শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০১৫

খালেদার পরোয়ানা \\\'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামেই\\\' থাক

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
খালেদার পরোয়ানা \\\'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামেই\\\' থাক

বোমা-পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যার অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। গত ১৩ মার্চ বিকালে গুলশানে তার কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, তার দল মানুষের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে, মানুষ মারার রাজনীতি করে না। উল্টো তিনি অভিযোগ করেন লীগ সরকারের বিরুদ্ধে। তার মতে সরকারই তার লোকজন দিয়ে এসব অপকর্ম করে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপাচ্ছে এবং মানুষের করুণ মৃত্যুকে রাজনীতির পণ্যে পরিণত করেছে। হিটলারের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য হিটলার এমন কৌশল প্রয়োগ করে তার প্রচার মাধ্যমে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপায় এবং তাদের বিরুদ্ধে নির্মম অভিযান চালায়। বিএনপি এবং তার মিত্রদের বিরুদ্ধে আগুনে দগ্ধ করে মানুষ মারার অভিযোগের জবাবে তিনি সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, এসব নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে নিরপেক্ষ ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিচারবিভাগীয় তদন্তের ব্যবস্থা করা হোক; এমনকি তিনি আন্তর্জাতিক তদন্তও দাবি করেছেন। প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত ও গ্রেফতার করে কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন বেগম খালেদা জিয়া। সরকারই যে এসব অপকর্মে জড়িত তার স্বপক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন, নানা প্রকার বাধা-নিষেধের পরও তাদের লোকজনের (এ ব্যাপারে তিনি ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নাম উল্লেখ করেন) অপকর্মের খবর পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়ে গেলে তাদের নামকাওয়াস্তে গ্রেফতার করা হলেও পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের ছাড়ার জন্য সার্টিফিকেট দেন দায়িত্বশীল নেতারা। তিনি তার দলের ও জোটের নেতাদের গ্রেফতার ও মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগও করেন সরকারের বিরুদ্ধে। ২০-দলীয় জোটের চলমান আন্দোলনকে তিনি জনগণের ভোটের অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন হিসেবে ঘোষণা করে স্পষ্ট করেই বলেন নির্দলীয় নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে একটি অংশগ্রহণমূলক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই বর্তমান শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থার অবসান ঘটাতে পারে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের আন্দোলনকে জঙ্গিবাদী আন্দোলনের রং দেওয়ার সরকারি প্রচারের বিরোধিতা ও সমালোচনা করে বেগম জিয়া বলেন, সরকার রাজনৈতিক ফায়দা আদায়ের জন্যই এ কৌশল নিয়েছে এবং বর্তমান সংকটকে আইনশৃঙ্খলাজনিত সংকট বলে প্রতিপক্ষ দলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করছে। তার দাবি, বর্তমান সমস্যা সম্পূর্ণই একটি রাজনৈতিক সমস্যা। যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছানো পর্যন্ত রাজনৈতিক লক্ষ্যাভিমুখী ২০ দলের বর্তমান আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলেও ঘোষণা দেন তিনি।

বেগম জিয়ার এই সংবাদ সম্মেলন আকস্মিক হলেও অস্বাভাবিক নয়। মনে রাখতে হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সপ্তাহখানেক ধরে সংসদে এবং সংসদের বাইরে বেগম জিয়াকে বারবার গ্রেফতারের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছেন। এর প্রেক্ষিতে কিনা জানি না, তবে তার নিজের, নিজ দল ও জোটের ওপর নানামুখী চাপের প্রেক্ষাপটে তিনি এ সংবাদ সম্মেলন করেছেন এ কথা বলাই যায়। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় রাজনীতিতে একটা স্বস্তিদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। গেল মাসের ২৫ তারিখ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চেরিটেবল ট্রাস্ট মামলায় হাজিরা না দেওয়ায় বিশেষ আদালত বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। কিন্তু তা তামিল হয়নি। বলা হয়েছিল, গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় পৌঁছায়নি বলে তা কার্যকর করা যাচ্ছে না। সারা দেশে জল্পনা-কল্পনা চলতে থাকে, বিএনপি নেত্রীর ব্যাপারে সরকার হয়তো নমনীয় মনোভাব দেখানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঠিক সাত দিন পর ৪ মার্চ ছিল মামলার পরবর্তী তারিখ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটা ধারণা জনমনে জন্ম নেয় যে, সরকার হয়তো অপেক্ষা করেছে ওই তারিখে বেগম জিয়ার আদালতে হাজিরার জন্য। হাজিরা দিতে গেলেই তার গ্রেফতারি পরোয়ানা কার্যকর হয়ে যাবে, আর যদি তিনি হাজিরা না দেন, তবে তাকে গ্রেফতার করে আদালতে নেওয়া হবে। কিন্তু কোনোটাই হয়নি। এ ব্যাপারে বিস্তারিত লিখেছি গত ৮ মার্চ সংখ্যায় এ কলামেই। শুধু এটুকুই পুনরুল্লেখ করা যথেষ্ট হবে যে, দেশি-বিদেশি নানা উদ্যোগ-আয়োজন, একসঙ্গে ১৬ বিদেশি কূটনীতিকের বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের পর পরিস্থিতি কিছুটা বদলে যায়। স্পষ্টতই মনে হয়েছে, সরকার তাকে আইনের প্যাঁচে আটকে এ মুহূর্তে হেনস্তা করতে চাচ্ছে না। বিষয়টা রাজনৈতিকভাবেই বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু গত ৭ মার্চ জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম জিয়াকে আবার গ্রেফতারেরই ভয় দেখালেন বলে মনে হলো। তিনি বলেছেন, গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় পৌঁছলেই খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হবে। দু\'দিন পরই আবার তাকে কিছুটা সফট মনে হলো। বললেন, তিনি আশা করছেন বেগম জিয়া আদালতে আত্দসমর্পণ করবেন, তা না হলে জনগণ তাকে ছাড়বে না। অর্থাৎ সরকার এ ব্যাপারে কোনো ধরনের বাড়াবাড়ি করবে না। প্রধানমন্ত্রীর সংসদে দেওয়া বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, যেহেতু আদালত বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল রেখেছে, তাই প্রশাসন বিভাগ, বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ওপর প্রভাব বিস্তার করে বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দিয়ে পরোয়ানা অতি দ্রুতই থানায় পৌঁছানো হবে এবং বিএনপি নেত্রীর গ্রেফতার এখন সময়ের সুতোয়ই বাঁধা। তাৎক্ষণিক একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে প্রায় সব মহলে। অনেকেই ভাবছিলেন, সরকার কি তাহলে কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে? জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা মহল থেকে বেগম জিয়ার গ্রেফতার, বিরোধী দলের ওপর সরকারি নিগ্রহ এবং সহিংসতা-নাশকতার পরিণতি মারাত্দক হবে বিবেচনায় অতি সম্প্রতি খুব জোরের সঙ্গেই সংলাপ ও সমঝোতার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। সংসদে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরই ব্রিটিশ আইন সভায় জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি শান্ত ও স্বাভাবিক করতে হস্তক্ষেপ করার জন্য সংশ্লিষ্টজনকে অনুরোধ করতে বলা হয়েছে। সেখানে এই মত প্রকাশ করা হয় যে, বাংলাদেশের ব্যাপারে জাতিসংঘের ভূমিকা চায় যুক্তরাজ্য। প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় বক্তব্যটা এসেছে এরপর। অর্থাৎ, আবারও কিছুটা সফট এটিচিউড। অবশ্য এখানে একটা আইনি বিষয়ও আছে। গত ৪ মার্চ বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা তার বিরুদ্ধে জারিকৃত গ্রেফতারি পরোয়ানা বাতিল ও জামিন চেয়ে আদালতে যে প্রার্থনা পেশ করেছেন, বিশেষ আদালত তা বাতিল করেননি। নথিভুক্ত করেছেন। মামলার পরবর্তী তারিখ দিয়েছেন ৫ এপ্রিল। সাধারণের কাছে মনে হয়েছে দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আদালত বেগম জিয়াকে কিছুটা আইনি \'স্পেস\' দিয়েছেন। উচ্চ আদালতেও জামিন প্রার্থনা ও বিচারক পরিবর্তনের একটি আবেদন শুনানির অপেক্ষায় আছে। এর মধ্যে বেগম জিয়াকে গ্রেফতার করে জটিলতা বাড়ানো সরকারের ঠিক হবে কিনা এটা একটা বড় প্রশ্ন।

বর্তমান পরিস্থিতিকে শ্বাসরুদ্ধকরই বলতে হবে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট তাদের কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে আর সরকার আন্দোলন থামাতেও পারবে না এবং আন্দোলনকারীদের সঙ্গে তাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে কথাও বলবে না, এতে পরিস্থিতি আরও চরম আকার ধারণ করবে বলেই আশঙ্কা করছেন পর্যবেক্ষকরা। এ পরিস্থিতির অবসান হওয়া জরুরি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ক্ষমতাকেন্দ্রিক চিন্তা-চেতনা থেকেই দুই পক্ষ স্ব স্ব অবস্থানে অনড় হয়ে আছে। বিএনপি-জামায়াত জোট ভাবছে, লীগ সরকারের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত হলে তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি নাস্তানাবুদ হয়ে যেতে পারে, দিনে দিনে নেতা-কর্মীরা আরও বেশি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে, অনেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। আবার নানা ফন্দিফিকিরের মাধ্যমে অর্থবিত্ত গড়ার স্বপ্নতো আছেই অনেকের মধ্যে। রাজনৈতিক দলকে বিনা পুঁজি বা স্বল্প পুঁজিতে অধিক লাভের একটা ব্যবসা-মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা লোকজনেরই তো ঠাসাঠাসি এসব দলে। যত তাড়াতাড়ি ক্ষমতা পাওয়া যাবে, তত তাড়াতাড়ি \'আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ\' হওয়া যাবে। এ ছাড়া এতদিন ধরে শাসকলীগের হাতে নিগ্রহের প্রতিশোধ স্পৃহা থাকাও অসম্ভব নয়। অপরদিকে ক্ষমতা চলে গেলে সুখের স্বর্গ থেকে বিদায়- এটা মানতে চাইছেন না সরকার পক্ষ। তারা ভয় করছেন, গত ছয় বছরে রাষ্ট্রকর্মে যেসব অনিয়ম করেছেন বলে বিরোধীপক্ষ অভিযোগ করে চলেছে, ক্ষমতা হারালে সবকিছু উঠে আসবে সামনে, তুলে আনা হবে। মামলা-মোকদ্দমায় জর্জরিত হতে হবে। তাদের সবচেয়ে বড় ভয় হচ্ছে, ক্ষমতা না থাকলে পুলিশ, র্যাব, বিজিবিকে সাহায্যের জন্য পাওয়া না গেলে সারা দেশে তাদের নেতা-কর্মীরা মারাত্দক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়বে। বিশেষ করে সরকারি দলের লোক হিসেবে যারা বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসে এবং যত্রতত্র অযথা ছড়ি ঘুরিয়েছেন, ক্ষমতা দেখিয়েছেন এবং মানুষের কষ্টের কারণ সৃষ্টি করেছেন তারা গণরোষে পতিত হতে পারেন- এ আশঙ্কা লীগ সরকারের বিবেচনাধীন থাকতে পারে। ফলে কেউ কারও কাছে হারতে চাচ্ছেন না। বিশেষ করে সরকার মনে করছে সংলাপে বসা মানে তো আল্টিমেটলি আগাম বা মধ্যবর্তী একাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে একটা ফায়সালায় আসা। একই সঙ্গে নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়াবলি নিয়েও সমঝোতায় পৌঁছানো। এটাকে তারা পরাজয় মনে করছেন। বিএনপি মনে করছে, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হলে তারাই বিজয়ী হবে এবং মধ্যবর্তী বা আগাম নির্বাচনের ব্যাপারে সরকার তাদের দাবির কাছে নতি স্বীকার করার অর্থই হচ্ছে নির্বাচনের আগেই শাসকলীগের হেরে যাওয়া। সংলাপ-সমঝোতার বিষয়টা এখানেই আটকে আছে। বিরোধ যদি রাষ্ট্রক্ষমতা ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক ইস্যুতে হতো তা মিটে যেত অনেক আগেই।

কিন্তু দেশের যে অবস্থা তা এভাবে অনির্দিষ্টকাল অমীমাংসিত থেকে যেতে পারে না। তাই দেশ-বিদেশের চতুর্দিক থেকেই দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতার তাগিদ আসছে। এখন শুধু নির্বাচনকেন্দ্রিক একটি সমঝোতার কথাই ভাবা হচ্ছে না। নির্বাচন পরবর্তীকালীন অবস্থা কী হবে, কী হতে পারে এবং কী হওয়া উচিত তা নিয়েও কথা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা, ক্ষমতা এককেন্দ্রিকরণ রোধে একই ব্যক্তির একাধারে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও ক্ষমতাসীন দলের প্রধান হওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ, বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির আমূল সংস্কারের মাধ্যমে একক আঞ্চলিক এলাকাভিত্তিক নির্বাচন এবং আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির সমন্বয়ে একটি মিশ্র নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় ব্যবস্থা, সংসদের নূ্যনতম এক-তৃতীয়াংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষণ করে ঘূর্ণায়ন পদ্ধতিতে এসব আসনে নির্বাচনের ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে। প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলের অর্থায়ন প্রক্রিয়ায়ও স্বচ্ছতা আনার ওপর জোর দিচ্ছেন সমঝোতার তাগাদাদানকারীরা। এরা বলছেন, নির্বাচনে হেরে গেলেই অবিরাম সংসদ বর্জন, একদিনও শান্তিতে দেশ চালাতে না দেওয়ার মানসিকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। রাষ্ট্রীয় বিনির্মাণে সংসদে প্রতিনিধিত্বশীল সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। অর্থমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন, বর্তমান সংকট জাতীয় সংকট। এ সংকট সমাধানে প্রয়োজন জাতীয় সমঝোতা। সমঝোতা শুধু আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে হলেই চলবে না। দেশপ্রেমিক সব রাজনৈতিক দল, শক্তি এমনকি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবিশেষকেও এ ধরনের একটি উদ্যোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করতে হবে। রচনা করতে হবে একটি জাতীয় রূপরেখা। নব্বইর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তিন জোটের রূপরেখার একটা মডেল হতে পারে।

কাঙ্ক্ষিত সংলাপ ও সমঝোতার পূর্বশর্ত হচ্ছে আলোচনার একটা উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা। এ জন্য প্রধান ও প্রবল দুপক্ষকে আচরণে-উচ্চারণে সংযত হতে হবে। বেগম খালেদা জিয়াকে গ্রেফতারে সরকারি মহলে হঠাৎ আবার যে উৎসাহ উছলে উঠেছে তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

তার বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানা \'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামে\' আটকে আছে তো তা আরও কিছুদিন সেই জ্যামেই থাক না। বিএনপিরও উচিত হবে পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সাময়িকভাবে হলেও তাদের কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করা। বিরোধীদলীয় নেতাদের (মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত ও বিচারাধীন আসামিরা নয়) জামিনে মুক্তির প্রক্রিয়ায় সবুজ সংকেত দিয়ে সদিচ্ছার পরিচয় দিতে পারে সরকার।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়