শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০১৫

সৈয়দ আশরাফ কি মন্ত্রী না মনিটর!

মেজর অব. মোঃ আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
সৈয়দ আশরাফ কি মন্ত্রী না মনিটর!

সম্প্রতি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফকে দফতরবিহীন মন্ত্রী করা হয়েছে, যা সঠিক এবং সৌজন্যমূলক হয়নি। প্রধানমন্ত্রী যা করেন তা সবই ঠিক, এ ধরনের ভাবনা কিন্তু সবসময় সঠিক হয় না। হয়তো ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে তাৎক্ষণিক কেউ প্রতিবাদ করে না বা মুখ ফুটেও কিছু বলে না। কিন্তু ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীরা যে রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত নেন তার ভূরি ভূরি প্রমাণ ইতিহাসে পাওয়া যায়। সৈয়দ আশরাফকে মন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ার গুঞ্জনটি শুরু হয় ৭ জুলাইয়ের একনেকের একটি বৈঠকে। উক্ত বৈঠকে নাকি সৈয়দ আশরাফের অনুপস্থিতিতে গ্রামীণ সড়ক উন্নয়নে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প পরিকল্পনামন্ত্রী উপস্থাপন করলে অর্থমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী কেউ বৈঠকে উপস্থিত না থাকার কারণে প্রকল্পটি পাস না করার পক্ষে যুক্তি দেখান। অর্থমন্ত্রী নাকি তার আপত্তিতে আরও বলেন 'মন্ত্রী মনিটরিং না করলে প্রকল্প কিভাবে বাস্তবায়ন হবে? তাই এ বিশাল প্রকল্প নিয়ে চিন্তা করতে হবে।' ঘটনাটির সত্য-মিথ্যা আমরা জানি না। যেটুকু জেনেছি তা পত্র-পত্রিকার লেখা থেকে জেনেছি।

আমি সৈয়দ আশরাফের বিপক্ষের রাজনৈতিক ঘরানার লোক। তার রাজনৈতিক পতনের খবর স্বাভাবিকভাবেই আমার কাছে সুখবর। কিন্তু যেভাবে এবং যে পটভূমিকায় সৈয়দ আশরাফকে অসম্মান করা হয়েছে একজন রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে নিম্নলিখিত কারণে আমি তাতে ক্ষুব্ধ এবং এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

১। একনেক একটি রাষ্ট্রীয় কমিটি বা পরিষদ কিন্তু মন্ত্রী পরিষদের উপরে নয় এবং একনেক কোনো সাংবিধানিক কমিটিও নয়। যে কোনো মন্ত্রী একনেকের সদস্য হতে পারেন কিন্তু একনেকের সভায় উপস্থিত না থাকা কোনো মন্ত্রীর অপরাধ হতে পারে না। একনেক ১৯৮২ সালে স্বৈরশাসক এরশাদ প্রথম শুরু করেন যার বর্তমান প্রয়োজনীয়তা পুনঃমূল্যায়নের দাবি রাখে।

২। অর্থমন্ত্রী নিজে একনেকের একজন সদস্য হিসেবে অন্য সদস্যদের ব্যাপারে মন্তব্য করতে পারেন না।

৩। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যমতে কোনো প্রকল্পের মনিটরিংয়ের দায়িত্ব নিতে পারেন না। কোনো মন্ত্রীই কোনো মন্ত্রণালয়েরই মনিটর নন। মন্ত্রীর কাজ মনিটরিং করা নয়। মন্ত্রীরা নীতি-নির্ধারণমূলক সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকেন।

৪। ৬ হাজার কোটি টাকার যে প্রকল্পটি নিয়ে অর্থমন্ত্রীর মাথাব্যথা তার কিন্তু কোনো কেন্দ্রীয় কাঠামো বা নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম নেই। পুরোটিই সংসদ সদস্যদের নিয়ন্ত্রণে উপজেলা কাঠামো থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে যেখানে সৈয়দ আশরাফের কোনোই নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। জনশ্রুতি আছে সৈয়দ আশরাফ দুর্নীতিমুক্ত রাজনীতিবিদ হিসেবে এ ধরনের লুটপাট প্রকল্পের বিরোধী ছিলেন কিন্তু দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সরকারের গৃহীত নীতি মেনে নেওয়ার বাধ্যবাধকতায় তিনি নীরবে নিজেকে এ প্রকল্পের বাইরে রাখার মানসিক সিদ্ধান্ত নাকি নিয়েছিলেন যা তার মতো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের কাছে স্বাভাবিক কাম্য।

৫। সৈয়দ আশরাফ শুধু একজন মন্ত্রীই নন, তিনি একজন নিবেদিত রাজনীতিবিদ ও সরকারের রাজনৈতিক দলের সাধারণ সম্পাদক। তার সম্মন্ধে এত হালকাভাবে আলোচনা করা শোভনীয় হয়নি।

সংবিধানের ৫৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যে মন্ত্রিসভা সেখানে কে থাকবে না থাকবে তা সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর একক এখতিয়ার। তবে একজন মন্ত্রীকে তার মানসম্মানের চিন্তা না করে ক্ষমতা আছে বলেই শীতের পরে ছিঁড়া কাঁথার মতো ছুড়ে ফেলে দেওয়ার মানসিকতা মেনে নেওয়া যায় না। হয়তো পদ-পদবি হারানোর ভয়ে আমরা অনেকেই তা মেনে নেই, চূড়ান্ত বিচারে কিন্তু প্রধানমন্ত্রীদের এর জন্য মূল্য দিতে হয়। এমনিতেই আমাদের সৎ, নিবেদিত, বিশ্বস্ত রাজনীতিবিদের বড় আকাল, তার মধ্যে যদি সৈয়দ আশরাফের মতো ব্যক্তিও এরকম অপমানের শিকার হন, তাহলে এই হতভাগা দেশে সজ্জন মানুষ রাজনীতি করবে না। চোর-বাটপাররাই রাজনীতির মাঠ দখল করে থাকবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে বুঝতে পারিনি মন্ত্রিত্ব খোয়ানোর মতো কি অপরাধ সৈয়দ আশরাফ করেছিলেন। তার বিরুদ্ধে তো দুর্নীতির কোনো অভিযোগ কেউ শুনতে পায়নি। তার মন্ত্রণালয়ে কাজ হয়নি, এরকম কোনো প্রমাণও তো দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে কোনো মতবিরোধও দেখা দেয়নি। আমরা বাইরে থেকে যতটুকু জানি তাতে সবাই বলাবলি করে আশরাফের মতো প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বস্ত সহকর্মী আর একজনও নেই। আগেই বলেছি কাকে মন্ত্রী করা হবে বা হবে না তার সর্বময় ক্ষমতার মালিক প্রধানমন্ত্রী। জানি না সৈয়দ আশরাফের মতো একজন নিবেদিত, বিশ্বস্ত, অনুগত, কর্মক্ষম, সৎ মন্ত্রীকে বাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কি লাভ হয়েছে। জোর গলায় বলতে পারি সততা, নিষ্ঠা, আনুগত্য ও বিশ্বস্ততা দুষ্টচক্রের কাছে হেরে যাবে। সেই পুরনো কথার পুনরাবৃত্তি করে বলতে চাই, 'অসৎ সবার সঙ্গে সবকিছু দিয়ে শেয়ার করতে পারে কিন্তু সৎ-এর শেয়ার করার কেউ নেই এবং কিছু নেই এবং সৎ-এর পক্ষে কেউ থাকে না।' তাই আজ জনগণ বলছে আশরাফের পতন একজন সৎ মানুষের পতন যা বঙ্গবন্ধু কন্যার কাছ থেকে তার আপন ও বিশ্বস্তজনরা আশা করেনি। মন্ত্রিত্ব কোনো চাকরি নয় যে, কোনো সভায় উপস্থিত না থাকলে চলে যাবে। মন্ত্রীদের কোনো নির্দিষ্ট অফিস নেই। মন্ত্রণালয়ের অফিস মন্ত্রীর অফিস নয়। এমন কি গণতান্ত্রিক দেশে প্রধানমন্ত্রীর আলাদা কোনো অফিস নেই। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তার ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের বাসস্থানে তার অফিস করেন। “10 Downing Street is the official residence and the office of the British Prime Minister.” ভারতের প্রধানমন্ত্রী অফিস করেন তার বাসস্থান পঞ্চবটী, ৭ রেসকোর্স রোডে। (7, Race Course Road (officially : Panchavati and also 7, RCR) is the official residence and principal workplace of the Prime Minister of India, where he lives and holds most of his official or political meetings)। মন্ত্রীদের দশটা-পাঁচটা অফিস করার রেওয়াজ স্বৈরশাসকরা করে গেছে যা হয়তো গণতান্ত্রিক মনোভাবাপন্ন আশরাফ মেনে নিতে পারেননি কিন্তু সহজ-সরল মানুষ হিসেবে প্রকাশ্যে চলমান সিস্টেমের বিরোধিতা করেননি যা এখন তার কাল হয়েছে।

আমার ব্যক্তিগত ক্ষুদ্র জীবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি স্মরণীয় ঘটনা আমি এ মুহূর্তে স্মরণ করতে চাই। ১৯৯৮ সালে তখনকার ডিজিএফআই-এর প্রধান জেনারেল হালিম আমাকে প্রধানমন্ত্রীর বাসস্থান গণভবনে নিয়ে গিয়েছিলেন আমাকে মন্ত্রী বানানোর উদ্দেশ্যে। সেখানে তৎকালীন এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা হয়েছিল কিন্তু আমি অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে মন্ত্রিত্বের আহ্বান গ্রহণ করতে আপারগতা প্রকাশ করি এবং কোনো অবস্থায়ই মন্ত্রী হতে রাজি হইনি। কিন্তু স্মৃতিটি তা নয়। আমি আজও যে স্মৃতিটি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি তাহলো স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রী হওয়ার সরাসরি আহ্বান ফিরিয়ে দেওয়ার পরও তিনি কোনো উষ্মা দেখাননি, উল্টা তিনি তার ছেলের জন্য নিজের হাতে রান্না করা দেশি কৈ মাছ নিজের হাতে বেড়ে আমাকে ভাত খাওয়ায়ে ছিলেন। আমি সে জন্য কৃতজ্ঞ এবং আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাতৃস্নেহ অতুলনীয়। তবে আজকে সৈয়দ আশরাফের পরিণতি দেখে মনে হচ্ছে সেদিন মন্ত্রী হওয়ার খায়েশ যদি হতো তাহলে আমার পরিণতি না জানি কি হতো!

পরিশেষে বলতে চাই প্রধানমন্ত্রীদের পাশে সৈয়দ আশরাফের মতো যাদের রক্ত বেইমানি করে না এমন অনেক মানুষের প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রীদের চাটুকারের অভাব হয় না কিন্তু আশরাফদের বড় অভাব। আশরাফদের দূরে ঠেলে দেওয়া সঠিক হবে না। সমাজে আশরাফদের শত্রু অনেক যেহেতু তারা অন্যায়কারীদের সঙ্গ দেয় না কিন্তু চূড়ান্ত লড়াইয়ে তাদেরই মূল্যায়ন হয়। সব বিরোধী দল যত না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষতি করতে পেরেছে আশরাফের বিরোধিতা করে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে প্রধানমন্ত্রীর তথাকথিত নিজের লোকেরা যাদের চেহারা অতীতে বহুবার আমরা দেখেছি। আমি সৈয়দ আশরাফের কোনো বন্ধু নই বরং তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, তবে যে রাজনীতির স্বপ্ন আমি দেখি সৈয়দ আশরাফ সেই রাজনীতির একজন কাণ্ডারি। আমি ব্যক্তিগতভাবে সৈয়দ আশরাফের শক্ত এবং সম্মানজনক রাজনৈতিক অবস্থান কামনা করি তবে যে অপমান তিনি পেয়েছেন তা আরও বড় কিছু দিয়ে পূরণ না করলে আমরা হয়তো তাকে হারিয়েই ফেলব। কারণ সৎ মানুষ বড় অভিমানীও হয়। তাই দুঃখ ও বেদনা নিয়ে কবির ভাষায় বলছি- 'তুমি যারে করেছ অপমান, অপমান হতে হবে তাদের সবার সমান'। চলমান এই পরিস্থিতিতে সৈয়দ আশরাফের বিদেশে না যাওয়া হবে সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে