শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০১৫

এমপিরা নিজেরা নিজের বেতন বাড়ানো অশোভন

কুলদীপ নায়ার
অনলাইন ভার্সন
এমপিরা নিজেরা নিজের বেতন বাড়ানো অশোভন

বারবার সামরিক প্রভাবে পড়া দেশ পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্ট, বেশ কবছর ধরে দেখেছি, অবাধ ও গণতান্ত্রিক পরিবেশে থাকা ভারতের সুপ্রিমকোর্টের চেয়ে বেশি প্রগতিশীল। জিয়াউল হক ও পারভেজ মোশাররফের মতো সেনাপ্রধানরা প্রধান বিচারপতির ওপর যে জুলুম চালিয়েছেন তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের আইনজীবীরা লড়াই করেছেন। বেশি দিন আগের কথা নয়। প্রধান বিচারপতির মর্যাদা ফিরিয়ে আনার সেই যুদ্ধে তারা জিতেছেনও।

আবার এটাও বলতে হয় যে, আয়নায় নিজের চেহারা দেখতে আমাদের বাধ্য করেছে পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্ট। যুগান্তকারী এক রায়ে এই কোর্ট জানায় যে, প্রাসাদোপম প্রেসিডেন্ট ভবন, প্রধানমন্ত্রী ভবন, বিভিন্ন গভর্নরের বাসভবন ও এসব ভবনের বাসিন্দাদের এবং উচ্চপদের সরকারি কর্মকর্তাদের বিলাসী জীবনযাপন পদ্ধতি জিইয়ে রাখার পেছনে 'বিপুল ব্যয়' জনগণের জন্য ক্ষতিকর। 'রাজনৈতিক প্রশ্ন' জড়িত থাকায় 'সরকার যে নীতি গ্রহণ করে' তারই পরিণামে এটা ঘটে চলেছে।

ভারতে যে ধরনের রায় ঘোষিত হয় তার তুলনায় এই রায় অনেক অনেক তাৎপর্যবাহী। পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্ট বলেছে, 'বিদেশি ঋণের ভারে কাতর এই দেশ, এর জনগণের বিরাট একটি অংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা আর শিক্ষা তারা পায় না। এমন দেশে এরকম লাগামহীন ব্যয় মহানবীর অনাড়ম্বর জীবনযাত্রার ঐতিহ্যের পরিপন্থীই শুধু নয়, এতে করে নাগরিকদের মৌলিক অধিকারও লঙ্ঘিত হচ্ছে।'

রায়ের এই ভাষায় স্বাধীন ভারতে ক্ষমতার বিভিন্ন স্তরে নির্বাচিতদের উদ্দেশে মহাত্দা গান্ধীর দেওয়া উপদেশের প্রতিধ্বনি রয়েছে। তিনি বলেছিলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের আচরণ হতে হবে তত্ত্বাবধায়কের মতো, প্রভুর মতো নয়। তাদের বেতন ও সুযোগ-সুবিধা যেন সাধারণ মানুষের গড়পড়তা আয়ের চাইতে অত্যধিক না হয়- গান্ধী এটাই চেয়েছেন। সংসদ সদস্যরা, বিধানসভার সদস্যরা আর যারা পৌরসভার উচ্চপদে নির্বাচিত হন, তারা এই উপদেশের পরোয়া খুব একটা করেন না। পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্টের রায়ে আছে- 'সরকারি সম্পদ হচ্ছে জনসেবকের হাতে অর্পিত জনআস্থা।' এই বাস্তবতা অস্বীকার করা যাবে না।

নির্বাচিত সংসদ ও বিধানসভা সদস্যদের বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর যে দাবি উঠানো হয়, আশা করেছিলাম তার ওপর আদালত মন্তব্য করবে। কিন্তু আদালত তা করল না এই যুক্তিতে যে ব্যাপারটির সঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্ন জড়িয়ে যাবে। তত্ত্বগতভাবে আদালত ঠিকই ভেবেছে। তবে বিচারকদের পর্যবেক্ষণ জনস্বার্থ সংরক্ষণে সহায়ক হতে পারত। কারণ বিচারবিভাগ এখনো শ্রদ্ধেয়। কিন্তু রাজনৈতিক নেতারা আর তাদের সহযোগীরা যেরকম লাগামহীন ব্যয় করেন, বিচারকদের অভিমতের পর, তার বিরুদ্ধে জনমত সোচ্চার হতে শুরু করত।

তাদের বিলাসী জীবনযাপন রীতি উন্নত ও ধনী পশ্চিমা দেশগুলোর রাজনীতিকদের জীবনরীতির সঙ্গে খাপ খায় না। ভারতের রাজনীতিক জনপ্রতিনিধিরা যে ইতিমধ্যেই উচ্চ উপার্জনকারীদের পঙ্ক্তিভুক্ত হয়ে আছেন- সে কথা তাদের কে দেখিয়ে দেবে? একদা এই কাজটা গণমাধ্যম করেছে। কিন্তু এখন মালিকরা, তাদের লোকরা আর করপোরেট সেক্টরের তদারককারীরা পত্রিকা কী ছাপবে বা ছাপবে না, তা নির্দেশ তো করছেই, এমনকি প্রতিবেদনের শিরোনামও বলে দিচ্ছে। তাদের ব্যক্তিগত গোঁড়ামি আর জেদ গণমাধ্যমকে বিপর্যস্ত করছে। এই পরিস্থিতি বেদনাদায়ক অবশ্যই। কিন্তু এর চাইতে উন্নততর পদ্ধতি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি, আমাদের এ অঞ্চলের সংবাদপত্রের পরিবেশের চাইতে অনেক উন্নত পরিবেশসমৃদ্ধ পাশ্চাত্যেও একই দশা।

সাংবাদিকতার উচ্চমান বাতলানোর লক্ষ্যে স্থাপিত প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কী করা উচিত, কী উচিত নয় বলে দেওয়ার ব্যাপারে এক নম্বর প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে জাহির করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। একদা এই কাউন্সিলের সদস্য ছিলাম আমি। ওই সময় সেন্সরশিপ চলছিল। কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের অবসরভোগী এক বিচারক। সরকারের আনুকূল্য লাভের জন্য তিনি কী রকম তোষণ করেছিলেন মনে পড়ে। তদানীন্তন তথ্যমন্ত্রী বিদ্যাচরণ শুক্লার কাছে তিনি লিখলেন যে, প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি কাউন্সিল সদস্যদের এমনভাবে বাগে এনেছেন যে, তারা সেন্সরশিপের সমালোচনা করে কোনো প্রস্তাব পাস করবেন না।

জরুরি অবস্থার সময়কার প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে আচরণ ও মনোভঙ্গি তুলে ধরে শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছিল জনতা সরকার। কিন্তু '১৯৮০ সালে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী আবার ক্ষমতায় ফিরে এসে সেই একই আচরণ করতে থাকলেন, তখন গণমাধ্যমে বা প্রেস কাউন্সিলে কাউকেই তার বিরুদ্ধে আঙ্গুল উঁচিয়ে কিছু বলতে দেখা গেল না। সম্পাদক ও পেশাদার সাংবাদিকদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার জন্য ইদানীং প্রেস কাউন্সিল পুনর্গঠন করা হয়েছে। কিন্তু আজও অবস্থার খুব একটা হেরফের হয়নি।

প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার জায়গায় সম্ভবত আরেকটি প্রতিনিধিত্বশীল সংস্থা গড়ে তুলতে হবে, যেমনটি হয়েছে যুক্তরাজ্যে। ওই দেশেও দেখা গেছে যে প্রেস কাউন্সিল গতিহীন হয়ে পড়েছে। আশির দশকে যুক্তরাজ্য প্রেস কাউন্সিলের বদলে গড়ে উঠল প্রেস কমপ্লেইনটস কাউন্সিল (পিসিসি)। ওই দেশে গণমাধ্যমের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। তবুও সরকার বা গণমাধ্যম কেউই ফলপ্রদ অন্য কিছু উদ্ভাবন করছে না। ওভাবেই চলছে। স্বীকার করি, ভারতে পুনর্বার সেন্সরশিপ চালু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তা সত্ত্বেও প্রেস কাউন্সিল আরও অর্থবহ করে তোলা প্রয়োজন। নইলে প্রতিষ্ঠানটি শুধু একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।

লোকসভার সাবেক স্পিকার সোমনাথ চ্যাটার্জি সংসদ সদস্যদের বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি নির্ধারণের জন্য স্বতন্ত্র পে-কমিশন গঠনের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন। তার সঙ্গে আমি সহমত পোষণ করি। জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটানোর জন্য সংসদ সদস্যদের আরও বরাদ্দ দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে, এতে সন্দেহ নেই। তবে কতটা বাড়ানো শোভন তা যথাযথভাবে যাচাই করা চাই। সোমনাথ চ্যাটার্জির বক্তব্যের একটি দিক খুবই তাৎপর্যময়। তিনি বলেছেন, 'নিজেদের বেতন-ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত এমপিরা নিজেরা নিতে পারেন না।'

বিভিন্ন রাজ্যের বিধান সভার সদস্যদের বেতন-ভাতা গ্রহণের মধ্যেও সমতা রক্ষা করা দরকার। বর্তমানে কেরালা বিধান সভার সদস্যরা মাসে ২১,৩০০ রুপি করে বেতন-ভাতা নিচ্ছেন। দিলি্ল বিধানসভার সদস্যরা নেন মাসে ৫০,০০০ রুপি। পাঞ্জাব বিধান সভার সদস্যের বেতন-ভাতা ৫৪,০০০ রুপি। কেরালা বিধান সভার সদস্যরা প্রত্যেকে মাসে পাচ্ছেন বেতন ৩০০ রুপি; বাকি ২১ হাজার রুপি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বিল ও ভাতা। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে এমন একটা অংক দেওয়া উচিত যার মধ্যে যাবতীয় খরচের রুপি একই সঙ্গে থাকবে। সাকুল্য অংক দেখলে জনগণ বুঝতে পারবে একেকজন প্রতিনিধি পুষতে গিয়ে তাদের ট্যাঙ্ থেকে মাসে মাসে কত বেরিয়ে যাচ্ছে। নানা ধরনের খাত উল্লেখ করে পারিতোষিকের বর্ণনা দেওয়া হলে চট করে বোঝা যায় না, গোটা বিষয় বিভ্রান্তকর হয়ে ওঠে। রাজ্য আর কেন্দ্রের জন্য একটা মাপকাঠি রাখা ভালো। তাহলেই গান্ধীজীর উপদেশ অনুসরণ করে তদারককারীর ব্যবস্থাটা কতদূর এগিয়েছে জাতি তা অনুভব করবে।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়