শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০১৫

এমপিরা নিজেরা নিজের বেতন বাড়ানো অশোভন

কুলদীপ নায়ার
অনলাইন ভার্সন
এমপিরা নিজেরা নিজের বেতন বাড়ানো অশোভন

বারবার সামরিক প্রভাবে পড়া দেশ পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্ট, বেশ কবছর ধরে দেখেছি, অবাধ ও গণতান্ত্রিক পরিবেশে থাকা ভারতের সুপ্রিমকোর্টের চেয়ে বেশি প্রগতিশীল। জিয়াউল হক ও পারভেজ মোশাররফের মতো সেনাপ্রধানরা প্রধান বিচারপতির ওপর যে জুলুম চালিয়েছেন তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের আইনজীবীরা লড়াই করেছেন। বেশি দিন আগের কথা নয়। প্রধান বিচারপতির মর্যাদা ফিরিয়ে আনার সেই যুদ্ধে তারা জিতেছেনও।

আবার এটাও বলতে হয় যে, আয়নায় নিজের চেহারা দেখতে আমাদের বাধ্য করেছে পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্ট। যুগান্তকারী এক রায়ে এই কোর্ট জানায় যে, প্রাসাদোপম প্রেসিডেন্ট ভবন, প্রধানমন্ত্রী ভবন, বিভিন্ন গভর্নরের বাসভবন ও এসব ভবনের বাসিন্দাদের এবং উচ্চপদের সরকারি কর্মকর্তাদের বিলাসী জীবনযাপন পদ্ধতি জিইয়ে রাখার পেছনে 'বিপুল ব্যয়' জনগণের জন্য ক্ষতিকর। 'রাজনৈতিক প্রশ্ন' জড়িত থাকায় 'সরকার যে নীতি গ্রহণ করে' তারই পরিণামে এটা ঘটে চলেছে।

ভারতে যে ধরনের রায় ঘোষিত হয় তার তুলনায় এই রায় অনেক অনেক তাৎপর্যবাহী। পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্ট বলেছে, 'বিদেশি ঋণের ভারে কাতর এই দেশ, এর জনগণের বিরাট একটি অংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা আর শিক্ষা তারা পায় না। এমন দেশে এরকম লাগামহীন ব্যয় মহানবীর অনাড়ম্বর জীবনযাত্রার ঐতিহ্যের পরিপন্থীই শুধু নয়, এতে করে নাগরিকদের মৌলিক অধিকারও লঙ্ঘিত হচ্ছে।'

রায়ের এই ভাষায় স্বাধীন ভারতে ক্ষমতার বিভিন্ন স্তরে নির্বাচিতদের উদ্দেশে মহাত্দা গান্ধীর দেওয়া উপদেশের প্রতিধ্বনি রয়েছে। তিনি বলেছিলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের আচরণ হতে হবে তত্ত্বাবধায়কের মতো, প্রভুর মতো নয়। তাদের বেতন ও সুযোগ-সুবিধা যেন সাধারণ মানুষের গড়পড়তা আয়ের চাইতে অত্যধিক না হয়- গান্ধী এটাই চেয়েছেন। সংসদ সদস্যরা, বিধানসভার সদস্যরা আর যারা পৌরসভার উচ্চপদে নির্বাচিত হন, তারা এই উপদেশের পরোয়া খুব একটা করেন না। পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্টের রায়ে আছে- 'সরকারি সম্পদ হচ্ছে জনসেবকের হাতে অর্পিত জনআস্থা।' এই বাস্তবতা অস্বীকার করা যাবে না।

নির্বাচিত সংসদ ও বিধানসভা সদস্যদের বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর যে দাবি উঠানো হয়, আশা করেছিলাম তার ওপর আদালত মন্তব্য করবে। কিন্তু আদালত তা করল না এই যুক্তিতে যে ব্যাপারটির সঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্ন জড়িয়ে যাবে। তত্ত্বগতভাবে আদালত ঠিকই ভেবেছে। তবে বিচারকদের পর্যবেক্ষণ জনস্বার্থ সংরক্ষণে সহায়ক হতে পারত। কারণ বিচারবিভাগ এখনো শ্রদ্ধেয়। কিন্তু রাজনৈতিক নেতারা আর তাদের সহযোগীরা যেরকম লাগামহীন ব্যয় করেন, বিচারকদের অভিমতের পর, তার বিরুদ্ধে জনমত সোচ্চার হতে শুরু করত।

তাদের বিলাসী জীবনযাপন রীতি উন্নত ও ধনী পশ্চিমা দেশগুলোর রাজনীতিকদের জীবনরীতির সঙ্গে খাপ খায় না। ভারতের রাজনীতিক জনপ্রতিনিধিরা যে ইতিমধ্যেই উচ্চ উপার্জনকারীদের পঙ্ক্তিভুক্ত হয়ে আছেন- সে কথা তাদের কে দেখিয়ে দেবে? একদা এই কাজটা গণমাধ্যম করেছে। কিন্তু এখন মালিকরা, তাদের লোকরা আর করপোরেট সেক্টরের তদারককারীরা পত্রিকা কী ছাপবে বা ছাপবে না, তা নির্দেশ তো করছেই, এমনকি প্রতিবেদনের শিরোনামও বলে দিচ্ছে। তাদের ব্যক্তিগত গোঁড়ামি আর জেদ গণমাধ্যমকে বিপর্যস্ত করছে। এই পরিস্থিতি বেদনাদায়ক অবশ্যই। কিন্তু এর চাইতে উন্নততর পদ্ধতি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি, আমাদের এ অঞ্চলের সংবাদপত্রের পরিবেশের চাইতে অনেক উন্নত পরিবেশসমৃদ্ধ পাশ্চাত্যেও একই দশা।

সাংবাদিকতার উচ্চমান বাতলানোর লক্ষ্যে স্থাপিত প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কী করা উচিত, কী উচিত নয় বলে দেওয়ার ব্যাপারে এক নম্বর প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে জাহির করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। একদা এই কাউন্সিলের সদস্য ছিলাম আমি। ওই সময় সেন্সরশিপ চলছিল। কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের অবসরভোগী এক বিচারক। সরকারের আনুকূল্য লাভের জন্য তিনি কী রকম তোষণ করেছিলেন মনে পড়ে। তদানীন্তন তথ্যমন্ত্রী বিদ্যাচরণ শুক্লার কাছে তিনি লিখলেন যে, প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি কাউন্সিল সদস্যদের এমনভাবে বাগে এনেছেন যে, তারা সেন্সরশিপের সমালোচনা করে কোনো প্রস্তাব পাস করবেন না।

জরুরি অবস্থার সময়কার প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে আচরণ ও মনোভঙ্গি তুলে ধরে শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছিল জনতা সরকার। কিন্তু '১৯৮০ সালে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী আবার ক্ষমতায় ফিরে এসে সেই একই আচরণ করতে থাকলেন, তখন গণমাধ্যমে বা প্রেস কাউন্সিলে কাউকেই তার বিরুদ্ধে আঙ্গুল উঁচিয়ে কিছু বলতে দেখা গেল না। সম্পাদক ও পেশাদার সাংবাদিকদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার জন্য ইদানীং প্রেস কাউন্সিল পুনর্গঠন করা হয়েছে। কিন্তু আজও অবস্থার খুব একটা হেরফের হয়নি।

প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার জায়গায় সম্ভবত আরেকটি প্রতিনিধিত্বশীল সংস্থা গড়ে তুলতে হবে, যেমনটি হয়েছে যুক্তরাজ্যে। ওই দেশেও দেখা গেছে যে প্রেস কাউন্সিল গতিহীন হয়ে পড়েছে। আশির দশকে যুক্তরাজ্য প্রেস কাউন্সিলের বদলে গড়ে উঠল প্রেস কমপ্লেইনটস কাউন্সিল (পিসিসি)। ওই দেশে গণমাধ্যমের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। তবুও সরকার বা গণমাধ্যম কেউই ফলপ্রদ অন্য কিছু উদ্ভাবন করছে না। ওভাবেই চলছে। স্বীকার করি, ভারতে পুনর্বার সেন্সরশিপ চালু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তা সত্ত্বেও প্রেস কাউন্সিল আরও অর্থবহ করে তোলা প্রয়োজন। নইলে প্রতিষ্ঠানটি শুধু একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।

লোকসভার সাবেক স্পিকার সোমনাথ চ্যাটার্জি সংসদ সদস্যদের বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি নির্ধারণের জন্য স্বতন্ত্র পে-কমিশন গঠনের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন। তার সঙ্গে আমি সহমত পোষণ করি। জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটানোর জন্য সংসদ সদস্যদের আরও বরাদ্দ দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে, এতে সন্দেহ নেই। তবে কতটা বাড়ানো শোভন তা যথাযথভাবে যাচাই করা চাই। সোমনাথ চ্যাটার্জির বক্তব্যের একটি দিক খুবই তাৎপর্যময়। তিনি বলেছেন, 'নিজেদের বেতন-ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত এমপিরা নিজেরা নিতে পারেন না।'

বিভিন্ন রাজ্যের বিধান সভার সদস্যদের বেতন-ভাতা গ্রহণের মধ্যেও সমতা রক্ষা করা দরকার। বর্তমানে কেরালা বিধান সভার সদস্যরা মাসে ২১,৩০০ রুপি করে বেতন-ভাতা নিচ্ছেন। দিলি্ল বিধানসভার সদস্যরা নেন মাসে ৫০,০০০ রুপি। পাঞ্জাব বিধান সভার সদস্যের বেতন-ভাতা ৫৪,০০০ রুপি। কেরালা বিধান সভার সদস্যরা প্রত্যেকে মাসে পাচ্ছেন বেতন ৩০০ রুপি; বাকি ২১ হাজার রুপি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বিল ও ভাতা। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে এমন একটা অংক দেওয়া উচিত যার মধ্যে যাবতীয় খরচের রুপি একই সঙ্গে থাকবে। সাকুল্য অংক দেখলে জনগণ বুঝতে পারবে একেকজন প্রতিনিধি পুষতে গিয়ে তাদের ট্যাঙ্ থেকে মাসে মাসে কত বেরিয়ে যাচ্ছে। নানা ধরনের খাত উল্লেখ করে পারিতোষিকের বর্ণনা দেওয়া হলে চট করে বোঝা যায় না, গোটা বিষয় বিভ্রান্তকর হয়ে ওঠে। রাজ্য আর কেন্দ্রের জন্য একটা মাপকাঠি রাখা ভালো। তাহলেই গান্ধীজীর উপদেশ অনুসরণ করে তদারককারীর ব্যবস্থাটা কতদূর এগিয়েছে জাতি তা অনুভব করবে।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে