শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০১৫

এমপিরা নিজেরা নিজের বেতন বাড়ানো অশোভন

কুলদীপ নায়ার
অনলাইন ভার্সন
এমপিরা নিজেরা নিজের বেতন বাড়ানো অশোভন

বারবার সামরিক প্রভাবে পড়া দেশ পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্ট, বেশ কবছর ধরে দেখেছি, অবাধ ও গণতান্ত্রিক পরিবেশে থাকা ভারতের সুপ্রিমকোর্টের চেয়ে বেশি প্রগতিশীল। জিয়াউল হক ও পারভেজ মোশাররফের মতো সেনাপ্রধানরা প্রধান বিচারপতির ওপর যে জুলুম চালিয়েছেন তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের আইনজীবীরা লড়াই করেছেন। বেশি দিন আগের কথা নয়। প্রধান বিচারপতির মর্যাদা ফিরিয়ে আনার সেই যুদ্ধে তারা জিতেছেনও।

আবার এটাও বলতে হয় যে, আয়নায় নিজের চেহারা দেখতে আমাদের বাধ্য করেছে পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্ট। যুগান্তকারী এক রায়ে এই কোর্ট জানায় যে, প্রাসাদোপম প্রেসিডেন্ট ভবন, প্রধানমন্ত্রী ভবন, বিভিন্ন গভর্নরের বাসভবন ও এসব ভবনের বাসিন্দাদের এবং উচ্চপদের সরকারি কর্মকর্তাদের বিলাসী জীবনযাপন পদ্ধতি জিইয়ে রাখার পেছনে 'বিপুল ব্যয়' জনগণের জন্য ক্ষতিকর। 'রাজনৈতিক প্রশ্ন' জড়িত থাকায় 'সরকার যে নীতি গ্রহণ করে' তারই পরিণামে এটা ঘটে চলেছে।

ভারতে যে ধরনের রায় ঘোষিত হয় তার তুলনায় এই রায় অনেক অনেক তাৎপর্যবাহী। পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্ট বলেছে, 'বিদেশি ঋণের ভারে কাতর এই দেশ, এর জনগণের বিরাট একটি অংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা আর শিক্ষা তারা পায় না। এমন দেশে এরকম লাগামহীন ব্যয় মহানবীর অনাড়ম্বর জীবনযাত্রার ঐতিহ্যের পরিপন্থীই শুধু নয়, এতে করে নাগরিকদের মৌলিক অধিকারও লঙ্ঘিত হচ্ছে।'

রায়ের এই ভাষায় স্বাধীন ভারতে ক্ষমতার বিভিন্ন স্তরে নির্বাচিতদের উদ্দেশে মহাত্দা গান্ধীর দেওয়া উপদেশের প্রতিধ্বনি রয়েছে। তিনি বলেছিলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের আচরণ হতে হবে তত্ত্বাবধায়কের মতো, প্রভুর মতো নয়। তাদের বেতন ও সুযোগ-সুবিধা যেন সাধারণ মানুষের গড়পড়তা আয়ের চাইতে অত্যধিক না হয়- গান্ধী এটাই চেয়েছেন। সংসদ সদস্যরা, বিধানসভার সদস্যরা আর যারা পৌরসভার উচ্চপদে নির্বাচিত হন, তারা এই উপদেশের পরোয়া খুব একটা করেন না। পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্টের রায়ে আছে- 'সরকারি সম্পদ হচ্ছে জনসেবকের হাতে অর্পিত জনআস্থা।' এই বাস্তবতা অস্বীকার করা যাবে না।

নির্বাচিত সংসদ ও বিধানসভা সদস্যদের বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর যে দাবি উঠানো হয়, আশা করেছিলাম তার ওপর আদালত মন্তব্য করবে। কিন্তু আদালত তা করল না এই যুক্তিতে যে ব্যাপারটির সঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্ন জড়িয়ে যাবে। তত্ত্বগতভাবে আদালত ঠিকই ভেবেছে। তবে বিচারকদের পর্যবেক্ষণ জনস্বার্থ সংরক্ষণে সহায়ক হতে পারত। কারণ বিচারবিভাগ এখনো শ্রদ্ধেয়। কিন্তু রাজনৈতিক নেতারা আর তাদের সহযোগীরা যেরকম লাগামহীন ব্যয় করেন, বিচারকদের অভিমতের পর, তার বিরুদ্ধে জনমত সোচ্চার হতে শুরু করত।

তাদের বিলাসী জীবনযাপন রীতি উন্নত ও ধনী পশ্চিমা দেশগুলোর রাজনীতিকদের জীবনরীতির সঙ্গে খাপ খায় না। ভারতের রাজনীতিক জনপ্রতিনিধিরা যে ইতিমধ্যেই উচ্চ উপার্জনকারীদের পঙ্ক্তিভুক্ত হয়ে আছেন- সে কথা তাদের কে দেখিয়ে দেবে? একদা এই কাজটা গণমাধ্যম করেছে। কিন্তু এখন মালিকরা, তাদের লোকরা আর করপোরেট সেক্টরের তদারককারীরা পত্রিকা কী ছাপবে বা ছাপবে না, তা নির্দেশ তো করছেই, এমনকি প্রতিবেদনের শিরোনামও বলে দিচ্ছে। তাদের ব্যক্তিগত গোঁড়ামি আর জেদ গণমাধ্যমকে বিপর্যস্ত করছে। এই পরিস্থিতি বেদনাদায়ক অবশ্যই। কিন্তু এর চাইতে উন্নততর পদ্ধতি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি, আমাদের এ অঞ্চলের সংবাদপত্রের পরিবেশের চাইতে অনেক উন্নত পরিবেশসমৃদ্ধ পাশ্চাত্যেও একই দশা।

সাংবাদিকতার উচ্চমান বাতলানোর লক্ষ্যে স্থাপিত প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কী করা উচিত, কী উচিত নয় বলে দেওয়ার ব্যাপারে এক নম্বর প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে জাহির করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। একদা এই কাউন্সিলের সদস্য ছিলাম আমি। ওই সময় সেন্সরশিপ চলছিল। কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের অবসরভোগী এক বিচারক। সরকারের আনুকূল্য লাভের জন্য তিনি কী রকম তোষণ করেছিলেন মনে পড়ে। তদানীন্তন তথ্যমন্ত্রী বিদ্যাচরণ শুক্লার কাছে তিনি লিখলেন যে, প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি কাউন্সিল সদস্যদের এমনভাবে বাগে এনেছেন যে, তারা সেন্সরশিপের সমালোচনা করে কোনো প্রস্তাব পাস করবেন না।

জরুরি অবস্থার সময়কার প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে আচরণ ও মনোভঙ্গি তুলে ধরে শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছিল জনতা সরকার। কিন্তু '১৯৮০ সালে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী আবার ক্ষমতায় ফিরে এসে সেই একই আচরণ করতে থাকলেন, তখন গণমাধ্যমে বা প্রেস কাউন্সিলে কাউকেই তার বিরুদ্ধে আঙ্গুল উঁচিয়ে কিছু বলতে দেখা গেল না। সম্পাদক ও পেশাদার সাংবাদিকদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার জন্য ইদানীং প্রেস কাউন্সিল পুনর্গঠন করা হয়েছে। কিন্তু আজও অবস্থার খুব একটা হেরফের হয়নি।

প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার জায়গায় সম্ভবত আরেকটি প্রতিনিধিত্বশীল সংস্থা গড়ে তুলতে হবে, যেমনটি হয়েছে যুক্তরাজ্যে। ওই দেশেও দেখা গেছে যে প্রেস কাউন্সিল গতিহীন হয়ে পড়েছে। আশির দশকে যুক্তরাজ্য প্রেস কাউন্সিলের বদলে গড়ে উঠল প্রেস কমপ্লেইনটস কাউন্সিল (পিসিসি)। ওই দেশে গণমাধ্যমের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। তবুও সরকার বা গণমাধ্যম কেউই ফলপ্রদ অন্য কিছু উদ্ভাবন করছে না। ওভাবেই চলছে। স্বীকার করি, ভারতে পুনর্বার সেন্সরশিপ চালু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তা সত্ত্বেও প্রেস কাউন্সিল আরও অর্থবহ করে তোলা প্রয়োজন। নইলে প্রতিষ্ঠানটি শুধু একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।

লোকসভার সাবেক স্পিকার সোমনাথ চ্যাটার্জি সংসদ সদস্যদের বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি নির্ধারণের জন্য স্বতন্ত্র পে-কমিশন গঠনের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন। তার সঙ্গে আমি সহমত পোষণ করি। জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটানোর জন্য সংসদ সদস্যদের আরও বরাদ্দ দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে, এতে সন্দেহ নেই। তবে কতটা বাড়ানো শোভন তা যথাযথভাবে যাচাই করা চাই। সোমনাথ চ্যাটার্জির বক্তব্যের একটি দিক খুবই তাৎপর্যময়। তিনি বলেছেন, 'নিজেদের বেতন-ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত এমপিরা নিজেরা নিতে পারেন না।'

বিভিন্ন রাজ্যের বিধান সভার সদস্যদের বেতন-ভাতা গ্রহণের মধ্যেও সমতা রক্ষা করা দরকার। বর্তমানে কেরালা বিধান সভার সদস্যরা মাসে ২১,৩০০ রুপি করে বেতন-ভাতা নিচ্ছেন। দিলি্ল বিধানসভার সদস্যরা নেন মাসে ৫০,০০০ রুপি। পাঞ্জাব বিধান সভার সদস্যের বেতন-ভাতা ৫৪,০০০ রুপি। কেরালা বিধান সভার সদস্যরা প্রত্যেকে মাসে পাচ্ছেন বেতন ৩০০ রুপি; বাকি ২১ হাজার রুপি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বিল ও ভাতা। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে এমন একটা অংক দেওয়া উচিত যার মধ্যে যাবতীয় খরচের রুপি একই সঙ্গে থাকবে। সাকুল্য অংক দেখলে জনগণ বুঝতে পারবে একেকজন প্রতিনিধি পুষতে গিয়ে তাদের ট্যাঙ্ থেকে মাসে মাসে কত বেরিয়ে যাচ্ছে। নানা ধরনের খাত উল্লেখ করে পারিতোষিকের বর্ণনা দেওয়া হলে চট করে বোঝা যায় না, গোটা বিষয় বিভ্রান্তকর হয়ে ওঠে। রাজ্য আর কেন্দ্রের জন্য একটা মাপকাঠি রাখা ভালো। তাহলেই গান্ধীজীর উপদেশ অনুসরণ করে তদারককারীর ব্যবস্থাটা কতদূর এগিয়েছে জাতি তা অনুভব করবে।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর