শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৯, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫

শহীদ পাঁচ সাংবাদিকের পরিবারকে কোটি টাকার চেক দিল বসুন্ধরা গ্রুপ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শহীদ পাঁচ সাংবাদিকের পরিবারকে কোটি টাকার চেক দিল বসুন্ধরা গ্রুপ

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পাঁচ সাংবাদিক পরিবারকে এক কোটি টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকাল ৩টায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের কনফারেন্স রুমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চেক দেওয়া হয়। কালের কণ্ঠের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি কবি হাসান হাফিজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবু তাহের, ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক ইয়াসিন রহমান পাভেল, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক মনজুরুল ইসলাম, কালের কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হায়দার আলী, বাংলানিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকমের সম্পাদক লুৎফর রহমান হিমেল ও নির্বাহী তৌহিদুল ইসলাম মিন্টুসহ অন্যান্য সিনিয়র সাংবাদিক।

অনুষ্ঠানে কাদের গনি চৌধুরী বলেন, ‘আমি সব শহীদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। জুলাই বিপ্লবের সময় দেশ ছিল অন্ধকারে নিমজ্জিত। দেশে কোনো গণতন্ত্র ছিল না। সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা বলে কিছুই ছিল না। সাদা কে সাদা কালোকে কালো বলার কোন উপায় ছিল না। দেশের সব কিছুই চলত এক ব্যক্তির ইচ্ছায়। গণমাধ্যমে ততটাই লেখা যেত যতটা সরকারের পক্ষ থেকে চাইত। জুলাই বিপ্লবের সময় কোনো দাবি অথবা কথা বললেই গুলি চালানো হতো। সে সময় অসংখ্য ছাত্রকে আমরা দেখেছি ঢাকার পিচঢালা কালো রাস্তায় পড়ে থাকতে। এমন বীভৎস চিত্র একটি স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব দেশে কখনো কল্পনাই করা যায় না। নিজ দেশের কোনো সরকার প্রধান এমনটা করতে পারে, এটা কোনো সভ্য দেশে চিন্তাই করা যায় না।’ 

কাদের গনি চৌধুরী আরও বলেন, ‘অনেকেই বলেছেন আজকে শহীদ পরিবারের জন্য দুখের দিন, তবে আমি বলব এর থেকে গৌরবের আর কিছু হতে পারে না। কারণ কয়জনের ভাগ্য থাকে বীরের ভাই হওয়া, বাবা হওয়া,  মা হওয়ার এবং সন্তান হওয়ার। আপনাদের সন্তানরা একটি জাতিকে রক্ষা করেছে।’ 

তিনি বলেন, ‘আমাদের বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান শহীদ পরিবারের সকলকে সালাম ও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। দেশের জন্য যারা কাজ করেন তিনি সব সময় তাদের পাশে নীরবে দাঁড়ান। বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় আপনাদের পাশে থাকবে।’ 

জুলাই বিপ্লবের শহীদরা আমাদের অনেক শিক্ষা দিয়েছেন উল্লেখ করে কাদের গনি বলেন, ‘সংবাদপত্রে কোনো আপস হবে না। আমরা তাদের থেকে শিক্ষা নিয়ে এখন থেকে ওয়াচডগের ভূমিকা পালন করব। বাংলাদেশের সাংবাদিকরা পেটডগের ভূমিকা পালন করবে না অতীতের মতো।’ 

কালের কণ্ঠের সম্পাদক হাসান হাফিজ বলেন, ‘আজকের এই আয়োজন কোনো আনন্দের নয়। এটি কষ্টের একটি সময় শহীদদের পরিবারের জন্য, এবং আমাদের জন্যও। বসুন্ধরা গ্রুপ এর আগেও সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির ছেলের ভরণ-পোষণের জন্য সহায়তা দিয়েছেন। পাশাপাশি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের সহধর্মিণী নিজে জুলাই ফাউন্ডেশনে ৫ কোটি টাকা আর্থিক অনুদান দিয়েছেন। সেখান থেকেও এই শহীদ পরিবার সহায়তা পাবে। তবে অনুদানের থেকে বড় বিষয় হচ্ছে, এসব পরিবারের জীবিকার জন্য চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া। ইতিমধ্যে বসুন্ধরা গ্রুপ রংপুরে শহীদ আবু সাঈদের ভাইকে বসুন্ধরা গ্রুপে চাকরির ব্যবস্থা করেছে।’ 

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবু তাহের বলেন, কোন মৃত্যুই নিরর্থক নয়। যারা বেঁচে আছি, তাদের কর্তব্য শহীদ সাংবাদিকদের জীবনদান স্বার্থক করে তোলা। আশা করি এ কর্তব্য থেকে আমরা বিচ্যুত হবো না।

ইস্ট ওয়েস্ট গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক ইয়াসিন রহমান পাভেল বলেন, ‘শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে সব শহীদ ও আহতদের পাশে দাঁড়াব। শহীদ পরিবারের সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে, আপনাদের যেকোনো প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।’ 

কালের কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হায়দার আলী বলেন, ‘শহীদ পরিবারের জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়াম্যান ১ কোটি টাকার চেক অনুদান দিয়েছেন। বসুন্ধরা গ্রুপ সকল প্রকার মানবিক কাজে এগিয়ে আসে। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের এ আয়োজন। এ জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান মহোদয়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’ 

বাংলানিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকমের সম্পাদক লুৎফর রহমান হিমেল বলেন, ‘যারা সন্তান হারিয়েছে তাদের কষ্ট সব থেকে বেশি। এই শহীদ পরিবারের মধ্যে প্রিয় আমার অধীনেই চাকরি করেছিল। তিনি খুবই সাহসী তরুণ ছিলেন এবং দায়িত্বের প্রতি অটল ছিলেন। তার শহীদ হওয়ার ঘটনা আমি যখন শুনেছিলাম তখন চিন্তা করছিলাম এই খবর যেন মিথ্যা হয়। আমরা ধন্যবাদ জানাই বসুন্ধরা গ্রুপকে ও কালের কণ্ঠের এই মহৎ উদ্যোগকে।’ 

এ সময় শহীদ তাহির জামান প্রিয়র মা সামসিয়ানা জাহান বলেন, ‘প্রথম যখনা আমি বসুন্ধরা গ্রুপের অনুষ্ঠানে এসেছিলাম তখন আমার ছেলের ছবি দেখে একদিকে যেমন গর্ভে বুক ভরে যায়, অন্যদিকে কষ্টেও বুক ফেটে যায়। যে সে এখন আমার সঙ্গে নেই। আমাদের সন্তানেরা সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। যে অর্থ আপনারা না চাইতেই দিয়েছেন সে জন্যও আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমার ছেলের ছোট একটা মেয়ে আছে। এই অর্থ যেন আমি আমার নাতনির জন্য সুন্দরভাবে ব্যবহার করতে পারি।’

হাসান মেহেদীর স্ত্রী ফারহানা ইসলাম পপি বলেন, ‘আমার স্বামী যখন মারা যান এর কিছুক্ষণ আগেও কথা হয়েছে। তখন এত আওয়াজ শুনে আমি তাকে বলেছিলাম, তুমি ঝামেলা থেকে সরে যাও। তখন সে আমাকে বলেছিল, এটা আমার দায়িত্ব আমি যেতে পারব না।’ 

দৈনিক ভোরের আওয়াজের গাজীপুরের গাছা থানা প্রতিনিধি শাকিল হোসেনের বাবা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপ যেভাবে শহীদ পরিবারের দুঃখ-বেদনার পাশে দাঁড়িয়েছে তার কৃতজ্ঞতার ভাষা আমার নেই। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান একজন দানবীর হিসেবে পরিচিত। তিনি যেন সকল শহীদ পরিবারের পাশে থাকতে পারেন সে কামনা করছি।’ 

উল্লেখ্য, এর আগে গত ৯ জানুয়ারি কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শহীদ পাঁচ সাংবাদিক পরিবারকে সম্মাননা স্মারক এবং প্রত্যেককে দুই লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়। ওই অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান শহীদ পাঁচ পরিবারকে এক কোটি টাকা সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন। এ সময় তিনি প্রত্যেকের নামে ওই টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করে মাসে মাসে তা থেকে প্রাপ্ত মুনাফা শহীদ পরিবারের ভরণ-পোষণে ব্যবহার করার অনুরোধ করেন।

শহীদ পাঁচ সাংবাদিক হলেন অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকা টাইমসের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক হাসান মেহেদী, তিনি ১৮ জুলাই রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে গুলিতে শহীদ হন। দ্য রিপোর্ট ডটলাইভের সাবেক ভিডিও জার্নালিস্ট তাহির জামান প্রিয়, তিনি ১৯ জুলাই ধানমণ্ডির সেন্ট্রাল রোডে সংঘর্ষ চলাকালে শহীদ হন। দৈনিক ভোরের আওয়াজের গাজীপুরের গাছা থানা প্রতিনিধি শাকিল হোসেন, উত্তরার আজমপুরে ভিডিও ধারণ ও ছবি তুলতে গিয়ে শহীদ হন। দৈনিক নয়া দিগন্তর সিলেট ব্যুরোপ্রধান আবু তাহের তুরাব ও দৈনিক খবরপত্রের প্রদীপ ভৌমিক (৫৫), তিনি ১৯ জুলাই সিলেট নগরীর প্রাণকেন্দ্র কোর্ট পয়েন্টে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বৃক্ষরোপণ, পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার প্রদান
বৃক্ষরোপণ, পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার প্রদান
মাদক ও দুর্নীতি আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাদক ও দুর্নীতি আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মৃণাল কান্তি দাসের সম্পদ জব্দ
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মৃণাল কান্তি দাসের সম্পদ জব্দ
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩৩
শেখ হাসিনার পিএস জাহাঙ্গীরের তিন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ হাসিনার পিএস জাহাঙ্গীরের তিন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
এনসিসি থেকে সরে এসে ‘নিয়োগ কমিটি’র প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশনের
এনসিসি থেকে সরে এসে ‘নিয়োগ কমিটি’র প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশনের
দুই দিন বিরতির পর ফের ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু
দুই দিন বিরতির পর ফের ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু
আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে বাংলাদেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয় : তারেক রহমান
আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে বাংলাদেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয় : তারেক রহমান
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
তেহরান থেকে সন্ধ্যায় রওনা দেবে বাংলাদেশিদের প্রথম দল
তেহরান থেকে সন্ধ্যায় রওনা দেবে বাংলাদেশিদের প্রথম দল
পাঁচ বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
পাঁচ বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে হবে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা
পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে হবে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাত থেকে ৫০ হাজার টন গম কিনবে সরকার
আরব আমিরাত থেকে ৫০ হাজার টন গম কিনবে সরকার

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ২ সদস্য গ্রেফতার
আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ২ সদস্য গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেলসিকে পেছনে ফেলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলিয়ান ক্লাব
চেলসিকে পেছনে ফেলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলিয়ান ক্লাব

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃক্ষরোপণ, পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার প্রদান
বৃক্ষরোপণ, পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার প্রদান

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদক ও দুর্নীতি আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাদক ও দুর্নীতি আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মৃণাল কান্তি দাসের সম্পদ জব্দ
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মৃণাল কান্তি দাসের সম্পদ জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১২টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে যুক্তরাজ্য
১২টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে যুক্তরাজ্য

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী এশিয়ান কাপ বাছাই খেলতে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দল
নারী এশিয়ান কাপ বাছাই খেলতে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মদরিচের নতুন ঠিকানা এসি মিলান!
মদরিচের নতুন ঠিকানা এসি মিলান!

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি বেনজীরের ফ্ল্যাট ও জমি জব্দ, বিনিয়োগ অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বেনজীরের ফ্ল্যাট ও জমি জব্দ, বিনিয়োগ অবরুদ্ধ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়ে ২১ ধাপ এগিয়ে গেলেন শান্ত
র‌্যাংকিংয়ে ২১ ধাপ এগিয়ে গেলেন শান্ত

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে শেরপুরে র‌্যালি
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে শেরপুরে র‌্যালি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢেউ’-এর র‍্যাফেল ড্রয়ের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
‘ঢেউ’-এর র‍্যাফেল ড্রয়ের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩৩

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ জামাই-শাশুড়ি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ জামাই-শাশুড়ি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় গ্রেফতার ইনু-পলক-কামালসহ চারজন
নতুন মামলায় গ্রেফতার ইনু-পলক-কামালসহ চারজন

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পৃথিবীতে এমন কোনো সমস্যা নেই, যার সমাধান করা যাবে না : অর্থ উপদেষ্টা
পৃথিবীতে এমন কোনো সমস্যা নেই, যার সমাধান করা যাবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার ভোট চায় জামায়াত
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার ভোট চায় জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনপিটিতে থাকা নিয়ে যা জানাল ইরান
এনপিটিতে থাকা নিয়ে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় ধর্ষণ মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
চুয়াডাঙ্গায় ধর্ষণ মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার পিএস জাহাঙ্গীরের তিন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ হাসিনার পিএস জাহাঙ্গীরের তিন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিসি থেকে সরে এসে ‘নিয়োগ কমিটি’র প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশনের
এনসিসি থেকে সরে এসে ‘নিয়োগ কমিটি’র প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টাইন ক্লাবকে রুখে দিল অপেশাদার 'অকল্যান্ড সিটি'
আর্জেন্টাইন ক্লাবকে রুখে দিল অপেশাদার 'অকল্যান্ড সিটি'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন
নীলফামারীতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দিন বিরতির পর ফের ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু
দুই দিন বিরতির পর ফের ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে বাংলাদেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয় : তারেক রহমান
আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে বাংলাদেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয় : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে