শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৭, রবিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

সেমিনারে এম জে আকবর ও পঙ্কজ শরণ

ইন্দো-প্যাসিফিকে ঢাকার বড় ভূমিকা চায় নয়াদিল্লি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইন্দো-প্যাসিফিকে ঢাকার বড় ভূমিকা চায় নয়াদিল্লি

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতায় বাংলাদেশের জোরালো ভূমিকা চায় ভারত। কারণ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও গতিশীল বাংলাদেশ একটি সাফল্যের গল্প।

গতকাল শনিবার ঢাকায় ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল বিষয়ক এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম জে আকবর এবং সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপ-উপদেষ্টা পঙ্কজ শরণ ভারতের প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) মিলনায়তনে ওই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

সকালে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের উপস্থিতিতে সেমিনারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন পঙ্কজ শরণ। বিকেলে সমাপনী অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের উপস্থিতিতে বক্তব্য দেন এম জে আকবর। তাঁদের বক্তব্যে ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ উঠে আসে।

ব্লু ইকোনমি বা সমুদ্র অর্থনীতি নিয়ে বাংলাদেশের আগ্রহের কথা তুলে ধরে ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও সাংবাদিক এম জে আকবর বলেন, ‘অস্থিতিশীলতা যুদ্ধের চেয়ে ভয়াবহ। তাই স্থিতিশীলতা ছাড়া কিছুই হবে না। অভিন্ন প্রেক্ষাপটে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’

এম জে আকবর বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে, ইন্দো-প্যাসিফিক শুধু হিমালয়ের পাদদেশের ভূমি নয়, এটি সাগরতীরেরও ভূমি। এখানে আত্মসম্মান ও স্বনির্ভরতার ভিত্তিতে অভিন্ন সমৃদ্ধি খুব জরুরি।’ তিনি বলেন, বাংলাদেশ দুটি স্বাধীনতা অর্জন করেছে। একটি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা।

এম জে আকবর বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মতো পরাশক্তি বরাবরই চেয়েছে বাংলাদেশকে তাদের অনুগত বা বাধ্য রাখতে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সময়ের উদ্যোগ। এটি যখন বাস্তবায়িত হয়নি তখন থেকেই যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন।

আকবর বলেন, সত্তরের দশকে দুই মেরুর (যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া) বিশ্বের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিরপেক্ষ অবস্থান নিয়েছিলেন। ‘মুজিব মতবাদ’ ছিল ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়।’ এর মাধ্যমে তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, বলয়ে টানার পুরনো খেলা এ দেশে চলবে না। তিনি বলেন, বাংলাদেশ তার প্রতিষ্ঠার পরপরই কৌশলগত ক্ষেত্রে স্বকীয়তা দেখিয়েছে। এখন সৌদি আরবসহ আরো কিছু দেশ এটি করার চেষ্টা করছে। বিশ্বে কৌশলগতভাবে স্বতন্ত্র ও স্বকীয়তার প্রবণতা বাড়ছে।

ভারতের সাবেক এই পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙার পর যুক্তরাষ্ট্র ভেবেছিল যে রাশিয়া ‘বিচলিত শক্তি’ হয়ে গেছে। পরবর্তী সময়ে ইরাক ও আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রকেও বিচলিত দেখা গেছে। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া—দুই পরাশক্তিই এখন বিচলিত, ক্লান্ত। তাদের এখন নতুন করে ভাবা উচিত।

এম জে আকবর বলেন, নতুন মানচিত্রে চীনারা শুধু ভারত নয়, রাশিয়ার ভূখণ্ডও দাবি করেছে। এ বিষয়ে চীনের মুখপাত্র বলেছেন, এটি সার্বভৌম চীনের মানচিত্র। তিনি বলেন, যাঁরা ১৯৬২ সালের ভারত-চীন যুদ্ধের উদাহরণ দেন, তাঁরা ১৯৬৯ সালের রাশিয়া-চীন যুদ্ধের উদাহরণও টানতে পারেন।

এম জে আকবর বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ মধ্য এশিয়াকে বদলে দিচ্ছে। ‘রাশিয়া দুর্বল’—এমন ধারণা প্রভাব ফেলছে। রাশিয়ার ভেতর কী হচ্ছে তার প্রভাব অন্যত্রও পড়ে।

ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ব্যালান্স অব পাওয়ার বা ক্ষমতার ভারসাম্য অনেক হয়েছে। এখন পাওয়ার অব ব্যালান্স বা ভারসাম্যপূর্ণ ক্ষমতার জন্য একসঙ্গে কাজ করা উচিত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গ্লোবাল সাউথে বাংলাদেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছিলেন পঙ্কজ শরণ। তাঁর সেই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সমাপনী অধিবেশনে এম জে আকবর বলেন, গ্লোবাল সাউথ ধারণা এখন পুরনো হয়ে গেছে। বাংলাদেশ ও ভারত মিলে নতুন সম্পর্ক—নিউ নর্থ গড়ে তুলতে পারে।

এই অঞ্চলে বাংলাদেশের ভূমিকা পালন খুব গুরুত্বপূর্ণ
ভারতের সাবেক জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক উপ-উপদেষ্টা ও ঢাকায় ভারতের সাবেক হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিক ও বাংলাদেশ এই অঞ্চলের অপরিহার্য অংশ। বাংলাদেশ নিজস্ব ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগিয়ে এসেছে। এটি দেখাটাও বেশ আনন্দের। এই অঞ্চলে বাংলাদেশের ভূমিকা পালন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

সাবেক এই কূটনীতিক বলেন, ‘নিয়ম-নীতিভিত্তিক, নিরাপদ, সমৃদ্ধ বিশ্বব্যবস্থা মূলত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল থেকে শুরু। এই অঞ্চলে বহুমেরুতা না থাকলে আমাদের শান্তি, সম্প্রীতি থাকবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি অঞ্চল গড়তে চাই যেখানে জোরজবরদস্তি, সম্প্রসারণবাদ থাকবে না। এর মাধ্যমে সব রাষ্ট্রের মৌলিক স্বার্থ এগিয়ে যাবে। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা কখনো এক পক্ষের লাভ, অন্য পক্ষের ক্ষতি হতে পারে না।’

পঙ্কজ শরণ বলেন, ‘আমাদের সহযোগিতার এমন কাঠামো সৃষ্টি করতে হবে, যা থেকে সবার লাভ হয়। সব উদ্যোগ স্বচ্ছ হতে হবে। কোনো ঋণের ফাঁদ থাকা চলবে না। কানেক্টিভিটি ও সমৃদ্ধি জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও পরস্পরের মৌলিক স্বার্থকে সম্মান করছে, এটি নিশ্চিত করতে হবে।

পঙ্কজ শরণ বলেন, ‘ইন্দো-প্যাসিফিকে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সমুদ্রের পাশাপাশি প্রথাগত ও অপ্রথাগত সব ধরনের নিরাপত্তাঝুঁকি মোকাবেলায় বাংলাদেশের ভূমিকা দেখতে চাই। সম্মিলিত নিরাপত্তা, সম্মিলিত সমৃদ্ধি ও সম্মিলিত স্থিতিশীলতার জন্য আমাদের কাজ করতে হবে। এখানে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক সহযোগিতার মডেল। ইন্দো-প্যাসিফিক কাউকে বাদ দিয়ে নয়, সবাইকে নিয়ে চলার উদ্যোগ। বিশ্বের সবার দৃষ্টি তাই ইন্দো-প্যাসিফিকের দিকে।’

পঙ্কজ শরণ বলেন, ‘ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বাংলাদেশ একটি সাফল্যের গল্প। স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও গতিশীল বাংলাদেশ এই অঞ্চলের অপরিহার্য অংশ—এটি ভারতে, আমাদের কাছে স্পষ্ট।’ তিনি বলেন, ‘এই অঞ্চলে দ্রুত রূপান্তর ঘটছে। এই প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশের মতো অংশীদারদের যুক্ত থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের দ্রুত উন্নতি দুই দেশ এবং পুরো অঞ্চলের জন্য উদাহরণ হয়ে উঠেছে। আমরা বাংলাদেশকে গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ কণ্ঠস্বর মনে করি।’

এই বিভাগের আরও খবর
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক মানবতা-সাহসিকতার জন্য জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক মানবতা-সাহসিকতার জন্য জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
সর্বশেষ খবর
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু
বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা
কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা

৫৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের
জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা
মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা