শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০১৫

বিএনপি ভাঙার চেষ্টা সফল হবে না

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি ভাঙার চেষ্টা সফল হবে না

ঠাকুর ঘরে কেরে? কলা আমি খাই না। অনেক পুরনো প্রবাদ কিন্তু খুবই বাস্তব এবং অর্থবহ। সম্প্রতি সরকারদলীয় অনেক বাঘা বাঘা মন্ত্রী ও নেতা বিএনপি ভাঙা নিয়ে বড় বড় বক্তৃতা মাঠে-ময়দানে দিয়ে বেড়াচ্ছেন। সরকারের এককালের খামাকা মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এলান করেছেন বিএনপি নাকি এ দলের নেতারাই ভাঙছেন। সরকার বিএনপি ভেঙে দিতে সমর্থ হবে বিএনপি নেতারা এ ধরনের আশঙ্কা অমূলক বলে ঘোষণা দিলেও বাবু সুরঞ্জিত স্বীকার করে নিয়েছেন সব সরকারই বিরোধী দল ভাঙার চেষ্টা করে।

একইভাবে, কে বা কারা বিএনপি ভাঙার চেষ্টা করছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য তার জানা নেই- বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও নতুন জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। সৈয়দ আশরাফ আরও বলেছেন, কারা ভাঙছে, ভাঙতে চাইছে তাদেরও তিনি চেনেন না। তবে সৈয়দ আশরাফ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সব রাজনৈতিক দল যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। ভূতের মুখে রাম নাম। রাজনৈতিক দলের ভাঙাগড়া নদীর কূল ভাঙা-গড়ার মতো। চলমান নদী যেমন তার আপন খেয়ালে এক কূল ভাঙে তো আরেক কূল গড়ে তেমনি রাজনৈতিক দল ইতিহাসের বাঁকে ভাঙাগড়ার খেলায় মেতে উঠে। সময়ের সঙ্গে প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়, পরিবর্তন হয় মানুষের মনমানসিকতা। মানুষ ক্রমপ্রগতিশীল। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ বেছে নেয় নতুন শিক্ষা, আদর্শ। পরিবর্তন হয় নেতৃত্বের। রাজনীতিতে সৃষ্টি হয় নতুন জোয়ার। নতুন নতুন পরিচয়ে রাষ্ট্র বিকশিত হয়, জন্ম হয় নতুন আদর্শের, এগিয়ে যায় রাষ্ট্র, সমাজ, সভ্যতা। এভাবেই আমরা আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে আওয়ামী লীগ, আওয়ামী লীগ থেকে বাকশাল, বাকশাল থেকে আওয়ামী লীগ পেয়েছি যা ঐতিহাসিক সত্য এবং বাস্তবতা। হয়তো সময়ই একদিন বলে দেবে আগামী দিনে কী পরিবর্তন হবে।

বিএনপি একটি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। সময়ের প্রেক্ষাপটে ও দাবিতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিএনপির যাত্রা শুরু করেছিলেন। বাংলাদেশের এমন কোনো গ্রাম পাওয়া যাবে না যেখানে বিএনপির শাখা-প্রশাখা নেই। বিএনপি জনগণের ভোটে বেশ ক'বার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে এবং আগামীতেও যে কোনো সময় আবারও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যেতে পারে। একটি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে এটি বিএনপির ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক সম্ভাবনা। এ রকম একটি সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক দল বা শক্তিকে ধ্বংস বা দুর্বল করার চেষ্টা তার প্রতিপক্ষরা করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠানের এ ধরনের কাজে জড়ানো কোনো কারণেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। অতীতে সামরিক বা দলহীন স্বৈরাচারী সরকার হয়তো তাদের হীনস্বার্থে এ ধরনের ন্যক্কারজনক কাজ করতে পারে যার কথা বাবু সুরঞ্জিত বলেছেন কিন্তু কোনো গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে এ ধরনের হীন রাজনৈতিক কৌশল কোনো অবস্থাতেই কাম্য হতে পারে না।

অতীতে বিভিন্ন অবৈধ সামরিক ও স্বৈরাচারী সরকার গায়ের জোরে ক্ষমতায় এসে রাজনৈতিক কুলাঙ্গারদের ভাগিয়ে তাদের পক্ষে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজনৈতিক দল ভাঙার ষড়যন্ত্র করেছে কিন্তু তারা সফল হয়নি। সাধারণ জনগণ কখনোই সামরিক বা স্বৈরাচারী সরকার পছন্দ করে না এবং মেনেও নেয় না। তাই সামরিক সরকার ক্ষমতায় এসেই প্রথমে জনপ্রিয় দলগুলোকে ভাঙার চেষ্টা করে। সামরিক সরকার প্রথমে বিভিন্ন জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের বিনা কারণে জেলে ঢুকায়, তার পরে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে সামরিক সরকারের কাছে নতি স্বীকার করার জন্য হয়রানি করে। দুর্বল চিত্তের এবং দুর্নীতিপরায়ণ ও সন্ত্রাসী নেতা-কর্মীরা সামরিক সরকারের হয়রানিমূলক চাপ সহ্য করতে না পেরে সামরিক জান্তার সঙ্গে হাত মেলায়। এগুলো পুরনো কৌশল। এ ধরনের অপরাজনৈতিক কৌশল কোনো গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সরকারের কাছে আশা করা যায় না। এ অপরাজনীতির সঙ্গে বর্তমান সরকারের একটি সচেতন মহলের যে সমর্থন নেই তা কিন্তু নতুন জনপ্রশাসন মন্ত্রী আশরাফ সাহেবের কথায় ফুটে উঠেছে। সৈয়দ আশরাফ যথার্থই বলেছেন, সব রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক পরিবেশে তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করুক। মনে হয় সৈয়দ আশরাফের মনোভাবের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর মনোভাবও এক। কিন্তু সমস্যা মনে হয় হয়েছে সরকারের হাইব্রিড নেতাদের নিয়ে। বিভিন্ন ঘাটে ধাক্কা খেয়ে আসা দলছুট দলভাঙা মন্ত্রীরা যারা যেখানেই যান সেখানেই বদহজম সৃষ্টি করে। জাসদ, কমিউনিস্ট, ন্যাপ ভাঙা নেতারা এখন এই সরকারের জন্য দিন দিন সমস্যা হয়ে উঠছে তা প্রায় দৃশ্যমান। এই দলছুট নেতারাই চাচ্ছেন বিভিন্ন দল থেকে নেতা-কর্মী ভাগিয়ে এনে সরকারে এই দলছুট নেতাদের প্রভাব বৃদ্ধি করতে। আওয়ামী লীগের অনেক হাইব্রিড নেতার সঙ্গে বিএনপির অনেক নেতার প্রকাশ্য এবং গোপনে যে অাঁতাত রয়েছে তা রাজনৈতিক মহলের সবার জানা। বিএনপি চেয়ারপারসনের একজন ক্ষমতাশালী ব্যক্তিগত সহকারীর সঙ্গে যে এক দাপুট শ্রমিক নেতা তথা মন্ত্রীর অন্তরঙ্গ সম্পর্ক তা বাংলাদেশের কে না জানে। পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীসহ ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত সহকারীসহ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের মেলামেশা তো খোলা চোখেই দেখা যায়। দলের চেয়ারপারসনের কর্মসূচি সরকারের ওইসব মহল থেকে চূড়ান্ত হয় বলে বাজারে জনশ্রুতি আছে। তাই বিএনপির যে কোনো কর্মসূচি বা চেয়ারপারসনের গতিবিধির সব আগাম খবর সরকারের সব মহলই পেয়ে যায়, যার প্রমাণ জনগণ ভূরি ভূরি পেয়েছে।

সরকারের একটি মহল বিএনপি ভাঙতে তৎপর তার আলামত ইতিমধ্যেই দৃশ্যমান। বর্তমান জগাখিচুড়ি সরকারে অনেক দলছুট দল ভাঙা নেতা আছে যারা সব সময়ই ভাঙাগড়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে। ওই ষড়যন্ত্রকারীদের মূল লক্ষ্য হলো আরও বেশি দলছুটদের সরকারে নিয়ে এসে সরকারের রাজনৈতিক ভারসাম্যটি নষ্ট করে দেওয়া। বিভিন্ন দল থেকে আসা এসব মন্ত্রীর অতীত পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে ওরা সবাই কোনো না কোনো এক সময় আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুবিরোধী রাজনীতি করেছে। এসব দলছুট মন্ত্রীর সঙ্গে সরকারের মূল দল বা অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে খুব একটা ভালো সম্পর্ক নেই। এসব দলছুট মন্ত্রী সরকারে খুব প্রভাবশালী হলেও মাঠে-ময়দানে বা রাজনীতিতে তাদের কোনো প্রভাব নেই। বিরোধী দলের বিরুদ্ধে বড় বড় বক্তৃতা দিলেও বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাদের মিল মহব্বত অনেক বেশি। তাই সব সময় এসব দলছুট মন্ত্রীর মুখে শোনা যাবে বিএনপি ভেঙে যাচ্ছে, জামায়াত ভেঙে যাছে, মন্ত্রিপরিষদে রদবদল হচ্ছে, অমুক মন্ত্রী বাদ পড়ছে, অমুক নতুন মন্ত্রী হচ্ছে। ওইসব দলছুট মন্ত্রী-নেতারা সব সময় খালেদা জিয়া ও তারেককে গালাগালি করবে, খালেদা জিয়ার জেল হবে, খালেদা জিয়াকে কাসিমপুর জেলে পাঠানো হবে, তারেক রহমানকে ধরে দেশে নিয়ে আসা হবে, তারেক রহমানের ফাঁসি হবে ইত্যাদি বড় বড় বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে বেড়াবে। দল ভাঙার আষাঢ়ে গল্প করে মিডিয়াকে মাতিয়ে রাখছে এসব দুর্নীতিবাজ দলছুট মন্ত্রী ও কালো বেড়াল মার্কা নেতারা।

সরকারে যেমন দলছুট মন্ত্রীরা সারা দিন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র নিয়ে ব্যস্ত তেমনি বিএনপিতেও ওই দলছুট নেতারা দলের মধ্যে ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত। সরকারের সঙ্গে অাঁতাত করে বড় বড় বক্তৃতা দেবে, মাঠের কোনো কর্মসূচিতে কর্মীদের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ না করে প্রেসক্লাবে প্যাডসর্বস্ব নামহীন-কামহীন বিভিন্ন ভুঁইফোড় সংগঠনে বাপের চেয়ে বড় সরকারবিরোধী বক্তব্য দিয়ে জেলে যাবে। আবার তাদের জেল থেকে বের করে আনার জন্য বিনা পয়সার কিছু উকিল আদালতপাড়ায় দাঁড়িয়ে থাকে তাদের মুক্তির নাটকে অংশগ্রহণ করে দলের কোনো পদপদবি হাসিল করা যায় কিনা তার জন্য!

বিএনপি একটি রাজনৈতিক প্লাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন মত ও পথের লোকেরা একত্রীভূত হয়েছিল যাদের মূল লক্ষ্য ও আদর্শ ছিল ক্ষমতার ভাগ নেওয়া। তাই ১৯৮৪ সালে স্বৈরাচারী এরশাদ ক্ষমতায় আসার পরে অনেক পাখিই বিএনপি ছেড়ে চলে গিয়েছিল। বিএনপি মূলত আশির দশকে রাজনৈতিক দল হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। তখন তরুণ প্রজন্ম বিশেষ করে ছাত্রসমাজ ছাত্রদলের বিএনপিতে ব্যাপক সমাবেশ ঘটে যাদের তারুণ্যদীপ্ত নির্লোভ নিঃস্বার্থ আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারী এরশাদের পতন হয় এবং বিএনপি ১৯৯১ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। ১৯৯১ সালে বিএনপির কর্মী ছিল অনেক কিন্তু নেতা ছিল কম। বিএনপির প্রায় সব নেতাই ১৯৯০ সালের আগে হয় বিএনপি ছেড়ে চলে গিয়েছিল না হলে রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছিল। ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে যে ১৪২ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তাদের প্রায় ৮০ জনই ছিলেন নতুন যারা আগে কোনো রাজনৈতিক দল করেননি। তার পরের ইতিহাস সবারই জানা। পতিত স্বৈরাচারের দোসররা দলে দলে বিএনপিতে এসে ভিড় করল, ধ্বংস বা নষ্ট করে দেওয়া হলো ছাত্রদলকে। নষ্ট করে দেওয়া হলো যুবসমাজকে। কলুষিত করা হলো ধর্মকে, ধর্মের রাজনীতির নামে ধর্ম ও রাজনীতিকে। এই ভুল রাজনীতির পথে হাঁটতে গিয়ে ক্ষমতা থেকে ছিটকে গেল বিএনপি। বিএনপি রাজনীতিতে ভুল করেছে কিন্তু তারপরও বিএনপি এখনো টিকে আছে শুধু বেগম খালেদা জিয়াকে অবলম্বন করে। খালেদা জিয়াই বিএনপির একমাত্র শক্তি। এই বিএনপিতে দুর্নীতিবাজ দলছুট নেতাদের কোনো প্রয়োজন নেই। এই দল তারুণ্যের দল। এই দল ফিনিক্সে পাখির দল যার প্রতিটি পালক থেকে নতুন ফিনিঙ্ জন্ম নেয়। কিছু লোক দল থেকে চলে গেলে দল ভেঙে যায় না। অতীতে অনেকেই বিএনপি ছেড়ে চলে গেছে তাই বলে বিএনপি থেমে থাকেনি। শরীরের নষ্ট রক্ত যেমন প্রতিনিয়ত জন্ম নেওয়া নতুন রক্তকণিকা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় তেমনি বিএনপির নষ্ট হয়ে যাওয়া নেতাদের স্থান পূরণ করবে আগত নতুন প্রজন্মের নেতারা। বিএনপির ভয়ের কিছু নেই। বিএনপির পেছনে ফিরে দেখার কোনো প্রয়োজন নেই। যারা চলে গেছে তাদের চলে যেতে দিন। যারা এখনো চলে যেতে চায় তাদেরও চলে যেতে দিন। আমি সহ আমরা যারা বিভিন্ন বাহানায় দল থেকে দূরে সরে গেছি তাদেরও দলে ফিরিয়ে আনার কোনো প্রয়োজন নেই। নতুনদের জায়গা করে দিতে হবে। দুর্নীতিবাজদের হটিয়ে রাজনীতিতে খাঁটি রক্ত সঞ্চালনের ব্যবস্থা করতে হবে। ৮০ দশক উত্তর ছাত্র, যুব ও কর্মজীবী প্রজন্মকে সুযোগ দিলে ওরাই বিএনপিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যাবে। বিএনপির জয় সুনিশ্চিত। হটকারিতায় বিএনপিকে ধ্বংস করবেন না। অন্ধকারের পরেই যে আলো সেই আলোর বিন্দু দেখা যাচ্ছে যার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আর সাড়ে তিনটি বছর। তাড়াতাড়ি করলে বুমেরাং হবে। এখন সাবধানে পা ফেলতে হবে। জেলজুলুমের ভয়ের দিন চলে গেছে। সরকার এখন নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত। এ সুযোগে বিএনপিকে ঘর গোছাতে হবে। বিএনপি এখন আর ভাঙবে না বরং দিন দিন শক্তিশালী হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়