শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৫

ব্লগার হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভোটের রাজনীতি!

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
ব্লগার হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভোটের রাজনীতি!

আমাদের সংবিধান বলে, রাষ্ট্র জনগণের জানমাল রক্ষার নিশ্চয়তা দেবে। আর একটা কথা সর্বত্র প্রচলিত আছে যে, আইনের হাত এত লম্বা যে, অপরাধীরা কোনো অবস্থাতেই পার পাবে না। কিন্তু ইদানীং আমাদের দেশে কী হলো? একের পর এক খুন হচ্ছে মানুষ, শিশু থেকে বৃদ্ধ কেউ রেহাই পাচ্ছে না। নারী ধর্ষণ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, গ্যাং রেইপ করে হত্যার ঘটনাও ঘটছে। অপরাধীরা থেকে যাচ্ছে আইনের লম্বা হাতেরও বাইরে। সাধারণ মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে আতঙ্ক। অপরাধীদের বিচার ও শাস্তি হচ্ছে না। যে সব অপরাধী ধরা পড়ছে তাদেরও বিচার প্রক্রিয়া ঝুলে থাকছে। তাই এমন একটা ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে যে, বিচারহীনতার সংস্কৃতিই গুম, ধর্ষণ ও হত্যার মতো অপরাধ সংঘটনে অপরাধী-দুর্বৃত্তদের বেপরোয়া করে তুলেছে।

ব্লগার নিলয়। নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় ওরফে নিলয় নীল। বাসায় ঢুকে দুর্বৃত্তরা তাকে খুন করে ৭ আগস্ট। সারা দেশ এখন তোলপাড় ব্লগার নিলয় হত্যাকাণ্ড নিয়ে। গত ক'দিনে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় পরপর কয়েকটি শিশু হত্যা এবং গ্যাং রেইপ ও নারী হত্যার সব ঘটনা যেন চাপা পড়ে গেছে নিলয় বধ ঘটনায়। আমরা জানি না, ক'দিন বাদে অন্য কোনো বর্বর ঘটনা নিলয় হত্যাকাণ্ডকেও চাপা দিয়ে দেবে কিনা। প্রার্থনা করি, তেমন যেন না হয়। দেশে ক'দিন পরপরই এমন একেকটি নৃশংস ঘটনা ঘটে, আর পত্রপত্রিকা, রেডিও-টেলিভিশনে কিছু বিবেকবান মানুষ হৈচৈ করেন। আশ্বাস মেলে, অপরাধীদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু নিষ্ঠুর বাস্তবতা হচ্ছে, একটি নৃশংস ঘটনার কোনো ধরনের সুরাহা হওয়ার আগেই ঘটে যায় আরও বড় কোনো হৃদয়বিদারক ঘটনা। সুরাহা হয় না কোনোটারই। কেন এমন হচ্ছে? জবাব খুঁজছে মানুষ; মানুষ জবাব চায়। অভিযোগটা তাৎক্ষণিক যায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে; কিন্তু চূড়ান্ত অভিযোগ অবশ্যই সরকারের বিরুদ্ধে।

নিলয় প্রসঙ্গে পাঠকরা এরই মধ্যে জেনেছেন যে, রাজধানীর খিলগাঁও এলাকায় বাসায় ঢুকে দুর্বৃত্তরা তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। নিহত নীলাদ্রি ফেসবুক ও ব্লগে নিলয় নীল নামে লেখালেখি করতেন। সক্রিয় কর্মী ছিলেন গণজাগরণ মঞ্চের। নিলয়ের স্বজন ও বন্ধুরা জানান, বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই প্রাণনাশের হুমকি পেয়ে আসছিলেন নিলয়। এমনকি গত মে মাসে দুই তরুণ তার পিছু নিয়ে বাসা পর্যন্ত যাওয়ার চেষ্টা করেছিল বলেও ফেসবুকের এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে তিনি জানান। সেই ঘটনার পর জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন করলেও পুলিশ তার আবেদনে সাড়া দেয়নি। জীবনের নিরাপত্তাবিষয়ক সাধারণ ডায়েরির আবেদনও গ্রহণ করেনি। উল্টো পুলিশ তাকে দেশ ছাড়তে বলেছিল। পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত স্বজনদের এসব আহাজারি বিশ্বাস করতেও কষ্ট হয়। কিন্তু এটাই সত্য; এটাই বাস্তবতা। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দিতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধারাবাহিক ব্যর্থতার মধ্যে জীবন-ঝুঁকি জানানোর পরও পুলিশের সহযোগিতা না পাওয়া ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ নয় কি? মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগটি খতিয়ে দেখবেন আশা করি। আমরা বুঝতে পারি, নিলয় হত্যাকাণ্ডের তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠনের কথা দেশবাসীকেও জানানো হবে এবং আশ্বস্ত করা হবে যে, অপরাধীদের খুঁজে বের করে শাস্তি দেওয়া হবে। কিন্তু এ ব্যাপারে আমাদের অভিজ্ঞতা তো খুবই খারাপ। ১২ মে সিলেটে ব্লগার অনন্ত বিজয় দাসকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। অনন্ত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় স্থানীয় এক ফটোসাংবাদিককে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে তার কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য কোনো তথ্যই উদ্ধার করা যায়নি। এর আগে ৩০ মার্চ রাজধানীর তেজগাঁও বেগুনবাড়ি এলাকায় ব্লগার ওয়াশিকুর বাবুকে প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। বাবু হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল থেকে হাতেনাতে দুই তরুণকে স্থানীয় লোকজন আটক করে। পুলিশ তাদের কয়েক দফা রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও বিস্তারিত তথ্য বের করতে পারেনি। চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি আরেকটি চাঞ্চল্যকর ব্লগার হত্যার ঘটনা ঘটে। একুশে বইমেলা থেকে ফেরার পথে ঘাতকদের চাপাতির আঘাতে নির্মমভাবে খুন হন ব্লগার ও বিজ্ঞানবিষয়ক লেখক অভিজিৎ রায়। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডের পর সারা দুনিয়ায় তোলপাড় হয়। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইও অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে আসে। কিন্তু ছয় মাস পেরিয়ে গেছে; এখনো তদন্তে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জিজ্ঞেস করলে গৎবাঁধা একই জবাব পাবেন, তদন্ত চলছে, অপরাধীদের গ্রেফতারেরও জোর চেষ্টা চলছে।

নিলয় হত্যার আগে মাত্র ক'দিনের ব্যবধানে দেশের বিভিন্ন স্থানে বর্বরোচিতভাবে কয়েকটি শিশু হত্যাকাণ্ডের নিষ্ঠুর ঘটনা ঘটেছে। এমন পৈশাচিক পন্থায় এসব শিশু হত্যা করা হয়েছে, বর্ণনা শুনেই কেঁদেছে সারা দেশের মানুষ। দেশে-বিদেশে এ নিয়ে এত হৈচৈ; কিন্তু তারপরও একের পর এক ঘটেই চলেছে পৈশাচিক শিশু হত্যা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্যাং রেইপসহ মহিলা খুনের ঘটনাও ঘটে চলেছে একের পর এক। কিন্তু এ পর্যন্ত কোনো হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারেই কূলকিনারা করতে পারেনি আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা নয়, সক্ষমতা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। একটা সময় শোনা যেত যে, অপরাধ দমনে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপযুক্ত প্রশিক্ষণ নেই, লজিস্টিক সাপোর্ট নেই। এখন মানুষ এসব দুর্বলতার অজুহাত শুনতে চায় না। আমাদের বাহিনীর সংশ্লিষ্টদের দেশে-বিদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের পেছনে রাষ্ট্রের প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়, আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র এবং উন্নতমানের যানবাহন ব্যবস্থাও যথেষ্ট। পুলিশ, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাজেট বরাদ্দ আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। অপরাধ দমনে এখন এসব বিষয় নিয়ে অভিযোগ থাকার কথা নয়। এখন খুনি অপরাধীদের পাকড়াও করা এবং আইনের আওতায় আনতে না পারার দায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপরই প্রাথমিকভাবে বর্তায়। কিন্তু চূড়ান্তভাবে এ দায়ভার রাষ্ট্রের পক্ষে সরকারের।

বর্তমান সরকারের সাফল্য এই যে, তারা রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে তাদের দলীয় স্বার্থে যতটা ব্যবহার করতে পেরেছে ও পারছে, আগের কোনো সরকার তা পারেনি। এরকম পরিস্থিতিতে পৃথিবীর যে কোনো দেশেই শৃঙ্খলা বাহিনীর শৃঙ্খলাই ভেঙে পড়া স্বাভাবিক। বাহিনীর মধ্যে নানা প্রবণতা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বিশেষকে সার্ভিস দিয়ে বেনিফিট নেওয়ার প্রবণতা জাগে। তা ঠেকানোও মুশকিল হয়ে যায়। তখন আর বাহিনীর কাছ থেকে জনগণ প্রত্যাশিত সার্ভিস পায় না। তবে গোটা বাহিনী কখনো নষ্ট হয় না। খারাপের সংখ্যাও নিশ্চয়ই কম। কিন্তু ক্ষমতার স্পর্শ ওই সংখ্যালঘুকে অপরিসীম ক্ষমতাশালী করে তোলে। পৃষ্ঠপোষকতা পায় ওপর থেকে। ফলে দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনে অন্যরাও উৎসাহ হারিয়ে ফেলে। এমন একটি পরিস্থিতিই সর্বনাশ করেছে ব্লগার নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় ওরফে নিলয় নীলের। নিলয় ১৫ মে তার ব্লগে লিখেছিলেন, 'আমাকে দুজন মানুষ অনুসরণ করেছে গত পরশু। অনন্ত বিজয় দাস হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে যোগদান শেষে আমার গন্তব্যে আসার পথে এ অনুসরণ করা হয়। প্রথমে একটা পাবলিক বাসে চড়ে একটি নির্ধারিত স্থানে এলে তারাও আমার সঙ্গে একই বাসে আসে। এরপর আমি লেগুনায় উঠে যাত্রা শুরু করলে তাদের সঙ্গের একজন আমার সঙ্গে ওঠে। লেগুনায় বসে সেই যুবক ক্রমাগত মোবাইলে টেক্সট করছিল। আমি আমার নির্ধারিত গন্তব্যস্থলের আগেই নেমে গেলে আমার সঙ্গে সেই তরুণও নেমে পড়ে।... এ ঘটনার পর থানায় জিডি করতে গেলে পুলিশ জিডি না নিয়ে উল্টো দেশ ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছিল।' আরও আতঙ্কের কথা জানিয়ে তিনি লিখেছেন, 'এক পুলিশ অফিসার ব্যক্তিগতভাবে জানিয়েছিল যে, এ ধরনের জিডি পুলিশ নিতে চায় না, কারণ ব্যক্তির নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যাপারে যে কর্মকর্তা জিডি গ্রহণ করবে তার অ্যাকাউন্টেবিলিটি থাকবে সেই ব্যক্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত রাখার জন্য। যদি সেই ব্যক্তির কোনো সমস্যা হয়, সে ক্ষেত্রে ওই পুলিশ কর্মকর্তার দায়িত্বে অবহেলার জন্য চাকরি পর্যন্ত চলে যেতে পারে।' কী সর্বনাশা কথা! জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানের জন্যই, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্যই জনগণের অর্থে এসব বাহিনী পোষা হয়। সে দায়িত্ব পালনের ঝুঁকি তো তাদের নিতেই হবে। তা না হলে কী প্রয়োজন এসব বাহিনীর?

নিলয় হত্যাকাণ্ডের আগে আরও ব্লগার খুন হয়েছেন। পরপর বেশ ক'টি শিশুর নির্দয় হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, গ্যাং রেইপ ও হত্যার ঘটনাও ঘটে চলেছে একের পর এক। গত তিন মাসে যত ঘটনা ঘটেছে, একটি ঘটনার ব্যাপারেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও রাষ্ট্রের পক্ষে সরকার মানুষের মনে নূ্যনতম আশাবাদ জাগাতে পারেনি যে, তাদের ওপর আস্থা রাখা যায়। সব হত্যা-ধর্ষণ ও ধর্ষণ-পরবর্তী খুন নিয়ে একটি লেখায় বিস্তারিত আলোচনা সম্ভব নয়। সাম্প্রতিক চাঞ্চল্যকর ব্লগার হত্যাকাণ্ড নিয়ে দেশে-বিদেশে, বিশেষ করে বিদেশে এবং দেশের ভিতর দুই-চারটি প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় যে অতিরিক্ত গুরুত্বারোপ করা হয়েছে তা এখন সর্বত্র আলোচনার বিষয়। নিলয় হত্যা তদন্তে সহযোগিতা করতে এফবিআই এসে হাজির ঢাকায়। এর আগেও অভিজিৎ হত্যা তদন্তে এফবিআই ঢাকায় এসেছিল। অভিজিৎ মার্কিন নাগরিক ছিলেন, তার স্ত্রীও সে দেশের নাগরিক। তার ব্যাপারটা আলাদা। নিলয় কিন্তু বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশের রাজনৈতিক গুম-হত্যাকাণ্ডসহ অন্য নানা বিষয়ে এফবিআই তদন্তের জন্য আসে না। প্রশ্ন জেগেছে, সরকার ব্যর্থ হয়ে কি তাদের ডেকেছে? অথবা তারা কি বিষয়টিতে অতিশয় উদ্বেগবশত আমাদের সরকারের অনুমতি নিয়ে বা তাদের জানিয়ে এসেছে? মনে হতে পারে যে, আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদবিরোধী অভিযানের অন্তর্গত বিষয় হিসেবে একে দেখছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে তো এটা একটা অ্যালার্মিং বিষয়ই বটে! সরকারকে এ ব্যাপারে যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে হবে। কাজটা একা সরকারের নয়, দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিরও এতে সমদায়িত্ব রয়েছে। মৌলবাদ-জঙ্গিবাদের উত্থান বা উত্থানপ্রবণতা সবাই মিলে সর্বশক্তি দিয়েই রোধ করতে হবে।

সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগের জবাব সরকারকে কাজের মাধ্যমে দিতে হবে। শুধু ব্লগার হত্যা নয়, সব হত্যা, গুম, ধর্ষণ, গ্যাং রেইপ এবং নারী-শিশুর প্রতি নিষ্ঠুরতার ব্যাপারে জিরো টলারেন্সের কথা মুখে বললেই হবে না, অ্যাকশনে প্রমাণ করতে হবে। প্রকৃত অপরাধীদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। সরকার দেশে মৌলবাদী-জঙ্গিবাদী জুজুর ভয় দেখিয়ে একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক মহলের যে পরামর্শ, তাদের সেই অবস্থান বদলানোর মতলবে কোনো কোনো ঘটনার সঙ্গে নিজেরা জড়িত অথবা কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ থেকে বিরত থাকছে বলে বিএনপি যে অভিযোগ করছে তাও খণ্ডন করতে হবে সরকারকে। ব্লগার হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে সরকারের রহস্যময় ভূমিকার অভিযোগ এনেছে গণজাগরণ মঞ্চ। এরও জবাব দেওয়া জরুরি।

শেষ করব এই বলে যে, ব্লগার হত্যা, শিশু হত্যা, গ্যাং রেইপ, নারী ধর্ষণ ও হত্যা সবই গর্হিত অপরাধ। কথা বলতে হবে সব হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে গদি রক্ষার কাজে দলীয় ক্যাডারের মতো যথেচ্ছ ব্যবহার না করে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে ব্যবহার করলেই তারা অধিকতর দায়িত্বশীল হবে, জবাবদিহিতার আওতায় আসবে। তাতেই রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণ।

প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পুলিশের আইজি ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার জন্য সবার প্রতি যে স্বরে আহ্বান জানাচ্ছেন, হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের স্বরটা ততটা জোরালো নয় বলে সমালোচনা হচ্ছে। কেউ কেউ এমনও বলছেন, ব্লগার নিলয় হত্যাকাণ্ডের পর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার বিষয়টি সরকারি তরফ থেকে এতটাই গুরুত্ব পেয়েছে যে, তাতে এই ধরনের হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে মানুষের কাছে ভুল বার্তা যেতে পারে। এ ব্যাপারে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার সবার। কেউ যাতে মনে না করে যে, মুসলিম সমর্থন ও ভোটের হিসাব মাথায় রেখে সরকার এমন অবস্থান নিয়েছে। হিসাব যদি এমনই হয় তো বিএনপিকে গালি দিয়ে লাভ কী?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়