শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৫

আইনের শাসন নেই বলেই

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
আইনের শাসন নেই বলেই

বাংলাদেশ কি অকাম্য পরিণতির দিকেই ধাবিত হচ্ছে? দেশে আইন-কানুন আছে বলে তো মনে হচ্ছে না। ক্ষমতার দাপট ও অর্থবিত্তের জোরের কাছে মানবিকতা পরাজিত। সম্পূর্ণরূপে পরাভূত। আইনের শাসন নির্বাসিত। তাহলে গণতন্ত্রের অবশিষ্ট কি থাকল?

কয়েক দিন ধরে একের পর এক শিশু নির্যাতন ও হত্যার যে বীভৎস বিবরণ মিডিয়ায় আসছে, তাতে সামান্য বিবেকবান কোনো মানুষই স্বাভাবিক ও সুস্থ থাকতে পারে না। সিলেটের শিশু রাজন হত্যার ঘটনার পরপরই শুনলাম খুলনায় শিশু রাকিবের ওপর নির্যাতনের বীভৎস ঘটনা, যার পরিণতি ছিল মৃত্যু। এখানেই শেষ নয়, বরগুনায় নির্যাতনের শিকার হয়ে মারা গেছে ১০ বছরের রবিউল, রাজবাড়ীর ১৫ বছরের বালক মিজু শেখ। একটা বিষয় লক্ষণীয় যে, এই শিশুরা গরিব ঘরের সন্তান এবং শ্রমজীবী। যে বয়সে তাদের স্কুলে যাওয়ার কথা, বাবা-মায়ের আদরে বড় হওয়ার কথা, সেই বয়সে তারা পরিশ্রম করছে বাবা-মায়ের সংসারে দুটো পয়সা জোগান দেওয়ার জন্য এবং নিজের দুবেলা অন্ন সংস্থানের জন্য। দেশে-বিদেশে শিশুশ্রমকে নিন্দা করা হয়। তা নিয়ে সেমিনার-সিম্পোজিয়ামও কম হয় না। কিন্তু শিশুশ্রম অব্যাহতভাবে আছেই। উপরন্তু এই শিশুদের প্রতি যে অমানবিক আচরণ করা হয় তারই কিন্তু চিত্র পাওয়া গেছে রাজন-রাকিব-রবিউল-মিজুর মৃত্যু সংবাদের মধ্য দিয়ে। যে সমাজ এ গরিব শ্রমজীবী শিশুর প্রতি সহানুভূতি দেখাতে পারে না, সেই সমাজকে ঘৃণাভরে ধিক্কার জানাই।

হঠাৎ করে এত অমানবিক হয়ে গেল কেন আমাদের সমাজ? এর জন্যও দায়ী ক্ষমতাসীনদের গণতন্ত্রহীনতার রাজনীতি ও লুটপাটের অর্থনীতি। বেপরোয়া লুটপাট কেবল অর্থনীতিতেই উৎপাদনবিমুখ নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে না, একই সঙ্গে কুৎসিত কালচারেরও জন্ম দিচ্ছে। একটা ধারণা জন্মেছে যে, ক্ষমতার কাছাকাছি থাকলে অথবা টাকা খরচ করতে পারলে আইনকে গ্রাহ্য না করলেও চলবে। পুলিশ-প্রশাসনও পক্ষে থাকবে। রাজনকে যারা নির্যাতন করেছিল তারা নির্যাতনের দৃশ্য ছবিতে তুলে ফেসবুকে দিয়েছিল। এর মধ্যে এক ধরনের পৈশাচিক আনন্দ আছে, যা মধ্যযুগীয় বর্বরতা অথবা উনবিংশ শতাব্দীর কলকাতার বাবু কালচারের বীভৎসতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ক্ষমতা প্রদর্শনের জন্য ফেসবুকে প্রচার করা হয়। প্রদর্শনবাদিতাও এ কালচারের অংশ। রাজন হত্যাকারীদের প্রধান আসামি ইতিমধ্যে পুলিশ ও প্রশাসনকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়ে দেশত্যাগ করে সৌদি আরবে চলে যেতে সক্ষম হয়েছে। কিছু দিন আগের আরেকটি খবর ক্ষমতাসীনদের বিকৃত মানসিকতার পরিচয় তুলে ধরেছে। দামি গাড়ি হাঁকিয়ে যাওয়া এক সংসদ সদস্যের ছেলে বখতিয়ার রাস্তায় জ্যামে পড়ে। এ রকম জ্যামে পড়লে আমাদেরও বিরক্তির উদ্রেক হয়। কিন্তু তাই বলে আমাদের মতন সাধারণ মানুষ খুন করার কথা ভাবতে পারে না। কিন্তু ক্ষমতার কাছাকাছি থাকলে আমাদের দেশে তা ভাবা যায়। সংসদ সদস্যের ছেলে লাইসেন্স করা পিস্তল দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি করে। তাতে নিহত হন রিকশাচালক আবদুল হাকিম ও জনকণ্ঠের সিএনজি অটোরিকশাচালক ইয়াকুব আলী। গণতন্ত্রহীন পরিবেশে আইনের শাসন না থাকার ফলে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা উদ্ধত যুবকের মনে এমন ড্যামকেয়ার মানসিকতা জন্ম নিয়েছে।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেন, 'যখন একটি রাষ্ট্র বা সমাজে আইনের শাসনের দুর্বলতা দেখা দেয়, তখন নানা ধরনের অমানবিক ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডও বৃদ্ধি পায়।' তিনি আরও বলেন, 'অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকসহ নানা ধরনের প্রভাব খাটিয়ে কিছু মানুষ অমানবিক ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। তাদের ধারণা, এ প্রভাব কাজে লাগিয়ে তারা আইনের ঊর্ধ্বে অবস্থান করতে পারবে এবং বিচার তাদের স্পর্শ করতে পারবে না। এ থেকেই ঘটনাগুলো বার বার ঘটেছে।' (সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৮ আগস্ট)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেছেন, 'দেশে কি আইনের শাসন আছে? মানুষ যখন দেখবে অপরাধ করে পার পাওয়া যায় না, তখন অপরাধপ্রবণতা কমবে। কিন্তু দেশে সে পরিস্থিতি নেই।'

সরকার বিরোধী দলকে দমন করার জন্য নিজস্ব সংগঠনের যুবক মাস্তানদের ব্যবহার করেছে, যাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল পিস্তল। এসব নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় ছবিসহ অনেক প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। আগের সরকারগুলোও করেছিল, বর্তমান সরকারও করছে। এটা যেন একটা রাষ্ট্রীয় কালচারে পরিণত হয়েছে। দলীয় মাস্তানরা পুলিশের সামনেই এবং পুলিশের আশ্রয়েই এ ধরনের অপরাধ করে থাকে। তাহলে কেন ক্ষমতার কাছাকাছি কিছু লোকের এ ধারণা জন্মাবে না যে, তারা আইনের ঊর্ধ্বে। ক্রসফায়ারের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যার ঘটনা বিগত বিএনপি আমলেও ছিল, এ আমলেও আছে। ক্রসফায়ারের জন্য যাদের ব্যবহার করা হয়, সেই র‌্যাব ও পুলিশ, তারা তো একপর্যায়ে আপেক্ষিক স্বাধীনতা ভোগ করবেই। র‌্যাবের মধ্যে যে সব অসৎ সদস্যরা যে একপর্যায়ে ভাড়াটে খুনিতে পরিণত হতে পারে, তা-ও তো জানা গেল নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনা প্রকাশিত হওয়ার পর। যে দলীয় ক্যাডারদের নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র দখলের কাজে ব্যবহার করা হয়, তারা তো ওই পর্যন্ত গিয়েই থামবে না, তারা আরও কিছু দখল করতে চাইবে- সম্পত্তি দখল, জমি দখল, টেন্ডার বাক্স দখল ও নারী দখল।

এ দখলি মনোবৃত্তি ও মাস্তানি কালচার যে পরিণামে শাসকদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে তা বোধ হয় এখনো আমাদের শাসকদের বোধোদয় হয়নি। তবে অচিরেই হবে। যারা রাষ্ট্রীয় মদদে আইন ভাঙতে শিখছে, তারা সমাজে কেবল নৈরাজ্যই তৈরি করবে, যা কোনো শাসক দলের জন্য কখনই সুখকর হতে পারে না। এরা নিজেরা নিজেরা মারামারি-খুনাখুনি করছে, আরও করবে। সম্প্রতি মাগুরায় শাসক দলের এক অঙ্গ সংগঠন- যুবলীগের দুই দল তরুণের মধ্যকার দ্বন্দ্ব সশস্ত্র সংঘর্ষে রূপ নিয়েছিল, যার পরিণতিতে এক গর্ভবতী মা ও তার পেটের সন্তানও গুলিবিদ্ধ হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক প্রতিবেদনে (৯ আগস্ট, প্রথম পৃষ্ঠায়) বলা হয়েছে, 'নিরাপত্তাহীনতার পরিস্থিতি এমনই যে, পৃথিবীর আলো দেখবার আগেই ঘাতকের বুলেটে জীবন সংশয় হয়ে পড়েছে নবজাতকেরও।' আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য সংরক্ষণ কেন্দ্র থেকে পাওয়া খবরে জানা গেছে, ২০০৯-১৪ (ডিসেম্বর) পর্যন্ত ছয় বছরে শাসক দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিহত হয়েছেন ১৭২ জন। এসব কিছুর মিলিত ফল হলো আইনের শাসনের অনুপস্থিতি। যে কারণে তৈরি হচ্ছে দুর্বলের ওপর সবলের নির্যাতনের সামাজিক ভিত্তি। গরিব শিশু নির্যাতনকে এ প্রেক্ষাপটেই দেখতে হবে।

সমাজে আরও যেসব দুর্বল জনগোষ্ঠী আছে, তারাও নানাভাবে অত্যাচারিত ও বঞ্চিত হচ্ছে। বিশেষ করে আদিবাসী ও ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। সম্প্রতি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদ সংবাদ সম্মেলন ডেকে অভিযোগ করেছে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের সম্পত্তি দখল করছেন বা দখলের চেষ্টা করছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও প্রশাসনের লোকজন। এদের মধ্যে মন্ত্রী-সংসদ সদস্যও আছেন। তারা কিছু তথ্য-প্রমাণও তুলে ধরেছেন। আমরা জানি যে, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদ আওয়ামী লীগ ও তার সরকারের প্রতি সহানুভূতিশীল। তবু কেন এ অভিযোগ? এমন অভিযোগও নতুন নয়। জমি হাতছাড়া হওয়া ও সামাজিক-অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে হিন্দুধর্মাবলম্বী নাগরিকরা যে ক্রমাগত দেশত্যাগে বাধ্য হচ্ছেন, এটাও কোনো অজানা তথ্য নয়। আওয়ামী লীগ-বিএনপি-এরশাদ সব আমলেই এ দেশত্যাগের ধারা অব্যাহত ছিল ও আছে। অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারকাত এক সমীক্ষায় দেখিয়েছেন, যারা হিন্দু সম্পত্তি দখল করছে তার ৬০ শতাংশ আওয়ামী লীগের এবং ৪০ শতাংশ বিএনপির প্রভাবশালী ব্যক্তি। আওয়ামী লীগ মনে করে হিন্দু নাগরিকরা তাদের রিজার্ভ ভোট। তবে তারা দেশত্যাগ করলেও আপত্তি নেই। কারণ সে ক্ষেত্রে তাদের বাড়ি-ঘর, জমি সহজে দখল করা যাবে। দেশে থাকলে ভোট নিশ্চিত, দেশত্যাগ করলে জমি দখল সহজতর।

এ সবই হচ্ছে আইনের শাসনের অনুপস্থিতির কারণে। ফলে সমাজের দুর্বল জনগোষ্ঠী, সংখ্যালঘু অথবা গরিব শিশু সবলের আঘাতে জর্জরিত। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরেক মহাবিপদ। মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের একের পর এক মানুষ খুন- ব্লগার হত্যা। গত ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত খুন হয়েছেন চারজন। প্রকাশ্য দিবালোকে। হয় জনবহুল রাস্তায় অথবা বাড়ির ভিতরে। অভিজিৎ, ওয়াশিকুর বাবু, অনন্ত ও সর্বশেষ নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায়। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের পুলিশ খুবই দক্ষ। তবু কেন এসব খুনের হদিস বের করতে পারছে না, তা ভাবতে অবাক লাগে। অভিজিৎকে চাপাতি দিয়ে খুন করার সময় পুলিশের গাড়ি পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। তার স্ত্রীর চিৎকারেও তারা সাড়া দেয়নি। ওয়াশিকুর বাবুকে হত্যা করে পালিয়ে যাওয়ার সময় দুই খুনিকে হাতেনাতে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন কয়েকজন সাহসী ব্যক্তি, যাদের আমরা সাধারণত তৃতীয় লিঙ্গের বলে তুচ্ছজ্ঞান করি। খুনি ধরা পড়ার পরও পুলিশ কেন রহস্য ভেদ করতে পারছে না, তা বোধগম্য নয়। সব কটি খুনের কায়দা এক, মোটিভও এক। এরা যে মৌলবাদী সন্ত্রাসী গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত তাও অজানা নয়। তবে কেন পুলিশ ব্যর্থ হচ্ছে আসামিদের গ্রেফতার করে বিচারের ব্যবস্থা করতে।

মৌলবাদী সন্ত্রাস যদি আরও বিস্তার লাভ করে, যদি পাকিস্তানের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, তাহলে তো বাংলাদেশ ভঙ্গুর (fragile) রাষ্ট্র বলেই বিশ্বে চিহ্নিত হবে। যতই মধ্য আয়ের দেশ হোক, আইনের শাসনের এই নিদারুণ করুণ অবস্থা বর্তমান থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়নও ব্যর্থ হতে বাধ্য। সব দিক দিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির হঠাৎ অবনতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের ৯ আগস্টের সংখ্যায় প্রথম পৃষ্ঠার শীর্ষ প্রতিবেদনে যথার্থই বলা হয়েছে, 'এ অবস্থায় জীবনের নিরাপত্তায় পুলিশি সহায়তা চেয়েও মিলছে না। নিরাশ সাধারণ মানুষ রীতিমতো উদ্বেগজনক সময়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।' সাধারণ মানুষ হিসেবে আমরা কি সামান্য নিরাপত্তা, একটু সুবিচার ও আইনের শাসন দাবি ও প্রত্যাশা করতে পারি না?

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়