শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জুলাই, ২০১৫

বাংলা কবিতার আকাল

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
বাংলা কবিতার আকাল

কবি এবং কবিতা অনেক দিন যাবৎ আমার ভাবনায় ছিল না। কিন্তু কবি আল মাহমুদের ৮০তম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানে বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর সংগতকারণেই বাংলাভাষার জীবিত প্রধান কবির জীবন ও কর্ম নিয়ে কিছু পড়াশোনা করতে হচ্ছিল। ঘটনার দিন আমি গাড়িতে করে উত্তরা থেকে প্রেসক্লাবে যাচ্ছিলাম। যাত্রাপথে কবি আল মাহমুদের শ্রেষ্ঠ কবিতাগুলোতে একটু চোখ বুলাচ্ছিলাম- ঠিক এমন সময় এক স্বঘোষিত সুন্দরীর ঢঙি ঢঙি কণ্ঠের ফোন এলো। স্বঘোষিত সুন্দরী বললাম এ কারণে যে, তাকে আমার কোনো দিনই সুন্দরী বলে মনে হয়নি- কিন্তু তার একদম সাফকথা তার মতো সুন্দরী নারী নাকি এই বাংলায় দ্বিতীয়টি নেই। বিরক্তি ভরা কণ্ঠে বললাম- এখন কথা বলতে পারব না। একজন মহান কবির জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাচ্ছি- তাই একটু প্রস্তুতি নিচ্ছি। মহিলা বললেন, কোন কবি! আমি তো কবিতা নিয়ে যথেষ্ট পড়াশোনা করি, আমাকে বলুন, দেখি আপনাকে কোনো সাহায্য করতে পারি কিনা!

মহিলার কথা শুনে আমার মেজাজ চরমে উঠল। রোজার মাসের সংযম যথাসম্ভব ধৈর্য বজায় রেখে বললাম, আপনি কি বাংলা সাহিত্যের এই মুহূর্তের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রধান কবির নাম জানেন! মহিলা পুনরায় গলায় ঢঙি প্রকৃতির ছন্দ তুলে বলল, তা আপনিই বলুন না কী নাম ওনার? আমার মুখে কবি আল মাহমুদের নাম শুনে মহিলাটি তার কলেজপড়ুয়া মেয়েকে উচ্চকণ্ঠে ডেকে বলল, মায়েশামণি। তুমি কি কবি আল মাহমুদের নাম শুনেছ! আমি কথা না বাড়িয়ে ফোন রেখে দিলাম এবং কবির অবুঝের সমীকরণ কবিতাটি পড়তে আরম্ভ করলাম। কবি লিখেছেন- 'ও পাড়ার সুন্দরী রোজেনা, সারা অঙ্গে ঢেউ তার, তবু মেয়ে কবিতা বোঝে না।' কবি আরও লিখছেন- 'কবিতা বোঝে না এই বাংলার কেউ আর দেশের নগণ্য চাষী, চাপরাশি, ডাক্তার, উকিল, মোক্তার, পুলিশ, দারোগা, ছাত্র, অধ্যাপক সব-কাব্যের ব্যাপারে নীরব।' যিনি এই ধরনের কবিতা লিখতে পারেন তার সামনে দাঁড়িয়ে তার সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনে কিছু বলা আর আত্দহত্যা একই ধরনের লজ্জাজনক কর্ম।

কবি আল মাহমুদের সঙ্গে আমার পরিচয় সেই শৈশবকালে তার নোলক কবিতার মাধ্যমে। এরপর তাকে আমি সরাসরি দেখি ১৯৮৬ সালে শান্তিনগরে তমুদ্দুন মসলিসের একটি অনুষ্ঠানে। বহুবার কথা হয়েছে এবং দেখা হয়েছে তার চেয়েও বেশিবার। প্রতিবছরই কবিকে দেখেছি নতুন নতুন ভালো লাগা, ভালোবাসা এবং সমীহ করার মতো সমীকরণ নিয়ে। আর এসবই হয়েছে আমার কবিতা প্রীতির জন্য। আমার কবিতার সেকাল বলতে সত্তর দশক এবং একাল বলতে ১৯৯০ সাল থেকে আজ অবধি সময়কে বুঝি। বাংলা কবিতার হাজার বছরের ঐতিহ্য সম্পর্কে আমি খুব কমই জানি। আমার শৈশব আলোকিত হয়েছিল রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জসীমউদ্দীন, সুফিয়া কামাল এবং কবি আল মাহমুদের কবিতা দ্বারা। আরও পরে পরিচিত হই শামসুর রাহমান, বন্দে আলী মিয়া, সুকুমার রায় প্রমুখের কবিতার সঙ্গে। কবিতা আমাকে কল্পনা করতে শিখাত- আমার ভাবনার জগৎ এলোমেলো করে দিত এবং আমাকে নিয়ে যেত স্বপ্নপুরীতে। যেমন আল মাহমুদের 'পাখির মতো' কবিতার কথামালা সব শিশুকেই অনাদিকাল পর্যন্ত আলোড়িত করবে। কবি বলেন, 'আম্মা বলেন, পড়রে সোনা- আব্বা বলেন, মন দে; পাঠে আমার মন বসে না- কাঁঠালচাপার গন্ধে। আমার কেবল ইচ্ছে জাগে- নদীর কাছে থাকতে। বকুল ডালে লুকিয়ে থেকে- পাখির মতো ডাকতে।' না ঘুমানোর দল কবিতায় কবি বলেন- 'নারকেলের ওই লম্বা মাথায়- হঠাৎ দেখি কাল- ডাবের মতো চাঁদ উঠেছে- ঠাণ্ডা ও গোলগাল। ছিটকিনিটা আস্তে খুলে- পেরিয়ে এলেম ঘর-ঘুমন্ত এই মস্ত শহর- করছিল থরথর।'

মহান কবিদের অনবদ্য কিছু কবিতা শৈশবে আমাকে পাগল করে দিত। আমি দুরন্ত একদল শিশু-কিশোর নিয়ে ফসলের মাঠ পেরিয়ে কখনো চলে যেতাম নদী দেখার জন্য। আবার কখনো সদলবলে ঝাঁপিয়ে পড়তাম গ্রামের তালপুকুর কিংবা পদ্ম পুকুরে। নির্জন দুপুরে বনজঙ্গল আমাকে প্রবলভাবে ডাকত। আমি আম-জাম-লিচু-বরই প্রভৃতি গাছের মগডালে উঠে পাখিদের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে হরবোলা হওয়ার চেষ্টা করতাম। আবার মাঝেমধ্যে তালগাছে উঠে তালের রস খেতে খেতে মৌমাছিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতাম। একটু বড়সড় বা ডাঙ্গোর-ডোঙ্গর হওয়ার পর কবিতা লেখার নেশা আমায় পেয়ে বসল। চেহারায় কবি কবি ভাব ফুটিয়ে তোলার জন্য লম্বা চুল রাখলাম। কাঁধে ব্যাগ ঝোলালাম এবং পায়ে চটি স্যান্ডেল পরে কবিতা এবং কবির খোঁজে রাত-বিরাতে রাজপথে বের হওয়া আরম্ভ করলাম। একদিকে কবি আল মাহমুদ, কবি আল মুজাহেদী, আসাদ চৌধুরী- আর অন্যদিকে কবি শামসুর রাহমান, রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, সৈয়দ সামসুল হক, তসলিমা নাসরিন প্রমুখ। এরই মধ্যে হঠাৎ করে কবি সৈয়দ আলী আহসানের নেতৃত্বে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পৃষ্ঠপোষকতায় কবি এবং কবিতার নতুন যুগ আরম্ভ হলো। আমি চুলে আর্মি ছাঁট দিলাম। ব্যাগ ও স্যান্ডেল ফেলে দিয়ে কবিতার ভুবন থেকে ছুটি নিলাম। সেই যে নিলাম আর ফিরিনি ওপথে।

আমার কবিতার একালের মহামারী শুরু হয়েছে ১৯৯০ সালের পর থেকে। আর এখন তা গ্রাস করেছে সবকিছুকে। কবি আল মাহমুদ তার রবীন্দ্রনাথ কবিতায় লিখেছেন- 'এ কেমন অন্ধকার বঙ্গদেশ উত্থান রহিত-নৈশব্দের মন্ত্রে যেন ডালে আর পাখি বসে না। নদীগুলো দুঃখময়। নির্পতগ মাটিতে জন্মায়- কেবল ব্যাঙের ছাতা অন্য কোনো শ্যামলতা নেই। শুনুন, রবীন্দ্রনাথ আপনার সব কবিতা- আমি যদি পুঁতে রেখে দিনরাত পানি ঢালতে থাকি- নিশ্চিত বিশ্বাস এই, একটিও উদ্ভিদ হবে না- আপনার বাংলাদেশ এ রকম নিষ্ফলা, ঠাকুর।' কবি আরও বলেন, 'অবিশ্বস্ত হাওয়া আছে। নেই কোনো শব্দের দ্যোতনা,- দু'একটা পাখি শুধু অশ্বত্থের ডালে বসে আজও- সংগীতের ধ্বনি নিয়ে ভয়ে ভয়ে কাব্যালাপ করে, বৃষ্টিহীন বোশোখের নিঃশব্দ পঁচিশ তারিখে।'

কবির কবিতায় কালের যে অকাল ফুটে উঠেছে তাতে আমার কি সাধ্য তার রূপরেখা গদ্যে প্রকাশ করি- তবুও বলছি এরশাদীয় কবিরা প্রকৃতির পরিবর্তে ক্ষমতার প্রেমে মত্ত হয়ে কবিতা লেখা শুরু করল। এরশাদ এবং তার পত্নীর মুখ দেখলে তাদের কবিতার সাগরে জোয়ার আসত। অন্যদিকে শাসকের লেফট-রাইট কিংবা আরামে দাঁড়ানোর শব্দ শুনলে তারা একেকটা মহাকাব্য রচনা করে ফেলতে পারত। তাদের বংশবদ কবিরা ১৯৯০ সালের পর ভোল পাল্টে ফেলল। একদল হয়ে গেল ধানের শীষের কবি- অন্যদল নৌকার। বাকি কিছু দাড়িপাল্লা এবং চাঁদ-তারা মার্কার কবিত্বে বিলীন হয়ে কবিতার মাঠে এতসব বর্জ্য ত্যাগ করতে শুরু করল যে পুরো মাঠটিকে বন্ধ্যা বানিয়ে ছাড়ল। মনের দুঃখে কবি আল মাহমুদ তার 'হায়রে মানুষ' কবিতায় বলেন- "তারপরে সে কী হলো, এক দৈত্য এসে কবে- পাখনা দুটো ভেঙে বলে মানুষ হতে হবে। মানুষ মানুষ করে যারা মানুষ তারা কে? অফিস বাড়ির মধ্যে রোবট কলম ধরেছে। নরম গদি কুশন আসন চশমা পরা চোখ- লোক ঠকানো হিসাব লেখে, কম্পুটারে শ্লোক। বাংলাদেশের কপাল পোড়ে ঘূর্ণিঝড়ে চর- মানুষ গড়ার শাসন দেখে বুক কাঁপে থরথর। 'হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস'- গান শোননি ভাই? মানুষ হবার ইচ্ছে আমার এক্কেবারে নাই।"

৯০-পরবর্তী কবিদের একটি বিরাট অংশ রাজনৈতিক কারণে বিভক্ত হয়ে গেল। নিজেদের লোভ-লালসা এবং পদ-পদবি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষার কাছে কবিত্ব বিসর্জন দিয়ে তারা কলমের পরিবর্তে লগি বৈঠা হাতে নিল। অন্যদিকে লগি বৈঠার মিছিল দেওয়ার জন্য লাঙ্গল, কাস্তে, কুড়াল ও খোন্তা নিয়ে নেমে পড়ল অন্য দলগুলো। একটা সময় ছিল কবিদের পেছনে প্রচুর মেয়ে ঘোরাঘুরি করত। সুন্দরী সব ললনা দল বেঁধে কবিকুঞ্জে গিয়ে কবিদের সুধারস গ্রহণ করত। আর পুরুষ ভক্ত তো ছিলই। ঠিক যেমন ফুলের কাছে মৌমাছি যায় কিংবা প্রজাপতি উড়ে বেড়ায় ফুলের চারধারে তেমনি ভক্তকুল কবিদের কাছে যেতেন। এই ভক্তদের মধ্যে ছিল রাজা বাদশাহ থেকে শুরু করে গ্রামের খেটে খাওয়া কুলিমজুর পর্যন্ত। বঙ্গবন্ধু নিজে কবি সুফিয়া কামাল, কবি জসীমউদ্দীন প্রমুখের কাছে ছুটে যেতেন। কবি নজরুলের সঙ্গে তার সম্পর্কের কথা না হয় বাদই দিলাম। ওপার বাংলায় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ঠিক যেন দেবতার মতো সমীহ করা হতো। মহাত্দা গান্ধী, জওহর লাল নেহেরু প্রমুখের মতো বিশ্ববরেণ্য রাজনৈতিক নেতারা কবির চরণতলে বসে কাব্যসুধা গ্রহণ করতেন।

বাংলাদেশের ক্ষমতালোভী কবিরা ক্ষমতার পেছনে ছুটতে ছুটতে কখন যে কবিত্বের সৌরভ এবং সুধারস হারিয়ে ফেলেছেন তা তারা নিজেরাই জানেন না। প্রকৃতির ফুল, পাখি, বৃক্ষলতা এবং জ্যোৎস্নার স্বাদ যেমন প্লাস্টিকের তৈরি সামগ্রী এবং কেরোসিন তেলের প্রদীপ থেকে পাওয়া যায় না তেমনি এ যুগের পচে যাওয়া কবিদের কবিতারও হয়েছে একই হাল। আমি গাড়িতে বসে আল মাহমুদের কবিতা এবং কবি প্রতিভা নিয়ে ভাবতে গিয়ে বহুদিন পর কাব্য ভুবনের জঞ্জালসমূহ নিয়ে মাথা ঘামালাম। দেখলাম শত প্রতিকূলতার মধ্যেও বাংলাদেশের প্রবীণ কবি অন্যদের মতো চরিত্র বিসর্জন দেননি। সুদীর্ঘ জীবনে তিনি সর্বদাই রাজ রোষের শিকার হয়েছেন তার স্বাধীন চিন্তা এবং লেখনীর কারণে।

সম্মানিত পাঠক হয়তো ভাবতে পারেন- কবিতা নিয়ে এতো আলোচনার কী দরকার ছিল। আমাদের জীবনে গাড়ি-বাড়ি-নারী-অর্থ-বিত্তবৈভব এবং ক্ষমতা থাকলেই তো হয়। কবিতার কী দরকার। অনেকে হয়তো আরও একটু রাগান্বিত হয়ে বলতে পারেন শিল্পসাহিত্য সংস্কৃতি বা ঐতিহ্যের দরকার নেই। আমরা কেবল আমাদের ধর্মীয় গুরু এবং রাজনৈতিক গুরুর কথা শুনব এবং বিত্তবিলাসের মধ্যে ডুবে থেকে ভবলীলা সাঙ্গ করব। এমন সব চিন্তা যারা করেন তাদের বলছি- সাহিত্যের অপর নাম জীবন। ঘুরিয়ে যদি বলি তবে বলা যায়- জীবনই সাহিত্য। যে জাতির সাহিত্য ভাণ্ডার যত সমৃদ্ধ সেই জাতি তত বেশি উন্নত, সমৃদ্ধ এবং সম্মানিত। অন্যদিকে সাহিত্যের প্রাণভোমরা হলো কবিতা। কবিতা আমাদের গান করতে শেখায়, আমাদের ভাবনার জগতে সুর ও ছন্দ যোগ করে। ফলে কবিতার কারণেই আমরা নৃত্য, কলা এবং অভিনয় দ্বারা জীবনকে মধুময় করে তুলি। কবিতা আমাদের শিখিয়ে দেয় কী করে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হয় কিংবা কী করে সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য নিরূপণ করতে হয়। কবিতা নর-নারীর প্রেমে প্রেরণা দেয়- পরিবারে বন্ধন ও সম্প্রীতি সৃষ্টি করে এবং আল্লাহর প্রতি অনুগত করে তোলে।

কাজেই কবিতার জগতে বন্ধ্যত্ব শুরু হলে একটি জাতির ধ্বংস হতে খুব বেশি সময় লাগে না। আমরা আসলে কোন পর্যায়ে আছি তা বোঝার জন্য গত ২৫ বছরের সাহিত্য কর্মের দিকে নজর দিলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে। এই সময়ে এমন একটি কবিতাও রচিত হয়নি যা বাংলার ৬৮ হাজার গ্রামের শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতাকে আলোড়িত করেছে ঠিক যেন নজরুল-রবীন্দ্রনাথ, আল মাহমুদ এবং শামসুর রাহমানের কবিতার মতো। কবি ও কবিতা নিয়ে ভাবতে ভাবতে আমি যথাসময়ে প্রেসক্লাবের অনুষ্ঠানস্থলে পেঁৗছে গেলাম। হলরুমটি কবিতাপ্রেমী কবি ভক্তদের দ্বারা পরিপূর্ণ। আমন্ত্রিত বক্তারা সবাই দেশের নামকরা পরিচিত কবি এবং সাহিত্যিক কেবল আমি ছাড়া। সবাই এসেছেন কিন্তু কবি তখনো আসেননি। হঠাৎ খবর এলো- কবি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে। পুরো অনুষ্ঠানস্থলে নেমে এলো বিষণ্নতা। কবিকে ছাড়াই অনুষ্ঠান শুরু হলো- কিন্তু তারপরও একজন দর্শক অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করল না। আমি বসে বসে ভাবতে লাগলাম ১৯৬৬ সালে প্রকাশিত কবির বিখ্যাত সোনালী কাবিন কবিতার কয়েকটি লাইন। কবি লিখেছেন- 'পরাজিত নই নারী, পরাজিত হয় না কবিরা; দারুণ আহত বটে আর্ত আজ শিরা-উপশিরা এ তীর্থে আসবে যদি ধীরে অতি পা ফেলো সুন্দরী, মুকুন্দরামের রক্ত মিশে আছে এ মাটির গায়।'

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর