শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুলাই, ২০১৫

মন্ত্রিসভায় আরও রদবদল চাই

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
মন্ত্রিসভায় আরও রদবদল চাই

বেশ কয়েক দিন ধরে গোটা জাতি অধীর আগ্রহে মন্ত্রিসভায় রদবদলের খবরের আশায় ছিল। নৌ পরিবহনমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে নিয়ে দেশজুড়ে যে আলোচনা, তাতে নৈতিক কারণেই তাদের সরে দাঁড়ানো উচিত, নইলে সরিয়ে দেওয়া উচিত। কিন্তু হঠাৎ মঙ্গলবার দেশজুড়ে মন্ত্রিসভায় রদবদল নিয়ে তোলপাড়। অনলাইনের পাতায় পাতায় খবর দায়িত্ব হারাচ্ছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের স্ক্রলও রক্তাক্ত হলো। মঙ্গলবার সকালে একনেক বৈঠকে সৈয়দ আশরাফের অনুপস্থিতি এবং তাতে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াই এ ধরনের খবরের উৎস। শেষ পর্যন্ত দুই দিন পর সে গুজব সত্যি হলো। যে ঘটনা প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষুব্ধ করেছে, তেমন ঘটনা সৈয়দ আশরাফ প্রতিদিনই ঘটান।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকেই শেখ হাসিনার বিশ্বস্ততম সঙ্গী সৈয়দ আশরাফ। সাত বছর ধরে দলের সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু দলের কোনো অফিসেই তাকে তেমন দেখা যায় না। সাধারণত দলের সাধারণ সম্পাদকই রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হন। কিন্তু সাত বছর মন্ত্রী থেকে তিনি ক'বার সচিবালয়ে গেছেন, তা হাতে গুনে বলা যাবে। জানি না কোনো অভিমানে কিনা; তিনি দলবিচ্ছিন্ন, কর্মীবিচ্ছিন্ন, আসলে জগতবিচ্ছিন্ন মানুষ। কর্মীরা তাকে অফিসে পায় না, সচিবালয়ে পায় না, বাসায় যেতে পারে না। এসবই সত্যি। সৈয়দ আশরাফ প্রচলিত রাজনীতিবিদদের মতো নন। তিনি অন্যরকম। আমার কিন্তু সৈয়দ আশরাফকে দারুণ পছন্দ। আমার মনে হয়, তিনি ভুল সময়ে জন্ম নেওয়া ঠিক মানুষ। এমনকি তার কাছে কোনো তদ্বির নিয়ে যাওয়া যায় না, এটাও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ হিসেবেই দাখিল করা হয়। কিন্তু বাসায় থেকে তিনি কী করেন? আমি যতদূর শুনেছি, তিনি প্রচুর পড়াশোনা করেন। আমরা আসলে চাই এমন সৎ, বিদ্বান, প্রাজ্ঞ, বিচক্ষণ, সংবেদনশীল মানুষরা রাজনীতিতে আরও বেশি করে আসুক। কিন্তু আওয়ামী লীগের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী গণমানুষের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি বড্ড বেমানান। সৈয়দ আশরাফের আগে আওয়ামী লীগের সব সাধারণ সম্পাদকই ছিলেন গণমানুষের নেতা। সৈয়দ আশরাফ আসলে তাত্তি্বক নেতা, গণমানুষের নেতা নন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়েও তিনি আসলে আনফিট। সৈয়দ আশরাফ অদক্ষ বা অপারগ নন, তিনি আসলে অনিচ্ছুক। আমার ধারণা সৈয়দ আশরাফ মনে করেন, সচিবালয়ে বা দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে এই টাউট-বাটপার আওয়ামী লীগারদের তদ্বির, ব্রিজ-কালভার্ট, রাস্তাঘাট- এসব নিয়ে আলোচনা করা মানে সময় নষ্ট। এর চেয়ে একটি ভালো বই পড়া অনেক আনন্দের। সৈয়দ আশরাফ মন্ত্রণালয়ে যান না, তাই বলে কি তার জন্য মন্ত্রণালয়ের কোনো কাজ আটকে আছে? খোঁজ নিয়ে দেখুন কোন মন্ত্রণালয়ের এডিপি বাস্তবায়নের হার সবচেয়ে বেশি। বাসায় বসে যদি সুষ্ঠুভাবে মন্ত্রণালয় চালানো যায় তবে মন্ত্রণালয়ে গিয়ে দলকানা কর্মকর্তাদের তেলবাজি দেখতে হবে কেন?

সৈয়দ আশরাফের দায়িত্ব কেড়ে নেওয়ার দিন দিবাগত রাতে সরকারি দলের প্রভাবশালী একজন ফোন করলেন। ফোন ধরতেই ওপাশ থেকে হাউমাউ কান্নার শব্দ। আমি তো ভড়কে গেলাম। কী হয়েছে? কাঁদতে কাঁদতেই তিনি বললেন, আপনারা লেখেন, সৈয়দ আশরাফ একটা চোর। তারপর আবার কান্না। আমাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে কাঁদতে কাঁদতেই ফোনটা রেখে দিলেন তিনি। আমি অবাক হয়ে গেলাম, সৈয়দ আশরাফের মতো একজন 'জনবিচ্ছিন্ন' নেতার জন্য একই দলের আরেক নেতা এতটা আবেগ পোষণ করেন, এটা আমার ভাবনার বাইরে। আমি নিশ্চিত সৈয়দ আশরাফ সেই নেতার কোনো উপকার করেননি। তাই তার এই নিঃস্বার্থ আবেগ আমাকেও কিছুটা ছুঁয়ে গেল। কিন্তু আমি জানি তার এই কান্না-ভালোবাসা যতটা না সৈয়দ আশরাফের জন্য, তার চেয়ে বেশি আওয়ামী লীগের জন্য। কারণ তিনি জানেন যে সরকার মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের দায়িত্ব কেড়ে নিয়ে রাজাকারের সন্তানকে দেয়, যে সরকারে সৈয়দ আশরাফরা দায়িত্ব হারায় আর মায়া-কামরুলরা বহাল তবিয়তে থাকে; সে সরকার কল্যাণকর নয়। কারণ তিনি আওয়ামী লীগের ইতিহাস জানেন, তিনি জানেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাজউদ্দীনের বিচ্ছেদ, বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের সবচেয়ে ট্র্যাজিক অধ্যায়ের একটি। তাজউদ্দীন কোনো দিন অব দ্য রেকর্ডেও বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। শেষ পর্যন্ত জীবন দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি আনুগত্যের প্রমাণ দিয়ে গেছেন। তাজউদ্দীনের ছেলে সোহেল তাজের কাছেও মন্ত্রিত্বের চেয়ে মর্যাদা বড় মনে হয়েছে। তিনি দূরে সরে গেছেন, কিন্তু কোনো দিন দল বা সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। যত অভিমানই থাকুক সৈয়দ আশরাফও কোনো দিন সরকার বা দলের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি বা হয়তো বলবেন না। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক বাঘা বাঘা মন্ত্রী বা নেতা আছেন যারা প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রশংসায় মুখে ফেনা তুলে ফেলেন। কিন্তু আড়ালে ঢেলে দেন বিদ্বেষের বিষ।

যেভাবে দুর্নীতিবাজ আর চাটুকাররা শেখ হাসিনাকে ঘিরে রেখেছে, তাতে সৈয়দ আশরাফদের মতো লোকদের বেশি করে দরকার; যিনি কোনো চিন্তা না করে শেখ হাসিনার মুখের ওপর সত্যি কথাটা বলতে পারবেন; যা দলের জন্য, সরকারের জন্য, দেশের জন্য ভালো হবে। বঙ্গবন্ধু আর তাজউদ্দীনের বিচ্ছেদ যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করেছিল। তেমনি আজ বাংলাদেশের উন্নয়নের ট্রেনে গতি দিতে দরকার হাসিনা-আশরাফের যুগলবন্দি।

তবে আওয়ামী লীগের মতো তৃণমূলে ছড়িয়ে থাকা একটি দলের নেতা-কর্মীদের চাহিদা মেটানোর জন্য সার্বক্ষণিক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এবং জনসম্পৃক্ত সাধারণ সম্পাদক দরকার। কিন্তু আমি মনে করি না, যেভাবে গুজব ছড়িয়েছে, সৈয়দ আশরাফকে সেভাবে সরিয়ে দেওয়া ঠিক হয়েছে। যতই জনবিচ্ছিন্ন হন, সৈয়দ আশরাফের মতো একজন শুধু দলের নয়, দেশের সম্পদ। তার প্রজ্ঞা অবশ্যই দল এবং সরকারের জন্য প্রয়োজনীয়। আপাতত তিনি দফতরবিহীন মন্ত্রী। তাকে বরং বিশেষ মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক ধরনের কোনো পদ দেওয়া যেতে পারে। তা যেন কোনোভাবেই তার আগের মর্যাদা ও গুরুত্বের চেয়ে কম না হয়। দলেও তাকে সাধারণ সম্পাদকের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কোনো দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। দল এবং সরকারে তিনি হতে পারেন থিঙ্ক ট্যাঙ্ক। দল এবং সরকার ঠিকমতো চলছে কিনা, তা পর্যবেক্ষণ করে এক ধরনের ন্যায়পালের ভূমিকা পালন করতে পারেন তিনি। কিন্তু কোনোভাবেই যেন সোহেল তাজের মতো অভিমান করে সৈয়দ আশরাফও রাজনীতি ছেড়ে না যান। ভালো মানুষেরা রাজনীতি ছেড়ে গেলে, তা শুধু একটি দলের জন্য নয়, দেশের জন্যই ক্ষতির।

সৈয়দ আশরাফ হয়তো দল বা সরকারের জন্য কাজ করছেন না। কিন্তু তিনি তো সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেননি। কিন্তু মন্ত্রিসভায় মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া আর অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের উপস্থিতি সরকারের জন্য অস্বস্তিকর। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিষয়টি পরিষ্কার। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তার ১৩ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল। পরে হাইকোর্টে আপিল করে তিনি বেকসুর খালাস পান। কিন্তু সম্প্রতি আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বাতিল করে নিয়মিত আপিল শুনানির নির্দেশ দিয়েছেন। ফলে মায়ার মাথায় এখন নিম্ন আদালতের দেওয়া ১৩ বছরের রায় ঝুলছে। আর সংবিধান অনুযায়ী নৈতিক স্খলনজনিত কারণে দুই বছরের বেশি সাজা হলেই তিনি এমপি হতে বা থাকতে পারেন না। সাংবিধানিক এবং নৈতিক দুই বিচারেই মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী আর এমপি বা মন্ত্রী থাকতে পারেন না। হাইকোর্টের নিয়মিত আপিলে যদি উনি খালাস পান, আবার ফিরে আসুন, তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে মন্ত্রী বানানো হোক, আপত্তি নেই। কিন্তু দুর্নীতির দায়ে ১৩ বছরের সাজা মাথায় নিয়ে একজন মন্ত্রী ঘুরে বেড়াবেন, এটা দেখতে ভালো দেখায় না। মাঠের তুখোড় সংগঠক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া অবশ্য বারবার সরকারকে বিব্রত করেছেন। আগেরবার ছেলে আর এবার মেয়ের জামাইয়ের কারণে তিনি বিতর্কিত হয়েছেন। আর এবার নিজের কারণেই বিপাকে ফেলেছেন সরকারকে।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া তবুও আপিল বিচারাধীন, এই যুক্তি দিতে পারেন। কিন্তু খাদ্যমন্ত্রী কী যুক্তি দেবেন? আমি বলছি না, ব্রাজিল থেকে আনা গম কেলেঙ্কারির জন্য খাদ্যমন্ত্রীই দায়ী। তবে উনি যতই বলুন, ঘাপলা যে একটা হয়েছে, তা তো অস্বীকার করতে পারবেন না। যদি সব ঠিকই থাকে, তাহলে খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে ওএসডি করা হলো কেন? মাননীয় মন্ত্রী দীর্ঘদিন মাঠে-ময়দানে রাজনীতি করেছেন। তিনি নিশ্চয়ই জানেন, সত্যের চেয়ে ধারণা কখনো কখনো শক্তিশালী। আর সাধারণ মানুষের ধারণা, ব্রাজিল থেকে গম আনার ক্ষেত্রে নয়ছয় হয়েছে। মাননীয় মন্ত্রী গলাবাজি আর চাঁপাবাজি করে বিএনপিকে পচানো যাবে, কিন্তু পচা গম আর ভালো করা যাবে না। আপনাদের পুলিশ, এমনকি আপনার দলের এমপি যে গম নিতে চাইছে না, সে গম আপনি জনগণকে গেলাতে পারবেন না। মন্ত্রী সংসদে স্বীকার করেছেন, ব্রাজিল থেকে আনা গম দেখতে ভালো না, তবে গুণগত মান ভালো। কিন্তু মাননীয় মন্ত্রী আগে দর্শনধারী, তারপর গুণবিচারী। আর যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা। তাই দেখতে খারাপ গম তিনি চালাতে পারবেন না। মন্ত্রী বারবার একটা কথা বলেন, ব্রাজিল থেকে আনা গম খাওয়ার উপযোগী। আমি ধরে নিচ্ছি, তার বক্তব্য সত্যি। কিন্তু অভাবে পড়লে মানুষ কচুঘেচুও খায়। তাই 'খাওয়ার উপযোগী' এটুকু সার্টিফিকেটই যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। আমরা দেখতে খারাপ, যে কোনো মানের গম খাওয়ার সময় অনেক আগে পার করে এসেছি। খাদ্যপণ্য মান যাচাইয়ের ১০টি ক্রাইটেরিয়া আছে। খাওয়ার উপযোগিতা তার একটি মাত্র। আপনাকে বাজারে পাঠানো হয়েছে, পোলাওয়ের চাল কেনার জন্য। আপনি নিয়ে এসেছেন কাঁকরযুক্ত মোটা চাল। সে চালও খাওয়ার উপযোগী। আমি কি সেটা মানব? আমি এখনো বলছি না, খাদ্যমন্ত্রী দায়ী। কিন্তু সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে তিনি দায়ী। যাই ঘটুক দায় মন্ত্রীকে নিতেই হবে। যত দেরি করবেন, ততই তার নামের সঙ্গে গম শব্দটি জুড়ে যাবে। এরশাদ আমলে কাজী জাফরের নাম 'চিনি জাফর' হয়ে যাওয়ার কথা মানুষ ভোলেনি। সুষ্ঠু তদন্ত এবং দলের স্বার্থেই মাননীয় মন্ত্রীর সরে দাঁড়ানো উচিত। নইলে গমের পোকা ধীরে ধীরে কেটে দেবে সরকারের উন্নয়নের সোনার পালঙ্কের ভিত।

আমরা মন্ত্রিসভায় আরও রদবদলের খবর শোনার অপেক্ষায় থাকলাম।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর