শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৫

ঘটা করে ম্যাডামের জন্মদিন

পালন হলো প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতির সূক্ষ্ম চালে

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
পালন হলো প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতির সূক্ষ্ম চালে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও প্রতিষ্ঠিত করলেন তিনিই বাংলাদেশের এ যাবৎকালের সেরা প্রধানমন্ত্রী এবং রাজনীতিবিদ। ১৫ আগস্ট ঘটা করে ম্যাডামের জন্মদিন পালন করার ব্যবস্থা করে দিয়ে তিনি প্রমাণ করে দিলেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনি অপ্রতিদ্বন্দ্ব্বী এবং এই রাষ্ট্র সম্পূর্ণ তার কঠোর নিয়ন্ত্রণে। তিনি শুধু তার পার্টি ও সহযোগীদেরই নিয়ন্ত্রণ করেন না, বিএনপিসহ সব বিরোধী দলের রাজনীতিও প্রধানমন্ত্রীই নিয়ন্ত্রণ করেন এবং এর জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো এবারের ১৫ আগস্ট রাতে ঘটা করে কোনো প্রকার পূর্ব ঘোষণা বা দলের সিদ্ধান্ত ছাড়াই ব্যাপক উৎসবে ম্যাডামের জন্মদিন পালন। এটি দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ ও ইশারা ছাড়া বিএনপির পক্ষে এ ধরনের একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো প্রয়োজন ছিল না এবং সিদ্ধান্ত নিলেও তা সরকারের সরাসরি সহযোগিতা ছাড়া বাস্তবায়নের ক্ষমতা বিএনপি বর্তমান দুর্যোগপূর্ণ সময়ে রাখে না।

বিএনপি ১৫ আগস্ট, ২০১৫ ম্যাডামের জন্মদিন পালন করবে বলে ১৪ আগস্ট, ২০১৫ সংবাদমাধ্যমকে জানায় এবং দলের ও অঙ্গসংগঠনের দিনব্যাপী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে বলেও জানানো হয়। সঙ্গে সঙ্গে প্রতি উত্তরে আওয়ামী লীগ এ বছর ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে বলে ঘোষণা দেয়, যা সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু ১৫ আগস্ট শুধু ম্যাডামের গুলশান অফিস এবং বনানীর একজন মহিলা নেত্রীর বাসভবন ছাড়া বাংলাদেশে আর কোথাও জন্মদিন পালন, দোয়া বা কেক কাটার কোনো কর্মসূচিও দেখা যায়নি এবং প্রতিহতের কোনো আলামতও পরিলক্ষিত হয়নি। তবে বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে, প্রথমে বিকালে বনানীতে মহিলা দলের বাসায় কেক কাটা হয় এবং পরে রাত ৯টায় গুলশান কার্যালয়ে দল ও চারটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা ও অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকেও কেক কাটা হয়। শুধু তাই নয়, যেখানে দলীয় কর্মসূচিতে নেতাদের খুঁজে পাওয়া যায় না এবং পুলিশের ভয়ে আত্দগোপন করে থাকেন সেখানে কেক কাটা উৎসবে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণভাবে লক্ষ্য করা যায় এবং আরও চমক হলো, উপস্থিত সব নেতার নাম ঘটা করে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করার জন্য গুলশান অফিস থেকে উপস্থিত সাংবাদিকদের সরবরাহ করা হয়। তবে যেসব নেতার নামে সরকারের সঙ্গে গোপন অাঁতাতের অভিযোগ আছে এমন কাউকে জন্মদিনের কেক কাটা অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি এবং সেটি কাকতালীয় না অন্য কিছু, তা ভাবার যথেষ্ট কারণ আছে বলে অনেকে মনে করেন।

যেখানে আগে থেকেই আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছিল ১৫ আগস্ট ম্যাডামের জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে অথচ আওয়ামী লীগের নাকের ডগায় বনানী ও গুলশান অফিসে আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে এবং নেতা ও কর্মী সমাবেশ করে বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনগুলো আওয়ামী লীগ বা সরকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে জন্মদিন পালন করল অথচ আওয়ামী লীগ বা সরকার কিছুই করতে পারল না তা যে ক্ষমতাসীনদের স্বাভাবিক আচরণ নয়, তা বুঝতে কারোরই অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কয়েক দিন আগে ঝালকাঠি না কোথায় যেন ম্যাডামের জন্মদিন পালন না করার জন্য আবেদন জানিয়ে মামলা হয়েছিল কিন্তু সরকার তড়িঘড়ি করে সে মামলা খারিজ করে দেয়। তার পর থেকে ম্যাডামের জন্মদিন পালন নিয়ে সরকারের তেমন উচ্চবাচ্য দেখা যায়নি।

১৫ আগস্ট, ২০১৫ ঢাকার একটি পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় কলকাতার স্বনামখ্যাত জয়ন্ত ঘোষালের লেখা নিয়ে একটি লিড নিউজ হয়েছিল যার শিরোনাম নাম ছিল 'ভারত-বিরোধিতা থেকেই ১৫ আগস্ট মুজিব হত্যা'। এই ভয়ঙ্কর শিরোনামের লেখাটি পড়ে কারোরই বোঝার অসুবিধা হবে না মুজিব হত্যা ইতিহাসের কোন বাঁকে এসে পৌঁছেছে। সেখানে বিএনপি তথা ম্যাডামের আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন বিএনপির কোন রাজনৈতিক চক্রে ঠেলে দিচ্ছে, তা ভাবার সময় বোধ হয় এসে গেছে বলে অনেকে মনে করেন। এমনিতেই ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করে ম্যাডাম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস যা সরকারিভাবে গ্রহণ করা হয়েছে এবং তা অমান্য করার ক্ষমতা রাষ্ট্রের কোনো নাগরিকের নেই। রাষ্ট্রের আদেশ যদি কেউ মানতে না চায় তাহলে তাকে অবশ্যই আদালতে গিয়ে রাষ্ট্রের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করতে হবে এবং তারপর আদালতের আদেশ তাকে মেনেই নিতে হবে। যে অবস্থা ও পটভূমিকায় ১৫ আগস্ট হয়েছিল সে পটভূমিকার বাস্তবতা এখন আর নেই। বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় ইনু-মতিয়ারা বঙ্গবন্ধুকে যে কথা বলতে পেরেছিলেন এখন কারও সে কথা বলে রাস্তায় বের হওয়া তো দূরের কথা ঘরেও জান নিয়ে বাঁচতে পারা মুশকিল হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আমরা যা খুশি তা বলতে পারি কারণ তার কাছে আমাদের জানমালের নিরাপত্তা অর্পণ করা হয়েছে, কিন্তু প্রয়াত বঙ্গবন্ধু আমাদের সবারই সমালোচনার বাইরে চলে গেছেন।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের ক্ষমতার দ্বন্দ্ব্ব, আমরা প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লড়ব, লড়ব যতদিন পর্যন্ত জয়ী না হব। আমাদের এই সংগ্রামের কথা প্রধানমন্ত্রী নিজেও জানেন তাই তিনি অত্যন্ত দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে আমাদের রাজনীতি বিপথে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজন দূরদর্শী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিএনপি ও বিএনপি জোটের রাজনৈতিক দল ও নেতা-কর্মীদের কখনো স্বাধীনতাবিরোধী, কখনো যুদ্ধাপরাধী, কখনো মানবতাবিরোধী, কখনো মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, কখনো ইসলামী মৌলবাদী, জঙ্গি বা সন্ত্রাসী আবার পাকিস্তানপন্থি বা ভারতবিদ্বেষী এবং এ সবগুলোর সমার্থক বঙ্গবন্ধু বা জাতির পিতার বিরোধী বলে জনগণের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন। তারই সর্বশেষ নিদর্শন ঘটা করে আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে ম্যাডামের জন্মদিন পালন। আওয়ামী লীগের বাধা নেই, বাধা নেই পুলিশের। কী সুন্দর বাস্তবতা। আরও অর্থবহ সেই আনন্দ উৎসবে বিএনপি ছাড়া ২০ দলের কেউ নেই, মওদুদ-মাহবুব নেই!!! শুক্রবার অর্থাৎ ১৪ আগস্ট, ২০১৫-এর দিবাগত রাতেও যেখানে প্রতি বছরের মতো এবারও কেক কাটতে সরকারের বাধা ছিল না সেখানে কার ইশারায় পর দিন রাতে গুলশান অফিসে ম্যাডামের জন্মদিন পালনে বিএনপি, ঢাকা মহানগর বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল সবাই একসঙ্গে আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়ল সে খবর হয়তো অনেকেই রাখে না। ম্যাডামের একান্ত সচিব শিমুল বিশ্বাস কার নির্দেশে ম্যাডামের নাম বলে দলের ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের গুলশান অফিসে ডেকে নিয়ে এসে এই ন্যক্কারজনক আনন্দ উল্লাসের আয়োজন করেছিল তা একটু তলিয়ে দেখলেই থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। যেখানে ম্যাডামের দুর্দিনে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা গুলশান অফিসের আশপাশে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মীকে দাঁড়াতেও দেয়নি সেখানে জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে বলে স্বয়ং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের প্রকাশ্য হুমকির পরও কোন সমঝোতায় বিএনপির অফিসের সামনে এত বড় কর্মী জমায়েত সম্ভব হলো অথচ আওয়ামী লীগ কিছুই বলল না।

এবারের ঘটা করে আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে জন্মদিন পালন করে বিএনপির কী রাজনৈতিক ফায়দা হয়েছে এবং আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে জন্মদিন পালন করতে দিয়ে দেশে-বিদেশে আওয়ামী লীগ তথা সরকার কী মেসেজ দিতে পেরেছে তা আগামী রাজনীতিতে অর্থবহ হয়ে উঠবে। তবে নিশ্চয়ই সরকার বিদেশিদের অত্যন্ত যুক্তিসংগতভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হবে যে জাতির পিতার মৃত্যুর দিনে যে নেত্রী আনন্দ উল্লাস করে দলেবলে জন্মদিন পালন করে সেই নেত্রী বা দলের সঙ্গে কোনো জাতীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনা করার সুযোগ নেই। যারা জাতির পিতাকে মানে না তাদের সঙ্গে জাতীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনার সুযোগই বা কতটুকু বা যৌক্তিকতাই কী, সেটিও বিদেশিদের অনুধাবনের জন্য সরকার অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে যে তুলে ধরবে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।

তা ছাড়া জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ২০ দলের অনুপস্থিতির কী ব্যাখ্যা এবং তার কী প্রভাব তা অবশ্যই দৃশ্যমান হওয়ার অপেক্ষা মাত্র। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে মওদুদ-মাহবুবদের অনুপস্থিতির ব্যাখ্যার জন্য অবশ্যই জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করবে। বিএনপি আওয়ামী লীগের বিপক্ষের রাজনৈতিক দল এবং পরস্পর স্বার্থবিরোধী। বিএনপি কখনই আওয়ামী লীগের ধ্যান-ধারণা বা রাজনীতি বহন করতে পারে না। কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনো বিরোধ থাকতে পারে না এবং এ নিয়ে যারা বিরোধ করবে তাদের অস্তিত্ব নিয়েও কোনো আপস করা যায় না। বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা নিয়ে বিএনপির কোনো বিরোধ থাকতে পারে না কারণ বিএনপির জন্মের আগেই জাতির পিতার বিষয়টি মীমাংসিত, তা ছাড়া জাতির পিতার জন্য বিএনপির কোনো প্রার্থীও নেই। তবে স্বাধীনতা ঘোষকের একটি ন্যায়সঙ্গত দাবি বিএনপির আছে যেটি নিয়ে দরকষাকষি করতে পারে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। বিরোধ থাকলে থাকতে পারে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বা সংবিধানের চার মূলনীতির ব্যাপারে। বিএনপি ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতি ও সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে বিশ্বাস করে না। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য এখানেই, কিন্তু বিএনপির বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতার সুযোগে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণতা, দক্ষতা ও নিপুণ কৌশলে বিএনপিকে জঙ্গি, সন্ত্রাসী, ইসলামী মৌলবাদী, পাকিস্তানপন্থি ও ভারতবিদ্বেষী এবং লুটেরা, দুর্নীতিবাজ বানিয়ে দিয়েছে। দেশ আজকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ও বিপক্ষে ভাগ হয়ে গেছে। অপ্রিয় সত্যি হলেও, বিপক্ষের ভাগটি বড় কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বাস্তবতা হলো বড় পক্ষটি আবার ম্যাডামকে মেনে নিতে চায় না। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম দ্রুত বঙ্গবন্ধুর থেকে দূরে চলে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের বাইরের নতুন প্রজন্মটি অতিমাত্রায় ইসলামী চিন্তা-চেতনার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে এবং তাদের শিক্ষা, পেশাগত দ্বন্দ্ব্ব ও পারস্পরিক প্রতিযোগিতার কারণে ক্রমে ভারতবিদ্বেষীও হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের সংস্কৃতির নিজস্ব বিকাশের কারণে ঢাকা অতিদ্রুত বাংলা কৃষ্টি-কালচারের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও চরম সত্য যে, এই ভারতবিরোধী নতুন প্রজন্ম বিএনপির দিকে না ঝুঁকে বিকল্প নেতৃত্ব খুঁজছে।

বিএনপির মধ্যেও দ্রুত ম্যাডামের সমর্থন হ্রাস পাচ্ছে। ছোট ছোট পাতি নেতাদেরও আজকাল ঘরোয়া কথাবার্তায় ম্যাডামের ব্যাপারে বিরূপ মন্তব্য করতে দেখা যায়। এখন আর সবাই একবাক্যে ম্যাডামের সিদ্ধান্ত স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে নিতে চায় না। একই অবস্থা বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতার। এমনকি ২০ দলের নেতারাও ঘরোয়া আলাপ-আলোচনায় প্রচণ্ডভাবে ম্যাডামের সমালোচনা করেন এবং তারেক রহমানকে তারা মেনেও নেন না। তা ছাড়া তারেক রহমানের সাঙ্গোপাঙ্গদের বিভিন্ন আচরণ এবং দূরে থাকার কারণে তারেক রহমানের প্রতিও নতুন প্রজন্মের ঝোঁক কমে যাচ্ছে। সবাই ম্যাডামের সামনে জি ম্যাডাম জি ম্যাডাম করে কিন্তু বাইরে এসেই বিরূপ মন্তব্য করে। ম্যাডামকে সত্য জানানোর জন্য ম্যাডামকে এখন আর একান্তে পাওয়া যায় না। তা ছাড়া সব সময় ম্যাডামকে একটি চক্র পাহারা দিয়ে রাখে এবং তাদের নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া কারোর পক্ষে ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব নয়। ম্যাডাম সম্পূর্ণভাবে চক্রটির নিয়ন্ত্রণে এবং এ চক্রটিকে সহায়তা করে তারেকবিরোধী ম্যাডামের কতিপয় আত্দীয়স্বজন ও ম্যাডামের সাবেক ব্যক্তিগত কিছু স্টাফ। এই চক্রটি ম্যাডামকে তিলে তিলে ধ্বংস করে দিচ্ছে। একদিন জাতি হয়তো একটি চরম দুঃসংবাদ এ চক্রটির কাছ থেকেই শুনবে ! তাই সব কিছু মিলে মনে হয় এবারের আনন্দ উল্লাসের জন্মদিন পালন বাংলাদেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব রাখতে যাচ্ছে, যার খেসারত দিতে হবে বিএনপিকে এবং সুবিধা ভোগ করবে সরকার ও তার প্রধান। কারণ, অবস্থাদৃষ্টে ও বাস্তবতার নিরিখে মনে হচ্ছে এবারের আনন্দ উৎসবের মধ্যে ম্যাডামের জন্মদিন পালনের সিদ্ধান্তটা প্রধানমন্ত্রী নিজেই যেন বাস্তবায়ন করিয়ে দিয়েছেন। তাই শুরুতেই বলছিলাম বাংলাদেশের রাজনীতি এখনো শুধু প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে এবং এভাবে চালাতে পারলে আগামীতেও প্রধানমন্ত্রীর ভয়ের কিছু নেই। এবং দুষ্টচক্র থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে বিএনপির কপালে আরও দুর্গতি আছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়