শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

মধ্যম আয়ের দেশ এবং ধনবৈষম্য

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
মধ্যম আয়ের দেশ এবং ধনবৈষম্য

ঈদের আনন্দের কয়েক দিন আগেই একটা সুখবরে আমরা বেশ উৎফুল্ল হয়ে উঠেছিলাম। বিশ্বব্যাংক বলেছে, আমরা মধ্যম আয়ের দেশ বলে স্বীকৃতি লাভ করেছি। এই মহাসুসংবাদে অবশ্য ক্ষুধাযন্ত্রণাপীড়িত ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের যন্ত্রণার লাঘব হবে না। অসহনীয় বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের নির্মম জ্বালা সহ্য করতে না পেরে যারা বেপরোয়া হয়ে নৌকা করে সমুদ্রপথে ভয়ঙ্কর যাত্রা করেছিল, তাদের জন্য চাকরি জুটবে না। অথবা ঈদ সামনে রেখে জাকাতের কাপড় নিতে গিয়ে ২৭ নর-নারী-শিশুর যে মৃত্যু হয়েছে, তার পুনরাবৃত্তি হবে না- এমন নিশ্চয়তাও দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ মাথাপিছু গড় আয়ের হিসাব একটা সংখ্যা মাত্র। এই গড় হিসাবে প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। কিছুসংখ্যক বিপুল ধনীর আয়ের সঙ্গে গরিব মানুষের আয় যোগ করলে যে গড় হয়, তার অংকটা বড় হলেও গরিবের সত্যিকারের আয় বৃদ্ধি হয় না।

তবু মধ্যম আয়ের দেশ বলে গর্ব করা যায় বৈকি! চাকরিসন্ধানী আট হাজার সমুদ্রে ভাসা মানুষের কথা অথবা জাকাতের কাপড়ের সন্ধানে পদপিষ্ট হয়ে মারা যাওয়া হতভাগ্যদের কথা আপাতত না ভেবে মনে একটু ফুর্তি ভাব রাখা যাক না। হাজার হোক আমরা তো এখন আর গরিব না। বিশ্বব্যাংক সার্টিফিকেট দিয়েছে। অর্থমন্ত্রীও বলেছেন, 'এ ধরনের স্বীকৃতিতে আত্দগরিমা বাড়ে।' গরিব কথাটা শুনতে খুব খারাপ লাগে। অসম্মানজনকও বটে। বিশ্বব্যাংকের স্বীকৃতি সেই অসম্মান থেকে আমাদের বাঁচিয়েছে।

জাতিসংঘের হিসাবে অবশ্য আমরা এখনো গরিবই রয়ে গেছি। বিশ্বব্যাংক ও জাতিসংঘের হিসাবে এবং মান নির্ণয়ে কিছু পার্থক্য আছে। তিন বছর পর পর মাথাপিছু বার্ষিক গড় আয় এক হাজার ৪৫ ডলার হলে বিশ্বব্যাংকের বিবেচনায় কোনো দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ বলে গণ্য করতে হবে। আমাদের এখন গড় জাতীয় আয় এক হাজার ৩১৪ ডলার। জাতিসংঘের হিসাবে বার্ষিক গড় আয় যাকে বলে জিএনআই, তা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে হচ্ছে ৯২৬ ডলার। তা এক হাজার ১৯০ ডলারে উন্নীত করতে পারলে জাতিসংঘ আমাদের মধ্যম আয়ের দেশ বলে স্বীকৃতি দেবে। আমাদের রাষ্ট্রনায়করা ভরসা দিচ্ছেন, ওটাও হয়ে যাবে। তারা বলছেন, 'টার্গেট ছিল ২০২১ সাল, তার আগেই টার্গেট পূরণ করেছি। অতএব আমাদের ওপর ভরসা রাখুন।' অবশ্য তারা দেশ থেকে দারিদ্র্য দূরীকরণ, বেকারত্বের অবসান এবং ধনী-দরিদ্র বৈষম্যের জন্য কোনো ভরসা দিতে পারছেন না।

মধ্যম আয়ের জন্য যে গড় সংখ্যাটি অর্জন করতে হয়, তা কিন্তু আমরা আরও আগেই দেখাতে পারতাম। কারণ অনেক দেশজ আয় ঠিকমতো হিসাবের মধ্যে আসেনি। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের ভাষ্য অনুযায়ী অর্থনীতির ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ হচ্ছে কালো টাকা। এই টাকার হিসাব ঠিকমতো পাওয়া কঠিন। ফলে গড় হিসাব থেকে কিছুটা অংক বাদ পড়ে যায়। তার ওপর যে টাকা গোপনে বিদেশে পাচার হয়ে যায় সেটাও হিসাবের বাইরে চলে যায়। গত বছর সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি নাগরিকদের জমা টাকার পরিমাণ ছিল ৫০ কোটি ৮০ লাখ সুইস ফ্রাঁ, বাংলাদেশি টাকার হিসাবে চার হাজার ৪৫৪ কোটি টাকার সমান। সুইস ব্যাংকে টাকা রাখে বাংলাদেশের অতিকায় ধনীরা। তাদের কল্যাণেই তো গড় আয় বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের মর্যাদা আমরা পেয়েছি। তাদের টাকার পরিমাণ এবং বিদেশে পাচার করা টাকার পরিমাণও ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০৪ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমানো টাকার পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ১০ লাখ সুইস ফ্রাঁ। তার মানে প্রতি বছর পাচার করা টাকার পরিমাণ বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটির (GFI)) প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০০১ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে মোট এক লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। এটা না হলে তো বিশ্বব্যাংক, এমনকি জাতিসংঘের সার্টিফিকেট আরও আগে পেতাম। আমাদের অর্থমন্ত্রী খুবই স্পষ্টভাষী। ব্যাংক লুট করা দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে যে নিজ দলের লোকদের জন্যই ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না, এ কথা তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। তিনি আরও বলেছেন, দুর্নীতির কারণে জিডিপি ২ থেকে ৩ শতাংশ কমেছে। হিসাব করলে দেখা যাবে অংকটি বেশ বড়। এই দুর্নীতির প্রাপ্য টাকার একটা বড় অংশ হিসাবের মধ্যে ধরা পড়ে না। পাচারের টাকা, দুর্নীতির পুরো টাকা যোগ করতে পারলে আমাদের গড় হিসাব আরও বড় হতো। আমরা আরও আগেই মধ্যম আয়ের দেশ বলে ঘোষিত হতাম। আহা! কী পরিতাপের বিষয়।

গড় হিসাবটাই আসলে খুব গোলমেলে ব্যাপার। আমাদের দেশে যে ধনীর সংখ্যা ও বিত্তের পরিমাণ বাড়ছে, এতে আমরা যারা গরিব ও মধ্যবিত্ত তারা যেন হিংসা না করি। কিছু লোক অতিকায় ধনী হওয়ার কারণেই তো গড় আয়ের হিসাব বেড়ে গেছে। আমাদের মর্যাদা বেড়েছে। এখন আর কেউ আমাদের গরিব দেশ বলবে না। ধনীর সংখ্যা কীভাবে এবং কত দ্রুত বাড়ছে, সেই চিত্রটাও সামনে থাকা ভালো। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রদত্ত হিসাব মতে, ২০১০ সালে কোটিপতির সংখ্যা ছিল ২৩ হাজার ২১২ জন। আর মাত্র চার বছরে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজারের উপরে। মুদ্রাস্ফীতিকে হিসাবে নিলেও কোটিপতির সংখ্যা চার বছরে দ্বিগুণের বেশি হওয়া খুব স্বাভাবিক ব্যাপার নয়। এই অস্বাভাবিকতার কারণেই ব্যাপক জনগণ দরিদ্রে পড়ে থাকলেও আমরা মধ্যম আয়ের দেশ বলে গর্ব করতে পারি। মধ্যম আয়ের দেশ বলেই তো রাস্তায় এত দামি দামি গাড়ি দেখা যায়। গত বছরের নভেম্বরের হিসাব অনুযায়ী BRTA-তে নিবন্ধিত কোটি টাকার ওপর গাড়ির সংখ্যা ৪৯ হাজার। অবিশ্বাস্য মনে হলেও কোনো কোনো গাড়ির দাম ৪-৫ কোটি টাকা পর্যন্ত- যেগুলো বড় বড় ব্যবসায়ী ও অনেক রাজনীতিবিদ ব্যবহার করেন। এসব গাড়িই তো রাস্তায় যানজট বাধায়।

অতিকায় ধনীদের অতিকায় আয় আমাদের গড় আয়ের হিসাবটি বাড়িয়ে দিচ্ছে ঠিকই। কিন্তু এ কথা মনে করার কোনো কারণ নেই যে, দেশের প্রকৃত উৎপাদনে বা জাতীয় আয়ে তারা বড় অবদান রাখছেন। বড় অবদান রাখেন প্রধানত তিনটি শ্রেণি। সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আনছেন প্রবাসী শ্রমিকরা। এ বছর পহেলা জানুয়ারির হিসাবে বছরে পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ হলো ১৪ বিলিয়ন ডলার। আর গত জুনে বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ প্রবাসী শ্রমিকদেরই অবদান সবেচেয়ে বেশি। অথচ আমরা জানি এই শ্রমিকরা মধ্যপ্রাচ্য বা মালয়েশিয়ায় প্রায় দাসসুলভ জীবনযাপন করেন। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে তারপর সবচেয়ে বেশি যাদের অবদান তারা হলেন গার্মেন্ট কারখানায় কর্মরত নারী-পুরুষ শ্রমিকরা, যাদের বলা যেতে পারে আধুনিক দাসশ্রম। জাতীয় উৎপাদনে আর অবদান রাখেন কৃষক, যারা ফসলের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে হতাশায় ভুগছেন। তার মানে, জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধি করে একদল কিন্তু ভোগ করে আরেক দল। যারা হচ্ছে জনসংখ্যায় সংকীর্ণ স্তর, তাদেরই বিত্তবৈভব গড়কে বাড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু তাতে কি ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের জীবনে ক্ষুধা, দারিদ্র্য দূর হয়? চিকিৎসা-শিক্ষা, এমনকি সুপেয় পানির প্রসঙ্গ তো বাদই দিলাম। বাংলাদেশ সরকারের পরিসংখ্যান ব্যুরো যে হিসাব দিচ্ছে, তাতে বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। এই সংখ্যাটি কিন্তু বেশ বড়- চার কোটি, যা পৃথিবীর অনেক দেশের লোকসংখ্যার চেয়ে বেশি। তবু এই চার কোটি মানুষের ব্যাপারে চোখ বুজে রেখে একটু আনন্দ করা যাক- 'আমরা মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছি।' সরকারের লোকজনও বেশ গর্বের হাসি হাসছেন।

কিন্তু সমস্যা অন্যখানে। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য এত বিরাট হলে তা সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে, এমনকি অর্থনীতিকেও হুমকির মুখে ফেলে, যা সেই হাসি মুছে ফেলে দিতে পারে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলছেন, অর্থনৈতিক আয় বৈষম্য বৃদ্ধি বা হ্রাস পরিমাপ করা যায় যে 'গিনি সোহাগ' (এটি অর্থনৈতিক শাস্ত্রের একটি tool) দ্বারা, তা যদি বাড়তে বাড়তে শূন্য দশমিক পাঁচ-এর কাছাকাছি পৌঁছায় বা অতিক্রম করে তবে তা অর্থনীতির জন্য মারাত্দক সংকেত। এখন বাংলাদেশে গিনি সোহাগ এই সীমান্তরেখা প্রায় ছুঁতে চলেছে। অথচ তা ছিল বাংলাদেশে জন্মলগ্নকালে অর্থাৎ ১৯৭২ সালে মাত্র শূন্য দশমিক ৩২। তার মানে মোট জাতীয় আয় এবং মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় বৃদ্ধি পেলেও ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে ধনবৈষম্য।

আমাদের সংবিধানে লেখা আছে সমাজতন্ত্র হচ্ছে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি। কিন্তু বাস্তবে আমাদের শাসক ও নীতিনির্ধারকরা অনুসরণ করছেন ঠিক তার উল্টা নীতি। এভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে দারিদ্র্যের মধ্যে রেখে, ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য বাড়িয়ে বিশ্বব্যাংকের সার্টিফিকেট 'মধ্য আয়ের দেশ', এই খেতাব লাভ করে কি আমরা সত্যিই গর্ব বা আনন্দ অনুভব করতে পারি?

আমাদের পাশের দেশ ভারত আঞ্চলিক সুপার পাওয়ার। অর্থনীতির আয়তনটাও বিরাট। পৃথিবীর মধ্যে তিন বা পাঁচ নম্বরে। (কোনো হিসাবে তিন, কোনো হিসাবে পাঁচ)। কিন্তু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক রতন খাসনবিস বলছেন, দুটি ভারতবর্ষ আছে- ধনীর ভারত ও গরিবের ভারত। ২০০৯ সালের লেখা এক প্রবন্ধে তিনি বলছেন, 'ভারতের সেই বছরের জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৮.৭ শতাংশ, তার আগের বছর ছিল ৯.৪ শতাংশ। কিন্তু 'দরিদ্র, হতদরিদ্র, প্রান্তিক ও দুর্বল শ্রেণিভুক্ত ভারতীয় পরিবারের সংখ্যা হলো মোট পরিবারের ৭৬.৭ শতাংশ।

সম্ভবত এদের একটা বড় অংশই দুই বেলা পেট ভরে খেতে পারে না।' প্রায় একই রকম কথা কি বাংলাদেশ সম্পর্কেও প্রযোজ্য নয়? মধ্যম আয়ের দেশ বাংলাদেশেও রয়েছে দুই দেশ- ধনীর বাংলাদেশ এবং গরিবের বাংলাদেশ। গরিবের বাংলাদেশের লোকেরাই অথৈ সাগর জলে ভাসে, জাকাতের কাপড় জোগাড় করতে গিয়ে প্রাণ হারায়, বন্দীশালার মতো গার্মেন্ট কারখানায় দৈনিক ১৭-১৮ ঘণ্টা কাজ করেও ঈদের আগে বকেয়া বেতনের দাবিতে রাস্তায় নামে। মধ্যম আয়ের দেশের সার্টিফিকেট পেয়েও হতভাগ্য বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ যে সেভাবে হাসতে পারছে না। কঠিন দারিদ্র্য যে আমাদের হাসি কেড়ে নিয়েছে।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়