শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০১৫

খালেদার পরোয়ানা \\\'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামেই\\\' থাক

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
খালেদার পরোয়ানা \\\'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামেই\\\' থাক

বোমা-পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যার অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। গত ১৩ মার্চ বিকালে গুলশানে তার কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, তার দল মানুষের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে, মানুষ মারার রাজনীতি করে না। উল্টো তিনি অভিযোগ করেন লীগ সরকারের বিরুদ্ধে। তার মতে সরকারই তার লোকজন দিয়ে এসব অপকর্ম করে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপাচ্ছে এবং মানুষের করুণ মৃত্যুকে রাজনীতির পণ্যে পরিণত করেছে। হিটলারের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য হিটলার এমন কৌশল প্রয়োগ করে তার প্রচার মাধ্যমে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপায় এবং তাদের বিরুদ্ধে নির্মম অভিযান চালায়। বিএনপি এবং তার মিত্রদের বিরুদ্ধে আগুনে দগ্ধ করে মানুষ মারার অভিযোগের জবাবে তিনি সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, এসব নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে নিরপেক্ষ ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিচারবিভাগীয় তদন্তের ব্যবস্থা করা হোক; এমনকি তিনি আন্তর্জাতিক তদন্তও দাবি করেছেন। প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত ও গ্রেফতার করে কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন বেগম খালেদা জিয়া। সরকারই যে এসব অপকর্মে জড়িত তার স্বপক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন, নানা প্রকার বাধা-নিষেধের পরও তাদের লোকজনের (এ ব্যাপারে তিনি ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নাম উল্লেখ করেন) অপকর্মের খবর পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়ে গেলে তাদের নামকাওয়াস্তে গ্রেফতার করা হলেও পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের ছাড়ার জন্য সার্টিফিকেট দেন দায়িত্বশীল নেতারা। তিনি তার দলের ও জোটের নেতাদের গ্রেফতার ও মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগও করেন সরকারের বিরুদ্ধে। ২০-দলীয় জোটের চলমান আন্দোলনকে তিনি জনগণের ভোটের অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন হিসেবে ঘোষণা করে স্পষ্ট করেই বলেন নির্দলীয় নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে একটি অংশগ্রহণমূলক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই বর্তমান শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থার অবসান ঘটাতে পারে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের আন্দোলনকে জঙ্গিবাদী আন্দোলনের রং দেওয়ার সরকারি প্রচারের বিরোধিতা ও সমালোচনা করে বেগম জিয়া বলেন, সরকার রাজনৈতিক ফায়দা আদায়ের জন্যই এ কৌশল নিয়েছে এবং বর্তমান সংকটকে আইনশৃঙ্খলাজনিত সংকট বলে প্রতিপক্ষ দলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করছে। তার দাবি, বর্তমান সমস্যা সম্পূর্ণই একটি রাজনৈতিক সমস্যা। যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছানো পর্যন্ত রাজনৈতিক লক্ষ্যাভিমুখী ২০ দলের বর্তমান আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলেও ঘোষণা দেন তিনি।

বেগম জিয়ার এই সংবাদ সম্মেলন আকস্মিক হলেও অস্বাভাবিক নয়। মনে রাখতে হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সপ্তাহখানেক ধরে সংসদে এবং সংসদের বাইরে বেগম জিয়াকে বারবার গ্রেফতারের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছেন। এর প্রেক্ষিতে কিনা জানি না, তবে তার নিজের, নিজ দল ও জোটের ওপর নানামুখী চাপের প্রেক্ষাপটে তিনি এ সংবাদ সম্মেলন করেছেন এ কথা বলাই যায়। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় রাজনীতিতে একটা স্বস্তিদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। গেল মাসের ২৫ তারিখ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চেরিটেবল ট্রাস্ট মামলায় হাজিরা না দেওয়ায় বিশেষ আদালত বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। কিন্তু তা তামিল হয়নি। বলা হয়েছিল, গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় পৌঁছায়নি বলে তা কার্যকর করা যাচ্ছে না। সারা দেশে জল্পনা-কল্পনা চলতে থাকে, বিএনপি নেত্রীর ব্যাপারে সরকার হয়তো নমনীয় মনোভাব দেখানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঠিক সাত দিন পর ৪ মার্চ ছিল মামলার পরবর্তী তারিখ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটা ধারণা জনমনে জন্ম নেয় যে, সরকার হয়তো অপেক্ষা করেছে ওই তারিখে বেগম জিয়ার আদালতে হাজিরার জন্য। হাজিরা দিতে গেলেই তার গ্রেফতারি পরোয়ানা কার্যকর হয়ে যাবে, আর যদি তিনি হাজিরা না দেন, তবে তাকে গ্রেফতার করে আদালতে নেওয়া হবে। কিন্তু কোনোটাই হয়নি। এ ব্যাপারে বিস্তারিত লিখেছি গত ৮ মার্চ সংখ্যায় এ কলামেই। শুধু এটুকুই পুনরুল্লেখ করা যথেষ্ট হবে যে, দেশি-বিদেশি নানা উদ্যোগ-আয়োজন, একসঙ্গে ১৬ বিদেশি কূটনীতিকের বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের পর পরিস্থিতি কিছুটা বদলে যায়। স্পষ্টতই মনে হয়েছে, সরকার তাকে আইনের প্যাঁচে আটকে এ মুহূর্তে হেনস্তা করতে চাচ্ছে না। বিষয়টা রাজনৈতিকভাবেই বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু গত ৭ মার্চ জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম জিয়াকে আবার গ্রেফতারেরই ভয় দেখালেন বলে মনে হলো। তিনি বলেছেন, গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় পৌঁছলেই খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হবে। দু\'দিন পরই আবার তাকে কিছুটা সফট মনে হলো। বললেন, তিনি আশা করছেন বেগম জিয়া আদালতে আত্দসমর্পণ করবেন, তা না হলে জনগণ তাকে ছাড়বে না। অর্থাৎ সরকার এ ব্যাপারে কোনো ধরনের বাড়াবাড়ি করবে না। প্রধানমন্ত্রীর সংসদে দেওয়া বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, যেহেতু আদালত বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল রেখেছে, তাই প্রশাসন বিভাগ, বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ওপর প্রভাব বিস্তার করে বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দিয়ে পরোয়ানা অতি দ্রুতই থানায় পৌঁছানো হবে এবং বিএনপি নেত্রীর গ্রেফতার এখন সময়ের সুতোয়ই বাঁধা। তাৎক্ষণিক একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে প্রায় সব মহলে। অনেকেই ভাবছিলেন, সরকার কি তাহলে কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে? জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা মহল থেকে বেগম জিয়ার গ্রেফতার, বিরোধী দলের ওপর সরকারি নিগ্রহ এবং সহিংসতা-নাশকতার পরিণতি মারাত্দক হবে বিবেচনায় অতি সম্প্রতি খুব জোরের সঙ্গেই সংলাপ ও সমঝোতার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। সংসদে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরই ব্রিটিশ আইন সভায় জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি শান্ত ও স্বাভাবিক করতে হস্তক্ষেপ করার জন্য সংশ্লিষ্টজনকে অনুরোধ করতে বলা হয়েছে। সেখানে এই মত প্রকাশ করা হয় যে, বাংলাদেশের ব্যাপারে জাতিসংঘের ভূমিকা চায় যুক্তরাজ্য। প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় বক্তব্যটা এসেছে এরপর। অর্থাৎ, আবারও কিছুটা সফট এটিচিউড। অবশ্য এখানে একটা আইনি বিষয়ও আছে। গত ৪ মার্চ বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা তার বিরুদ্ধে জারিকৃত গ্রেফতারি পরোয়ানা বাতিল ও জামিন চেয়ে আদালতে যে প্রার্থনা পেশ করেছেন, বিশেষ আদালত তা বাতিল করেননি। নথিভুক্ত করেছেন। মামলার পরবর্তী তারিখ দিয়েছেন ৫ এপ্রিল। সাধারণের কাছে মনে হয়েছে দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আদালত বেগম জিয়াকে কিছুটা আইনি \'স্পেস\' দিয়েছেন। উচ্চ আদালতেও জামিন প্রার্থনা ও বিচারক পরিবর্তনের একটি আবেদন শুনানির অপেক্ষায় আছে। এর মধ্যে বেগম জিয়াকে গ্রেফতার করে জটিলতা বাড়ানো সরকারের ঠিক হবে কিনা এটা একটা বড় প্রশ্ন।

বর্তমান পরিস্থিতিকে শ্বাসরুদ্ধকরই বলতে হবে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট তাদের কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে আর সরকার আন্দোলন থামাতেও পারবে না এবং আন্দোলনকারীদের সঙ্গে তাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে কথাও বলবে না, এতে পরিস্থিতি আরও চরম আকার ধারণ করবে বলেই আশঙ্কা করছেন পর্যবেক্ষকরা। এ পরিস্থিতির অবসান হওয়া জরুরি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ক্ষমতাকেন্দ্রিক চিন্তা-চেতনা থেকেই দুই পক্ষ স্ব স্ব অবস্থানে অনড় হয়ে আছে। বিএনপি-জামায়াত জোট ভাবছে, লীগ সরকারের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত হলে তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি নাস্তানাবুদ হয়ে যেতে পারে, দিনে দিনে নেতা-কর্মীরা আরও বেশি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে, অনেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। আবার নানা ফন্দিফিকিরের মাধ্যমে অর্থবিত্ত গড়ার স্বপ্নতো আছেই অনেকের মধ্যে। রাজনৈতিক দলকে বিনা পুঁজি বা স্বল্প পুঁজিতে অধিক লাভের একটা ব্যবসা-মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা লোকজনেরই তো ঠাসাঠাসি এসব দলে। যত তাড়াতাড়ি ক্ষমতা পাওয়া যাবে, তত তাড়াতাড়ি \'আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ\' হওয়া যাবে। এ ছাড়া এতদিন ধরে শাসকলীগের হাতে নিগ্রহের প্রতিশোধ স্পৃহা থাকাও অসম্ভব নয়। অপরদিকে ক্ষমতা চলে গেলে সুখের স্বর্গ থেকে বিদায়- এটা মানতে চাইছেন না সরকার পক্ষ। তারা ভয় করছেন, গত ছয় বছরে রাষ্ট্রকর্মে যেসব অনিয়ম করেছেন বলে বিরোধীপক্ষ অভিযোগ করে চলেছে, ক্ষমতা হারালে সবকিছু উঠে আসবে সামনে, তুলে আনা হবে। মামলা-মোকদ্দমায় জর্জরিত হতে হবে। তাদের সবচেয়ে বড় ভয় হচ্ছে, ক্ষমতা না থাকলে পুলিশ, র্যাব, বিজিবিকে সাহায্যের জন্য পাওয়া না গেলে সারা দেশে তাদের নেতা-কর্মীরা মারাত্দক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়বে। বিশেষ করে সরকারি দলের লোক হিসেবে যারা বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসে এবং যত্রতত্র অযথা ছড়ি ঘুরিয়েছেন, ক্ষমতা দেখিয়েছেন এবং মানুষের কষ্টের কারণ সৃষ্টি করেছেন তারা গণরোষে পতিত হতে পারেন- এ আশঙ্কা লীগ সরকারের বিবেচনাধীন থাকতে পারে। ফলে কেউ কারও কাছে হারতে চাচ্ছেন না। বিশেষ করে সরকার মনে করছে সংলাপে বসা মানে তো আল্টিমেটলি আগাম বা মধ্যবর্তী একাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে একটা ফায়সালায় আসা। একই সঙ্গে নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়াবলি নিয়েও সমঝোতায় পৌঁছানো। এটাকে তারা পরাজয় মনে করছেন। বিএনপি মনে করছে, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হলে তারাই বিজয়ী হবে এবং মধ্যবর্তী বা আগাম নির্বাচনের ব্যাপারে সরকার তাদের দাবির কাছে নতি স্বীকার করার অর্থই হচ্ছে নির্বাচনের আগেই শাসকলীগের হেরে যাওয়া। সংলাপ-সমঝোতার বিষয়টা এখানেই আটকে আছে। বিরোধ যদি রাষ্ট্রক্ষমতা ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক ইস্যুতে হতো তা মিটে যেত অনেক আগেই।

কিন্তু দেশের যে অবস্থা তা এভাবে অনির্দিষ্টকাল অমীমাংসিত থেকে যেতে পারে না। তাই দেশ-বিদেশের চতুর্দিক থেকেই দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতার তাগিদ আসছে। এখন শুধু নির্বাচনকেন্দ্রিক একটি সমঝোতার কথাই ভাবা হচ্ছে না। নির্বাচন পরবর্তীকালীন অবস্থা কী হবে, কী হতে পারে এবং কী হওয়া উচিত তা নিয়েও কথা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা, ক্ষমতা এককেন্দ্রিকরণ রোধে একই ব্যক্তির একাধারে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও ক্ষমতাসীন দলের প্রধান হওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ, বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির আমূল সংস্কারের মাধ্যমে একক আঞ্চলিক এলাকাভিত্তিক নির্বাচন এবং আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির সমন্বয়ে একটি মিশ্র নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় ব্যবস্থা, সংসদের নূ্যনতম এক-তৃতীয়াংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষণ করে ঘূর্ণায়ন পদ্ধতিতে এসব আসনে নির্বাচনের ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে। প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলের অর্থায়ন প্রক্রিয়ায়ও স্বচ্ছতা আনার ওপর জোর দিচ্ছেন সমঝোতার তাগাদাদানকারীরা। এরা বলছেন, নির্বাচনে হেরে গেলেই অবিরাম সংসদ বর্জন, একদিনও শান্তিতে দেশ চালাতে না দেওয়ার মানসিকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। রাষ্ট্রীয় বিনির্মাণে সংসদে প্রতিনিধিত্বশীল সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। অর্থমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন, বর্তমান সংকট জাতীয় সংকট। এ সংকট সমাধানে প্রয়োজন জাতীয় সমঝোতা। সমঝোতা শুধু আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে হলেই চলবে না। দেশপ্রেমিক সব রাজনৈতিক দল, শক্তি এমনকি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবিশেষকেও এ ধরনের একটি উদ্যোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করতে হবে। রচনা করতে হবে একটি জাতীয় রূপরেখা। নব্বইর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তিন জোটের রূপরেখার একটা মডেল হতে পারে।

কাঙ্ক্ষিত সংলাপ ও সমঝোতার পূর্বশর্ত হচ্ছে আলোচনার একটা উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা। এ জন্য প্রধান ও প্রবল দুপক্ষকে আচরণে-উচ্চারণে সংযত হতে হবে। বেগম খালেদা জিয়াকে গ্রেফতারে সরকারি মহলে হঠাৎ আবার যে উৎসাহ উছলে উঠেছে তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

তার বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানা \'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামে\' আটকে আছে তো তা আরও কিছুদিন সেই জ্যামেই থাক না। বিএনপিরও উচিত হবে পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সাময়িকভাবে হলেও তাদের কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করা। বিরোধীদলীয় নেতাদের (মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত ও বিচারাধীন আসামিরা নয়) জামিনে মুক্তির প্রক্রিয়ায় সবুজ সংকেত দিয়ে সদিচ্ছার পরিচয় দিতে পারে সরকার।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন