শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৫

বাঘের সঙ্গে বনও বেড়াতে চলে যাচ্ছে

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
বাঘের সঙ্গে বনও বেড়াতে চলে যাচ্ছে

এক. কিছু দিন আগে আমাদের বনমন্ত্রী দারুণ একটা কথা বলেছিলেন যে, ‘সুন্দরবনের বাঘরা পশ্চিমবঙ্গে বেড়াতে যাওয়ার কারণে বাঘের সংখ্যা কমে গেছে’। কিন্তু এবার সত্যি সত্যিই বাঘের সঙ্গে খোদ সুন্দরবনকেও আমরা হারাতে চলেছি। কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে, সুন্দরবনের রামপালে নির্মাণাধীন ভারত-বাংলাদেশ কয়লাভিত্তিক যৌথ বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হলে তা হবে বিশ্বের ইতিহাসে ভয়ঙ্কর একটি পরিবেশধ্বংসী প্রকল্প। রামপালের এই পরিবেশবিধ্বংসী বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউনেস্কো ও রামসার। ভারতের এ প্রকল্পে যুক্ত থাকার  কারণে নরওয়ে ভারতের এনটিপিসিতে অর্থ জোগান বন্ধ করে দিয়েছে। বেশ কিছু আন্তর্জাতিক ব্যাংকও এ প্রকল্পে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। বিশ্ব পরিবেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এর জোর প্রতিবাদ ও নিন্দা করলেও দেশের ভিতর সুন্দরবনকে রক্ষার সব দায়িত্ব আমরা যেন আনু মুহাম্মদদের স্কন্ধে চাপিয়ে দিয়েই নিশ্চিন্তে ঘরে বসে আছি। তারা সুন্দরবন রক্ষার জন্য একের পর এক রোডমার্চ করে যাচ্ছেন। আবার পুলিশ এসে সমানে পেটাচ্ছে তাদের। এ সুযোগে দেশি লুটেরারাও সুন্দরবনের জমি দখলের মহোৎসবে ব্যস্ত। ভারত ব্যস্ত সুন্দরবনকে ঘিরে তাদের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির কাজে। সরকার ব্যস্ত ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে। প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার স্বার্থে সরকারের যেন পরিবেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার কোনো প্রয়োজনই নেই! আমাদের প্রধানমন্ত্রী পরিবেশের পুরস্কার হাতে নিয়ে সুন্দরবনের বিপর্যয় দেখছেন কীভাবে?

দুই. বিশ্বের কোথাও সংরক্ষিত বনভূমি ও বসতির ১৫ থেকে ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয় না। অথচ ভারতীয় কোম্পানি আমাদের সুন্দরবনের ৯-১৪ কিলোমিটারের মধ্যেই এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করছে। আর বাফার জোন বিবেচনা করলে তো এ দূরত্ব মাত্র চার কিলোমিটারের মধ্যে। অপরদিকে ভারতের নিজেদের বনভূমি ও পরিবেশ সংরক্ষণে রয়েছে শক্ত আইনকানুন। ভারতের ‘বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ আইন ১৯৭২’, পরিবেশের গাইডলাইন ম্যানুয়াল ২০১০ এবং ‘তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন সংক্রান্ত গাইডলাইন ১৯৮৭’ অনুযায়ী সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোনো কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা যায় না। এ কারণে ভারতের তিনটি রাজ্যে গত কয়েক বছরে তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্রকে বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। আর ভারতীয় কোম্পানি কোথাও এটা করতে না পেরে বাংলাদেশের সুন্দরবনকে বেছে নিয়েছে। ভারতের অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হচ্ছে এ প্রকল্পের কাছেই। সে দেশের হাইকমিশনারকে বলতে শোনা যায়, ‘রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র হবে পরিবেশবান্ধব’। অথচ গত ১৩ মার্চ ভারতের গ্রিন ট্রাইব্যুনাল কর্ণাটক রাজ্যে এনটিপিসির প্রস্তাবিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের ছাড়পত্র স্থগিত করে দিয়েছে। ভারতীয় কোম্পানির এসব গুরুতর জালিয়াতির কথা জেনেও বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ভারতের সঙ্গে যৌথ বিনিয়োগের এ বিতর্কিত প্রকল্পটিকে ‘অগ্রাধিকার’ প্রকল্প হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। আরও আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এর মধ্যে আমাদের মন্ত্রিসভা সুন্দরবনের রামপালে আরও একটি বিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে।

তিন. জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা ইউনেস্কো যেখানে সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে, সেখানে ভারত-বাংলাদেশের এ যৌথ বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু আন্তর্জাতিক পরিবেশ আইনকেই লঙ্ঘন করেনি, বরং গোটা বিশ্ব মানবসত্তার ১৯৪৮ সালের সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্রের প্রতিও চরম অবজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। তাছাড়া এ প্রকল্পটি ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় চুক্তিরও ভয়াবহ লঙ্ঘন। কেননা দুই দেশের মধ্যে সুন্দরবন এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগার রক্ষার চুক্তি এখনো বিদ্যমান রয়েছে। অথচ সুন্দরবনের বুক চিরে দশটি খাল ভরাট করে এবং প্রায় দুই হাজার একর কৃষিজমি ধ্বংস করে প্রাণঘাতী এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ চলছে। এ প্রকল্পে আট হাজার পরিবার উচ্ছেদ হয়ে সম্পূর্ণ উদ্বাস্তুতে পরিণত হবে। দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুন্দরবন থেকে কমপক্ষে ২০ কিলোমিটার দূরে এ ধরনের প্রকল্প নির্মাণ করতে হবে। ভারত তার নিজ ভূমিতে মধ্যপ্রদেশ, কর্ণাটক ও তামিলনাড়ুতে এ ধরনের বিদ্যুৎ প্রকল্পকে নিজ দেশের পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে বাতিল করলেও বাংলাদেশের সুন্দরবন রক্ষায় তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। ভারতের পরিবেশ মন্ত্রণালয় মধ্যপ্রদেশে বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রস্তাবিত স্থানকে কৃষিজমির জন্য বিপজ্জনক বিধায় পুরো প্রকল্পটিই বাতিল করে দিয়েছে। তারা নর্মদা নদী থেকে প্রকল্পের জন্য ৩২ কিউসেক পানি উত্তোলনকে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে। আর এদিকে তারা আমাদের সবক দিয়ে বলছে রামপাল হবে পরিবেশবান্ধব। অথচ এ প্রকল্পের প্রায় আট বিলিয়ন গ্যালন পানির পুরোটাই নেওয়া হবে আমাদের পশুর নদী থেকে। আমাদের পশুর নদী মিঠা ও নোনা পানির ভারসাম্য বজায় রেখে সুন্দরবনকে বঁক্ষাঁচিয়ে রেখেছে। রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র হলে পশুর নদী থেকে প্রতি ঘণ্টায় ৯১৫০ ঘনমিটার করে পানি প্রত্যাহার করতে হবে। এসব জেনেও ভারতীয়দের আর্থিকভাবে অধিক লাভবানের এ অন্যায় আবদারকে আমরা কেন নির্দ্বিধায় মাথা পেতে নিচ্ছি তা কেবল আমাদের সরকারই জানে!

চার. রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র হলে যে শুধু সুন্দরবনের পরিবেশ-প্রতিবেশের ভারসাম্য ধ্বংস হবে তা নয়। এতে করে জীববৈচিত্র্য, কৃষিজমি, বনভূমি, জলাশয় এবং বন্যপ্রাণী ধ্বংসসহ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে নির্গত বিষাক্ত বর্জ্য ও রাসায়নিকে ভয়াবহ বিপর্যস্ত হবে গোটা অঞ্চল। ভস্মীভূত কয়লার ছাই আর উৎপন্ন গ্যাসের কারণে বায়ু ও পানিদূষণে প্রকল্প অঞ্চলের আশপাশে এসিড বৃষ্টি হওয়ার প্রবল আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। অথচ আমরা কেন ভুলে যাই যে, ভারত বাংলাদেশের সুসম্পর্কের চেয়ে বাঁচার জন্য পরিবেশের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রাখাটাই বেশি প্রয়োজন। যেখানে এ প্রকল্পের ১৫% অর্থায়ন করবে পিডিবি, ১৫% ভারতীয় পক্ষ, আর বাকি ৭০% ঋণ নেওয়া হবে। অথচ লাভের বেলায় ভারত নিয়ে যাবে ৫০% হারে, তাও আবার বিনা শুল্কে, কোনো ট্যাক্স খাজনা না দিয়ে। অথচ এ ১৫% টাকা আমাদের প্রবাসীরা অনায়াসে মাত্র দুই দিনেই তহবিলে জমা দিতে পারে।

পাঁচ. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন সারা জীবন সিডর-আইলার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিজেকে ক্ষতবিক্ষত করে মোকাবিলা করে আসছে। আর আজ আমরা নিজেরাই সুন্দরবনকে ক্ষতবিক্ষত করতে কার্পণ্য করছি না, বন্ধুত্ব রক্ষার স্বার্থে! বৈশ্বিক ঊষ্ণতায় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাষ্ট্র বাংলাদেশ আজ যে আত্মঘাতী কাজে হাত দিয়েছে তাতে ভবিষ্যতে আইলা-সিডরের মতো বিপর্যয়ে লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারাবে নিঃসন্দেহে। যেখানে গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতিবছর ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৮৫ লাখ টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গত হবে, সেখানে কী করে ছাড়পত্র দিতে পারে আমাদের পরিবেশ অধিদফতর? পিডিবি নাকি প্রয়োজনে আরেকটি সুন্দরবন তৈরি করে দিতে পারবে বলে আশ্বস্ত করেছে পরিবেশ অধিদফতরকে! কার স্বার্থে এসব যুক্তি, কার স্বার্থে এসব তর্ক? কাকে খুশি করতে এসব উদ্ভট প্রতিবেদন আর ছাড়পত্র দিচ্ছি আমরা? অবিবেচকের মতো কেন কাজ করছি আমরা? সুন্দরবন ধ্বংস হলে আর বৃক্ষ না থাকলে মরুর শূন্যতায় পড়বে দেশ। খুব শিগগিরই হয়তো আমরা চলে যাব সমুদ্রতলে। তাই দেশে যদি সম্পূর্ণ ফ্রি বিদ্যুতের ব্যবস্থাও করা হয়, তবুও তা সুন্দরবনকে ধ্বংস করে নয়।

ছয়. রামপালের বিদ্যুৎ প্রকল্পের কারণে বাংলাদেশকে এক মারাত্মক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। অথচ আমাদের রাজনৈতিক দল, মিডিয়া ও সুশীল সমাজ এ ব্যাপারে একেবারেই নিশ্চুপ। সম্প্রতি নেপালের ভারতবিরোধী অবস্থানের সংবাদগুলো যেমন আমাদের মিডিয়ার আলোচনায় অনুপস্থিত, ঠিক তেমনি সুন্দরবনের ধ্বংসের খবরগুলোও আজ আমাদের কাছে সমান অনুপস্থিত। কিন্তু আমাদের প্রতিবাদ তো ভারত বা অন্য কোনো রাষ্ট্রের বিপক্ষে নয়। এটা জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত অতি গুরুত্বপূর্র্ণ জাতীয় একটি ইস্যু। অথচ ভারত-বিরোধিতার ধুয়া তুলে এ জাতীয় স্বার্থকে প্রতিহত করে দমননীতি চালানো কোথাকার দেশপ্রেমের পরিচায়ক? সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দিকটি হচ্ছে, সুন্দরবনকে বাঁচানোর জন্য আমাদের কারও কোনো রাজনীতির অঙ্গীকার তো দূরে থাক, বরং জাতীয় ঐক্য ও সংহতির মারাত্মক এক বিপর্যয় ঘটে গেছে জাতীয় জীবনে। সুন্দরবন ধ্বংস করে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন কেন অবৈধ নয় মর্মে গত বছর সরকারের বিরুদ্ধে রুল জারি করেছিলেন আমাদের হাইকোর্ট। অথচ এতদিন পরেও উচ্চ আদালত পর্যন্ত কেন সুন্দরবনকে আর বাঁচাতে পারছে না? সুন্দরবন নিজে কথা বলতে পারে না। তাই বলে কি সুন্দরবনের মতো আমরাও বোবা হয়ে গেছি? বিদ্যুৎকেন্দ্র আরেকটা করা যাবে, কিন্তু সুন্দরবন তো আরেকটা করা যাবে না।  বনমন্ত্রী হয়তো অর্ধেকটা কথাই বলেছেন যে, সুন্দরবনের বাঘরা পশ্চিমবঙ্গে বেড়াতে যাওয়ার কারণে বাঘের সংখ্যা কমে গেছে।  কিন্তু এবার বাঘের সঙ্গে সঙ্গে সুন্দরবনও যেন ভিনদেশে বেড়াতে চলে গেছে, বাকি অর্ধেকটা পূরণ করে দিচ্ছে।  তবে বাঘ ফিরে এলেও সুন্দরবনের ফিরে আসার কিন্তু কোনো সম্ভাবনা নেই।

লেখক : আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ২৭ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়