শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২০, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৫

চাঁদের আলোতে মৃত্যু দেখা

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
চাঁদের আলোতে মৃত্যু দেখা

সেদিন আকাশে জ্যোৎস্না ছিল। মনে হচ্ছিল আকাশ ফেটে বেরুনো চাঁদের আলো ভাসিয়ে নেবে সব কিছু। সময়টা ২০০৭ সাল। কুমিল্লা থেকে ঢাকা ফিরছি। মেরামতের জন্য বন্ধ ছিল দাউদকান্দি ব্রিজ। কুমিল্লা ক্লাব থেকে বের হলাম রাত ১২টায়। আমার সঙ্গে নাঙ্গলকোটের আওয়ামী লীগের দুই নেতা, শহীদুল ইসলাম পাটোয়ারী ও সলিমুল্লাহ মিয়াজি বাচ্চু। তারা গাড়িতে ওঠেই বললেন, আজ না গেলে হয় না। আমি বললাম, আজ ভরা জ্যোৎস্না। রাস্তায় গাড়ির সানরুপ খুলে দেব। চাঁদের আলো খেতে খেতে যাব ঢাকায়। তারা আপত্তি করলেন না। গাড়ি চলছে ঢাকার পথে। কুমিল্লা পার হতেই চারদিকে খোলা প্রান্তর। সারি সারি ধান খেত। কোথাও জলাশয়। মাঝে মাঝে ঘরবাড়ি। গাড়িতে সিডি প্লেয়ারে গান বাজছে... ‘এমনও বরষা ছিল সেদিন...।’ ফোন বেজে ওঠল। হঠাৎ এ সময় খবর পেলাম আমাদের বন্ধু খলিল মারা গেছেন। জানাজা হবে সকালবেলা নাঙ্গলকোটের গ্রামের বাড়িতে। আসর জমানো যুবক ছিল খলিল। সেই খলিল নেই। আমরা ঢাকা ফিরব না কুমিল্লায় ফেরত যাব চিন্তায় পড়ে গেলাম। তিনজনই মন খারাপ করলাম। কিন্তু আমাদের আর ফেরা হলো না। ঢাকার পথেই আমাদের গাড়ি ছুটছে। কিন্তু পথে দুটি ঘটনা ঘটল। যার কোনো ব্যাখ্যা নেই। অথবা আছে। প্রথমটি ভৈরব ব্রিজ পার হতেই। পাশের লরি থেকে একটি বড় কনটেইনার ছিটকে পড়ল আমাদের গাড়ির পাশ ঘেঁষে। চমকে উঠলাম সবাই। বেঁচে গেলাম, ড্রাইভার গাড়ি এগিয়ে নিয়ে চলল। আমরা কিছুটা ভয় পেলাম। দ্বিতীয়টি কালিগঞ্জ পার হওয়ার পর। ড্রাইভার ঘুম চোখে গাড়ি সড়কের বাইরে নিয়ে যাচ্ছে, আমরা তিনজন একসঙ্গে চিৎকার করে উঠলাম। চিৎকারে কাজ হলো। কোনোমতে গাড়ি আবার মূল সড়কে ফিরে এলো। খলিলের মৃত্যু এবং এ দুটি ঘটনার কি কোনো ব্যাখ্যা আছে? দুনিয়া বড়ই রহস্যময়।

কুমিল্লা-১১ আসনের এমপি জয়নাল আবেদীন ভূইয়ার মৃত্যুর পরের ঘটনা। নাঙ্গলকোট থেকে ঢাকায় ফেরার পথে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লায় তিনি মারা যান। হৃদরোগে আক্রান্তের ৩০ মিনিট আগেও আমার সঙ্গে কথা হয়েছিল। ঢাকা আসছেন। জরুরি কথা আছে আমার সঙ্গে। বসবেন। এটিএন বাংলাতে কাজ করি তখন। জয়নাল ভাইয়ের মৃত্যুর পর নিকটজনরা আমাদের সতর্ক করলেন, সাবধান! জয়নাল ভাই একা থাকতে পারবেন না। সঙ্গী-সাথী খুঁজবেন। কাউকে না কাউকে নিয়ে যাবেন। তাই হলো। কয়েক মাস পরই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন আমাদের এক সঙ্গী মমিন। জয়নাল ভাইয়ের সঙ্গে সারাক্ষণ লেগে থাকতেন। ঢাকায় ব্যবসা করতেন। জয়নাল ভাই তার অফিসে বসতেন মাঝে মাঝে। জানি এ ঘটনারও কোনো ব্যাখ্যা নেই। ছোটবেলায় আমি কিছুদিন হাসপাতালে ছিলাম। আমার পাশের বেডে এক ভদ্রলোক ছিলেন। তিনি আমাকে বই পড়তে দিতেন। আমার বই পড়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে। ভদ্রলোক এক রাতে মারা গেলেন। সকালে ঘুম থেকে ওঠে জানলাম, মানুষটি চলে গেছেন। রাতেই পরিবার-পরিজন লাশ নিয়ে গেছে। ভীষণ মন খারাপ হলো। তারপর কিছুদিন দেখতাম ভদ্রলোক বসে আছেন তার বেডে। আমার দিকে তাকিয়ে হাসছেন মিটমিট করে। আমি ভয় পেতাম। বিষয়টি ডাক্তারকে বললাম। ডাক্তার বললেন হেলুসিনেশন। সেই হেলুসিনেশন কাটাতে আমার সময় লেগেছিল। আমার শ্বশুর সাখাওয়াত হোসেন ভূঁইয়া মারা গেলেন গত সপ্তাহে। তিনি অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। মৃত্যুর সময় আমি পাশে ছিলাম। ইউনাইটেড হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়েছেন টানা ২৫ দিন। তার চার সন্তান দেশের বাইরে থাকে। কুয়েত থেকে এলো বড় ছেলে। বাকি দুই ছেলে লন্ডন থেকে। তিনি সবার সঙ্গে কথা বলেছেন। অপেক্ষা করেছেন কানাডা থেকে ছোট মেয়ে আসার। সেই মেয়েটিও আসার একদিন পরই তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে বড় মেয়ে ফরিদা ইয়াসমিনকে কাছে টানলেন। আদর করলেন। বিদায় নিলেন। তারপর চলে গেলেন। আমার বাবা মোখলেসুর রহমান ভূঁইয়ার মৃত্যুর সময়ও পাশে ছিলাম। বাবা মারা গেছেন খবর শুনেই দ্রুত গ্রামের বাড়ি গেলাম। গিয়ে দেখলাম তিনি তখনো মারা যাননি। শেষ মুহূর্ত। আমাদের সঙ্গে কথা বললেন। কাছে টানলেন। তারপর চলে গেলেন।

প্রয়াত কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের মৃত্যুর ঘটনা মনে পড়ছে। ২০০৮ সালে তিনি সুইডেন গেলেন পানিবিষয়ক একটি সম্মেলনে যোগ দিতে। সেখান থেকে যান যুক্তরাষ্ট্রে। ছিলেন পুত্র সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকের বাসায়। এক সকালে আমি তার পাঠানো ই-মেইল পড়ছিলাম। তিনি জানিয়েছেন, নিউজার্সিতে রমজান মাস কাটাবেন। ঈদের পর ফিরবেন দেশে। আমি উত্তর লিখছিলাম, তখনই ফোনে জানলাম কামরুল ইসলাম সিদ্দিক আর নেই। দুনিয়াটা আসলেই সাময়িক। এত লড়াই, এত সংগ্রামের কোনো মানে হয় না। মানুষের সম্পর্ক অনেক ঠুনকো। কারণ মানুষ খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল। কিছু মানুষ একটি নির্দিষ্টগণ্ডিতে নিজেকে আবদ্ধ রাখতে পারে না। অঙ্গীকার রক্ষা করতে পারে না। সামান্য বিষয়কে উসিলা করে নিজেকে বদলে দেয়। খোলস পরিবর্তনেই আনন্দ। এক জীবনে মানুষ অনেক কিছু পায় না। এক বয়সে জীবনের গতিতে লাগাম আসে। জীবনের প্রতি বিরক্ত হয়ে কবি নজরুল একদিন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। দীর্ঘসময় বাকরুদ্ধ ছিলেন। কবি কি টের পেয়েছিলেন তার এমন হবে? না হলে তিনি লিখলেন কেন, ‘যদি আর বাঁশি না বাজে আমি কবি বলে বলছি না, আমি আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছিলাম সে অধিকারে বলছি, আমায় আপনারা ক্ষমা করবেন। আমায় ভুলে যাবেন।... আমি এই প্রেমহীন নিরস পৃথিবী থেকে নীরবে অভিমানে চিরদিনের জন্য চলে যাব।’ নজরুল তার জীবদ্দশায় প্রিয় সন্তানকে হারিয়েছিলেন। ছোটবেলায় হারিয়েছিলেন বাবা-মাকে। পারিবারিক মৃত্যুর কষ্ট নজরুলের চেয়ে বেশি ছিল রবীন্দ্রনাথের। রবি ঠাকুর মাত্র ১৪ বছর বয়সে মা সারদাসুন্দরী দেবীকে হারান। আর স্ত্রী মৃণালিনীর মৃত্যু হয় মাত্র ৩০ বছর বয়সে। রবীন্দ্রনাথের জন্য আরেকটি কষ্টের মৃত্যু ছিল বৌদির আÍহত্যা। যা কঠিনতম ছিল তার জন্য। প্রথম জীবনে বৌদি কাদম্বরি দেবীই তাকে লেখালেখিতে উৎসাহিত করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের জীবনের সুখের চেয়ে দুঃখ ছিল বেশি। শুধু স্ত্রী নয়, সন্তানের মৃত্যুও তাকে ব্যথিত করেছিল। মেয়ে রেনুকা দেবী রানী, মাধবীলতা, পুত্র শমিন্দনাথের মৃত্যুর যাতনা ছিল ভয়াবহ। রবীন্দ্রকন্যা রানীর বিয়ে হয়েছিল ১০ বছর বয়সে। এ বিয়েতে রবীন্দ্রনাথের মত ছিল না। কিন্তু অনেকটা স্ত্রীর চাপেই বিয়েতে তিনি মত দিয়েছিলেন। তার হলো যক্ষা। কলকাতায় নিয়ে গেলেন কবি তাকে। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। চলে গেলেন মেয়েটি। কবি পরিবারে যক্ষার আক্রমণ বারবার এসেছিল।

রবীন্দ্রনাথ অনেকগুলো বর্ষার গান লিখেছিলেন। শমিন্দনাথ একদিন বাবাকে বললেন, বর্ষার গান নিয়ে একটা উৎসব হোক না। পুত্রের উৎসাহে এরপর থেকে বর্ষা মঙ্গল ও বসন্ত উৎসব শুরু। রবীন্দ্রনাথ কলকাতা যাচ্ছিলেন। পুত্র বলল, বন্ধুদের সঙ্গে যাবে ভাগলপুর। সাত দিন পর রবীন্দ্রনাথ টেলিগ্রাম পেলেন শমিনের কলেরা হয়েছে। কবি গুরু ছুটলেন। যখন পৌঁছলেন জানলেন, সব শেষ। তার প্রিয় সন্তানের দেহ শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিকালেই শান্তিনিকেতনের পথ ধরলেন কবি। বোলপুর স্টেশন থেকে শান্তিনিকেতনের দূরত্ব মাইল দেড়েক। ক্ষিতিমোহন সেন, বিধুশেখরসহ অনেক সহকর্মী স্টেশনে এসেছেন কবিকে নিয়ে যেতে। তারা শমিনের মৃত্যুর খবর জানতেন না। তারা জানতেন শমিন কবির সঙ্গেই ছিলেন। ভাগলপুরে পুত্র আর পিতা ছিলেন কলকাতায়। শেষ দেখাও তাদের হয়নি। একজন প্রশ্ন করলেন, শমিন কোথায়? কবি কথা বললেন না। ভারাক্রান্ত মনে পালকি কিংবা ঘোড়ার গাড়িতেও চড়লেন না। তিনি হাঁটতে শুরু করলেন। সেদিন আকাশে ছিল জ্যোৎস্না। চারদিকে সুনসান নীরবতা। কবি কারও সঙ্গে কথা না বলে হাঁটছেন। চাঁদের আলোতে চারদিক মাখামাখি। জ্যোৎস্না রাতে নির্বাক কবি। বাড়ি ফিরে দোতলায় উঠার সময় কবি সবার দিকে তাকালেন। তারপর বললেন, শমিনকে রেখে এসেছি।

কবির জীবনে আরও শোক ছিল। যক্ষা কবির পিছু ছাড়েনি। এর কয়েক বছর পর প্রিয় কন্যা মাধবীলতা যক্ষায় আক্রান্ত হলেন। কন্যার জামাতার সঙ্গে কবির ভালো বনিবনা ছিল না। এই কারণে জামাই যখন হাইকোর্টে প্রাকটিস করতে যেতেন কবি আসতেন কন্যার কাছে। দুপুর বেলা কন্যা বাবাকে পাখা দিয়ে বাতাস করতেন। বাপ কন্যার গল্প হতো অনেক। একদিন দুপুরে কবি আসলেন কন্যার বাড়িতে। চিৎকার আর কান্না শুনলেন ভিতর বাড়ি থেকে। কবি বুঝলেন এই কন্যাটিও তাকে ফাঁকি দিয়েছে। তিনি আর গাড়ি থেকে নামেননি। বিকালে বিচিত্রা ক্লাবে গেলেন কবি। মনটা ভীষণ খারাপ। কিন্তু কাউকে কিছু বলছেন না। দু-একজন জানত মাধবীলতা আর নেই। কবি লিখলেন, ‘হে মাধবী দ্বিধা কেন, আসিবে কি ফিরিবে কি/ আঙ্গিনাতে বাহিরিতে, মন কেন গেল ঠেকি।’ কবির জীবনে প্রথমে গেলেন স্ত্রী, তারপর একটি মেয়ে। তারপর ছেলে। এরপর আরেকটি মেয়ে। এভাবেই যেতেই থাকল। কবি বেঁচে ছিলেন ৮১ বছর। কন্যার স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ার বিষয়টিও কবিকে কষ্ট দিয়েছিল। এক পুত্র, এক কন্যা নিয়ে মীরা বাবার কাছে চলে আসেন। কবি আঁকড়ে ধরলেন নাতি, নাতনি আর কন্যাকে। কিন্তু কবির জীবনের শেষ কষ্টটিও এখানে। আবার যক্ষার আক্রমণ। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল মীরা দেবীর ছেলে নীতু। শেষ বয়সে নাতির এই মৃত্যুশোক কবিকে ভারাক্রান্ত করে। ভেঙে পড়েন কবি।

মৃত্যু নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের অনেক আক্ষেপ ছিল। কষ্ট ছিল। ক্যান্সার আক্রান্তের পর লেখকের আক্ষেপগুলো অনেক বেশি আকারে বেরিয়ে আসে। তার শেষ লেখাগুলোতে ছিল বেঁচে থাকার আকুতি। একটা কচ্ছপের জীবন সাড়ে তিনশত বছর। মানুষ কেন এত অল্প সময় বাঁচে? মৃত্যুর কিছুদিন আগে হুমায়ূন আহমেদ ওয়াশিংটন যান। পারিবারিক এক বন্ধুর বাড়িতে জমে ওঠে আড্ডা। স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন খালি কণ্ঠে গান গাইলেন, ‘মরিলে কান্দিস না আমার দায়রে... সূরা ইয়াসিন পাঠ করিও বসিয়া কাছায়...’ শাওন গাইছেন। হুমায়ূন কাঁদছেন। চোখের পানি মুছছেন। আহারে এই দৃশ্যটি ইউটিউবে দেখার পর আমার অনেক দিন মন খারাপ ছিল। আহারে আমাদের চাঁদের আলো বুঝানো, বৃষ্টির আনন্দ জানানো মানুষটি শিশুর মতো চোখ মুছছেন। মৃত্যু মানুষকে কোথায় নিয়ে যায়? হুমায়ূন এই নিয়ে লিখেছেন তার আকাশ জোড়া মেঘে, ‘অসম্ভব ক্ষমতাবান লোকেরা প্রায় সময় নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যায়।’ দেবী বইতে লিখেছেন, ‘মৃত্যুর সময় পাশে কেউ থাকবে না, এর চেয়ে ভয়াবহ বোধহয় আর কিছুই নেই। শেষ বিদায় নেওয়ার সময় অন্তত কোনো একজন মানুষকে বলে যাওয়া দরকার নিঃসঙ্গ ঘর থেকে একা একা চলে যাওয়া যায় না, যাওয়া উচিত নয়। এটা হৃদয়হীন ব্যাপার।’


লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 
বিডি-প্রতিদিন/ ২৯ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়