শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩২, শনিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ফেলে দেওয়া পণ্যগুলোই এখন ডলার আনছে দেশে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ফেলে দেওয়া পণ্যগুলোই এখন ডলার আনছে দেশে

বাংলাদেশের অভিনব চারটি ব্যবসা- মাছের আঁইশ, সেলুন থেকে চুল, পরিত্যক্ত সুতা ও কাপড় এবং ছাই।

একসময় বাতিল বা ফেলে দেওয়ার জিনিস হিসেবে বিবেচনা করা হতো, এমন কিছু পণ্যই এখন বৈদেশিক মুদ্রা আনতে শুরু করেছে বাংলাদেশে।

বিদেশের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশে রীতিমত শিল্প আকারে এসব পণ্যের সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও রফতানির ব্যবসা শুরু হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ এসব ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন।

অথচ এসব ব্যবসার বেশিরভাগই বাংলাদেশে শুরু হয়েছে গত দুই দশকের মধ্যে।

করোনাভাইরাসের কারণে অনেকটা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের মতো রফতানিমুখী এসব ব্যবসা বড় ক্ষতির মুখোমুখি হলেও এখন আবার সেটা কাটিয়ে ওঠার স্বপ্ন দেখছেন উদ্যোক্তারা।

মাছের আঁশ

মাছে-ভাতে বাঙালি হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশের মানুষের কাছে মাছ বরাবরই জনপ্রিয় থাকলেও মাছের আঁশের কোনও কদর ছিল না।

কিন্তু প্রায় দেড় দশক আগে থেকে এই ফেলে দেওয়া পণ্যটি রফতানি আয় আনতে শুরু করেছে। এখন বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ২০০ কোটি টাকার বেশি মাছের আঁশ সাত-আটটি দেশে রফতানি হয়।

২০০৮ সালে মাছের আঁশ রফতানির ব্যবসা শুরু করেন ঢাকার যাত্রাবাড়ির শামসুল আলম।

তিনি বলেন, “সেই সময় আমার একজন বন্ধু সিএন্ডএফের এজেন্ট ছিল। তার একজন জার্মান ক্রেতা তাকে বললেন যে, আমাদের মাছের আঁশ লাগবে, দেখো তো তোমরা এটা রফতানি করতে পারো কিনা। সেই বন্ধুর কাছ থেকে পরামর্শ পেয়ে আমি আঁশ সংগ্রহ করার কাজ কাজ শুরু করি।”

সেই থেকে তিনি এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। যদিও প্রথম দিকে মানুষ এ ব্যাপারে সচেতন না হওয়ায় পুরো এক বছর ধরে চেষ্টার পর মাত্র ৬০ টন আঁশ সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন।

এরপর আস্তে আস্তে সারাদেশে তাদের একটি সাপ্লাই চেইন গড়ে ওঠে।

আরেকজন রফতানিকারক জুলফিকার আলম বলেন, বাংলাদেশে এখন প্রায় প্রতিটি বাজারে যারা মাছ কাটেন, তারা সবাই আর আঁশ ফেলে না দিয়ে সংগ্রহ করে রেখে দেন। সারাদেশ থেকেই আমরা আঁশ সংগ্রহ করি। এক সময় যে পণ্যটি ফেলে দেওয়া হতো, সেটি থেকে আমরা এখন রফতানি আয় করছি।

তাদের কাছ থেকে পাইকারি ক্রেতারা এসব আঁশ সংগ্রহ করে ময়লা দূর করে ধুয়ে শুকিয়ে নেন। এরপর রফতানিকারকরা সেগুলো প্রক্রিয়া করে বিদেশে রফতানি করেন। যদিও মাত্র ১০-১২ জন ব্যক্তি আঁশ রফতানি করেন, কিন্তু সব মিলিয়ে এই ব্যবসার সঙ্গে সরাসরি জড়িত রয়েছে পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ।

এখন বাংলাদেশ থেকেই প্রতি বছর প্রায় আড়াই হাজার টন আঁশ রফতানি হয় জাপান, চীন, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনন্স, থাইল্যান্ড ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলোয়।

সেখানে মাছের আঁশ থেকে কোলাজেন ও জিলেটিন তৈরি করা হয়। ওষুধ, প্রসাধন সামগ্রী, ফুড সাপ্লিমেন্ট তৈরি মাছের আঁইশ ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোলাজেন ও জিলেটিন মাছের আঁইশ দিয়ে তৈরি হয়, যা ওষুধ ও প্রসাধন সামগ্রীতে কাজে লাগে।

জুলফিকার আলম বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সময় দুই বছর রফতানি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এখন তবে আস্তে আস্তে আবার অর্ডার আসতে শুরু করেছে, তবে আগের মতো ব্যবসায় এখনও শুরু হয়নি।

বাতিল সুতার বিশাল ব্যবসা

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানার বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে নানা আনুষঙ্গিক ব্যবসার জন্য হয়েছে।

এমনকি এই শিল্পের বাতিল পণ্যের ওপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে বিশাল ব্যবসা, যার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন হাজার হাজার মানুষ।

নওগাঁ, বগুড়া ও জয়পুরহাটের তিনটা জেলায় বাতিল সুতার ওপর ভিত্তি করে বিশাল কুটির শিল্প তৈরি হয়েছে। বগুড়ার আদমদিঘী উপজেলার নসরতপুর ইউনিয়নের শাওল বাজারে শুধু এসব পরিত্যক্ত সুতার বিশাল একটি বাজার তৈরি হয়েছে।

সেখানে কর্মরত তাঁতিদের নিয়ে কাজ করে ‘দাবি মৌলিক উন্নয়ন সংস্থা’।

এই প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প পরিচালক ফজলুল হক বলেন, “সারা দেশের গার্মেন্টস কারখানাগুলোর পরিত্যক্ত সুতা এখানে নিয়ে আসা হয়। তার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সুতা থাকে-কটন, নাইলন, পলিয়েস্টার, উল- বহু ধরনের সুতা থাকে। সেখানে এসব সুতা আলাদা আলাদা করা হয়। অর্থাৎ কটনের সঙ্গে কটন মেলানো হয়, পলিয়েস্টারের সঙ্গে পলিয়েস্টার।”

এরপর ওই এলাকায় কোন কোন রঙের চাহিদা আছে, সেগুলো আলাদা করে রাখা হয়। অন্যান্য রঙের যেসব সুতা বাকি থাকে, সেগুলোকে আবার ডায়িং বা রঙ করার জন্য পাঠানো হয়।

এরপর সুতাগুলো কিনে নেন এসব জেলার তাঁতিরা।

তারা চরকা বা নাটাইয়ের সাহায্যে এগুলোকে আলাদা করেন। এরপর কেজি আকারে বিক্রি হয়। এসব সুতা ১২০ টাকা থেকে শুরু করে মান ভেদে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।

শাওল বাজারেই সুতা নির্ভর তিন হাজার দোকান রয়েছে।

ফজলুল হক মিয়া জানান, এসব জেলায় ১০ হাজারের বেশি তাঁতি রয়েছে। তাদের কেউ কম্বল, কেউ বিছানার কাপড়, শাল চাদর, গামছা বা লুঙ্গি তৈরি করেন। তারা সবাই এখান থেকে পরিত্যক্ত সুতা কিনে নিয়ে তাতে বুনে নতুন নতুন পণ্য তৈরি করেন।

কয়েক দশক ধরে এই তাঁতিরা বংশ পরম্পরায় কাপড় বুনে থাকেন। তবে এক সময় দূর দূরান্ত থেকে তাদের সুতা কিনে আনতে হতো। তুলা থেকে নিজেদের তৈরি করে নিতে হতো সুতা। কিন্তু আশির দশক থেকে তৈরি পোশাকের পরিত্যক্ত সুতা সহজলভ্য হয়ে ওঠায় তাদের কাজ সহজ হয়ে গেছে।

এক সময় এই এলাকার তাঁতিরা হাতের তাঁতে কাজ করতেন। তবে এখন এই বেসরকারি সংস্থাটি চেষ্টা করছে, হাতের বদলে তাতিরা যেন বিদ্যুৎচালিত তাঁত ব্যবহার করেন। এর মাধ্যমে তাদের কাজ যেমন নিখুঁত হয়, তেমনি অল্প সময়ে তারা বেশি কাপড় তৈরি করতে পারেন।

ছাই থেকে বৈদেশিক মুদ্রা

ছাই উড়িয়ে অমূল্য রতন পাওয়ার কবিতা বা প্রবাদ চালু থাকলেও ছাই বিক্রি করে যে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব, দুই দশক আগে সেটা কেউ চিন্তাও করেনি।

কিন্তু শুধুমাত্র ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে ছাই রফতানি করেই বাংলাদেশের আয় হয়েছে তিন কোটি ২১ লাখ ৮৭ হাজার ডলারের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা।

তবে রফতানিযোগ্য ছাইয়ের কয়েকটি ধরন রয়েছে।

ইস্পাত কারখানাগুলোয় চুল্লির ধোঁয়া আটকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ছাইয়ে রূপান্তর করা হয়। ২০১২ সালে বাংলাদেশের একটি বেসরকারি কোম্পানি বিএসআরএম প্রথম এই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করে। একে স্টিল ডাস্টও বলা হয়।

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য শুরু করলেও পরবর্তীতে লাভজনক ছাই রফতানিতে পরিণত হয়। এখন প্রায় সবগুলো বড় ইস্পাত কোম্পানি এই ব্যবসায় জড়িত হয়েছে। চীন, ভারত, স্পেন, কোরিয়া, থাইল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক ইত্যাদি দেশে এই ছাই রফতানি হয়।

এগুলো মূলত কালি ও প্রিন্টারের কার্টিজ তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

এর বাইরে পাটকাঠি থেকে তৈরি করা অ্যাকটিভেটেড চারকোলও তৈরি হচ্ছে এবং চীনে রফতানি শুরু হয়েছে।

পাটকাঠিকে ৪৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় আট থেকে ১০ ঘণ্টা বিশেষ চুল্লির মাধ্যমে পুড়িয়ে এবং সেটাকে চূর্ণ করে চারকোল তৈরি করা হয়। এছাড়া ধান ভাঙ্গানো তুষও চারকোল করা হয়।

রাজশাহী, গাজীপুর, রাজবাড়ী, জামালপুর, পাবনা, ফরিদপুরে বাণিজ্যিকভাবে চারকোল তৈরি করা হচ্ছে।

এসব চারকোলে থাকা কার্বনের বিদেশে চাহিদা রয়েছে।

এ দিয়ে ফটোকপিয়ার ও প্রিন্টারের কালি, ওষুধ, দাঁত পরিষ্কারের সামগ্রী, পানির ফিল্টার তৈরি করা হয়।

বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারে আরেক ধরনের ছাই পাড়া মহল্লায় বিক্রি হয়।

মাছ কাটা, থালাবাসন মাজা ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করা এসব ছাই তৈরি হয় মুন্সীগঞ্জের বিভিন্ন চাল কলে। সেখানে তুষের ছাই পাইকারি ব্যবসায়ীরা কিনে আনেন। ডেমরা ও কাওরানবাজারে এরকম তুষের ছাইয়ের পাইকারি বাজার রয়েছে।

এরকম একজন ছাই বিক্রেতা মতিউর রহমান বলেন, “মাছ কাটতে, ঘরবাড়ির বাসন মাজতে ছাই লাগে। আমরা মু্সিগঞ্জ থেকে এনে পাইকারি বিক্রি করি। প্রতি বস্তা ১৫০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে।”

সেখান থেকে খুচরা বিক্রেতারা ছাই কিনে এনে ফেরি করে পাড়া মহল্লা বা মাছ বাজারগুলোয় বিক্রি করেন।

তবে আবাসিক ব্যবহার নানারকম সাবানের গুড়ো ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় আগের তুলনায় ছাইয়ের ব্যবহার কমেছে বলে তিনি জানান।

ফেলে দেওয়া চুলের ব্যবসা

স্যালুন বা পার্লারে গিয়ে চুল কাটানো বহু পুরনো ঘটনা হলেও সেই কাটানো চুল বা ফেলে দেওয়া চুল হয়ে উঠেছে অনেকের জীবিকার উৎস।

শুধু দেশের বাজারেই নয়, এসব চুল থেকে প্রতি বছর শত কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রাও আসছে।

এসব চুল দিয়ে উইগ বা পরচুলা তৈরি করা হয়। বাংলাদেশেই এখন উইগেরে রীতিমত কারখানা তৈরি হয়েছে।

ঢাকার কলাবাগানের একটি বিউটি পার্লারের মালিক তাহমিনা আক্তার বলেন, “বড় চুল কাটা হলে মেয়েরা সংগ্রহ করে রাখে। প্রতি সপ্তাহেই লোকজন এসে এই চুল নিয়ে যায়। আমরা আগে ঝাড়ু দিয়ে চুল ফেলে দিলেও এখন অবশ্য সংগ্রহ করে রেখে দেই।”

অনেকেই ফেরি করে স্যালুন বা বিউটি পার্লার থেকে ফেলে দেওয়া চুল সংগ্রহ করেন। এমনকি পাড়া বা মহল্লায় চুল কিনতে ফেরিওয়ালাদের ঘুরতেও দেখা যায়।

তারা এসব চুল সংগ্রহ করে উইগ বা পরচুলা তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বিক্রি করেন।

ঢাকার খিলগাঁয়ে পরচুলা তৈরির একটি কারখানা রয়েছে, যেখানে বিভিন্ন স্যালুন বা বিউটি পার্লার থেকে সংগ্রহ করা চুল দিয়ে পরচুলা বা উইগ তৈরি করা হয়।

হেয়ারি উইগের মালিক মতিউর রহমান ২২ বছর আগে এই ব্যবসা শুরু করেছিলেন। তখন দোকানে দোকানে গিয়ে তিনি ফ্যাশন ডলের মাথায় উইগ বসানোর জন্য সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতেন। আর এখন তার কাছে প্রতিদিনই কেউ না কেউ আসছেন উইগের খোঁজে।

মতিউর রহমান বলেন, “এখন বিভিন্ন বয়সের মানুষেরা আসছেন নিজেদের মাথার উইগ বা পরচুলা তৈরির জন্য। কেউ চাকরির ইন্টারভিউ দেবেন বা বিয়ের পাত্রী দেখতে যাবেন, আবার কেউ টেলিভিশনে খবর পরবেন এমন অনেকে নিচ্ছেন উইগ। এছাড়া দেশের বাইরে থেকে তাদের কাছে অর্ডার আসছে।”

কাটা চুল কেজি প্রতি তিন-চার কিংবা ৫০০০ টাকাতেও বেচা-কেনা চলছে। তবে চুলের আকার হতে হবে আট ইঞ্চি লম্বা।

বর্তমানে কোনও কোনও কোম্পানি এই চুল আইল্যাশ বা চোখের পাপড়ি তৈরিতে ব্যবহার করছে।

আর বিভিন্ন বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা চুল প্রক্রিয়াজাত করা ছাড়াও চলে যাচ্ছে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে। শত-কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা আসছে ফেলনা এসব এসব চুল রফতানি করে। ব্যবসায়ীরা জানান, দেশের বাইরে সবচেয়ে বেশি এ ধরনের চুল যাচ্ছে ভারতে।

রাজশাহী নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গাসহ উত্তরাঞ্চলের অনেক জায়গাতে ফেলে দেওয়া চুল হয়ে উঠেছে অনেকের রোজগারের উৎস।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তালিকায় উইগ এবং হিউম্যান হেয়ারকে অপ্রচলিত পণ্য হিসেবে বলা হচ্ছে। ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে ৫৫ লাখ ডলারের বেশি এ ধরনের পণ্য রফতানি হয়েছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব
জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব
বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন
বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন
বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
জাতীয়করণে শিক্ষকদের এক মাসের আলটিমেটাম
জাতীয়করণে শিক্ষকদের এক মাসের আলটিমেটাম
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই
বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার
ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল
ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল
আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট
আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট
৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের
৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের
প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু
প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু
সর্বশেষ খবর
আবারও জাতীয় দলে ফিরছেন লেভানডস্কি
আবারও জাতীয় দলে ফিরছেন লেভানডস্কি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি ঘণ্টায় শতাধিক উল্কাপাত দেখার সুযোগ
প্রতি ঘণ্টায় শতাধিক উল্কাপাত দেখার সুযোগ

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গাজা ইস্যুতে ফের সোচ্চার হলেন বিশ্বখ্যাত পপ তারকা ম্যাডোনা
গাজা ইস্যুতে ফের সোচ্চার হলেন বিশ্বখ্যাত পপ তারকা ম্যাডোনা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় আসামির ১০ বছর কারাদণ্ড
দুই শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় আসামির ১০ বছর কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সীমান্তে আটক পাঁচ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে বিএসএফ
জয়পুরহাট সীমান্তে আটক পাঁচ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে বিএসএফ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবার শুরু হচ্ছে ‘নতুন কুঁড়ি’
আবার শুরু হচ্ছে ‘নতুন কুঁড়ি’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব
জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন
বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২৫

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান আশির দশকের ধাচে ক্রিকেট খেলছে : কামরান
পাকিস্তান আশির দশকের ধাচে ক্রিকেট খেলছে : কামরান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অভিযান, গ্রেফতার ৩০
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অভিযান, গ্রেফতার ৩০

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয়করণে শিক্ষকদের এক মাসের আলটিমেটাম
জাতীয়করণে শিক্ষকদের এক মাসের আলটিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহর পাশে থাকার অঙ্গীকার ইরানের
হিজবুল্লাহর পাশে থাকার অঙ্গীকার ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসই’র লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
ডিএসই’র লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ২০০ লিটার চোলাই মদসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ২০০ লিটার চোলাই মদসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই
বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির
শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা