শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০১৫

সৈয়দ আশরাফ কি মন্ত্রী না মনিটর!

মেজর অব. মোঃ আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
সৈয়দ আশরাফ কি মন্ত্রী না মনিটর!

সম্প্রতি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফকে দফতরবিহীন মন্ত্রী করা হয়েছে, যা সঠিক এবং সৌজন্যমূলক হয়নি। প্রধানমন্ত্রী যা করেন তা সবই ঠিক, এ ধরনের ভাবনা কিন্তু সবসময় সঠিক হয় না। হয়তো ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে তাৎক্ষণিক কেউ প্রতিবাদ করে না বা মুখ ফুটেও কিছু বলে না। কিন্তু ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীরা যে রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত নেন তার ভূরি ভূরি প্রমাণ ইতিহাসে পাওয়া যায়। সৈয়দ আশরাফকে মন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ার গুঞ্জনটি শুরু হয় ৭ জুলাইয়ের একনেকের একটি বৈঠকে। উক্ত বৈঠকে নাকি সৈয়দ আশরাফের অনুপস্থিতিতে গ্রামীণ সড়ক উন্নয়নে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প পরিকল্পনামন্ত্রী উপস্থাপন করলে অর্থমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী কেউ বৈঠকে উপস্থিত না থাকার কারণে প্রকল্পটি পাস না করার পক্ষে যুক্তি দেখান। অর্থমন্ত্রী নাকি তার আপত্তিতে আরও বলেন 'মন্ত্রী মনিটরিং না করলে প্রকল্প কিভাবে বাস্তবায়ন হবে? তাই এ বিশাল প্রকল্প নিয়ে চিন্তা করতে হবে।' ঘটনাটির সত্য-মিথ্যা আমরা জানি না। যেটুকু জেনেছি তা পত্র-পত্রিকার লেখা থেকে জেনেছি।

আমি সৈয়দ আশরাফের বিপক্ষের রাজনৈতিক ঘরানার লোক। তার রাজনৈতিক পতনের খবর স্বাভাবিকভাবেই আমার কাছে সুখবর। কিন্তু যেভাবে এবং যে পটভূমিকায় সৈয়দ আশরাফকে অসম্মান করা হয়েছে একজন রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে নিম্নলিখিত কারণে আমি তাতে ক্ষুব্ধ এবং এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

১। একনেক একটি রাষ্ট্রীয় কমিটি বা পরিষদ কিন্তু মন্ত্রী পরিষদের উপরে নয় এবং একনেক কোনো সাংবিধানিক কমিটিও নয়। যে কোনো মন্ত্রী একনেকের সদস্য হতে পারেন কিন্তু একনেকের সভায় উপস্থিত না থাকা কোনো মন্ত্রীর অপরাধ হতে পারে না। একনেক ১৯৮২ সালে স্বৈরশাসক এরশাদ প্রথম শুরু করেন যার বর্তমান প্রয়োজনীয়তা পুনঃমূল্যায়নের দাবি রাখে।

২। অর্থমন্ত্রী নিজে একনেকের একজন সদস্য হিসেবে অন্য সদস্যদের ব্যাপারে মন্তব্য করতে পারেন না।

৩। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যমতে কোনো প্রকল্পের মনিটরিংয়ের দায়িত্ব নিতে পারেন না। কোনো মন্ত্রীই কোনো মন্ত্রণালয়েরই মনিটর নন। মন্ত্রীর কাজ মনিটরিং করা নয়। মন্ত্রীরা নীতি-নির্ধারণমূলক সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকেন।

৪। ৬ হাজার কোটি টাকার যে প্রকল্পটি নিয়ে অর্থমন্ত্রীর মাথাব্যথা তার কিন্তু কোনো কেন্দ্রীয় কাঠামো বা নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম নেই। পুরোটিই সংসদ সদস্যদের নিয়ন্ত্রণে উপজেলা কাঠামো থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে যেখানে সৈয়দ আশরাফের কোনোই নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। জনশ্রুতি আছে সৈয়দ আশরাফ দুর্নীতিমুক্ত রাজনীতিবিদ হিসেবে এ ধরনের লুটপাট প্রকল্পের বিরোধী ছিলেন কিন্তু দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সরকারের গৃহীত নীতি মেনে নেওয়ার বাধ্যবাধকতায় তিনি নীরবে নিজেকে এ প্রকল্পের বাইরে রাখার মানসিক সিদ্ধান্ত নাকি নিয়েছিলেন যা তার মতো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের কাছে স্বাভাবিক কাম্য।

৫। সৈয়দ আশরাফ শুধু একজন মন্ত্রীই নন, তিনি একজন নিবেদিত রাজনীতিবিদ ও সরকারের রাজনৈতিক দলের সাধারণ সম্পাদক। তার সম্মন্ধে এত হালকাভাবে আলোচনা করা শোভনীয় হয়নি।

সংবিধানের ৫৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যে মন্ত্রিসভা সেখানে কে থাকবে না থাকবে তা সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর একক এখতিয়ার। তবে একজন মন্ত্রীকে তার মানসম্মানের চিন্তা না করে ক্ষমতা আছে বলেই শীতের পরে ছিঁড়া কাঁথার মতো ছুড়ে ফেলে দেওয়ার মানসিকতা মেনে নেওয়া যায় না। হয়তো পদ-পদবি হারানোর ভয়ে আমরা অনেকেই তা মেনে নেই, চূড়ান্ত বিচারে কিন্তু প্রধানমন্ত্রীদের এর জন্য মূল্য দিতে হয়। এমনিতেই আমাদের সৎ, নিবেদিত, বিশ্বস্ত রাজনীতিবিদের বড় আকাল, তার মধ্যে যদি সৈয়দ আশরাফের মতো ব্যক্তিও এরকম অপমানের শিকার হন, তাহলে এই হতভাগা দেশে সজ্জন মানুষ রাজনীতি করবে না। চোর-বাটপাররাই রাজনীতির মাঠ দখল করে থাকবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে বুঝতে পারিনি মন্ত্রিত্ব খোয়ানোর মতো কি অপরাধ সৈয়দ আশরাফ করেছিলেন। তার বিরুদ্ধে তো দুর্নীতির কোনো অভিযোগ কেউ শুনতে পায়নি। তার মন্ত্রণালয়ে কাজ হয়নি, এরকম কোনো প্রমাণও তো দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে কোনো মতবিরোধও দেখা দেয়নি। আমরা বাইরে থেকে যতটুকু জানি তাতে সবাই বলাবলি করে আশরাফের মতো প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বস্ত সহকর্মী আর একজনও নেই। আগেই বলেছি কাকে মন্ত্রী করা হবে বা হবে না তার সর্বময় ক্ষমতার মালিক প্রধানমন্ত্রী। জানি না সৈয়দ আশরাফের মতো একজন নিবেদিত, বিশ্বস্ত, অনুগত, কর্মক্ষম, সৎ মন্ত্রীকে বাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কি লাভ হয়েছে। জোর গলায় বলতে পারি সততা, নিষ্ঠা, আনুগত্য ও বিশ্বস্ততা দুষ্টচক্রের কাছে হেরে যাবে। সেই পুরনো কথার পুনরাবৃত্তি করে বলতে চাই, 'অসৎ সবার সঙ্গে সবকিছু দিয়ে শেয়ার করতে পারে কিন্তু সৎ-এর শেয়ার করার কেউ নেই এবং কিছু নেই এবং সৎ-এর পক্ষে কেউ থাকে না।' তাই আজ জনগণ বলছে আশরাফের পতন একজন সৎ মানুষের পতন যা বঙ্গবন্ধু কন্যার কাছ থেকে তার আপন ও বিশ্বস্তজনরা আশা করেনি। মন্ত্রিত্ব কোনো চাকরি নয় যে, কোনো সভায় উপস্থিত না থাকলে চলে যাবে। মন্ত্রীদের কোনো নির্দিষ্ট অফিস নেই। মন্ত্রণালয়ের অফিস মন্ত্রীর অফিস নয়। এমন কি গণতান্ত্রিক দেশে প্রধানমন্ত্রীর আলাদা কোনো অফিস নেই। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তার ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের বাসস্থানে তার অফিস করেন। “10 Downing Street is the official residence and the office of the British Prime Minister.” ভারতের প্রধানমন্ত্রী অফিস করেন তার বাসস্থান পঞ্চবটী, ৭ রেসকোর্স রোডে। (7, Race Course Road (officially : Panchavati and also 7, RCR) is the official residence and principal workplace of the Prime Minister of India, where he lives and holds most of his official or political meetings)। মন্ত্রীদের দশটা-পাঁচটা অফিস করার রেওয়াজ স্বৈরশাসকরা করে গেছে যা হয়তো গণতান্ত্রিক মনোভাবাপন্ন আশরাফ মেনে নিতে পারেননি কিন্তু সহজ-সরল মানুষ হিসেবে প্রকাশ্যে চলমান সিস্টেমের বিরোধিতা করেননি যা এখন তার কাল হয়েছে।

আমার ব্যক্তিগত ক্ষুদ্র জীবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি স্মরণীয় ঘটনা আমি এ মুহূর্তে স্মরণ করতে চাই। ১৯৯৮ সালে তখনকার ডিজিএফআই-এর প্রধান জেনারেল হালিম আমাকে প্রধানমন্ত্রীর বাসস্থান গণভবনে নিয়ে গিয়েছিলেন আমাকে মন্ত্রী বানানোর উদ্দেশ্যে। সেখানে তৎকালীন এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা হয়েছিল কিন্তু আমি অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে মন্ত্রিত্বের আহ্বান গ্রহণ করতে আপারগতা প্রকাশ করি এবং কোনো অবস্থায়ই মন্ত্রী হতে রাজি হইনি। কিন্তু স্মৃতিটি তা নয়। আমি আজও যে স্মৃতিটি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি তাহলো স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রী হওয়ার সরাসরি আহ্বান ফিরিয়ে দেওয়ার পরও তিনি কোনো উষ্মা দেখাননি, উল্টা তিনি তার ছেলের জন্য নিজের হাতে রান্না করা দেশি কৈ মাছ নিজের হাতে বেড়ে আমাকে ভাত খাওয়ায়ে ছিলেন। আমি সে জন্য কৃতজ্ঞ এবং আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাতৃস্নেহ অতুলনীয়। তবে আজকে সৈয়দ আশরাফের পরিণতি দেখে মনে হচ্ছে সেদিন মন্ত্রী হওয়ার খায়েশ যদি হতো তাহলে আমার পরিণতি না জানি কি হতো!

পরিশেষে বলতে চাই প্রধানমন্ত্রীদের পাশে সৈয়দ আশরাফের মতো যাদের রক্ত বেইমানি করে না এমন অনেক মানুষের প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রীদের চাটুকারের অভাব হয় না কিন্তু আশরাফদের বড় অভাব। আশরাফদের দূরে ঠেলে দেওয়া সঠিক হবে না। সমাজে আশরাফদের শত্রু অনেক যেহেতু তারা অন্যায়কারীদের সঙ্গ দেয় না কিন্তু চূড়ান্ত লড়াইয়ে তাদেরই মূল্যায়ন হয়। সব বিরোধী দল যত না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষতি করতে পেরেছে আশরাফের বিরোধিতা করে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে প্রধানমন্ত্রীর তথাকথিত নিজের লোকেরা যাদের চেহারা অতীতে বহুবার আমরা দেখেছি। আমি সৈয়দ আশরাফের কোনো বন্ধু নই বরং তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, তবে যে রাজনীতির স্বপ্ন আমি দেখি সৈয়দ আশরাফ সেই রাজনীতির একজন কাণ্ডারি। আমি ব্যক্তিগতভাবে সৈয়দ আশরাফের শক্ত এবং সম্মানজনক রাজনৈতিক অবস্থান কামনা করি তবে যে অপমান তিনি পেয়েছেন তা আরও বড় কিছু দিয়ে পূরণ না করলে আমরা হয়তো তাকে হারিয়েই ফেলব। কারণ সৎ মানুষ বড় অভিমানীও হয়। তাই দুঃখ ও বেদনা নিয়ে কবির ভাষায় বলছি- 'তুমি যারে করেছ অপমান, অপমান হতে হবে তাদের সবার সমান'। চলমান এই পরিস্থিতিতে সৈয়দ আশরাফের বিদেশে না যাওয়া হবে সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়