শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৫

স্বতন্ত্র কাউন্টার টেররিজম ফোর্স প্রয়োজন

মে. জে. এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
স্বতন্ত্র কাউন্টার টেররিজম ফোর্স প্রয়োজন

বাংলাদেশসহ বিশ্ব অঙ্গনে ধর্মান্ধ উগ্র জঙ্গিবাদের বর্তমান পরিস্থিতি বোঝার জন্য শুরুতেই দৈনিক পত্রিকা থেকে কিছু প্রতিবেদনের উদ্ধৃত অংশ তুলে ধরছি। ১. জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে তিন আইনজীবী গ্রেফতার। বিএনপিপন্থি আইনজীবীত্রয় বিভিন্ন সময়ে জঙ্গি সংগঠন হামজা ব্রিগেডের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে গোপনে এক কোটি আট লাখ টাকা অর্থায়ন করেছেন। এ ব্রিগেডের মাধ্যমে জঙ্গি প্রশিক্ষণ হতো, যার তাত্ত্বিক নেতৃত্ব দেয় হাটহাজারীর আবু বকর মাদ্রাসা (ইত্তেফাক ও জনকণ্ঠ ২০ আগস্ট ২০১৫)। ২. অভিজিৎ ও অনন্ত বিজয় হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা হয় কারাগারে। হত্যার নির্দেশ আসে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে বন্দী জঙ্গি সংগঠনের আধ্যাত্দিক নেতা আনসার উল্লাহ বাংলা টিমের প্রধান মুফতি জসিম উদ্দিন রাহমানির কাছ থেকে (জনকণ্ঠ ১৯ আগস্ট, ২০১৫)। ৩. আইএস-এর অন্যতম লক্ষ্যস্থল দক্ষিণ এশিয়া (জনকণ্ঠ-৯ আগস্ট, ২০১৫)। ৪. জঙ্গি হামলার আশঙ্কায় পশ্চিমবঙ্গে সতর্কতা। ২০২০ সালের মধ্যে ভারতসহ বহু দেশ দখলের টার্গেট আইএসের (ইত্তেফাক ১১ আগস্ট, ২০১৫)। ৫. সৌদি মসজিদে আত্দঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১৫ জন। আইএস-এর দায় স্বীকার (জনকণ্ঠ ৭ আগস্ট, ২০১৫)। ৬. পাকিস্তান কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক তারিক খোসা বলেছেন, ভারতের মোম্বাইতে ২০০৮ সালের সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা হয় পাকিস্তানে (প্রথম আলো ৫ আগস্ট, ২০১৫)। ৭. বিগত সাড়ে ৫ বছরে সারা দেশের কারাগারগুলো থেকে জামিনে বেরিয়ে গেছে ২১২ জন জঙ্গি। এর মধ্যে প্রায় ১০৫ জন উধাও (জনকণ্ঠ ২৭ জুলাই, ২০১৫)। ৮. বিভিন্ন নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গত পাঁচ বছরে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা ৩৫০টি মামলার একটিরও বিচার নিষ্পত্তি হয়নি। চার ধাপে অনুমোদন নিতে গিয়ে পার হচ্ছে দীর্ঘ সময়। গাফিলতির অভিযোগ সরকারি আইনজীবীদের বিরুদ্ধে (প্রথম আলো ২৩ জুলাই, ২০১৫)। ৯. মিসরে আইএসের সিরিজ হামলা, ৬০ জন সেনা নিহত। ভারতে হামলার আশঙ্কা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথের (ইত্তেফাক ২ জুলাই, ২০১৫)। ১০. ঈদের পর সিরিজ হামলার পরিকল্পনা ছিল আল-কায়েদার অনুসারীদের। বাংলাদেশের আঞ্চলিক প্রধানসহ আটক ১২ জন (বাংলাদেশ প্রতিদিন ৩ জুলাই, ২০১৫)। ১১. তিন দেশ- ফ্রান্স, তিউনেসিয়া ও কুয়েতে একই দিনে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৬৩ জন (প্রথম আলো ২৭ জুন, ২০১৫)। ১২. আইএসের ছাঁচে গড়ে উঠেছে নতুন নতুন সংগঠন। নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনগুলোর সদস্যরা এগুলোতে যোগ দিচ্ছে। বেশির ভাগ সদস্য উচ্চ শিক্ষিত, অনেকে আইটি এক্সপার্ট (কালের কণ্ঠ ১১ জুন, ২০১৫)। ১৩. আইএসের ভয়াবহ তৎপরতা। যুদ্ধে যেতে প্রস্তুত ৩০২ জন বাংলাদেশি তরুণ-তরুণী (বাংলাদেশ প্রতিদিন ২৭ মে, ২০১৫)। ১৪. আনসার উল্লাহ জঙ্গিদের পাহাড়ে পাহাড়ে প্রশিক্ষণ। সব ব্লগার খুনেই এই সংগঠনের সম্পৃক্ততা (কালের কণ্ঠ ১৭ মে, ২০১৫)। এএফপির বরাতে ডেইলি স্টার ৬ জুন খবর ছেপেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র কমান্ডার ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণের মন্তব্য হলো- ইরাক-সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধ সহজে শেষ হবে না, চলতে পারে যুগকাল ধরে। আরেকটি উদ্বেগমূলক তথ্য হলো- ২০১০ সালে ১১১টি দেশের গোয়েন্দাদের সমন্বয়ে একটি প্রতিবেদন বের হয়। তাতে বলা হয়- জঙ্গি বিস্তার ঘটার লক্ষ্যে ভারত উপমহাদেশে সুন্নি মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ আল-কায়েদার প্রথম টার্গেট। এতগুলো উদ্ধৃতি দেওয়ার জন্য দুঃখিত। এ উদ্ধৃতিগুলো গত চার-পাঁচ মাসে প্রকাশিত রিপোর্টের মধ্যে মাত্র কয়েকটি। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পত্রিকার রিপোর্ট পড়ে বিচ্ছিন্নভাবে পরিস্থিতির খণ্ডচিত্র পাওয়া যায়। তাই চলমান পরিস্থিতির মোটামুটি একটি পূর্ণ চিত্র বোঝার জন্য উদ্ধৃতিগুলো একসঙ্গে উল্লেখ করলাম। উল্লিখিত রিপোর্টগুলো মনোযোগ সহকারে পড়লে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডিডাকশন বা উপাত্ত পাওয়া যায় এবং জঙ্গি তৎপরতা কী মাত্রায় কোন দিকে যেতে পারে তার একটা পূর্বাভাসও বোঝা যায়, যার কয়েকটি নিম্নে উল্লেখ করছি। এক. বাংলাদেশে জঙ্গিরা ধরা পড়ছে। ২০০৯ সালের পর থেকে তারা বড় আকারের কোনো তৎপরতা চালাতে পারেনি। কিন্তু এর শেষ কোথায় তার কোনো ধারণা পাওয়া যাচ্ছে না, বরং অনবরত তাদের প্রস্তুতি প্রশিক্ষণ চলছে। দুই. সমাজের উঁচু পর্যায়ের শিক্ষিত ছাত্র-শিক্ষকসহ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিবর্গ অর্থায়নসহ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। তিন. আগামীতে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের টার্গেট হিসেবে ভারতের নাম বার বার আসছে। ভারতের সরকারও এ ব্যাপারে সতর্ক বাণী উচ্চারণ করেছে। ভারতের অভ্যন্তরে জঙ্গি তৎপরতায় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই বহুকাল ধরে সরাসরি কাজ করছে।

বাংলাদেশেও পাকিস্তানি জঙ্গিদের তৎপরতা ইতিপূর্বে ধরা পড়েছে, কয়েকজন পাকিস্তানি জঙ্গি এখন বাংলাদেশের জেলে আছে। আর ভারতে জঙ্গি তৎপরতা বেড়ে গেলে তার বিরূপ প্রভাব অবশ্যই বাংলাদেশের ওপর পড়বে। চার. সুন্নি মুসলমানপ্রধান দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলো তাদের কার্যক্রমের জন্য উপযুক্ত জায়গা হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নেওয়ার বহু ইঙ্গিত ও ঘোষণা ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে। পাঁচ. আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গি সংগঠনগুলোর বিস্তৃতি ঘটছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অফিসিয়াল বিশ্লেষণে বলা হয়েছে- সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ সহজে শেষ হচ্ছে না, আরও কয়েক যুগ চলতে পারে। তা ছাড়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কতগুলো সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিরাজমান, যা সরাসরি জঙ্গি তৎপরতার বিস্তৃতি এবং তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বড় আকারের সহায়ক ভূমিকা রাখছে, যার থেকে দ্রুত পরিত্রাণ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। যেমন- এক. আমাদের রাজনীতির চরম বিভাজনে একটি বড় পক্ষের রাজনৈতিক নীতি ও দর্শন মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের সম্পূর্ণ বিপরীত, সেটি প্রবলভাবে ধর্মাশ্রয়ী এবং একাত্তরে পরিত্যক্ত পাকিস্তানি আদর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এ বড় পক্ষের সঙ্গে উগ্র ধর্মান্ধ রাজনৈতিক দল যেমন- জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, নেজামে ইসলাম, খেলাফত মজলিসসহ হেফাজতও তাদের সঙ্গে জড়িত। ফলে বাংলাদেশে জঙ্গিদের রাজনৈতিক আশ্রয়ের জায়গাটি অনেক বড় ও বিস্তৃত। দুই. এক নম্বরে উল্লিখিত কারণেই রাষ্ট্রীয় প্রশাসন যন্ত্রের সব সেক্টরের সর্বস্তরে জঙ্গি ও জঙ্গিদের আশ্রয়দাতাদের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সরাসরি তাদের আদর্শে বিশ্বাসী অগণিত কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। যার ফলে সন্ত্রাসী তৎপরতার অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও নজিরবিহীনভাবে হাজার হাজার মাদ্রাসার শিক্ষক, এমপিওভুক্তি হচ্ছে অনায়াসে, জেলের অভ্যন্তরে বসে জঙ্গি নেতারা সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার অবাধ সুযোগ পাচ্ছেন। একই কারণে পুলিশের বিভিন্ন স্তরে গোয়েন্দা কার্যক্রমসহ গ্রেফতারে, তদন্তে এবং মামলা পরিচালনায় ভয়ানক দুর্বলতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। জঙ্গিরা আদালত থেকে জামিন পেয়ে উধাও হয়ে যাচ্ছে। বছরের পর বছর ঝুলে থাকছে, কোনো মামলার নিষ্পত্তি হচ্ছে না। শাস্তি না হওয়ার কারণে ডেটারেন্ট বা জঙ্গিদের মনে কোনো ভীতি কাজ করছে না। তিন. মাদ্রাসা শিক্ষার সিলেবাসসহ সার্বিক পরিবেশ এবং অধিকাংশ শিক্ষকের উগ্র মতাদর্শগত অন্ধত্বের কারণে লাখ লাখ ছাত্রছাত্রী জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার ব্যাপারে খুবই দুর্বল অবস্থানে আছে, মাদ্রাসা শিক্ষার এই নেতিবাচক লেগেসি থেকে অদূরভবিষ্যতে পরিত্রাণ পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। চার. জামায়াতের যে বিশাল অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য, তার থেকে বছরে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা শুধু মুনাফা হয়। এ টাকার বড় একটা অংশ জঙ্গি অর্থায়নে ব্যবহৃত হচ্ছে সে সম্পর্কে অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক সবাই একমত। এত সময় নিবন্ধে বাংলাদেশের বাস্তবতা এবং বিশ্ব অঙ্গনসহ আঞ্চলিক ও বাংলাদেশে জঙ্গি পরিস্থিতির বর্ণনা দিলাম। পরিস্থিতির মূল্যায়ন করে উদঘাটিত উপাত্তের ভিত্তিতে জঙ্গি দমনের চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরলাম।

এতে বোঝা যায় বাংলাদেশি উগ্রবাদী জঙ্গিদের ব্যাকওয়ার্ড ও ফরোয়ার্ড লিংক বা সংযোগ অত্যন্ত শক্তিশালী এবং টেকসই। জঙ্গিদের প্রযুক্তিগত ও সশস্ত্র কৌশলে আগামীতে নতুন মাত্রা যোগ হবে। সুতরাং জঙ্গিদের থাবা থেকে স্বল্প সময়ের ভিতর মুক্ত হওয়া যাবে না, বরং তাদের তৎপরতার আরও বিস্তার ঘটতে পারে। জঙ্গিদের কবল থেকে পরিপূর্ণভাবে মুক্ত হতে ব্যাপকভিত্তিক দীর্ঘমেয়াদি আদর্শগত লড়াই চালানোর কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু সেই সুদিন আসার আগ পর্যন্ত বা অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এবং উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখার স্বার্থে জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপরই আমাদের নির্ভর করতে হবে। বাকি কথা বলার আগে এ কথা বলে নিতে চাই যে, বিগত ছয়-সাত বছরে পুলিশ, বিশেষ করে র‌্যাব জঙ্গি সন্ত্রাস দমনে প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে। এ কারণেই ২০০১-২০০৬ মেয়াদের মতো জঙ্গিরা এ সময়ে অবাধে গ্রেনেড-বোমা হামলা চালাতে পারেনি। সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা এখানে বড় ভূমিকা রেখেছে।

কোনো সমস্যা সমাধানের পূর্বশর্ত হলো সেটিকে সঠিকভাবে চিহ্নিত করে তা স্বীকার করা। তারপর নিজেদের দুর্বলতাকে চিহ্নিতকরণ এবং শত্রুপক্ষের সক্ষমতার যথার্থ মূল্যায়ন করা। তাই এক্ষেত্রে সর্ব প্রথম যে প্রশ্নটি আসে তাহলো- আগামীতে জঙ্গিদের পক্ষ থেকে যে চ্যালেঞ্জ আসছে তা সফলভাবে মোকাবিলা করার জন্য আমাদের বর্তমান পুলিশ বাহিনী কি পুরোপুরি সক্ষম? পুলিশ দীর্ঘদিনের লেগেসি বহনকারী একটি প্রথাগত ফোর্স। এর প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি ও বৈশিষ্ট্য (Organizational Culture and Behaviour) বহু পূর্বে মান্ধাতার আমলে নির্ধারিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সঙ্গে একেবারে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে, আজকের আধুনিক সশস্ত্র্র জঙ্গিদের শক্তি এবং কলাকৌশলের সঙ্গে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আর অভিজ্ঞতায় বলে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রচলিত প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি ও বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা প্রায় অসম্ভব। যার ফলে পুলিশের রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ, মোটিভেশন, চেইন অব কমান্ড, পরিবেশ এবং মনমানসিকতার উন্নয়ন প্রক্রিয়া আজ ভয়ানকভাবে ঘুণে আক্রান্ত। তাদের দ্বারা পুরনো ধাঁচের চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, খুন, ধর্ষণ, লুটতরাজ, ঘুষ, দুর্নীতি ইত্যাদি প্রথাগত অপরাধ দমনের মধ্যেই তাদের সক্ষমতা সীমাবদ্ধ। এ কাজের জন্য তাদের প্রয়োজন চিরদিন আবশ্যক থাকবে। র‌্যাবের কিছুটা ভিন্ন বৈশিষ্ট্য থাকলেও তাদের আইনগত, সাংগঠনিক কাঠামো এবং চেইন অব কমান্ডের যে সমস্যা আছে সেটিকে অতিক্রম করে আগামীদিনের জঙ্গি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা কঠিন হবে। সুতরাং এ সংকট মোকাবিলায় আমাদের অন্যান্য দেশের যে উদাহরণ রয়েছে তার দিকে তাকাতে হবে। ভারতের প্রতিটি রাজ্যের নিজস্ব ফোর্স আছে। তাছাড়া কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সরাসরি অধীনে ১১টি স্বতন্ত্র ফোর্স আছে। জঙ্গি দমনের জন্য আছে র্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স। ২০০৮ সালের মোম্বাই তাজ হোটেলের জঙ্গি আক্রমণের মতো পরিস্থিতিকে মোকাবিলা করার জন্য ভারত এখন সুপার কমান্ডো বাহিনী তৈরি করছে। একইভাবে পাকিস্তানে আছে এলিট ফোর্স, শ্রীলঙ্কায় আছে স্পেশাল টাস্কফোর্স, মালয়েশিয়ায় রয়েছে পিজিকে, জার্মানিতে আছে জিএসজি-৯ এবং ৯/১১-এর পর আমেরিকা নতুন করে তৈরি করেছে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ফোর্স। তাই সব কিছু মূল্যায়ন করে আমাদের কাছে মনে হয় আগামীদিনের উগ্রবাদী জঙ্গিদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য স্বতন্ত্র কাউন্টার টেররিজম ফোর্স গঠন করা একান্ত জরুরি। একটি ফোর্সকে নতুন লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি করে কার্যকর করতেও সময়ের প্রয়োজন। হঠাৎ করে জোড়াতালি দিয়ে কিছু করতে গেলে ভালোর থেকে মন্দই হয় বেশি। স্বতন্ত্র ফোর্সের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, আইনি কাঠামো, চেইন অব কমান্ডসহ রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ ও মোটিভেশন নীতি কী হতে পারে সেটি একটি বড় বিষয়, তা নিয়ে আলাদা আলোচনা দরকার।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে