শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০১৫

খবরদার! শোক যেন উৎসব না হয়!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
খবরদার! শোক যেন উৎসব না হয়!

ছবিগুলো যখন প্রথম সোস্যাল মিডিয়াগুলোতে প্রকাশিত হলো তখন এ নিয়ে আমার তেমন মাথাব্যথা ছিল না। খুবই সাদামাটা কয়েকটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি। সরকারের কয়েকজন প্রভাবশালী মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এবং একই সঙ্গে কয়েকজন তরুণ নেতা ছবিগুলো তুলেছেন। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি আবার সেলফি অর্থাৎ স্ত্রী বা নেতারা নিজেরাই নিজেদের ছবিগুলো তুলেছেন। বিভিন্ন ঢঙে তোলা ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছে নেতারা বেশ উৎফুল্ল মনে খোশগল্প এবং হাসি-তামাশা করছেন। তারা বাহারি মুখরোচক খাবার যথা খাশির মাংস, চালের রুটি, রোস্ট, ভুনা খিচুড়ি ইত্যাদি খাচ্ছেন এবং মহাআনন্দে ছবিগুলো তুলেছেন। এক তরুণ মন্ত্রী তার সবগুলো দাঁতে হাসি ফুটিয়ে তুলে এমনভাবে সেলফি তুলেছেন যাতে করে উপস্থিত সবার হাস্যরস এবং ভূরিভোজের দৃশ্য চমৎকারভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।

ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিগুলোর ক্যাপশন দেখে বুঝলাম এগুলো সবই ১ আগস্ট ২০১৫ সালে তোলা। স্থান ভিআইপি ফেরি। ঘটনার দিন সরকারের শীর্ষ মন্ত্রীরা তাদের দলের শীর্ষস্থানীয় প্রবীণ ও নবীন নেতাদের নিয়ে বিরাট এক রাজকীয় বহর সাজালেন। বিলাসবহুল বাসে উঠে অনেকগুলো ছবি তুললেন, তারপর রওনা হলেন টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারের উদ্দেশে। সেখানে পৌঁছে সম্ভবত মাসব্যাপী শোক দিবসের কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। পথে পদ্মা নদী পাড়ি দিতে গিয়ে বিলাসবহুল ফেরিতে উঠে ভিআইপি কেবিনে সদলবলে বসলেন। পোলাও-কোর্মা, কালিয়া-কোপ্তা, খাশি-মুরগির রোস্ট, দেশি চালের তৈরি ঐতিহ্যবাহী রুটি, সালাদ, ভুনা খিচুড়ি এবং পদ্মার ইলিশ ভাজির সুগন্ধের কবলে পড়ে তারা আরেক দফা মনের আনন্দে ছবি তুললেন। ফেরি পারাপারের সেই মুহূর্ত তাদের এতটাই আনন্দে উদ্বেলিত করল যে, তারা স্থান-কাল-পাত্র এবং পরিস্থিতি ভুলে তাল-বেতালে হাস্যরসের ছবি তুলতে লাগলেন। সরকারের এক সিনিয়র মন্ত্রী যিনি কিনা খুবই রাগী এবং কখনোই হাসেন না যিনি সর্বাবস্থায় মাথায় ঘোমটা দিয়ে চলেন এবং অতীতে বঙ্গবন্ধুকে গালাগাল দেওয়ার যে রেকর্ড তিনি করেছেন যা আজ অবধি কেউ ভাঙতে পারেনি সেই মহিমাময়ীও চর্বিযুক্ত খাবারের কবলে পড়ে মাথার বসন ফেলে দিয়ে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন।

ফেসবুকের কল্যাণে রাজকীয় বহরের চর্বিযুক্ত ভোজের আনন্দঘন মুহূর্তের গ্রুপ ছবিগুলো পৌঁছে যায় কোটি কোটি মানুষের কাছে। সরকারের সমালোচকরা নির্মমভাবে আজেবাজে কমেন্ট করতে থাকে। খোদ সরকারি দলের শীর্ষ নেতারা যদি শোকের মাসের উদ্বোধনীর দিনে নিজেরা হাস্যরসে মেতে ওঠেন এবং বিয়েবাড়ির খাবার খেয়ে শোকের পরিবেশকে উৎসবে পরিণত করেন তবে বিরোধীরা এই মাস নিয়ে সরকারি দলকে টেক্কা দেবে এবং মিঠাই-মণ্ডা খেয়ে সাজুগুজু করে নৃত্যগীত করবে এটাই তো স্বাভাবিক!

১৫ আগস্ট আমাদের জাতীয় জীবনের এক মহাকলঙ্ক। সেই দিনের বিয়োগান্ত ঘটনাকে হৃদয়ে ধারণ করতে হলে যেমনতরো মন-মননশীলতা এবং প্রজ্ঞা-মেধা দরকার সেটার ঘাটতি থাকলে মাসব্যাপী শোক পালন কেবল আনুষ্ঠানিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ এবং মমত্ব না থাকলে আপনি যতই চেষ্টা করুন না কেন- নিজের অজান্তে কখন যে ৩২টি দাঁতের বে-আক্কল মার্কা হাসি বেরিয়ে পড়বে তা আপনি টেরও পাবেন না। এর বাইরে পকেটের অবস্থার ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। পকেট যদি অতি মাত্রায় গরম হয়ে যায় তবে আপনি চান্দের দেশের মানুষের মতো নিজের ওজন ও অবস্থিতি হারিয়ে ফেলবেন- তখন কথায় কথায় আপনার হাসি পাবে- যখন-তখন লাফ মারার ইচ্ছা জাগবে এবং আপনি অকারণে তিডিং-বিডিং লাফাতে থাকবেন। টাকার গরমে আপনার হৃদয় কঠিন পাষাণে পরিণত হবে। সেখানে কারও জন্য মায়া-দয়া-মমত্ব নামক কোনো জিনিস থাকবে না। ফলে কারও মৃত্যু দিবসে মৃত ব্যক্তির লাশ সামনে নিয়ে আপনি যথেচ্ছ পানাহার অন্তে খিলখিলিয়ে হাসতে পারবেন। এসবই বহুত পুরনো বাত হ্যায় পণ্ডিতরা বলে গেছেন। আমি পুনরায় স্মরণ করিয়ে দিলাম মাত্র।

১৫ আগস্টের শোক কায়মনো বাক্যে পালন করতে হলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ধারক ও বাহক হতে হবে। আর এ জন্য দরকার বঙ্গবন্ধুকে গভীরভাবে জানা, বোঝা এবং অনুসরণ করা। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি তার অনুগ্রহভাজন এবং ভাজনীদের ডাকেন এবং প্রশ্ন করেন- আচ্ছা বলেন তো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি? বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক এবং ধর্মীয় আদর্শ কি ছিল? অথবা তিনি যদি প্রশ্ন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয় ফুল, প্রিয় ফল, প্রিয় রং, প্রিয় কবিতা, প্রিয় গল্প, প্রিয় মানুষ, প্রিয় বন্ধু, প্রিয় গান, প্রিয় সিনেমা এবং প্রিয় নায়ক সম্পর্কে তাহলে কতজন সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন?

১৯৮১ সালে নেত্রী দেশে ফেরার পর বহুদিন পর্যন্ত ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানসমূহ সীমিত পরিসরে ঘরোয়া পরিবেশে পালিত হতো। ১৯৮১ থেকে '৯৫ সাল পর্যন্ত ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানমালা তা সে যত ক্ষুদ্র পরিসরেই পালিত বা যাপিত হোক না কেন- ওইসব অনুষ্ঠানে উপচে পড়ত অংশগ্রহণকারীদের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা। অনেকে রোজা রাখতেন- কেউ কেউ হয়তো পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের জন্য নিজেই বসে যেতেন। স্বয়ং নেত্রীও কয়েকটি অনুষ্ঠানে নিজে কোরআন তেলাওয়াত করেছেন। আমি ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানমালার ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে বেড়ে উঠেছি সেই কিশোর বেলা থেকে। আমাদের কাকা শাহজাহান তালুকদার ছিলেন থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি। বঙ্গবন্ধু তাকে অতিশয় স্নেহ করতেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর অনেক বঙ্গবন্ধু সৈনিক পালালেও কাকা পালাননি। বরং আগের মতো দাপট নিয়েই সদরপুর, চরভদ্রাসন এবং নগরকান্দা থানা এলাকায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করেছেন। আমার আব্বা ১৯৮০ সালে পটুয়াখালীর উলানিয়া নামক ছোট্ট একটি শহরে বাড়ি করে আমাদের সেখানে নিয়ে গেলেন।

কাকার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি সেই ১৯৮১ সাল থেকেই উলানিয়া শহরে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি শুরু করি। আমরা ছাত্ররা মিলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে লোকজনের সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে প্রতি বছর ১৫ আগস্ট পালন করতাম। উপজেলা বা জেলা পর্যায়ের কোনো নেতাকে আমরা চিনতাম না।

ওই সময় পটুয়াখালী জেলায় ১৫ আগস্ট পালন হতো কিনা জানি না তবে আমাদের থানা সদরে অর্থাৎ গলাচিপায় আনুষ্ঠানিকভাবে পালিত হতো না। থানা সদর থেকে প্রায় ১০ কি.মি দূরত্বে একটি নিভৃত পল্লীর ক্ষুদ্র একটি গ্রাম্য বাজারে স্কুলপড়ুয়া কয়েকটি ছেলের ১৫ আগস্ট যথাযোগ্য মর্যাদা এবং ভাবগাম্ভীর্য পালন করা সত্যিকার অর্থেই কঠিন ছিল। ১৯৮৮ সালের ১৫ আগস্ট পালন করতে গিয়ে ভারি মুসিবতে পড়েছিলাম। আমি তখন ঢাকাতে থাকি। উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে গ্রামে যাই। নির্বাচনের তারিখ ছিল ১৪ আগস্ট। আমাদের প্রার্থী সাবেক এমপি বারেক মিয়া নির্বাচনে পরাজিত হন। বিএনপির প্রার্থী জয়লাভ করেন। ফলে ১৫ আগস্ট ভোরবেলা প্রায় শ'খানেক স্থানীয় বিএনপি কর্মী আমাকে ঘেরাও করে ফেলল। তাদের সাফ কথা কোনো মতেই উলানিয়ায় ১৫ আগস্ট পালন করা যাবে না। একদল লোকের দ্বারা আক্রান্ত হয়েও সেদিন সাহস হারাইনি কিংবা লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যাইনি, বরং রুখে দাঁড়িয়ে বলেছিলাম- আমার জীবনের বিনিময়ে হলেও ১৫ আগস্ট পালিত হবে এবং শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছে।

পুরো আশির দশকে আমার মতো লাখ লাখ তরুণ-যুবক বাংলার আনাচে-কানাচে ১৫ আগস্ট পালন করেছে। কোনো রাজ আনুকূল্য কিংবা বাইরের কারও সাহায্য ছাড়াই সাধারণ মানুষ স্বপ্রণোদিত হয়ে দিবসটি পালন করেছে হৃদয়ের সব ভালোবাসা উজাড় করে। ওই সময় কাঙালিভোজ হতো না কিংবা ভোজের নামে শত শত গরু-ছাগল জবাই হতো না। ক্ষমতাবানরা পকেট দুলিয়ে টাকা পয়সার মহরত দিতে আসত না। কাঙালরূপী মানুষগুলো এসে বিরিয়ানির প্যাকেটের মধ্যে মাংসের আধিক্য খুঁজত না। একটি সাদামাটা অনুষ্ঠান হতো। জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলতেন। বক্তার অন্তর পরিপূর্ণ থাকত বঙ্গবন্ধুর মহব্বতের শ্রদ্ধারসে। ফলে শ্রোতারা কেবল মুগ্ধ হয়ে শুনতেন এবং মানসপটে অঙ্কিত করতেন এক মহামানবের চিত্র। বক্তার অনুরণিত ছন্দের সঙ্গে শ্রোতারা কখনো চলে যেতেন টুঙ্গিপাড়ায় কখনোবা কলকাতার বেকার হোস্টেলে আবার ফিরে আসতেন ৩২ নম্বরের দ্বিতল বাড়িটিতে। সেই বাড়ির হাসু, ছোট্ট রাসেল কিংবা পরিবারের কিশোরী নববধূ সুলতানার কথা শুনতে শুনতে শ্রোতার চোখ কোন ফাঁকে যে অশ্রুসজল হয়ে পড়ত তা তারা নিজেরাই টের পেত না।

১৫ আগস্টের সেই ভাবগাম্ভীর্য এখন আর নেই। রাষ্ট্রক্ষমতার প্রবল প্রতাপ আর ক্ষমতাবানদের দাপটে ১৫ আগস্ট দিনকে দিন কেবল বিস্তৃত হচ্ছে প্রাসাদ থেকে প্রাসাদান্তরে এবং বাহারি জৌলুস এবং জাঁকজমককে আমোদ-প্রমোদের অনুষ্ঠানকেও হার মানাচ্ছে। কোন নেতা কতটি গরু জবাই করল এবং বিরিয়ানি-তেহারি কিংবা পোলাও-কোরমা রোস্ট কয় মণ ঘি ঢাললো তা নিয়ে রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে নব্য টাকার ঝনঝনানির দাপুটে কীর্তিমান ও কীর্তিমতিরা। এক নেতা কথা প্রসঙ্গে একবার আমাকে বললেন, তিনি গত বছর ১৫ আগস্টে একশ গরু জবাই করেছেন। আমি বললাম এত টাকা পেলেন কোথায়। ভদ্রলোক একটি জেলার দাপুটে সাধারণ সম্পাদক এবং এমপি। বললেন টাকার কোনো সমস্যা নেই। জেলার সব টেন্ডার থেকে আমি ১০% হারে চাঁদা কালেকশন করি। এর বিরাট একটি অংশ দল ও দলীয় কাজে ব্যয় করি। ফলে লোকজন আমাকে মি. ১০% বলেই জানে। আমি লোকটির দিকে অবাক বিস্ময়ে তাকালাম এবং কথা না বাড়িয়ে অন্যদিকে চলে গেলাম।

ইসলাম ধর্মে মৃত ব্যক্তির রুহের মাগফিরাত এবং পারলৌকিক কল্যাণ বিধানের জন্য কাঙালিভোজের কথা কোরআন-হাদিসের কোথায় কিরূপে বর্ণনা করা আছে সেই ব্যাখ্যা হয়তো আওয়ামী ওলামা লীগের নেতারা দেবেন। আজকের লেখায় এ ব্যাপারে অধিক কিছু না বলে বরং শিরোনাম প্রসঙ্গে চলে যাই। জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানমালাতে যেভাবে খানাপিনা, সাজসজ্জা এবং সেলফি তোলার প্রচলন শুরু হয়েছে তাতে ভয় হচ্ছে আগামী দিনে শোক দিবসের ভাবগাম্ভীর্য আদৌ থাকবে কিনা? কাজেই সাধু সাবধান- অনুগ্রহ করে খেয়াল রাখবেন- শোক যেন কোনোমতেই উৎসবে পরিণত না হয়।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর