শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

গুম

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
গুম

বাংলা নতুন বছর ভালোভাবে শুরু হলো না। বছরের প্রথম দিনেই কুষ্টিয়ায় জাসদ নেতাসহ খুন হলো কয়েকজন। সেন্টমার্টিন দ্বীপে সমুদ্র ডুবে মারা গেল কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ পর্যন্ত পাওয়া লাশের সংখ্যা চার, নিখোঁজ আরও বেশ কয়েকজন। সবশেষে নতুন বছরের তৃতীয় দিনে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার এক সিএনজি স্টেশনের সামনে থেকে প্রকাশ্যে বেলা'র প্রধান নির্বাহী রিজওয়ানা হাসানের স্বামী আবু বকর সিদ্দিককে অপহরণ করে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা।

রাতে হঠাৎ করেই নুরুল কবির এবং ইত্তেফাকের সালেহসহ একটা আড্ডায় ঢুকে গেলাম। ওখানেই আলোচনা হচ্ছিল এগুলো। কারা অপহরণ করতে পারে রিজওয়ানার স্বামী আবু বকর সিদ্দিককে? মাস কয়েক আগে তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল এক পার্টিতে। স্মার্ট, ইয়াংম্যান। কোনো রাজনীতির ধারে-কাছে নেই। অমায়িক, বেশ কথাবার্তা হলো। রিজওয়ানাও ছিলেন সঙ্গে।

রিজওয়ানার সবচেয়ে বড় পরিচয় সম্ভবত একজন পরিবেশকর্মী হিসেবে। র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি, যেটাকে অনেকে এশিয়ার নোবেল বলে অভিহিত করেন। কিন্তু সেটাও বড় কথা নয়। পেশায় আইনজীবী রিজওয়ানা বেলা'র প্রধান নির্বাহী হিসেবে জাহাজ ভাঙা ও প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট কোম্পানিগুলোর অনেকের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছেন। যার ফলে এই কোম্পানিগুলো ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এরাই কি এরকম একটি ঘটনা ঘটিয়েছে? রিজওয়ানা হাসান তাই মনে করেন। ফতুল্লা থানায় করা মামলায় তিনি সেরকমই বলেছেন। যদিও দুটি বড় ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির পক্ষ থেকে এ অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। সত্যি সত্যি কী ঘটেছে সেটি এই মুহূর্তে বলতে পারব না। রিজওয়ানা বয়সে কম হলেও একজন ভালো আইনজীবী। তার স্বামীর অপহরণের খবর পাওয়ার পরে তার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছি আমি। তাছাড়া মামলা করতে, স্বামীর খোঁজে রিজওয়ানা যখন নারায়ণগঞ্জে গেছেন তখন কোনো কোনো টেলিভিশন তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছে। নিশ্চয়ই স্বামীর এই অপহরণের ঘটনায় তিনি বিচলিত, বেদনাহত। কিন্তু তার পরও তিনি ঠাণ্ডা মাথায় কথা বলেছেন। রিজওয়ানার স্বামী আবু বকর ফতুল্লা পোস্ট অফিস মোড়ে অবস্থিত হামিদ ফ্যাশন লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক। তিনি সম্ভবত এর মালিক নন। এর মালিক বর্তমান সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। প্রতিমন্ত্রী নিজেও হামিদ রিয়েল এস্টেট নামে একটি আবাসন কোম্পানির মালিক ও রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি। জাতীয় শ্রমিক লীগ ফতুল্লা আঞ্চলিক শাখার সভাপতি কাউসার আহমেদ পলাশের নেতৃত্বে শ্রমিক অসন্তোষের কারণে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক বছর বন্ধ ছিল। গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে কারখানাটি পরিচালনার দায়িত্ব নেন আবু বকর সিদ্দিক। এ পরিচয় থেকে আবু বকর সিদ্দিককে ধনী মানুষ মনে হয় না। ব্যবসাগত কারণে কিংবা কারখানার শ্রমিক অসন্তোষে এরকম হতে পারে তাও মনে হয় না। টাকার জন্য কেউ তাকে অপহরণ করবে তার পক্ষেও যুক্তি দাঁড়ায় না। রিজওয়ানা নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, জানা মতে তার স্বামীর কোনো শত্রু নেই। তাদের এমন কোনো টাকা-পয়সা নেই যে, কেউ তার স্বামীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করবে।

তবে কী? কেন অপহৃত হলেন আবু বকর সিদ্দিক? সেসব নিয়েই কথাবার্তা হচ্ছিল আড্ডায়। কোনো রাজনৈতিক বিষয় কি? তা তো হওয়ার কথা নয়? বছর দুয়েক আগে রিজওয়ানার কাজকর্মে ক্ষেপে গিয়ে একটি মহল তাকে একটি রাজনৈতিক রং মাখানোর চেষ্টা করেছিল। বলেছিল রিজওয়ানার বাবা একজন রাজাকার ছিলেন, তিনি একজন বিএনপির নেতা ছিলেন, তার মেয়েটিও সেই লাইনেই আছে। সেগুলো আজ থেকে দুবছরেরও আগের কথা। এই সময়ের মধ্যে রিজওয়ানাকে কোনো দলীয় কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি। রিজওয়ানা বিটি বেগুন চাষের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঢাকার বাইরে অংশ নিয়েছেন, ধানমন্ডি দখলের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে আন্দোলন সংঘটিত করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু রাজনৈতিক দলের কোনো অনুষ্ঠানে তাকে দেখা গেছে এমনটি কেউ বলেনি। তাহলে কেন? কেন তার স্বামীকে অপহরণ? তাও দিনদুপুরে। পুলিশ প্রশাসন কী করছে? সরকার? আজকের পত্রিকার খবর অনুযায়ী পুলিশ অপহৃত আবু বকর সিদ্দিককে খুঁজে বের করার জন্য জোর তৎপরতা শুরু করেছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) ও র্যাবের মহাপরিচালক এবং পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত মহাপরিদর্শককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। অপহরণের ঘটনা তদন্তে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাওয়া যাবে কি আবু বকর সিদ্দিককে। আড্ডার একজন বললেন, পেলে তাকে পাওয়া যাবে আজকের মধ্যেই। রাত পোহানোর আগেই। অপহরণকারীরা ঢাকার অদূরে কোথাও হয়তো তাকে ফেলে দিয়ে চলে যাবে। এ সবই আড্ডার কথা। কথার পৃষ্ঠে কথা। সাধারণত আমি সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠি। আজকে একটু তাড়াতাড়ি উঠেছিলাম। উঠেই টেলিভিশনটা ছাড়লাম। যদি নিখোঁজ আবু বকর সিদ্দিকের কোনো খবর থাকে। কিন্তু না। গতকালকের অপহরণের সংবাদটাই টিভি স্ক্রলে। পত্রিকাগুলো হাতে নিলাম। প্রায় সব পত্রিকায় আবু বকর সিদ্দিকের অপহরণের খবর বেশ গুরুত্বের সঙ্গে ছাপা হয়েছে আর তার পাশাপাশি ছাপা হয়েছে ইলিয়াস আলীর খবর। ২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল রাজধানীর বনানী থেকে অপহৃত হন ইলিয়াস আলী। দুই বছরে তার কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। সেই থেকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তদন্ত চলছে। বনানী থানার ওসি বলেছেন, তদন্ত এখনো চলছে। আমরা নিয়মিত আদালতে প্রতিবেদন দিয়ে যাচ্ছি।

ইলিয়াস আলী এবং আবু বকরের অপহরণ নিশ্চয়ই একসূত্রে গাঁথা নয়। কিংবা উভয় ক্ষেত্রেই তদন্ত করছে তো পুলিশ। হঠাৎ করেই বুকটা ছ্যাঁৎ করে ওঠে। যদি কাল সকালেও কোনো সংবাদ না পাওয়া যায় আবু বকর সিদ্দিকের। রিজওয়ানা হাসান যেন আমার এই লেখাটি না পড়েন। আর আমার বুকের মধ্যে যে হঠাৎ করে একটি ভয় ঢুকে যায় তা যেন অমূলক প্রমাণ হয়।

বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে অপহরণ-গুম-খুন আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। বেড়ে গেছে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডও। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন এর ওপর গবেষণা চালিয়েছে। একটি তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী কেবল ২০১৩ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে অপহৃত হয়েছেন ৩৫ জন। অপহৃতদের পরিবার অভিযোগ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে। তাদের মধ্যে দুজনের লাশ পাওয়া গেছে। ১৬ জনকে ফিরে পাওয়া গেছে। আর বাকিদের খোঁজ জানা যায়নি। এটি সম্ভবত সবচেয়ে কম সংখ্যার উল্লেখ। কোনো কোনো সংগঠনের রিপোর্টের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের ২০১৩ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বেড়ে যাওয়া, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর নিপীড়ন, বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ- সব মিলিয়ে ২০১৩ সালে বাংলাদেশের মানুষ চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হয়। মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদন ২০১৩-তে এই দাবি করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে সংগঠনটি। বিভিন্ন ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার মধ্যে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বেড়েছে। ২০১৩ সালে পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার হাতে ৩২৯ জন বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়। পাঁচ বছরে এই সংখ্যা ছিল সর্বোচ্চ। এর মধ্যে পুলিশের হাতে সর্বোচ্চ ১৭৫ জন এই হত্যার শিকার হয়। ২০০৯ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যার সংখ্যা ছিল ১৫৪। ২০০৯ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের জড়িত থাকার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ২০১৩ সালে তারা ১১ জনকে হত্যা করে।

পত্রিকার খবরে প্রকাশ, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে রিজওয়ানা হাসানের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। তারা রিজওয়ানাকে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্যাপারটি বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ তৎপরতা চালাতে বলা হয়েছে আবু বকর সিদ্দিককে উদ্ধার করার জন্য। সেই কথার সূত্র ধরে নাকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে তথ্য পেয়ে জানি না স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। শীঘ্রই তাকে উদ্ধার করা যাবে। আমরা চাইব তাদের এ আশাবাদ যেন বাস্তবে রূপ নেয়।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক