শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০১৫

বিএনপি ভাঙার চেষ্টা সফল হবে না

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি ভাঙার চেষ্টা সফল হবে না

ঠাকুর ঘরে কেরে? কলা আমি খাই না। অনেক পুরনো প্রবাদ কিন্তু খুবই বাস্তব এবং অর্থবহ। সম্প্রতি সরকারদলীয় অনেক বাঘা বাঘা মন্ত্রী ও নেতা বিএনপি ভাঙা নিয়ে বড় বড় বক্তৃতা মাঠে-ময়দানে দিয়ে বেড়াচ্ছেন। সরকারের এককালের খামাকা মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এলান করেছেন বিএনপি নাকি এ দলের নেতারাই ভাঙছেন। সরকার বিএনপি ভেঙে দিতে সমর্থ হবে বিএনপি নেতারা এ ধরনের আশঙ্কা অমূলক বলে ঘোষণা দিলেও বাবু সুরঞ্জিত স্বীকার করে নিয়েছেন সব সরকারই বিরোধী দল ভাঙার চেষ্টা করে।

একইভাবে, কে বা কারা বিএনপি ভাঙার চেষ্টা করছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য তার জানা নেই- বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও নতুন জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। সৈয়দ আশরাফ আরও বলেছেন, কারা ভাঙছে, ভাঙতে চাইছে তাদেরও তিনি চেনেন না। তবে সৈয়দ আশরাফ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সব রাজনৈতিক দল যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। ভূতের মুখে রাম নাম। রাজনৈতিক দলের ভাঙাগড়া নদীর কূল ভাঙা-গড়ার মতো। চলমান নদী যেমন তার আপন খেয়ালে এক কূল ভাঙে তো আরেক কূল গড়ে তেমনি রাজনৈতিক দল ইতিহাসের বাঁকে ভাঙাগড়ার খেলায় মেতে উঠে। সময়ের সঙ্গে প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়, পরিবর্তন হয় মানুষের মনমানসিকতা। মানুষ ক্রমপ্রগতিশীল। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ বেছে নেয় নতুন শিক্ষা, আদর্শ। পরিবর্তন হয় নেতৃত্বের। রাজনীতিতে সৃষ্টি হয় নতুন জোয়ার। নতুন নতুন পরিচয়ে রাষ্ট্র বিকশিত হয়, জন্ম হয় নতুন আদর্শের, এগিয়ে যায় রাষ্ট্র, সমাজ, সভ্যতা। এভাবেই আমরা আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে আওয়ামী লীগ, আওয়ামী লীগ থেকে বাকশাল, বাকশাল থেকে আওয়ামী লীগ পেয়েছি যা ঐতিহাসিক সত্য এবং বাস্তবতা। হয়তো সময়ই একদিন বলে দেবে আগামী দিনে কী পরিবর্তন হবে।

বিএনপি একটি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। সময়ের প্রেক্ষাপটে ও দাবিতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিএনপির যাত্রা শুরু করেছিলেন। বাংলাদেশের এমন কোনো গ্রাম পাওয়া যাবে না যেখানে বিএনপির শাখা-প্রশাখা নেই। বিএনপি জনগণের ভোটে বেশ ক'বার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে এবং আগামীতেও যে কোনো সময় আবারও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যেতে পারে। একটি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে এটি বিএনপির ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক সম্ভাবনা। এ রকম একটি সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক দল বা শক্তিকে ধ্বংস বা দুর্বল করার চেষ্টা তার প্রতিপক্ষরা করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠানের এ ধরনের কাজে জড়ানো কোনো কারণেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। অতীতে সামরিক বা দলহীন স্বৈরাচারী সরকার হয়তো তাদের হীনস্বার্থে এ ধরনের ন্যক্কারজনক কাজ করতে পারে যার কথা বাবু সুরঞ্জিত বলেছেন কিন্তু কোনো গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে এ ধরনের হীন রাজনৈতিক কৌশল কোনো অবস্থাতেই কাম্য হতে পারে না।

অতীতে বিভিন্ন অবৈধ সামরিক ও স্বৈরাচারী সরকার গায়ের জোরে ক্ষমতায় এসে রাজনৈতিক কুলাঙ্গারদের ভাগিয়ে তাদের পক্ষে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজনৈতিক দল ভাঙার ষড়যন্ত্র করেছে কিন্তু তারা সফল হয়নি। সাধারণ জনগণ কখনোই সামরিক বা স্বৈরাচারী সরকার পছন্দ করে না এবং মেনেও নেয় না। তাই সামরিক সরকার ক্ষমতায় এসেই প্রথমে জনপ্রিয় দলগুলোকে ভাঙার চেষ্টা করে। সামরিক সরকার প্রথমে বিভিন্ন জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের বিনা কারণে জেলে ঢুকায়, তার পরে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে সামরিক সরকারের কাছে নতি স্বীকার করার জন্য হয়রানি করে। দুর্বল চিত্তের এবং দুর্নীতিপরায়ণ ও সন্ত্রাসী নেতা-কর্মীরা সামরিক সরকারের হয়রানিমূলক চাপ সহ্য করতে না পেরে সামরিক জান্তার সঙ্গে হাত মেলায়। এগুলো পুরনো কৌশল। এ ধরনের অপরাজনৈতিক কৌশল কোনো গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সরকারের কাছে আশা করা যায় না। এ অপরাজনীতির সঙ্গে বর্তমান সরকারের একটি সচেতন মহলের যে সমর্থন নেই তা কিন্তু নতুন জনপ্রশাসন মন্ত্রী আশরাফ সাহেবের কথায় ফুটে উঠেছে। সৈয়দ আশরাফ যথার্থই বলেছেন, সব রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক পরিবেশে তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করুক। মনে হয় সৈয়দ আশরাফের মনোভাবের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর মনোভাবও এক। কিন্তু সমস্যা মনে হয় হয়েছে সরকারের হাইব্রিড নেতাদের নিয়ে। বিভিন্ন ঘাটে ধাক্কা খেয়ে আসা দলছুট দলভাঙা মন্ত্রীরা যারা যেখানেই যান সেখানেই বদহজম সৃষ্টি করে। জাসদ, কমিউনিস্ট, ন্যাপ ভাঙা নেতারা এখন এই সরকারের জন্য দিন দিন সমস্যা হয়ে উঠছে তা প্রায় দৃশ্যমান। এই দলছুট নেতারাই চাচ্ছেন বিভিন্ন দল থেকে নেতা-কর্মী ভাগিয়ে এনে সরকারে এই দলছুট নেতাদের প্রভাব বৃদ্ধি করতে। আওয়ামী লীগের অনেক হাইব্রিড নেতার সঙ্গে বিএনপির অনেক নেতার প্রকাশ্য এবং গোপনে যে অাঁতাত রয়েছে তা রাজনৈতিক মহলের সবার জানা। বিএনপি চেয়ারপারসনের একজন ক্ষমতাশালী ব্যক্তিগত সহকারীর সঙ্গে যে এক দাপুট শ্রমিক নেতা তথা মন্ত্রীর অন্তরঙ্গ সম্পর্ক তা বাংলাদেশের কে না জানে। পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীসহ ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত সহকারীসহ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের মেলামেশা তো খোলা চোখেই দেখা যায়। দলের চেয়ারপারসনের কর্মসূচি সরকারের ওইসব মহল থেকে চূড়ান্ত হয় বলে বাজারে জনশ্রুতি আছে। তাই বিএনপির যে কোনো কর্মসূচি বা চেয়ারপারসনের গতিবিধির সব আগাম খবর সরকারের সব মহলই পেয়ে যায়, যার প্রমাণ জনগণ ভূরি ভূরি পেয়েছে।

সরকারের একটি মহল বিএনপি ভাঙতে তৎপর তার আলামত ইতিমধ্যেই দৃশ্যমান। বর্তমান জগাখিচুড়ি সরকারে অনেক দলছুট দল ভাঙা নেতা আছে যারা সব সময়ই ভাঙাগড়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে। ওই ষড়যন্ত্রকারীদের মূল লক্ষ্য হলো আরও বেশি দলছুটদের সরকারে নিয়ে এসে সরকারের রাজনৈতিক ভারসাম্যটি নষ্ট করে দেওয়া। বিভিন্ন দল থেকে আসা এসব মন্ত্রীর অতীত পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে ওরা সবাই কোনো না কোনো এক সময় আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুবিরোধী রাজনীতি করেছে। এসব দলছুট মন্ত্রীর সঙ্গে সরকারের মূল দল বা অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে খুব একটা ভালো সম্পর্ক নেই। এসব দলছুট মন্ত্রী সরকারে খুব প্রভাবশালী হলেও মাঠে-ময়দানে বা রাজনীতিতে তাদের কোনো প্রভাব নেই। বিরোধী দলের বিরুদ্ধে বড় বড় বক্তৃতা দিলেও বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাদের মিল মহব্বত অনেক বেশি। তাই সব সময় এসব দলছুট মন্ত্রীর মুখে শোনা যাবে বিএনপি ভেঙে যাচ্ছে, জামায়াত ভেঙে যাছে, মন্ত্রিপরিষদে রদবদল হচ্ছে, অমুক মন্ত্রী বাদ পড়ছে, অমুক নতুন মন্ত্রী হচ্ছে। ওইসব দলছুট মন্ত্রী-নেতারা সব সময় খালেদা জিয়া ও তারেককে গালাগালি করবে, খালেদা জিয়ার জেল হবে, খালেদা জিয়াকে কাসিমপুর জেলে পাঠানো হবে, তারেক রহমানকে ধরে দেশে নিয়ে আসা হবে, তারেক রহমানের ফাঁসি হবে ইত্যাদি বড় বড় বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে বেড়াবে। দল ভাঙার আষাঢ়ে গল্প করে মিডিয়াকে মাতিয়ে রাখছে এসব দুর্নীতিবাজ দলছুট মন্ত্রী ও কালো বেড়াল মার্কা নেতারা।

সরকারে যেমন দলছুট মন্ত্রীরা সারা দিন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র নিয়ে ব্যস্ত তেমনি বিএনপিতেও ওই দলছুট নেতারা দলের মধ্যে ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত। সরকারের সঙ্গে অাঁতাত করে বড় বড় বক্তৃতা দেবে, মাঠের কোনো কর্মসূচিতে কর্মীদের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ না করে প্রেসক্লাবে প্যাডসর্বস্ব নামহীন-কামহীন বিভিন্ন ভুঁইফোড় সংগঠনে বাপের চেয়ে বড় সরকারবিরোধী বক্তব্য দিয়ে জেলে যাবে। আবার তাদের জেল থেকে বের করে আনার জন্য বিনা পয়সার কিছু উকিল আদালতপাড়ায় দাঁড়িয়ে থাকে তাদের মুক্তির নাটকে অংশগ্রহণ করে দলের কোনো পদপদবি হাসিল করা যায় কিনা তার জন্য!

বিএনপি একটি রাজনৈতিক প্লাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন মত ও পথের লোকেরা একত্রীভূত হয়েছিল যাদের মূল লক্ষ্য ও আদর্শ ছিল ক্ষমতার ভাগ নেওয়া। তাই ১৯৮৪ সালে স্বৈরাচারী এরশাদ ক্ষমতায় আসার পরে অনেক পাখিই বিএনপি ছেড়ে চলে গিয়েছিল। বিএনপি মূলত আশির দশকে রাজনৈতিক দল হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। তখন তরুণ প্রজন্ম বিশেষ করে ছাত্রসমাজ ছাত্রদলের বিএনপিতে ব্যাপক সমাবেশ ঘটে যাদের তারুণ্যদীপ্ত নির্লোভ নিঃস্বার্থ আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারী এরশাদের পতন হয় এবং বিএনপি ১৯৯১ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। ১৯৯১ সালে বিএনপির কর্মী ছিল অনেক কিন্তু নেতা ছিল কম। বিএনপির প্রায় সব নেতাই ১৯৯০ সালের আগে হয় বিএনপি ছেড়ে চলে গিয়েছিল না হলে রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছিল। ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে যে ১৪২ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তাদের প্রায় ৮০ জনই ছিলেন নতুন যারা আগে কোনো রাজনৈতিক দল করেননি। তার পরের ইতিহাস সবারই জানা। পতিত স্বৈরাচারের দোসররা দলে দলে বিএনপিতে এসে ভিড় করল, ধ্বংস বা নষ্ট করে দেওয়া হলো ছাত্রদলকে। নষ্ট করে দেওয়া হলো যুবসমাজকে। কলুষিত করা হলো ধর্মকে, ধর্মের রাজনীতির নামে ধর্ম ও রাজনীতিকে। এই ভুল রাজনীতির পথে হাঁটতে গিয়ে ক্ষমতা থেকে ছিটকে গেল বিএনপি। বিএনপি রাজনীতিতে ভুল করেছে কিন্তু তারপরও বিএনপি এখনো টিকে আছে শুধু বেগম খালেদা জিয়াকে অবলম্বন করে। খালেদা জিয়াই বিএনপির একমাত্র শক্তি। এই বিএনপিতে দুর্নীতিবাজ দলছুট নেতাদের কোনো প্রয়োজন নেই। এই দল তারুণ্যের দল। এই দল ফিনিক্সে পাখির দল যার প্রতিটি পালক থেকে নতুন ফিনিঙ্ জন্ম নেয়। কিছু লোক দল থেকে চলে গেলে দল ভেঙে যায় না। অতীতে অনেকেই বিএনপি ছেড়ে চলে গেছে তাই বলে বিএনপি থেমে থাকেনি। শরীরের নষ্ট রক্ত যেমন প্রতিনিয়ত জন্ম নেওয়া নতুন রক্তকণিকা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় তেমনি বিএনপির নষ্ট হয়ে যাওয়া নেতাদের স্থান পূরণ করবে আগত নতুন প্রজন্মের নেতারা। বিএনপির ভয়ের কিছু নেই। বিএনপির পেছনে ফিরে দেখার কোনো প্রয়োজন নেই। যারা চলে গেছে তাদের চলে যেতে দিন। যারা এখনো চলে যেতে চায় তাদেরও চলে যেতে দিন। আমি সহ আমরা যারা বিভিন্ন বাহানায় দল থেকে দূরে সরে গেছি তাদেরও দলে ফিরিয়ে আনার কোনো প্রয়োজন নেই। নতুনদের জায়গা করে দিতে হবে। দুর্নীতিবাজদের হটিয়ে রাজনীতিতে খাঁটি রক্ত সঞ্চালনের ব্যবস্থা করতে হবে। ৮০ দশক উত্তর ছাত্র, যুব ও কর্মজীবী প্রজন্মকে সুযোগ দিলে ওরাই বিএনপিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যাবে। বিএনপির জয় সুনিশ্চিত। হটকারিতায় বিএনপিকে ধ্বংস করবেন না। অন্ধকারের পরেই যে আলো সেই আলোর বিন্দু দেখা যাচ্ছে যার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আর সাড়ে তিনটি বছর। তাড়াতাড়ি করলে বুমেরাং হবে। এখন সাবধানে পা ফেলতে হবে। জেলজুলুমের ভয়ের দিন চলে গেছে। সরকার এখন নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত। এ সুযোগে বিএনপিকে ঘর গোছাতে হবে। বিএনপি এখন আর ভাঙবে না বরং দিন দিন শক্তিশালী হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর