শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫

ডুয়েল গেজ লাইনে আইন

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ডুয়েল গেজ লাইনে আইন

শিভাস রিগাল তার খুব প্রিয়। জিনিসটা খুব স্মুথ। কয়েক পেগ পেটে গেলেই নিজেকে কেমন হালকা হালকা লাগে। বদলে যায় চারপাশ। গতিও তার খুব ভালো লাগে। তার কাছে গতিই জীবন। দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে তার ভালো লাগে। সবচেয়ে ভালো লাগে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে চালাতে শিভাস রিগালে চুমুক দিতে। আহ বদলে যায় জীবনের মানে। জীবন বড় আনন্দময় মনে হয়। কিন্তু এ আনন্দটা পেতে তার একটু বেগ পোহাতে হয়।  সে গাড়ি চালাতে পারে, ভালোই পারে। তবে বয়স এখন ১৬ হয়নি বলে লাইসেন্স পায়নি। গাড়ি চালাতে হয় চুরি করে। শিভাস রিগালও সহজে মেলে না। সেদিন একটা শিভাস রিগালের বোতল ম্যানেজ করেই তার মাথায় বুদ্ধিটা এলো। গাড়ির চাবিটা চুরি করতে পারলেই হয়। খবর দিল আরেক বন্ধুকেও। দুই বন্ধু মিলে রাস্তায় নামল কার রেসিংয়ে। স্টিয়ারিংয়ে শিভাস রিগালের বোতল রেখে ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ারও করল। জীবনের আনন্দের কথা ভেবে একটু অন্যমনস্ক হয়ে গিয়েছিল সে। হঠাৎ দেখে সামনেই একটা লোক রাস্তা পেরুচ্ছে। মেজাজটা খিচড়ে গেল। ইংরেজিতে একটা গালি দিল,... রাস্তাটা কি ওদের বাপের। যখন ইচ্ছা তখন রাস্তা পেরুবে। ইংরেজি গালির সুবিধা হলো, বাংলার মতো অতটা অশ্লীল মনে হয় না। কিন্তু মনের ঝালটা মেটে। মনের ঝাল মিটলেও লোকটাকে বাঁচাতে গিয়ে গাড়িটা টাল খেয়ে গেল। সামলাতে পারল না। দুটি রিকশাকে দুমড়ে-মুচড়ে দিয়ে লাইটপোস্টে ধাক্কা খেয়ে থেমে গেল। আবার তার মেজাজ খারাপ হলো। এই রিকশা জিনিসটাকে একদম সইতে পারে না। এদের জন্য রাস্তায় গাড়ি চালানোই যায় না। আর মানুষ কীভাবে এ রকম পলকা একটা জিনিসে চড়তে পারে, তা ভেবেও বিস্মিত হয় সে। এই যেমন তার গাড়ির হালকা ছোঁয়ায় কেমন কাগজের খেলনার মতো দলামোচড়া পেঁচিয়ে গেল।

প্রিয় পাঠক, আপনারা নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন, আমি আবার গল্প-উপন্যাস লেখা শুরু করলাম কিনা। গল্পের মতো মনে হলেও এটা আসলে কোনো গল্প নয়। রাজধানীর গুলশানের অভিজাত এলাকায় গত ১২ অক্টোবর বিকালে ঠিক এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটেছে। এরপরের অংশটুকু যদি আপনাদের লিখতে দেওয়া হয়, কী লিখবেন? দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ আসবে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাবে। গাড়ি এবং চালককে নিয়ে যাবে থানায়। এটাই স্বাভাবিক। খবর পেয়ে পুলিশ এলো। তারপর এলো একটি ফোন। ব্যস তারপরই বদলে গেল সবকিছু। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী গাড়ি গেল থানায়। আহত দুই রিকশাচালক, এক যাত্রী আর এক পথচারী গেল ইউনাইটেড হাসপাতালে। আর সবকিছুর জন্য দায়ী যে কিশোর তাকে পুলিশের মোটরসাইকেলে সরিয়ে দেওয়া হলো নিরাপদে। আহত রিকশাচালক, যিনি হয়তো কোনো দিন ইউনাইটেড হাসপাতালে ঢুকতেও পারতেন না, সেই তিনিই সেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রোগী হিসেবে। সাধারণত এ ধরনের দুর্ঘটনার রোগীদের ঢাকা মেডিকেলেই নেওয়া হয়। পুলিশি ঝামেলার ভয়ে অন্য কোনো হাসপাতাল এ ধরনের রোগী ভর্তি করতে চায় না। কিন্তু সেদিন এক ফোনেই উল্টেপাল্টে গেল সব আইনকানুন। কার সেই ফোন? কে ফোন করেছিলেন জানি না। তবে গাড়িটি যিনি চালাচ্ছিলেন, তার নাম ফারিজ রহমান, তার চাচা ডা. এইচ বি এম ইকবাল, আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি এবং ব্যবসায়ী। ফারিজের বাবা এইচ বি এম জাহিদুর রহমানও ব্যবসায়ী। ক্ষমতা আর অর্থের কাছে ধরাশায়ী সবকিছু। এখানে অনেকগুলো অপরাধ ঘটেছে। প্রথম দৃশ্যমান অপরাধ হলো, দুর্ঘটনায় চারজনের আহত হওয়া। দ্বিতীয় অপরাধ হলো, ট্রাফিক আইন ভেঙে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো। তৃতীয় অপরাধ, লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো। চতুর্থত অপরাধ, মাদক বহন। সাধারণ যে কোনো মানুষ এর যে কোনো অপরাধ করলেই পুলিশ প্রাথমিকভাবে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করত। কিন্তু এখানে দুটি রিকশা শুধু নয়, দুমড়েমুচড়ে গেছে আইনও। বাংলাদেশে পুলিশ রাস্তা থেকে লোক ধরে তার হাতে গাঁজার পুরিয়া দিয়ে মাদক আইনে গ্রেফতার দেখায়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় বাসায় আধ বোতল মদ থাকার অপরাধে অনেক বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদকে কারাভোগ করতে হয়েছে। আপনাদের কারও কাছে মনে হতে পারে, ১৬ বছরের একটি কিশোরের পেছনে আমরা কেন লেগেছি? বিষয়টা ১৬ বছরের কিশোর ফারিজের অপরাধের নয়। বরং ফারিজের জন্য আমি গভীর বেদনা বোধ করছি। আমার আসলে রাগটা তার অভিভাবকদের প্রতি। তারা কেন ১৬ বছরের এই কিশোরের নাগাল থেকে মদের বোতল আর গাড়ির চাবি দূরে রাখল না। তার পরিবার যে এখন অর্থ দিয়ে, ক্ষমতা দিয়ে ফারিজকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে, তা আসলে বাঁচানো নয়। আসলে তারা ফারিজের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি করছে। জীবনের শুরুতেই ফারিজ বুঝে গেল, আইন ভাঙা তার জন্য কোনো বিষয় নয়। তার বাবা আছে, চাচা আছে; যে অপরাধই করুক; তারা তাকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসবে। এটা ফারিজের বেড়ে ওঠার জন্য ভয়ঙ্কর। ফারিজের জীবন গঠনের জন্যই তাকে বোঝানো উচিত কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। একটা কথা আমরা সবসময় শুনি, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। শুনি আর হাসি। আইনের আসলে নিজের কোনো গতি নেই। আইন চলে অর্থ আর ক্ষমতার গতিতে। এর জ্বলজ্বলে উদাহরণ আছে আমাদের চোখের সামনেই। অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চার সংগঠক বিনা অপরাধে এক মাসেরও বেশি কারাভোগ করেছেন। আরিফ, জাকিয়া, শুভ, সবুজ পথশিশুদের ভালোবাসে। তারা রাস্তায় ঘুরে ঘুরে পথশিশুদের ভালো খাওয়ার ব্যবস্থা করে, ভালো পোশাকের ব্যবস্থা করে। পথশিশুদের পড়ানোর জন্য তারা গড়ে তুলেছে ‘মজার ইশকুল’। পথশিশুদের রাখার জন্য রামপুরায় গড়ে তুলেছিল একটি শেল্টার হোম। সেখানে ঠাঁই পেয়েছিল ১০টি শিশু। তারা সেই শিশুদের পরম মমতায় লালন করছিলেন। সেই শিশুদের একজনের চাচার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে এবং মানব পাচারকারী হিসেবে চালান করে দেয়। তারপর সবাই জানল, এই তরুণ-তরুণীরা আসলে মানব পাচারকারী নয়। এমনকি বাদীও বললেন, তারা মুক্তি পেলে তার আপত্তি নেই। কিন্তু মুক্তি পাচ্ছিল না অদম্য তারুণ্য। এ নিয়ে তোলপাড় সামাজিক ও গণমাধ্যমে। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট আশিফ এন্তাজ রবি ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি খোলা চিঠি লেখেন। সেই চিঠি নজরে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের। আমরা ধারণা করি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ইতিবাচক ভূমিকার কারণেই ৩৮ দিন কারাভোগ শেষে মুক্তি পেয়েছেন এই চার তরুণ-তরুণী। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের এ উদ্যোগের জন্য তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কিন্তু এ জন্য খুশি হব না দুঃখ পাব বুঝতে পারছি না। দেশের সব সমস্যা সমাধানে    প্রধানমন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কেই উদ্যোগ নিতে হবে কেন? আইন তার স্বাভাবিক গতিতে চললে তো এদের আরও আগেই মুক্তি পাওয়া উচিত ছিল। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তৎপরতায় কিছু ঘটা আসলে প্রশাসনের চূড়ান্ত অদক্ষতার প্রমাণ।

৩৮ দিনে উলটপালট হয়ে গেছে এই চার তরুণ-তরুণীর জীবন। অন্তত দুজন এবার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। তার মানে তাদের জীবন থেকে হারিয়ে গেল একটি বছর। তার চেয়ে বড় কথা হলো, টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তারা যে পথশিশুদের পাশে দাঁড়াচ্ছিল, এই হয়রানির পরও তাদের সে মানসিকতা বজায় থাকবে তো? কিন্তু প্রশ্ন হলো, আইন ফারিজের ক্ষেত্রে এত মানবিক আর এই তরুণদের ক্ষেত্রে এত অমানবিক কেন?

আবারও প্রমাণিত হলো আইনের নিজের কোনো গতি নেই। এ দেশে আইন চলে ডুয়েল গেজ লাইনে। কোথাও আইন ব্রড গেজে চলে, কোথাও চলে মিটার গেজে। কোথাও আইনের গতি সুপারসনিক, কোথাও কচ্ছপের মতো। ক্ষমতাশালী কারও ফোন পেলে একরকম গতি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় তৎপর হলে আরেকরকম গতি।

পুনশ্চ: আইন যখন বেলাইনে চলে যায়, আইনের গতি যখন অসংলগ্ন হয়ে যায়; তখন সর্বোচ্চ আদালত আইনকে লাইনে তুলতে হস্তক্ষেপ করে।  এবারও তাই করেছে। ফারিজ রহমানের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানাতে রুল জারি করেছেন আমাদের শেষ ভরসা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/ ২১ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়