শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৫

আইনের শাসন নেই বলেই

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
আইনের শাসন নেই বলেই

বাংলাদেশ কি অকাম্য পরিণতির দিকেই ধাবিত হচ্ছে? দেশে আইন-কানুন আছে বলে তো মনে হচ্ছে না। ক্ষমতার দাপট ও অর্থবিত্তের জোরের কাছে মানবিকতা পরাজিত। সম্পূর্ণরূপে পরাভূত। আইনের শাসন নির্বাসিত। তাহলে গণতন্ত্রের অবশিষ্ট কি থাকল?

কয়েক দিন ধরে একের পর এক শিশু নির্যাতন ও হত্যার যে বীভৎস বিবরণ মিডিয়ায় আসছে, তাতে সামান্য বিবেকবান কোনো মানুষই স্বাভাবিক ও সুস্থ থাকতে পারে না। সিলেটের শিশু রাজন হত্যার ঘটনার পরপরই শুনলাম খুলনায় শিশু রাকিবের ওপর নির্যাতনের বীভৎস ঘটনা, যার পরিণতি ছিল মৃত্যু। এখানেই শেষ নয়, বরগুনায় নির্যাতনের শিকার হয়ে মারা গেছে ১০ বছরের রবিউল, রাজবাড়ীর ১৫ বছরের বালক মিজু শেখ। একটা বিষয় লক্ষণীয় যে, এই শিশুরা গরিব ঘরের সন্তান এবং শ্রমজীবী। যে বয়সে তাদের স্কুলে যাওয়ার কথা, বাবা-মায়ের আদরে বড় হওয়ার কথা, সেই বয়সে তারা পরিশ্রম করছে বাবা-মায়ের সংসারে দুটো পয়সা জোগান দেওয়ার জন্য এবং নিজের দুবেলা অন্ন সংস্থানের জন্য। দেশে-বিদেশে শিশুশ্রমকে নিন্দা করা হয়। তা নিয়ে সেমিনার-সিম্পোজিয়ামও কম হয় না। কিন্তু শিশুশ্রম অব্যাহতভাবে আছেই। উপরন্তু এই শিশুদের প্রতি যে অমানবিক আচরণ করা হয় তারই কিন্তু চিত্র পাওয়া গেছে রাজন-রাকিব-রবিউল-মিজুর মৃত্যু সংবাদের মধ্য দিয়ে। যে সমাজ এ গরিব শ্রমজীবী শিশুর প্রতি সহানুভূতি দেখাতে পারে না, সেই সমাজকে ঘৃণাভরে ধিক্কার জানাই।

হঠাৎ করে এত অমানবিক হয়ে গেল কেন আমাদের সমাজ? এর জন্যও দায়ী ক্ষমতাসীনদের গণতন্ত্রহীনতার রাজনীতি ও লুটপাটের অর্থনীতি। বেপরোয়া লুটপাট কেবল অর্থনীতিতেই উৎপাদনবিমুখ নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে না, একই সঙ্গে কুৎসিত কালচারেরও জন্ম দিচ্ছে। একটা ধারণা জন্মেছে যে, ক্ষমতার কাছাকাছি থাকলে অথবা টাকা খরচ করতে পারলে আইনকে গ্রাহ্য না করলেও চলবে। পুলিশ-প্রশাসনও পক্ষে থাকবে। রাজনকে যারা নির্যাতন করেছিল তারা নির্যাতনের দৃশ্য ছবিতে তুলে ফেসবুকে দিয়েছিল। এর মধ্যে এক ধরনের পৈশাচিক আনন্দ আছে, যা মধ্যযুগীয় বর্বরতা অথবা উনবিংশ শতাব্দীর কলকাতার বাবু কালচারের বীভৎসতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ক্ষমতা প্রদর্শনের জন্য ফেসবুকে প্রচার করা হয়। প্রদর্শনবাদিতাও এ কালচারের অংশ। রাজন হত্যাকারীদের প্রধান আসামি ইতিমধ্যে পুলিশ ও প্রশাসনকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়ে দেশত্যাগ করে সৌদি আরবে চলে যেতে সক্ষম হয়েছে। কিছু দিন আগের আরেকটি খবর ক্ষমতাসীনদের বিকৃত মানসিকতার পরিচয় তুলে ধরেছে। দামি গাড়ি হাঁকিয়ে যাওয়া এক সংসদ সদস্যের ছেলে বখতিয়ার রাস্তায় জ্যামে পড়ে। এ রকম জ্যামে পড়লে আমাদেরও বিরক্তির উদ্রেক হয়। কিন্তু তাই বলে আমাদের মতন সাধারণ মানুষ খুন করার কথা ভাবতে পারে না। কিন্তু ক্ষমতার কাছাকাছি থাকলে আমাদের দেশে তা ভাবা যায়। সংসদ সদস্যের ছেলে লাইসেন্স করা পিস্তল দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি করে। তাতে নিহত হন রিকশাচালক আবদুল হাকিম ও জনকণ্ঠের সিএনজি অটোরিকশাচালক ইয়াকুব আলী। গণতন্ত্রহীন পরিবেশে আইনের শাসন না থাকার ফলে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা উদ্ধত যুবকের মনে এমন ড্যামকেয়ার মানসিকতা জন্ম নিয়েছে।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেন, 'যখন একটি রাষ্ট্র বা সমাজে আইনের শাসনের দুর্বলতা দেখা দেয়, তখন নানা ধরনের অমানবিক ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডও বৃদ্ধি পায়।' তিনি আরও বলেন, 'অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকসহ নানা ধরনের প্রভাব খাটিয়ে কিছু মানুষ অমানবিক ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। তাদের ধারণা, এ প্রভাব কাজে লাগিয়ে তারা আইনের ঊর্ধ্বে অবস্থান করতে পারবে এবং বিচার তাদের স্পর্শ করতে পারবে না। এ থেকেই ঘটনাগুলো বার বার ঘটেছে।' (সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৮ আগস্ট)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেছেন, 'দেশে কি আইনের শাসন আছে? মানুষ যখন দেখবে অপরাধ করে পার পাওয়া যায় না, তখন অপরাধপ্রবণতা কমবে। কিন্তু দেশে সে পরিস্থিতি নেই।'

সরকার বিরোধী দলকে দমন করার জন্য নিজস্ব সংগঠনের যুবক মাস্তানদের ব্যবহার করেছে, যাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল পিস্তল। এসব নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় ছবিসহ অনেক প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। আগের সরকারগুলোও করেছিল, বর্তমান সরকারও করছে। এটা যেন একটা রাষ্ট্রীয় কালচারে পরিণত হয়েছে। দলীয় মাস্তানরা পুলিশের সামনেই এবং পুলিশের আশ্রয়েই এ ধরনের অপরাধ করে থাকে। তাহলে কেন ক্ষমতার কাছাকাছি কিছু লোকের এ ধারণা জন্মাবে না যে, তারা আইনের ঊর্ধ্বে। ক্রসফায়ারের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যার ঘটনা বিগত বিএনপি আমলেও ছিল, এ আমলেও আছে। ক্রসফায়ারের জন্য যাদের ব্যবহার করা হয়, সেই র‌্যাব ও পুলিশ, তারা তো একপর্যায়ে আপেক্ষিক স্বাধীনতা ভোগ করবেই। র‌্যাবের মধ্যে যে সব অসৎ সদস্যরা যে একপর্যায়ে ভাড়াটে খুনিতে পরিণত হতে পারে, তা-ও তো জানা গেল নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনা প্রকাশিত হওয়ার পর। যে দলীয় ক্যাডারদের নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র দখলের কাজে ব্যবহার করা হয়, তারা তো ওই পর্যন্ত গিয়েই থামবে না, তারা আরও কিছু দখল করতে চাইবে- সম্পত্তি দখল, জমি দখল, টেন্ডার বাক্স দখল ও নারী দখল।

এ দখলি মনোবৃত্তি ও মাস্তানি কালচার যে পরিণামে শাসকদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে তা বোধ হয় এখনো আমাদের শাসকদের বোধোদয় হয়নি। তবে অচিরেই হবে। যারা রাষ্ট্রীয় মদদে আইন ভাঙতে শিখছে, তারা সমাজে কেবল নৈরাজ্যই তৈরি করবে, যা কোনো শাসক দলের জন্য কখনই সুখকর হতে পারে না। এরা নিজেরা নিজেরা মারামারি-খুনাখুনি করছে, আরও করবে। সম্প্রতি মাগুরায় শাসক দলের এক অঙ্গ সংগঠন- যুবলীগের দুই দল তরুণের মধ্যকার দ্বন্দ্ব সশস্ত্র সংঘর্ষে রূপ নিয়েছিল, যার পরিণতিতে এক গর্ভবতী মা ও তার পেটের সন্তানও গুলিবিদ্ধ হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক প্রতিবেদনে (৯ আগস্ট, প্রথম পৃষ্ঠায়) বলা হয়েছে, 'নিরাপত্তাহীনতার পরিস্থিতি এমনই যে, পৃথিবীর আলো দেখবার আগেই ঘাতকের বুলেটে জীবন সংশয় হয়ে পড়েছে নবজাতকেরও।' আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য সংরক্ষণ কেন্দ্র থেকে পাওয়া খবরে জানা গেছে, ২০০৯-১৪ (ডিসেম্বর) পর্যন্ত ছয় বছরে শাসক দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিহত হয়েছেন ১৭২ জন। এসব কিছুর মিলিত ফল হলো আইনের শাসনের অনুপস্থিতি। যে কারণে তৈরি হচ্ছে দুর্বলের ওপর সবলের নির্যাতনের সামাজিক ভিত্তি। গরিব শিশু নির্যাতনকে এ প্রেক্ষাপটেই দেখতে হবে।

সমাজে আরও যেসব দুর্বল জনগোষ্ঠী আছে, তারাও নানাভাবে অত্যাচারিত ও বঞ্চিত হচ্ছে। বিশেষ করে আদিবাসী ও ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। সম্প্রতি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদ সংবাদ সম্মেলন ডেকে অভিযোগ করেছে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের সম্পত্তি দখল করছেন বা দখলের চেষ্টা করছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও প্রশাসনের লোকজন। এদের মধ্যে মন্ত্রী-সংসদ সদস্যও আছেন। তারা কিছু তথ্য-প্রমাণও তুলে ধরেছেন। আমরা জানি যে, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদ আওয়ামী লীগ ও তার সরকারের প্রতি সহানুভূতিশীল। তবু কেন এ অভিযোগ? এমন অভিযোগও নতুন নয়। জমি হাতছাড়া হওয়া ও সামাজিক-অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে হিন্দুধর্মাবলম্বী নাগরিকরা যে ক্রমাগত দেশত্যাগে বাধ্য হচ্ছেন, এটাও কোনো অজানা তথ্য নয়। আওয়ামী লীগ-বিএনপি-এরশাদ সব আমলেই এ দেশত্যাগের ধারা অব্যাহত ছিল ও আছে। অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারকাত এক সমীক্ষায় দেখিয়েছেন, যারা হিন্দু সম্পত্তি দখল করছে তার ৬০ শতাংশ আওয়ামী লীগের এবং ৪০ শতাংশ বিএনপির প্রভাবশালী ব্যক্তি। আওয়ামী লীগ মনে করে হিন্দু নাগরিকরা তাদের রিজার্ভ ভোট। তবে তারা দেশত্যাগ করলেও আপত্তি নেই। কারণ সে ক্ষেত্রে তাদের বাড়ি-ঘর, জমি সহজে দখল করা যাবে। দেশে থাকলে ভোট নিশ্চিত, দেশত্যাগ করলে জমি দখল সহজতর।

এ সবই হচ্ছে আইনের শাসনের অনুপস্থিতির কারণে। ফলে সমাজের দুর্বল জনগোষ্ঠী, সংখ্যালঘু অথবা গরিব শিশু সবলের আঘাতে জর্জরিত। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরেক মহাবিপদ। মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের একের পর এক মানুষ খুন- ব্লগার হত্যা। গত ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত খুন হয়েছেন চারজন। প্রকাশ্য দিবালোকে। হয় জনবহুল রাস্তায় অথবা বাড়ির ভিতরে। অভিজিৎ, ওয়াশিকুর বাবু, অনন্ত ও সর্বশেষ নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায়। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের পুলিশ খুবই দক্ষ। তবু কেন এসব খুনের হদিস বের করতে পারছে না, তা ভাবতে অবাক লাগে। অভিজিৎকে চাপাতি দিয়ে খুন করার সময় পুলিশের গাড়ি পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। তার স্ত্রীর চিৎকারেও তারা সাড়া দেয়নি। ওয়াশিকুর বাবুকে হত্যা করে পালিয়ে যাওয়ার সময় দুই খুনিকে হাতেনাতে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন কয়েকজন সাহসী ব্যক্তি, যাদের আমরা সাধারণত তৃতীয় লিঙ্গের বলে তুচ্ছজ্ঞান করি। খুনি ধরা পড়ার পরও পুলিশ কেন রহস্য ভেদ করতে পারছে না, তা বোধগম্য নয়। সব কটি খুনের কায়দা এক, মোটিভও এক। এরা যে মৌলবাদী সন্ত্রাসী গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত তাও অজানা নয়। তবে কেন পুলিশ ব্যর্থ হচ্ছে আসামিদের গ্রেফতার করে বিচারের ব্যবস্থা করতে।

মৌলবাদী সন্ত্রাস যদি আরও বিস্তার লাভ করে, যদি পাকিস্তানের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, তাহলে তো বাংলাদেশ ভঙ্গুর (fragile) রাষ্ট্র বলেই বিশ্বে চিহ্নিত হবে। যতই মধ্য আয়ের দেশ হোক, আইনের শাসনের এই নিদারুণ করুণ অবস্থা বর্তমান থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়নও ব্যর্থ হতে বাধ্য। সব দিক দিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির হঠাৎ অবনতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের ৯ আগস্টের সংখ্যায় প্রথম পৃষ্ঠার শীর্ষ প্রতিবেদনে যথার্থই বলা হয়েছে, 'এ অবস্থায় জীবনের নিরাপত্তায় পুলিশি সহায়তা চেয়েও মিলছে না। নিরাশ সাধারণ মানুষ রীতিমতো উদ্বেগজনক সময়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।' সাধারণ মানুষ হিসেবে আমরা কি সামান্য নিরাপত্তা, একটু সুবিচার ও আইনের শাসন দাবি ও প্রত্যাশা করতে পারি না?

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর