শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫

ডুয়েল গেজ লাইনে আইন

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ডুয়েল গেজ লাইনে আইন

শিভাস রিগাল তার খুব প্রিয়। জিনিসটা খুব স্মুথ। কয়েক পেগ পেটে গেলেই নিজেকে কেমন হালকা হালকা লাগে। বদলে যায় চারপাশ। গতিও তার খুব ভালো লাগে। তার কাছে গতিই জীবন। দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে তার ভালো লাগে। সবচেয়ে ভালো লাগে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে চালাতে শিভাস রিগালে চুমুক দিতে। আহ বদলে যায় জীবনের মানে। জীবন বড় আনন্দময় মনে হয়। কিন্তু এ আনন্দটা পেতে তার একটু বেগ পোহাতে হয়।  সে গাড়ি চালাতে পারে, ভালোই পারে। তবে বয়স এখন ১৬ হয়নি বলে লাইসেন্স পায়নি। গাড়ি চালাতে হয় চুরি করে। শিভাস রিগালও সহজে মেলে না। সেদিন একটা শিভাস রিগালের বোতল ম্যানেজ করেই তার মাথায় বুদ্ধিটা এলো। গাড়ির চাবিটা চুরি করতে পারলেই হয়। খবর দিল আরেক বন্ধুকেও। দুই বন্ধু মিলে রাস্তায় নামল কার রেসিংয়ে। স্টিয়ারিংয়ে শিভাস রিগালের বোতল রেখে ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ারও করল। জীবনের আনন্দের কথা ভেবে একটু অন্যমনস্ক হয়ে গিয়েছিল সে। হঠাৎ দেখে সামনেই একটা লোক রাস্তা পেরুচ্ছে। মেজাজটা খিচড়ে গেল। ইংরেজিতে একটা গালি দিল,... রাস্তাটা কি ওদের বাপের। যখন ইচ্ছা তখন রাস্তা পেরুবে। ইংরেজি গালির সুবিধা হলো, বাংলার মতো অতটা অশ্লীল মনে হয় না। কিন্তু মনের ঝালটা মেটে। মনের ঝাল মিটলেও লোকটাকে বাঁচাতে গিয়ে গাড়িটা টাল খেয়ে গেল। সামলাতে পারল না। দুটি রিকশাকে দুমড়ে-মুচড়ে দিয়ে লাইটপোস্টে ধাক্কা খেয়ে থেমে গেল। আবার তার মেজাজ খারাপ হলো। এই রিকশা জিনিসটাকে একদম সইতে পারে না। এদের জন্য রাস্তায় গাড়ি চালানোই যায় না। আর মানুষ কীভাবে এ রকম পলকা একটা জিনিসে চড়তে পারে, তা ভেবেও বিস্মিত হয় সে। এই যেমন তার গাড়ির হালকা ছোঁয়ায় কেমন কাগজের খেলনার মতো দলামোচড়া পেঁচিয়ে গেল।

প্রিয় পাঠক, আপনারা নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন, আমি আবার গল্প-উপন্যাস লেখা শুরু করলাম কিনা। গল্পের মতো মনে হলেও এটা আসলে কোনো গল্প নয়। রাজধানীর গুলশানের অভিজাত এলাকায় গত ১২ অক্টোবর বিকালে ঠিক এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটেছে। এরপরের অংশটুকু যদি আপনাদের লিখতে দেওয়া হয়, কী লিখবেন? দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ আসবে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাবে। গাড়ি এবং চালককে নিয়ে যাবে থানায়। এটাই স্বাভাবিক। খবর পেয়ে পুলিশ এলো। তারপর এলো একটি ফোন। ব্যস তারপরই বদলে গেল সবকিছু। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী গাড়ি গেল থানায়। আহত দুই রিকশাচালক, এক যাত্রী আর এক পথচারী গেল ইউনাইটেড হাসপাতালে। আর সবকিছুর জন্য দায়ী যে কিশোর তাকে পুলিশের মোটরসাইকেলে সরিয়ে দেওয়া হলো নিরাপদে। আহত রিকশাচালক, যিনি হয়তো কোনো দিন ইউনাইটেড হাসপাতালে ঢুকতেও পারতেন না, সেই তিনিই সেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রোগী হিসেবে। সাধারণত এ ধরনের দুর্ঘটনার রোগীদের ঢাকা মেডিকেলেই নেওয়া হয়। পুলিশি ঝামেলার ভয়ে অন্য কোনো হাসপাতাল এ ধরনের রোগী ভর্তি করতে চায় না। কিন্তু সেদিন এক ফোনেই উল্টেপাল্টে গেল সব আইনকানুন। কার সেই ফোন? কে ফোন করেছিলেন জানি না। তবে গাড়িটি যিনি চালাচ্ছিলেন, তার নাম ফারিজ রহমান, তার চাচা ডা. এইচ বি এম ইকবাল, আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি এবং ব্যবসায়ী। ফারিজের বাবা এইচ বি এম জাহিদুর রহমানও ব্যবসায়ী। ক্ষমতা আর অর্থের কাছে ধরাশায়ী সবকিছু। এখানে অনেকগুলো অপরাধ ঘটেছে। প্রথম দৃশ্যমান অপরাধ হলো, দুর্ঘটনায় চারজনের আহত হওয়া। দ্বিতীয় অপরাধ হলো, ট্রাফিক আইন ভেঙে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো। তৃতীয় অপরাধ, লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো। চতুর্থত অপরাধ, মাদক বহন। সাধারণ যে কোনো মানুষ এর যে কোনো অপরাধ করলেই পুলিশ প্রাথমিকভাবে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করত। কিন্তু এখানে দুটি রিকশা শুধু নয়, দুমড়েমুচড়ে গেছে আইনও। বাংলাদেশে পুলিশ রাস্তা থেকে লোক ধরে তার হাতে গাঁজার পুরিয়া দিয়ে মাদক আইনে গ্রেফতার দেখায়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় বাসায় আধ বোতল মদ থাকার অপরাধে অনেক বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদকে কারাভোগ করতে হয়েছে। আপনাদের কারও কাছে মনে হতে পারে, ১৬ বছরের একটি কিশোরের পেছনে আমরা কেন লেগেছি? বিষয়টা ১৬ বছরের কিশোর ফারিজের অপরাধের নয়। বরং ফারিজের জন্য আমি গভীর বেদনা বোধ করছি। আমার আসলে রাগটা তার অভিভাবকদের প্রতি। তারা কেন ১৬ বছরের এই কিশোরের নাগাল থেকে মদের বোতল আর গাড়ির চাবি দূরে রাখল না। তার পরিবার যে এখন অর্থ দিয়ে, ক্ষমতা দিয়ে ফারিজকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে, তা আসলে বাঁচানো নয়। আসলে তারা ফারিজের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি করছে। জীবনের শুরুতেই ফারিজ বুঝে গেল, আইন ভাঙা তার জন্য কোনো বিষয় নয়। তার বাবা আছে, চাচা আছে; যে অপরাধই করুক; তারা তাকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসবে। এটা ফারিজের বেড়ে ওঠার জন্য ভয়ঙ্কর। ফারিজের জীবন গঠনের জন্যই তাকে বোঝানো উচিত কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। একটা কথা আমরা সবসময় শুনি, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। শুনি আর হাসি। আইনের আসলে নিজের কোনো গতি নেই। আইন চলে অর্থ আর ক্ষমতার গতিতে। এর জ্বলজ্বলে উদাহরণ আছে আমাদের চোখের সামনেই। অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চার সংগঠক বিনা অপরাধে এক মাসেরও বেশি কারাভোগ করেছেন। আরিফ, জাকিয়া, শুভ, সবুজ পথশিশুদের ভালোবাসে। তারা রাস্তায় ঘুরে ঘুরে পথশিশুদের ভালো খাওয়ার ব্যবস্থা করে, ভালো পোশাকের ব্যবস্থা করে। পথশিশুদের পড়ানোর জন্য তারা গড়ে তুলেছে ‘মজার ইশকুল’। পথশিশুদের রাখার জন্য রামপুরায় গড়ে তুলেছিল একটি শেল্টার হোম। সেখানে ঠাঁই পেয়েছিল ১০টি শিশু। তারা সেই শিশুদের পরম মমতায় লালন করছিলেন। সেই শিশুদের একজনের চাচার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে এবং মানব পাচারকারী হিসেবে চালান করে দেয়। তারপর সবাই জানল, এই তরুণ-তরুণীরা আসলে মানব পাচারকারী নয়। এমনকি বাদীও বললেন, তারা মুক্তি পেলে তার আপত্তি নেই। কিন্তু মুক্তি পাচ্ছিল না অদম্য তারুণ্য। এ নিয়ে তোলপাড় সামাজিক ও গণমাধ্যমে। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট আশিফ এন্তাজ রবি ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি খোলা চিঠি লেখেন। সেই চিঠি নজরে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের। আমরা ধারণা করি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ইতিবাচক ভূমিকার কারণেই ৩৮ দিন কারাভোগ শেষে মুক্তি পেয়েছেন এই চার তরুণ-তরুণী। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের এ উদ্যোগের জন্য তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কিন্তু এ জন্য খুশি হব না দুঃখ পাব বুঝতে পারছি না। দেশের সব সমস্যা সমাধানে    প্রধানমন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কেই উদ্যোগ নিতে হবে কেন? আইন তার স্বাভাবিক গতিতে চললে তো এদের আরও আগেই মুক্তি পাওয়া উচিত ছিল। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তৎপরতায় কিছু ঘটা আসলে প্রশাসনের চূড়ান্ত অদক্ষতার প্রমাণ।

৩৮ দিনে উলটপালট হয়ে গেছে এই চার তরুণ-তরুণীর জীবন। অন্তত দুজন এবার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। তার মানে তাদের জীবন থেকে হারিয়ে গেল একটি বছর। তার চেয়ে বড় কথা হলো, টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তারা যে পথশিশুদের পাশে দাঁড়াচ্ছিল, এই হয়রানির পরও তাদের সে মানসিকতা বজায় থাকবে তো? কিন্তু প্রশ্ন হলো, আইন ফারিজের ক্ষেত্রে এত মানবিক আর এই তরুণদের ক্ষেত্রে এত অমানবিক কেন?

আবারও প্রমাণিত হলো আইনের নিজের কোনো গতি নেই। এ দেশে আইন চলে ডুয়েল গেজ লাইনে। কোথাও আইন ব্রড গেজে চলে, কোথাও চলে মিটার গেজে। কোথাও আইনের গতি সুপারসনিক, কোথাও কচ্ছপের মতো। ক্ষমতাশালী কারও ফোন পেলে একরকম গতি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় তৎপর হলে আরেকরকম গতি।

পুনশ্চ: আইন যখন বেলাইনে চলে যায়, আইনের গতি যখন অসংলগ্ন হয়ে যায়; তখন সর্বোচ্চ আদালত আইনকে লাইনে তুলতে হস্তক্ষেপ করে।  এবারও তাই করেছে। ফারিজ রহমানের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানাতে রুল জারি করেছেন আমাদের শেষ ভরসা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/ ২১ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে