শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুলাই, ২০১৫

মন্ত্রিসভায় আরও রদবদল চাই

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
মন্ত্রিসভায় আরও রদবদল চাই

বেশ কয়েক দিন ধরে গোটা জাতি অধীর আগ্রহে মন্ত্রিসভায় রদবদলের খবরের আশায় ছিল। নৌ পরিবহনমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে নিয়ে দেশজুড়ে যে আলোচনা, তাতে নৈতিক কারণেই তাদের সরে দাঁড়ানো উচিত, নইলে সরিয়ে দেওয়া উচিত। কিন্তু হঠাৎ মঙ্গলবার দেশজুড়ে মন্ত্রিসভায় রদবদল নিয়ে তোলপাড়। অনলাইনের পাতায় পাতায় খবর দায়িত্ব হারাচ্ছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের স্ক্রলও রক্তাক্ত হলো। মঙ্গলবার সকালে একনেক বৈঠকে সৈয়দ আশরাফের অনুপস্থিতি এবং তাতে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াই এ ধরনের খবরের উৎস। শেষ পর্যন্ত দুই দিন পর সে গুজব সত্যি হলো। যে ঘটনা প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষুব্ধ করেছে, তেমন ঘটনা সৈয়দ আশরাফ প্রতিদিনই ঘটান।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকেই শেখ হাসিনার বিশ্বস্ততম সঙ্গী সৈয়দ আশরাফ। সাত বছর ধরে দলের সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু দলের কোনো অফিসেই তাকে তেমন দেখা যায় না। সাধারণত দলের সাধারণ সম্পাদকই রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হন। কিন্তু সাত বছর মন্ত্রী থেকে তিনি ক'বার সচিবালয়ে গেছেন, তা হাতে গুনে বলা যাবে। জানি না কোনো অভিমানে কিনা; তিনি দলবিচ্ছিন্ন, কর্মীবিচ্ছিন্ন, আসলে জগতবিচ্ছিন্ন মানুষ। কর্মীরা তাকে অফিসে পায় না, সচিবালয়ে পায় না, বাসায় যেতে পারে না। এসবই সত্যি। সৈয়দ আশরাফ প্রচলিত রাজনীতিবিদদের মতো নন। তিনি অন্যরকম। আমার কিন্তু সৈয়দ আশরাফকে দারুণ পছন্দ। আমার মনে হয়, তিনি ভুল সময়ে জন্ম নেওয়া ঠিক মানুষ। এমনকি তার কাছে কোনো তদ্বির নিয়ে যাওয়া যায় না, এটাও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ হিসেবেই দাখিল করা হয়। কিন্তু বাসায় থেকে তিনি কী করেন? আমি যতদূর শুনেছি, তিনি প্রচুর পড়াশোনা করেন। আমরা আসলে চাই এমন সৎ, বিদ্বান, প্রাজ্ঞ, বিচক্ষণ, সংবেদনশীল মানুষরা রাজনীতিতে আরও বেশি করে আসুক। কিন্তু আওয়ামী লীগের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী গণমানুষের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি বড্ড বেমানান। সৈয়দ আশরাফের আগে আওয়ামী লীগের সব সাধারণ সম্পাদকই ছিলেন গণমানুষের নেতা। সৈয়দ আশরাফ আসলে তাত্তি্বক নেতা, গণমানুষের নেতা নন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়েও তিনি আসলে আনফিট। সৈয়দ আশরাফ অদক্ষ বা অপারগ নন, তিনি আসলে অনিচ্ছুক। আমার ধারণা সৈয়দ আশরাফ মনে করেন, সচিবালয়ে বা দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে এই টাউট-বাটপার আওয়ামী লীগারদের তদ্বির, ব্রিজ-কালভার্ট, রাস্তাঘাট- এসব নিয়ে আলোচনা করা মানে সময় নষ্ট। এর চেয়ে একটি ভালো বই পড়া অনেক আনন্দের। সৈয়দ আশরাফ মন্ত্রণালয়ে যান না, তাই বলে কি তার জন্য মন্ত্রণালয়ের কোনো কাজ আটকে আছে? খোঁজ নিয়ে দেখুন কোন মন্ত্রণালয়ের এডিপি বাস্তবায়নের হার সবচেয়ে বেশি। বাসায় বসে যদি সুষ্ঠুভাবে মন্ত্রণালয় চালানো যায় তবে মন্ত্রণালয়ে গিয়ে দলকানা কর্মকর্তাদের তেলবাজি দেখতে হবে কেন?

সৈয়দ আশরাফের দায়িত্ব কেড়ে নেওয়ার দিন দিবাগত রাতে সরকারি দলের প্রভাবশালী একজন ফোন করলেন। ফোন ধরতেই ওপাশ থেকে হাউমাউ কান্নার শব্দ। আমি তো ভড়কে গেলাম। কী হয়েছে? কাঁদতে কাঁদতেই তিনি বললেন, আপনারা লেখেন, সৈয়দ আশরাফ একটা চোর। তারপর আবার কান্না। আমাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে কাঁদতে কাঁদতেই ফোনটা রেখে দিলেন তিনি। আমি অবাক হয়ে গেলাম, সৈয়দ আশরাফের মতো একজন 'জনবিচ্ছিন্ন' নেতার জন্য একই দলের আরেক নেতা এতটা আবেগ পোষণ করেন, এটা আমার ভাবনার বাইরে। আমি নিশ্চিত সৈয়দ আশরাফ সেই নেতার কোনো উপকার করেননি। তাই তার এই নিঃস্বার্থ আবেগ আমাকেও কিছুটা ছুঁয়ে গেল। কিন্তু আমি জানি তার এই কান্না-ভালোবাসা যতটা না সৈয়দ আশরাফের জন্য, তার চেয়ে বেশি আওয়ামী লীগের জন্য। কারণ তিনি জানেন যে সরকার মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের দায়িত্ব কেড়ে নিয়ে রাজাকারের সন্তানকে দেয়, যে সরকারে সৈয়দ আশরাফরা দায়িত্ব হারায় আর মায়া-কামরুলরা বহাল তবিয়তে থাকে; সে সরকার কল্যাণকর নয়। কারণ তিনি আওয়ামী লীগের ইতিহাস জানেন, তিনি জানেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাজউদ্দীনের বিচ্ছেদ, বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের সবচেয়ে ট্র্যাজিক অধ্যায়ের একটি। তাজউদ্দীন কোনো দিন অব দ্য রেকর্ডেও বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। শেষ পর্যন্ত জীবন দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি আনুগত্যের প্রমাণ দিয়ে গেছেন। তাজউদ্দীনের ছেলে সোহেল তাজের কাছেও মন্ত্রিত্বের চেয়ে মর্যাদা বড় মনে হয়েছে। তিনি দূরে সরে গেছেন, কিন্তু কোনো দিন দল বা সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। যত অভিমানই থাকুক সৈয়দ আশরাফও কোনো দিন সরকার বা দলের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি বা হয়তো বলবেন না। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক বাঘা বাঘা মন্ত্রী বা নেতা আছেন যারা প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রশংসায় মুখে ফেনা তুলে ফেলেন। কিন্তু আড়ালে ঢেলে দেন বিদ্বেষের বিষ।

যেভাবে দুর্নীতিবাজ আর চাটুকাররা শেখ হাসিনাকে ঘিরে রেখেছে, তাতে সৈয়দ আশরাফদের মতো লোকদের বেশি করে দরকার; যিনি কোনো চিন্তা না করে শেখ হাসিনার মুখের ওপর সত্যি কথাটা বলতে পারবেন; যা দলের জন্য, সরকারের জন্য, দেশের জন্য ভালো হবে। বঙ্গবন্ধু আর তাজউদ্দীনের বিচ্ছেদ যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করেছিল। তেমনি আজ বাংলাদেশের উন্নয়নের ট্রেনে গতি দিতে দরকার হাসিনা-আশরাফের যুগলবন্দি।

তবে আওয়ামী লীগের মতো তৃণমূলে ছড়িয়ে থাকা একটি দলের নেতা-কর্মীদের চাহিদা মেটানোর জন্য সার্বক্ষণিক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এবং জনসম্পৃক্ত সাধারণ সম্পাদক দরকার। কিন্তু আমি মনে করি না, যেভাবে গুজব ছড়িয়েছে, সৈয়দ আশরাফকে সেভাবে সরিয়ে দেওয়া ঠিক হয়েছে। যতই জনবিচ্ছিন্ন হন, সৈয়দ আশরাফের মতো একজন শুধু দলের নয়, দেশের সম্পদ। তার প্রজ্ঞা অবশ্যই দল এবং সরকারের জন্য প্রয়োজনীয়। আপাতত তিনি দফতরবিহীন মন্ত্রী। তাকে বরং বিশেষ মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক ধরনের কোনো পদ দেওয়া যেতে পারে। তা যেন কোনোভাবেই তার আগের মর্যাদা ও গুরুত্বের চেয়ে কম না হয়। দলেও তাকে সাধারণ সম্পাদকের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কোনো দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। দল এবং সরকারে তিনি হতে পারেন থিঙ্ক ট্যাঙ্ক। দল এবং সরকার ঠিকমতো চলছে কিনা, তা পর্যবেক্ষণ করে এক ধরনের ন্যায়পালের ভূমিকা পালন করতে পারেন তিনি। কিন্তু কোনোভাবেই যেন সোহেল তাজের মতো অভিমান করে সৈয়দ আশরাফও রাজনীতি ছেড়ে না যান। ভালো মানুষেরা রাজনীতি ছেড়ে গেলে, তা শুধু একটি দলের জন্য নয়, দেশের জন্যই ক্ষতির।

সৈয়দ আশরাফ হয়তো দল বা সরকারের জন্য কাজ করছেন না। কিন্তু তিনি তো সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেননি। কিন্তু মন্ত্রিসভায় মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া আর অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের উপস্থিতি সরকারের জন্য অস্বস্তিকর। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিষয়টি পরিষ্কার। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তার ১৩ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল। পরে হাইকোর্টে আপিল করে তিনি বেকসুর খালাস পান। কিন্তু সম্প্রতি আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বাতিল করে নিয়মিত আপিল শুনানির নির্দেশ দিয়েছেন। ফলে মায়ার মাথায় এখন নিম্ন আদালতের দেওয়া ১৩ বছরের রায় ঝুলছে। আর সংবিধান অনুযায়ী নৈতিক স্খলনজনিত কারণে দুই বছরের বেশি সাজা হলেই তিনি এমপি হতে বা থাকতে পারেন না। সাংবিধানিক এবং নৈতিক দুই বিচারেই মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী আর এমপি বা মন্ত্রী থাকতে পারেন না। হাইকোর্টের নিয়মিত আপিলে যদি উনি খালাস পান, আবার ফিরে আসুন, তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে মন্ত্রী বানানো হোক, আপত্তি নেই। কিন্তু দুর্নীতির দায়ে ১৩ বছরের সাজা মাথায় নিয়ে একজন মন্ত্রী ঘুরে বেড়াবেন, এটা দেখতে ভালো দেখায় না। মাঠের তুখোড় সংগঠক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া অবশ্য বারবার সরকারকে বিব্রত করেছেন। আগেরবার ছেলে আর এবার মেয়ের জামাইয়ের কারণে তিনি বিতর্কিত হয়েছেন। আর এবার নিজের কারণেই বিপাকে ফেলেছেন সরকারকে।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া তবুও আপিল বিচারাধীন, এই যুক্তি দিতে পারেন। কিন্তু খাদ্যমন্ত্রী কী যুক্তি দেবেন? আমি বলছি না, ব্রাজিল থেকে আনা গম কেলেঙ্কারির জন্য খাদ্যমন্ত্রীই দায়ী। তবে উনি যতই বলুন, ঘাপলা যে একটা হয়েছে, তা তো অস্বীকার করতে পারবেন না। যদি সব ঠিকই থাকে, তাহলে খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে ওএসডি করা হলো কেন? মাননীয় মন্ত্রী দীর্ঘদিন মাঠে-ময়দানে রাজনীতি করেছেন। তিনি নিশ্চয়ই জানেন, সত্যের চেয়ে ধারণা কখনো কখনো শক্তিশালী। আর সাধারণ মানুষের ধারণা, ব্রাজিল থেকে গম আনার ক্ষেত্রে নয়ছয় হয়েছে। মাননীয় মন্ত্রী গলাবাজি আর চাঁপাবাজি করে বিএনপিকে পচানো যাবে, কিন্তু পচা গম আর ভালো করা যাবে না। আপনাদের পুলিশ, এমনকি আপনার দলের এমপি যে গম নিতে চাইছে না, সে গম আপনি জনগণকে গেলাতে পারবেন না। মন্ত্রী সংসদে স্বীকার করেছেন, ব্রাজিল থেকে আনা গম দেখতে ভালো না, তবে গুণগত মান ভালো। কিন্তু মাননীয় মন্ত্রী আগে দর্শনধারী, তারপর গুণবিচারী। আর যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা। তাই দেখতে খারাপ গম তিনি চালাতে পারবেন না। মন্ত্রী বারবার একটা কথা বলেন, ব্রাজিল থেকে আনা গম খাওয়ার উপযোগী। আমি ধরে নিচ্ছি, তার বক্তব্য সত্যি। কিন্তু অভাবে পড়লে মানুষ কচুঘেচুও খায়। তাই 'খাওয়ার উপযোগী' এটুকু সার্টিফিকেটই যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। আমরা দেখতে খারাপ, যে কোনো মানের গম খাওয়ার সময় অনেক আগে পার করে এসেছি। খাদ্যপণ্য মান যাচাইয়ের ১০টি ক্রাইটেরিয়া আছে। খাওয়ার উপযোগিতা তার একটি মাত্র। আপনাকে বাজারে পাঠানো হয়েছে, পোলাওয়ের চাল কেনার জন্য। আপনি নিয়ে এসেছেন কাঁকরযুক্ত মোটা চাল। সে চালও খাওয়ার উপযোগী। আমি কি সেটা মানব? আমি এখনো বলছি না, খাদ্যমন্ত্রী দায়ী। কিন্তু সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে তিনি দায়ী। যাই ঘটুক দায় মন্ত্রীকে নিতেই হবে। যত দেরি করবেন, ততই তার নামের সঙ্গে গম শব্দটি জুড়ে যাবে। এরশাদ আমলে কাজী জাফরের নাম 'চিনি জাফর' হয়ে যাওয়ার কথা মানুষ ভোলেনি। সুষ্ঠু তদন্ত এবং দলের স্বার্থেই মাননীয় মন্ত্রীর সরে দাঁড়ানো উচিত। নইলে গমের পোকা ধীরে ধীরে কেটে দেবে সরকারের উন্নয়নের সোনার পালঙ্কের ভিত।

আমরা মন্ত্রিসভায় আরও রদবদলের খবর শোনার অপেক্ষায় থাকলাম।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে