শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৩, রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

সংসদে শোক প্রস্তাব

'দল পরিবর্তন করার পরেও বার বার জিতে আসাই প্রমাণ করে ফজলে রাব্বী কতটা জনপ্রিয়'

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
'দল পরিবর্তন করার পরেও বার বার জিতে আসাই প্রমাণ করে ফজলে রাব্বী কতটা জনপ্রিয়'

প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে আওয়ামী লীগের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বলে মন্তব্য করেছেন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, দল পরিবর্তনের পরও একটা এলাকা থেকে বার বার জিতে আসা এটা মানুষের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতারই প্রমাণ হয়। 

রবিবার বিকালে একাদশ জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশনে প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। তার আগে শোক প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন সংসদ নেতা। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি (ফজলে রাব্বী মিয়া) আমাদের ছাত্রলীগ, যুবলীগ করেছেন, আওয়ামী লীগ করেছেন। এরপর জাতীয় পার্টিতে গিয়েছিলেন। পুনরায় তিনি আওয়ামী লীগের ফিরে আসেন। ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে আসার পর আমরা তাকে সম্মান জানাই। পরে তাকে ডেপুটি স্পিকারের মর্যাদা দিয়েছিলাম। দল পরিবর্তনের পরও একটা এলাকা থেকে বার বার জিতে আসা এটা মানুষের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতারই প্রমাণ হয়। তিনি যে এলাকায় বার বার নির্বাচিত হয়েছেন সেই এলাকাটা ছিল অবহেলিত, মঙ্গা কবলিত, আমরা যখন ৯৬ সালে ক্ষমতায় আসি তখন সেখানে যাতে পরিস্থিতির উন্নয়ন হয় সেজন্য আমরা কাজ করেছি। তিনি পিছিয়ে পড়া ঐ এলাকার সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে গেছেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, তিনি যখন আমার কাছে আসতেন নিজের এলাকা নিয়ে কথা বলতেন। ওই এলাকার আরও উন্নয়ন দরকার সে বিষয়ে তিনি কথা বলতেন। আসলে তিনি মানুষের জন্য নিবেদিত হয়ে কাজ করেছেন। তার মৃত্যু আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি যখন আমেরিকা চিকিৎসার জন্য গেলেন প্রতিদিন আমি তার স্বাস্থ্য বুলেটিন পেতাম। তার সঙ্গে যারা নিয়োজিত ছিলেন তারা আমাকে সব সময় তার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে খোঁজ-খবর জানাতেন। কিন্তু একের পর এক অবনতির খবরই আসতে থাকে। তার মৃত্যুতে আমরা একজন দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ানকে হারালাম। ভালো আইনজীবীকে হারালাম। আসলে আমরা বার বার সংসদ সদস্যদের হারাচ্ছি। এটা একটা খুব দুঃখজনক।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকাল ৫টায় সংসদ অধিবেশন শুরু হয়। অধিবেশনের শুরুতেই শোক প্রস্তাব আনা হয়। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী শোক প্রস্তাবটি পড়ে শোনান। এরপর মরহুমদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে অধিবেশনে উপস্থিত এমপিরা এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন। এরপর মরহুমদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এরপর নতুন ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত করা হয়। 

শোক প্রস্তাবে অংশ নিয়ে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এই আগস্ট মাস, আসলে আমাদের জন্য খুব কষ্টকর। একে একে অনেককে সংসদ সদস্যকে আমরা হারিয়েছি। ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছি। ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, আমার মা ফজিলাতুন নেছা মুজিব, ভাইসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হারিয়েছি। শোকের মাসে আরেকটি শোক ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়াকে হারিয়েছি। 

তিনি বলেন, স্বজন হারানো বেদনা আমি বুঝি। দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ানকে হারালাম। বিজ্ঞ আইনজীবীকে হারালাম। তার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে আসা, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে যথাযথ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রাক্তন সংসদ সদস্যও মারা গেছেন। সবাইকে শোক সইবার শক্তি দিক সেটাই চাই। 

শোক প্রস্তাবে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের এমপি আমির হোসেন আমু বলেন, সদালপি বিনয়ী মানুষ ছিলেন। ৭৪ সালে প্রথম পরিচয়। যুবলীগের একটি আলোচনা তার সঙ্গে প্রথম পরিচয়। এরপর দীর্ঘদিন দেখা হয়েছে। জাতির পিতাকে হত্যার পর জেল থেকে বের হয়ে একদিন গাইবান্দায় যাই, সেখানে যুবলীগের বিশাল একটি জনসভা করে দিয়েছিলেন। এরপর জাতীয় পার্টিতে গেলেন। পরে আবার আওয়ামী লীগের এসেছিলেন। বিজ্ঞ সংসদ সদস্য ছিলাম। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে হারিয়ে যখন আমরা তার (সুরঞ্জিতের) জায়গা কে পূরণ করবে? তখন ফজলে রাব্বী মিয়ার নাম আলোচিত হয়। 

বিরোধী দলীয় উপনেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেন, মরহুম এই রাজনীতিবিদ ১১ নম্বর সেক্টেরে প্রথম শ্রেণির একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ছাত্র রাজনীতি করতেন। ছাত্রলীগ-যুবলীগ করলেও তিনি পরে জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। জাতীয় পার্টির হুইপ, প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি। খুবই স্বজ্জন ব্যক্তি ছিলেন। ডেপুুটি স্পিকার হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। রাজনীতিতে একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে হারালাম। অজাত শত্রু ব্যক্তি ছিলেন। দলমত নির্বিশেষে সবাই তাকে পছন্দ করতেন। 

আওয়ামী লীগের এমপি বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, ফজলে রাব্বী মিয়া জনগণের কল্যাণে নিয়োজিত ছিলেন। গাইবান্ধা ছিল অবহেলিত এলাকা। যারা অবহেলিত এলাকায় উন্নত করতে ভূমিকা রেখেছেন। ফজলে রাব্বী মিয়া প্রতিটি মিছিল-মিটিংয়ে অংশ গ্রহণ করতেন। ৮১ সালের পর উত্তরবঙ্গে যখন সফরে গেছি, তার সঙ্গে আমরা কাজ করেছি। সমস্ত মানুষের জন্য উনার বাড়ির দরজা খোলা ছিল। যেটা আমাদের অনেকের পক্ষে হয়নি। কোন কাজে তিনি বিরক্তি প্রকাশ করতেন না। 

আওয়ামী লীগের এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, উনি সাতবার এমপি হয়েছেন। পার্লামেন্টে তার অভিজ্ঞতা অনেক। তিনি সাদা মনের মানুষ ছিলেন। ছাত্রলীগ থেকে যুবলীগ করে সামরিক বিরোধী আন্দোলন করেছেন। আইনজীবী ছিলেন। তাকে হারিয়ে আমরা সৎ, আদর্শবান রাজনীতিবিদ হারিয়েছি। তিনি কারও প্রতি বিরূপ কোন মনোভাব ছিল না। দলমত নির্বিশেষে সবার সাথে ভালো ব্যবহার করতেন। দলের জন্য ত্যাগী নেতা, মানুষ দরদিকে হারিয়েছি। 

আওয়ামী লীগের এমপি অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ফজলে রাব্বী মিয়া আইনজীবী হিসেবে গাইবান্ধায় কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর সুপ্রিম কোর্টে সর্বশেষ পর্যন্ত ছিলেন। ছাত্ররাজনীতি, যুব রাজনীতি করতেন। মাঝখানে জাতীয় পার্টিতে গিয়েছিলেন সত্য। সবার সাথে সুর্ম্পক বজায় রেখেছেন। তার জন্য দোয়া করি, আল্লাহ যেনবেহেশতের সর্বোচ্চ স্থান দেয়।

জাতীয় পার্টির এমপি কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, আগস্ট মাস শোকের মাস। এই মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সপরিবারকে হারিয়েছি। পাকিস্তান আমলে ফজলে রাব্বী মিয়ার সঙ্গে ছাত্রলীগ করেছি। কষ্ট করে মিটিংয়ে আসতেন। যুদ্ধের পর যখন যুবলীগ প্রতিষ্ঠা হলো তখন যুবলীগে যোগদান করলেন। এরপর কাকতালীয়ভাবে জাতীয় পার্টিতে দেখা হলো তার সঙ্গে। আমাকে বলতেন আমরা কিভাবে আওয়ামী লীগ থেকে জাতীয় পার্টিতে আসলাম, সেজন্য রিসার্চ দরকার। আগাগোরা তৃণমূল থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক কর্মী। জনগণের সেবক। মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করতেন।  

আওয়ামী লীগের এমপি শাজাহান খান বলেন, একজন অভিজ্ঞ সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি সংসদে মোনাজাত করতেন, মনে হতো অভিজ্ঞ একজন আমেল। স্পিকার ব্যারিস্ট্রার জমির উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ উঠেছিল, ফজলে রাব্বী মিয়া সেই তদন্তের কাজে ছিলেন। খুব সুনিপণভাবে তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করেছিলেন। তার মরদেহ নিয়ে আমি তার নির্বাচনী এলাকায় গিয়েছিলাম। দেখেছি, কত ভালোবাসতেন তার এলাকার মানুষ। একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ, বিনয়ী সৎ মানুষকে হারিয়েছি। 

আওয়ামী লীগের এমপি আ স ম ফিরোজ বলেন, বণাঢ়্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ছিলেন। তিনি জাতীয় পার্টি থেকে এমপি, পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের এমপি হয়েছিলেন। ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতি, যুবলীগের রাজনীতি করতেন। তিনি ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন। যখন সংসদে মোনাজাত করতেন, তখন চোখের পানি রাখা ধরে রাখা যেতো না। তার চলে যাওয়া অপপূরণীয়। 

জাতীয় পার্টির এমপি আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমরা শোকাহত। আপনার (স্পিকারের) আসনে বসতে দেখতাম। তিনি ছোট বয়সে ছাত্ররাজনীতি করতেন। বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন। তিনি জাতীয় পার্টি থেকে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। জাতীয় পার্টির প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এরপর আওয়ামী লীগের যোগদান করেন। দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদে তিনি ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হন। যার কোন শত্রু ছিল না। সকলের সাথে সুন্দর ব্যবহার করতেন। 

জাতীয় পার্টির এমপি মশিউর রহমান রাঙা বলেন, অত্যান্ত ভালো মানুষ হিসেবে আমি তাকে দেখেছি। তার আত্মার শান্তি কামনা করছি। 

এছাড়াও জাতীয় সংসদের হুইপ মাহবুব আরা গিনি, হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন শোক প্রস্তাবের উপর বক্তব্য রাখেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি
৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি
ফরিদা পারভীনকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
ফরিদা পারভীনকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
গ্রাহকদের ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ‘ধামাকা শপিং’
গ্রাহকদের ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ‘ধামাকা শপিং’
এস আলমের আরও ১১৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের আরও ১১৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে
যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড
মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি
৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন