শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৫

জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের জাতীয় বন্ধ্যত্ব!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের জাতীয় বন্ধ্যত্ব!

বহু আগে হিন্দি সিনেমার একটি গান আমার বড্ড পছন্দ ছিল। গানটির প্রথম কয়েকটি শব্দ ছিল তানাহা তানাহা এ কই বাত নেহি। সুন্দরী নায়িকা উর্মিলা কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে নাচতে গিয়ে মধ্য প্রদেশে ঝড় তুলে লক্ষ কোটি পুরুষকে মোহিত করেছিল নৃত্যকলার অপূর্ব জাদু এবং সংগীতের নবতর সুর লহরির মাধ্যমে। এই গানের বেশ কয়েক বছর পর তানাহা বা একাকিত্বের মর্মকথা নিয়ে সুদীর্ঘ এক ওয়াজ শোনার সুযোগ হয় একটি বিদেশি টেলিভিশনের মধ্য রাতের তুমুল জনপ্রিয় ইসলামী অনুষ্ঠানের কল্যাণে। কানাডা প্রবাসী ইসলামী চিন্তাবিদ ড. তাহের উল কাদরী সে রাতে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী একাকিত্বের কল্যাণময় বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তৃতা করেছিলেন। কেউ যদি আল্লাহ এবং রসুল (সা.) কে নিবিড়ভাবে পেতে চায় কিংবা আত্দার পরিশুদ্ধি অর্জন করতে চায় তবে তাকে অবশ্যই দিন ও রাতের একটি নির্দিষ্ট সময়ে নিজেকে একাকিত্বের মধ্যে আবদ্ধ করে ফেলতে হবে।

ড. কাদেরীর বক্তব্য শোনার পর আমি বহুদিন বহুবার বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেছি নিজেকে একাকিত্বের মাঝে বিলীন করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু একবারও পারিনি। আত্দীয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধবীদের সানি্নধ্য এবং জনারণ্যের কোলাহল আমাকে আজীবন বেঁচে থাকার প্রেরণা জুগিয়েছে। মানুষের মাঝে এবং বিশ্বজাহানের অন্যান্য প্রাণীর মাঝে সশব্দে বসবাস করেই আমি আল্লাহ রসুল (সা.)-কে খুঁজেছি। কর্মবহুল বিশ্ব সংসারে দিনের আলোতে ঘাম ঝরিয়ে কাজ করতে গিয়ে নিজেকে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছি। অন্যদিকে দিনান্তের পরিশ্রম শেষে ক্লান্ত দেহে বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে যাওয়ার আগে নিজেকে নতুন করে মূল্যায়নের চেষ্টা করেছি। আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা এবং সুন্দর ভবিষ্যতের একবুক আশা নিয়ে আমি নিজের অজান্তে কখন যে ঘুমের ঘোরে বেহুঁশ হয়ে পড়তাম তা টেরই পেতাম না। সকালে যখন জেগে উঠতাম তখন ফিরে পেতাম সারা দিন কাজ করার জন্য সুন্দর ঝরঝরে একটি শরীর- সঙ্গে প্রফুল্লময় সতেজ মন। বিছানায় ঘুমঘুম চোখে হালকা গড়াগড়ি করতে করতে স্পষ্টভাবে স্মরণ করতে পারতাম ঘুমের ঘোরে দেখা ইতিবাচক বর্ণিল স্বপ্নগুলো।

অতীতের সেই সুদিন এখন আর নেই। ইদানীং একাকিত্ব আমাকে প্রবলভাবে পেয়ে বসেছে। জনারণ্যের আকর্ষণ এখন উল্টো ভীতিতে পরিণত হয়েছে। লোকজনকে দেখলে আমার মন খারাপ হয়ে যায়। কিছু মানুষের জন্য মায়া হয়- আবার কিছু মানুষের জন্য হৃদয়ে ক্রোধ এবং ঘৃণার উদ্রেক হয়। এর বাইরে একশ্রেণির মানুষ রয়েছে তাদের দেখলে ভয় হয়- প্রবল সে ভয়। বনের হিংস্র পশু কিংবা বিষধর সরীসৃপ দেখলেও আমার অতো ভয় হয় না। মানুষের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আমার কণ্ঠরোধ হয়ে আসে। প্রাণ খুলে দু'কথা বলা কিংবা দু'দণ্ড রঙ্গরসের কথা বলে নির্ভেজাল একটি আড্ডার পরিবেশ তৈরির জন্য আপনজনকে এক জায়গায় দাওয়াত করার সাহস আমি হারিয়ে ফেলেছি। রাস্তায় কোনো দাড়ি-টুপিধারী অচেনা মুরবি্বর সঙ্গে সালাম বিনিময় করতেও আমার ভয় হয়। রাজ পোশাকে আবৃত লোকজন দেখলে আতঙ্কিত হয়ে উঠি- ফলে রাস্তায় চলাফেরার সময় নিজের অজান্তে মাথাটি নিচু করে চলি- দৃষ্টি থাকে মাটির দিকে। আমার কণ্ঠ তো অনেক আগেই স্তব্ধ করে রেখেছি। নীরবে নিঃশব্দে চলতে গিয়ে আমি প্রায়ই নিজের শ্বাস-প্রশ্বাস উঠানামার শব্দ শুনতে পাই এবং আরও শুনতে পাই কলিজার ধুকধুকানী, কানের ফুসফুসানী এবং পেটের গুড়গুড়ানির শব্দ। মাঝে-মধ্যে বিষাক্ত মহানগরীর সিসাযুক্ত গরম দমকা হাওয়া, দৈত্যরূপী ট্রাকগুলোর গগনবিদারী ভেঁপুর শব্দ এবং বিকট শব্দে ফেটে যাওয়া বিদ্যুতের ট্রান্সফরমারগুলো আমার একাকিত্বকে আরও ভয়ঙ্কর করে তোলে।

একাকিত্ব আমার খাবারের রুচিকে কেড়ে নিয়েছে। কেড়ে নিয়েছে যাপিত জীবনের বর্ণালী সুখ নিন্দ্রা এবং সুন্দর সুন্দর স্বপ্নগুলো। প্রাত্যহিক জীবনের নানা উপাখ্যান আমার ঘুমকে কেড়ে নিয়েছে। ঘাটে পথে প্রান্তরে নিত্যনৈমিত্তিক নির্মম গণধর্ষণ, শিশু নির্যাতন এবং অসহায় দরিদ্রজনের ওপর পেশিবহুল হাতওয়ালা ক্ষমতাবানদের পৈশাচিক নির্যাতনের দৃশ্য আমার মানসপটকে কলঙ্কিত করতে করতে আমার চোখ দুটোকে মরু প্রান্তর বানিয়ে ফেলেছে। খুলনার ছোট্ট একটি শিশুর পায়ুপথে বাস-ট্রাকের চাকা পাম্প করার কম্প্রেসারের নল ঢুকিয়ে মেরে ফেলার দৃশ্য শিশুটির অন্তিম আহাজারি, চিৎকার কান্নাকাটি এবং বেঁচে থাকার আকুতির শব্দমালা আমার একাকিত্ব এবং ঘুমের রাজ্য ক্ষতবিক্ষত করছে। এরই মধ্যে পত্রিকায় দেখলাম বাংলাদেশের অনেক সমকামী যুবক ঢাকা শহরে একটি সমিতি করেছে। তারা পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর সমকামীদের মতো অবাধ সুযোগ-সুবিধা এবং নিজেদের অধিকার ও মর্যাদার জন্য আন্দোলনে নামার পরিকল্পনা করছে। এসব ঘটনার কারণে আমি মানসিকভাবে দিনকে দিন দুর্বল থেকে দুর্বলতর হয়ে পড়ছি। প্রায়ই আমি ভয়ঙ্কর সব দুঃস্বপ্নের কবলে পড়ি। দুঃস্বপ্নের ভয়ে একাকী ঘুমাতে সাহস পাই না। ঘুম থেকে জাগার পর সব দুঃস্বপ্ন মনে করতে পারি না। যা মনে করতে পারি তা আবার সবার কাছে বলতে পারি না।

অন্যদিকে নিদ্রাহীনতার ক্লান্তি কর্মদিবসে আমাকে অবসাদগ্রস্ত করে রাখে- আমি কাজ করতে পারি না। মানুষজনের সঙ্গে চলতে পারি না, একাকী চলি এবং নীরবে নিভৃতে স্বার্থপরের মতো চিন্তা করি। রাস্তাঘাটে চলতে গিয়ে লক্ষ্য করি- সবাই এক ধরনের বিষণ্নতা এবং মনোবেদনায় ভুগছে। কেউ কারও কথা শুনছে না- স্বার্থপরের মতো কেবল নিজেকে নিয়ে ভাবছে। শিল্প-সাহিত্য, বিজ্ঞান, যুক্তিতর্ক, মানবতাবোধ, গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, ধর্ম সব কিছুই যেন একদিকে ছুটছে। প্রকৃতির হাজারও রং, রূপ, রস, গন্ধ এবং স্বাদ যেন বিলীন হতে চলছে। ক্ষমতাবানদের দাপট ও হুকুম নির্ধারিত মতো পথ ও শব্দমালার বাইরে যাওয়া যাবে না। ইদানীং আমার মনে পড়ছে- আবুল ফজল, জ্ঞানতাপস আবদুর রাজ্জাক, ড. আহমদ শরীফ এবং আহমদ ছফার কথা। বরীন্দ্রনাথ, নজরুল ও শুকান্তর কথাও বড্ড মনে পড়ে। তারা কী করে নিজেদের চিন্তা-চেতনা ও মন-মানসিকতাকে বন্ধ্যত্বের কবল থেকে রক্ষা করেছিলেন।

আমি প্রায় ভুলতে বসেছি- আমার শিক্ষা-দীক্ষা-মানবতা এবং সভ্যতা-ভব্যতার রুচিবোধ আমি জানতাম- কেবল অশিক্ষা ও কুশিক্ষাই ক্ষমতাধরকে অহঙ্কারী করে তুলে। অজ্ঞতা তাকে বেপরোয়া বানিয়ে ফেলে। ফলে তার জবান-অঙ্গভঙ্গি এবং চিন্তা-চেতনা ও কর্মের কোনো মাত্রাজ্ঞান থাকে না। নিজের দৈন্য ঢাকার জন্য সে কাউকে শব্দ করতে দেয় না। অহঙ্কারী ক্ষমতাধরদের প্রধান সহযোগী হয় নীতি ও নৈতিকতা বিবর্জিত বিদ্বান ব্যক্তিরা। এরাই ক্ষমতাধরকে সকাল-সন্ধ্যার প্রশস্তিতে দেবতা বানিয়ে ফেলে। ক্ষমতাধর অহঙ্কারীদের জাতশত্রু তিন শ্রেণির মানুষ- সৎ সাহসী, নীতিবান পণ্ডিত এবং জ্ঞানী সাধু-সন্ন্যাসী এবং সচেতন জনগোষ্ঠী। এ জন্য সর্বকালের অহঙ্কারী ক্ষমতাবানরা প্রথম দুই শ্রেণির মানুষকে হয় দেশ ছাড়া করেছে, নয়তো কারারুদ্ধ কিংবা হত্যা করেছে অথবা তাদের পদলেহনে বাধ্য করেছে। অন্যদিকে তৃতীয় গোষ্ঠী অর্থাৎ সচেতন জনগণের চেতনার সব দরজা বন্ধ করে দিয়েছে।

ক্ষমতাবানদের ঔদ্ধত্য অহঙ্কার এবং যথেচ্ছাচারে আক্রান্ত জনগোষ্ঠী স্বাভাবিক নিয়মে স্বার্থপর হয়ে পড়ে। স্বার্থপরতার কারণে সামাজিক বন্ধন ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ সাহস-শক্তি হারিয়ে দিনকে দিন কাপুরুষে রূপান্তরিত হয়ে যায়। মানুষের চিন্তা-চেতনা, জ্ঞান-বুদ্ধি এবং বিবেক অসাড় হয়ে পড়ে। এভাবে পুরো জাতির চিন্তার জগতে প্রবল বন্ধ্যত্ব দেখা দেয়। জাতির মন-মস্তিষ্কে এই মড়ক লাগতে দুই/তিন বছর সময়ই যথেষ্ট কিন্তু আরোগ্য লাভের জন্য কম করে হলেও তিন/চার দশক সময় লেগে যায়। আমার অতীতের সেই শিক্ষার কথা আজ আমি প্রায় ভুলতে বসেছি- আমার স্মরণে এখন আর কোনো ভালো জিনিস আসে না।

আমি বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো চিন্তা করতে পারি না। অতীত সম্পর্কে আমাকে সব কিছু নতুন করে শিখতে হচ্ছে- ক্ষেত্রবিশেষ এ শিক্ষা গ্রহণের কষ্ট ধর্ষিতার মনোবেদনার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়- কাজেই সব কষ্ট থেকে বাঁচার জন্য একাকিত্বই আমার ইদানীংকালের প্রধান অবলম্বন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে কেউ যদি একাকিত্বকে উপভোগ করতে চায় তবে তার জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেককে বন্ধ্য বানিয়ে ফেলতে হবে। আর আমি হয়তো সে পথেই এগুচ্ছি যাতে অনাগত দিনে জাতীয় জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেক বন্ধ্যাদের সভাপতি হতে পারি!

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়