শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৩, রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

সংসদে শোক প্রস্তাব

'দল পরিবর্তন করার পরেও বার বার জিতে আসাই প্রমাণ করে ফজলে রাব্বী কতটা জনপ্রিয়'

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
'দল পরিবর্তন করার পরেও বার বার জিতে আসাই প্রমাণ করে ফজলে রাব্বী কতটা জনপ্রিয়'

প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে আওয়ামী লীগের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বলে মন্তব্য করেছেন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, দল পরিবর্তনের পরও একটা এলাকা থেকে বার বার জিতে আসা এটা মানুষের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতারই প্রমাণ হয়। 

রবিবার বিকালে একাদশ জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশনে প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। তার আগে শোক প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন সংসদ নেতা। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি (ফজলে রাব্বী মিয়া) আমাদের ছাত্রলীগ, যুবলীগ করেছেন, আওয়ামী লীগ করেছেন। এরপর জাতীয় পার্টিতে গিয়েছিলেন। পুনরায় তিনি আওয়ামী লীগের ফিরে আসেন। ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে আসার পর আমরা তাকে সম্মান জানাই। পরে তাকে ডেপুটি স্পিকারের মর্যাদা দিয়েছিলাম। দল পরিবর্তনের পরও একটা এলাকা থেকে বার বার জিতে আসা এটা মানুষের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতারই প্রমাণ হয়। তিনি যে এলাকায় বার বার নির্বাচিত হয়েছেন সেই এলাকাটা ছিল অবহেলিত, মঙ্গা কবলিত, আমরা যখন ৯৬ সালে ক্ষমতায় আসি তখন সেখানে যাতে পরিস্থিতির উন্নয়ন হয় সেজন্য আমরা কাজ করেছি। তিনি পিছিয়ে পড়া ঐ এলাকার সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে গেছেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, তিনি যখন আমার কাছে আসতেন নিজের এলাকা নিয়ে কথা বলতেন। ওই এলাকার আরও উন্নয়ন দরকার সে বিষয়ে তিনি কথা বলতেন। আসলে তিনি মানুষের জন্য নিবেদিত হয়ে কাজ করেছেন। তার মৃত্যু আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি যখন আমেরিকা চিকিৎসার জন্য গেলেন প্রতিদিন আমি তার স্বাস্থ্য বুলেটিন পেতাম। তার সঙ্গে যারা নিয়োজিত ছিলেন তারা আমাকে সব সময় তার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে খোঁজ-খবর জানাতেন। কিন্তু একের পর এক অবনতির খবরই আসতে থাকে। তার মৃত্যুতে আমরা একজন দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ানকে হারালাম। ভালো আইনজীবীকে হারালাম। আসলে আমরা বার বার সংসদ সদস্যদের হারাচ্ছি। এটা একটা খুব দুঃখজনক।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকাল ৫টায় সংসদ অধিবেশন শুরু হয়। অধিবেশনের শুরুতেই শোক প্রস্তাব আনা হয়। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী শোক প্রস্তাবটি পড়ে শোনান। এরপর মরহুমদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে অধিবেশনে উপস্থিত এমপিরা এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন। এরপর মরহুমদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এরপর নতুন ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত করা হয়। 

শোক প্রস্তাবে অংশ নিয়ে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এই আগস্ট মাস, আসলে আমাদের জন্য খুব কষ্টকর। একে একে অনেককে সংসদ সদস্যকে আমরা হারিয়েছি। ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছি। ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, আমার মা ফজিলাতুন নেছা মুজিব, ভাইসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হারিয়েছি। শোকের মাসে আরেকটি শোক ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়াকে হারিয়েছি। 

তিনি বলেন, স্বজন হারানো বেদনা আমি বুঝি। দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ানকে হারালাম। বিজ্ঞ আইনজীবীকে হারালাম। তার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে আসা, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে যথাযথ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রাক্তন সংসদ সদস্যও মারা গেছেন। সবাইকে শোক সইবার শক্তি দিক সেটাই চাই। 

শোক প্রস্তাবে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের এমপি আমির হোসেন আমু বলেন, সদালপি বিনয়ী মানুষ ছিলেন। ৭৪ সালে প্রথম পরিচয়। যুবলীগের একটি আলোচনা তার সঙ্গে প্রথম পরিচয়। এরপর দীর্ঘদিন দেখা হয়েছে। জাতির পিতাকে হত্যার পর জেল থেকে বের হয়ে একদিন গাইবান্দায় যাই, সেখানে যুবলীগের বিশাল একটি জনসভা করে দিয়েছিলেন। এরপর জাতীয় পার্টিতে গেলেন। পরে আবার আওয়ামী লীগের এসেছিলেন। বিজ্ঞ সংসদ সদস্য ছিলাম। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে হারিয়ে যখন আমরা তার (সুরঞ্জিতের) জায়গা কে পূরণ করবে? তখন ফজলে রাব্বী মিয়ার নাম আলোচিত হয়। 

বিরোধী দলীয় উপনেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেন, মরহুম এই রাজনীতিবিদ ১১ নম্বর সেক্টেরে প্রথম শ্রেণির একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ছাত্র রাজনীতি করতেন। ছাত্রলীগ-যুবলীগ করলেও তিনি পরে জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। জাতীয় পার্টির হুইপ, প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি। খুবই স্বজ্জন ব্যক্তি ছিলেন। ডেপুুটি স্পিকার হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। রাজনীতিতে একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে হারালাম। অজাত শত্রু ব্যক্তি ছিলেন। দলমত নির্বিশেষে সবাই তাকে পছন্দ করতেন। 

আওয়ামী লীগের এমপি বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, ফজলে রাব্বী মিয়া জনগণের কল্যাণে নিয়োজিত ছিলেন। গাইবান্ধা ছিল অবহেলিত এলাকা। যারা অবহেলিত এলাকায় উন্নত করতে ভূমিকা রেখেছেন। ফজলে রাব্বী মিয়া প্রতিটি মিছিল-মিটিংয়ে অংশ গ্রহণ করতেন। ৮১ সালের পর উত্তরবঙ্গে যখন সফরে গেছি, তার সঙ্গে আমরা কাজ করেছি। সমস্ত মানুষের জন্য উনার বাড়ির দরজা খোলা ছিল। যেটা আমাদের অনেকের পক্ষে হয়নি। কোন কাজে তিনি বিরক্তি প্রকাশ করতেন না। 

আওয়ামী লীগের এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, উনি সাতবার এমপি হয়েছেন। পার্লামেন্টে তার অভিজ্ঞতা অনেক। তিনি সাদা মনের মানুষ ছিলেন। ছাত্রলীগ থেকে যুবলীগ করে সামরিক বিরোধী আন্দোলন করেছেন। আইনজীবী ছিলেন। তাকে হারিয়ে আমরা সৎ, আদর্শবান রাজনীতিবিদ হারিয়েছি। তিনি কারও প্রতি বিরূপ কোন মনোভাব ছিল না। দলমত নির্বিশেষে সবার সাথে ভালো ব্যবহার করতেন। দলের জন্য ত্যাগী নেতা, মানুষ দরদিকে হারিয়েছি। 

আওয়ামী লীগের এমপি অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ফজলে রাব্বী মিয়া আইনজীবী হিসেবে গাইবান্ধায় কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর সুপ্রিম কোর্টে সর্বশেষ পর্যন্ত ছিলেন। ছাত্ররাজনীতি, যুব রাজনীতি করতেন। মাঝখানে জাতীয় পার্টিতে গিয়েছিলেন সত্য। সবার সাথে সুর্ম্পক বজায় রেখেছেন। তার জন্য দোয়া করি, আল্লাহ যেনবেহেশতের সর্বোচ্চ স্থান দেয়।

জাতীয় পার্টির এমপি কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, আগস্ট মাস শোকের মাস। এই মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সপরিবারকে হারিয়েছি। পাকিস্তান আমলে ফজলে রাব্বী মিয়ার সঙ্গে ছাত্রলীগ করেছি। কষ্ট করে মিটিংয়ে আসতেন। যুদ্ধের পর যখন যুবলীগ প্রতিষ্ঠা হলো তখন যুবলীগে যোগদান করলেন। এরপর কাকতালীয়ভাবে জাতীয় পার্টিতে দেখা হলো তার সঙ্গে। আমাকে বলতেন আমরা কিভাবে আওয়ামী লীগ থেকে জাতীয় পার্টিতে আসলাম, সেজন্য রিসার্চ দরকার। আগাগোরা তৃণমূল থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক কর্মী। জনগণের সেবক। মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করতেন।  

আওয়ামী লীগের এমপি শাজাহান খান বলেন, একজন অভিজ্ঞ সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি সংসদে মোনাজাত করতেন, মনে হতো অভিজ্ঞ একজন আমেল। স্পিকার ব্যারিস্ট্রার জমির উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ উঠেছিল, ফজলে রাব্বী মিয়া সেই তদন্তের কাজে ছিলেন। খুব সুনিপণভাবে তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করেছিলেন। তার মরদেহ নিয়ে আমি তার নির্বাচনী এলাকায় গিয়েছিলাম। দেখেছি, কত ভালোবাসতেন তার এলাকার মানুষ। একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ, বিনয়ী সৎ মানুষকে হারিয়েছি। 

আওয়ামী লীগের এমপি আ স ম ফিরোজ বলেন, বণাঢ়্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ছিলেন। তিনি জাতীয় পার্টি থেকে এমপি, পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের এমপি হয়েছিলেন। ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতি, যুবলীগের রাজনীতি করতেন। তিনি ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন। যখন সংসদে মোনাজাত করতেন, তখন চোখের পানি রাখা ধরে রাখা যেতো না। তার চলে যাওয়া অপপূরণীয়। 

জাতীয় পার্টির এমপি আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমরা শোকাহত। আপনার (স্পিকারের) আসনে বসতে দেখতাম। তিনি ছোট বয়সে ছাত্ররাজনীতি করতেন। বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন। তিনি জাতীয় পার্টি থেকে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। জাতীয় পার্টির প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এরপর আওয়ামী লীগের যোগদান করেন। দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদে তিনি ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হন। যার কোন শত্রু ছিল না। সকলের সাথে সুন্দর ব্যবহার করতেন। 

জাতীয় পার্টির এমপি মশিউর রহমান রাঙা বলেন, অত্যান্ত ভালো মানুষ হিসেবে আমি তাকে দেখেছি। তার আত্মার শান্তি কামনা করছি। 

এছাড়াও জাতীয় সংসদের হুইপ মাহবুব আরা গিনি, হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন শোক প্রস্তাবের উপর বক্তব্য রাখেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
জাতীয় বেতন কমিশনের ৪ প্রশ্নমালা, মতামত দেওয়া যাবে অনলাইনে
জাতীয় বেতন কমিশনের ৪ প্রশ্নমালা, মতামত দেওয়া যাবে অনলাইনে
প্রতারণা এড়াতে ‘রেল সেবা’ ব্যবহারের পরামর্শ রেল কর্তৃপক্ষের
প্রতারণা এড়াতে ‘রেল সেবা’ ব্যবহারের পরামর্শ রেল কর্তৃপক্ষের
পূজায় সারা দেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে : র‍্যাব ডিজি
পূজায় সারা দেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে : র‍্যাব ডিজি
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার
বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস
জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট
আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিষ্কার করছে ডিএনসিসি
প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিষ্কার করছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা
স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

শোবিজ

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা
২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই
দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই

নগর জীবন

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

সম্পাদকীয়

দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ
দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ

নগর জীবন

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

এবার কী করবেন হামজারা
এবার কী করবেন হামজারা

মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

পিছিয়ে পড়েও আর্সেনালের জয়
পিছিয়ে পড়েও আর্সেনালের জয়

মাঠে ময়দানে

জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি
জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি

নগর জীবন

ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত
ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনা
সড়ক দুর্ঘটনা

নগর জীবন