শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জুলাই, ২০১৫

বাংলা কবিতার আকাল

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
বাংলা কবিতার আকাল

কবি এবং কবিতা অনেক দিন যাবৎ আমার ভাবনায় ছিল না। কিন্তু কবি আল মাহমুদের ৮০তম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানে বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর সংগতকারণেই বাংলাভাষার জীবিত প্রধান কবির জীবন ও কর্ম নিয়ে কিছু পড়াশোনা করতে হচ্ছিল। ঘটনার দিন আমি গাড়িতে করে উত্তরা থেকে প্রেসক্লাবে যাচ্ছিলাম। যাত্রাপথে কবি আল মাহমুদের শ্রেষ্ঠ কবিতাগুলোতে একটু চোখ বুলাচ্ছিলাম- ঠিক এমন সময় এক স্বঘোষিত সুন্দরীর ঢঙি ঢঙি কণ্ঠের ফোন এলো। স্বঘোষিত সুন্দরী বললাম এ কারণে যে, তাকে আমার কোনো দিনই সুন্দরী বলে মনে হয়নি- কিন্তু তার একদম সাফকথা তার মতো সুন্দরী নারী নাকি এই বাংলায় দ্বিতীয়টি নেই। বিরক্তি ভরা কণ্ঠে বললাম- এখন কথা বলতে পারব না। একজন মহান কবির জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাচ্ছি- তাই একটু প্রস্তুতি নিচ্ছি। মহিলা বললেন, কোন কবি! আমি তো কবিতা নিয়ে যথেষ্ট পড়াশোনা করি, আমাকে বলুন, দেখি আপনাকে কোনো সাহায্য করতে পারি কিনা!

মহিলার কথা শুনে আমার মেজাজ চরমে উঠল। রোজার মাসের সংযম যথাসম্ভব ধৈর্য বজায় রেখে বললাম, আপনি কি বাংলা সাহিত্যের এই মুহূর্তের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রধান কবির নাম জানেন! মহিলা পুনরায় গলায় ঢঙি প্রকৃতির ছন্দ তুলে বলল, তা আপনিই বলুন না কী নাম ওনার? আমার মুখে কবি আল মাহমুদের নাম শুনে মহিলাটি তার কলেজপড়ুয়া মেয়েকে উচ্চকণ্ঠে ডেকে বলল, মায়েশামণি। তুমি কি কবি আল মাহমুদের নাম শুনেছ! আমি কথা না বাড়িয়ে ফোন রেখে দিলাম এবং কবির অবুঝের সমীকরণ কবিতাটি পড়তে আরম্ভ করলাম। কবি লিখেছেন- 'ও পাড়ার সুন্দরী রোজেনা, সারা অঙ্গে ঢেউ তার, তবু মেয়ে কবিতা বোঝে না।' কবি আরও লিখছেন- 'কবিতা বোঝে না এই বাংলার কেউ আর দেশের নগণ্য চাষী, চাপরাশি, ডাক্তার, উকিল, মোক্তার, পুলিশ, দারোগা, ছাত্র, অধ্যাপক সব-কাব্যের ব্যাপারে নীরব।' যিনি এই ধরনের কবিতা লিখতে পারেন তার সামনে দাঁড়িয়ে তার সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনে কিছু বলা আর আত্দহত্যা একই ধরনের লজ্জাজনক কর্ম।

কবি আল মাহমুদের সঙ্গে আমার পরিচয় সেই শৈশবকালে তার নোলক কবিতার মাধ্যমে। এরপর তাকে আমি সরাসরি দেখি ১৯৮৬ সালে শান্তিনগরে তমুদ্দুন মসলিসের একটি অনুষ্ঠানে। বহুবার কথা হয়েছে এবং দেখা হয়েছে তার চেয়েও বেশিবার। প্রতিবছরই কবিকে দেখেছি নতুন নতুন ভালো লাগা, ভালোবাসা এবং সমীহ করার মতো সমীকরণ নিয়ে। আর এসবই হয়েছে আমার কবিতা প্রীতির জন্য। আমার কবিতার সেকাল বলতে সত্তর দশক এবং একাল বলতে ১৯৯০ সাল থেকে আজ অবধি সময়কে বুঝি। বাংলা কবিতার হাজার বছরের ঐতিহ্য সম্পর্কে আমি খুব কমই জানি। আমার শৈশব আলোকিত হয়েছিল রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জসীমউদ্দীন, সুফিয়া কামাল এবং কবি আল মাহমুদের কবিতা দ্বারা। আরও পরে পরিচিত হই শামসুর রাহমান, বন্দে আলী মিয়া, সুকুমার রায় প্রমুখের কবিতার সঙ্গে। কবিতা আমাকে কল্পনা করতে শিখাত- আমার ভাবনার জগৎ এলোমেলো করে দিত এবং আমাকে নিয়ে যেত স্বপ্নপুরীতে। যেমন আল মাহমুদের 'পাখির মতো' কবিতার কথামালা সব শিশুকেই অনাদিকাল পর্যন্ত আলোড়িত করবে। কবি বলেন, 'আম্মা বলেন, পড়রে সোনা- আব্বা বলেন, মন দে; পাঠে আমার মন বসে না- কাঁঠালচাপার গন্ধে। আমার কেবল ইচ্ছে জাগে- নদীর কাছে থাকতে। বকুল ডালে লুকিয়ে থেকে- পাখির মতো ডাকতে।' না ঘুমানোর দল কবিতায় কবি বলেন- 'নারকেলের ওই লম্বা মাথায়- হঠাৎ দেখি কাল- ডাবের মতো চাঁদ উঠেছে- ঠাণ্ডা ও গোলগাল। ছিটকিনিটা আস্তে খুলে- পেরিয়ে এলেম ঘর-ঘুমন্ত এই মস্ত শহর- করছিল থরথর।'

মহান কবিদের অনবদ্য কিছু কবিতা শৈশবে আমাকে পাগল করে দিত। আমি দুরন্ত একদল শিশু-কিশোর নিয়ে ফসলের মাঠ পেরিয়ে কখনো চলে যেতাম নদী দেখার জন্য। আবার কখনো সদলবলে ঝাঁপিয়ে পড়তাম গ্রামের তালপুকুর কিংবা পদ্ম পুকুরে। নির্জন দুপুরে বনজঙ্গল আমাকে প্রবলভাবে ডাকত। আমি আম-জাম-লিচু-বরই প্রভৃতি গাছের মগডালে উঠে পাখিদের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে হরবোলা হওয়ার চেষ্টা করতাম। আবার মাঝেমধ্যে তালগাছে উঠে তালের রস খেতে খেতে মৌমাছিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতাম। একটু বড়সড় বা ডাঙ্গোর-ডোঙ্গর হওয়ার পর কবিতা লেখার নেশা আমায় পেয়ে বসল। চেহারায় কবি কবি ভাব ফুটিয়ে তোলার জন্য লম্বা চুল রাখলাম। কাঁধে ব্যাগ ঝোলালাম এবং পায়ে চটি স্যান্ডেল পরে কবিতা এবং কবির খোঁজে রাত-বিরাতে রাজপথে বের হওয়া আরম্ভ করলাম। একদিকে কবি আল মাহমুদ, কবি আল মুজাহেদী, আসাদ চৌধুরী- আর অন্যদিকে কবি শামসুর রাহমান, রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, সৈয়দ সামসুল হক, তসলিমা নাসরিন প্রমুখ। এরই মধ্যে হঠাৎ করে কবি সৈয়দ আলী আহসানের নেতৃত্বে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পৃষ্ঠপোষকতায় কবি এবং কবিতার নতুন যুগ আরম্ভ হলো। আমি চুলে আর্মি ছাঁট দিলাম। ব্যাগ ও স্যান্ডেল ফেলে দিয়ে কবিতার ভুবন থেকে ছুটি নিলাম। সেই যে নিলাম আর ফিরিনি ওপথে।

আমার কবিতার একালের মহামারী শুরু হয়েছে ১৯৯০ সালের পর থেকে। আর এখন তা গ্রাস করেছে সবকিছুকে। কবি আল মাহমুদ তার রবীন্দ্রনাথ কবিতায় লিখেছেন- 'এ কেমন অন্ধকার বঙ্গদেশ উত্থান রহিত-নৈশব্দের মন্ত্রে যেন ডালে আর পাখি বসে না। নদীগুলো দুঃখময়। নির্পতগ মাটিতে জন্মায়- কেবল ব্যাঙের ছাতা অন্য কোনো শ্যামলতা নেই। শুনুন, রবীন্দ্রনাথ আপনার সব কবিতা- আমি যদি পুঁতে রেখে দিনরাত পানি ঢালতে থাকি- নিশ্চিত বিশ্বাস এই, একটিও উদ্ভিদ হবে না- আপনার বাংলাদেশ এ রকম নিষ্ফলা, ঠাকুর।' কবি আরও বলেন, 'অবিশ্বস্ত হাওয়া আছে। নেই কোনো শব্দের দ্যোতনা,- দু'একটা পাখি শুধু অশ্বত্থের ডালে বসে আজও- সংগীতের ধ্বনি নিয়ে ভয়ে ভয়ে কাব্যালাপ করে, বৃষ্টিহীন বোশোখের নিঃশব্দ পঁচিশ তারিখে।'

কবির কবিতায় কালের যে অকাল ফুটে উঠেছে তাতে আমার কি সাধ্য তার রূপরেখা গদ্যে প্রকাশ করি- তবুও বলছি এরশাদীয় কবিরা প্রকৃতির পরিবর্তে ক্ষমতার প্রেমে মত্ত হয়ে কবিতা লেখা শুরু করল। এরশাদ এবং তার পত্নীর মুখ দেখলে তাদের কবিতার সাগরে জোয়ার আসত। অন্যদিকে শাসকের লেফট-রাইট কিংবা আরামে দাঁড়ানোর শব্দ শুনলে তারা একেকটা মহাকাব্য রচনা করে ফেলতে পারত। তাদের বংশবদ কবিরা ১৯৯০ সালের পর ভোল পাল্টে ফেলল। একদল হয়ে গেল ধানের শীষের কবি- অন্যদল নৌকার। বাকি কিছু দাড়িপাল্লা এবং চাঁদ-তারা মার্কার কবিত্বে বিলীন হয়ে কবিতার মাঠে এতসব বর্জ্য ত্যাগ করতে শুরু করল যে পুরো মাঠটিকে বন্ধ্যা বানিয়ে ছাড়ল। মনের দুঃখে কবি আল মাহমুদ তার 'হায়রে মানুষ' কবিতায় বলেন- "তারপরে সে কী হলো, এক দৈত্য এসে কবে- পাখনা দুটো ভেঙে বলে মানুষ হতে হবে। মানুষ মানুষ করে যারা মানুষ তারা কে? অফিস বাড়ির মধ্যে রোবট কলম ধরেছে। নরম গদি কুশন আসন চশমা পরা চোখ- লোক ঠকানো হিসাব লেখে, কম্পুটারে শ্লোক। বাংলাদেশের কপাল পোড়ে ঘূর্ণিঝড়ে চর- মানুষ গড়ার শাসন দেখে বুক কাঁপে থরথর। 'হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস'- গান শোননি ভাই? মানুষ হবার ইচ্ছে আমার এক্কেবারে নাই।"

৯০-পরবর্তী কবিদের একটি বিরাট অংশ রাজনৈতিক কারণে বিভক্ত হয়ে গেল। নিজেদের লোভ-লালসা এবং পদ-পদবি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষার কাছে কবিত্ব বিসর্জন দিয়ে তারা কলমের পরিবর্তে লগি বৈঠা হাতে নিল। অন্যদিকে লগি বৈঠার মিছিল দেওয়ার জন্য লাঙ্গল, কাস্তে, কুড়াল ও খোন্তা নিয়ে নেমে পড়ল অন্য দলগুলো। একটা সময় ছিল কবিদের পেছনে প্রচুর মেয়ে ঘোরাঘুরি করত। সুন্দরী সব ললনা দল বেঁধে কবিকুঞ্জে গিয়ে কবিদের সুধারস গ্রহণ করত। আর পুরুষ ভক্ত তো ছিলই। ঠিক যেমন ফুলের কাছে মৌমাছি যায় কিংবা প্রজাপতি উড়ে বেড়ায় ফুলের চারধারে তেমনি ভক্তকুল কবিদের কাছে যেতেন। এই ভক্তদের মধ্যে ছিল রাজা বাদশাহ থেকে শুরু করে গ্রামের খেটে খাওয়া কুলিমজুর পর্যন্ত। বঙ্গবন্ধু নিজে কবি সুফিয়া কামাল, কবি জসীমউদ্দীন প্রমুখের কাছে ছুটে যেতেন। কবি নজরুলের সঙ্গে তার সম্পর্কের কথা না হয় বাদই দিলাম। ওপার বাংলায় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ঠিক যেন দেবতার মতো সমীহ করা হতো। মহাত্দা গান্ধী, জওহর লাল নেহেরু প্রমুখের মতো বিশ্ববরেণ্য রাজনৈতিক নেতারা কবির চরণতলে বসে কাব্যসুধা গ্রহণ করতেন।

বাংলাদেশের ক্ষমতালোভী কবিরা ক্ষমতার পেছনে ছুটতে ছুটতে কখন যে কবিত্বের সৌরভ এবং সুধারস হারিয়ে ফেলেছেন তা তারা নিজেরাই জানেন না। প্রকৃতির ফুল, পাখি, বৃক্ষলতা এবং জ্যোৎস্নার স্বাদ যেমন প্লাস্টিকের তৈরি সামগ্রী এবং কেরোসিন তেলের প্রদীপ থেকে পাওয়া যায় না তেমনি এ যুগের পচে যাওয়া কবিদের কবিতারও হয়েছে একই হাল। আমি গাড়িতে বসে আল মাহমুদের কবিতা এবং কবি প্রতিভা নিয়ে ভাবতে গিয়ে বহুদিন পর কাব্য ভুবনের জঞ্জালসমূহ নিয়ে মাথা ঘামালাম। দেখলাম শত প্রতিকূলতার মধ্যেও বাংলাদেশের প্রবীণ কবি অন্যদের মতো চরিত্র বিসর্জন দেননি। সুদীর্ঘ জীবনে তিনি সর্বদাই রাজ রোষের শিকার হয়েছেন তার স্বাধীন চিন্তা এবং লেখনীর কারণে।

সম্মানিত পাঠক হয়তো ভাবতে পারেন- কবিতা নিয়ে এতো আলোচনার কী দরকার ছিল। আমাদের জীবনে গাড়ি-বাড়ি-নারী-অর্থ-বিত্তবৈভব এবং ক্ষমতা থাকলেই তো হয়। কবিতার কী দরকার। অনেকে হয়তো আরও একটু রাগান্বিত হয়ে বলতে পারেন শিল্পসাহিত্য সংস্কৃতি বা ঐতিহ্যের দরকার নেই। আমরা কেবল আমাদের ধর্মীয় গুরু এবং রাজনৈতিক গুরুর কথা শুনব এবং বিত্তবিলাসের মধ্যে ডুবে থেকে ভবলীলা সাঙ্গ করব। এমন সব চিন্তা যারা করেন তাদের বলছি- সাহিত্যের অপর নাম জীবন। ঘুরিয়ে যদি বলি তবে বলা যায়- জীবনই সাহিত্য। যে জাতির সাহিত্য ভাণ্ডার যত সমৃদ্ধ সেই জাতি তত বেশি উন্নত, সমৃদ্ধ এবং সম্মানিত। অন্যদিকে সাহিত্যের প্রাণভোমরা হলো কবিতা। কবিতা আমাদের গান করতে শেখায়, আমাদের ভাবনার জগতে সুর ও ছন্দ যোগ করে। ফলে কবিতার কারণেই আমরা নৃত্য, কলা এবং অভিনয় দ্বারা জীবনকে মধুময় করে তুলি। কবিতা আমাদের শিখিয়ে দেয় কী করে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হয় কিংবা কী করে সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য নিরূপণ করতে হয়। কবিতা নর-নারীর প্রেমে প্রেরণা দেয়- পরিবারে বন্ধন ও সম্প্রীতি সৃষ্টি করে এবং আল্লাহর প্রতি অনুগত করে তোলে।

কাজেই কবিতার জগতে বন্ধ্যত্ব শুরু হলে একটি জাতির ধ্বংস হতে খুব বেশি সময় লাগে না। আমরা আসলে কোন পর্যায়ে আছি তা বোঝার জন্য গত ২৫ বছরের সাহিত্য কর্মের দিকে নজর দিলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে। এই সময়ে এমন একটি কবিতাও রচিত হয়নি যা বাংলার ৬৮ হাজার গ্রামের শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতাকে আলোড়িত করেছে ঠিক যেন নজরুল-রবীন্দ্রনাথ, আল মাহমুদ এবং শামসুর রাহমানের কবিতার মতো। কবি ও কবিতা নিয়ে ভাবতে ভাবতে আমি যথাসময়ে প্রেসক্লাবের অনুষ্ঠানস্থলে পেঁৗছে গেলাম। হলরুমটি কবিতাপ্রেমী কবি ভক্তদের দ্বারা পরিপূর্ণ। আমন্ত্রিত বক্তারা সবাই দেশের নামকরা পরিচিত কবি এবং সাহিত্যিক কেবল আমি ছাড়া। সবাই এসেছেন কিন্তু কবি তখনো আসেননি। হঠাৎ খবর এলো- কবি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে। পুরো অনুষ্ঠানস্থলে নেমে এলো বিষণ্নতা। কবিকে ছাড়াই অনুষ্ঠান শুরু হলো- কিন্তু তারপরও একজন দর্শক অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করল না। আমি বসে বসে ভাবতে লাগলাম ১৯৬৬ সালে প্রকাশিত কবির বিখ্যাত সোনালী কাবিন কবিতার কয়েকটি লাইন। কবি লিখেছেন- 'পরাজিত নই নারী, পরাজিত হয় না কবিরা; দারুণ আহত বটে আর্ত আজ শিরা-উপশিরা এ তীর্থে আসবে যদি ধীরে অতি পা ফেলো সুন্দরী, মুকুন্দরামের রক্ত মিশে আছে এ মাটির গায়।'

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়