স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি বন্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের ২৫ দফা সুপারিশ বাস্তবায়নে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে তা জানতে চেয়েছে হাই কোর্ট। আগামী দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে। গতকাল বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদেশের সঙ্গে রুলও জারি করেছে আদালত। স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি বন্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ২৫ দফা সুপারিশ বাস্তবায়নে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান, স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল ও অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান।
স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি বন্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের ২৫ দফা সুপারিশ বাস্তবায়ন নিয়ে ২৭ সেপ্টেম্বর রিট দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান ও আইনজীবী আমিনুর রহমান চৌধুরীর পক্ষে অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল। ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে দুর্নীতির ১১টি খাত চিহ্নিত করে তা প্রতিহতের জন্য মন্ত্রণালয়ে ২৫ দফা সুপারিশ করে দুদক।
