শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০১৫

রাজনীতির দার্শনিক

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতির দার্শনিক

গত ১৮ ডিসেম্বর ২০১৪-এর জনকণ্ঠে 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে যেতে হবে এ মর্মে একটি নিবন্ধে আমি লিখেছিলাম- 'রাজনীতির দার্শনিক' জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কীভাবে জাতীয় অধ্যাপক প্রয়াত নূরুল ইসলাম স্যারকে ৯ মার্চ ১৯৭৩ বলেছিলেন 'প্রফেসর সাহেব, আপনি পিজিটাকে শাহবাগ হোটেল থেকে সরিয়ে মহাখালী, সোহরাওয়ার্দী কমপ্লেক্স বা সাভারে কয়েকশ বিঘা জায়গা নিয়ে গড়ে তোলেন, আপনি দেখেননি? জিন্নাহ পোস্টগ্রাজুয়েট ইনস্টিটিউট কত বিশাল জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে'? আমি যখন জেলে যেতাম, কোনো অসুবিধা হলে আমাকেও জিন্নাহ পোস্টগ্রাজুয়েটে নেওয়া হতো। আজকে আমরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি, সম্প্রসারণ করতে গিয়ে। তবুও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে যিনি ২০০০ সালে শেরাটনের সামনের ০৮ বিঘা জায়গা দিয়েছিলেন, ২০১০ সালে আবারও কেবিন ব্লক সংলগ্ন ১২ বিঘা জায়গা দিয়েছেন, ২০১৪ সালে বেতারের জায়গাটি দিয়েছেন এই বিশ্ববিদ্যালয়কে, এখন এটা সুন্দর ক্যাম্পাসে রূপান্তরিত হবে।

রাজনীতির দার্শনিক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ইতিহাসের মহানায়ক, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৬ দফার একটি দফাও যদি যুবসমাজ বা ছাত্রসমাজ এক নিঃশ্বাসে বলতে পারেন, তাহলে ভবিষ্যতে আমি আর শখের বসেও লেখাপড়া করব না। বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘদিনের রাজনীতিতে এবং আন্দোলনে পাকিস্তান সরকার কোনো নির্বাচনে, সেই ১৯৫৪ থেকে শুরু করে '৭০ পর্যন্ত সামরিক শাসনের মধ্যেও জাতির জনক এবং তার দলকে হারাতে পারেনি। ২০০১ সালের নির্বাচনের পরে বিএনপি নামক রাজনৈতিক ক্লাবের সদস্যরা এ দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের কর্মীদের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছিল তা কোনো অবস্থাতেই ভোলা যায় না এবং সেটা ছিল ইতিহাসের একটা কালো অধ্যায়। সেই নির্যাতন এবং ১৯৭১ সালের নির্যাতনের অনেক জায়গায়ই মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এটাই হলো অপরিপক্ব রাজনীতির উদাহরণ। কেন বললাম, আমাদের যুবসমাজ বা ছাত্রসমাজ ছয় দফা দাবি বলতে পারবে না, তার কারণ ইতিহাসকে জানার আগ্রহ তাদের একেবারেই নেই। যেই ইতিহাসই হলো কালের সাক্ষী। অবশ্য এ দেশে '৭৫-পরবর্তী সময়ে যেভাবে ইতিহাস বিকৃত হয়েছে, সংবিধান পরিবর্তিত হয়েছে, তাতে ছাত্র-যুবসমাজের আগ্রহ কমে যাওয়ার কথা।

১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান যার নেতৃত্বে হয়েছিল যার ভিত্তিতে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটির হৃদকম্পন শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু যদি অখণ্ড পাকিস্তান চাইতেন তাহলে তার বিরুদ্ধে কেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হলো? অনেকেই বিএনপিকে অপরিপক্ব বলেন, আমি একজন চিকিৎসক হিসেবে বলব এ দলটি Premature baby, যাদের সব কিছুই দেরিতে develop করে, অনেক ক্ষেত্রে বেশ কিছু system-এ disability থেকে যায়। এই disability-গুলো বিভিন্ন থেরাপি দিয়েও সঠিক পথে আনা যায় না। যেমন ধরুন, স্পিচ থেরাপির কথা। স্পিচ থেরাপি দিয়ে যাদের কথা শিখানো হয় তাদের অনেকেই Lip reading করেন। আমার মনে হচ্ছে তিনি আইএসআই নামক সংস্থাটির Lip reading নিয়ে কথা বলছেন, তাই শেখানো বুলির মতোই বলছেন।

শুনে ভালোই লাগল, এ কারণে যে বিএনপি বিজয় দিবস পালন করেছে। জামায়াত যে এতে বাধা দেয়নি, এটাই তাদের ভাগ্য। কারণ জামায়াত এখনো বাংলাদেশকে বিশ্বাস করে, আমি তা বিশ্বাস করি না। ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের 'আমি যদি হুকুম দেবার না-ও পারি তাহলে তোমরা প্রতিরোধ গড়ে তুল এবং যার যা আছে কিছু তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করো।'

এখান থেকে স্পষ্টই প্রতীয়মান তিনি তার শেষ নির্দেশনা ও সশস্ত্র সংগ্রামের ডাক দিয়ে গেলেন। আর 'এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম' তা স্বাধীনতা ঘোষণারই শামিল। ৭ মার্চের ভাষণ এবং রাজনৈতিক দর্শন, যা বিশ্লেষণে স্বাধীনতা ছাড়া আর কিছুই বোঝা না। রাজনৈতিক প্রজ্ঞা সম্পন্ন দার্শনিকদের বক্তব্য বোঝার জন্য শুধু দক্ষ, শিক্ষিত ও ত্যাগী রাজনৈতিক কর্মীর দরকার।

'৬৯-এ ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্র, ১৯৭০-৭১ সালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ছাত্র হিসেবে যথাক্রমে গণঅভ্যুত্থান ও স্বাধীনতা সংগ্রামে যোগদান ছিল শুধু বঙ্গবন্ধু নামক সিংহ পুরুষের নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং অবিচল আস্থা। আরবি প্রবাদ : 'একটি সিংহের নেতৃত্বে একদল ভেড়া, একটি ভেড়ার অধীনস্থ একদল সিংহকে হত্যা করতে পারে।' সু-প্রশিক্ষিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে আমরা বাঙালিরা ২ সপ্তাহ থেকে ৮ সপ্তাহ প্রশিক্ষণ নিয়ে, পাকিস্তানি সিংহীদের পরাস্ত করতে পেরেছিলাম, শুধু নেতৃত্বে ছিলেন সিংহপুরুষ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু। ভেড়া বলে আমি মুক্তিযোদ্ধাদের খাটো করতে চাইনি, শুধু আমাদের প্রশিক্ষণের মাত্রাকে তুলে ধরেছি। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের সঙ্গে তুলনা করেছি। ছাত্র-যুবসমাজের প্রতি অনুরোধ, ইংরেজি প্রবাদ 'প্রথমে যোগ্য হও তারপর আশা কর'। তবে আমার প্রথম অংশটির প্রতি যথেষ্ট সন্দেহ আছে। কেননা বর্তমান যুবসমাজ প্রাপ্তির নেশায় বেশি আকৃষ্ট, যোগ্যতর হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে কেমন যেন অনীহা।

আমার একটা বিশাল প্রশ্ন, যে প্রশ্নের জবাব বিশ্বের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের পরে দুনিয়াজুড়ে সব প্রিন্ট এবং তৎকালীন ইলেকট্রিক মিডিয়াতে তার বিশ্লেষণ দিয়েছিলেন। প্রশ্নটি ছিল, বঙ্গবন্ধু পালিয়ে গেলে কি হতো? ১৯৭১ সালের মাঝামাঝি সময়ে (সম্ভবত জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহে) বিবিসি থেকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেছিলেন এক বাক্যে 'শেখ মুজিব পালিয়ে গেলে পুরো ঢাকা শহর ইপিআর, রাজারবাগ পুলিশ লাইন বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল কিংবা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মতো হতো। বীরের বেশে সবাইকে যুদ্ধ করার প্রস্তুত নিতে বলে বীরের বেশে ধরা দেন। রোগের যন্ত্রণায় যে ডাক্তার নিজে ভোগেননি বা তার নিকটআত্মীয় ভোগেনি, সে কখনো ভালো ডাক্তার হতে পারে না। তেমনি কোনো রাজনৈতিক নেতা জেলে না গেলে, রাজনীতিতে পরিপক্বতা আসে না। বঙ্গবন্ধু তার জীবনের ১৪টি বসন্ত জেলে কাটিয়েছিলেন এবং লেখাপড়া করে কাটিয়েছিলেন। আজকের অসমাপ্ত আত্মজীবনী যে কি মূল্যবান দলিল তিনি এ প্রজন্মের জন্য রেখে গেছেন তা পণ্ডিত ব্যক্তিরাই উপলব্ধি করতে পারবেন।

দোহাই আপনাদের, '৭১-পরবর্তী প্রজন্মের প্রতি অনুরোধ, আপনারা আর যাই বলুন না কেন জাতির পিতার নামটা শ্রদ্ধার সঙ্গে মুখে আনবেন। বঙ্গবন্ধু হলেন মহাত্মা গান্ধী, নেলসন ম্যান্ডেলা, স্টালিন, থিওডোর রুজভেল্ট বা চার্চিলের মতো। বঙ্গবন্ধু এ দেশের মাটি ও মানুষের সম্পদ, তা বার বার প্রমাণিত হয়েছে। ১৯৭৫-এর ১৮ আগস্ট ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধী বলেন, গত সপ্তাহে সংঘটিত বাংলাদেশের ঘটনাবলি তার সরকার আকস্মিক আঘাত বলে গণ্য করে। শেখ মুজিবের মৃত্যুতে শোক প্রকাশের জন্য আয়োজিত এক জনসভায় মিসেস গান্ধী তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'সারা বিশ্বে শেখ মুজিব একজন মহান জাতীয় নেতা এবং 'স্টেটস্ম্যান' হিসেবে স্বীকৃত। তিনি অসাধারণ সাহস ও দৃঢ় প্রত্যয় সহকারে তার জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন। ভারতের জনগণ তাকে এ দেশের বন্ধু এবং উপমহাদেশে শুভেচ্ছা ও সহযোগিতার উৎসাহী সমর্থক হিসেবে গভীর শ্রদ্ধা ও প্রীতির দৃষ্টিতে দেখেন'। (দি গার্ডিয়ান, লন্ডন, ১৯ আগস্ট, ১৯৭৫)।

১৯৭৫ সালে জনাব জিয়াউর রহমান সাহেব যখন ক্ষমতায় তখন তিনজনের একটা আন্তর্জাতিক সাংবাদিকের টিম বাংলাদেশে এসেছিলেন। তাদের একজন ব্র্যায়ন ব্যারন। যাদের তিন দিন শেরাটনে আটকিয়ে রেখে স্বৈরশাসক সরাসরি বিমানবন্দর দিয়ে ফেরত পাঠিয়েছিলেন। দেশে ফিরে ব্যারন লিখেছিলেন- '১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহে লিখিত তার সংবাদ বিবরণীতে বলা হয়, শেখ মুজিব সরকারিভাবে বাংলাদেশের ইতিহাসে এবং জনসাধারণের হৃদয়ে উচ্চতম আসনে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবেন। এটা শুধু সময়ের ব্যাপার। এটা যখন ঘটবে, তখন নিঃসন্দেহে তার বুলেট-বিক্ষত বাসগৃহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্মারক-চিহ্ন এবং তার কবরস্থান পুণ্য তীর্থে পরিণত হবে।' (দি লিস্নার, লন্ডন, ২৮ আগস্ট, ১৯৭৫)।

মরহুম মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীও বলেছিলেন, 'টুঙ্গিপাড়ার শেখ মুজিবের কবর একদিন সমাধিস্থলে রূপান্তরিত হবে এবং বাঙালির তীর্থস্থানের মতো রূপলাভ করবে'।

লেখক : উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, ঢাকা।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন