শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুলাই, ২০১৫

মন্ত্রিসভায় আরও রদবদল চাই

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
মন্ত্রিসভায় আরও রদবদল চাই

বেশ কয়েক দিন ধরে গোটা জাতি অধীর আগ্রহে মন্ত্রিসভায় রদবদলের খবরের আশায় ছিল। নৌ পরিবহনমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে নিয়ে দেশজুড়ে যে আলোচনা, তাতে নৈতিক কারণেই তাদের সরে দাঁড়ানো উচিত, নইলে সরিয়ে দেওয়া উচিত। কিন্তু হঠাৎ মঙ্গলবার দেশজুড়ে মন্ত্রিসভায় রদবদল নিয়ে তোলপাড়। অনলাইনের পাতায় পাতায় খবর দায়িত্ব হারাচ্ছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের স্ক্রলও রক্তাক্ত হলো। মঙ্গলবার সকালে একনেক বৈঠকে সৈয়দ আশরাফের অনুপস্থিতি এবং তাতে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াই এ ধরনের খবরের উৎস। শেষ পর্যন্ত দুই দিন পর সে গুজব সত্যি হলো। যে ঘটনা প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষুব্ধ করেছে, তেমন ঘটনা সৈয়দ আশরাফ প্রতিদিনই ঘটান।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকেই শেখ হাসিনার বিশ্বস্ততম সঙ্গী সৈয়দ আশরাফ। সাত বছর ধরে দলের সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু দলের কোনো অফিসেই তাকে তেমন দেখা যায় না। সাধারণত দলের সাধারণ সম্পাদকই রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হন। কিন্তু সাত বছর মন্ত্রী থেকে তিনি ক'বার সচিবালয়ে গেছেন, তা হাতে গুনে বলা যাবে। জানি না কোনো অভিমানে কিনা; তিনি দলবিচ্ছিন্ন, কর্মীবিচ্ছিন্ন, আসলে জগতবিচ্ছিন্ন মানুষ। কর্মীরা তাকে অফিসে পায় না, সচিবালয়ে পায় না, বাসায় যেতে পারে না। এসবই সত্যি। সৈয়দ আশরাফ প্রচলিত রাজনীতিবিদদের মতো নন। তিনি অন্যরকম। আমার কিন্তু সৈয়দ আশরাফকে দারুণ পছন্দ। আমার মনে হয়, তিনি ভুল সময়ে জন্ম নেওয়া ঠিক মানুষ। এমনকি তার কাছে কোনো তদ্বির নিয়ে যাওয়া যায় না, এটাও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ হিসেবেই দাখিল করা হয়। কিন্তু বাসায় থেকে তিনি কী করেন? আমি যতদূর শুনেছি, তিনি প্রচুর পড়াশোনা করেন। আমরা আসলে চাই এমন সৎ, বিদ্বান, প্রাজ্ঞ, বিচক্ষণ, সংবেদনশীল মানুষরা রাজনীতিতে আরও বেশি করে আসুক। কিন্তু আওয়ামী লীগের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী গণমানুষের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি বড্ড বেমানান। সৈয়দ আশরাফের আগে আওয়ামী লীগের সব সাধারণ সম্পাদকই ছিলেন গণমানুষের নেতা। সৈয়দ আশরাফ আসলে তাত্তি্বক নেতা, গণমানুষের নেতা নন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়েও তিনি আসলে আনফিট। সৈয়দ আশরাফ অদক্ষ বা অপারগ নন, তিনি আসলে অনিচ্ছুক। আমার ধারণা সৈয়দ আশরাফ মনে করেন, সচিবালয়ে বা দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে এই টাউট-বাটপার আওয়ামী লীগারদের তদ্বির, ব্রিজ-কালভার্ট, রাস্তাঘাট- এসব নিয়ে আলোচনা করা মানে সময় নষ্ট। এর চেয়ে একটি ভালো বই পড়া অনেক আনন্দের। সৈয়দ আশরাফ মন্ত্রণালয়ে যান না, তাই বলে কি তার জন্য মন্ত্রণালয়ের কোনো কাজ আটকে আছে? খোঁজ নিয়ে দেখুন কোন মন্ত্রণালয়ের এডিপি বাস্তবায়নের হার সবচেয়ে বেশি। বাসায় বসে যদি সুষ্ঠুভাবে মন্ত্রণালয় চালানো যায় তবে মন্ত্রণালয়ে গিয়ে দলকানা কর্মকর্তাদের তেলবাজি দেখতে হবে কেন?

সৈয়দ আশরাফের দায়িত্ব কেড়ে নেওয়ার দিন দিবাগত রাতে সরকারি দলের প্রভাবশালী একজন ফোন করলেন। ফোন ধরতেই ওপাশ থেকে হাউমাউ কান্নার শব্দ। আমি তো ভড়কে গেলাম। কী হয়েছে? কাঁদতে কাঁদতেই তিনি বললেন, আপনারা লেখেন, সৈয়দ আশরাফ একটা চোর। তারপর আবার কান্না। আমাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে কাঁদতে কাঁদতেই ফোনটা রেখে দিলেন তিনি। আমি অবাক হয়ে গেলাম, সৈয়দ আশরাফের মতো একজন 'জনবিচ্ছিন্ন' নেতার জন্য একই দলের আরেক নেতা এতটা আবেগ পোষণ করেন, এটা আমার ভাবনার বাইরে। আমি নিশ্চিত সৈয়দ আশরাফ সেই নেতার কোনো উপকার করেননি। তাই তার এই নিঃস্বার্থ আবেগ আমাকেও কিছুটা ছুঁয়ে গেল। কিন্তু আমি জানি তার এই কান্না-ভালোবাসা যতটা না সৈয়দ আশরাফের জন্য, তার চেয়ে বেশি আওয়ামী লীগের জন্য। কারণ তিনি জানেন যে সরকার মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের দায়িত্ব কেড়ে নিয়ে রাজাকারের সন্তানকে দেয়, যে সরকারে সৈয়দ আশরাফরা দায়িত্ব হারায় আর মায়া-কামরুলরা বহাল তবিয়তে থাকে; সে সরকার কল্যাণকর নয়। কারণ তিনি আওয়ামী লীগের ইতিহাস জানেন, তিনি জানেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাজউদ্দীনের বিচ্ছেদ, বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের সবচেয়ে ট্র্যাজিক অধ্যায়ের একটি। তাজউদ্দীন কোনো দিন অব দ্য রেকর্ডেও বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। শেষ পর্যন্ত জীবন দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি আনুগত্যের প্রমাণ দিয়ে গেছেন। তাজউদ্দীনের ছেলে সোহেল তাজের কাছেও মন্ত্রিত্বের চেয়ে মর্যাদা বড় মনে হয়েছে। তিনি দূরে সরে গেছেন, কিন্তু কোনো দিন দল বা সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। যত অভিমানই থাকুক সৈয়দ আশরাফও কোনো দিন সরকার বা দলের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি বা হয়তো বলবেন না। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক বাঘা বাঘা মন্ত্রী বা নেতা আছেন যারা প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রশংসায় মুখে ফেনা তুলে ফেলেন। কিন্তু আড়ালে ঢেলে দেন বিদ্বেষের বিষ।

যেভাবে দুর্নীতিবাজ আর চাটুকাররা শেখ হাসিনাকে ঘিরে রেখেছে, তাতে সৈয়দ আশরাফদের মতো লোকদের বেশি করে দরকার; যিনি কোনো চিন্তা না করে শেখ হাসিনার মুখের ওপর সত্যি কথাটা বলতে পারবেন; যা দলের জন্য, সরকারের জন্য, দেশের জন্য ভালো হবে। বঙ্গবন্ধু আর তাজউদ্দীনের বিচ্ছেদ যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করেছিল। তেমনি আজ বাংলাদেশের উন্নয়নের ট্রেনে গতি দিতে দরকার হাসিনা-আশরাফের যুগলবন্দি।

তবে আওয়ামী লীগের মতো তৃণমূলে ছড়িয়ে থাকা একটি দলের নেতা-কর্মীদের চাহিদা মেটানোর জন্য সার্বক্ষণিক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এবং জনসম্পৃক্ত সাধারণ সম্পাদক দরকার। কিন্তু আমি মনে করি না, যেভাবে গুজব ছড়িয়েছে, সৈয়দ আশরাফকে সেভাবে সরিয়ে দেওয়া ঠিক হয়েছে। যতই জনবিচ্ছিন্ন হন, সৈয়দ আশরাফের মতো একজন শুধু দলের নয়, দেশের সম্পদ। তার প্রজ্ঞা অবশ্যই দল এবং সরকারের জন্য প্রয়োজনীয়। আপাতত তিনি দফতরবিহীন মন্ত্রী। তাকে বরং বিশেষ মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক ধরনের কোনো পদ দেওয়া যেতে পারে। তা যেন কোনোভাবেই তার আগের মর্যাদা ও গুরুত্বের চেয়ে কম না হয়। দলেও তাকে সাধারণ সম্পাদকের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কোনো দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। দল এবং সরকারে তিনি হতে পারেন থিঙ্ক ট্যাঙ্ক। দল এবং সরকার ঠিকমতো চলছে কিনা, তা পর্যবেক্ষণ করে এক ধরনের ন্যায়পালের ভূমিকা পালন করতে পারেন তিনি। কিন্তু কোনোভাবেই যেন সোহেল তাজের মতো অভিমান করে সৈয়দ আশরাফও রাজনীতি ছেড়ে না যান। ভালো মানুষেরা রাজনীতি ছেড়ে গেলে, তা শুধু একটি দলের জন্য নয়, দেশের জন্যই ক্ষতির।

সৈয়দ আশরাফ হয়তো দল বা সরকারের জন্য কাজ করছেন না। কিন্তু তিনি তো সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেননি। কিন্তু মন্ত্রিসভায় মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া আর অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের উপস্থিতি সরকারের জন্য অস্বস্তিকর। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিষয়টি পরিষ্কার। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তার ১৩ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল। পরে হাইকোর্টে আপিল করে তিনি বেকসুর খালাস পান। কিন্তু সম্প্রতি আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বাতিল করে নিয়মিত আপিল শুনানির নির্দেশ দিয়েছেন। ফলে মায়ার মাথায় এখন নিম্ন আদালতের দেওয়া ১৩ বছরের রায় ঝুলছে। আর সংবিধান অনুযায়ী নৈতিক স্খলনজনিত কারণে দুই বছরের বেশি সাজা হলেই তিনি এমপি হতে বা থাকতে পারেন না। সাংবিধানিক এবং নৈতিক দুই বিচারেই মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী আর এমপি বা মন্ত্রী থাকতে পারেন না। হাইকোর্টের নিয়মিত আপিলে যদি উনি খালাস পান, আবার ফিরে আসুন, তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে মন্ত্রী বানানো হোক, আপত্তি নেই। কিন্তু দুর্নীতির দায়ে ১৩ বছরের সাজা মাথায় নিয়ে একজন মন্ত্রী ঘুরে বেড়াবেন, এটা দেখতে ভালো দেখায় না। মাঠের তুখোড় সংগঠক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া অবশ্য বারবার সরকারকে বিব্রত করেছেন। আগেরবার ছেলে আর এবার মেয়ের জামাইয়ের কারণে তিনি বিতর্কিত হয়েছেন। আর এবার নিজের কারণেই বিপাকে ফেলেছেন সরকারকে।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া তবুও আপিল বিচারাধীন, এই যুক্তি দিতে পারেন। কিন্তু খাদ্যমন্ত্রী কী যুক্তি দেবেন? আমি বলছি না, ব্রাজিল থেকে আনা গম কেলেঙ্কারির জন্য খাদ্যমন্ত্রীই দায়ী। তবে উনি যতই বলুন, ঘাপলা যে একটা হয়েছে, তা তো অস্বীকার করতে পারবেন না। যদি সব ঠিকই থাকে, তাহলে খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে ওএসডি করা হলো কেন? মাননীয় মন্ত্রী দীর্ঘদিন মাঠে-ময়দানে রাজনীতি করেছেন। তিনি নিশ্চয়ই জানেন, সত্যের চেয়ে ধারণা কখনো কখনো শক্তিশালী। আর সাধারণ মানুষের ধারণা, ব্রাজিল থেকে গম আনার ক্ষেত্রে নয়ছয় হয়েছে। মাননীয় মন্ত্রী গলাবাজি আর চাঁপাবাজি করে বিএনপিকে পচানো যাবে, কিন্তু পচা গম আর ভালো করা যাবে না। আপনাদের পুলিশ, এমনকি আপনার দলের এমপি যে গম নিতে চাইছে না, সে গম আপনি জনগণকে গেলাতে পারবেন না। মন্ত্রী সংসদে স্বীকার করেছেন, ব্রাজিল থেকে আনা গম দেখতে ভালো না, তবে গুণগত মান ভালো। কিন্তু মাননীয় মন্ত্রী আগে দর্শনধারী, তারপর গুণবিচারী। আর যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা। তাই দেখতে খারাপ গম তিনি চালাতে পারবেন না। মন্ত্রী বারবার একটা কথা বলেন, ব্রাজিল থেকে আনা গম খাওয়ার উপযোগী। আমি ধরে নিচ্ছি, তার বক্তব্য সত্যি। কিন্তু অভাবে পড়লে মানুষ কচুঘেচুও খায়। তাই 'খাওয়ার উপযোগী' এটুকু সার্টিফিকেটই যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। আমরা দেখতে খারাপ, যে কোনো মানের গম খাওয়ার সময় অনেক আগে পার করে এসেছি। খাদ্যপণ্য মান যাচাইয়ের ১০টি ক্রাইটেরিয়া আছে। খাওয়ার উপযোগিতা তার একটি মাত্র। আপনাকে বাজারে পাঠানো হয়েছে, পোলাওয়ের চাল কেনার জন্য। আপনি নিয়ে এসেছেন কাঁকরযুক্ত মোটা চাল। সে চালও খাওয়ার উপযোগী। আমি কি সেটা মানব? আমি এখনো বলছি না, খাদ্যমন্ত্রী দায়ী। কিন্তু সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে তিনি দায়ী। যাই ঘটুক দায় মন্ত্রীকে নিতেই হবে। যত দেরি করবেন, ততই তার নামের সঙ্গে গম শব্দটি জুড়ে যাবে। এরশাদ আমলে কাজী জাফরের নাম 'চিনি জাফর' হয়ে যাওয়ার কথা মানুষ ভোলেনি। সুষ্ঠু তদন্ত এবং দলের স্বার্থেই মাননীয় মন্ত্রীর সরে দাঁড়ানো উচিত। নইলে গমের পোকা ধীরে ধীরে কেটে দেবে সরকারের উন্নয়নের সোনার পালঙ্কের ভিত।

আমরা মন্ত্রিসভায় আরও রদবদলের খবর শোনার অপেক্ষায় থাকলাম।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়