শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

মধ্যম আয়ের দেশ এবং ধনবৈষম্য

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
মধ্যম আয়ের দেশ এবং ধনবৈষম্য

ঈদের আনন্দের কয়েক দিন আগেই একটা সুখবরে আমরা বেশ উৎফুল্ল হয়ে উঠেছিলাম। বিশ্বব্যাংক বলেছে, আমরা মধ্যম আয়ের দেশ বলে স্বীকৃতি লাভ করেছি। এই মহাসুসংবাদে অবশ্য ক্ষুধাযন্ত্রণাপীড়িত ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের যন্ত্রণার লাঘব হবে না। অসহনীয় বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের নির্মম জ্বালা সহ্য করতে না পেরে যারা বেপরোয়া হয়ে নৌকা করে সমুদ্রপথে ভয়ঙ্কর যাত্রা করেছিল, তাদের জন্য চাকরি জুটবে না। অথবা ঈদ সামনে রেখে জাকাতের কাপড় নিতে গিয়ে ২৭ নর-নারী-শিশুর যে মৃত্যু হয়েছে, তার পুনরাবৃত্তি হবে না- এমন নিশ্চয়তাও দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ মাথাপিছু গড় আয়ের হিসাব একটা সংখ্যা মাত্র। এই গড় হিসাবে প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। কিছুসংখ্যক বিপুল ধনীর আয়ের সঙ্গে গরিব মানুষের আয় যোগ করলে যে গড় হয়, তার অংকটা বড় হলেও গরিবের সত্যিকারের আয় বৃদ্ধি হয় না।

তবু মধ্যম আয়ের দেশ বলে গর্ব করা যায় বৈকি! চাকরিসন্ধানী আট হাজার সমুদ্রে ভাসা মানুষের কথা অথবা জাকাতের কাপড়ের সন্ধানে পদপিষ্ট হয়ে মারা যাওয়া হতভাগ্যদের কথা আপাতত না ভেবে মনে একটু ফুর্তি ভাব রাখা যাক না। হাজার হোক আমরা তো এখন আর গরিব না। বিশ্বব্যাংক সার্টিফিকেট দিয়েছে। অর্থমন্ত্রীও বলেছেন, 'এ ধরনের স্বীকৃতিতে আত্দগরিমা বাড়ে।' গরিব কথাটা শুনতে খুব খারাপ লাগে। অসম্মানজনকও বটে। বিশ্বব্যাংকের স্বীকৃতি সেই অসম্মান থেকে আমাদের বাঁচিয়েছে।

জাতিসংঘের হিসাবে অবশ্য আমরা এখনো গরিবই রয়ে গেছি। বিশ্বব্যাংক ও জাতিসংঘের হিসাবে এবং মান নির্ণয়ে কিছু পার্থক্য আছে। তিন বছর পর পর মাথাপিছু বার্ষিক গড় আয় এক হাজার ৪৫ ডলার হলে বিশ্বব্যাংকের বিবেচনায় কোনো দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ বলে গণ্য করতে হবে। আমাদের এখন গড় জাতীয় আয় এক হাজার ৩১৪ ডলার। জাতিসংঘের হিসাবে বার্ষিক গড় আয় যাকে বলে জিএনআই, তা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে হচ্ছে ৯২৬ ডলার। তা এক হাজার ১৯০ ডলারে উন্নীত করতে পারলে জাতিসংঘ আমাদের মধ্যম আয়ের দেশ বলে স্বীকৃতি দেবে। আমাদের রাষ্ট্রনায়করা ভরসা দিচ্ছেন, ওটাও হয়ে যাবে। তারা বলছেন, 'টার্গেট ছিল ২০২১ সাল, তার আগেই টার্গেট পূরণ করেছি। অতএব আমাদের ওপর ভরসা রাখুন।' অবশ্য তারা দেশ থেকে দারিদ্র্য দূরীকরণ, বেকারত্বের অবসান এবং ধনী-দরিদ্র বৈষম্যের জন্য কোনো ভরসা দিতে পারছেন না।

মধ্যম আয়ের জন্য যে গড় সংখ্যাটি অর্জন করতে হয়, তা কিন্তু আমরা আরও আগেই দেখাতে পারতাম। কারণ অনেক দেশজ আয় ঠিকমতো হিসাবের মধ্যে আসেনি। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের ভাষ্য অনুযায়ী অর্থনীতির ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ হচ্ছে কালো টাকা। এই টাকার হিসাব ঠিকমতো পাওয়া কঠিন। ফলে গড় হিসাব থেকে কিছুটা অংক বাদ পড়ে যায়। তার ওপর যে টাকা গোপনে বিদেশে পাচার হয়ে যায় সেটাও হিসাবের বাইরে চলে যায়। গত বছর সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি নাগরিকদের জমা টাকার পরিমাণ ছিল ৫০ কোটি ৮০ লাখ সুইস ফ্রাঁ, বাংলাদেশি টাকার হিসাবে চার হাজার ৪৫৪ কোটি টাকার সমান। সুইস ব্যাংকে টাকা রাখে বাংলাদেশের অতিকায় ধনীরা। তাদের কল্যাণেই তো গড় আয় বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের মর্যাদা আমরা পেয়েছি। তাদের টাকার পরিমাণ এবং বিদেশে পাচার করা টাকার পরিমাণও ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০৪ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমানো টাকার পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ১০ লাখ সুইস ফ্রাঁ। তার মানে প্রতি বছর পাচার করা টাকার পরিমাণ বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটির (GFI)) প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০০১ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে মোট এক লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। এটা না হলে তো বিশ্বব্যাংক, এমনকি জাতিসংঘের সার্টিফিকেট আরও আগে পেতাম। আমাদের অর্থমন্ত্রী খুবই স্পষ্টভাষী। ব্যাংক লুট করা দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে যে নিজ দলের লোকদের জন্যই ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না, এ কথা তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। তিনি আরও বলেছেন, দুর্নীতির কারণে জিডিপি ২ থেকে ৩ শতাংশ কমেছে। হিসাব করলে দেখা যাবে অংকটি বেশ বড়। এই দুর্নীতির প্রাপ্য টাকার একটা বড় অংশ হিসাবের মধ্যে ধরা পড়ে না। পাচারের টাকা, দুর্নীতির পুরো টাকা যোগ করতে পারলে আমাদের গড় হিসাব আরও বড় হতো। আমরা আরও আগেই মধ্যম আয়ের দেশ বলে ঘোষিত হতাম। আহা! কী পরিতাপের বিষয়।

গড় হিসাবটাই আসলে খুব গোলমেলে ব্যাপার। আমাদের দেশে যে ধনীর সংখ্যা ও বিত্তের পরিমাণ বাড়ছে, এতে আমরা যারা গরিব ও মধ্যবিত্ত তারা যেন হিংসা না করি। কিছু লোক অতিকায় ধনী হওয়ার কারণেই তো গড় আয়ের হিসাব বেড়ে গেছে। আমাদের মর্যাদা বেড়েছে। এখন আর কেউ আমাদের গরিব দেশ বলবে না। ধনীর সংখ্যা কীভাবে এবং কত দ্রুত বাড়ছে, সেই চিত্রটাও সামনে থাকা ভালো। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রদত্ত হিসাব মতে, ২০১০ সালে কোটিপতির সংখ্যা ছিল ২৩ হাজার ২১২ জন। আর মাত্র চার বছরে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজারের উপরে। মুদ্রাস্ফীতিকে হিসাবে নিলেও কোটিপতির সংখ্যা চার বছরে দ্বিগুণের বেশি হওয়া খুব স্বাভাবিক ব্যাপার নয়। এই অস্বাভাবিকতার কারণেই ব্যাপক জনগণ দরিদ্রে পড়ে থাকলেও আমরা মধ্যম আয়ের দেশ বলে গর্ব করতে পারি। মধ্যম আয়ের দেশ বলেই তো রাস্তায় এত দামি দামি গাড়ি দেখা যায়। গত বছরের নভেম্বরের হিসাব অনুযায়ী BRTA-তে নিবন্ধিত কোটি টাকার ওপর গাড়ির সংখ্যা ৪৯ হাজার। অবিশ্বাস্য মনে হলেও কোনো কোনো গাড়ির দাম ৪-৫ কোটি টাকা পর্যন্ত- যেগুলো বড় বড় ব্যবসায়ী ও অনেক রাজনীতিবিদ ব্যবহার করেন। এসব গাড়িই তো রাস্তায় যানজট বাধায়।

অতিকায় ধনীদের অতিকায় আয় আমাদের গড় আয়ের হিসাবটি বাড়িয়ে দিচ্ছে ঠিকই। কিন্তু এ কথা মনে করার কোনো কারণ নেই যে, দেশের প্রকৃত উৎপাদনে বা জাতীয় আয়ে তারা বড় অবদান রাখছেন। বড় অবদান রাখেন প্রধানত তিনটি শ্রেণি। সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আনছেন প্রবাসী শ্রমিকরা। এ বছর পহেলা জানুয়ারির হিসাবে বছরে পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ হলো ১৪ বিলিয়ন ডলার। আর গত জুনে বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ প্রবাসী শ্রমিকদেরই অবদান সবেচেয়ে বেশি। অথচ আমরা জানি এই শ্রমিকরা মধ্যপ্রাচ্য বা মালয়েশিয়ায় প্রায় দাসসুলভ জীবনযাপন করেন। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে তারপর সবচেয়ে বেশি যাদের অবদান তারা হলেন গার্মেন্ট কারখানায় কর্মরত নারী-পুরুষ শ্রমিকরা, যাদের বলা যেতে পারে আধুনিক দাসশ্রম। জাতীয় উৎপাদনে আর অবদান রাখেন কৃষক, যারা ফসলের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে হতাশায় ভুগছেন। তার মানে, জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধি করে একদল কিন্তু ভোগ করে আরেক দল। যারা হচ্ছে জনসংখ্যায় সংকীর্ণ স্তর, তাদেরই বিত্তবৈভব গড়কে বাড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু তাতে কি ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের জীবনে ক্ষুধা, দারিদ্র্য দূর হয়? চিকিৎসা-শিক্ষা, এমনকি সুপেয় পানির প্রসঙ্গ তো বাদই দিলাম। বাংলাদেশ সরকারের পরিসংখ্যান ব্যুরো যে হিসাব দিচ্ছে, তাতে বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। এই সংখ্যাটি কিন্তু বেশ বড়- চার কোটি, যা পৃথিবীর অনেক দেশের লোকসংখ্যার চেয়ে বেশি। তবু এই চার কোটি মানুষের ব্যাপারে চোখ বুজে রেখে একটু আনন্দ করা যাক- 'আমরা মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছি।' সরকারের লোকজনও বেশ গর্বের হাসি হাসছেন।

কিন্তু সমস্যা অন্যখানে। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য এত বিরাট হলে তা সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে, এমনকি অর্থনীতিকেও হুমকির মুখে ফেলে, যা সেই হাসি মুছে ফেলে দিতে পারে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলছেন, অর্থনৈতিক আয় বৈষম্য বৃদ্ধি বা হ্রাস পরিমাপ করা যায় যে 'গিনি সোহাগ' (এটি অর্থনৈতিক শাস্ত্রের একটি tool) দ্বারা, তা যদি বাড়তে বাড়তে শূন্য দশমিক পাঁচ-এর কাছাকাছি পৌঁছায় বা অতিক্রম করে তবে তা অর্থনীতির জন্য মারাত্দক সংকেত। এখন বাংলাদেশে গিনি সোহাগ এই সীমান্তরেখা প্রায় ছুঁতে চলেছে। অথচ তা ছিল বাংলাদেশে জন্মলগ্নকালে অর্থাৎ ১৯৭২ সালে মাত্র শূন্য দশমিক ৩২। তার মানে মোট জাতীয় আয় এবং মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় বৃদ্ধি পেলেও ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে ধনবৈষম্য।

আমাদের সংবিধানে লেখা আছে সমাজতন্ত্র হচ্ছে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি। কিন্তু বাস্তবে আমাদের শাসক ও নীতিনির্ধারকরা অনুসরণ করছেন ঠিক তার উল্টা নীতি। এভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে দারিদ্র্যের মধ্যে রেখে, ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য বাড়িয়ে বিশ্বব্যাংকের সার্টিফিকেট 'মধ্য আয়ের দেশ', এই খেতাব লাভ করে কি আমরা সত্যিই গর্ব বা আনন্দ অনুভব করতে পারি?

আমাদের পাশের দেশ ভারত আঞ্চলিক সুপার পাওয়ার। অর্থনীতির আয়তনটাও বিরাট। পৃথিবীর মধ্যে তিন বা পাঁচ নম্বরে। (কোনো হিসাবে তিন, কোনো হিসাবে পাঁচ)। কিন্তু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক রতন খাসনবিস বলছেন, দুটি ভারতবর্ষ আছে- ধনীর ভারত ও গরিবের ভারত। ২০০৯ সালের লেখা এক প্রবন্ধে তিনি বলছেন, 'ভারতের সেই বছরের জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৮.৭ শতাংশ, তার আগের বছর ছিল ৯.৪ শতাংশ। কিন্তু 'দরিদ্র, হতদরিদ্র, প্রান্তিক ও দুর্বল শ্রেণিভুক্ত ভারতীয় পরিবারের সংখ্যা হলো মোট পরিবারের ৭৬.৭ শতাংশ।

সম্ভবত এদের একটা বড় অংশই দুই বেলা পেট ভরে খেতে পারে না।' প্রায় একই রকম কথা কি বাংলাদেশ সম্পর্কেও প্রযোজ্য নয়? মধ্যম আয়ের দেশ বাংলাদেশেও রয়েছে দুই দেশ- ধনীর বাংলাদেশ এবং গরিবের বাংলাদেশ। গরিবের বাংলাদেশের লোকেরাই অথৈ সাগর জলে ভাসে, জাকাতের কাপড় জোগাড় করতে গিয়ে প্রাণ হারায়, বন্দীশালার মতো গার্মেন্ট কারখানায় দৈনিক ১৭-১৮ ঘণ্টা কাজ করেও ঈদের আগে বকেয়া বেতনের দাবিতে রাস্তায় নামে। মধ্যম আয়ের দেশের সার্টিফিকেট পেয়েও হতভাগ্য বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ যে সেভাবে হাসতে পারছে না। কঠিন দারিদ্র্য যে আমাদের হাসি কেড়ে নিয়েছে।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর