শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১১, রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত সদস্যদের নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল আচরণ চায় আওয়ামী লীগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত সদস্যদের নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল আচরণ চায় আওয়ামী লীগ

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত সদস্যদের নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল আচরণসহ ১১ দফা দাবি তুলে ধরেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। 

রবিবার নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত সংলাপে ইসির কাছে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এসব প্রস্তাব উত্থাপন করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সংলাপে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরুল্লা, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এমপি, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা।

সংলাপে নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ছাড়াও চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের প্রস্তাবগুলো হলো-

১. নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা, নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা ঊর্ধ্বে রেখে সংবিধান ও আইনে প্রদত্ত দায়িত্ব পালনে সক্ষমতা প্রদর্শন।

২. নির্বাচনকালীন নির্বাহী বিভাগের সংশিষ্ট মন্ত্রণালয়/সংস্থার দায়িত্বশীলতা।

৩. নির্বাচন কমিশন সচিবালয় এবং এর মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্বশীল ও নিরপেক্ষ আচরণ। এটি সর্বজন স্বীকৃত, আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্যান্য সব সরকারের সময় নির্বাচন কমিশনকে দলীয়করণ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনে একদিকে যেমন দলীয় আনুগত্যের ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল, অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত অশুভ জোট সরকারের সময় কর্মকর্তা পর্যায়ে হাওয়া ভবনের মাধ্যমে বিপুলসংখ্যক দলীয় ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া হয়। ওইসব দলীয় ব্যক্তি এখন নির্বাচন কমিশনের আওতাভুক্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন। নির্বাচনকে নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্ত রাখার লক্ষ্যে এ বিষয়ে কমিশনকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

এছাড়া, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় দলীয়করণের অংশ হিসেবে পুলিশসহ সিভিল প্রশাসনে ব্যাপকভাবে দলীয় নেতাকর্মীদের দেওয়া হয়েছে। তাদের অনেকেই এখন জেলা পর্যায়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত অথবা দায়িত্ব পাওয়ার জন্য অপেক্ষমাণ। এসব কর্মকর্তাদের তালিকা প্রস্তুতপূর্বক তাদের সব ধরনের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বাইরে রাখতে হবে।

৪. ছবিযুক্ত একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা এবং ভোট গ্রহণের দিন নির্বাচন কেন্দ্রের সার্বিক নিরাপত্তা।

৫. ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ বৃদ্ধি করা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের দেশ ভারতের মতো প্রযুক্তির মাধ্যমে ভোট ডাকাতি ও ভোট কারচুপি বন্ধ করতে ইভিএমের কোনো বিকল্প নেই। ইভিএম পদ্ধতি ব্যবহারের শুরুর দিকে কিছু কিছু ভোটারের অপছন্দ থাকলেও সময়ের পরিক্রমায় প্রমাণিত হয়েছে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ভোট ডাকাতি, কেন্দ্র দখল, ভোট কারচুপি- এসব বন্ধ করে একটি টেকসই স্বচ্ছ নির্বাচন পদ্ধতি বাস্তবায়ন ইভিএম ব্যবস্থায় সম্ভব।

বর্তমান সরকারের অব্যাহত সহায়তা ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে এখন ১ লাখ ৫০ হাজারের অধিক ইভিএম মেশিন রয়েছে, যা দিয়ে মোট ৪৩ হাজার ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১৩ হাজার কেন্দ্রে শতকরা মাত্র ৩১ শতাংশ কেন্দ্রে ইভিএম-এর মাধ্যমে ভোট নেওয়া সম্ভব। আগামী নির্বাচনে ইভিএম মেশিনের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি করতে হবে।

৬. বেসরকারি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিবর্তে প্রজাতন্ত্রের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার পদে নিয়োগ করা।

৭. আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত সদস্যদের নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল আচরণ।

৮. দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক নিয়োগে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রচলিত আইন ও বিধি-বিধান অনুযায়ী কোনোভাবেই কোনো দল বা প্রার্থীর প্রতি অনুগত বা কোনোভাবে সম্পর্কযুক্ত হিসেবে পরিচিত বা চিহ্নিত ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা সংস্থাকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব প্রদান করা যাবে না।

৯. নির্বাচনে পেশিশক্তি ও অর্থের প্রয়োগ বন্ধ এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ সব পর্যায়ের ভোটারের অবাধ ভোটদানের সুযোগ নিশ্চিত করা।

১০. নির্বাচনের পূর্বে ও পরে সর্বসাধারণের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

১১. নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়ে প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ নির্বাচন পরিচালনার জন্য আবশ্যকীয় সব সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে ন্যস্ত করা।

১২. নির্বাচনকালীন সরকারের কর্মপরিধি কেবলমাত্র আবশ্যকীয় দৈনন্দিন (রুটিন) কার্যাবলীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা।

১৩. অ্যাডহক বা অন্তবর্তীকালীন ব্যবস্থার পরিবর্তে টেকসই সাংবিধানিক, আইনি ও রেগুলেটরি ব্যবস্থার উপর নির্ভর করা।

১৪) তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা একটি 'past and closed chapter'। দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এই ব্যবস্থাকে অসাংবিধানিক এবং অবৈধ ঘোষণা করেছে। আইন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১১১-এর বিধান অনুযায়ী এই বিষয়ে অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের ভিন্ন কোন সিদ্ধান্ত দেয়ার এখতিয়ার নেই। এই বিষয়ে সাংঘর্ষিক কোন মন্তব্য করা সংবিধান লঙ্ঘন করার শামিল।

প্রস্তাবগুলো ছাড়াও ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘ সংগ্রাম করেছে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ সাংবিধানিক রেগুলেটরি কমিশন ‘নির্বাচন কমিশন’-কে সর্বাত্মকভাবে সহায়তা করবে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের নিয়ে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে শিগগিরই শুরু হবে সমন্বিত প্রশিক্ষণ কোর্স’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের নিয়ে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে শিগগিরই শুরু হবে সমন্বিত প্রশিক্ষণ কোর্স’
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১২৯তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১২৯তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
নিবন্ধনের শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি: ইসি
নিবন্ধনের শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি: ইসি
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন : মৎস্য উপদেষ্টা
গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন : মৎস্য উপদেষ্টা
সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নামঞ্জুর
বর্তমানে পাহাড়ের অবস্থা শান্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বর্তমানে পাহাড়ের অবস্থা শান্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মসজিদ-মন্দির-গির্জা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত মা‌র্কিন রাষ্ট্রদূত
মসজিদ-মন্দির-গির্জা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত মা‌র্কিন রাষ্ট্রদূত
জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনে ইসির তিন কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত
জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনে ইসির তিন কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘ মহাসচিবের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘ মহাসচিবের
সর্বশেষ খবর
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের নিয়ে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে শিগগিরই শুরু হবে সমন্বিত প্রশিক্ষণ কোর্স’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের নিয়ে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে শিগগিরই শুরু হবে সমন্বিত প্রশিক্ষণ কোর্স’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলায় ‘জালাল উদ্দীন রুমী’
শিল্পকলায় ‘জালাল উদ্দীন রুমী’

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ড সিরিজ শুরুর আগেই অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে গেলেন ম্যাক্সওয়েল
নিউজিল্যান্ড সিরিজ শুরুর আগেই অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে গেলেন ম্যাক্সওয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে দেশে অন্ধকার নেমে আসবে: মুজিবুর রহমান মঞ্জু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে দেশে অন্ধকার নেমে আসবে: মুজিবুর রহমান মঞ্জু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নার্সদের বরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নার্সদের বরণ অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুলের ভবন ধসে নিহত ৩, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুলের ভবন ধসে নিহত ৩, নিখোঁজ ৩৮

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে সহ-অভিনেতার চড়, কঠিন সিদ্ধান্ত নেন শক্তি কাপুর
শুটিংয়ে সহ-অভিনেতার চড়, কঠিন সিদ্ধান্ত নেন শক্তি কাপুর

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের কারণে কমে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ম্যাচ সংখ্যা
বিশ্বকাপের কারণে কমে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ম্যাচ সংখ্যা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১২৯তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১২৯তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডিসি গোল্ডকাপ উদ্বোধন
বরিশালে ডিসি গোল্ডকাপ উদ্বোধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুনাকের উদ্যোগে কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা
পুনাকের উদ্যোগে কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেইজিং ওপেনের ফাইনালে সিনার
বেইজিং ওপেনের ফাইনালে সিনার

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্পেনের ঘাঁটি দিয়ে ইসরায়েলে মার্কিন অস্ত্র পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা
স্পেনের ঘাঁটি দিয়ে ইসরায়েলে মার্কিন অস্ত্র পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধনের শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি: ইসি
নিবন্ধনের শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি: ইসি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ডাকাতদলের হামলায় ১২ বনরক্ষী নিহত
নাইজেরিয়ায় ডাকাতদলের হামলায় ১২ বনরক্ষী নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি জনগণের ইচ্ছার বাইরে যায়নি, যাবেও না’
‘বিএনপি জনগণের ইচ্ছার বাইরে যায়নি, যাবেও না’

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আর্সেনালের সঙ্গে সালিবার দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি
আর্সেনালের সঙ্গে সালিবার দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল বাংলাদেশির দল : প্রিন্স
বিএনপি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল বাংলাদেশির দল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলার মারিয়া হত্যা মামলায় প্রধান আসামি রাকিব গ্রেফতার
ভোলার মারিয়া হত্যা মামলায় প্রধান আসামি রাকিব গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই বাজিমাত করলো ‘কান্তারা: চ্যাপ্টার ১’
মুক্তির আগেই বাজিমাত করলো ‘কান্তারা: চ্যাপ্টার ১’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাঙামাটিতে নামছে পর্যটকের ঢল
রাঙামাটিতে নামছে পর্যটকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গুড়ায় ট্রেনযাত্রী ও গ্রামবাসীর সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত
ভাঙ্গুড়ায় ট্রেনযাত্রী ও গ্রামবাসীর সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিকা নেওয়ার কারণে প্রাণঘাতি সকল রোগের প্রতিরোধ সম্ভব হয়েছে
টিকা নেওয়ার কারণে প্রাণঘাতি সকল রোগের প্রতিরোধ সম্ভব হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘নকল’ খাবার খেয়ে বেঁচে আছে গাজা!
‘নকল’ খাবার খেয়ে বেঁচে আছে গাজা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজায় একসঙ্গে কাজল ও রানি
দুর্গাপূজায় একসঙ্গে কাজল ও রানি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার
১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে
প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে

নগর জীবন

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে জ্বালানি কার্যক্রম
নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে জ্বালানি কার্যক্রম

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা