শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০১৫

খবরদার! শোক যেন উৎসব না হয়!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
খবরদার! শোক যেন উৎসব না হয়!

ছবিগুলো যখন প্রথম সোস্যাল মিডিয়াগুলোতে প্রকাশিত হলো তখন এ নিয়ে আমার তেমন মাথাব্যথা ছিল না। খুবই সাদামাটা কয়েকটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি। সরকারের কয়েকজন প্রভাবশালী মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এবং একই সঙ্গে কয়েকজন তরুণ নেতা ছবিগুলো তুলেছেন। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি আবার সেলফি অর্থাৎ স্ত্রী বা নেতারা নিজেরাই নিজেদের ছবিগুলো তুলেছেন। বিভিন্ন ঢঙে তোলা ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছে নেতারা বেশ উৎফুল্ল মনে খোশগল্প এবং হাসি-তামাশা করছেন। তারা বাহারি মুখরোচক খাবার যথা খাশির মাংস, চালের রুটি, রোস্ট, ভুনা খিচুড়ি ইত্যাদি খাচ্ছেন এবং মহাআনন্দে ছবিগুলো তুলেছেন। এক তরুণ মন্ত্রী তার সবগুলো দাঁতে হাসি ফুটিয়ে তুলে এমনভাবে সেলফি তুলেছেন যাতে করে উপস্থিত সবার হাস্যরস এবং ভূরিভোজের দৃশ্য চমৎকারভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।

ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিগুলোর ক্যাপশন দেখে বুঝলাম এগুলো সবই ১ আগস্ট ২০১৫ সালে তোলা। স্থান ভিআইপি ফেরি। ঘটনার দিন সরকারের শীর্ষ মন্ত্রীরা তাদের দলের শীর্ষস্থানীয় প্রবীণ ও নবীন নেতাদের নিয়ে বিরাট এক রাজকীয় বহর সাজালেন। বিলাসবহুল বাসে উঠে অনেকগুলো ছবি তুললেন, তারপর রওনা হলেন টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারের উদ্দেশে। সেখানে পৌঁছে সম্ভবত মাসব্যাপী শোক দিবসের কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। পথে পদ্মা নদী পাড়ি দিতে গিয়ে বিলাসবহুল ফেরিতে উঠে ভিআইপি কেবিনে সদলবলে বসলেন। পোলাও-কোর্মা, কালিয়া-কোপ্তা, খাশি-মুরগির রোস্ট, দেশি চালের তৈরি ঐতিহ্যবাহী রুটি, সালাদ, ভুনা খিচুড়ি এবং পদ্মার ইলিশ ভাজির সুগন্ধের কবলে পড়ে তারা আরেক দফা মনের আনন্দে ছবি তুললেন। ফেরি পারাপারের সেই মুহূর্ত তাদের এতটাই আনন্দে উদ্বেলিত করল যে, তারা স্থান-কাল-পাত্র এবং পরিস্থিতি ভুলে তাল-বেতালে হাস্যরসের ছবি তুলতে লাগলেন। সরকারের এক সিনিয়র মন্ত্রী যিনি কিনা খুবই রাগী এবং কখনোই হাসেন না যিনি সর্বাবস্থায় মাথায় ঘোমটা দিয়ে চলেন এবং অতীতে বঙ্গবন্ধুকে গালাগাল দেওয়ার যে রেকর্ড তিনি করেছেন যা আজ অবধি কেউ ভাঙতে পারেনি সেই মহিমাময়ীও চর্বিযুক্ত খাবারের কবলে পড়ে মাথার বসন ফেলে দিয়ে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন।

ফেসবুকের কল্যাণে রাজকীয় বহরের চর্বিযুক্ত ভোজের আনন্দঘন মুহূর্তের গ্রুপ ছবিগুলো পৌঁছে যায় কোটি কোটি মানুষের কাছে। সরকারের সমালোচকরা নির্মমভাবে আজেবাজে কমেন্ট করতে থাকে। খোদ সরকারি দলের শীর্ষ নেতারা যদি শোকের মাসের উদ্বোধনীর দিনে নিজেরা হাস্যরসে মেতে ওঠেন এবং বিয়েবাড়ির খাবার খেয়ে শোকের পরিবেশকে উৎসবে পরিণত করেন তবে বিরোধীরা এই মাস নিয়ে সরকারি দলকে টেক্কা দেবে এবং মিঠাই-মণ্ডা খেয়ে সাজুগুজু করে নৃত্যগীত করবে এটাই তো স্বাভাবিক!

১৫ আগস্ট আমাদের জাতীয় জীবনের এক মহাকলঙ্ক। সেই দিনের বিয়োগান্ত ঘটনাকে হৃদয়ে ধারণ করতে হলে যেমনতরো মন-মননশীলতা এবং প্রজ্ঞা-মেধা দরকার সেটার ঘাটতি থাকলে মাসব্যাপী শোক পালন কেবল আনুষ্ঠানিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ এবং মমত্ব না থাকলে আপনি যতই চেষ্টা করুন না কেন- নিজের অজান্তে কখন যে ৩২টি দাঁতের বে-আক্কল মার্কা হাসি বেরিয়ে পড়বে তা আপনি টেরও পাবেন না। এর বাইরে পকেটের অবস্থার ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। পকেট যদি অতি মাত্রায় গরম হয়ে যায় তবে আপনি চান্দের দেশের মানুষের মতো নিজের ওজন ও অবস্থিতি হারিয়ে ফেলবেন- তখন কথায় কথায় আপনার হাসি পাবে- যখন-তখন লাফ মারার ইচ্ছা জাগবে এবং আপনি অকারণে তিডিং-বিডিং লাফাতে থাকবেন। টাকার গরমে আপনার হৃদয় কঠিন পাষাণে পরিণত হবে। সেখানে কারও জন্য মায়া-দয়া-মমত্ব নামক কোনো জিনিস থাকবে না। ফলে কারও মৃত্যু দিবসে মৃত ব্যক্তির লাশ সামনে নিয়ে আপনি যথেচ্ছ পানাহার অন্তে খিলখিলিয়ে হাসতে পারবেন। এসবই বহুত পুরনো বাত হ্যায় পণ্ডিতরা বলে গেছেন। আমি পুনরায় স্মরণ করিয়ে দিলাম মাত্র।

১৫ আগস্টের শোক কায়মনো বাক্যে পালন করতে হলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ধারক ও বাহক হতে হবে। আর এ জন্য দরকার বঙ্গবন্ধুকে গভীরভাবে জানা, বোঝা এবং অনুসরণ করা। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি তার অনুগ্রহভাজন এবং ভাজনীদের ডাকেন এবং প্রশ্ন করেন- আচ্ছা বলেন তো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি? বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক এবং ধর্মীয় আদর্শ কি ছিল? অথবা তিনি যদি প্রশ্ন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয় ফুল, প্রিয় ফল, প্রিয় রং, প্রিয় কবিতা, প্রিয় গল্প, প্রিয় মানুষ, প্রিয় বন্ধু, প্রিয় গান, প্রিয় সিনেমা এবং প্রিয় নায়ক সম্পর্কে তাহলে কতজন সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন?

১৯৮১ সালে নেত্রী দেশে ফেরার পর বহুদিন পর্যন্ত ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানসমূহ সীমিত পরিসরে ঘরোয়া পরিবেশে পালিত হতো। ১৯৮১ থেকে '৯৫ সাল পর্যন্ত ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানমালা তা সে যত ক্ষুদ্র পরিসরেই পালিত বা যাপিত হোক না কেন- ওইসব অনুষ্ঠানে উপচে পড়ত অংশগ্রহণকারীদের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা। অনেকে রোজা রাখতেন- কেউ কেউ হয়তো পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের জন্য নিজেই বসে যেতেন। স্বয়ং নেত্রীও কয়েকটি অনুষ্ঠানে নিজে কোরআন তেলাওয়াত করেছেন। আমি ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানমালার ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে বেড়ে উঠেছি সেই কিশোর বেলা থেকে। আমাদের কাকা শাহজাহান তালুকদার ছিলেন থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি। বঙ্গবন্ধু তাকে অতিশয় স্নেহ করতেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর অনেক বঙ্গবন্ধু সৈনিক পালালেও কাকা পালাননি। বরং আগের মতো দাপট নিয়েই সদরপুর, চরভদ্রাসন এবং নগরকান্দা থানা এলাকায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করেছেন। আমার আব্বা ১৯৮০ সালে পটুয়াখালীর উলানিয়া নামক ছোট্ট একটি শহরে বাড়ি করে আমাদের সেখানে নিয়ে গেলেন।

কাকার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি সেই ১৯৮১ সাল থেকেই উলানিয়া শহরে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি শুরু করি। আমরা ছাত্ররা মিলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে লোকজনের সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে প্রতি বছর ১৫ আগস্ট পালন করতাম। উপজেলা বা জেলা পর্যায়ের কোনো নেতাকে আমরা চিনতাম না।

ওই সময় পটুয়াখালী জেলায় ১৫ আগস্ট পালন হতো কিনা জানি না তবে আমাদের থানা সদরে অর্থাৎ গলাচিপায় আনুষ্ঠানিকভাবে পালিত হতো না। থানা সদর থেকে প্রায় ১০ কি.মি দূরত্বে একটি নিভৃত পল্লীর ক্ষুদ্র একটি গ্রাম্য বাজারে স্কুলপড়ুয়া কয়েকটি ছেলের ১৫ আগস্ট যথাযোগ্য মর্যাদা এবং ভাবগাম্ভীর্য পালন করা সত্যিকার অর্থেই কঠিন ছিল। ১৯৮৮ সালের ১৫ আগস্ট পালন করতে গিয়ে ভারি মুসিবতে পড়েছিলাম। আমি তখন ঢাকাতে থাকি। উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে গ্রামে যাই। নির্বাচনের তারিখ ছিল ১৪ আগস্ট। আমাদের প্রার্থী সাবেক এমপি বারেক মিয়া নির্বাচনে পরাজিত হন। বিএনপির প্রার্থী জয়লাভ করেন। ফলে ১৫ আগস্ট ভোরবেলা প্রায় শ'খানেক স্থানীয় বিএনপি কর্মী আমাকে ঘেরাও করে ফেলল। তাদের সাফ কথা কোনো মতেই উলানিয়ায় ১৫ আগস্ট পালন করা যাবে না। একদল লোকের দ্বারা আক্রান্ত হয়েও সেদিন সাহস হারাইনি কিংবা লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যাইনি, বরং রুখে দাঁড়িয়ে বলেছিলাম- আমার জীবনের বিনিময়ে হলেও ১৫ আগস্ট পালিত হবে এবং শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছে।

পুরো আশির দশকে আমার মতো লাখ লাখ তরুণ-যুবক বাংলার আনাচে-কানাচে ১৫ আগস্ট পালন করেছে। কোনো রাজ আনুকূল্য কিংবা বাইরের কারও সাহায্য ছাড়াই সাধারণ মানুষ স্বপ্রণোদিত হয়ে দিবসটি পালন করেছে হৃদয়ের সব ভালোবাসা উজাড় করে। ওই সময় কাঙালিভোজ হতো না কিংবা ভোজের নামে শত শত গরু-ছাগল জবাই হতো না। ক্ষমতাবানরা পকেট দুলিয়ে টাকা পয়সার মহরত দিতে আসত না। কাঙালরূপী মানুষগুলো এসে বিরিয়ানির প্যাকেটের মধ্যে মাংসের আধিক্য খুঁজত না। একটি সাদামাটা অনুষ্ঠান হতো। জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলতেন। বক্তার অন্তর পরিপূর্ণ থাকত বঙ্গবন্ধুর মহব্বতের শ্রদ্ধারসে। ফলে শ্রোতারা কেবল মুগ্ধ হয়ে শুনতেন এবং মানসপটে অঙ্কিত করতেন এক মহামানবের চিত্র। বক্তার অনুরণিত ছন্দের সঙ্গে শ্রোতারা কখনো চলে যেতেন টুঙ্গিপাড়ায় কখনোবা কলকাতার বেকার হোস্টেলে আবার ফিরে আসতেন ৩২ নম্বরের দ্বিতল বাড়িটিতে। সেই বাড়ির হাসু, ছোট্ট রাসেল কিংবা পরিবারের কিশোরী নববধূ সুলতানার কথা শুনতে শুনতে শ্রোতার চোখ কোন ফাঁকে যে অশ্রুসজল হয়ে পড়ত তা তারা নিজেরাই টের পেত না।

১৫ আগস্টের সেই ভাবগাম্ভীর্য এখন আর নেই। রাষ্ট্রক্ষমতার প্রবল প্রতাপ আর ক্ষমতাবানদের দাপটে ১৫ আগস্ট দিনকে দিন কেবল বিস্তৃত হচ্ছে প্রাসাদ থেকে প্রাসাদান্তরে এবং বাহারি জৌলুস এবং জাঁকজমককে আমোদ-প্রমোদের অনুষ্ঠানকেও হার মানাচ্ছে। কোন নেতা কতটি গরু জবাই করল এবং বিরিয়ানি-তেহারি কিংবা পোলাও-কোরমা রোস্ট কয় মণ ঘি ঢাললো তা নিয়ে রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে নব্য টাকার ঝনঝনানির দাপুটে কীর্তিমান ও কীর্তিমতিরা। এক নেতা কথা প্রসঙ্গে একবার আমাকে বললেন, তিনি গত বছর ১৫ আগস্টে একশ গরু জবাই করেছেন। আমি বললাম এত টাকা পেলেন কোথায়। ভদ্রলোক একটি জেলার দাপুটে সাধারণ সম্পাদক এবং এমপি। বললেন টাকার কোনো সমস্যা নেই। জেলার সব টেন্ডার থেকে আমি ১০% হারে চাঁদা কালেকশন করি। এর বিরাট একটি অংশ দল ও দলীয় কাজে ব্যয় করি। ফলে লোকজন আমাকে মি. ১০% বলেই জানে। আমি লোকটির দিকে অবাক বিস্ময়ে তাকালাম এবং কথা না বাড়িয়ে অন্যদিকে চলে গেলাম।

ইসলাম ধর্মে মৃত ব্যক্তির রুহের মাগফিরাত এবং পারলৌকিক কল্যাণ বিধানের জন্য কাঙালিভোজের কথা কোরআন-হাদিসের কোথায় কিরূপে বর্ণনা করা আছে সেই ব্যাখ্যা হয়তো আওয়ামী ওলামা লীগের নেতারা দেবেন। আজকের লেখায় এ ব্যাপারে অধিক কিছু না বলে বরং শিরোনাম প্রসঙ্গে চলে যাই। জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানমালাতে যেভাবে খানাপিনা, সাজসজ্জা এবং সেলফি তোলার প্রচলন শুরু হয়েছে তাতে ভয় হচ্ছে আগামী দিনে শোক দিবসের ভাবগাম্ভীর্য আদৌ থাকবে কিনা? কাজেই সাধু সাবধান- অনুগ্রহ করে খেয়াল রাখবেন- শোক যেন কোনোমতেই উৎসবে পরিণত না হয়।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে