শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৫

জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের জাতীয় বন্ধ্যত্ব!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের জাতীয় বন্ধ্যত্ব!

বহু আগে হিন্দি সিনেমার একটি গান আমার বড্ড পছন্দ ছিল। গানটির প্রথম কয়েকটি শব্দ ছিল তানাহা তানাহা এ কই বাত নেহি। সুন্দরী নায়িকা উর্মিলা কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে নাচতে গিয়ে মধ্য প্রদেশে ঝড় তুলে লক্ষ কোটি পুরুষকে মোহিত করেছিল নৃত্যকলার অপূর্ব জাদু এবং সংগীতের নবতর সুর লহরির মাধ্যমে। এই গানের বেশ কয়েক বছর পর তানাহা বা একাকিত্বের মর্মকথা নিয়ে সুদীর্ঘ এক ওয়াজ শোনার সুযোগ হয় একটি বিদেশি টেলিভিশনের মধ্য রাতের তুমুল জনপ্রিয় ইসলামী অনুষ্ঠানের কল্যাণে। কানাডা প্রবাসী ইসলামী চিন্তাবিদ ড. তাহের উল কাদরী সে রাতে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী একাকিত্বের কল্যাণময় বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তৃতা করেছিলেন। কেউ যদি আল্লাহ এবং রসুল (সা.) কে নিবিড়ভাবে পেতে চায় কিংবা আত্দার পরিশুদ্ধি অর্জন করতে চায় তবে তাকে অবশ্যই দিন ও রাতের একটি নির্দিষ্ট সময়ে নিজেকে একাকিত্বের মধ্যে আবদ্ধ করে ফেলতে হবে।

ড. কাদেরীর বক্তব্য শোনার পর আমি বহুদিন বহুবার বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেছি নিজেকে একাকিত্বের মাঝে বিলীন করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু একবারও পারিনি। আত্দীয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধবীদের সানি্নধ্য এবং জনারণ্যের কোলাহল আমাকে আজীবন বেঁচে থাকার প্রেরণা জুগিয়েছে। মানুষের মাঝে এবং বিশ্বজাহানের অন্যান্য প্রাণীর মাঝে সশব্দে বসবাস করেই আমি আল্লাহ রসুল (সা.)-কে খুঁজেছি। কর্মবহুল বিশ্ব সংসারে দিনের আলোতে ঘাম ঝরিয়ে কাজ করতে গিয়ে নিজেকে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছি। অন্যদিকে দিনান্তের পরিশ্রম শেষে ক্লান্ত দেহে বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে যাওয়ার আগে নিজেকে নতুন করে মূল্যায়নের চেষ্টা করেছি। আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা এবং সুন্দর ভবিষ্যতের একবুক আশা নিয়ে আমি নিজের অজান্তে কখন যে ঘুমের ঘোরে বেহুঁশ হয়ে পড়তাম তা টেরই পেতাম না। সকালে যখন জেগে উঠতাম তখন ফিরে পেতাম সারা দিন কাজ করার জন্য সুন্দর ঝরঝরে একটি শরীর- সঙ্গে প্রফুল্লময় সতেজ মন। বিছানায় ঘুমঘুম চোখে হালকা গড়াগড়ি করতে করতে স্পষ্টভাবে স্মরণ করতে পারতাম ঘুমের ঘোরে দেখা ইতিবাচক বর্ণিল স্বপ্নগুলো।

অতীতের সেই সুদিন এখন আর নেই। ইদানীং একাকিত্ব আমাকে প্রবলভাবে পেয়ে বসেছে। জনারণ্যের আকর্ষণ এখন উল্টো ভীতিতে পরিণত হয়েছে। লোকজনকে দেখলে আমার মন খারাপ হয়ে যায়। কিছু মানুষের জন্য মায়া হয়- আবার কিছু মানুষের জন্য হৃদয়ে ক্রোধ এবং ঘৃণার উদ্রেক হয়। এর বাইরে একশ্রেণির মানুষ রয়েছে তাদের দেখলে ভয় হয়- প্রবল সে ভয়। বনের হিংস্র পশু কিংবা বিষধর সরীসৃপ দেখলেও আমার অতো ভয় হয় না। মানুষের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আমার কণ্ঠরোধ হয়ে আসে। প্রাণ খুলে দু'কথা বলা কিংবা দু'দণ্ড রঙ্গরসের কথা বলে নির্ভেজাল একটি আড্ডার পরিবেশ তৈরির জন্য আপনজনকে এক জায়গায় দাওয়াত করার সাহস আমি হারিয়ে ফেলেছি। রাস্তায় কোনো দাড়ি-টুপিধারী অচেনা মুরবি্বর সঙ্গে সালাম বিনিময় করতেও আমার ভয় হয়। রাজ পোশাকে আবৃত লোকজন দেখলে আতঙ্কিত হয়ে উঠি- ফলে রাস্তায় চলাফেরার সময় নিজের অজান্তে মাথাটি নিচু করে চলি- দৃষ্টি থাকে মাটির দিকে। আমার কণ্ঠ তো অনেক আগেই স্তব্ধ করে রেখেছি। নীরবে নিঃশব্দে চলতে গিয়ে আমি প্রায়ই নিজের শ্বাস-প্রশ্বাস উঠানামার শব্দ শুনতে পাই এবং আরও শুনতে পাই কলিজার ধুকধুকানী, কানের ফুসফুসানী এবং পেটের গুড়গুড়ানির শব্দ। মাঝে-মধ্যে বিষাক্ত মহানগরীর সিসাযুক্ত গরম দমকা হাওয়া, দৈত্যরূপী ট্রাকগুলোর গগনবিদারী ভেঁপুর শব্দ এবং বিকট শব্দে ফেটে যাওয়া বিদ্যুতের ট্রান্সফরমারগুলো আমার একাকিত্বকে আরও ভয়ঙ্কর করে তোলে।

একাকিত্ব আমার খাবারের রুচিকে কেড়ে নিয়েছে। কেড়ে নিয়েছে যাপিত জীবনের বর্ণালী সুখ নিন্দ্রা এবং সুন্দর সুন্দর স্বপ্নগুলো। প্রাত্যহিক জীবনের নানা উপাখ্যান আমার ঘুমকে কেড়ে নিয়েছে। ঘাটে পথে প্রান্তরে নিত্যনৈমিত্তিক নির্মম গণধর্ষণ, শিশু নির্যাতন এবং অসহায় দরিদ্রজনের ওপর পেশিবহুল হাতওয়ালা ক্ষমতাবানদের পৈশাচিক নির্যাতনের দৃশ্য আমার মানসপটকে কলঙ্কিত করতে করতে আমার চোখ দুটোকে মরু প্রান্তর বানিয়ে ফেলেছে। খুলনার ছোট্ট একটি শিশুর পায়ুপথে বাস-ট্রাকের চাকা পাম্প করার কম্প্রেসারের নল ঢুকিয়ে মেরে ফেলার দৃশ্য শিশুটির অন্তিম আহাজারি, চিৎকার কান্নাকাটি এবং বেঁচে থাকার আকুতির শব্দমালা আমার একাকিত্ব এবং ঘুমের রাজ্য ক্ষতবিক্ষত করছে। এরই মধ্যে পত্রিকায় দেখলাম বাংলাদেশের অনেক সমকামী যুবক ঢাকা শহরে একটি সমিতি করেছে। তারা পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর সমকামীদের মতো অবাধ সুযোগ-সুবিধা এবং নিজেদের অধিকার ও মর্যাদার জন্য আন্দোলনে নামার পরিকল্পনা করছে। এসব ঘটনার কারণে আমি মানসিকভাবে দিনকে দিন দুর্বল থেকে দুর্বলতর হয়ে পড়ছি। প্রায়ই আমি ভয়ঙ্কর সব দুঃস্বপ্নের কবলে পড়ি। দুঃস্বপ্নের ভয়ে একাকী ঘুমাতে সাহস পাই না। ঘুম থেকে জাগার পর সব দুঃস্বপ্ন মনে করতে পারি না। যা মনে করতে পারি তা আবার সবার কাছে বলতে পারি না।

অন্যদিকে নিদ্রাহীনতার ক্লান্তি কর্মদিবসে আমাকে অবসাদগ্রস্ত করে রাখে- আমি কাজ করতে পারি না। মানুষজনের সঙ্গে চলতে পারি না, একাকী চলি এবং নীরবে নিভৃতে স্বার্থপরের মতো চিন্তা করি। রাস্তাঘাটে চলতে গিয়ে লক্ষ্য করি- সবাই এক ধরনের বিষণ্নতা এবং মনোবেদনায় ভুগছে। কেউ কারও কথা শুনছে না- স্বার্থপরের মতো কেবল নিজেকে নিয়ে ভাবছে। শিল্প-সাহিত্য, বিজ্ঞান, যুক্তিতর্ক, মানবতাবোধ, গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, ধর্ম সব কিছুই যেন একদিকে ছুটছে। প্রকৃতির হাজারও রং, রূপ, রস, গন্ধ এবং স্বাদ যেন বিলীন হতে চলছে। ক্ষমতাবানদের দাপট ও হুকুম নির্ধারিত মতো পথ ও শব্দমালার বাইরে যাওয়া যাবে না। ইদানীং আমার মনে পড়ছে- আবুল ফজল, জ্ঞানতাপস আবদুর রাজ্জাক, ড. আহমদ শরীফ এবং আহমদ ছফার কথা। বরীন্দ্রনাথ, নজরুল ও শুকান্তর কথাও বড্ড মনে পড়ে। তারা কী করে নিজেদের চিন্তা-চেতনা ও মন-মানসিকতাকে বন্ধ্যত্বের কবল থেকে রক্ষা করেছিলেন।

আমি প্রায় ভুলতে বসেছি- আমার শিক্ষা-দীক্ষা-মানবতা এবং সভ্যতা-ভব্যতার রুচিবোধ আমি জানতাম- কেবল অশিক্ষা ও কুশিক্ষাই ক্ষমতাধরকে অহঙ্কারী করে তুলে। অজ্ঞতা তাকে বেপরোয়া বানিয়ে ফেলে। ফলে তার জবান-অঙ্গভঙ্গি এবং চিন্তা-চেতনা ও কর্মের কোনো মাত্রাজ্ঞান থাকে না। নিজের দৈন্য ঢাকার জন্য সে কাউকে শব্দ করতে দেয় না। অহঙ্কারী ক্ষমতাধরদের প্রধান সহযোগী হয় নীতি ও নৈতিকতা বিবর্জিত বিদ্বান ব্যক্তিরা। এরাই ক্ষমতাধরকে সকাল-সন্ধ্যার প্রশস্তিতে দেবতা বানিয়ে ফেলে। ক্ষমতাধর অহঙ্কারীদের জাতশত্রু তিন শ্রেণির মানুষ- সৎ সাহসী, নীতিবান পণ্ডিত এবং জ্ঞানী সাধু-সন্ন্যাসী এবং সচেতন জনগোষ্ঠী। এ জন্য সর্বকালের অহঙ্কারী ক্ষমতাবানরা প্রথম দুই শ্রেণির মানুষকে হয় দেশ ছাড়া করেছে, নয়তো কারারুদ্ধ কিংবা হত্যা করেছে অথবা তাদের পদলেহনে বাধ্য করেছে। অন্যদিকে তৃতীয় গোষ্ঠী অর্থাৎ সচেতন জনগণের চেতনার সব দরজা বন্ধ করে দিয়েছে।

ক্ষমতাবানদের ঔদ্ধত্য অহঙ্কার এবং যথেচ্ছাচারে আক্রান্ত জনগোষ্ঠী স্বাভাবিক নিয়মে স্বার্থপর হয়ে পড়ে। স্বার্থপরতার কারণে সামাজিক বন্ধন ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ সাহস-শক্তি হারিয়ে দিনকে দিন কাপুরুষে রূপান্তরিত হয়ে যায়। মানুষের চিন্তা-চেতনা, জ্ঞান-বুদ্ধি এবং বিবেক অসাড় হয়ে পড়ে। এভাবে পুরো জাতির চিন্তার জগতে প্রবল বন্ধ্যত্ব দেখা দেয়। জাতির মন-মস্তিষ্কে এই মড়ক লাগতে দুই/তিন বছর সময়ই যথেষ্ট কিন্তু আরোগ্য লাভের জন্য কম করে হলেও তিন/চার দশক সময় লেগে যায়। আমার অতীতের সেই শিক্ষার কথা আজ আমি প্রায় ভুলতে বসেছি- আমার স্মরণে এখন আর কোনো ভালো জিনিস আসে না।

আমি বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো চিন্তা করতে পারি না। অতীত সম্পর্কে আমাকে সব কিছু নতুন করে শিখতে হচ্ছে- ক্ষেত্রবিশেষ এ শিক্ষা গ্রহণের কষ্ট ধর্ষিতার মনোবেদনার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়- কাজেই সব কষ্ট থেকে বাঁচার জন্য একাকিত্বই আমার ইদানীংকালের প্রধান অবলম্বন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে কেউ যদি একাকিত্বকে উপভোগ করতে চায় তবে তার জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেককে বন্ধ্য বানিয়ে ফেলতে হবে। আর আমি হয়তো সে পথেই এগুচ্ছি যাতে অনাগত দিনে জাতীয় জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেক বন্ধ্যাদের সভাপতি হতে পারি!

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর