শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২০, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৫

চাঁদের আলোতে মৃত্যু দেখা

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
চাঁদের আলোতে মৃত্যু দেখা

সেদিন আকাশে জ্যোৎস্না ছিল। মনে হচ্ছিল আকাশ ফেটে বেরুনো চাঁদের আলো ভাসিয়ে নেবে সব কিছু। সময়টা ২০০৭ সাল। কুমিল্লা থেকে ঢাকা ফিরছি। মেরামতের জন্য বন্ধ ছিল দাউদকান্দি ব্রিজ। কুমিল্লা ক্লাব থেকে বের হলাম রাত ১২টায়। আমার সঙ্গে নাঙ্গলকোটের আওয়ামী লীগের দুই নেতা, শহীদুল ইসলাম পাটোয়ারী ও সলিমুল্লাহ মিয়াজি বাচ্চু। তারা গাড়িতে ওঠেই বললেন, আজ না গেলে হয় না। আমি বললাম, আজ ভরা জ্যোৎস্না। রাস্তায় গাড়ির সানরুপ খুলে দেব। চাঁদের আলো খেতে খেতে যাব ঢাকায়। তারা আপত্তি করলেন না। গাড়ি চলছে ঢাকার পথে। কুমিল্লা পার হতেই চারদিকে খোলা প্রান্তর। সারি সারি ধান খেত। কোথাও জলাশয়। মাঝে মাঝে ঘরবাড়ি। গাড়িতে সিডি প্লেয়ারে গান বাজছে... ‘এমনও বরষা ছিল সেদিন...।’ ফোন বেজে ওঠল। হঠাৎ এ সময় খবর পেলাম আমাদের বন্ধু খলিল মারা গেছেন। জানাজা হবে সকালবেলা নাঙ্গলকোটের গ্রামের বাড়িতে। আসর জমানো যুবক ছিল খলিল। সেই খলিল নেই। আমরা ঢাকা ফিরব না কুমিল্লায় ফেরত যাব চিন্তায় পড়ে গেলাম। তিনজনই মন খারাপ করলাম। কিন্তু আমাদের আর ফেরা হলো না। ঢাকার পথেই আমাদের গাড়ি ছুটছে। কিন্তু পথে দুটি ঘটনা ঘটল। যার কোনো ব্যাখ্যা নেই। অথবা আছে। প্রথমটি ভৈরব ব্রিজ পার হতেই। পাশের লরি থেকে একটি বড় কনটেইনার ছিটকে পড়ল আমাদের গাড়ির পাশ ঘেঁষে। চমকে উঠলাম সবাই। বেঁচে গেলাম, ড্রাইভার গাড়ি এগিয়ে নিয়ে চলল। আমরা কিছুটা ভয় পেলাম। দ্বিতীয়টি কালিগঞ্জ পার হওয়ার পর। ড্রাইভার ঘুম চোখে গাড়ি সড়কের বাইরে নিয়ে যাচ্ছে, আমরা তিনজন একসঙ্গে চিৎকার করে উঠলাম। চিৎকারে কাজ হলো। কোনোমতে গাড়ি আবার মূল সড়কে ফিরে এলো। খলিলের মৃত্যু এবং এ দুটি ঘটনার কি কোনো ব্যাখ্যা আছে? দুনিয়া বড়ই রহস্যময়।

কুমিল্লা-১১ আসনের এমপি জয়নাল আবেদীন ভূইয়ার মৃত্যুর পরের ঘটনা। নাঙ্গলকোট থেকে ঢাকায় ফেরার পথে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লায় তিনি মারা যান। হৃদরোগে আক্রান্তের ৩০ মিনিট আগেও আমার সঙ্গে কথা হয়েছিল। ঢাকা আসছেন। জরুরি কথা আছে আমার সঙ্গে। বসবেন। এটিএন বাংলাতে কাজ করি তখন। জয়নাল ভাইয়ের মৃত্যুর পর নিকটজনরা আমাদের সতর্ক করলেন, সাবধান! জয়নাল ভাই একা থাকতে পারবেন না। সঙ্গী-সাথী খুঁজবেন। কাউকে না কাউকে নিয়ে যাবেন। তাই হলো। কয়েক মাস পরই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন আমাদের এক সঙ্গী মমিন। জয়নাল ভাইয়ের সঙ্গে সারাক্ষণ লেগে থাকতেন। ঢাকায় ব্যবসা করতেন। জয়নাল ভাই তার অফিসে বসতেন মাঝে মাঝে। জানি এ ঘটনারও কোনো ব্যাখ্যা নেই। ছোটবেলায় আমি কিছুদিন হাসপাতালে ছিলাম। আমার পাশের বেডে এক ভদ্রলোক ছিলেন। তিনি আমাকে বই পড়তে দিতেন। আমার বই পড়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে। ভদ্রলোক এক রাতে মারা গেলেন। সকালে ঘুম থেকে ওঠে জানলাম, মানুষটি চলে গেছেন। রাতেই পরিবার-পরিজন লাশ নিয়ে গেছে। ভীষণ মন খারাপ হলো। তারপর কিছুদিন দেখতাম ভদ্রলোক বসে আছেন তার বেডে। আমার দিকে তাকিয়ে হাসছেন মিটমিট করে। আমি ভয় পেতাম। বিষয়টি ডাক্তারকে বললাম। ডাক্তার বললেন হেলুসিনেশন। সেই হেলুসিনেশন কাটাতে আমার সময় লেগেছিল। আমার শ্বশুর সাখাওয়াত হোসেন ভূঁইয়া মারা গেলেন গত সপ্তাহে। তিনি অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। মৃত্যুর সময় আমি পাশে ছিলাম। ইউনাইটেড হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়েছেন টানা ২৫ দিন। তার চার সন্তান দেশের বাইরে থাকে। কুয়েত থেকে এলো বড় ছেলে। বাকি দুই ছেলে লন্ডন থেকে। তিনি সবার সঙ্গে কথা বলেছেন। অপেক্ষা করেছেন কানাডা থেকে ছোট মেয়ে আসার। সেই মেয়েটিও আসার একদিন পরই তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে বড় মেয়ে ফরিদা ইয়াসমিনকে কাছে টানলেন। আদর করলেন। বিদায় নিলেন। তারপর চলে গেলেন। আমার বাবা মোখলেসুর রহমান ভূঁইয়ার মৃত্যুর সময়ও পাশে ছিলাম। বাবা মারা গেছেন খবর শুনেই দ্রুত গ্রামের বাড়ি গেলাম। গিয়ে দেখলাম তিনি তখনো মারা যাননি। শেষ মুহূর্ত। আমাদের সঙ্গে কথা বললেন। কাছে টানলেন। তারপর চলে গেলেন।

প্রয়াত কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের মৃত্যুর ঘটনা মনে পড়ছে। ২০০৮ সালে তিনি সুইডেন গেলেন পানিবিষয়ক একটি সম্মেলনে যোগ দিতে। সেখান থেকে যান যুক্তরাষ্ট্রে। ছিলেন পুত্র সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকের বাসায়। এক সকালে আমি তার পাঠানো ই-মেইল পড়ছিলাম। তিনি জানিয়েছেন, নিউজার্সিতে রমজান মাস কাটাবেন। ঈদের পর ফিরবেন দেশে। আমি উত্তর লিখছিলাম, তখনই ফোনে জানলাম কামরুল ইসলাম সিদ্দিক আর নেই। দুনিয়াটা আসলেই সাময়িক। এত লড়াই, এত সংগ্রামের কোনো মানে হয় না। মানুষের সম্পর্ক অনেক ঠুনকো। কারণ মানুষ খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল। কিছু মানুষ একটি নির্দিষ্টগণ্ডিতে নিজেকে আবদ্ধ রাখতে পারে না। অঙ্গীকার রক্ষা করতে পারে না। সামান্য বিষয়কে উসিলা করে নিজেকে বদলে দেয়। খোলস পরিবর্তনেই আনন্দ। এক জীবনে মানুষ অনেক কিছু পায় না। এক বয়সে জীবনের গতিতে লাগাম আসে। জীবনের প্রতি বিরক্ত হয়ে কবি নজরুল একদিন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। দীর্ঘসময় বাকরুদ্ধ ছিলেন। কবি কি টের পেয়েছিলেন তার এমন হবে? না হলে তিনি লিখলেন কেন, ‘যদি আর বাঁশি না বাজে আমি কবি বলে বলছি না, আমি আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছিলাম সে অধিকারে বলছি, আমায় আপনারা ক্ষমা করবেন। আমায় ভুলে যাবেন।... আমি এই প্রেমহীন নিরস পৃথিবী থেকে নীরবে অভিমানে চিরদিনের জন্য চলে যাব।’ নজরুল তার জীবদ্দশায় প্রিয় সন্তানকে হারিয়েছিলেন। ছোটবেলায় হারিয়েছিলেন বাবা-মাকে। পারিবারিক মৃত্যুর কষ্ট নজরুলের চেয়ে বেশি ছিল রবীন্দ্রনাথের। রবি ঠাকুর মাত্র ১৪ বছর বয়সে মা সারদাসুন্দরী দেবীকে হারান। আর স্ত্রী মৃণালিনীর মৃত্যু হয় মাত্র ৩০ বছর বয়সে। রবীন্দ্রনাথের জন্য আরেকটি কষ্টের মৃত্যু ছিল বৌদির আÍহত্যা। যা কঠিনতম ছিল তার জন্য। প্রথম জীবনে বৌদি কাদম্বরি দেবীই তাকে লেখালেখিতে উৎসাহিত করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের জীবনের সুখের চেয়ে দুঃখ ছিল বেশি। শুধু স্ত্রী নয়, সন্তানের মৃত্যুও তাকে ব্যথিত করেছিল। মেয়ে রেনুকা দেবী রানী, মাধবীলতা, পুত্র শমিন্দনাথের মৃত্যুর যাতনা ছিল ভয়াবহ। রবীন্দ্রকন্যা রানীর বিয়ে হয়েছিল ১০ বছর বয়সে। এ বিয়েতে রবীন্দ্রনাথের মত ছিল না। কিন্তু অনেকটা স্ত্রীর চাপেই বিয়েতে তিনি মত দিয়েছিলেন। তার হলো যক্ষা। কলকাতায় নিয়ে গেলেন কবি তাকে। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। চলে গেলেন মেয়েটি। কবি পরিবারে যক্ষার আক্রমণ বারবার এসেছিল।

রবীন্দ্রনাথ অনেকগুলো বর্ষার গান লিখেছিলেন। শমিন্দনাথ একদিন বাবাকে বললেন, বর্ষার গান নিয়ে একটা উৎসব হোক না। পুত্রের উৎসাহে এরপর থেকে বর্ষা মঙ্গল ও বসন্ত উৎসব শুরু। রবীন্দ্রনাথ কলকাতা যাচ্ছিলেন। পুত্র বলল, বন্ধুদের সঙ্গে যাবে ভাগলপুর। সাত দিন পর রবীন্দ্রনাথ টেলিগ্রাম পেলেন শমিনের কলেরা হয়েছে। কবি গুরু ছুটলেন। যখন পৌঁছলেন জানলেন, সব শেষ। তার প্রিয় সন্তানের দেহ শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিকালেই শান্তিনিকেতনের পথ ধরলেন কবি। বোলপুর স্টেশন থেকে শান্তিনিকেতনের দূরত্ব মাইল দেড়েক। ক্ষিতিমোহন সেন, বিধুশেখরসহ অনেক সহকর্মী স্টেশনে এসেছেন কবিকে নিয়ে যেতে। তারা শমিনের মৃত্যুর খবর জানতেন না। তারা জানতেন শমিন কবির সঙ্গেই ছিলেন। ভাগলপুরে পুত্র আর পিতা ছিলেন কলকাতায়। শেষ দেখাও তাদের হয়নি। একজন প্রশ্ন করলেন, শমিন কোথায়? কবি কথা বললেন না। ভারাক্রান্ত মনে পালকি কিংবা ঘোড়ার গাড়িতেও চড়লেন না। তিনি হাঁটতে শুরু করলেন। সেদিন আকাশে ছিল জ্যোৎস্না। চারদিকে সুনসান নীরবতা। কবি কারও সঙ্গে কথা না বলে হাঁটছেন। চাঁদের আলোতে চারদিক মাখামাখি। জ্যোৎস্না রাতে নির্বাক কবি। বাড়ি ফিরে দোতলায় উঠার সময় কবি সবার দিকে তাকালেন। তারপর বললেন, শমিনকে রেখে এসেছি।

কবির জীবনে আরও শোক ছিল। যক্ষা কবির পিছু ছাড়েনি। এর কয়েক বছর পর প্রিয় কন্যা মাধবীলতা যক্ষায় আক্রান্ত হলেন। কন্যার জামাতার সঙ্গে কবির ভালো বনিবনা ছিল না। এই কারণে জামাই যখন হাইকোর্টে প্রাকটিস করতে যেতেন কবি আসতেন কন্যার কাছে। দুপুর বেলা কন্যা বাবাকে পাখা দিয়ে বাতাস করতেন। বাপ কন্যার গল্প হতো অনেক। একদিন দুপুরে কবি আসলেন কন্যার বাড়িতে। চিৎকার আর কান্না শুনলেন ভিতর বাড়ি থেকে। কবি বুঝলেন এই কন্যাটিও তাকে ফাঁকি দিয়েছে। তিনি আর গাড়ি থেকে নামেননি। বিকালে বিচিত্রা ক্লাবে গেলেন কবি। মনটা ভীষণ খারাপ। কিন্তু কাউকে কিছু বলছেন না। দু-একজন জানত মাধবীলতা আর নেই। কবি লিখলেন, ‘হে মাধবী দ্বিধা কেন, আসিবে কি ফিরিবে কি/ আঙ্গিনাতে বাহিরিতে, মন কেন গেল ঠেকি।’ কবির জীবনে প্রথমে গেলেন স্ত্রী, তারপর একটি মেয়ে। তারপর ছেলে। এরপর আরেকটি মেয়ে। এভাবেই যেতেই থাকল। কবি বেঁচে ছিলেন ৮১ বছর। কন্যার স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ার বিষয়টিও কবিকে কষ্ট দিয়েছিল। এক পুত্র, এক কন্যা নিয়ে মীরা বাবার কাছে চলে আসেন। কবি আঁকড়ে ধরলেন নাতি, নাতনি আর কন্যাকে। কিন্তু কবির জীবনের শেষ কষ্টটিও এখানে। আবার যক্ষার আক্রমণ। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল মীরা দেবীর ছেলে নীতু। শেষ বয়সে নাতির এই মৃত্যুশোক কবিকে ভারাক্রান্ত করে। ভেঙে পড়েন কবি।

মৃত্যু নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের অনেক আক্ষেপ ছিল। কষ্ট ছিল। ক্যান্সার আক্রান্তের পর লেখকের আক্ষেপগুলো অনেক বেশি আকারে বেরিয়ে আসে। তার শেষ লেখাগুলোতে ছিল বেঁচে থাকার আকুতি। একটা কচ্ছপের জীবন সাড়ে তিনশত বছর। মানুষ কেন এত অল্প সময় বাঁচে? মৃত্যুর কিছুদিন আগে হুমায়ূন আহমেদ ওয়াশিংটন যান। পারিবারিক এক বন্ধুর বাড়িতে জমে ওঠে আড্ডা। স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন খালি কণ্ঠে গান গাইলেন, ‘মরিলে কান্দিস না আমার দায়রে... সূরা ইয়াসিন পাঠ করিও বসিয়া কাছায়...’ শাওন গাইছেন। হুমায়ূন কাঁদছেন। চোখের পানি মুছছেন। আহারে এই দৃশ্যটি ইউটিউবে দেখার পর আমার অনেক দিন মন খারাপ ছিল। আহারে আমাদের চাঁদের আলো বুঝানো, বৃষ্টির আনন্দ জানানো মানুষটি শিশুর মতো চোখ মুছছেন। মৃত্যু মানুষকে কোথায় নিয়ে যায়? হুমায়ূন এই নিয়ে লিখেছেন তার আকাশ জোড়া মেঘে, ‘অসম্ভব ক্ষমতাবান লোকেরা প্রায় সময় নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যায়।’ দেবী বইতে লিখেছেন, ‘মৃত্যুর সময় পাশে কেউ থাকবে না, এর চেয়ে ভয়াবহ বোধহয় আর কিছুই নেই। শেষ বিদায় নেওয়ার সময় অন্তত কোনো একজন মানুষকে বলে যাওয়া দরকার নিঃসঙ্গ ঘর থেকে একা একা চলে যাওয়া যায় না, যাওয়া উচিত নয়। এটা হৃদয়হীন ব্যাপার।’


লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 
বিডি-প্রতিদিন/ ২৯ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর