শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৫

আইনের শাসন নেই বলেই

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
আইনের শাসন নেই বলেই

বাংলাদেশ কি অকাম্য পরিণতির দিকেই ধাবিত হচ্ছে? দেশে আইন-কানুন আছে বলে তো মনে হচ্ছে না। ক্ষমতার দাপট ও অর্থবিত্তের জোরের কাছে মানবিকতা পরাজিত। সম্পূর্ণরূপে পরাভূত। আইনের শাসন নির্বাসিত। তাহলে গণতন্ত্রের অবশিষ্ট কি থাকল?

কয়েক দিন ধরে একের পর এক শিশু নির্যাতন ও হত্যার যে বীভৎস বিবরণ মিডিয়ায় আসছে, তাতে সামান্য বিবেকবান কোনো মানুষই স্বাভাবিক ও সুস্থ থাকতে পারে না। সিলেটের শিশু রাজন হত্যার ঘটনার পরপরই শুনলাম খুলনায় শিশু রাকিবের ওপর নির্যাতনের বীভৎস ঘটনা, যার পরিণতি ছিল মৃত্যু। এখানেই শেষ নয়, বরগুনায় নির্যাতনের শিকার হয়ে মারা গেছে ১০ বছরের রবিউল, রাজবাড়ীর ১৫ বছরের বালক মিজু শেখ। একটা বিষয় লক্ষণীয় যে, এই শিশুরা গরিব ঘরের সন্তান এবং শ্রমজীবী। যে বয়সে তাদের স্কুলে যাওয়ার কথা, বাবা-মায়ের আদরে বড় হওয়ার কথা, সেই বয়সে তারা পরিশ্রম করছে বাবা-মায়ের সংসারে দুটো পয়সা জোগান দেওয়ার জন্য এবং নিজের দুবেলা অন্ন সংস্থানের জন্য। দেশে-বিদেশে শিশুশ্রমকে নিন্দা করা হয়। তা নিয়ে সেমিনার-সিম্পোজিয়ামও কম হয় না। কিন্তু শিশুশ্রম অব্যাহতভাবে আছেই। উপরন্তু এই শিশুদের প্রতি যে অমানবিক আচরণ করা হয় তারই কিন্তু চিত্র পাওয়া গেছে রাজন-রাকিব-রবিউল-মিজুর মৃত্যু সংবাদের মধ্য দিয়ে। যে সমাজ এ গরিব শ্রমজীবী শিশুর প্রতি সহানুভূতি দেখাতে পারে না, সেই সমাজকে ঘৃণাভরে ধিক্কার জানাই।

হঠাৎ করে এত অমানবিক হয়ে গেল কেন আমাদের সমাজ? এর জন্যও দায়ী ক্ষমতাসীনদের গণতন্ত্রহীনতার রাজনীতি ও লুটপাটের অর্থনীতি। বেপরোয়া লুটপাট কেবল অর্থনীতিতেই উৎপাদনবিমুখ নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে না, একই সঙ্গে কুৎসিত কালচারেরও জন্ম দিচ্ছে। একটা ধারণা জন্মেছে যে, ক্ষমতার কাছাকাছি থাকলে অথবা টাকা খরচ করতে পারলে আইনকে গ্রাহ্য না করলেও চলবে। পুলিশ-প্রশাসনও পক্ষে থাকবে। রাজনকে যারা নির্যাতন করেছিল তারা নির্যাতনের দৃশ্য ছবিতে তুলে ফেসবুকে দিয়েছিল। এর মধ্যে এক ধরনের পৈশাচিক আনন্দ আছে, যা মধ্যযুগীয় বর্বরতা অথবা উনবিংশ শতাব্দীর কলকাতার বাবু কালচারের বীভৎসতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ক্ষমতা প্রদর্শনের জন্য ফেসবুকে প্রচার করা হয়। প্রদর্শনবাদিতাও এ কালচারের অংশ। রাজন হত্যাকারীদের প্রধান আসামি ইতিমধ্যে পুলিশ ও প্রশাসনকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়ে দেশত্যাগ করে সৌদি আরবে চলে যেতে সক্ষম হয়েছে। কিছু দিন আগের আরেকটি খবর ক্ষমতাসীনদের বিকৃত মানসিকতার পরিচয় তুলে ধরেছে। দামি গাড়ি হাঁকিয়ে যাওয়া এক সংসদ সদস্যের ছেলে বখতিয়ার রাস্তায় জ্যামে পড়ে। এ রকম জ্যামে পড়লে আমাদেরও বিরক্তির উদ্রেক হয়। কিন্তু তাই বলে আমাদের মতন সাধারণ মানুষ খুন করার কথা ভাবতে পারে না। কিন্তু ক্ষমতার কাছাকাছি থাকলে আমাদের দেশে তা ভাবা যায়। সংসদ সদস্যের ছেলে লাইসেন্স করা পিস্তল দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি করে। তাতে নিহত হন রিকশাচালক আবদুল হাকিম ও জনকণ্ঠের সিএনজি অটোরিকশাচালক ইয়াকুব আলী। গণতন্ত্রহীন পরিবেশে আইনের শাসন না থাকার ফলে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা উদ্ধত যুবকের মনে এমন ড্যামকেয়ার মানসিকতা জন্ম নিয়েছে।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেন, 'যখন একটি রাষ্ট্র বা সমাজে আইনের শাসনের দুর্বলতা দেখা দেয়, তখন নানা ধরনের অমানবিক ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডও বৃদ্ধি পায়।' তিনি আরও বলেন, 'অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকসহ নানা ধরনের প্রভাব খাটিয়ে কিছু মানুষ অমানবিক ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। তাদের ধারণা, এ প্রভাব কাজে লাগিয়ে তারা আইনের ঊর্ধ্বে অবস্থান করতে পারবে এবং বিচার তাদের স্পর্শ করতে পারবে না। এ থেকেই ঘটনাগুলো বার বার ঘটেছে।' (সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৮ আগস্ট)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেছেন, 'দেশে কি আইনের শাসন আছে? মানুষ যখন দেখবে অপরাধ করে পার পাওয়া যায় না, তখন অপরাধপ্রবণতা কমবে। কিন্তু দেশে সে পরিস্থিতি নেই।'

সরকার বিরোধী দলকে দমন করার জন্য নিজস্ব সংগঠনের যুবক মাস্তানদের ব্যবহার করেছে, যাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল পিস্তল। এসব নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় ছবিসহ অনেক প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। আগের সরকারগুলোও করেছিল, বর্তমান সরকারও করছে। এটা যেন একটা রাষ্ট্রীয় কালচারে পরিণত হয়েছে। দলীয় মাস্তানরা পুলিশের সামনেই এবং পুলিশের আশ্রয়েই এ ধরনের অপরাধ করে থাকে। তাহলে কেন ক্ষমতার কাছাকাছি কিছু লোকের এ ধারণা জন্মাবে না যে, তারা আইনের ঊর্ধ্বে। ক্রসফায়ারের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যার ঘটনা বিগত বিএনপি আমলেও ছিল, এ আমলেও আছে। ক্রসফায়ারের জন্য যাদের ব্যবহার করা হয়, সেই র‌্যাব ও পুলিশ, তারা তো একপর্যায়ে আপেক্ষিক স্বাধীনতা ভোগ করবেই। র‌্যাবের মধ্যে যে সব অসৎ সদস্যরা যে একপর্যায়ে ভাড়াটে খুনিতে পরিণত হতে পারে, তা-ও তো জানা গেল নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনা প্রকাশিত হওয়ার পর। যে দলীয় ক্যাডারদের নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র দখলের কাজে ব্যবহার করা হয়, তারা তো ওই পর্যন্ত গিয়েই থামবে না, তারা আরও কিছু দখল করতে চাইবে- সম্পত্তি দখল, জমি দখল, টেন্ডার বাক্স দখল ও নারী দখল।

এ দখলি মনোবৃত্তি ও মাস্তানি কালচার যে পরিণামে শাসকদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে তা বোধ হয় এখনো আমাদের শাসকদের বোধোদয় হয়নি। তবে অচিরেই হবে। যারা রাষ্ট্রীয় মদদে আইন ভাঙতে শিখছে, তারা সমাজে কেবল নৈরাজ্যই তৈরি করবে, যা কোনো শাসক দলের জন্য কখনই সুখকর হতে পারে না। এরা নিজেরা নিজেরা মারামারি-খুনাখুনি করছে, আরও করবে। সম্প্রতি মাগুরায় শাসক দলের এক অঙ্গ সংগঠন- যুবলীগের দুই দল তরুণের মধ্যকার দ্বন্দ্ব সশস্ত্র সংঘর্ষে রূপ নিয়েছিল, যার পরিণতিতে এক গর্ভবতী মা ও তার পেটের সন্তানও গুলিবিদ্ধ হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক প্রতিবেদনে (৯ আগস্ট, প্রথম পৃষ্ঠায়) বলা হয়েছে, 'নিরাপত্তাহীনতার পরিস্থিতি এমনই যে, পৃথিবীর আলো দেখবার আগেই ঘাতকের বুলেটে জীবন সংশয় হয়ে পড়েছে নবজাতকেরও।' আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য সংরক্ষণ কেন্দ্র থেকে পাওয়া খবরে জানা গেছে, ২০০৯-১৪ (ডিসেম্বর) পর্যন্ত ছয় বছরে শাসক দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিহত হয়েছেন ১৭২ জন। এসব কিছুর মিলিত ফল হলো আইনের শাসনের অনুপস্থিতি। যে কারণে তৈরি হচ্ছে দুর্বলের ওপর সবলের নির্যাতনের সামাজিক ভিত্তি। গরিব শিশু নির্যাতনকে এ প্রেক্ষাপটেই দেখতে হবে।

সমাজে আরও যেসব দুর্বল জনগোষ্ঠী আছে, তারাও নানাভাবে অত্যাচারিত ও বঞ্চিত হচ্ছে। বিশেষ করে আদিবাসী ও ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। সম্প্রতি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদ সংবাদ সম্মেলন ডেকে অভিযোগ করেছে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের সম্পত্তি দখল করছেন বা দখলের চেষ্টা করছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও প্রশাসনের লোকজন। এদের মধ্যে মন্ত্রী-সংসদ সদস্যও আছেন। তারা কিছু তথ্য-প্রমাণও তুলে ধরেছেন। আমরা জানি যে, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদ আওয়ামী লীগ ও তার সরকারের প্রতি সহানুভূতিশীল। তবু কেন এ অভিযোগ? এমন অভিযোগও নতুন নয়। জমি হাতছাড়া হওয়া ও সামাজিক-অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে হিন্দুধর্মাবলম্বী নাগরিকরা যে ক্রমাগত দেশত্যাগে বাধ্য হচ্ছেন, এটাও কোনো অজানা তথ্য নয়। আওয়ামী লীগ-বিএনপি-এরশাদ সব আমলেই এ দেশত্যাগের ধারা অব্যাহত ছিল ও আছে। অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারকাত এক সমীক্ষায় দেখিয়েছেন, যারা হিন্দু সম্পত্তি দখল করছে তার ৬০ শতাংশ আওয়ামী লীগের এবং ৪০ শতাংশ বিএনপির প্রভাবশালী ব্যক্তি। আওয়ামী লীগ মনে করে হিন্দু নাগরিকরা তাদের রিজার্ভ ভোট। তবে তারা দেশত্যাগ করলেও আপত্তি নেই। কারণ সে ক্ষেত্রে তাদের বাড়ি-ঘর, জমি সহজে দখল করা যাবে। দেশে থাকলে ভোট নিশ্চিত, দেশত্যাগ করলে জমি দখল সহজতর।

এ সবই হচ্ছে আইনের শাসনের অনুপস্থিতির কারণে। ফলে সমাজের দুর্বল জনগোষ্ঠী, সংখ্যালঘু অথবা গরিব শিশু সবলের আঘাতে জর্জরিত। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরেক মহাবিপদ। মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের একের পর এক মানুষ খুন- ব্লগার হত্যা। গত ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত খুন হয়েছেন চারজন। প্রকাশ্য দিবালোকে। হয় জনবহুল রাস্তায় অথবা বাড়ির ভিতরে। অভিজিৎ, ওয়াশিকুর বাবু, অনন্ত ও সর্বশেষ নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায়। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের পুলিশ খুবই দক্ষ। তবু কেন এসব খুনের হদিস বের করতে পারছে না, তা ভাবতে অবাক লাগে। অভিজিৎকে চাপাতি দিয়ে খুন করার সময় পুলিশের গাড়ি পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। তার স্ত্রীর চিৎকারেও তারা সাড়া দেয়নি। ওয়াশিকুর বাবুকে হত্যা করে পালিয়ে যাওয়ার সময় দুই খুনিকে হাতেনাতে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন কয়েকজন সাহসী ব্যক্তি, যাদের আমরা সাধারণত তৃতীয় লিঙ্গের বলে তুচ্ছজ্ঞান করি। খুনি ধরা পড়ার পরও পুলিশ কেন রহস্য ভেদ করতে পারছে না, তা বোধগম্য নয়। সব কটি খুনের কায়দা এক, মোটিভও এক। এরা যে মৌলবাদী সন্ত্রাসী গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত তাও অজানা নয়। তবে কেন পুলিশ ব্যর্থ হচ্ছে আসামিদের গ্রেফতার করে বিচারের ব্যবস্থা করতে।

মৌলবাদী সন্ত্রাস যদি আরও বিস্তার লাভ করে, যদি পাকিস্তানের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, তাহলে তো বাংলাদেশ ভঙ্গুর (fragile) রাষ্ট্র বলেই বিশ্বে চিহ্নিত হবে। যতই মধ্য আয়ের দেশ হোক, আইনের শাসনের এই নিদারুণ করুণ অবস্থা বর্তমান থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়নও ব্যর্থ হতে বাধ্য। সব দিক দিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির হঠাৎ অবনতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের ৯ আগস্টের সংখ্যায় প্রথম পৃষ্ঠার শীর্ষ প্রতিবেদনে যথার্থই বলা হয়েছে, 'এ অবস্থায় জীবনের নিরাপত্তায় পুলিশি সহায়তা চেয়েও মিলছে না। নিরাশ সাধারণ মানুষ রীতিমতো উদ্বেগজনক সময়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।' সাধারণ মানুষ হিসেবে আমরা কি সামান্য নিরাপত্তা, একটু সুবিচার ও আইনের শাসন দাবি ও প্রত্যাশা করতে পারি না?

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে