শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৫

ঘটা করে ম্যাডামের জন্মদিন

পালন হলো প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতির সূক্ষ্ম চালে

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
পালন হলো প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতির সূক্ষ্ম চালে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও প্রতিষ্ঠিত করলেন তিনিই বাংলাদেশের এ যাবৎকালের সেরা প্রধানমন্ত্রী এবং রাজনীতিবিদ। ১৫ আগস্ট ঘটা করে ম্যাডামের জন্মদিন পালন করার ব্যবস্থা করে দিয়ে তিনি প্রমাণ করে দিলেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনি অপ্রতিদ্বন্দ্ব্বী এবং এই রাষ্ট্র সম্পূর্ণ তার কঠোর নিয়ন্ত্রণে। তিনি শুধু তার পার্টি ও সহযোগীদেরই নিয়ন্ত্রণ করেন না, বিএনপিসহ সব বিরোধী দলের রাজনীতিও প্রধানমন্ত্রীই নিয়ন্ত্রণ করেন এবং এর জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো এবারের ১৫ আগস্ট রাতে ঘটা করে কোনো প্রকার পূর্ব ঘোষণা বা দলের সিদ্ধান্ত ছাড়াই ব্যাপক উৎসবে ম্যাডামের জন্মদিন পালন। এটি দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ ও ইশারা ছাড়া বিএনপির পক্ষে এ ধরনের একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো প্রয়োজন ছিল না এবং সিদ্ধান্ত নিলেও তা সরকারের সরাসরি সহযোগিতা ছাড়া বাস্তবায়নের ক্ষমতা বিএনপি বর্তমান দুর্যোগপূর্ণ সময়ে রাখে না।

বিএনপি ১৫ আগস্ট, ২০১৫ ম্যাডামের জন্মদিন পালন করবে বলে ১৪ আগস্ট, ২০১৫ সংবাদমাধ্যমকে জানায় এবং দলের ও অঙ্গসংগঠনের দিনব্যাপী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে বলেও জানানো হয়। সঙ্গে সঙ্গে প্রতি উত্তরে আওয়ামী লীগ এ বছর ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে বলে ঘোষণা দেয়, যা সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু ১৫ আগস্ট শুধু ম্যাডামের গুলশান অফিস এবং বনানীর একজন মহিলা নেত্রীর বাসভবন ছাড়া বাংলাদেশে আর কোথাও জন্মদিন পালন, দোয়া বা কেক কাটার কোনো কর্মসূচিও দেখা যায়নি এবং প্রতিহতের কোনো আলামতও পরিলক্ষিত হয়নি। তবে বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে, প্রথমে বিকালে বনানীতে মহিলা দলের বাসায় কেক কাটা হয় এবং পরে রাত ৯টায় গুলশান কার্যালয়ে দল ও চারটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা ও অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকেও কেক কাটা হয়। শুধু তাই নয়, যেখানে দলীয় কর্মসূচিতে নেতাদের খুঁজে পাওয়া যায় না এবং পুলিশের ভয়ে আত্দগোপন করে থাকেন সেখানে কেক কাটা উৎসবে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণভাবে লক্ষ্য করা যায় এবং আরও চমক হলো, উপস্থিত সব নেতার নাম ঘটা করে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করার জন্য গুলশান অফিস থেকে উপস্থিত সাংবাদিকদের সরবরাহ করা হয়। তবে যেসব নেতার নামে সরকারের সঙ্গে গোপন অাঁতাতের অভিযোগ আছে এমন কাউকে জন্মদিনের কেক কাটা অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি এবং সেটি কাকতালীয় না অন্য কিছু, তা ভাবার যথেষ্ট কারণ আছে বলে অনেকে মনে করেন।

যেখানে আগে থেকেই আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছিল ১৫ আগস্ট ম্যাডামের জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে অথচ আওয়ামী লীগের নাকের ডগায় বনানী ও গুলশান অফিসে আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে এবং নেতা ও কর্মী সমাবেশ করে বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনগুলো আওয়ামী লীগ বা সরকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে জন্মদিন পালন করল অথচ আওয়ামী লীগ বা সরকার কিছুই করতে পারল না তা যে ক্ষমতাসীনদের স্বাভাবিক আচরণ নয়, তা বুঝতে কারোরই অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কয়েক দিন আগে ঝালকাঠি না কোথায় যেন ম্যাডামের জন্মদিন পালন না করার জন্য আবেদন জানিয়ে মামলা হয়েছিল কিন্তু সরকার তড়িঘড়ি করে সে মামলা খারিজ করে দেয়। তার পর থেকে ম্যাডামের জন্মদিন পালন নিয়ে সরকারের তেমন উচ্চবাচ্য দেখা যায়নি।

১৫ আগস্ট, ২০১৫ ঢাকার একটি পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় কলকাতার স্বনামখ্যাত জয়ন্ত ঘোষালের লেখা নিয়ে একটি লিড নিউজ হয়েছিল যার শিরোনাম নাম ছিল 'ভারত-বিরোধিতা থেকেই ১৫ আগস্ট মুজিব হত্যা'। এই ভয়ঙ্কর শিরোনামের লেখাটি পড়ে কারোরই বোঝার অসুবিধা হবে না মুজিব হত্যা ইতিহাসের কোন বাঁকে এসে পৌঁছেছে। সেখানে বিএনপি তথা ম্যাডামের আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন বিএনপির কোন রাজনৈতিক চক্রে ঠেলে দিচ্ছে, তা ভাবার সময় বোধ হয় এসে গেছে বলে অনেকে মনে করেন। এমনিতেই ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করে ম্যাডাম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস যা সরকারিভাবে গ্রহণ করা হয়েছে এবং তা অমান্য করার ক্ষমতা রাষ্ট্রের কোনো নাগরিকের নেই। রাষ্ট্রের আদেশ যদি কেউ মানতে না চায় তাহলে তাকে অবশ্যই আদালতে গিয়ে রাষ্ট্রের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করতে হবে এবং তারপর আদালতের আদেশ তাকে মেনেই নিতে হবে। যে অবস্থা ও পটভূমিকায় ১৫ আগস্ট হয়েছিল সে পটভূমিকার বাস্তবতা এখন আর নেই। বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় ইনু-মতিয়ারা বঙ্গবন্ধুকে যে কথা বলতে পেরেছিলেন এখন কারও সে কথা বলে রাস্তায় বের হওয়া তো দূরের কথা ঘরেও জান নিয়ে বাঁচতে পারা মুশকিল হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আমরা যা খুশি তা বলতে পারি কারণ তার কাছে আমাদের জানমালের নিরাপত্তা অর্পণ করা হয়েছে, কিন্তু প্রয়াত বঙ্গবন্ধু আমাদের সবারই সমালোচনার বাইরে চলে গেছেন।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের ক্ষমতার দ্বন্দ্ব্ব, আমরা প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লড়ব, লড়ব যতদিন পর্যন্ত জয়ী না হব। আমাদের এই সংগ্রামের কথা প্রধানমন্ত্রী নিজেও জানেন তাই তিনি অত্যন্ত দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে আমাদের রাজনীতি বিপথে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজন দূরদর্শী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিএনপি ও বিএনপি জোটের রাজনৈতিক দল ও নেতা-কর্মীদের কখনো স্বাধীনতাবিরোধী, কখনো যুদ্ধাপরাধী, কখনো মানবতাবিরোধী, কখনো মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, কখনো ইসলামী মৌলবাদী, জঙ্গি বা সন্ত্রাসী আবার পাকিস্তানপন্থি বা ভারতবিদ্বেষী এবং এ সবগুলোর সমার্থক বঙ্গবন্ধু বা জাতির পিতার বিরোধী বলে জনগণের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন। তারই সর্বশেষ নিদর্শন ঘটা করে আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে ম্যাডামের জন্মদিন পালন। আওয়ামী লীগের বাধা নেই, বাধা নেই পুলিশের। কী সুন্দর বাস্তবতা। আরও অর্থবহ সেই আনন্দ উৎসবে বিএনপি ছাড়া ২০ দলের কেউ নেই, মওদুদ-মাহবুব নেই!!! শুক্রবার অর্থাৎ ১৪ আগস্ট, ২০১৫-এর দিবাগত রাতেও যেখানে প্রতি বছরের মতো এবারও কেক কাটতে সরকারের বাধা ছিল না সেখানে কার ইশারায় পর দিন রাতে গুলশান অফিসে ম্যাডামের জন্মদিন পালনে বিএনপি, ঢাকা মহানগর বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল সবাই একসঙ্গে আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়ল সে খবর হয়তো অনেকেই রাখে না। ম্যাডামের একান্ত সচিব শিমুল বিশ্বাস কার নির্দেশে ম্যাডামের নাম বলে দলের ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের গুলশান অফিসে ডেকে নিয়ে এসে এই ন্যক্কারজনক আনন্দ উল্লাসের আয়োজন করেছিল তা একটু তলিয়ে দেখলেই থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। যেখানে ম্যাডামের দুর্দিনে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা গুলশান অফিসের আশপাশে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মীকে দাঁড়াতেও দেয়নি সেখানে জন্মদিন পালন প্রতিহত করবে বলে স্বয়ং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের প্রকাশ্য হুমকির পরও কোন সমঝোতায় বিএনপির অফিসের সামনে এত বড় কর্মী জমায়েত সম্ভব হলো অথচ আওয়ামী লীগ কিছুই বলল না।

এবারের ঘটা করে আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে জন্মদিন পালন করে বিএনপির কী রাজনৈতিক ফায়দা হয়েছে এবং আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে জন্মদিন পালন করতে দিয়ে দেশে-বিদেশে আওয়ামী লীগ তথা সরকার কী মেসেজ দিতে পেরেছে তা আগামী রাজনীতিতে অর্থবহ হয়ে উঠবে। তবে নিশ্চয়ই সরকার বিদেশিদের অত্যন্ত যুক্তিসংগতভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হবে যে জাতির পিতার মৃত্যুর দিনে যে নেত্রী আনন্দ উল্লাস করে দলেবলে জন্মদিন পালন করে সেই নেত্রী বা দলের সঙ্গে কোনো জাতীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনা করার সুযোগ নেই। যারা জাতির পিতাকে মানে না তাদের সঙ্গে জাতীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনার সুযোগই বা কতটুকু বা যৌক্তিকতাই কী, সেটিও বিদেশিদের অনুধাবনের জন্য সরকার অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে যে তুলে ধরবে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।

তা ছাড়া জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ২০ দলের অনুপস্থিতির কী ব্যাখ্যা এবং তার কী প্রভাব তা অবশ্যই দৃশ্যমান হওয়ার অপেক্ষা মাত্র। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে মওদুদ-মাহবুবদের অনুপস্থিতির ব্যাখ্যার জন্য অবশ্যই জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করবে। বিএনপি আওয়ামী লীগের বিপক্ষের রাজনৈতিক দল এবং পরস্পর স্বার্থবিরোধী। বিএনপি কখনই আওয়ামী লীগের ধ্যান-ধারণা বা রাজনীতি বহন করতে পারে না। কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনো বিরোধ থাকতে পারে না এবং এ নিয়ে যারা বিরোধ করবে তাদের অস্তিত্ব নিয়েও কোনো আপস করা যায় না। বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা নিয়ে বিএনপির কোনো বিরোধ থাকতে পারে না কারণ বিএনপির জন্মের আগেই জাতির পিতার বিষয়টি মীমাংসিত, তা ছাড়া জাতির পিতার জন্য বিএনপির কোনো প্রার্থীও নেই। তবে স্বাধীনতা ঘোষকের একটি ন্যায়সঙ্গত দাবি বিএনপির আছে যেটি নিয়ে দরকষাকষি করতে পারে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। বিরোধ থাকলে থাকতে পারে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বা সংবিধানের চার মূলনীতির ব্যাপারে। বিএনপি ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতি ও সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে বিশ্বাস করে না। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য এখানেই, কিন্তু বিএনপির বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতার সুযোগে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণতা, দক্ষতা ও নিপুণ কৌশলে বিএনপিকে জঙ্গি, সন্ত্রাসী, ইসলামী মৌলবাদী, পাকিস্তানপন্থি ও ভারতবিদ্বেষী এবং লুটেরা, দুর্নীতিবাজ বানিয়ে দিয়েছে। দেশ আজকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ও বিপক্ষে ভাগ হয়ে গেছে। অপ্রিয় সত্যি হলেও, বিপক্ষের ভাগটি বড় কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বাস্তবতা হলো বড় পক্ষটি আবার ম্যাডামকে মেনে নিতে চায় না। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম দ্রুত বঙ্গবন্ধুর থেকে দূরে চলে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের বাইরের নতুন প্রজন্মটি অতিমাত্রায় ইসলামী চিন্তা-চেতনার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে এবং তাদের শিক্ষা, পেশাগত দ্বন্দ্ব্ব ও পারস্পরিক প্রতিযোগিতার কারণে ক্রমে ভারতবিদ্বেষীও হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের সংস্কৃতির নিজস্ব বিকাশের কারণে ঢাকা অতিদ্রুত বাংলা কৃষ্টি-কালচারের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও চরম সত্য যে, এই ভারতবিরোধী নতুন প্রজন্ম বিএনপির দিকে না ঝুঁকে বিকল্প নেতৃত্ব খুঁজছে।

বিএনপির মধ্যেও দ্রুত ম্যাডামের সমর্থন হ্রাস পাচ্ছে। ছোট ছোট পাতি নেতাদেরও আজকাল ঘরোয়া কথাবার্তায় ম্যাডামের ব্যাপারে বিরূপ মন্তব্য করতে দেখা যায়। এখন আর সবাই একবাক্যে ম্যাডামের সিদ্ধান্ত স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে নিতে চায় না। একই অবস্থা বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতার। এমনকি ২০ দলের নেতারাও ঘরোয়া আলাপ-আলোচনায় প্রচণ্ডভাবে ম্যাডামের সমালোচনা করেন এবং তারেক রহমানকে তারা মেনেও নেন না। তা ছাড়া তারেক রহমানের সাঙ্গোপাঙ্গদের বিভিন্ন আচরণ এবং দূরে থাকার কারণে তারেক রহমানের প্রতিও নতুন প্রজন্মের ঝোঁক কমে যাচ্ছে। সবাই ম্যাডামের সামনে জি ম্যাডাম জি ম্যাডাম করে কিন্তু বাইরে এসেই বিরূপ মন্তব্য করে। ম্যাডামকে সত্য জানানোর জন্য ম্যাডামকে এখন আর একান্তে পাওয়া যায় না। তা ছাড়া সব সময় ম্যাডামকে একটি চক্র পাহারা দিয়ে রাখে এবং তাদের নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া কারোর পক্ষে ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব নয়। ম্যাডাম সম্পূর্ণভাবে চক্রটির নিয়ন্ত্রণে এবং এ চক্রটিকে সহায়তা করে তারেকবিরোধী ম্যাডামের কতিপয় আত্দীয়স্বজন ও ম্যাডামের সাবেক ব্যক্তিগত কিছু স্টাফ। এই চক্রটি ম্যাডামকে তিলে তিলে ধ্বংস করে দিচ্ছে। একদিন জাতি হয়তো একটি চরম দুঃসংবাদ এ চক্রটির কাছ থেকেই শুনবে ! তাই সব কিছু মিলে মনে হয় এবারের আনন্দ উল্লাসের জন্মদিন পালন বাংলাদেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব রাখতে যাচ্ছে, যার খেসারত দিতে হবে বিএনপিকে এবং সুবিধা ভোগ করবে সরকার ও তার প্রধান। কারণ, অবস্থাদৃষ্টে ও বাস্তবতার নিরিখে মনে হচ্ছে এবারের আনন্দ উৎসবের মধ্যে ম্যাডামের জন্মদিন পালনের সিদ্ধান্তটা প্রধানমন্ত্রী নিজেই যেন বাস্তবায়ন করিয়ে দিয়েছেন। তাই শুরুতেই বলছিলাম বাংলাদেশের রাজনীতি এখনো শুধু প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে এবং এভাবে চালাতে পারলে আগামীতেও প্রধানমন্ত্রীর ভয়ের কিছু নেই। এবং দুষ্টচক্র থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে বিএনপির কপালে আরও দুর্গতি আছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর