শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০১৫

সৈয়দ আশরাফ কি মন্ত্রী না মনিটর!

মেজর অব. মোঃ আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
সৈয়দ আশরাফ কি মন্ত্রী না মনিটর!

সম্প্রতি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফকে দফতরবিহীন মন্ত্রী করা হয়েছে, যা সঠিক এবং সৌজন্যমূলক হয়নি। প্রধানমন্ত্রী যা করেন তা সবই ঠিক, এ ধরনের ভাবনা কিন্তু সবসময় সঠিক হয় না। হয়তো ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে তাৎক্ষণিক কেউ প্রতিবাদ করে না বা মুখ ফুটেও কিছু বলে না। কিন্তু ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীরা যে রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত নেন তার ভূরি ভূরি প্রমাণ ইতিহাসে পাওয়া যায়। সৈয়দ আশরাফকে মন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ার গুঞ্জনটি শুরু হয় ৭ জুলাইয়ের একনেকের একটি বৈঠকে। উক্ত বৈঠকে নাকি সৈয়দ আশরাফের অনুপস্থিতিতে গ্রামীণ সড়ক উন্নয়নে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প পরিকল্পনামন্ত্রী উপস্থাপন করলে অর্থমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী কেউ বৈঠকে উপস্থিত না থাকার কারণে প্রকল্পটি পাস না করার পক্ষে যুক্তি দেখান। অর্থমন্ত্রী নাকি তার আপত্তিতে আরও বলেন 'মন্ত্রী মনিটরিং না করলে প্রকল্প কিভাবে বাস্তবায়ন হবে? তাই এ বিশাল প্রকল্প নিয়ে চিন্তা করতে হবে।' ঘটনাটির সত্য-মিথ্যা আমরা জানি না। যেটুকু জেনেছি তা পত্র-পত্রিকার লেখা থেকে জেনেছি।

আমি সৈয়দ আশরাফের বিপক্ষের রাজনৈতিক ঘরানার লোক। তার রাজনৈতিক পতনের খবর স্বাভাবিকভাবেই আমার কাছে সুখবর। কিন্তু যেভাবে এবং যে পটভূমিকায় সৈয়দ আশরাফকে অসম্মান করা হয়েছে একজন রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে নিম্নলিখিত কারণে আমি তাতে ক্ষুব্ধ এবং এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

১। একনেক একটি রাষ্ট্রীয় কমিটি বা পরিষদ কিন্তু মন্ত্রী পরিষদের উপরে নয় এবং একনেক কোনো সাংবিধানিক কমিটিও নয়। যে কোনো মন্ত্রী একনেকের সদস্য হতে পারেন কিন্তু একনেকের সভায় উপস্থিত না থাকা কোনো মন্ত্রীর অপরাধ হতে পারে না। একনেক ১৯৮২ সালে স্বৈরশাসক এরশাদ প্রথম শুরু করেন যার বর্তমান প্রয়োজনীয়তা পুনঃমূল্যায়নের দাবি রাখে।

২। অর্থমন্ত্রী নিজে একনেকের একজন সদস্য হিসেবে অন্য সদস্যদের ব্যাপারে মন্তব্য করতে পারেন না।

৩। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যমতে কোনো প্রকল্পের মনিটরিংয়ের দায়িত্ব নিতে পারেন না। কোনো মন্ত্রীই কোনো মন্ত্রণালয়েরই মনিটর নন। মন্ত্রীর কাজ মনিটরিং করা নয়। মন্ত্রীরা নীতি-নির্ধারণমূলক সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকেন।

৪। ৬ হাজার কোটি টাকার যে প্রকল্পটি নিয়ে অর্থমন্ত্রীর মাথাব্যথা তার কিন্তু কোনো কেন্দ্রীয় কাঠামো বা নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম নেই। পুরোটিই সংসদ সদস্যদের নিয়ন্ত্রণে উপজেলা কাঠামো থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে যেখানে সৈয়দ আশরাফের কোনোই নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। জনশ্রুতি আছে সৈয়দ আশরাফ দুর্নীতিমুক্ত রাজনীতিবিদ হিসেবে এ ধরনের লুটপাট প্রকল্পের বিরোধী ছিলেন কিন্তু দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সরকারের গৃহীত নীতি মেনে নেওয়ার বাধ্যবাধকতায় তিনি নীরবে নিজেকে এ প্রকল্পের বাইরে রাখার মানসিক সিদ্ধান্ত নাকি নিয়েছিলেন যা তার মতো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের কাছে স্বাভাবিক কাম্য।

৫। সৈয়দ আশরাফ শুধু একজন মন্ত্রীই নন, তিনি একজন নিবেদিত রাজনীতিবিদ ও সরকারের রাজনৈতিক দলের সাধারণ সম্পাদক। তার সম্মন্ধে এত হালকাভাবে আলোচনা করা শোভনীয় হয়নি।

সংবিধানের ৫৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যে মন্ত্রিসভা সেখানে কে থাকবে না থাকবে তা সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর একক এখতিয়ার। তবে একজন মন্ত্রীকে তার মানসম্মানের চিন্তা না করে ক্ষমতা আছে বলেই শীতের পরে ছিঁড়া কাঁথার মতো ছুড়ে ফেলে দেওয়ার মানসিকতা মেনে নেওয়া যায় না। হয়তো পদ-পদবি হারানোর ভয়ে আমরা অনেকেই তা মেনে নেই, চূড়ান্ত বিচারে কিন্তু প্রধানমন্ত্রীদের এর জন্য মূল্য দিতে হয়। এমনিতেই আমাদের সৎ, নিবেদিত, বিশ্বস্ত রাজনীতিবিদের বড় আকাল, তার মধ্যে যদি সৈয়দ আশরাফের মতো ব্যক্তিও এরকম অপমানের শিকার হন, তাহলে এই হতভাগা দেশে সজ্জন মানুষ রাজনীতি করবে না। চোর-বাটপাররাই রাজনীতির মাঠ দখল করে থাকবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে বুঝতে পারিনি মন্ত্রিত্ব খোয়ানোর মতো কি অপরাধ সৈয়দ আশরাফ করেছিলেন। তার বিরুদ্ধে তো দুর্নীতির কোনো অভিযোগ কেউ শুনতে পায়নি। তার মন্ত্রণালয়ে কাজ হয়নি, এরকম কোনো প্রমাণও তো দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে কোনো মতবিরোধও দেখা দেয়নি। আমরা বাইরে থেকে যতটুকু জানি তাতে সবাই বলাবলি করে আশরাফের মতো প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বস্ত সহকর্মী আর একজনও নেই। আগেই বলেছি কাকে মন্ত্রী করা হবে বা হবে না তার সর্বময় ক্ষমতার মালিক প্রধানমন্ত্রী। জানি না সৈয়দ আশরাফের মতো একজন নিবেদিত, বিশ্বস্ত, অনুগত, কর্মক্ষম, সৎ মন্ত্রীকে বাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কি লাভ হয়েছে। জোর গলায় বলতে পারি সততা, নিষ্ঠা, আনুগত্য ও বিশ্বস্ততা দুষ্টচক্রের কাছে হেরে যাবে। সেই পুরনো কথার পুনরাবৃত্তি করে বলতে চাই, 'অসৎ সবার সঙ্গে সবকিছু দিয়ে শেয়ার করতে পারে কিন্তু সৎ-এর শেয়ার করার কেউ নেই এবং কিছু নেই এবং সৎ-এর পক্ষে কেউ থাকে না।' তাই আজ জনগণ বলছে আশরাফের পতন একজন সৎ মানুষের পতন যা বঙ্গবন্ধু কন্যার কাছ থেকে তার আপন ও বিশ্বস্তজনরা আশা করেনি। মন্ত্রিত্ব কোনো চাকরি নয় যে, কোনো সভায় উপস্থিত না থাকলে চলে যাবে। মন্ত্রীদের কোনো নির্দিষ্ট অফিস নেই। মন্ত্রণালয়ের অফিস মন্ত্রীর অফিস নয়। এমন কি গণতান্ত্রিক দেশে প্রধানমন্ত্রীর আলাদা কোনো অফিস নেই। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তার ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের বাসস্থানে তার অফিস করেন। “10 Downing Street is the official residence and the office of the British Prime Minister.” ভারতের প্রধানমন্ত্রী অফিস করেন তার বাসস্থান পঞ্চবটী, ৭ রেসকোর্স রোডে। (7, Race Course Road (officially : Panchavati and also 7, RCR) is the official residence and principal workplace of the Prime Minister of India, where he lives and holds most of his official or political meetings)। মন্ত্রীদের দশটা-পাঁচটা অফিস করার রেওয়াজ স্বৈরশাসকরা করে গেছে যা হয়তো গণতান্ত্রিক মনোভাবাপন্ন আশরাফ মেনে নিতে পারেননি কিন্তু সহজ-সরল মানুষ হিসেবে প্রকাশ্যে চলমান সিস্টেমের বিরোধিতা করেননি যা এখন তার কাল হয়েছে।

আমার ব্যক্তিগত ক্ষুদ্র জীবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি স্মরণীয় ঘটনা আমি এ মুহূর্তে স্মরণ করতে চাই। ১৯৯৮ সালে তখনকার ডিজিএফআই-এর প্রধান জেনারেল হালিম আমাকে প্রধানমন্ত্রীর বাসস্থান গণভবনে নিয়ে গিয়েছিলেন আমাকে মন্ত্রী বানানোর উদ্দেশ্যে। সেখানে তৎকালীন এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা হয়েছিল কিন্তু আমি অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে মন্ত্রিত্বের আহ্বান গ্রহণ করতে আপারগতা প্রকাশ করি এবং কোনো অবস্থায়ই মন্ত্রী হতে রাজি হইনি। কিন্তু স্মৃতিটি তা নয়। আমি আজও যে স্মৃতিটি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি তাহলো স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রী হওয়ার সরাসরি আহ্বান ফিরিয়ে দেওয়ার পরও তিনি কোনো উষ্মা দেখাননি, উল্টা তিনি তার ছেলের জন্য নিজের হাতে রান্না করা দেশি কৈ মাছ নিজের হাতে বেড়ে আমাকে ভাত খাওয়ায়ে ছিলেন। আমি সে জন্য কৃতজ্ঞ এবং আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাতৃস্নেহ অতুলনীয়। তবে আজকে সৈয়দ আশরাফের পরিণতি দেখে মনে হচ্ছে সেদিন মন্ত্রী হওয়ার খায়েশ যদি হতো তাহলে আমার পরিণতি না জানি কি হতো!

পরিশেষে বলতে চাই প্রধানমন্ত্রীদের পাশে সৈয়দ আশরাফের মতো যাদের রক্ত বেইমানি করে না এমন অনেক মানুষের প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রীদের চাটুকারের অভাব হয় না কিন্তু আশরাফদের বড় অভাব। আশরাফদের দূরে ঠেলে দেওয়া সঠিক হবে না। সমাজে আশরাফদের শত্রু অনেক যেহেতু তারা অন্যায়কারীদের সঙ্গ দেয় না কিন্তু চূড়ান্ত লড়াইয়ে তাদেরই মূল্যায়ন হয়। সব বিরোধী দল যত না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষতি করতে পেরেছে আশরাফের বিরোধিতা করে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে প্রধানমন্ত্রীর তথাকথিত নিজের লোকেরা যাদের চেহারা অতীতে বহুবার আমরা দেখেছি। আমি সৈয়দ আশরাফের কোনো বন্ধু নই বরং তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, তবে যে রাজনীতির স্বপ্ন আমি দেখি সৈয়দ আশরাফ সেই রাজনীতির একজন কাণ্ডারি। আমি ব্যক্তিগতভাবে সৈয়দ আশরাফের শক্ত এবং সম্মানজনক রাজনৈতিক অবস্থান কামনা করি তবে যে অপমান তিনি পেয়েছেন তা আরও বড় কিছু দিয়ে পূরণ না করলে আমরা হয়তো তাকে হারিয়েই ফেলব। কারণ সৎ মানুষ বড় অভিমানীও হয়। তাই দুঃখ ও বেদনা নিয়ে কবির ভাষায় বলছি- 'তুমি যারে করেছ অপমান, অপমান হতে হবে তাদের সবার সমান'। চলমান এই পরিস্থিতিতে সৈয়দ আশরাফের বিদেশে না যাওয়া হবে সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর