শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫

ডুয়েল গেজ লাইনে আইন

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ডুয়েল গেজ লাইনে আইন

শিভাস রিগাল তার খুব প্রিয়। জিনিসটা খুব স্মুথ। কয়েক পেগ পেটে গেলেই নিজেকে কেমন হালকা হালকা লাগে। বদলে যায় চারপাশ। গতিও তার খুব ভালো লাগে। তার কাছে গতিই জীবন। দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে তার ভালো লাগে। সবচেয়ে ভালো লাগে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে চালাতে শিভাস রিগালে চুমুক দিতে। আহ বদলে যায় জীবনের মানে। জীবন বড় আনন্দময় মনে হয়। কিন্তু এ আনন্দটা পেতে তার একটু বেগ পোহাতে হয়।  সে গাড়ি চালাতে পারে, ভালোই পারে। তবে বয়স এখন ১৬ হয়নি বলে লাইসেন্স পায়নি। গাড়ি চালাতে হয় চুরি করে। শিভাস রিগালও সহজে মেলে না। সেদিন একটা শিভাস রিগালের বোতল ম্যানেজ করেই তার মাথায় বুদ্ধিটা এলো। গাড়ির চাবিটা চুরি করতে পারলেই হয়। খবর দিল আরেক বন্ধুকেও। দুই বন্ধু মিলে রাস্তায় নামল কার রেসিংয়ে। স্টিয়ারিংয়ে শিভাস রিগালের বোতল রেখে ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ারও করল। জীবনের আনন্দের কথা ভেবে একটু অন্যমনস্ক হয়ে গিয়েছিল সে। হঠাৎ দেখে সামনেই একটা লোক রাস্তা পেরুচ্ছে। মেজাজটা খিচড়ে গেল। ইংরেজিতে একটা গালি দিল,... রাস্তাটা কি ওদের বাপের। যখন ইচ্ছা তখন রাস্তা পেরুবে। ইংরেজি গালির সুবিধা হলো, বাংলার মতো অতটা অশ্লীল মনে হয় না। কিন্তু মনের ঝালটা মেটে। মনের ঝাল মিটলেও লোকটাকে বাঁচাতে গিয়ে গাড়িটা টাল খেয়ে গেল। সামলাতে পারল না। দুটি রিকশাকে দুমড়ে-মুচড়ে দিয়ে লাইটপোস্টে ধাক্কা খেয়ে থেমে গেল। আবার তার মেজাজ খারাপ হলো। এই রিকশা জিনিসটাকে একদম সইতে পারে না। এদের জন্য রাস্তায় গাড়ি চালানোই যায় না। আর মানুষ কীভাবে এ রকম পলকা একটা জিনিসে চড়তে পারে, তা ভেবেও বিস্মিত হয় সে। এই যেমন তার গাড়ির হালকা ছোঁয়ায় কেমন কাগজের খেলনার মতো দলামোচড়া পেঁচিয়ে গেল।

প্রিয় পাঠক, আপনারা নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন, আমি আবার গল্প-উপন্যাস লেখা শুরু করলাম কিনা। গল্পের মতো মনে হলেও এটা আসলে কোনো গল্প নয়। রাজধানীর গুলশানের অভিজাত এলাকায় গত ১২ অক্টোবর বিকালে ঠিক এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটেছে। এরপরের অংশটুকু যদি আপনাদের লিখতে দেওয়া হয়, কী লিখবেন? দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ আসবে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাবে। গাড়ি এবং চালককে নিয়ে যাবে থানায়। এটাই স্বাভাবিক। খবর পেয়ে পুলিশ এলো। তারপর এলো একটি ফোন। ব্যস তারপরই বদলে গেল সবকিছু। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী গাড়ি গেল থানায়। আহত দুই রিকশাচালক, এক যাত্রী আর এক পথচারী গেল ইউনাইটেড হাসপাতালে। আর সবকিছুর জন্য দায়ী যে কিশোর তাকে পুলিশের মোটরসাইকেলে সরিয়ে দেওয়া হলো নিরাপদে। আহত রিকশাচালক, যিনি হয়তো কোনো দিন ইউনাইটেড হাসপাতালে ঢুকতেও পারতেন না, সেই তিনিই সেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রোগী হিসেবে। সাধারণত এ ধরনের দুর্ঘটনার রোগীদের ঢাকা মেডিকেলেই নেওয়া হয়। পুলিশি ঝামেলার ভয়ে অন্য কোনো হাসপাতাল এ ধরনের রোগী ভর্তি করতে চায় না। কিন্তু সেদিন এক ফোনেই উল্টেপাল্টে গেল সব আইনকানুন। কার সেই ফোন? কে ফোন করেছিলেন জানি না। তবে গাড়িটি যিনি চালাচ্ছিলেন, তার নাম ফারিজ রহমান, তার চাচা ডা. এইচ বি এম ইকবাল, আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি এবং ব্যবসায়ী। ফারিজের বাবা এইচ বি এম জাহিদুর রহমানও ব্যবসায়ী। ক্ষমতা আর অর্থের কাছে ধরাশায়ী সবকিছু। এখানে অনেকগুলো অপরাধ ঘটেছে। প্রথম দৃশ্যমান অপরাধ হলো, দুর্ঘটনায় চারজনের আহত হওয়া। দ্বিতীয় অপরাধ হলো, ট্রাফিক আইন ভেঙে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো। তৃতীয় অপরাধ, লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো। চতুর্থত অপরাধ, মাদক বহন। সাধারণ যে কোনো মানুষ এর যে কোনো অপরাধ করলেই পুলিশ প্রাথমিকভাবে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করত। কিন্তু এখানে দুটি রিকশা শুধু নয়, দুমড়েমুচড়ে গেছে আইনও। বাংলাদেশে পুলিশ রাস্তা থেকে লোক ধরে তার হাতে গাঁজার পুরিয়া দিয়ে মাদক আইনে গ্রেফতার দেখায়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় বাসায় আধ বোতল মদ থাকার অপরাধে অনেক বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদকে কারাভোগ করতে হয়েছে। আপনাদের কারও কাছে মনে হতে পারে, ১৬ বছরের একটি কিশোরের পেছনে আমরা কেন লেগেছি? বিষয়টা ১৬ বছরের কিশোর ফারিজের অপরাধের নয়। বরং ফারিজের জন্য আমি গভীর বেদনা বোধ করছি। আমার আসলে রাগটা তার অভিভাবকদের প্রতি। তারা কেন ১৬ বছরের এই কিশোরের নাগাল থেকে মদের বোতল আর গাড়ির চাবি দূরে রাখল না। তার পরিবার যে এখন অর্থ দিয়ে, ক্ষমতা দিয়ে ফারিজকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে, তা আসলে বাঁচানো নয়। আসলে তারা ফারিজের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি করছে। জীবনের শুরুতেই ফারিজ বুঝে গেল, আইন ভাঙা তার জন্য কোনো বিষয় নয়। তার বাবা আছে, চাচা আছে; যে অপরাধই করুক; তারা তাকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসবে। এটা ফারিজের বেড়ে ওঠার জন্য ভয়ঙ্কর। ফারিজের জীবন গঠনের জন্যই তাকে বোঝানো উচিত কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। একটা কথা আমরা সবসময় শুনি, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। শুনি আর হাসি। আইনের আসলে নিজের কোনো গতি নেই। আইন চলে অর্থ আর ক্ষমতার গতিতে। এর জ্বলজ্বলে উদাহরণ আছে আমাদের চোখের সামনেই। অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চার সংগঠক বিনা অপরাধে এক মাসেরও বেশি কারাভোগ করেছেন। আরিফ, জাকিয়া, শুভ, সবুজ পথশিশুদের ভালোবাসে। তারা রাস্তায় ঘুরে ঘুরে পথশিশুদের ভালো খাওয়ার ব্যবস্থা করে, ভালো পোশাকের ব্যবস্থা করে। পথশিশুদের পড়ানোর জন্য তারা গড়ে তুলেছে ‘মজার ইশকুল’। পথশিশুদের রাখার জন্য রামপুরায় গড়ে তুলেছিল একটি শেল্টার হোম। সেখানে ঠাঁই পেয়েছিল ১০টি শিশু। তারা সেই শিশুদের পরম মমতায় লালন করছিলেন। সেই শিশুদের একজনের চাচার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে এবং মানব পাচারকারী হিসেবে চালান করে দেয়। তারপর সবাই জানল, এই তরুণ-তরুণীরা আসলে মানব পাচারকারী নয়। এমনকি বাদীও বললেন, তারা মুক্তি পেলে তার আপত্তি নেই। কিন্তু মুক্তি পাচ্ছিল না অদম্য তারুণ্য। এ নিয়ে তোলপাড় সামাজিক ও গণমাধ্যমে। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট আশিফ এন্তাজ রবি ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি খোলা চিঠি লেখেন। সেই চিঠি নজরে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের। আমরা ধারণা করি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ইতিবাচক ভূমিকার কারণেই ৩৮ দিন কারাভোগ শেষে মুক্তি পেয়েছেন এই চার তরুণ-তরুণী। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের এ উদ্যোগের জন্য তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কিন্তু এ জন্য খুশি হব না দুঃখ পাব বুঝতে পারছি না। দেশের সব সমস্যা সমাধানে    প্রধানমন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কেই উদ্যোগ নিতে হবে কেন? আইন তার স্বাভাবিক গতিতে চললে তো এদের আরও আগেই মুক্তি পাওয়া উচিত ছিল। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তৎপরতায় কিছু ঘটা আসলে প্রশাসনের চূড়ান্ত অদক্ষতার প্রমাণ।

৩৮ দিনে উলটপালট হয়ে গেছে এই চার তরুণ-তরুণীর জীবন। অন্তত দুজন এবার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। তার মানে তাদের জীবন থেকে হারিয়ে গেল একটি বছর। তার চেয়ে বড় কথা হলো, টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তারা যে পথশিশুদের পাশে দাঁড়াচ্ছিল, এই হয়রানির পরও তাদের সে মানসিকতা বজায় থাকবে তো? কিন্তু প্রশ্ন হলো, আইন ফারিজের ক্ষেত্রে এত মানবিক আর এই তরুণদের ক্ষেত্রে এত অমানবিক কেন?

আবারও প্রমাণিত হলো আইনের নিজের কোনো গতি নেই। এ দেশে আইন চলে ডুয়েল গেজ লাইনে। কোথাও আইন ব্রড গেজে চলে, কোথাও চলে মিটার গেজে। কোথাও আইনের গতি সুপারসনিক, কোথাও কচ্ছপের মতো। ক্ষমতাশালী কারও ফোন পেলে একরকম গতি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় তৎপর হলে আরেকরকম গতি।

পুনশ্চ: আইন যখন বেলাইনে চলে যায়, আইনের গতি যখন অসংলগ্ন হয়ে যায়; তখন সর্বোচ্চ আদালত আইনকে লাইনে তুলতে হস্তক্ষেপ করে।  এবারও তাই করেছে। ফারিজ রহমানের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানাতে রুল জারি করেছেন আমাদের শেষ ভরসা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/ ২১ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর