শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০১৫

একটি চক্রান্ত ব্যর্থ হলো!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
একটি চক্রান্ত ব্যর্থ হলো!

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্বমহিমায় ও সসম্মানে আবার অধিষ্ঠিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করলেন ইতিহাসকে তিনি দৃষ্টির ভিতরে রাখেন এবং জনমতকে মূল্যায়ন করতে জানেন। সৈয়দ আশরাফুলকে দফতরবিহীন মন্ত্রী করা ভুল কি সঠিক ছিল তা বাইরে থেকে সুনির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন। তবে এক সপ্তাহের মধ্যে আদেশ পরিবর্তন করে প্রথাগতভাবে এতদিন প্রধানমন্ত্রীর নিজের হাতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান অবশ্যই যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ ও অর্থবাহী। তাই সমগ্র ঘটনার বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন অনেক রকম হবে সেটাই স্বাভাবিক। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সৈয়দ আশরাফকে ছেড়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী চমক সৃষ্টি করেছেন। ঘটনার পেছনেও ঘটনা থাকে। কোনটি সঠিক তা কেবল ভবিষ্যৎই বলবে। তবে দফতরবিহীন মন্ত্রী করার প্রজ্ঞাপন জারি হওয়ার পর যে প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে তাতে সমগ্র ঘটনার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরে সৈয়দ আশরাফের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে। এতে শেখ হাসিনার হাত আরও শক্তিশালী হলো। এ কারণেই বোধহয় একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেছেন, দলের অভ্যন্তরে সৈয়দ আশরাফের বিরুদ্ধবাদীদের মুখ বন্ধ করার জন্য এটা ছিল শেখ হাসিনার একটা কৌশলী পদক্ষেপ। রাজনীতির অস্ত্র হলো কৌশল। চক্রান্ত, হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের দ্বারা ক্ষণকালের জন্য ক্ষমতা দখল করা যায়, রাজনীতি হয় না। আধুনিক সিঙ্গাপুরের স্থপতি লি কুয়ান তার আত্দজীবনীতে বলেছেন- বিরুদ্ধবাদীদের ঘায়েল করার জন্য তিনি সব সময় পকেটে ছুরি লুকিয়ে রাখতেন। কখন কোন অস্ত্র কার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবেন তা কেউ জানত না। যথাসময়ে সঠিক কৌশলের ব্যবহারকে বলা হয় রাজনৈতিক প্রজ্ঞা। আর ভুল হলে তা শুধরিয়ে নেওয়াকে বলা হয় রাজনৈতিক সাহস। জওহরলাল নেহরু নাইনী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ১৯৩০ সালের ২৬ অক্টোবর মেয়ে ইন্দিরা গান্ধীর তেরতম জন্মদিনের উপহার হিসেবে একটি অসাধারণ চিঠি লিখেছিলেন। তাতে তিনি মেয়ের উদ্দেশে বলেছেন, 'ভয় পাওয়ার মতো কাজ না করলে যে সাহস একজন মানুষের মনে সৃষ্টি হয় তার সঙ্গে অন্য কোনো গুণের তুলনা হয় না'। প্রজ্ঞা ও সাহস ব্যতিরেকে সরকারে মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, কিন্তু রাষ্ট্রনায়ক হওয়া যায় না। ষড়যন্ত্রকারীদের পরিণতি কখনো কারও জন্য ভালো হয়নি। পঁচাত্তরের পর যারা ক্যু, হত্যা ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছেন বা এসেছেন তাদের শেষ পরিণতি যে ভালো হয়নি এবং হবে না, বাংলাদেশে তার প্রমাণ আমরা আগেও দেখেছি, এখনো দেখতে পারছি। দৃষ্টি প্রসারিত করলেই দেখা যায়।

বাংলাদেশের মানুষের অবস্থা হয়েছে ঘরপোড়া গরুর মতো, সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায়। কারণ বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাস হলো হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। যুগে যুগে বাংলাদেশে মীর জাফরদের জন্ম হয়েছে এবং এখনো তা অব্যাহত আছে। অনেক কঠিন সমালোচনা থাকা সত্ত্বেও পরিপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ পাওয়ার জন্য যারা মনে করেন এখনো আওয়ামী লীগের বিকল্প নেই তাদের কাছে মনে হয়েছে প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবাদীরা নিজেদের মধ্যে নেতৃত্ব এবং চাওয়া-পাওয়ার দ্বন্দ্বের সীমানা বজায় রাখতে অতীতে যেমন ভুল করেছেন, এখনো করছেন। তারা চাওয়া-পাওয়ার দ্বন্দ্বে এতটাই অন্ধ হয়ে যান, তাতে নিজেরাই যে নিজেদের অস্তিত্বের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছেন তা বুঝতে পারেন না। পঁচাত্তরে প্রমাণ হয়েছে প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি আঘাত হানলে কেউ রক্ষা পাবেন না। পঁচাত্তরে তাজউদ্দীন, শেখ মণি কেউ বাঁচতে পারেনি। আওয়ামী লীগ একটি মাল্টিক্লাস তৃণমূলভিত্তিক দল। এ দলে কে কখন কোন ছদ্মবেশে ঢুকে পড়ছে তা নির্ণয় ও ট্রেস করা অনেক কঠিন কাজ। খন্দকার মোশতাক ও তার সহযোগীরা ক্ষমতার চূড়ায় উঠেছেন এবং মশহুর রাজাকারের পুত্র শফিউল আলম প্রধান স্বাধীনতার পরপর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। আওয়ামী লীগের ভিতরে প্রগতিশীল অংশের নিজেদের মধ্যে চরম দ্বন্দ্বের কারণে তারা এই সুযোগ পেয়েছেন। আসল ভয়ের জায়গাটি এখানে। আওয়ামী লীগের মতো দলে বিভীষণ ও মেঘনাদ দুই পক্ষই থাকবে। কারা বিভীষণ আর কারা মেঘনাদ সেটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কারও পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। অযোগ্য, দুর্নীতিপরায়ণ, ষড়যন্ত্রকারীদের কাছে নিজের কাজ সম্পাদন ও তার জবাবদিহিতা নয়, তোষামোদী, স্তাবকী, চাটুকারিতা এবং অন্যের গিবত-বদনাম করাই নিজের টিকে থাকার প্রধান অবলম্বন হয়। রাজনীতিতে প্রগতিশীল ও প্রতিক্রিয়াশীলদের দ্বন্দ্ব চিরন্তন। নিজ দলের প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী, একাত্তরের পরাজিত শক্তি, আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদ, এ তিন পক্ষের সম্মিলিত ষড়যন্ত্রে ১৯৭৫ সালে নিহত হন বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধুর দোষ তিনি প্রগতিশীল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নীতিতে ছিলেন অটল, অবিচল ও আপসহীন। প্রাসঙ্গিকতার খাতিরে ১৯৭২ সালে ২৩ মার্চ গণভবনে বুদ্ধিজীবীদের উদ্দেশে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর ভাষণের একটা অংশের উদ্ধৃতি করছি। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, "উপমহাদেশের গত কয়েক যুগের রাজনৈতিক অস্থিরতা, দারিদ্র্য ও দুর্ভোগের মূল কারণ সাম্প্রদায়িকতা। ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ ভাগ হওয়ার পর ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতাকে রাষ্ট্রীয় সাম্প্রদায়িকতায় রূপ দেওয়া হয়েছে। এটা সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্তের ফল। আগে যা ছিল সম্প্রদায়ে সম্প্রদায়ে হানাহানি, এখন সেটা রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে হানাহানির রূপ ধারণ করেছে। ভারত বিরোধিতা এ রাষ্ট্রীয় সাম্প্রদায়িকতার একটা ছদ্ম আবরণ। কয়েক শতাব্দীর সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত এবং অভিশপ্ত সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিবাদ হিসেবেই স্বাধীন, জাতীয়তাবাদী এবং ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুদয়। আমরা যদি সব প্রতিকূলতার মধ্যে সেক্যুলার বাংলাদেশের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারি, তাহলে এ উপমহাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা সফল হবে। জনগণের দুঃখ, দারিদ্র্য ও অভাব মোচনের জন্য এই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি হচ্ছে একটা পূর্বশর্ত" (ইতিহাসের রক্তালাশ- আবদুল গাফফার চৌধুরী)। মনে হয় বঙ্গবন্ধু সবই বুঝতে পেরেছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগের প্রগতিশীল অংশের অন্যতম স্তম্ভ তাজউদ্দীন আহমদ বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে ছিটকে পড়লেন। খন্দকার মোশতাক ও গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুর আরও কাছে চলে আসার সুযোগ পেলেন। মূল দল আওয়ামী লীগের এই দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে পড়ল সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ-যুবলীগের মধ্যে। তারই জের ধরে ১৯৭৪ সালের ৫ এপ্রিল সূর্যসেন হলে সাত মার্ডারের ঘটনা ঘটল। মাঝরাতে ব্রাশফায়ারে নিহত হলেন ছাত্রলীগের সাতজন নেতা। হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা তখনকার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং আজকের ২০-দলীয় জোটের নেতা শফিউল আলম প্রধান। শফিউল আলম প্রধানের বিচার ও শাস্তি হয়েছিল। কিন্তু জিয়াউর রহমান সামরিক আইনের ক্ষমতায় তাকে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। পঁচাত্তরের পরে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়া প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি ও তাদের প্রতিভূদের দীর্ঘ সময়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকার কারণে ধনেজনে ওদের শক্তিমত্তা এখন প্রবল। ফলে বর্তমান সময়ে প্রগতিশীলদের সঙ্গে প্রতিক্রিয়াশীলদের সংঘাত এখন আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে আরও প্রকট ও কঠিন। তাই অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি ও বাঙালি সংস্কৃতির একমাত্র শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যুহ আওয়ামী লীগের ভিতরে প্রগতিশীল অংশকে দুর্বল হতে দেখলে মানুষ শঙ্কিত হয়। যার কারণে সৈয়দ আশরাফকে দফতরবিহীন মন্ত্রী করা হলে এবং তার দেশ ত্যাগের কথা শুনে প্রগতিশীল চিন্তার মানুষ প্রমাদ গুনেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, দেশ ও মানুষের প্রতি তার অঙ্গীকার আছে। ২০০৯ সালের শুরুতে সরকার গঠনের পর থেকে এ পর্যন্ত একেকটি পাহাড়সম বাধা অতিক্রম করে বাংলাদেশকে একটি মর্যদাপূর্ণ অবস্থানে এনেছেন। কিন্তু পুঁজিবাদী রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রভাবে চরম ভোগবাদী ভাইরাস আজ রাজনীতিসহ সমাজ ও রাষ্ট্রের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। টাকার প্রতি অতি লোভী ও সংকীর্ণ স্বার্থপরায়ণ নেতা, সে বাহ্যিকভাবে যতই আনুগত্য দেখান না কেন, শত্রুপক্ষের লোভনীয় কোনো প্রস্তাব পেলেই সে সব কিছু করতে পারে। পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু তার- 'গি্লমসেস অব ওয়ার্ল্ড হিস্টরি' বইয়ের এক জায়গায় বলেছেন, 'হীনভাবে অনুগত কাউকে দয়া করা যেতে পারে, তাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া যায় না'। এখন চারদিকের পাঁচ ফ্রন্টে শেখ হাসিনা একাই সেনাপতি ও সৈনিক হিসেবে যুদ্ধ করছেন। নিজের দলকে সামলানো, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিপরীতে অবস্থান নেওয়া চরম বৈরী পক্ষের মোকাবিলা, আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীর চক্রান্তের চ্যালেঞ্জ এবং উগ্রবাদী জঙ্গি সন্ত্রাসীদের হুমকি থেকে রাষ্ট্র ও মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সব ফ্রন্টের তিনিই সেনাপতি। একই সঙ্গে এবং একই কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ইস্যুটি আজ বড় চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নবাব সিরাজউদ্দৌলা তার নিজের অর্থমন্ত্রী জগৎ শেঠের বেআইনি টাকা পাচার বন্ধ করতে গিয়েই মুর্শিবাদের ব্যবসায়ী এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। শেখ হাসিনা আজ এত ফ্রন্টে একা যুদ্ধ করতে গিয়ে কাকে কখন শত্রুতে পরিণত করছেন তা হয়তো তিনি নিজেও সব সময় জানেন না। তাই সৈয়দ আশরাফের মতো আদর্শবাদী দৃঢ়চেতা লেফটেন্যান্ট তার আশপাশে থাকা একান্ত প্রয়োজন। ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে, তবে নিরাপত্তার প্রশ্নে কাউকে কোনো ছাড় দেওয়ার উপায় নেই। চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রকারীদের বিছানো জালে কার পা যে কখন পড়বে তা আগাম বলা যায় না। রাশিয়ার বলশোভিক বিপ্লবের ব্রিলিয়ান্ট নেতা, প্রচণ্ড বাগ্মী ও নিষ্ঠাবান সংগঠক ছিলেন ট্রটস্কি। ট্রটস্কির পাশে স্ট্যালিনকে সাধারণ মনে হতো। অনেকে মনে করেন ১৯২৪ সালে লেনিনের মৃত্যুর পর স্ট্যালিনের পরিবর্তে ট্রটস্কি সোভিয়েত ইউনিয়নের হাল ধরলে এত তাড়াতাড়ি বোধহয় সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের পতন হতো না। কিন্তু পার্টির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে ট্রটস্কি হন দেশছাড়া এবং স্ট্যালিন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। সুদূর মেক্সিকোর এক নিভৃত শহরের একটি সুরক্ষিত বাড়িতে স্ত্রীসহ ট্রটস্কি আশ্রয় নেন। ট্রটস্কির দীর্ঘদিনের বিশ্বস্ত সেক্রেটারি ছিলেন শিক্ষিত ও স্মার্ট এক মার্কিন মহিলা 'সিলভিয়া এজলভ'। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় স্ট্যালিনের কেজিবি ও হিটলারের গোয়েন্দা গেস্টাবো বাহিনীর বিছানো জালে সিলভিয়া নিজের অজান্তেই আটকা পড়ে যান। ১৯৪০ সালের ২০ আগস্ট সুরক্ষিত বাড়ির ভিতরে সিলভিয়া ও তার প্রেমিক স্পেনীয় নাগরিক র্যামন মার্কেডারের ছুরির আঘাতে ট্রটস্কি নিহত হন। স্ট্যালিনের কবল থেকে পালিয়ে নিউইয়র্কে আশ্রয় নেওয়া কেজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আলেকজান্ডার অরলভ একটি গোপন চিঠিতে ট্রটস্কিকে আগেই সতর্ক করেছিলেন, তিনি যেন আগন্তুকদের সম্পর্কে সজাগ হন এবং ঘনিষ্ঠজনদের ব্যাপারে ডাবল ডাবল চেক রাখেন। কিন্তু ট্রটস্কি অরলভের চিঠিকে গুরুত্ব দেননি, বরং ভুল বুঝেছেন। জননেতাদের নিরাপত্তা ও জনসংযোগের সীমানা নির্ধারণ করা অত্যন্ত দুরূহ কাজ। ফিরে আসি আজকের মূল প্রসঙ্গে। রাষ্ট্রের মৌলনীতি সম্পর্কে শতভাগ বিপরীতমুখী চরম বিভাজনের রাজনীতিতে আদর্শ ও নেতৃত্বের প্রতি আস্থাবান সৎ নেতা-কর্মীর প্রয়োজন যত বেশি, পাওয়া তত কঠিন। কারণ পুঁজিবাদী ভোগবিলাসের টানে আদর্শ এখন শিকায় উঠেছে। এখন আদর্শ হলো, যত পার টাকা হস্তগত এবং বিদেশে পাচার কর।

বিপদ দেখলে বিদেশে চলে যাওয়া যাবে। এদের কাছে দেশপ্রেম শুধুই মুখের বুলি, টাকা উত্তোলন ও আহরণের অবলম্বন মাত্র। এ রকম পরিস্থিতিতে আশরাফুল ইসলামকে নিয়ে দুটি বিপরীতমুখী কথা চালু আছে। প্রথমত, তিনি আদর্শবাদী, নেতৃত্বের প্রতি আস্থাবান এবং তার সততা প্রসঙ্গে কোনো প্রশ্ন নেই। দ্বিতীয় কথা তিনি কর্মতৎপর নন, দলের ও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বের প্রতি তিনি সুবিচার করছেন না। তবে বাংলাদেশের মতো ষড়যন্ত্রকবলিত রাজনীতিতে একটি কথা আজ বড় সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাহলো A friend in need is a friend indeed বিপদেই বন্ধুর পরিচয়। সৈয়দ আশরাফ বিগত দিনের দুঃসময়ে সেই পরিচয় দিতে সক্ষম হয়েছেন বলে মনে হয়। তাই লেখার শুরুতে বলেছিলাম ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। সুতরাং সৈয়দ আশরাফের ঘটনাকে কেন্দ্র করে যদি কোনো চক্রান্ত ষড়যন্ত্র হয়ে থাকে তবে আপাতত সেটি ব্যর্থ হয়েছে বলা যায়।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়