শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

ঘুমের খুব সমস্যা আমার। স্লিপিং পিল খেয়েও রাতের পর রাত ঘুম হয় না। দুপুরে ঘুমের অভ্যাস কোনোকালেই নেই। আজ খাওয়ার পর মাথা ভারী হয়েছিল। আসলে রাতে ঘুম না হলে এমনটা হয়। বিছানায় শুয়ে শুয়ে আকাশপাতাল ভাবতে ভাবতে যা কখনোই হয় না আজ তাই হলো। কখন একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম জানি না। হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল টেলিফোনের টানা শব্দে। অচেনা এক ভদ্রমহিলা আমার নাম বলে জানতে চাইলেন, আমি কি না। হ্যাঁ বলাতে তিনি লেখিকাদের একটা সংগঠনের নাম করে বললেন, সেখান থেকে বলছেন। জানতে চাইলেন, আমি তাদের সংগঠনে লেখা দিয়েছি কি না। বললাম, ওই সংগঠনের শীর্ষ ব্যক্তির আহ্বানে আমি লেখা দিয়েছি। মহিলা জানতে চাইলেন, কয়টা লেখা দিয়েছি। বললাম, একটা। এবার উনি বললেন, টাকা দিয়েছি কি না। আমি শোয়া থেকে উঠে বসলাম। কারণ বিষয়টা নিয়ে ইতোমধ্যে যথেষ্ট কথা হয়ে গেছে। যিনি আমার কাছ থেকে লেখা নিয়েছেন তিনি লেখা নেওয়ার আগে বলেননি টাকা দিতে হবে। বললে আমি কখনোই লেখা দিতাম না। বলেছেন লেখা পাঠানোর পর মেসেঞ্জারে। তাকে জানিয়ে দিয়েছি, টাকা দিয়ে আমি লেখা ছাপি না। সারা জীবনে কোনো প্রকাশক বা অন্য কাউকে পাঁচ টাকাও দিইনি। আমার লেখা যেন না ছাপা হয়। আমি ওনার কথায় দুটি লেখা তৈরি করেছিলাম। ওনার এ কথার পর আমি দ্বিতীয় লেখাটা আর পাঠাইনি। উনি গাঁইগুঁই করে বলেছেন, আমার কাছে টাকা চাননি। আমি লেখা দিয়েছি এটাই যথেষ্ট। উনি শুধু অবগতির জন্য জানিয়েছিলেন। টাকা যদি না চান, আমার অবগতির দরকার কী। আগে অবগত করালে তো আমি লেখাই দিতাম না। এ ধরনের কাজ নৈতিকতাবিরোধী। এরপর আমি আর কথা বাড়াইনি। ভদ্রমহিলা যথেষ্ট বয়স্ক, এখনো উদ্যম নিয়ে কাজ করেন। বয়স্ক মানুষের সঙ্গে কথাকাটাকাটি করতে আমার ইচ্ছা হয়নি। লেখা ছাপতে বারণ করেছি এটাই যথেষ্ট। আর বাড়তি কথার তো দরকার নেই। কিন্তু এরপর আবার কেন টাকা চেয়ে ফোন এলো। আমার মাথা ঠিক রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়াল। কোনোক্রমে মেজাজ ঠিক রেখে এই কথাগুলোই মহিলাকে বললাম।

এমন বেশ কিছু সংগঠন আছে ঢাকাসহ সারা দেশে, যাদের কাজই হচ্ছে নিজেরা চাঁদা তুলে বড় বড় অনুষ্ঠান করা,  বই বের করা, পুরস্কার দেওয়া। এমনকি এরা নিজেরাই নিজেদের পুরস্কার দিয়ে থাকে। অবাক লাগে আমার। নিজেদের পুরস্কার নিজেরা নেয় কী করে! ১৯৯২ সালের কথা।  মাঠ প্রশাসন থেকে সবে সচিবালয়ে পোস্টিং হয়েছে। একদিন জাদুঘরের সামনে দিয়ে যাচ্ছি। দেখি এরকম একটা নারী সংগঠনের ব্যানার। তাদের অনুষ্ঠান হচ্ছে। তখন ওই সংগঠনটিতে বড় বড় নারীরা ছিলেন। অনেকে নামে অনেক ভারী। তবে লেখক হিসেবে ততটা ভারী মনে হতো না আমার অনেককেই। তবে সেই ১৯৯২ সালে শতপ্রতিকূলতার মাঝে তারা যে লিখছিলেন, লেখাকে বাঁচিয়ে রাখছিলেন এটাই বড় কথা।

আমি হাঁটতে হাঁটতে জাদুঘরে ঢুকলাম। পুরোটা অনুষ্ঠান দেখলাম। পরদিন একটা ফিচার লিখে দৈনিক জনকণ্ঠে পাঠিয়ে দিলাম। দিন কয়েক পরে লেখাটা ছাপা হয়ে গেল। তখন ওই সংগঠনের কাউকে আমি চিনতাম না। ওরাও কেউ আমাকে চিনত না। অনেক পরে সংগঠনের একজন শীর্ষ লেখিকার সঙ্গে আমার যোগাযোগ হয়। তিনি একজন চমৎকার মনের দরদি মহিলা ছিলেন। আমাকে স্নেহ করতেন। মাঝেমধ্যে ছোট ছোট চিঠি লিখতেন। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার কোনো দিন তার সংগঠনে আমাকে যুক্ত হতে বলেননি। উনি ওনার বোধ বিবেচনা দিয়ে বুঝেছিলেন, সংগঠনের ভালোমন্দ আমি লিখব ঠিক আছে কিন্তু সংগঠনে যুক্ত হব না। তা ছাড়া যেসব সংগঠন নারী লেখক পুরুষ লেখক বলে একটা  ভেদরেখা টেনে দেয় সেখানে আমি কোনো দিনই যাব না। ওই আপা মারা গেছেন বহুদিন। তারপর যারা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তারা সবাই আমার চেনা। কেউ কেউ টানা অনেক দিন ছিলেন। প্রত্যেকেই ওই সংগঠনের শ্রেষ্ঠ লেখকের পুরস্কারটি নিয়েছেন। লাজে মরে যাই! আরও মজার ব্যাপার পুরস্কার নেওয়া হয়ে যাওয়ার পর কেউই আর তেমনভাবে সক্রিয় থাকেননি। এখন নেতৃত্ব তরুণ ঠিক বলা যাবে না অপেক্ষাকৃত কম বয়সিদের হাতে। যাদের লেখক হিসেবে তেমন নামধাম নেই।

তাদেরই একজন সম্প্রতি আমাকে ফোন করলেন। লেখার জগতে দীর্ঘদিন ধরে থাকায় এখন সবাই সবাইকে চিনি। সেটাই স্বাভাবিক। মেয়েটি সংগঠনে তার পদবি জানিয়ে বলল, মাত্র তিন-চার দিনের মধ্যে আমি একটা লেখা দিতে পারব কি না। লেখার বিষয়টা আমার ভালো লাগল। তা ছাড়া এক দিন দুই দিন চার দিন ব্যাপারগুলো আমাকে খুব আনন্দ দেয়, চ্যালেঞ্জিং মনে হয়। রাজি হলাম। ওর দেওয়া তারিখের আগেই লেখাটা হয়ে গেল। খুব খেটে লিখেছি। আমার ধারণা লেখাটা বেশ ভালো হয়েছে। লেখা পাঠাব তখন হঠাৎ করেই আমার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতাটা মনে হলো। এরা আবার টাকা  নেওয়া পার্টি না তো?  আমি মেয়েটার কাছে মেসেঞ্জারে জানতে চাইলাম, লেখার সঙ্গে কোনো টাকা দিতে হবে কি না। সে জানাল ৩ হাজার টাকা দিতে হবে। আমি কি পানিতে পড়েছি, নাকি আমার লেখা কোনো দিন ছাপা হয় না যে ৩ হাজার টাকা দিয়ে লেখা ছাপাব বরং এ লেখার জন্য আমাকেই ৩ হাজার কেন আরও বেশি টাকা দেওয়া উচিত। অনেকে বলতে পারেন, বলেনও, সংগঠন চালাতে গেলে টাকা লাগে। বই বের করতে গেলে টাকা লাগে। চাঁদা না দিলে এরা পাবে কি করে! ন্যায্য কথা! সংগঠন চালাতে গেলে টাকা লাগে। মাসিক ভিত্তিতে যেটুকু লাগে টাকা নিন, যতটুকু প্রয়োজন। বড় বড় প্রজেক্ট বানিয়ে এক লেখার জন্য ২ হাজার, দুই লেখার জন্য ৩ হাজার, তিন লেখার জন্য ৫ হাজার টাকা চাঁদা ধার্য করে বইমেলায় স্টল দিয়ে সেই বই পুশ সেলিং করে করে সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির কী লাভ হচ্ছে? এভাবে বই বের করে লাভ কী। বরং ভালো লেখার চেষ্টা করে পেশাদার পাবলিশার দিয়ে বই বের করলে সেটার আলাদা মূল্য আছে। নিজের প্রকাশনা থেকে নিজের বই বের করলে মানুষকে তো বলাও যায় না। ধরে নিলাম, একটা সময় হয়তো তারা ভেবেছিলেন নারীদের একত্র হওয়া প্রয়োজন, তারা একত্র হয়েছিলেন। নারীদের অবস্থা তখন খুবই নাজুক ছিল হয়তো। নারীর অবস্থা এখনো নাজুক, তারপরও তারা স্বতন্ত্র অস্তিত্ব নিয়ে দাঁড়াবার চেষ্টা করছে, পুরুষের সমানতালে লিখছে। নারীদের পেছনে ফেলে রাখার চেষ্টা এখনো আছে। তারপরও নারীরা লিখছে, পুরস্কার পাচ্ছে, তাদের বই বের হচ্ছে।  তাহলে নিজেদের নারী নারী বলে এভাবে আলাদা করে দলছুট রাখার প্রয়োজন কী?

একবার একটা সংগঠন থেকে আমাকে খানিকটা জোরাজুরি করে পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। আমি পুরস্কার নিতে গিয়ে অবাক হয়ে দেখেছিলাম,  সেই সংগঠনের  প্রেসিডেন্ট, জেনারেল সেক্রেটারি পুুরস্কার পাচ্ছে নিজ সংগঠনের। লজ্জায় ঘৃণায় সে পুরস্কার আমি কোনো দিন বের করিনি। যে পুরস্কার লুকিয়ে রাখতে হয় তেমন পুরস্কার আমি কেন নেব? আমাদের সাহিত্য সংগঠনসহ সব ধরনের সংগঠনের মধ্যে ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ রেশারেশি দলাদলি প্রকট। একই সংগঠনে কারও জন্মদিন পালিত হচ্ছে কারও হচ্ছে না, কেউ পুরস্কার পেলে অনুষ্ঠান হচ্ছে, কারওটা  হচ্ছে না, কারও বাড়ির অনুষ্ঠানে কেউ দাওয়াত পাচ্ছে কেউ পাচ্ছে না। কারও কারও প্রতি পক্ষপাতিত্ব প্রবলভাবে চোখে পড়ে। সংগঠনে প্রতি সদস্যের মূল্য সমান হওয়া উচিত। সেখানে কোনো পক্ষপাতা থাকা উচিত না। কিন্তু এ দেশের অধিকাংশ সংগঠনে সেটা হয় না। সংগঠনে কেউ হয় প্রধান কেউ অপ্রধান।

আজকাল অদ্ভুত অদ্ভুত কথা শুনি। একসময় আমরা টাকা দিয়ে বই ছাপানোর কথা ভাবতে পারতাম না। এখন টাকা দিয়ে বই ছাপানোই দস্তুর। অল্প কিছু প্রকাশক বাদে অধিকাংশ প্রকাশক লেখকের টাকা নিয়ে বই ছাপছেন। বই ছেপে ব্যবসা করছেন। ব্যবসা করতে এসেছেন প্রকাশকরা, ব্যবসা করবেনই কিন্তু তাই বলে লেখকদের পথে বসিয়ে নয়। আজকাল আর একটা কথাও বাতাসে ভাসে। বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয় না। নিজে যেহেতু কোনো দিন এসব করিনি, বিশ্বাস হওয়ার কথাও না। কোনো কোনো লেখক নাকি সম্পাদককে ক্যাশ বা কাইন্ডস দিয়ে লেখা ছাপান। কতটা সত্যি জানি না। তবে শুনতে বড় খারাপ লাগে।

যা হোক, নারী সংগঠনের টাকা নিয়ে বই ছাপানোর ব্যাপারে লেখা শুরু করেছিলাম। আপনারা যা করছেন করুন। তবে এতে করে গুদাম বোঝাই আর তেলাপোকার বংশবৃদ্ধি ছাড়া আর কিছু হবে বলে আমার মনে হয় না। তা ছাড়া এখানেই শেষ নয়, এরপর বই বিক্রি করার, কেনার আর একটা চাপ আছে। একজন লিখবে নাকি এসব চাপ সহ্য করবে। সবশেষে বলি, এটা কোনো ভালো কালচার না, অনুসরণযোগ্য কালচার না। কাজেই এ ধরনের কাজ পরিত্যাজ্য।

 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা