শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

স্থানীয় সরকার নির্বাচন : দলীয় বনাম দলবাজি

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় সরকার নির্বাচন : দলীয় বনাম দলবাজি

ভালো যে, অবশেষে কোদালকে কোদাল বলা হলো। ইউনিয়ন, উপজেলা, পৌরসভা, জেলা পরিষদ ও সিটি করপোরেশন- স্থানীয় সরকারের পাঁচটি স্তরেই এখন থেকে দলীয় পরিচয় ও প্রতীকে স্থানীয় নির্বাচন হবে। আগে আইনগতভাবে দলীয় পরিচয়ে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন না হলেও কার্যত তা তীব্র দলীয় রূপই পরিগ্রহ করত; স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্দলীয়ভাবে হওয়ার কথা থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলো তা মানত না; তারা প্রকাশ্যেই দলীয় মনোনয়ন দিত, প্রচার-প্রচারণা চালাত; আসলে বাংলাদেশের মতো রাজনীতিপ্রিয় জাতির পক্ষে স্থানীয় বা জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের সম্পর্ককে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা প্রায় অসম্ভব।  মিডিয়াতেও নির্বাচনের ফলাফল দেওয়া হতো কিছুটা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে অর্থাৎ দলভিত্তিক; যেমন, বলা হতো সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ‘এতটি’ আসন আর বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী ‘এতটি’ আসনে জয় পেয়েছে। শুধু দলীয় প্রতীক ব্যবহারের সুযোগ তখন থাকত না। এখন থেকে দুটোই থাকবে- দলীয় প্রতীক ও দলীয় পরিচয়। এ লক্ষ্যে সরকার ওই পাঁচটি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের আইন একযোগে সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছে; জাতীয় সংসদের সামনের সেশনে এ অধ্যাদেশটি তোলা হবে এবং তখন তা আইনে পরিণত হবে। দেশে ইউনিয়ন পরিষদ ৪ হাজার ৫৫৩টি, উপজেলা ৪৮৮টি, পৌরসভা ৩২৩টি, জেলা পরিষদ ৬৪টি এবং সিটি করপোরেশন আছে ১১টি। দলীয় পরিচয় ও দলভিত্তিক প্রতীক নিয়ে দেশের প্রথম স্থানীয় নির্বাচনটি হতে যাচ্ছে আগামী ডিসেম্বরের পৌরসভা নির্বাচনে; এর পরে হবে ইউনিয়ন পরিষদ। সংশোধিত আইনে বলা হয়েছে, মেয়র, চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের দলীয় মনোনয়ন ও দলীয় প্রতীক থাকতে হবে। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও সুযোগ থাকবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার, নির্বাচন কমিশন তাদের জন্য বিধিবিধান ঠিক করবে।

সরকারের যুক্তি ও দুগ্ধপোষ্য শিশু : সরকারের পক্ষ থেকে এই মৌলিক সংশোধনীর পেছনে যুক্তি হিসেবে বলা হচ্ছে, যেহেতু স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরাই অংশ নিয়ে থাকেন, তাই চলমান স্ববিরোধিতার কোনো প্রয়োজন নেই। বলছি নির্দলীয় কিন্তু করছি দলীয় নির্বাচন, তার চেয়ে বলা ও করা দুই ক্ষেত্রেই দলীয় পরিচয়ে নির্বাচন করাই বাঞ্ছনীয়। সরকারের তরফে আরও বলা হচ্ছে, এর মধ্য দিয়ে সরকার তৃণমূল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ক্ষমতায়ন এবং দেশে রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি বিকাশ লাভ করবে। কিন্তু আসলেই কি তাই? যেখানে ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনকে দেশে-বিদেশের অধিকাংশ মানুষ অসুষ্ঠু, একতরফা ও পক্ষপাতযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করেছে; যেখানে শাসকবর্গ নামকাওয়াস্তে ‘মহাবিতর্কিত’ ওই নির্বাচন করে ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে আছে, সেখানে তারা তৃণমূলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে পরিবর্তন এনেছেন, দুগ্ধপোষ্য শিশুটিও সরকারের এহেন সদিচ্ছা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। সূর্যের চেয়ে বালুর তাপ বেশি- সরকার যা বলে পারিষদ বলে এর শতগুণ। সরকারের বশংবদরা এর পক্ষে হুক্কা-হুয়া করছেন এই বলে যে, যুক্তরাজ্য, ভারতসহ বড় গণতান্ত্রিক দেশগুলোয় স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় ভিত্তিতে হয় এবং ওই দুটি দেশের উদাহরণ দেওয়ার কারণ, সরকারের স্তাবকরা বলছেন, বাংলাদেশের বিদ্যমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং এর প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক কাঠামো নাকি ওই দুটি দেশের অনুরূপ। পাঠক বুঝুন, নারকেলের জোড়াও জোড়া আর সুপুরির জোড়াও জোড়া! ওই সব দেশে আমাদের মতো রাজনৈতিক ‘অপচর্চা’ হয় না; প্রশাসন, পুলিশ কিংবা নির্বাচন কমিশন সেখানে পুরোপুরি সরকারি/দলীয় প্রভাবমুক্ত; বিপরীতে বাংলাদেশে নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ স্বাধীন ও স্বতন্ত্র সত্তা নিয়ে দাঁড়ানোই শেখেনি বরং তারা ভীষণ ও তীব্রভাবে ‘সংকীর্ণ দলবাজি’র শিকার। ভারত কিংবা যুক্তরাজ্যে ৫ জানুয়ারি মার্কা নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকা কি আদৌ সম্ভব হতো? পাঠক, আপনারাই বিবেচনা করুন।   

রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটির প্রতিক্রিয়া : বিএনপি তার প্রতিক্রিয়ায় বলেছে, স্থানীয় নির্বাচন দলীয়ভাবে করার উদ্যোগ সরকারের একটি অসৎ পরিকল্পনা এবং এটি মোটেও বাস্তবসম্মত নয়। তারা বলেছে, মেয়াদোত্তীর্ণ হলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে প্রশাসক নিয়োগের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এটি সরকারের একটি উপরচালাকি, যাতে করে সরকার পছন্দমাফিক দলীয় লোকদের এখানে নির্বিচারে নিয়োগ দিতে পারে। বিএনপি মনে করে, এর ফলে স্থানীয় সরকারে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি থাকার ধারাবাহিকতাও ক্ষুণ হবে এবং বাংলাদেশের মতো বিভাজিত সমাজ ও রাষ্ট্র তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আরও বাজেভাবে বিভক্তির শিকার হবে। নারীদের পক্ষে দলীয় মনোনয়ন জোগাড় করা কঠিন হয়ে পড়বে, ফলে বর্তমানে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে নারীর স্বতঃপ্রণোদিত অংশগ্রহণও কমে যাবে। সংকীর্ণ দলীয় পরিচয়ের কারণে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নাগরিকদের সম্পত্তির ওয়ারিশ নির্ধারণ, তাদের নাগরিক সনদ ও চারিত্রিক প্রত্যয়নপত্রসহ দৈনন্দিন সাধারণ নাগরিক সুবিধা প্রাপ্তিতে ভোগান্তি আরও বাড়বে; কারণ নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সংকীর্ণ দলীয় দৃষ্টিভঙ্গির বাইরে গিয়ে অন্য দলের মানুষদের জন্য কাজ করতে চাইবে না। অন্যদিকে ১৪ দলের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে; তারা মনে করে, এর ফলে আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে তৃণমূলে অন্যান্য রাজনৈতিক দল সংগঠিত ও শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে। সিভিল সোসাইটির পক্ষ থেকে সুজন  তার প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছে, এই উদ্যোগ স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করবে এবং ক্ষমতাসীন দলই স্থানীয় সরকার গ্রাস করে ফেলবে। এ ছাড়া প্রভাবশালী, বিত্তশালী ও রাজনৈতিক দাপটে থাকা খারাপ লোকের নির্বাচিত হয়ে আসার সুযোগ প্রশস্ত হবে (প্রথম আলো, ১৩ অক্টোবর, ২০১৫)। এই সংশোধনীর সবচেয়ে সরাসরি আঘাত যে রাজনৈতিক দলের ওপর আসবে সেটা জামায়াতে ইসলামী। কারণ আইন সংশোধনের পর বর্তমানে নিবন্ধিত ৪০টি রাজনৈতিক দলই কেবল স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। ২০১২ সালের ১ আগস্ট মহামান্য হাইকোর্ট রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করেন; এর বিরুদ্ধে জামায়াত আপিল করেছে, যা এখনো বিচারাধীন। তবে এটা তো ঠিক যে, দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করতে সংবিধান বা আইনে কোনো বাধা ছিল না, এটি ছিল একটি প্রথা/ঐতিহ্য। আবার সামরিক শাসনামলের বিরাজনীতিকরণের একটি কৌশলও বটে।

কিছু বিবেচ্য বিষয় : স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে কার্যকর করে তুলতে, আমার প্রতীতি, কিছু বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া আবশ্যক। যেমন, নিবন্ধন পদ্ধতি ও নিবন্ধনের নীতিমালা আলাদা সংসদ নির্বাচনের মতো হওয়া বাঞ্ছনীয় হবে না; কারণ স্থানীয় পর্যায়ে যেসব রাজনৈতিক দল থাকে তাদের জন্যও নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ অবারিত থাকতে হবে। যেমন- পার্বত্য চট্টগ্রামে জনসংহতি সমিতি একটি রাজনৈতিক দল; তারাও যাতে অংশ নিতে পারে তার ব্যবস্থা থাকতে হবে। নতুন এ ব্যবস্থাটির যথাযথ প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ দরকার। দলের সঙ্গে দলবাজি, দলীয়করণ আর দলতন্ত্রের পার্থক্য চিহ্নিত করা জরুরি। আমরা রাষ্ট্রকে সরকারে, সরকারকে দলে, দলকে মাস্তানিতে ‘রিডিউসড’ বা ‘সংকুচিত’ করে ফেলি; সরকার, রাজনীতি, প্রশাসনের স্বীকৃত বিভাজনকে গুলিয়ে ফেলি; এ জন্য প্রয়োজন শেকড় থেকে শিখর পর্যন্ত সুষ্ঠু, গঠনমূলক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির চর্চা করা। দলীয় নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য হওয়ার আশঙ্কা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পায়; মনোনয়ন বাণিজ্য রোধে তাই ফুলপ্রুফ সিস্টেম তৈরি করতে হবে। সব নির্বাচনে সৎ, যোগ্য ও কমিটেড প্রার্থীদের মনোনয়ন নিশ্চিত করতে হবে- যারা নির্বাচিত হওয়ার পর সিটিজেন চার্টার মেনে চলবেন এবং জনগণের জন্য সেবার মান বাড়াতে কাজ করবেন। নির্বাচিতরা যেন নির্বাচনী ইশতেহার মেনে সার্ভিস ডেলিভারি দিতে নিরলস কাজ করে যাবেন তার গ্যারান্টি ক্লজ থাকতে হবে। স্থানীয় সরকারের কাজে, বাজেট প্রণয়নে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে; ‘ওপেন বাজেট’ এবং ‘পাবলিক হিয়ারিং’র ব্যবস্থা চালু করতে হবে। যতদিনের জন্য জনগণ তাদের ম্যান্ডেট দিবে, ততদিন তাদের কাজে স্বচ্ছতা, দক্ষতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় নির্বাচনের আগে ও নির্বাচনের সময় সব দল যাতে অংশ নেয় তার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বা সমতল ক্ষেত্র ও সমান সুযোগ নির্মাণ করতে হবে। আশঙ্কা যে, সব জায়গায় প্রার্থী হতে বড় দলগুলোর ভিতরে নিজস্ব প্রতিদ্বন্দ্বিতা এত তীব্র হবে যে, তা সামাল দেওয়াই কঠিন হয়ে পড়বে; ঠিকমতো ম্যানেজ করতে না পারলে মনোনয়ন নিয়ে খুনোখুনি, হামলা-মামলা, জ্বালাও-পোড়াও কয়েকগুণ বেড়ে যেতে পারে। বিষয়টিকে এখন থেকেই সিরিয়াসলি নিতে হবে। প্রতিটি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া বা প্রতিনিধিত্বকারী দলসমূহ আনুষ্ঠানিকভাবে যাতে তাদের মনোনীত প্রার্থীদের ভালো-মন্দ কাজের দায়িত্ব গ্রহণ করেন সে ব্যবস্থা করতে হবে। সব থেকে বেশি দরকার, চলমান রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনা। বছরের পর বছর একজনই দলীয় প্রধান, সব ক্ষমতা তার হাতেই  কেন্দ্রীভূত- এ অবস্থা পাল্টাতে হবে; দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা শুরু করতে হবে।  ভুলে গেলে ভুল হবে যে, তৃণমূল তথা স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় গণতন্ত্রের চর্চা ও বিকাশ না হলে রাষ্ট্র ও সমাজে গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া কখনোই সম্ভব নয়।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ২০ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর