শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০১৫

খবরদার! শোক যেন উৎসব না হয়!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
খবরদার! শোক যেন উৎসব না হয়!

ছবিগুলো যখন প্রথম সোস্যাল মিডিয়াগুলোতে প্রকাশিত হলো তখন এ নিয়ে আমার তেমন মাথাব্যথা ছিল না। খুবই সাদামাটা কয়েকটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি। সরকারের কয়েকজন প্রভাবশালী মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এবং একই সঙ্গে কয়েকজন তরুণ নেতা ছবিগুলো তুলেছেন। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি আবার সেলফি অর্থাৎ স্ত্রী বা নেতারা নিজেরাই নিজেদের ছবিগুলো তুলেছেন। বিভিন্ন ঢঙে তোলা ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছে নেতারা বেশ উৎফুল্ল মনে খোশগল্প এবং হাসি-তামাশা করছেন। তারা বাহারি মুখরোচক খাবার যথা খাশির মাংস, চালের রুটি, রোস্ট, ভুনা খিচুড়ি ইত্যাদি খাচ্ছেন এবং মহাআনন্দে ছবিগুলো তুলেছেন। এক তরুণ মন্ত্রী তার সবগুলো দাঁতে হাসি ফুটিয়ে তুলে এমনভাবে সেলফি তুলেছেন যাতে করে উপস্থিত সবার হাস্যরস এবং ভূরিভোজের দৃশ্য চমৎকারভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।

ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিগুলোর ক্যাপশন দেখে বুঝলাম এগুলো সবই ১ আগস্ট ২০১৫ সালে তোলা। স্থান ভিআইপি ফেরি। ঘটনার দিন সরকারের শীর্ষ মন্ত্রীরা তাদের দলের শীর্ষস্থানীয় প্রবীণ ও নবীন নেতাদের নিয়ে বিরাট এক রাজকীয় বহর সাজালেন। বিলাসবহুল বাসে উঠে অনেকগুলো ছবি তুললেন, তারপর রওনা হলেন টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারের উদ্দেশে। সেখানে পৌঁছে সম্ভবত মাসব্যাপী শোক দিবসের কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। পথে পদ্মা নদী পাড়ি দিতে গিয়ে বিলাসবহুল ফেরিতে উঠে ভিআইপি কেবিনে সদলবলে বসলেন। পোলাও-কোর্মা, কালিয়া-কোপ্তা, খাশি-মুরগির রোস্ট, দেশি চালের তৈরি ঐতিহ্যবাহী রুটি, সালাদ, ভুনা খিচুড়ি এবং পদ্মার ইলিশ ভাজির সুগন্ধের কবলে পড়ে তারা আরেক দফা মনের আনন্দে ছবি তুললেন। ফেরি পারাপারের সেই মুহূর্ত তাদের এতটাই আনন্দে উদ্বেলিত করল যে, তারা স্থান-কাল-পাত্র এবং পরিস্থিতি ভুলে তাল-বেতালে হাস্যরসের ছবি তুলতে লাগলেন। সরকারের এক সিনিয়র মন্ত্রী যিনি কিনা খুবই রাগী এবং কখনোই হাসেন না যিনি সর্বাবস্থায় মাথায় ঘোমটা দিয়ে চলেন এবং অতীতে বঙ্গবন্ধুকে গালাগাল দেওয়ার যে রেকর্ড তিনি করেছেন যা আজ অবধি কেউ ভাঙতে পারেনি সেই মহিমাময়ীও চর্বিযুক্ত খাবারের কবলে পড়ে মাথার বসন ফেলে দিয়ে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন।

ফেসবুকের কল্যাণে রাজকীয় বহরের চর্বিযুক্ত ভোজের আনন্দঘন মুহূর্তের গ্রুপ ছবিগুলো পৌঁছে যায় কোটি কোটি মানুষের কাছে। সরকারের সমালোচকরা নির্মমভাবে আজেবাজে কমেন্ট করতে থাকে। খোদ সরকারি দলের শীর্ষ নেতারা যদি শোকের মাসের উদ্বোধনীর দিনে নিজেরা হাস্যরসে মেতে ওঠেন এবং বিয়েবাড়ির খাবার খেয়ে শোকের পরিবেশকে উৎসবে পরিণত করেন তবে বিরোধীরা এই মাস নিয়ে সরকারি দলকে টেক্কা দেবে এবং মিঠাই-মণ্ডা খেয়ে সাজুগুজু করে নৃত্যগীত করবে এটাই তো স্বাভাবিক!

১৫ আগস্ট আমাদের জাতীয় জীবনের এক মহাকলঙ্ক। সেই দিনের বিয়োগান্ত ঘটনাকে হৃদয়ে ধারণ করতে হলে যেমনতরো মন-মননশীলতা এবং প্রজ্ঞা-মেধা দরকার সেটার ঘাটতি থাকলে মাসব্যাপী শোক পালন কেবল আনুষ্ঠানিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ এবং মমত্ব না থাকলে আপনি যতই চেষ্টা করুন না কেন- নিজের অজান্তে কখন যে ৩২টি দাঁতের বে-আক্কল মার্কা হাসি বেরিয়ে পড়বে তা আপনি টেরও পাবেন না। এর বাইরে পকেটের অবস্থার ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। পকেট যদি অতি মাত্রায় গরম হয়ে যায় তবে আপনি চান্দের দেশের মানুষের মতো নিজের ওজন ও অবস্থিতি হারিয়ে ফেলবেন- তখন কথায় কথায় আপনার হাসি পাবে- যখন-তখন লাফ মারার ইচ্ছা জাগবে এবং আপনি অকারণে তিডিং-বিডিং লাফাতে থাকবেন। টাকার গরমে আপনার হৃদয় কঠিন পাষাণে পরিণত হবে। সেখানে কারও জন্য মায়া-দয়া-মমত্ব নামক কোনো জিনিস থাকবে না। ফলে কারও মৃত্যু দিবসে মৃত ব্যক্তির লাশ সামনে নিয়ে আপনি যথেচ্ছ পানাহার অন্তে খিলখিলিয়ে হাসতে পারবেন। এসবই বহুত পুরনো বাত হ্যায় পণ্ডিতরা বলে গেছেন। আমি পুনরায় স্মরণ করিয়ে দিলাম মাত্র।

১৫ আগস্টের শোক কায়মনো বাক্যে পালন করতে হলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ধারক ও বাহক হতে হবে। আর এ জন্য দরকার বঙ্গবন্ধুকে গভীরভাবে জানা, বোঝা এবং অনুসরণ করা। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি তার অনুগ্রহভাজন এবং ভাজনীদের ডাকেন এবং প্রশ্ন করেন- আচ্ছা বলেন তো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি? বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক এবং ধর্মীয় আদর্শ কি ছিল? অথবা তিনি যদি প্রশ্ন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয় ফুল, প্রিয় ফল, প্রিয় রং, প্রিয় কবিতা, প্রিয় গল্প, প্রিয় মানুষ, প্রিয় বন্ধু, প্রিয় গান, প্রিয় সিনেমা এবং প্রিয় নায়ক সম্পর্কে তাহলে কতজন সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন?

১৯৮১ সালে নেত্রী দেশে ফেরার পর বহুদিন পর্যন্ত ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানসমূহ সীমিত পরিসরে ঘরোয়া পরিবেশে পালিত হতো। ১৯৮১ থেকে '৯৫ সাল পর্যন্ত ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানমালা তা সে যত ক্ষুদ্র পরিসরেই পালিত বা যাপিত হোক না কেন- ওইসব অনুষ্ঠানে উপচে পড়ত অংশগ্রহণকারীদের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা। অনেকে রোজা রাখতেন- কেউ কেউ হয়তো পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের জন্য নিজেই বসে যেতেন। স্বয়ং নেত্রীও কয়েকটি অনুষ্ঠানে নিজে কোরআন তেলাওয়াত করেছেন। আমি ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানমালার ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে বেড়ে উঠেছি সেই কিশোর বেলা থেকে। আমাদের কাকা শাহজাহান তালুকদার ছিলেন থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি। বঙ্গবন্ধু তাকে অতিশয় স্নেহ করতেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর অনেক বঙ্গবন্ধু সৈনিক পালালেও কাকা পালাননি। বরং আগের মতো দাপট নিয়েই সদরপুর, চরভদ্রাসন এবং নগরকান্দা থানা এলাকায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করেছেন। আমার আব্বা ১৯৮০ সালে পটুয়াখালীর উলানিয়া নামক ছোট্ট একটি শহরে বাড়ি করে আমাদের সেখানে নিয়ে গেলেন।

কাকার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি সেই ১৯৮১ সাল থেকেই উলানিয়া শহরে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি শুরু করি। আমরা ছাত্ররা মিলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে লোকজনের সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে প্রতি বছর ১৫ আগস্ট পালন করতাম। উপজেলা বা জেলা পর্যায়ের কোনো নেতাকে আমরা চিনতাম না।

ওই সময় পটুয়াখালী জেলায় ১৫ আগস্ট পালন হতো কিনা জানি না তবে আমাদের থানা সদরে অর্থাৎ গলাচিপায় আনুষ্ঠানিকভাবে পালিত হতো না। থানা সদর থেকে প্রায় ১০ কি.মি দূরত্বে একটি নিভৃত পল্লীর ক্ষুদ্র একটি গ্রাম্য বাজারে স্কুলপড়ুয়া কয়েকটি ছেলের ১৫ আগস্ট যথাযোগ্য মর্যাদা এবং ভাবগাম্ভীর্য পালন করা সত্যিকার অর্থেই কঠিন ছিল। ১৯৮৮ সালের ১৫ আগস্ট পালন করতে গিয়ে ভারি মুসিবতে পড়েছিলাম। আমি তখন ঢাকাতে থাকি। উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে গ্রামে যাই। নির্বাচনের তারিখ ছিল ১৪ আগস্ট। আমাদের প্রার্থী সাবেক এমপি বারেক মিয়া নির্বাচনে পরাজিত হন। বিএনপির প্রার্থী জয়লাভ করেন। ফলে ১৫ আগস্ট ভোরবেলা প্রায় শ'খানেক স্থানীয় বিএনপি কর্মী আমাকে ঘেরাও করে ফেলল। তাদের সাফ কথা কোনো মতেই উলানিয়ায় ১৫ আগস্ট পালন করা যাবে না। একদল লোকের দ্বারা আক্রান্ত হয়েও সেদিন সাহস হারাইনি কিংবা লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যাইনি, বরং রুখে দাঁড়িয়ে বলেছিলাম- আমার জীবনের বিনিময়ে হলেও ১৫ আগস্ট পালিত হবে এবং শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছে।

পুরো আশির দশকে আমার মতো লাখ লাখ তরুণ-যুবক বাংলার আনাচে-কানাচে ১৫ আগস্ট পালন করেছে। কোনো রাজ আনুকূল্য কিংবা বাইরের কারও সাহায্য ছাড়াই সাধারণ মানুষ স্বপ্রণোদিত হয়ে দিবসটি পালন করেছে হৃদয়ের সব ভালোবাসা উজাড় করে। ওই সময় কাঙালিভোজ হতো না কিংবা ভোজের নামে শত শত গরু-ছাগল জবাই হতো না। ক্ষমতাবানরা পকেট দুলিয়ে টাকা পয়সার মহরত দিতে আসত না। কাঙালরূপী মানুষগুলো এসে বিরিয়ানির প্যাকেটের মধ্যে মাংসের আধিক্য খুঁজত না। একটি সাদামাটা অনুষ্ঠান হতো। জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলতেন। বক্তার অন্তর পরিপূর্ণ থাকত বঙ্গবন্ধুর মহব্বতের শ্রদ্ধারসে। ফলে শ্রোতারা কেবল মুগ্ধ হয়ে শুনতেন এবং মানসপটে অঙ্কিত করতেন এক মহামানবের চিত্র। বক্তার অনুরণিত ছন্দের সঙ্গে শ্রোতারা কখনো চলে যেতেন টুঙ্গিপাড়ায় কখনোবা কলকাতার বেকার হোস্টেলে আবার ফিরে আসতেন ৩২ নম্বরের দ্বিতল বাড়িটিতে। সেই বাড়ির হাসু, ছোট্ট রাসেল কিংবা পরিবারের কিশোরী নববধূ সুলতানার কথা শুনতে শুনতে শ্রোতার চোখ কোন ফাঁকে যে অশ্রুসজল হয়ে পড়ত তা তারা নিজেরাই টের পেত না।

১৫ আগস্টের সেই ভাবগাম্ভীর্য এখন আর নেই। রাষ্ট্রক্ষমতার প্রবল প্রতাপ আর ক্ষমতাবানদের দাপটে ১৫ আগস্ট দিনকে দিন কেবল বিস্তৃত হচ্ছে প্রাসাদ থেকে প্রাসাদান্তরে এবং বাহারি জৌলুস এবং জাঁকজমককে আমোদ-প্রমোদের অনুষ্ঠানকেও হার মানাচ্ছে। কোন নেতা কতটি গরু জবাই করল এবং বিরিয়ানি-তেহারি কিংবা পোলাও-কোরমা রোস্ট কয় মণ ঘি ঢাললো তা নিয়ে রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে নব্য টাকার ঝনঝনানির দাপুটে কীর্তিমান ও কীর্তিমতিরা। এক নেতা কথা প্রসঙ্গে একবার আমাকে বললেন, তিনি গত বছর ১৫ আগস্টে একশ গরু জবাই করেছেন। আমি বললাম এত টাকা পেলেন কোথায়। ভদ্রলোক একটি জেলার দাপুটে সাধারণ সম্পাদক এবং এমপি। বললেন টাকার কোনো সমস্যা নেই। জেলার সব টেন্ডার থেকে আমি ১০% হারে চাঁদা কালেকশন করি। এর বিরাট একটি অংশ দল ও দলীয় কাজে ব্যয় করি। ফলে লোকজন আমাকে মি. ১০% বলেই জানে। আমি লোকটির দিকে অবাক বিস্ময়ে তাকালাম এবং কথা না বাড়িয়ে অন্যদিকে চলে গেলাম।

ইসলাম ধর্মে মৃত ব্যক্তির রুহের মাগফিরাত এবং পারলৌকিক কল্যাণ বিধানের জন্য কাঙালিভোজের কথা কোরআন-হাদিসের কোথায় কিরূপে বর্ণনা করা আছে সেই ব্যাখ্যা হয়তো আওয়ামী ওলামা লীগের নেতারা দেবেন। আজকের লেখায় এ ব্যাপারে অধিক কিছু না বলে বরং শিরোনাম প্রসঙ্গে চলে যাই। জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানমালাতে যেভাবে খানাপিনা, সাজসজ্জা এবং সেলফি তোলার প্রচলন শুরু হয়েছে তাতে ভয় হচ্ছে আগামী দিনে শোক দিবসের ভাবগাম্ভীর্য আদৌ থাকবে কিনা? কাজেই সাধু সাবধান- অনুগ্রহ করে খেয়াল রাখবেন- শোক যেন কোনোমতেই উৎসবে পরিণত না হয়।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়