শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৫

জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের জাতীয় বন্ধ্যত্ব!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের জাতীয় বন্ধ্যত্ব!

বহু আগে হিন্দি সিনেমার একটি গান আমার বড্ড পছন্দ ছিল। গানটির প্রথম কয়েকটি শব্দ ছিল তানাহা তানাহা এ কই বাত নেহি। সুন্দরী নায়িকা উর্মিলা কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে নাচতে গিয়ে মধ্য প্রদেশে ঝড় তুলে লক্ষ কোটি পুরুষকে মোহিত করেছিল নৃত্যকলার অপূর্ব জাদু এবং সংগীতের নবতর সুর লহরির মাধ্যমে। এই গানের বেশ কয়েক বছর পর তানাহা বা একাকিত্বের মর্মকথা নিয়ে সুদীর্ঘ এক ওয়াজ শোনার সুযোগ হয় একটি বিদেশি টেলিভিশনের মধ্য রাতের তুমুল জনপ্রিয় ইসলামী অনুষ্ঠানের কল্যাণে। কানাডা প্রবাসী ইসলামী চিন্তাবিদ ড. তাহের উল কাদরী সে রাতে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী একাকিত্বের কল্যাণময় বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তৃতা করেছিলেন। কেউ যদি আল্লাহ এবং রসুল (সা.) কে নিবিড়ভাবে পেতে চায় কিংবা আত্দার পরিশুদ্ধি অর্জন করতে চায় তবে তাকে অবশ্যই দিন ও রাতের একটি নির্দিষ্ট সময়ে নিজেকে একাকিত্বের মধ্যে আবদ্ধ করে ফেলতে হবে।

ড. কাদেরীর বক্তব্য শোনার পর আমি বহুদিন বহুবার বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেছি নিজেকে একাকিত্বের মাঝে বিলীন করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু একবারও পারিনি। আত্দীয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধবীদের সানি্নধ্য এবং জনারণ্যের কোলাহল আমাকে আজীবন বেঁচে থাকার প্রেরণা জুগিয়েছে। মানুষের মাঝে এবং বিশ্বজাহানের অন্যান্য প্রাণীর মাঝে সশব্দে বসবাস করেই আমি আল্লাহ রসুল (সা.)-কে খুঁজেছি। কর্মবহুল বিশ্ব সংসারে দিনের আলোতে ঘাম ঝরিয়ে কাজ করতে গিয়ে নিজেকে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছি। অন্যদিকে দিনান্তের পরিশ্রম শেষে ক্লান্ত দেহে বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে যাওয়ার আগে নিজেকে নতুন করে মূল্যায়নের চেষ্টা করেছি। আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা এবং সুন্দর ভবিষ্যতের একবুক আশা নিয়ে আমি নিজের অজান্তে কখন যে ঘুমের ঘোরে বেহুঁশ হয়ে পড়তাম তা টেরই পেতাম না। সকালে যখন জেগে উঠতাম তখন ফিরে পেতাম সারা দিন কাজ করার জন্য সুন্দর ঝরঝরে একটি শরীর- সঙ্গে প্রফুল্লময় সতেজ মন। বিছানায় ঘুমঘুম চোখে হালকা গড়াগড়ি করতে করতে স্পষ্টভাবে স্মরণ করতে পারতাম ঘুমের ঘোরে দেখা ইতিবাচক বর্ণিল স্বপ্নগুলো।

অতীতের সেই সুদিন এখন আর নেই। ইদানীং একাকিত্ব আমাকে প্রবলভাবে পেয়ে বসেছে। জনারণ্যের আকর্ষণ এখন উল্টো ভীতিতে পরিণত হয়েছে। লোকজনকে দেখলে আমার মন খারাপ হয়ে যায়। কিছু মানুষের জন্য মায়া হয়- আবার কিছু মানুষের জন্য হৃদয়ে ক্রোধ এবং ঘৃণার উদ্রেক হয়। এর বাইরে একশ্রেণির মানুষ রয়েছে তাদের দেখলে ভয় হয়- প্রবল সে ভয়। বনের হিংস্র পশু কিংবা বিষধর সরীসৃপ দেখলেও আমার অতো ভয় হয় না। মানুষের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আমার কণ্ঠরোধ হয়ে আসে। প্রাণ খুলে দু'কথা বলা কিংবা দু'দণ্ড রঙ্গরসের কথা বলে নির্ভেজাল একটি আড্ডার পরিবেশ তৈরির জন্য আপনজনকে এক জায়গায় দাওয়াত করার সাহস আমি হারিয়ে ফেলেছি। রাস্তায় কোনো দাড়ি-টুপিধারী অচেনা মুরবি্বর সঙ্গে সালাম বিনিময় করতেও আমার ভয় হয়। রাজ পোশাকে আবৃত লোকজন দেখলে আতঙ্কিত হয়ে উঠি- ফলে রাস্তায় চলাফেরার সময় নিজের অজান্তে মাথাটি নিচু করে চলি- দৃষ্টি থাকে মাটির দিকে। আমার কণ্ঠ তো অনেক আগেই স্তব্ধ করে রেখেছি। নীরবে নিঃশব্দে চলতে গিয়ে আমি প্রায়ই নিজের শ্বাস-প্রশ্বাস উঠানামার শব্দ শুনতে পাই এবং আরও শুনতে পাই কলিজার ধুকধুকানী, কানের ফুসফুসানী এবং পেটের গুড়গুড়ানির শব্দ। মাঝে-মধ্যে বিষাক্ত মহানগরীর সিসাযুক্ত গরম দমকা হাওয়া, দৈত্যরূপী ট্রাকগুলোর গগনবিদারী ভেঁপুর শব্দ এবং বিকট শব্দে ফেটে যাওয়া বিদ্যুতের ট্রান্সফরমারগুলো আমার একাকিত্বকে আরও ভয়ঙ্কর করে তোলে।

একাকিত্ব আমার খাবারের রুচিকে কেড়ে নিয়েছে। কেড়ে নিয়েছে যাপিত জীবনের বর্ণালী সুখ নিন্দ্রা এবং সুন্দর সুন্দর স্বপ্নগুলো। প্রাত্যহিক জীবনের নানা উপাখ্যান আমার ঘুমকে কেড়ে নিয়েছে। ঘাটে পথে প্রান্তরে নিত্যনৈমিত্তিক নির্মম গণধর্ষণ, শিশু নির্যাতন এবং অসহায় দরিদ্রজনের ওপর পেশিবহুল হাতওয়ালা ক্ষমতাবানদের পৈশাচিক নির্যাতনের দৃশ্য আমার মানসপটকে কলঙ্কিত করতে করতে আমার চোখ দুটোকে মরু প্রান্তর বানিয়ে ফেলেছে। খুলনার ছোট্ট একটি শিশুর পায়ুপথে বাস-ট্রাকের চাকা পাম্প করার কম্প্রেসারের নল ঢুকিয়ে মেরে ফেলার দৃশ্য শিশুটির অন্তিম আহাজারি, চিৎকার কান্নাকাটি এবং বেঁচে থাকার আকুতির শব্দমালা আমার একাকিত্ব এবং ঘুমের রাজ্য ক্ষতবিক্ষত করছে। এরই মধ্যে পত্রিকায় দেখলাম বাংলাদেশের অনেক সমকামী যুবক ঢাকা শহরে একটি সমিতি করেছে। তারা পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর সমকামীদের মতো অবাধ সুযোগ-সুবিধা এবং নিজেদের অধিকার ও মর্যাদার জন্য আন্দোলনে নামার পরিকল্পনা করছে। এসব ঘটনার কারণে আমি মানসিকভাবে দিনকে দিন দুর্বল থেকে দুর্বলতর হয়ে পড়ছি। প্রায়ই আমি ভয়ঙ্কর সব দুঃস্বপ্নের কবলে পড়ি। দুঃস্বপ্নের ভয়ে একাকী ঘুমাতে সাহস পাই না। ঘুম থেকে জাগার পর সব দুঃস্বপ্ন মনে করতে পারি না। যা মনে করতে পারি তা আবার সবার কাছে বলতে পারি না।

অন্যদিকে নিদ্রাহীনতার ক্লান্তি কর্মদিবসে আমাকে অবসাদগ্রস্ত করে রাখে- আমি কাজ করতে পারি না। মানুষজনের সঙ্গে চলতে পারি না, একাকী চলি এবং নীরবে নিভৃতে স্বার্থপরের মতো চিন্তা করি। রাস্তাঘাটে চলতে গিয়ে লক্ষ্য করি- সবাই এক ধরনের বিষণ্নতা এবং মনোবেদনায় ভুগছে। কেউ কারও কথা শুনছে না- স্বার্থপরের মতো কেবল নিজেকে নিয়ে ভাবছে। শিল্প-সাহিত্য, বিজ্ঞান, যুক্তিতর্ক, মানবতাবোধ, গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, ধর্ম সব কিছুই যেন একদিকে ছুটছে। প্রকৃতির হাজারও রং, রূপ, রস, গন্ধ এবং স্বাদ যেন বিলীন হতে চলছে। ক্ষমতাবানদের দাপট ও হুকুম নির্ধারিত মতো পথ ও শব্দমালার বাইরে যাওয়া যাবে না। ইদানীং আমার মনে পড়ছে- আবুল ফজল, জ্ঞানতাপস আবদুর রাজ্জাক, ড. আহমদ শরীফ এবং আহমদ ছফার কথা। বরীন্দ্রনাথ, নজরুল ও শুকান্তর কথাও বড্ড মনে পড়ে। তারা কী করে নিজেদের চিন্তা-চেতনা ও মন-মানসিকতাকে বন্ধ্যত্বের কবল থেকে রক্ষা করেছিলেন।

আমি প্রায় ভুলতে বসেছি- আমার শিক্ষা-দীক্ষা-মানবতা এবং সভ্যতা-ভব্যতার রুচিবোধ আমি জানতাম- কেবল অশিক্ষা ও কুশিক্ষাই ক্ষমতাধরকে অহঙ্কারী করে তুলে। অজ্ঞতা তাকে বেপরোয়া বানিয়ে ফেলে। ফলে তার জবান-অঙ্গভঙ্গি এবং চিন্তা-চেতনা ও কর্মের কোনো মাত্রাজ্ঞান থাকে না। নিজের দৈন্য ঢাকার জন্য সে কাউকে শব্দ করতে দেয় না। অহঙ্কারী ক্ষমতাধরদের প্রধান সহযোগী হয় নীতি ও নৈতিকতা বিবর্জিত বিদ্বান ব্যক্তিরা। এরাই ক্ষমতাধরকে সকাল-সন্ধ্যার প্রশস্তিতে দেবতা বানিয়ে ফেলে। ক্ষমতাধর অহঙ্কারীদের জাতশত্রু তিন শ্রেণির মানুষ- সৎ সাহসী, নীতিবান পণ্ডিত এবং জ্ঞানী সাধু-সন্ন্যাসী এবং সচেতন জনগোষ্ঠী। এ জন্য সর্বকালের অহঙ্কারী ক্ষমতাবানরা প্রথম দুই শ্রেণির মানুষকে হয় দেশ ছাড়া করেছে, নয়তো কারারুদ্ধ কিংবা হত্যা করেছে অথবা তাদের পদলেহনে বাধ্য করেছে। অন্যদিকে তৃতীয় গোষ্ঠী অর্থাৎ সচেতন জনগণের চেতনার সব দরজা বন্ধ করে দিয়েছে।

ক্ষমতাবানদের ঔদ্ধত্য অহঙ্কার এবং যথেচ্ছাচারে আক্রান্ত জনগোষ্ঠী স্বাভাবিক নিয়মে স্বার্থপর হয়ে পড়ে। স্বার্থপরতার কারণে সামাজিক বন্ধন ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ সাহস-শক্তি হারিয়ে দিনকে দিন কাপুরুষে রূপান্তরিত হয়ে যায়। মানুষের চিন্তা-চেতনা, জ্ঞান-বুদ্ধি এবং বিবেক অসাড় হয়ে পড়ে। এভাবে পুরো জাতির চিন্তার জগতে প্রবল বন্ধ্যত্ব দেখা দেয়। জাতির মন-মস্তিষ্কে এই মড়ক লাগতে দুই/তিন বছর সময়ই যথেষ্ট কিন্তু আরোগ্য লাভের জন্য কম করে হলেও তিন/চার দশক সময় লেগে যায়। আমার অতীতের সেই শিক্ষার কথা আজ আমি প্রায় ভুলতে বসেছি- আমার স্মরণে এখন আর কোনো ভালো জিনিস আসে না।

আমি বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো চিন্তা করতে পারি না। অতীত সম্পর্কে আমাকে সব কিছু নতুন করে শিখতে হচ্ছে- ক্ষেত্রবিশেষ এ শিক্ষা গ্রহণের কষ্ট ধর্ষিতার মনোবেদনার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়- কাজেই সব কষ্ট থেকে বাঁচার জন্য একাকিত্বই আমার ইদানীংকালের প্রধান অবলম্বন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে কেউ যদি একাকিত্বকে উপভোগ করতে চায় তবে তার জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেককে বন্ধ্য বানিয়ে ফেলতে হবে। আর আমি হয়তো সে পথেই এগুচ্ছি যাতে অনাগত দিনে জাতীয় জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেক বন্ধ্যাদের সভাপতি হতে পারি!

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে