিদা আছে, সেগুলো আলাদা করে রাখা হয়। অন্যান্য রঙের যেসব সুতা বাকি থাকে, সেগুলোকে আবার ডায়িং বা রঙ করার জন্য পাঠানো হয়।

এরপর সুতাগুলো কিনে নেন এসব জেলার তাঁতিরা।

তারা চরকা বা নাটাইয়ের সাহায্যে এগুলোকে আলাদা করেন। এরপর কেজি আকারে বিক্রি হয়। এসব সুতা ১২০ টাকা থেকে শুরু করে মান ভেদে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।

শাওল বাজারেই সুতা নির্ভর তিন হাজার দোকান রয়েছে।

ফজলুল হক মিয়া জানান, এসব জেলায় ১০ হাজারের বেশি তাঁতি রয়েছে। তাদের কেউ কম্বল, কেউ বিছানার কাপড়, শাল চাদর, গামছা বা লুঙ্গি তৈরি করেন। তারা সবাই এখান থেকে পরিত্যক্ত সুতা কিনে নিয়ে তাতে বুনে নতুন নতুন পণ্য তৈরি করেন।

কয়েক দশক ধরে এই তাঁতিরা বংশ পরম্পরায় কাপড় বুনে থাকেন। তবে এক সময় দূর দূরান্ত থেকে তাদের সুতা কিনে আনতে হতো। তুলা থেকে নিজেদের তৈরি করে নিতে হতো সুতা। কিন্তু আশির দশক থেকে তৈরি পোশাকের পরিত্যক্ত সুতা সহজলভ্য হয়ে ওঠায় তাদের কাজ সহজ হয়ে গেছে।

এক সময় এই এলাকার তাঁতিরা হাতের তাঁতে কাজ করতেন। তবে এখন এই বেসরকারি সংস্থাটি চেষ্টা করছে, হাতের বদলে তাতিরা যেন বিদ্যুৎচালিত তাঁত ব্যবহার করেন। এর মাধ্যমে তাদের কাজ যেমন নিখুঁত হয়, তেমনি অল্প সময়ে তারা বেশি কাপড় তৈরি করতে পারেন।

ছাই থেকে বৈদেশিক মুদ্রা

ছাই উড়িয়ে অমূল্য রতন পাওয়ার কবিতা বা প্রবাদ চালু থাকলেও ছাই বিক্রি করে যে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব, দুই দশক আগে সেটা কেউ চিন্তাও করেনি।

কিন্তু শুধুমাত্র ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে ছাই রফতানি করেই বাংলাদেশের আয় হয়েছে তিন কোটি ২১ লাখ ৮৭ হাজার ডলারের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা।

তবে রফতানিযোগ্য ছাইয়ের কয়েকটি ধরন রয়েছে।

ইস্পাত কারখানাগুলোয় চুল্লির ধোঁয়া আটকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ছাইয়ে রূপান্তর করা হয়। ২০১২ সালে বাংলাদেশের একটি বেসরকারি কোম্পানি বিএসআরএম প্রথম এই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করে। একে স্টিল ডাস্টও বলা হয়।

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য শুরু করলেও পরবর্তীতে লাভজনক ছাই রফতানিতে পরিণত হয়। এখন প্রায় সবগুলো বড় ইস্পাত কোম্পানি এই ব্যবসায় জড়িত হয়েছে। চীন, ভারত, স্পেন, কোরিয়া, থাইল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক ইত্যাদি দেশে এই ছাই রফতানি হয়।

এগুলো মূলত কালি ও প্রিন্টারের কার্টিজ তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

এর বাইরে পাটকাঠি থেকে তৈরি করা অ্যাকটিভেটেড চারকোলও তৈরি হচ্ছে এবং চীনে রফতানি শুরু হয়েছে।

পাটকাঠিকে ৪৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় আট থেকে ১০ ঘণ্টা বিশেষ চুল্লির মাধ্যমে পুড়িয়ে এবং সেটাকে চূর্ণ করে চারকোল তৈরি করা হয়। এছাড়া ধান ভাঙ্গানো তুষও চারকোল করা হয়।

রাজশাহী, গাজীপুর, রাজবাড়ী, জামালপুর, পাবনা, ফরিদপুরে বাণিজ্যিকভাবে চারকোল তৈরি করা হচ্ছে।

এসব চারকোলে থাকা কার্বনের বিদেশে চাহিদা রয়েছে।

এ দিয়ে ফটোকপিয়ার ও প্রিন্টারের কালি, ওষুধ, দাঁত পরিষ্কারের সামগ্রী, পানির ফিল্টার তৈরি করা হয়।

বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারে আরেক ধরনের ছাই পাড়া মহল্লায় বিক্রি হয়।

মাছ কাটা, থালাবাসন মাজা ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করা এসব ছাই তৈরি হয় মুন্সীগঞ্জের বিভিন্ন চাল কলে। সেখানে তুষের ছাই পাইকারি ব্যবসায়ীরা কিনে আনেন। ডেমরা ও কাওরানবাজারে এরকম তুষের ছাইয়ের পাইকারি বাজার রয়েছে।

এরকম একজন ছাই বিক্রেতা মতিউর রহমান বলেন, “মাছ কাটতে, ঘরবাড়ির বাসন মাজতে ছাই লাগে। আমরা মু্সিগঞ্জ থেকে এনে পাইকারি বিক্রি করি। প্রতি বস্তা ১৫০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে।”

সেখান থেকে খুচরা বিক্রেতারা ছাই কিনে এনে ফেরি করে পাড়া মহল্লা বা মাছ বাজারগুলোয় বিক্রি করেন।

তবে আবাসিক ব্যবহার নানারকম সাবানের গুড়ো ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় আগের তুলনায় ছাইয়ের ব্যবহার কমেছে বলে তিনি জানান।

ফেলে দেওয়া চুলের ব্যবসা

স্যালুন বা পার্লারে গিয়ে চুল কাটানো বহু পুরনো ঘটনা হলেও সেই কাটানো চুল বা ফেলে দেওয়া চুল হয়ে উঠেছে অনেকের জীবিকার উৎস।

শুধু দেশের বাজারেই নয়, এসব চুল থেকে প্রতি বছর শত কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রাও আসছে।

এসব চুল দিয়ে উইগ বা পরচুলা তৈরি করা হয়। বাংলাদেশেই এখন উইগেরে রীতিমত কারখানা তৈরি হয়েছে।

ঢাকার কলাবাগানের একটি বিউটি পার্লারের মালিক তাহমিনা আক্তার বলেন, “বড় চুল কাটা হলে মেয়েরা সংগ্রহ করে রাখে। প্রতি সপ্তাহেই লোকজন এসে এই চুল নিয়ে যায়। আমরা আগে ঝাড়ু দিয়ে চুল ফেলে দিলেও এখন অবশ্য সংগ্রহ করে রেখে দেই।”

অনেকেই ফেরি করে স্যালুন বা বিউটি পার্লার থেকে ফেলে দেওয়া চুল সংগ্রহ করেন। এমনকি পাড়া বা মহল্লায় চুল কিনতে ফেরিওয়ালাদের ঘুরতেও দেখা যায়।

তারা এসব চুল সংগ্রহ করে উইগ বা পরচুলা তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বিক্রি করেন।

ঢাকার খিলগাঁয়ে পরচুলা তৈরির একটি কারখানা রয়েছে, যেখানে বিভিন্ন স্যালুন বা বিউটি পার্লার থেকে সংগ্রহ করা চুল দিয়ে পরচুলা বা উইগ তৈরি করা হয়।

হেয়ারি উইগের মালিক মতিউর রহমান ২২ বছর আগে এই ব্যবসা শুরু করেছিলেন। তখন দোকানে দোকানে গিয়ে তিনি ফ্যাশন ডলের মাথায় উইগ বসানোর জন্য সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতেন। আর এখন তার কাছে প্রতিদিনই কেউ না কেউ আসছেন উইগের খোঁজে।

মতিউর রহমান বলেন, “এখন বিভিন্ন বয়সের মানুষেরা আসছেন নিজেদের মাথার উইগ বা পরচুলা তৈরির জন্য। কেউ চাকরির ইন্টারভিউ দেবেন বা বিয়ের পাত্রী দেখতে যাবেন, আবার কেউ টেলিভিশনে খবর পরবেন এমন অনেকে নিচ্ছেন উইগ। এছাড়া দেশের বাইরে থেকে তাদের কাছে অর্ডার আসছে।”

কাটা চুল কেজি প্রতি তিন-চার কিংবা ৫০০০ টাকাতেও বেচা-কেনা চলছে। তবে চুলের আকার হতে হবে আট ইঞ্চি লম্বা।

বর্তমানে কোনও কোনও কোম্পানি এই চুল আইল্যাশ বা চোখের পাপড়ি তৈরিতে ব্যবহার করছে।

আর বিভিন্ন বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা চুল প্রক্রিয়াজাত করা ছাড়াও চলে যাচ্ছে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে। শত-কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা আসছে ফেলনা এসব এসব চুল রফতানি করে। ব্যবসায়ীরা জানান, দেশের বাইরে সবচেয়ে বেশি এ ধরনের চুল যাচ্ছে ভারতে।

রাজশাহী নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গাসহ উত্তরাঞ্চলের অনেক জায়গাতে ফেলে দেওয়া চুল হয়ে উঠেছে অনেকের রোজগারের উৎস।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তালিকায় উইগ এবং হিউম্যান হেয়ারকে অপ্রচলিত পণ্য হিসেবে বলা হচ্ছে। ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে ৫৫ লাখ ডলারের বেশি এ ধরনের পণ্য রফতানি হয়েছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণীরা ভালো থাকলে ভালো থাকে পৃথিবী
প্রাণীরা ভালো থাকলে ভালো থাকে পৃথিবী
সমান শ্রমেও মজুরি-মর্যাদায় বৈষম্যের শিকার নারীরা
সমান শ্রমেও মজুরি-মর্যাদায় বৈষম্যের শিকার নারীরা
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে মুরগি ঢোকা নিয়ে ঝগড়া, নারীকে কুপিয়ে হত্যা
বাড়িতে মুরগি ঢোকা নিয়ে ঝগড়া, নারীকে কুপিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণীরা ভালো থাকলে ভালো থাকে পৃথিবী
প্রাণীরা ভালো থাকলে ভালো থাকে পৃথিবী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সমান শ্রমেও মজুরি-মর্যাদায় বৈষম্যের শিকার নারীরা
সমান শ্রমেও মজুরি-মর্যাদায় বৈষম্যের শিকার নারীরা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দেশের গণতন্ত্র উত্তরণ প্রক্রিয়ায় সারা বিশ্বের সমর্থন রয়েছে
দেশের গণতন্ত্র উত্তরণ প্রক্রিয়ায় সারা বিশ্বের সমর্থন রয়েছে

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দিনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
এক দিনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক
গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা
টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা
আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা
শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড
শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে
আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম