শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৬, রবিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

১৭৩ দেশ ভ্রমণের ঐতিহাসিক রেকর্ড গড়লেন নাজমুন নাহার

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
১৭৩ দেশ ভ্রমণের ঐতিহাসিক রেকর্ড গড়লেন নাজমুন নাহার

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ১৭৩টি দেশ ভ্রমণের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন নাজমুন নাহার। ১৭৩তম দেশ হিসেবে ঐতিহাসিক রেকর্ড গড়েন আফ্রিকার দেশ মাদাগাস্কার ভ্রমণের মাধ্যমে। গৌরবময় এই নারী নাজমুন নাহার বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের সুনাম অক্ষুণ্ন রেখে এভাবেই দুর্বার গতিতে লাল সবুজের পতাকা ও বিশ্ব শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিচ্ছেন মানুষের মাঝে। 

নাজমুন এ বছরের শুরুতেই এবারের অভিযাত্রা শুরু করেন মঙ্গোলিয়া থেকে। ১৬৮তম দেশ হিসাবে মঙ্গোলিয়া ও দুর্গম সাইবেরিয়া অঞ্চল অভিযাত্রা করেন ডব্লিউপিসি- ওয়ার্ক পারমিট ক্লাউডের পৃষ্ঠপোষকতায়। মঙ্গোলিয়ার জনপ্রিয় পত্রিকা 'জুনিমেডে (সেঞ্চুরী)' এবং গো পো গণমাধ্যম নাজমুনকে নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিশ্ব ভ্রমণের সংগ্রাম ও সফলতা নিয়ে। ‌

তারপর ২০২৪ এর মার্চ মাসে এই রমজানে প্রথমেই নাজমুন অভিযাত্রা শুরু করেছেন পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন ও চ্যালেঞ্জিং দেশগুলো ভ্রমণের মাধ্যমে। এই রমজানে তার সফরের উদ্দেশ্য ছিল মানবকল্যাণে মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করা। তাই আর এফ সি- 'রামাদান ফ্যামিলি কমিটমেন্ট'র অ্যাম্বাসেডর হয়ে "SAFAR 4 PEACE"- এর এই অভিযাত্রায় শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিতে নাজমুন ভ্রমণ করেন ১৭৯তম দেশ হিসেবে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া, ১৭০তম দেশ হিসেবে পাকিস্তান, ১৭১ দেশ হিসেবে আফগানিস্তান, ১৭২তম দেশ হিসেবে আফ্রিকান কন্টিনেন্টের দেশ সী শেল এবং ১৭৩তম দেশ হিসেবে পৃথিবীর অন্যতম দরিদ্র দেশ মাদাগাস্কার। 

এই পাঁচটি দেশে নাজমুন ভ্রমণ করেন ৫৬ হাজার ৭৭ কিলোমিটার পথ। যা ছিল অত্যন্ত দুর্গম এবং কঠিনতম দেশ ভ্রমণের অংশ। এই সফরে বাংলাদেশের পতাকা বাহনের পাশাপাশি ইউকে বেসড টিভি চ্যানেল, চ্যানেলে এস এর উদ্যোগে ২৬টি চ্যারিটিকে সহযোগিতার জন্য মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করেছেন নাজমুন। 

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ, দুর্যোগ, বন্যা, খরা, ক্ষুধার্ত মানুষকে সহযোগিতা ও জলবায়ু পরিবর্তনের কাজসহ মানবিকতার কল্যাণে বিশ্ব ভ্রমণের মাঝে আর্ত মানবতার সেবায় নাজমুন নাহার এই রমজানে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে RFC- 'রামাদান ফ্যামিলি কমিটমেন্ট' এর  ব্রিটেনের ২৬ টি চ্যারিটিকে সহযোগিতার জন্য ফান্ড রেইজে সাপোর্ট করেন, তাই ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকেই যুক্ত হয়েছেন এই ক্যাম্পেইনের একজন ভলেন্টিয়ার হিসেবে। 

নাজমুন বলেন, আমার বিশ্ব ভ্রমণের উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকা উড়িয়ে নানাভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। এই সফরে আমি মঙ্গোলিয়া, সিরিয়া, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সী শেল ও মাদাগাস্কারে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের মাঝে খাবার ও কিছু সহযোগিতা বিতরণ করেছি। 

মানবতার কল্যাণে ফিলিস্তিনসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষের কল্যাণে যদি আমরা সবাই একসাথে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি তাহলে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে, এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে আমরা যদি সোচ্চার হই তবেই পৃথিবীতে নেমে আসবে শান্তি। তাই নাজমুন এই রমজানে ভলেন্টিয়ার হিসেবে RFC'র ২৬ টি চারিটিকে সহযোগিতার জন্য ক্যাম্পেইন করেন  এই ৫টি দেশে। 

নাজমুন নাহার একজন হার না মানা দুর্বার নারী, ইতিপূর্বে তার বিশ্ব ভ্রমণের কঠিন চ্যালেঞ্জগুলো সেটাই প্রমাণ করেছে। নাজমুন বহু প্রতিকূলতার মাঝে পৃথিবীর ভ্রমণ করছেন। যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে- সকল শঙ্কা, ভয়কে উপেক্ষা করে মৃত্যুকে হাতের মুঠোয় নিয়ে নাজমুন এগিয়ে চলছেন পৃথিবীর পথে পথে। 

এই রমজানে ব্রিটেন থেকেই শুরু হয়েছিল নাজমুন নাহারের এই সফর। বিশ্ব ভ্রমণের এই ৫টি দেশ সফর ছিল জীবনের আরেকটি বড় কঠিনতম চ্যালেঞ্জ।

যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া ভ্রমণ ছিল তার জন্য অনেক কঠিন পদক্ষেপ। তারপরও লেবানন থেকে সিরিয়ার দামাস্কস ও অন্যান্য শহরগুলো ভ্রমণ করেন। RFC'র শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিতে সিরিয়ার বেশ কিছু দরিদ্র শিশুদেরকে সহযোগিতা করেন।

তারপর তিনি পাকিস্তানের বিভিন্ন শহর ভ্রমণ করে পেশওয়ারে পৌঁছান। সেখানে আফগানিস্তানের অ্যাম্বাসি থেকে তালেবান অফিসারের অসংখ্য প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আফগানিস্তানের ভিসা সংগ্রহ করেন। তারপর, ইতিপূর্বে বোমা হামলা সংঘটিত পাকিস্তানের খাইবার পাসের দুর্গম উঁচু পাহাড়ি অঞ্চলের লোন্ডিকোতল গ্রামসহ অসংখ্য গ্রামে মানুষেকে ভিজিট করেন নাজমুন এবং সেখানে মানুষকে সহযোগিতা করেন ও তাদের দুঃখ দুর্দশাকে অবলোকন করেন। 

পরবর্তী অভিযাত্রায় নাজমুন পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের তুরখাম বর্ডার পর্যন্ত পৌঁছান। পাকিস্তানের দুর্গম সেই বর্ডারে ইন্টেলিজেন্স সিকিউরিটি ফোর্স, বর্ডারের অফিসার, পুলিশ চেকপোস্টে সবার কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে তিনি বর্ডার অতিক্রম করে আফগানিস্তানের বর্ডারে পৌঁছান। সেখানে তালেবান অফিসারদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে অসংখ্য প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বর্ডার ক্রস করেন। 

তারপর শুরু হয় আফগানিস্তানে আরও কঠিন পথ ভ্রমণ। নাজমুন বলেন, আফগানিস্তানে পা দেওয়ার সাথে সাথে মানুষ আমাকে সাবধান করে দিয়েছেন একজন নারী হিসেবে আমার যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, তালেবান এর নিয়ম অনুযায়ী পরিপূর্ণ হিজাব পরে যদিও আমি আফগানিস্তান ভ্রমণে এসেছি তবু সবাই বলেছেন এই দেশে কাউকেই বিশ্বাস করা যাবে না। আমার বুকের ভিতর তখন নানা ধরনের আতঙ্ক, পথে বোমা হামলার ভয়, দুর্গম পাহাড়ি পথে অ্যাক্সিডেন্টের শঙ্কা থাকলেও আমার বিশ্বাস ছিল বিধাতা আমাকে কোনভাবে ছায়া দিয়ে রাখবে। তারপর সন্ধ্যা নেমে আসার সাথে সাথে আমি আফগানিস্তানের জালালাবাদ শহরে অবস্থান করি। সেখান থেকে পরের দিন পার্শ্ববর্তী বেহুঁশুত ও বিভিন্ন গ্রামের দরিদ্র মানুষকে পরিদর্শন করিও তাদের কিছু ব্যক্তিগত সহযোগিতা করি। তারপর কাবুলের আরও কঠিন পাহাড়ি দুর্গম পথ অতিক্রম করে কাবুল রওনা হই।

নাজমুন আরও বলেন, যেখানে নারীদের জন্য বন্ধ রয়েছে জানালা, কঠিন থেকে কঠিনতম আফগানিস্তানের খাইবার পাসের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল অতিক্রম করে জালালাবাদ থেকে কাবুল রওনা হই। অস্ত্র জড়ানো অগণিত তালেবান সিকিউরিটি চেকপোস্টের মুখোমুখি হয়ে নানান প্রশ্নের জবাব দিয়ে পার হতে হয়েছে আফগানিস্তানের দুর্গম পাহাড়ি পথ।

অচেনা সেই দুর্গম পথে বোমা হামলার আতঙ্ক, শঙ্কা প্রতি মুহূর্তেই ছিল সঙ্গী। কাবুল পৌঁছানোর পর সাথে ছিল তার দুইজন গাইড। কাবুলের বিভিন্ন এতিমখানা ও স্কুল সফর করি তালেবানের অনুমতিপত্র নিয়ে, সেখানে ছবি তোলা ছিল সম্পূর্ণ নিষেধ।

এছাড়া কাবুলের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করার জন্য যেখানেই আমি গিয়েছি সেখানেই যেন অদৃশ্যভাবে পৌঁছে গেছে তালেবানের সিকিউরিটির গাড়ি, আমাদের পিছনে পিছনে তালেবান পাহারত, তা আমি জানতাম না। আমার দুই গাইডের কঠিন প্রহরী ও বুদ্ধিতে খুব সাবধানে কয়েকদিনে কাবুল সফর শেষ করে আমি আফ্রিকাতে রওনা হয়েছিলাম। আফ্রিকার সামুদ্রিক দেশ সী শেল এর প্রাকৃতিক লীলাভূমিতে আমি যখন পৌঁছেছি তখন পেছনের কঠিন পথের স্মৃতিগুলো আমাকে বারবার তাড়িত করেছে। সী শেল এ নাজমুন দুটো স্কুল সফর করেন এবং শান্তির বার্তা ও পরিবেশ রক্ষার ক্যাম্পেইন করেন। সী শেল সফর শেষে  নাজমুন কেনিয়া হয়ে পৃথিবীর অন্যতম দরিদ্র দেশ মাদাগাস্কারে পা রাখেন। 

নাজমুল মাদাগাস্কারে বিভিন্ন বস্তিতে অসহায় মানুষকে ভিজিট করেন। নাজমুন বলেন, মাদাগাস্কারের মানুষের দারিদ্রতা দেখে আমার চোখে পানি এসেছে। মাদাগাস্কারে কিছু অসহায় মানুষকে আমি সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছি এবং তাদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছি। 

মাদাগাস্কারে ক্ষুধার জ্বালায় অনেক অসহায় বাচ্চাকে কাঁদতে দেখেছি। আনতানানারিভো শহরের কোনায় কোনায় মানুষকে ময়লার ড্রাম থেকে খাবার কুড়িয়ে খেতে দেখেছি। আমার মাদাগাস্কার ভ্রমণের মাঝেই  বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয়েছিল সাইক্লোন।

দেশটি প্রাকৃতিকভাবে অপূর্ব সুন্দর, বিভিন্ন অর্গানিক ফলের জন্য বিখ্যাত হলেও এখনো এখানকার দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বসবাস করছে।

মাদাগাস্কারের বিভিন্ন শহরে লাল সবুজের পতাকা উড়ান নাজমুন এবং তাদের ঐতিহাসিক জীবন ও সংস্কৃতিকর স্থাপনাগুলো পরিদর্শন করেন। এভাবেই ১৭৩তম শেষ পর্যন্ত ভ্রমণ করেন নাজমুন নাহার। 

নাজমুন বলেন, ফিলিস্তিনসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অসহায় দরিদ্র মানুষকে সহযোগিতার জন্য চ্যানেলের এস এর উদ্যোগে RFC রামাদান ফ্যামিলি কমিটমেন্ট এর ক্যাম্পেইনে তিনি মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করেছেন এই সফরের মাধ্যমে। 

নাজমুন ভ্রমণ করবেন বিশ্বের প্রতিটি দেশ। ২০০০ সলে ভারতের ভূপালের পাঁচমারিতে ‘ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল এডভেঞ্চার’ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে তার প্রথম বিশ্ব ভ্রমণের সূচনা হয়। ১ জুন ২০১৮ সালে ১০০তম দেশ ভ্রমণের মাইলফলক সৃষ্টি করেন জাম্বিয়া ও জিম্বাবুয়ের সীমান্তের ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাতের উপর। ১৫০ দেশ ভ্রমণের মাইলফলক সৃষ্টি করেন আফ্রিকা মহাদেশের দেশ সাওতমে অ্যান্ড প্রিন্সিপ। ২৪ বছর ধরে নাজমুন পৃথিবীর এক দেশ থেকে আরেক দেশে বিভিন্ন জনপদের মাঝে বাংলাদশের পতাকাকে তুলে ধরার মাধ্যমে শান্তির বার্তা ছড়িয়েছেন এবং উৎসাহিত করেছেন লাখ লাখ তরুণকে।

এরমধ্যে নাজমুন ব্রিটেন থেকে পেয়েছেন ইনস্পিরেশনাল উইমেন্স আওয়ার্ড। দেশ-বিদেশে তার ঝুলিতে যুক্ত হয়েছে প্রায় ৫৫টির মতো অ্যাওয়ার্ড। তিনি পড়াশোনা করেছেন সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটিতে। 
   
নাজমুন নাহারের ২৪ বছরের এই বিশ্ব ভ্রমণ প্রতিটি দেওয়াল ভেঙ্গে ভেঙ্গে বাংলাদেশকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে। আলোকিত এই নারীর পৃথিবী ভ্রমণ এবং তার মহৎ কাজের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ুক বিশ্ব মানবতার জয়গান।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা

এই মাত্র | জাতীয়

কুমিল্লায় গাড়িচাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর
কুমিল্লায় গাড়িচাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত
বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা তৃতীয় দিন রাজপথে জবি শিক্ষার্থীরা
টানা তৃতীয় দিন রাজপথে জবি শিক্ষার্থীরা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’
‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড
শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত
টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান
পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?
কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’
‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি
নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান
স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলী একাই ১০০
বুবলী একাই ১০০

শোবিজ

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ
মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা