শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৫

ঘটা করে ম্যাডামের জন্মদিন

পালন হলো প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতির সূক্ষ্ম চালে

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
পালন হলো প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতির সূক্ষ্ম চালে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও প্রতিষ্ঠিত করলেন তিনিই বাংলাদেশের এ যাবৎকালের সেরা প্রধানমন্ত্রী এবং রাজনীতিবিদ। ১৫ আগস্ট ঘটা করে ম্যাডামের জন্মদিন পালন করার ব্যবস্থা করে দিয়ে তিনি প্রমাণ করে দিলেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনি অপ্রতিদ্বন্দ্ব্বী এবং এই রাষ্ট্র সম্পূর্ণ তার কঠোর নিয়ন্ত্রণে। তিনি শুধু তার পার্টি ও সহযোগীদেরই নিয়ন্ত্রণ করেন না, বিএনপিসহ সব বিরোধী দলের রাজনীতিও প্রধানমন্ত্রীই নিয়ন্ত্রণ করেন এবং এর জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো এবারের ১৫ আগস্ট রাতে ঘটা করে কোনো প্রকার পূর্ব ঘোষণা বা দলের সিদ্ধান্ত ছাড়াই ব্যাপক উৎসবে ম্যাডামের জন্মদিন পালন। এটি দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ ও ইশারা ছাড়া বিএনপির পক্ষে এ ধরনের একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো প্রয়োজন ছিল না এবং সিদ্ধান্ত নিলেও তা সরকারের সরাসরি সহযোগিতা ছাড়া বাস্তবায়নের ক্ষমতা বিএনপি বর্তমান দুর্যোগপূর্ণ সময়ে রাখে না।

বিএনপি ১৫ আগস্ট, ২০১৫ ম্যাডামের জন্মদিন পালন করবে বলে ১৪ আগস্ট, ২০১৫ সংবাদমাধ্যমকে জানায় এবং দলের ও অঙ্গসংগঠনের দিনব্যাপী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে বলেও জানানো হয়। সঙ্গে সঙ্গে প্রতি উত্তরে আওয়ামী লীগ এ বছর ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে বলে ঘোষণা দেয়, যা সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু ১৫ আগস্ট শুধু ম্যাডামের গুলশান অফিস এবং বনানীর একজন মহিলা নেত্রীর বাসভবন ছাড়া বাংলাদেশে আর কোথাও জন্মদিন পালন, দোয়া বা কেক কাটার কোনো কর্মসূচিও দেখা যায়নি এবং প্রতিহতের কোনো আলামতও পরিলক্ষিত হয়নি। তবে বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে, প্রথমে বিকালে বনানীতে মহিলা দলের বাসায় কেক কাটা হয় এবং পরে রাত ৯টায় গুলশান কার্যালয়ে দল ও চারটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা ও অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকেও কেক কাটা হয়। শুধু তাই নয়, যেখানে দলীয় কর্মসূচিতে নেতাদের খুঁজে পাওয়া যায় না এবং পুলিশের ভয়ে আত্দগোপন করে থাকেন সেখানে কেক কাটা উৎসবে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণভাবে লক্ষ্য করা যায় এবং আরও চমক হলো, উপস্থিত সব নেতার নাম ঘটা করে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করার জন্য গুলশান অফিস থেকে উপস্থিত সাংবাদিকদের সরবরাহ করা হয়। তবে যেসব নেতার নামে সরকারের সঙ্গে গোপন অাঁতাতের অভিযোগ আছে এমন কাউকে জন্মদিনের কেক কাটা অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি এবং সেটি কাকতালীয় না অন্য কিছু, তা ভাবার যথেষ্ট কারণ আছে বলে অনেকে মনে করেন।

যেখানে আগে থেকেই আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছিল ১৫ আগস্ট ম্যাডামের জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে অথচ আওয়ামী লীগের নাকের ডগায় বনানী ও গুলশান অফিসে আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে এবং নেতা ও কর্মী সমাবেশ করে বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনগুলো আওয়ামী লীগ বা সরকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে জন্মদিন পালন করল অথচ আওয়ামী লীগ বা সরকার কিছুই করতে পারল না তা যে ক্ষমতাসীনদের স্বাভাবিক আচরণ নয়, তা বুঝতে কারোরই অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কয়েক দিন আগে ঝালকাঠি না কোথায় যেন ম্যাডামের জন্মদিন পালন না করার জন্য আবেদন জানিয়ে মামলা হয়েছিল কিন্তু সরকার তড়িঘড়ি করে সে মামলা খারিজ করে দেয়। তার পর থেকে ম্যাডামের জন্মদিন পালন নিয়ে সরকারের তেমন উচ্চবাচ্য দেখা যায়নি।

১৫ আগস্ট, ২০১৫ ঢাকার একটি পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় কলকাতার স্বনামখ্যাত জয়ন্ত ঘোষালের লেখা নিয়ে একটি লিড নিউজ হয়েছিল যার শিরোনাম নাম ছিল 'ভারত-বিরোধিতা থেকেই ১৫ আগস্ট মুজিব হত্যা'। এই ভয়ঙ্কর শিরোনামের লেখাটি পড়ে কারোরই বোঝার অসুবিধা হবে না মুজিব হত্যা ইতিহাসের কোন বাঁকে এসে পৌঁছেছে। সেখানে বিএনপি তথা ম্যাডামের আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন বিএনপির কোন রাজনৈতিক চক্রে ঠেলে দিচ্ছে, তা ভাবার সময় বোধ হয় এসে গেছে বলে অনেকে মনে করেন। এমনিতেই ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করে ম্যাডাম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস যা সরকারিভাবে গ্রহণ করা হয়েছে এবং তা অমান্য করার ক্ষমতা রাষ্ট্রের কোনো নাগরিকের নেই। রাষ্ট্রের আদেশ যদি কেউ মানতে না চায় তাহলে তাকে অবশ্যই আদালতে গিয়ে রাষ্ট্রের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করতে হবে এবং তারপর আদালতের আদেশ তাকে মেনেই নিতে হবে। যে অবস্থা ও পটভূমিকায় ১৫ আগস্ট হয়েছিল সে পটভূমিকার বাস্তবতা এখন আর নেই। বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় ইনু-মতিয়ারা বঙ্গবন্ধুকে যে কথা বলতে পেরেছিলেন এখন কারও সে কথা বলে রাস্তায় বের হওয়া তো দূরের কথা ঘরেও জান নিয়ে বাঁচতে পারা মুশকিল হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আমরা যা খুশি তা বলতে পারি কারণ তার কাছে আমাদের জানমালের নিরাপত্তা অর্পণ করা হয়েছে, কিন্তু প্রয়াত বঙ্গবন্ধু আমাদের সবারই সমালোচনার বাইরে চলে গেছেন।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের ক্ষমতার দ্বন্দ্ব্ব, আমরা প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লড়ব, লড়ব যতদিন পর্যন্ত জয়ী না হব। আমাদের এই সংগ্রামের কথা প্রধানমন্ত্রী নিজেও জানেন তাই তিনি অত্যন্ত দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে আমাদের রাজনীতি বিপথে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজন দূরদর্শী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিএনপি ও বিএনপি জোটের রাজনৈতিক দল ও নেতা-কর্মীদের কখনো স্বাধীনতাবিরোধী, কখনো যুদ্ধাপরাধী, কখনো মানবতাবিরোধী, কখনো মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, কখনো ইসলামী মৌলবাদী, জঙ্গি বা সন্ত্রাসী আবার পাকিস্তানপন্থি বা ভারতবিদ্বেষী এবং এ সবগুলোর সমার্থক বঙ্গবন্ধু বা জাতির পিতার বিরোধী বলে জনগণের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন। তারই সর্বশেষ নিদর্শন ঘটা করে আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে ম্যাডামের জন্মদিন পালন। আওয়ামী লীগের বাধা নেই, বাধা নেই পুলিশের। কী সুন্দর বাস্তবতা। আরও অর্থবহ সেই আনন্দ উৎসবে বিএনপি ছাড়া ২০ দলের কেউ নেই, মওদুদ-মাহবুব নেই!!! শুক্রবার অর্থাৎ ১৪ আগস্ট, ২০১৫-এর দিবাগত রাতেও যেখানে প্রতি বছরের মতো এবারও কেক কাটতে সরকারের বাধা ছিল না সেখানে কার ইশারায় পর দিন রাতে গুলশান অফিসে ম্যাডামের জন্মদিন পালনে বিএনপি, ঢাকা মহানগর বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল সবাই একসঙ্গে আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়ল সে খবর হয়তো অনেকেই রাখে না। ম্যাডামের একান্ত সচিব শিমুল বিশ্বাস কার নির্দেশে ম্যাডামের নাম বলে দলের ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের গুলশান অফিসে ডেকে নিয়ে এসে এই ন্যক্কারজনক আনন্দ উল্লাসের আয়োজন করেছিল তা একটু তলিয়ে দেখলেই থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। যেখানে ম্যাডামের দুর্দিনে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা গুলশান অফিসের আশপাশে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মীকে দাঁড়াতেও দেয়নি সেখানে জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে বলে স্বয়ং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের প্রকাশ্য হুমকির পরও কোন সমঝোতায় বিএনপির অফিসের সামনে এত বড় কর্মী জমায়েত সম্ভব হলো অথচ আওয়ামী লীগ কিছুই বলল না।

এবারের ঘটা করে আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে জন্মদিন পালন করে বিএনপির কী রাজনৈতিক ফায়দা হয়েছে এবং আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে জন্মদিন পালন করতে দিয়ে দেশে-বিদেশে আওয়ামী লীগ তথা সরকার কী মেসেজ দিতে পেরেছে তা আগামী রাজনীতিতে অর্থবহ হয়ে উঠবে। তবে নিশ্চয়ই সরকার বিদেশিদের অত্যন্ত যুক্তিসংগতভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হবে যে জাতির পিতার মৃত্যুর দিনে যে নেত্রী আনন্দ উল্লাস করে দলেবলে জন্মদিন পালন করে সেই নেত্রী বা দলের সঙ্গে কোনো জাতীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনা করার সুযোগ নেই। যারা জাতির পিতাকে মানে না তাদের সঙ্গে জাতীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনার সুযোগই বা কতটুকু বা যৌক্তিকতাই কী, সেটিও বিদেশিদের অনুধাবনের জন্য সরকার অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে যে তুলে ধরবে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।

তা ছাড়া জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ২০ দলের অনুপস্থিতির কী ব্যাখ্যা এবং তার কী প্রভাব তা অবশ্যই দৃশ্যমান হওয়ার অপেক্ষা মাত্র। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে মওদুদ-মাহবুবদের অনুপস্থিতির ব্যাখ্যার জন্য অবশ্যই জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করবে। বিএনপি আওয়ামী লীগের বিপক্ষের রাজনৈতিক দল এবং পরস্পর স্বার্থবিরোধী। বিএনপি কখনই আওয়ামী লীগের ধ্যান-ধারণা বা রাজনীতি বহন করতে পারে না। কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনো বিরোধ থাকতে পারে না এবং এ নিয়ে যারা বিরোধ করবে তাদের অস্তিত্ব নিয়েও কোনো আপস করা যায় না। বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা নিয়ে বিএনপির কোনো বিরোধ থাকতে পারে না কারণ বিএনপির জন্মের আগেই জাতির পিতার বিষয়টি মীমাংসিত, তা ছাড়া জাতির পিতার জন্য বিএনপির কোনো প্রার্থীও নেই। তবে স্বাধীনতা ঘোষকের একটি ন্যায়সঙ্গত দাবি বিএনপির আছে যেটি নিয়ে দরকষাকষি করতে পারে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। বিরোধ থাকলে থাকতে পারে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বা সংবিধানের চার মূলনীতির ব্যাপারে। বিএনপি ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতি ও সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে বিশ্বাস করে না। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য এখানেই, কিন্তু বিএনপির বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতার সুযোগে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণতা, দক্ষতা ও নিপুণ কৌশলে বিএনপিকে জঙ্গি, সন্ত্রাসী, ইসলামী মৌলবাদী, পাকিস্তানপন্থি ও ভারতবিদ্বেষী এবং লুটেরা, দুর্নীতিবাজ বানিয়ে দিয়েছে। দেশ আজকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ও বিপক্ষে ভাগ হয়ে গেছে। অপ্রিয় সত্যি হলেও, বিপক্ষের ভাগটি বড় কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বাস্তবতা হলো বড় পক্ষটি আবার ম্যাডামকে মেনে নিতে চায় না। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম দ্রুত বঙ্গবন্ধুর থেকে দূরে চলে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের বাইরের নতুন প্রজন্মটি অতিমাত্রায় ইসলামী চিন্তা-চেতনার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে এবং তাদের শিক্ষা, পেশাগত দ্বন্দ্ব্ব ও পারস্পরিক প্রতিযোগিতার কারণে ক্রমে ভারতবিদ্বেষীও হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের সংস্কৃতির নিজস্ব বিকাশের কারণে ঢাকা অতিদ্রুত বাংলা কৃষ্টি-কালচারের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও চরম সত্য যে, এই ভারতবিরোধী নতুন প্রজন্ম বিএনপির দিকে না ঝুঁকে বিকল্প নেতৃত্ব খুঁজছে।

বিএনপির মধ্যেও দ্রুত ম্যাডামের সমর্থন হ্রাস পাচ্ছে। ছোট ছোট পাতি নেতাদেরও আজকাল ঘরোয়া কথাবার্তায় ম্যাডামের ব্যাপারে বিরূপ মন্তব্য করতে দেখা যায়। এখন আর সবাই একবাক্যে ম্যাডামের সিদ্ধান্ত স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে নিতে চায় না। একই অবস্থা বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতার। এমনকি ২০ দলের নেতারাও ঘরোয়া আলাপ-আলোচনায় প্রচণ্ডভাবে ম্যাডামের সমালোচনা করেন এবং তারেক রহমানকে তারা মেনেও নেন না। তা ছাড়া তারেক রহমানের সাঙ্গোপাঙ্গদের বিভিন্ন আচরণ এবং দূরে থাকার কারণে তারেক রহমানের প্রতিও নতুন প্রজন্মের ঝোঁক কমে যাচ্ছে। সবাই ম্যাডামের সামনে জি ম্যাডাম জি ম্যাডাম করে কিন্তু বাইরে এসেই বিরূপ মন্তব্য করে। ম্যাডামকে সত্য জানানোর জন্য ম্যাডামকে এখন আর একান্তে পাওয়া যায় না। তা ছাড়া সব সময় ম্যাডামকে একটি চক্র পাহারা দিয়ে রাখে এবং তাদের নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া কারোর পক্ষে ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব নয়। ম্যাডাম সম্পূর্ণভাবে চক্রটির নিয়ন্ত্রণে এবং এ চক্রটিকে সহায়তা করে তারেকবিরোধী ম্যাডামের কতিপয় আত্দীয়স্বজন ও ম্যাডামের সাবেক ব্যক্তিগত কিছু স্টাফ। এই চক্রটি ম্যাডামকে তিলে তিলে ধ্বংস করে দিচ্ছে। একদিন জাতি হয়তো একটি চরম দুঃসংবাদ এ চক্রটির কাছ থেকেই শুনবে ! তাই সব কিছু মিলে মনে হয় এবারের আনন্দ উল্লাসের জন্মদিন পালন বাংলাদেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব রাখতে যাচ্ছে, যার খেসারত দিতে হবে বিএনপিকে এবং সুবিধা ভোগ করবে সরকার ও তার প্রধান। কারণ, অবস্থাদৃষ্টে ও বাস্তবতার নিরিখে মনে হচ্ছে এবারের আনন্দ উৎসবের মধ্যে ম্যাডামের জন্মদিন পালনের সিদ্ধান্তটা প্রধানমন্ত্রী নিজেই যেন বাস্তবায়ন করিয়ে দিয়েছেন। তাই শুরুতেই বলছিলাম বাংলাদেশের রাজনীতি এখনো শুধু প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে এবং এভাবে চালাতে পারলে আগামীতেও প্রধানমন্ত্রীর ভয়ের কিছু নেই। এবং দুষ্টচক্র থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে বিএনপির কপালে আরও দুর্গতি আছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে