শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৫

স্বতন্ত্র কাউন্টার টেররিজম ফোর্স প্রয়োজন

মে. জে. এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
স্বতন্ত্র কাউন্টার টেররিজম ফোর্স প্রয়োজন

বাংলাদেশসহ বিশ্ব অঙ্গনে ধর্মান্ধ উগ্র জঙ্গিবাদের বর্তমান পরিস্থিতি বোঝার জন্য শুরুতেই দৈনিক পত্রিকা থেকে কিছু প্রতিবেদনের উদ্ধৃত অংশ তুলে ধরছি। ১. জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে তিন আইনজীবী গ্রেফতার। বিএনপিপন্থি আইনজীবীত্রয় বিভিন্ন সময়ে জঙ্গি সংগঠন হামজা ব্রিগেডের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে গোপনে এক কোটি আট লাখ টাকা অর্থায়ন করেছেন। এ ব্রিগেডের মাধ্যমে জঙ্গি প্রশিক্ষণ হতো, যার তাত্ত্বিক নেতৃত্ব দেয় হাটহাজারীর আবু বকর মাদ্রাসা (ইত্তেফাক ও জনকণ্ঠ ২০ আগস্ট ২০১৫)। ২. অভিজিৎ ও অনন্ত বিজয় হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা হয় কারাগারে। হত্যার নির্দেশ আসে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে বন্দী জঙ্গি সংগঠনের আধ্যাত্দিক নেতা আনসার উল্লাহ বাংলা টিমের প্রধান মুফতি জসিম উদ্দিন রাহমানির কাছ থেকে (জনকণ্ঠ ১৯ আগস্ট, ২০১৫)। ৩. আইএস-এর অন্যতম লক্ষ্যস্থল দক্ষিণ এশিয়া (জনকণ্ঠ-৯ আগস্ট, ২০১৫)। ৪. জঙ্গি হামলার আশঙ্কায় পশ্চিমবঙ্গে সতর্কতা। ২০২০ সালের মধ্যে ভারতসহ বহু দেশ দখলের টার্গেট আইএসের (ইত্তেফাক ১১ আগস্ট, ২০১৫)। ৫. সৌদি মসজিদে আত্দঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১৫ জন। আইএস-এর দায় স্বীকার (জনকণ্ঠ ৭ আগস্ট, ২০১৫)। ৬. পাকিস্তান কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক তারিক খোসা বলেছেন, ভারতের মোম্বাইতে ২০০৮ সালের সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা হয় পাকিস্তানে (প্রথম আলো ৫ আগস্ট, ২০১৫)। ৭. বিগত সাড়ে ৫ বছরে সারা দেশের কারাগারগুলো থেকে জামিনে বেরিয়ে গেছে ২১২ জন জঙ্গি। এর মধ্যে প্রায় ১০৫ জন উধাও (জনকণ্ঠ ২৭ জুলাই, ২০১৫)। ৮. বিভিন্ন নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গত পাঁচ বছরে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা ৩৫০টি মামলার একটিরও বিচার নিষ্পত্তি হয়নি। চার ধাপে অনুমোদন নিতে গিয়ে পার হচ্ছে দীর্ঘ সময়। গাফিলতির অভিযোগ সরকারি আইনজীবীদের বিরুদ্ধে (প্রথম আলো ২৩ জুলাই, ২০১৫)। ৯. মিসরে আইএসের সিরিজ হামলা, ৬০ জন সেনা নিহত। ভারতে হামলার আশঙ্কা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথের (ইত্তেফাক ২ জুলাই, ২০১৫)। ১০. ঈদের পর সিরিজ হামলার পরিকল্পনা ছিল আল-কায়েদার অনুসারীদের। বাংলাদেশের আঞ্চলিক প্রধানসহ আটক ১২ জন (বাংলাদেশ প্রতিদিন ৩ জুলাই, ২০১৫)। ১১. তিন দেশ- ফ্রান্স, তিউনেসিয়া ও কুয়েতে একই দিনে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৬৩ জন (প্রথম আলো ২৭ জুন, ২০১৫)। ১২. আইএসের ছাঁচে গড়ে উঠেছে নতুন নতুন সংগঠন। নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনগুলোর সদস্যরা এগুলোতে যোগ দিচ্ছে। বেশির ভাগ সদস্য উচ্চ শিক্ষিত, অনেকে আইটি এক্সপার্ট (কালের কণ্ঠ ১১ জুন, ২০১৫)। ১৩. আইএসের ভয়াবহ তৎপরতা। যুদ্ধে যেতে প্রস্তুত ৩০২ জন বাংলাদেশি তরুণ-তরুণী (বাংলাদেশ প্রতিদিন ২৭ মে, ২০১৫)। ১৪. আনসার উল্লাহ জঙ্গিদের পাহাড়ে পাহাড়ে প্রশিক্ষণ। সব ব্লগার খুনেই এই সংগঠনের সম্পৃক্ততা (কালের কণ্ঠ ১৭ মে, ২০১৫)। এএফপির বরাতে ডেইলি স্টার ৬ জুন খবর ছেপেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র কমান্ডার ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণের মন্তব্য হলো- ইরাক-সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধ সহজে শেষ হবে না, চলতে পারে যুগকাল ধরে। আরেকটি উদ্বেগমূলক তথ্য হলো- ২০১০ সালে ১১১টি দেশের গোয়েন্দাদের সমন্বয়ে একটি প্রতিবেদন বের হয়। তাতে বলা হয়- জঙ্গি বিস্তার ঘটার লক্ষ্যে ভারত উপমহাদেশে সুন্নি মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ আল-কায়েদার প্রথম টার্গেট। এতগুলো উদ্ধৃতি দেওয়ার জন্য দুঃখিত। এ উদ্ধৃতিগুলো গত চার-পাঁচ মাসে প্রকাশিত রিপোর্টের মধ্যে মাত্র কয়েকটি। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পত্রিকার রিপোর্ট পড়ে বিচ্ছিন্নভাবে পরিস্থিতির খণ্ডচিত্র পাওয়া যায়। তাই চলমান পরিস্থিতির মোটামুটি একটি পূর্ণ চিত্র বোঝার জন্য উদ্ধৃতিগুলো একসঙ্গে উল্লেখ করলাম। উল্লিখিত রিপোর্টগুলো মনোযোগ সহকারে পড়লে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডিডাকশন বা উপাত্ত পাওয়া যায় এবং জঙ্গি তৎপরতা কী মাত্রায় কোন দিকে যেতে পারে তার একটা পূর্বাভাসও বোঝা যায়, যার কয়েকটি নিম্নে উল্লেখ করছি। এক. বাংলাদেশে জঙ্গিরা ধরা পড়ছে। ২০০৯ সালের পর থেকে তারা বড় আকারের কোনো তৎপরতা চালাতে পারেনি। কিন্তু এর শেষ কোথায় তার কোনো ধারণা পাওয়া যাচ্ছে না, বরং অনবরত তাদের প্রস্তুতি প্রশিক্ষণ চলছে। দুই. সমাজের উঁচু পর্যায়ের শিক্ষিত ছাত্র-শিক্ষকসহ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিবর্গ অর্থায়নসহ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। তিন. আগামীতে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের টার্গেট হিসেবে ভারতের নাম বার বার আসছে। ভারতের সরকারও এ ব্যাপারে সতর্ক বাণী উচ্চারণ করেছে। ভারতের অভ্যন্তরে জঙ্গি তৎপরতায় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই বহুকাল ধরে সরাসরি কাজ করছে।

বাংলাদেশেও পাকিস্তানি জঙ্গিদের তৎপরতা ইতিপূর্বে ধরা পড়েছে, কয়েকজন পাকিস্তানি জঙ্গি এখন বাংলাদেশের জেলে আছে। আর ভারতে জঙ্গি তৎপরতা বেড়ে গেলে তার বিরূপ প্রভাব অবশ্যই বাংলাদেশের ওপর পড়বে। চার. সুন্নি মুসলমানপ্রধান দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলো তাদের কার্যক্রমের জন্য উপযুক্ত জায়গা হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নেওয়ার বহু ইঙ্গিত ও ঘোষণা ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে। পাঁচ. আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গি সংগঠনগুলোর বিস্তৃতি ঘটছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অফিসিয়াল বিশ্লেষণে বলা হয়েছে- সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ সহজে শেষ হচ্ছে না, আরও কয়েক যুগ চলতে পারে। তা ছাড়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কতগুলো সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিরাজমান, যা সরাসরি জঙ্গি তৎপরতার বিস্তৃতি এবং তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বড় আকারের সহায়ক ভূমিকা রাখছে, যার থেকে দ্রুত পরিত্রাণ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। যেমন- এক. আমাদের রাজনীতির চরম বিভাজনে একটি বড় পক্ষের রাজনৈতিক নীতি ও দর্শন মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের সম্পূর্ণ বিপরীত, সেটি প্রবলভাবে ধর্মাশ্রয়ী এবং একাত্তরে পরিত্যক্ত পাকিস্তানি আদর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এ বড় পক্ষের সঙ্গে উগ্র ধর্মান্ধ রাজনৈতিক দল যেমন- জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, নেজামে ইসলাম, খেলাফত মজলিসসহ হেফাজতও তাদের সঙ্গে জড়িত। ফলে বাংলাদেশে জঙ্গিদের রাজনৈতিক আশ্রয়ের জায়গাটি অনেক বড় ও বিস্তৃত। দুই. এক নম্বরে উল্লিখিত কারণেই রাষ্ট্রীয় প্রশাসন যন্ত্রের সব সেক্টরের সর্বস্তরে জঙ্গি ও জঙ্গিদের আশ্রয়দাতাদের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সরাসরি তাদের আদর্শে বিশ্বাসী অগণিত কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। যার ফলে সন্ত্রাসী তৎপরতার অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও নজিরবিহীনভাবে হাজার হাজার মাদ্রাসার শিক্ষক, এমপিওভুক্তি হচ্ছে অনায়াসে, জেলের অভ্যন্তরে বসে জঙ্গি নেতারা সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার অবাধ সুযোগ পাচ্ছেন। একই কারণে পুলিশের বিভিন্ন স্তরে গোয়েন্দা কার্যক্রমসহ গ্রেফতারে, তদন্তে এবং মামলা পরিচালনায় ভয়ানক দুর্বলতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। জঙ্গিরা আদালত থেকে জামিন পেয়ে উধাও হয়ে যাচ্ছে। বছরের পর বছর ঝুলে থাকছে, কোনো মামলার নিষ্পত্তি হচ্ছে না। শাস্তি না হওয়ার কারণে ডেটারেন্ট বা জঙ্গিদের মনে কোনো ভীতি কাজ করছে না। তিন. মাদ্রাসা শিক্ষার সিলেবাসসহ সার্বিক পরিবেশ এবং অধিকাংশ শিক্ষকের উগ্র মতাদর্শগত অন্ধত্বের কারণে লাখ লাখ ছাত্রছাত্রী জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার ব্যাপারে খুবই দুর্বল অবস্থানে আছে, মাদ্রাসা শিক্ষার এই নেতিবাচক লেগেসি থেকে অদূরভবিষ্যতে পরিত্রাণ পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। চার. জামায়াতের যে বিশাল অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য, তার থেকে বছরে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা শুধু মুনাফা হয়। এ টাকার বড় একটা অংশ জঙ্গি অর্থায়নে ব্যবহৃত হচ্ছে সে সম্পর্কে অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক সবাই একমত। এত সময় নিবন্ধে বাংলাদেশের বাস্তবতা এবং বিশ্ব অঙ্গনসহ আঞ্চলিক ও বাংলাদেশে জঙ্গি পরিস্থিতির বর্ণনা দিলাম। পরিস্থিতির মূল্যায়ন করে উদঘাটিত উপাত্তের ভিত্তিতে জঙ্গি দমনের চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরলাম।

এতে বোঝা যায় বাংলাদেশি উগ্রবাদী জঙ্গিদের ব্যাকওয়ার্ড ও ফরোয়ার্ড লিংক বা সংযোগ অত্যন্ত শক্তিশালী এবং টেকসই। জঙ্গিদের প্রযুক্তিগত ও সশস্ত্র কৌশলে আগামীতে নতুন মাত্রা যোগ হবে। সুতরাং জঙ্গিদের থাবা থেকে স্বল্প সময়ের ভিতর মুক্ত হওয়া যাবে না, বরং তাদের তৎপরতার আরও বিস্তার ঘটতে পারে। জঙ্গিদের কবল থেকে পরিপূর্ণভাবে মুক্ত হতে ব্যাপকভিত্তিক দীর্ঘমেয়াদি আদর্শগত লড়াই চালানোর কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু সেই সুদিন আসার আগ পর্যন্ত বা অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এবং উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখার স্বার্থে জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপরই আমাদের নির্ভর করতে হবে। বাকি কথা বলার আগে এ কথা বলে নিতে চাই যে, বিগত ছয়-সাত বছরে পুলিশ, বিশেষ করে র‌্যাব জঙ্গি সন্ত্রাস দমনে প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে। এ কারণেই ২০০১-২০০৬ মেয়াদের মতো জঙ্গিরা এ সময়ে অবাধে গ্রেনেড-বোমা হামলা চালাতে পারেনি। সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা এখানে বড় ভূমিকা রেখেছে।

কোনো সমস্যা সমাধানের পূর্বশর্ত হলো সেটিকে সঠিকভাবে চিহ্নিত করে তা স্বীকার করা। তারপর নিজেদের দুর্বলতাকে চিহ্নিতকরণ এবং শত্রুপক্ষের সক্ষমতার যথার্থ মূল্যায়ন করা। তাই এক্ষেত্রে সর্ব প্রথম যে প্রশ্নটি আসে তাহলো- আগামীতে জঙ্গিদের পক্ষ থেকে যে চ্যালেঞ্জ আসছে তা সফলভাবে মোকাবিলা করার জন্য আমাদের বর্তমান পুলিশ বাহিনী কি পুরোপুরি সক্ষম? পুলিশ দীর্ঘদিনের লেগেসি বহনকারী একটি প্রথাগত ফোর্স। এর প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি ও বৈশিষ্ট্য (Organizational Culture and Behaviour) বহু পূর্বে মান্ধাতার আমলে নির্ধারিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সঙ্গে একেবারে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে, আজকের আধুনিক সশস্ত্র্র জঙ্গিদের শক্তি এবং কলাকৌশলের সঙ্গে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আর অভিজ্ঞতায় বলে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রচলিত প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি ও বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা প্রায় অসম্ভব। যার ফলে পুলিশের রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ, মোটিভেশন, চেইন অব কমান্ড, পরিবেশ এবং মনমানসিকতার উন্নয়ন প্রক্রিয়া আজ ভয়ানকভাবে ঘুণে আক্রান্ত। তাদের দ্বারা পুরনো ধাঁচের চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, খুন, ধর্ষণ, লুটতরাজ, ঘুষ, দুর্নীতি ইত্যাদি প্রথাগত অপরাধ দমনের মধ্যেই তাদের সক্ষমতা সীমাবদ্ধ। এ কাজের জন্য তাদের প্রয়োজন চিরদিন আবশ্যক থাকবে। র‌্যাবের কিছুটা ভিন্ন বৈশিষ্ট্য থাকলেও তাদের আইনগত, সাংগঠনিক কাঠামো এবং চেইন অব কমান্ডের যে সমস্যা আছে সেটিকে অতিক্রম করে আগামীদিনের জঙ্গি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা কঠিন হবে। সুতরাং এ সংকট মোকাবিলায় আমাদের অন্যান্য দেশের যে উদাহরণ রয়েছে তার দিকে তাকাতে হবে। ভারতের প্রতিটি রাজ্যের নিজস্ব ফোর্স আছে। তাছাড়া কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সরাসরি অধীনে ১১টি স্বতন্ত্র ফোর্স আছে। জঙ্গি দমনের জন্য আছে র্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স। ২০০৮ সালের মোম্বাই তাজ হোটেলের জঙ্গি আক্রমণের মতো পরিস্থিতিকে মোকাবিলা করার জন্য ভারত এখন সুপার কমান্ডো বাহিনী তৈরি করছে। একইভাবে পাকিস্তানে আছে এলিট ফোর্স, শ্রীলঙ্কায় আছে স্পেশাল টাস্কফোর্স, মালয়েশিয়ায় রয়েছে পিজিকে, জার্মানিতে আছে জিএসজি-৯ এবং ৯/১১-এর পর আমেরিকা নতুন করে তৈরি করেছে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ফোর্স। তাই সব কিছু মূল্যায়ন করে আমাদের কাছে মনে হয় আগামীদিনের উগ্রবাদী জঙ্গিদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য স্বতন্ত্র কাউন্টার টেররিজম ফোর্স গঠন করা একান্ত জরুরি। একটি ফোর্সকে নতুন লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি করে কার্যকর করতেও সময়ের প্রয়োজন। হঠাৎ করে জোড়াতালি দিয়ে কিছু করতে গেলে ভালোর থেকে মন্দই হয় বেশি। স্বতন্ত্র ফোর্সের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, আইনি কাঠামো, চেইন অব কমান্ডসহ রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ ও মোটিভেশন নীতি কী হতে পারে সেটি একটি বড় বিষয়, তা নিয়ে আলাদা আলোচনা দরকার।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়