শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৯, রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২

বিএনপি-জামায়াতের কর্মকাণ্ড পাকিস্তানি দূতাবাস থেকে মনিটরিং হয় : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি-জামায়াতের কর্মকাণ্ড পাকিস্তানি দূতাবাস থেকে মনিটরিং হয় : হানিফ

বিএনপি-জামায়াতের কর্মকাণ্ড পাকিস্তানি দূতাবাস থেকে মনিটরিং করা হয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত কখনো বিছিন্ন হবে না। জামায়াতের আমির বলেছেন তারা যুগপৎ আন্দোলনে থাকবে। এটি তাদের রাজনৈতিক কৌশল। একাত্তরে জামায়াত, পঁচাত্তরে জিয়া পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করেছে। এখনও তাদের উত্তরসূরিরা একই কাজ করছে।

রবিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সেমিনার হলে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ আয়োজিত জাতির পিতাবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ও ১৫ আগস্টের সকল শহীদ স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন হানিফ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে হলে পাকিস্তানের এ টিম, বি টিম বিএনপি-জামায়াতকে কোণঠাসা করে রাজনীতি থেকে নির্মূল করতে হবে। বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানের প্রেতাত্মা বিএনপি-জামায়াতকে যতদিন নিশ্চিহ্ন না করা হবে ততদিন তারা ষড়যন্ত্র করে দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করবে। বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার থাকতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, ২০০৪ সালে তারেক রহমান বলেছে-ছাত্রদল, ছাত্রশিবির একই মায়ের পেটের দুই ভাই। তারা একই জায়গা থেকে তৈরি, পাকিস্তানের আদর্শে বিশ্বাসী।

আওয়ামী লীগ সরকার টর্চার সেল বানিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্যাতন করছে, বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগের জবাবে আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল আয়নাঘর নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি বলছেন-সরকার টর্চার সেল করে বিএনপি নেতাদের নির্যাতন করছে। আবার বলছেন-২০০৭ সালে তারেক রহমানকে গ্রেফতার করেও এখানে নির্যাতন করা হয়েছে। অথচ সেই সময়ে সামরিক বাহিনী দেশ চালাচ্ছিল। তাহলে আমরা কোনটা বিশ্বাস করব? মূলত বিএনপির সময়ে আয়নাঘর তৈরি হয়েছে, তারা তৈরি করেছে।

হানিফ বলেন, গাজীপুরের মালয়েশিয়া প্রবাসী এক ছেলে সেলিমকে দিয়ে মিথ্যাচার করে ভিডিও ছাড়া হয়েছে। সরকার গ্রেফতার করলে বিএনপির সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতো। একজন প্রবাসীকে গ্রেফতার করা আওয়ামী লীগের কি দরকার? বিএনপি নেতারা এসব নিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করে বেড়াচ্ছে।

বাংলাদেশে গুম, খুনের রাজনীতি জিয়াউর রহমান শুরু করেছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে সামরিক বাহিনীর ১২০০ সদস্যকে বিনা বিচারে ফাঁসি দিয়েছে। তাদের অপরাধ ছিল তারা মুক্তিযোদ্ধা। চট্টগ্রামের মৌলভী সৈয়দকে জয়েন্ট ইন্টিগ্রেশন সেলে নিয়ে নির্যাতন করা হয়েছিল। তার লাশও পাওয়া যায়নি।

দেশের প্রতি বিএনপির কমিটমেন্ট কোন জায়গায় এমন প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, প্রশাসনের কয়েকজনের উপর আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা আসলো। এখন পুলিশ প্রধান ভিসা পেয়ে আমেরিকা যাচ্ছে। বিএনপি হতাশ। যেই আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল, সেই আমেরিকা ভিসা দিয়েছে এতে বিএনপি কেন কষ্ট লাগছে? আসলে এদের প্রভু পাকিস্তান। তারা দেশের উন্নয়ন দেখতে চায় না। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্র বানাতে চায়।

হানিফ বলেন, ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কময় দিন। ক্ষমতা দখলের হত্যাকাণ্ড ছিল না। নিরীহ সদস্যরা হত্যার শিকার হয়েছে এ নজির পৃথিবীতে আরনেই। একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তাকে সপরিবার হত্যা করা হয়।

বঙ্গবন্ধু বিশ্ববন্ধু ছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সবসময় শোষিত মানুষের পক্ষে ছিলেন। তিনি ছিলেন জনগণের নেতা। সদ্য স্বাধীন দেশের রাষ্ট্রনায়ককে নিয়ে বিশ্বের নেতারা উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। দুর্ভাগ্য আমাদের বাঙালি জাতি সেই মূল্যায়ন ধরে রাখতে পারেনি।

তিনি বলেন, কিছু বিপদগামী সৈন্য বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে এটা সত্য, কিন্তু এর মূল চক্রান্ত করেছে পাকিস্তান ও তাদের পশ্চিমা মিত্র। তার বাইরেওমূল চক্রান্তাকারী ছিল। দেশ থেকে বিভেদ দূর করতে হলে যারা বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যে ছিল তাদের মুখোশ উন্মাোচন করা প্রয়োজন।

হানিফ অভিযোগ করে বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যায় পাকিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করেছে। রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে দেশে পাকিস্তানি আদর্শ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছে। বঙ্গবন্ধু হত্যায় নেপথ্যে থেকে মূল হিসেবে কাজ করেছে।

তিনি বলেন, বিএনপি দাবি করে তারা মুক্তিযোদ্ধার দল অথচ এই বিএনপি ক্ষমতা দখল করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্মৃতি, অর্জন সব ধ্বংস করেছে। তাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়া ক্ষমতা দখল করে ৭ মার্চের ভাষণ, জয় বাংলা নিষিদ্ধ করেছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে জায়গায় পাকিস্তান বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল সেই চিহ্ন মুছে দিতে শিশু পার্ক বানিয়েছিল। পাকিস্তানের পরাজয়ের কালিমা রাখতে দেয়নি। যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি দিয়েছে, রাজাকারদের দিয়ে মন্ত্রীসভা গঠন করেছে। রাজাকার গোলাম আজমকে দেশে ফিরিয়ে এনে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছে।

বিএনপি এখনও পাকিস্তানের আদর্শ অনুসরণ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপি দেশের উন্নয়ন হলে খুশী হয় না। তারা ক্ষমতায় থাকতে কোনো কিছু করতে পারেনি উল্টো দেশকে ব্যর্থ, জঙ্গীরাষ্ট্র বানিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা অন্ধকারে থাকা দেশকে আলোয় উদ্ভাসিত করেছেন। উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে মিথ্যাচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করে উসকে দিচ্ছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর বলেন, স্বাধীনতার অব্যাহিত পরে জাতির পিতা বঙ্গববন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রযুক্তি, কৃষি, শিক্ষা, বিদ্যুৎসহ প্রতিটি সেক্টরের উন্নয়ন, অগ্রগতিতে দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ স্থাপন করেছিলেন, যার কারণে আজ আমরা ৫ জি যুগে প্রবেশ করেছি।

যেকোনো সংকটে প্রকৌশলীরা বঙ্গবন্ধুকন্যার পাশে থাকবেন এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে অভাবনীয় জায়গায় নিয়ে গেছেন। যখনই নির্বাচন আসে বিএনপি-জামায়াত জঙ্গীগোষ্ঠী উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। এদের কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. মনোয়ার হোসেন চৌধুরী এমপি এবং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. নূরুল হুদা।

সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ সভাপতি অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার এম. হাবিবুর রহমান। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইইবি সহকারী সাধারণ সম্পাদক মো. রনক আহসান।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
জাতীয় বেতন কমিশনের ৪ প্রশ্নমালা, মতামত দেওয়া যাবে অনলাইনে
জাতীয় বেতন কমিশনের ৪ প্রশ্নমালা, মতামত দেওয়া যাবে অনলাইনে
প্রতারণা এড়াতে ‘রেল সেবা’ ব্যবহারের পরামর্শ রেল কর্তৃপক্ষের
প্রতারণা এড়াতে ‘রেল সেবা’ ব্যবহারের পরামর্শ রেল কর্তৃপক্ষের
পূজায় সারা দেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে : র‍্যাব ডিজি
পূজায় সারা দেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে : র‍্যাব ডিজি
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার
বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস
জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট
আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিষ্কার করছে ডিএনসিসি
প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিষ্কার করছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা
স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

শোবিজ

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা
২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই
দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই

নগর জীবন

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

সম্পাদকীয়

দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ
দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ

নগর জীবন

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

এবার কী করবেন হামজারা
এবার কী করবেন হামজারা

মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

পিছিয়ে পড়েও আর্সেনালের জয়
পিছিয়ে পড়েও আর্সেনালের জয়

মাঠে ময়দানে

জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি
জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি

নগর জীবন

ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত
ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনা
সড়ক দুর্ঘটনা

নগর জীবন