শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১১:০৩, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

আতঙ্ক হতাশায় পুলিশ

► নানামুখী টানাপোড়েন ও ট্রমা কাটিয়ে জনগণের বন্ধু হওয়ার চেষ্টা ► যেখানে অপরাধ সেখানে উপস্থিতি জানান দিতে হবে, আস্থার জায়গা তৈরি করতে হবে : বিশেষজ্ঞ
সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
অনলাইন ভার্সন
আতঙ্ক হতাশায় পুলিশ

জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও আতঙ্ক কাটেনি পুলিশে। হতাশাও কাজ করছে পুরো পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাঝে। এখনো মাঝেমধ্যে হামলার শিকার হচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা। থানার মধ্যেই ঘটছে পুলিশ সদস্যদের আত্মহত্যার মতো ঘটনা। আবার গ্রেফতার পুলিশ কর্মকর্তার খোদ থানা থেকেই পালানোর ঘটনায় নানা আলোচনার জন্ম দিচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে পুলিশের নিরাপত্তা প্রস্তুতি নিয়েও। 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সামাজিকভাবে ইমেজ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় পুলিশ সদস্যরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় নিগৃহীত হচ্ছেন। সামাজিকভাবে পুলিশ এখন অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে সিনিয়র-জুনিয়র শৃঙ্খলাও নাজুক। কে ছাত্রলীগ, কে কার দালাল, কে কার ক্যাশিয়ার এভাবেও চিহ্নিত করা হচ্ছে অনেককে। সেই সঙ্গে আগের মতো ঘুষবাণিজ্য না থাকায় জীবনযাপনও করতে পারছেন না আগের স্টাইলে। অবৈধভাবে যারা সম্পদের মালিক হয়েছেন, অনেকের সেসব সম্পদও চলে যাচ্ছে ভোগদখলের বাইরে। ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাজনৈতিক ও পেশাগত নানা টানাপোড়েনের মধ্যে সময় কাটছে পুলিশের। তবে এত প্রতিকূল অবস্থায়ও ট্রমা কাটিয়ে জনগণের বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীটি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক, সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের সময় পুলিশের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে তারা নৈতিক সংকটে পড়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো পূর্ণ সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারছে না। এ ছাড়া নতুন করে বিরূপ পরিস্থিতিতে পড়ার ভয়েও অনেক পুলিশ সদস্য তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। এসব কারণে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে, যা জনজীবনে উদ্বেগ তৈরি করছে।

বিগত সরকারের সময় পুলিশের ভিতরে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্যাডার তৈরি হয়েছিল। তারা নিয়মনীতির তোয়াক্কা করত না। যখন যা খুশি তা-ই করত। ঘুষবাণিজ্য থেকে শুরু করে অপহরণ, গুম ও দখল বাণিজ্যে লিপ্ত ছিল। বেপরোয়া জীবনযাপন করত। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের কারণে হঠাৎ ছন্দপতন হয় পুলিশের। কোনোভাবেই ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। জনগণের আস্থার জায়গায় ফিরতে পারছে না। মূলত পুলিশকে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। যেখানে অপরাধ, সেখানেই তাদের উপস্থিতি জানান দিতে হবে। এতে মানুষের আস্থার জায়গা তৈরি হবে, পরিস্থিতিরও উন্নতি হবে।’

জানা গেছে, পুলিশ বাহিনী থেকে লুট হয়ে যাওয়া অস্ত্রগুলোর সব এখনো উদ্ধার হয়নি। বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের ধারণা, দুর্বৃত্তদের কাছেই রয়েছে এসব খোয়া যাওয়া অস্ত্র। এসব অস্ত্র দিয়ে দুর্বৃত্তরা অংশ নিচ্ছে নানা অপরাধমূলক কর্মকাে। আবার অপরাধ দমনসংশ্লিষ্ট নানা অভিযানে গেলেও এখনো স্বাভাবিক হতে পারছেন না পুলিশ সদস্যরা। এখনো ভুগছেন অজানা আতঙ্কে। 

সোমবার দুপুরে চট্টগ্রামে পাঁচলাইশ পাসপোর্ট অফিসের সামনে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসি মোহাম্মদ নেজাম উদ্দীন মারধরের শিকার হয়েছেন। কোতোয়ালি থানার ওসি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বিএনপির অসংখ্য সভাসমাবেশ ভুল করার পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের হয়রানি, নির্যাতন ও গ্রেফতারের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ৯ জানুয়ারি শরীয়তপুরের জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমিন তার নিজ কক্ষে আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ বলছে, তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিষণ্ণতায় ভুগছিলেন।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) আবদুল কাইয়ুম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পর এবার জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থান। তৎকালীন পতিত সরকার পুলিশকে তাদের নিজেদের নানা অপকর্মে ব্যবহার করেছে। বড় একটা পরিবর্তন আসায় পুলিশের মাঝে ভয়-আতঙ্ক কাজ করছে। তবে বর্তমান সরকার নানা চেষ্টা করে যাচ্ছে পুলিশের ভেঙে পড়া ইমেজ ফিরিয়ে আনার। বেশ ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছেও। তবে এজন্য দরকার একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক সরকার।’

তিনি আরও বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উচিত হবে ঘন ঘন বিভিন্ন ইউনিট পরিদর্শনে যাওয়া। স্থানীয় সম্মানিত এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতিতে বৈঠক করে পুলিশ সদস্যদের আশ্বস্ত করা। এতে তৃণমূলে এবং বিভিন্ন ইউনিটে কাজ করা পুলিশ সদস্যরা নানা বিষয়ে অ্যাসিউর এবং রিঅ্যাসিউর হবেন।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিগত সরকার আমলে পুলিশের বেপরোয়া হামলা-মামলার শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ। ঘুষবাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের ফলে তাদের জীবনযাপনও ছিল বেপরোয়া। জুলাই বিপ্লবের পর পুলিশে আগের মতো ঘুষবাণিজ্য না থাকায় তারা আগের মতো জীবনযাপন করতে পারছে না। অনেকেই তাদের অবৈধ সম্পদ ভোগদখল করতেও পারছেন না। অনেকের সন্তানরা বিদেশে পড়াশোনা করছে। কঠোর নজরদারির কারণে তাদের কাছে খরচও পাঠাতে সাহস পাচ্ছেন না কেউ কেউ। অনেক পুলিশ সদস্য তারই সহকর্মীর দ্বারা ট্রলিংয়ের শিকার হচ্ছেন। তবে পুলিশের ভয়ংকর প্রভাবশালী এবং দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে; কিন্তু তাঁদের অধীনে কর্মরত জুনিয়র সদস্যদের মাঝে নানা হতাশা বিরাজ করছে। অনেকেই এখনো কাজে মনোযোগ দিতে পারছেন না। বিশেষ করে আগের সেই বেপরোয়া পুলিশ থেকে ভালো পুলিশের ইমেজ ফিরিয়ে আনার নানা উদ্যোগও যেন খুব একটা কাজে আসছে না। এখনো অজানা আতঙ্ক এবং হতাশা কাজ করছে পুলিশ সদস্যদের মাঝে।

জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে ও পরে হতাহতসহ ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ে পুলিশ। ৪৪ পুলিশ সদস্য নিহতসহ অসংখ্য সদস্য আহত হন। থানা ও পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনা থেকে লুট হয় অস্ত্র-গুলি। ভয়ে গা ঢাকা দেন অনেক পুলিশ সদস্য। দেশ ছাড়েন কেউ কেউ। এখনো ১৮৭ পুলিশ সদস্য কাজেই যোগ দেননি। অনেকে যোগ দিয়েও নিয়মিত অফিস করছেন না। অনেক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেউ কেউ গ্রেপ্তার হয়েছেন। অনেকে আবার গ্রেপ্তার আতঙ্কে আছেন। পুলিশের প্রতি মানুষের অবহেলা প্রতিনিয়ত ফুটে উঠছে। পুলিশের কথা কেউ শুনতে চাচ্ছে না। সামাজিকভাবেও পুলিশের ইমেজ নষ্ট হয়ে গেছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশনস) মো. রেজাউল করিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পুলিশ সদস্যদের মাঝে মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য মোটিভেশনাল উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সম্পৃক্ত করা হচ্ছে সুশীল সমাজকে। সদর দপ্তরসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট এবং দেশের সব থানায় আগের মতো স্বাভাবিকভাবে কাজ শুরু হয়েছে। 

পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্য, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, ‘আমরা অনেক বিষয়ের ওপর সুপারিশ করছি। এগুলো এখনো লেখার কাজ চলছে। তবে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিতের জন্য জনগণ পুলিশকে বিশ্বাস করবে। জনগণকে রক্ষা করার জন্য পুলিশ সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে। ঔপনিবেশিক আমলের ধারণাটা পরিবর্তন করে পুলিশকে কল্যাণমূলক বাহিনী হিসেবে তৈরির সুপারিশ করা হবে।’

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার
লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা
একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের আন্দোলনে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের আন্দোলনে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান
ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রথমবারের মতো প্লে-অফে সাকিবের অ্যান্টিগা
প্রথমবারের মতো প্লে-অফে সাকিবের অ্যান্টিগা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা
সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
রাজশাহী হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শুধু ছক্কা মেরে জয় সম্ভব নয়, দরকার স্মার্ট ক্রিকেট: লিটন
শুধু ছক্কা মেরে জয় সম্ভব নয়, দরকার স্মার্ট ক্রিকেট: লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২২ কেজি ওজনের বিরল ঢাই মাছ
পদ্মায় ধরা পড়ল ২২ কেজি ওজনের বিরল ঢাই মাছ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২.৫ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারাল দ. আফ্রিকা
১২.৫ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারাল দ. আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল
অবশেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পেকে বর্ণবাদী আক্রমণ, ওভেইদোর সমর্থক গ্রেফতার
এমবাপ্পেকে বর্ণবাদী আক্রমণ, ওভেইদোর সমর্থক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন