শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৪, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

উল্টো চোখের ক্ষমাহীন জাতির ইতিবৃত্ত!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
উল্টো চোখের ক্ষমাহীন জাতির ইতিবৃত্ত!

বাংলাদেশের বাতাস হঠাৎ করেই কেন জানি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। অজানা আশঙ্কা, ভয় এবং হতাশা পুরো দেশকে অস্থির করে তুলেছে। চারদিকে হাজারও গুজব এবং উল্টাপাল্টা কথাবার্তা মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। সরকার এবং সরকারি দলই মূলত কথাবার্তা বলছে। আর বিরোধী দলগুলো একেবারে চুপসে গেছে। অন্যদিকে মার্কিন বলয়ের পশ্চিমা দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা নানারকম কৌশলী  কথাবার্তা এবং ভিন্নমাত্রার তৎপরতা প্রদর্শন করে পরিস্থিতি জটিল থেকে জটিলতর করে তুলছেন। দুজন বিদেশি নাগরিকের হত্যাকাণ্ড এবং পবিত্র আশুরার রাতে শিয়া সম্প্রদায়ের মিছিলে গ্রেনেড হামলার ঘটনাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের পশ্চিমা মিত্ররা বিশ্ব মিডিয়াতে এমনভাবে প্রচার করাচ্ছেন তাতে মনে হতে পারে বাংলাদেশ আফগানিস্তান, সিরিয়া কিংবা ইরাকের চেয়েও ভয়ঙ্কর কিছু একটা হয়ে গেছে।

ক্ষমতাসীন সরকার স্পষ্টতই বর্তমানের অস্থিরতা এবং অরাজকতাকে দেশি-বিদেশি চক্রান্তের সমন্বিত ফল বলে প্রপাগান্ডা চালাচ্ছেন। সরকারি দলের কেউ কেউ বিএনপি-জামায়াতকে দায়ী করলেও বেশির ভাগ শীর্ষ নেতা সরাসরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করছেন। অর্থমন্ত্রী তো স্পষ্টই বললেন যে, মার্কিনিরা শুরু থেকেই বাংলাদেশকে মেনে নেয়নি। অধিকন্তু বাংলাদেশের অগ্রগতি ব্যাহত করার জন্য গোপনে এবং প্রকাশ্যে গত ৪৪ বছর ধরে অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এদেশকে একটি তলাবিহীন ঝুড়ি এবং জাতিটিকে ভিক্ষুকের জাতি আখ্যা দিয়ে মার্কিন প্রশাসন সুদীর্ঘকাল ধরে বাঙালিকে ভিক্ষুক বানানোর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলে সরকারি দল মনে করে। তারা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, জাসদ গণবাহিনীর তাণ্ডব, পার্বত্য অঞ্চলে অশান্তি, গার্মেন্ট সেক্টরে শ্রমিক বিদ্রোহ উসকে দেওয়া এবং অরাজকতা সৃষ্টি প্রভৃতির জন্য সরাসরি মার্কিনিদের দায়ী করে। আওয়ামী লীগ মনে করে যে, ১৯৭৫ সালের নির্মম হত্যাকাণ্ডে যেমন মার্কিনিদের হাত ছিল তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যার ক্ষমতাচ্যুতি কিংবা জীবননাশের ব্যাপারেও একই ঘটনা ঘটতে পারে। সৈয়দ আশরাফসহ আওয়ামী লীগের একাধিক সিনিয়র নেতা এ ধরনের অভিযোগ করে আসছেন দীর্ঘদিন থেকে।

দলগতভাবে আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বন্ধু হতে পারে না। ভূতাত্তি¡ক রাজনীতিতে  প্রায় ৭০ বছর ধরে মার্কিনিদের সঙ্গে পাকিস্তানের রয়েছে নিবিড় বন্ধুত্ব। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ, যুদ্ধকালীন গণহত্যা, যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে পাকিস্তানের কাছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের পাওনা-দেনা এবং নব্য রাষ্ট্রের প্রতি অসম্মান ও অসৌজন্যমূলক আচরণ ইত্যাদি সব কিছুর মূলে রয়েছে মার্কিনিদের কূটচাল। গত ৪৪ বছরে বাংলাদেশে যে কয়জন মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ লাভ করেছিলেন তাদের সবারই আচার-আচরণ, কথাবার্তা এবং ভাবভঙ্গি ছিল রীতিমতো বিরক্তিকর, অপমানজনক এবং অসৌজন্যমূলক। তারা এমনভাবে চলাফেরা করার চেষ্টা করতেন যাতে মনে হয় তারাই বাংলাদেশের সব দণ্ড-মুণ্ডের অধিকর্তা আর এদেশের রাষ্ট্রপ্রধান-সরকারপ্রধান তাদের হুকুমের অধীন।

২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনের পর শেখ হাসিনা যখন সরকার গঠন করলেন তখন তিনি কতগুলো কাজ করার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করলেন। নবম সংসদের প্রথম সংসদীয় কমিটির মিটিংয়ে তিনি বেশ খোলামেলাভাবে অনেক কথা বলেছিলেন। পরবর্তীতে আমি দেখেছি তিনি সেসব কথার প্রতিটি অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। নিজ দলের কিছু লোককে তিনি বেইমান ও বিশ্বাসঘাতকরূপে চিহ্নিত করে রেখেছিলেন ১৯৭৫ এবং ১/১১’র প্রেক্ষাপটকে মূল্যায়ন করে। এ লোকগুলো যাতে রাজনৈতিকভাবে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে এবং তার কাজে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য তিনি মনে মনে কর্মপরিকল্পনা ঠিক করে রেখেছিলেন। এ ছাড়া দলের মধ্যে আরেক শ্রেণির লোককে তিনি চিহ্নিত করে রেখেছিলেন যারা সব সময় বাড়া ভাতে ছাই ঢালে এবং প্রতিপক্ষের সঙ্গে হাত মিলিয়ে দলের কৌশলগত সিদ্ধান্তে বারবার হস্তক্ষেপ করে। ১৯৮৬ সালে এরশাদের অধীন নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং ১৯৯১ সালের নিশ্চিত বিজয়কে পরাজয়ে রূপান্তর করার দলীয় খলনায়কদের তিনি যে কোনো মূল্যে নিষ্ক্রিয়, মূল্যহীন এবং ফালতু লোক হিসেবে জাতির কাছে তুলে ধরার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন। সময়ের বিবর্তনে এ কথা প্রমাণিত হয়েছে যে, শেখ হাসিনা তার প্রতিজ্ঞা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন।

শেখ হাসিনার দ্বিতীয় প্রতিজ্ঞা ছিল প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে এমন একটি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তোলা যাতে করে সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে বাংলাদেশের পাওনাগুলো আদায় করে নেওয়া যায় এবং রাষ্ট্রটির সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক স্থাপন করা যায়, শেখ হাসিনা তার জীবনের সর্বাপেক্ষা সংকটময় ক্রান্তিকালে এবং যৌবনের স্বর্ণালী সময়ে প্রায় ছয় বছর দিল্লিতে ছিলেন সে দেশের সরকারের রাজনৈতিক আশ্রয়ে। ১৯৭৬ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত সময়টা ছিল ভারতীয় রাজনীতির সবচেয়ে সংকটময় সময়। ভারতীয় অর্থনীতি, সমাজ, রাজনীতি, বিদেশনীতি, ক্ষমতার পালাবদল, অস্থিরতা ইত্যাদি অনেক কিছুই খুব কাছে থেকে দেখার এবং মূল্যায়ন করার যে সুযোগ শেখ হাসিনা পেয়েছিলেন তা বাংলাদেশের অন্য কোনো রাজনীতিবিদ পাননি। অতীতের সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে তিনি ভারতকে এমন এক কূটনৈতিক জালে আবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন যেখান থেকে বাংলাদেশের পাওনা আদায়ে যেন কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না হতে পারে।

২০১৫ সালে এসে বাংলাদেশি লোকজন হয়তো রাজনৈতিক কারণে শেখ হাসিনার কর্মপরিধির যথাযথ মূল্যায়ন করবে না। কিন্তু আগামী দিনে তারা যখন নিরপেক্ষভাবে চিন্তা করবে তখন অবাক বিস্ময়ে স্মরণ করবে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করে সমুদ্রে বিজয় অর্জন এবং একই সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখা সত্যিই কঠিন ছিল। অন্যদিকে স্থলসীমানা চুক্তির মাধ্যমে গত ৭০ বছরের পুরনো এবং জটিল সমস্যাটি সমাধান করে ছিটমহলগুলোতে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করা যে চাট্টিখানি ব্যাপার ছিল না তাও দেশবাসী স্বীকার করতে বাধ্য হবে। ভারত থেকে কম মূল্যে বিদ্যুৎ আমদানি, বহুজাতিক ট্রানজিট চুক্তি এবং বন্দিবিনিময় চুক্তি সম্পাদনও শেখ হাসিনার ভারত বিশেষজ্ঞতা এবং কূটনৈতিক সফলতা প্রমাণ করে।

শেখ হাসিনার তৃতীয় প্রতিজ্ঞা ছিল মার্কিনিদের সঙ্গে সম্মানজনক এবং মর্যাদাময় কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন। এ কাজে সবচেয়ে বড় বাধা ছিল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থা, বাজেট ঘাটতি এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংকের প্রতি নির্ভরতা। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের স্পর্শকাতর সরকারি পদগুলোতে অনেক লোক বসেছিল যাদের সবাই মার্কিন লবির এবং বিশ্বব্যাংকের এজেন্ট হিসেবে জানত। প্রধানমন্ত্রী ধীরে ধীরে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে একটি মাস্টার প্ল্যান তৈরি করেন। তিনি প্রাত্যহিক রাষ্ট্রীয় কর্মে মার্কিন লবির লোকজনের পরামর্শ এড়িয়ে চলতে আরম্ভ করলেন এবং দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর করার কাজে জোর তৎপরতা শুরু করলেন। ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের পশ্চিমা মিত্ররা সরকারকে নাজেহাল করার জন্য উঠেপড়ে লাগল। তৎকালীন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনা সারা দেশে এমন তৎপরতা শুরু করলেন যা দেখলে কিংবা শুনলে যে কোনো আত্মমর্যাদা বোধসম্পন্ন স্বাধীন দেশের নাগরিকের অপমানবোধ তীব্র থেকে তীব্রতর হতে বাধ্য।

প্রধানমন্ত্রী নিজে চেষ্টা করলেন ড্যান মজিনাকে আপন করে নেওয়ার জন্য। কিন্তু ফল হলো হিতে বিপরীত। মজিনা তার বিরক্তিকর আচরণ এবং অসংলগ্ন কথাবার্তার মাত্রা বাড়িয়ে দিলেন। এ অবস্থায় সরকার বিকল্প পথের সন্ধান করার লক্ষ্যে ভারত-রাশিয়া এবং চীনের দিকে ঝুঁকে পড়লেন। এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেল গ্রামীণ ব্যাংক এবং ড. ইউনূস বিতর্ক। প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে ড. ইউনূসকে ভালো জানতেন। কিন্তু রাষ্ট্রদূত মজিনা যখন গ্রামীণ ব্যাংকের পক্ষে কঠোর অবস্থান নিলেন তখন সরকারও ড. ইউনূস এবং গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কে কঠোর হতে হতে পয়েন্ট অব নো রিটার্নে চলে গেল। মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর, হোয়াইট হাউস, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ অন্যান্য পশ্চিমা শক্তি গ্রামীণ ব্যাংকের পক্ষে এমনভাবে অবস্থান নিলেন যাতে শেখ হাসিনা মনে করলেন- একদিকে বাংলাদেশ আর অন্যদিকে গ্রামীণ ব্যাংক এবং মার্কিন লবির পশ্চিমা গোষ্ঠী। তিনি বিষয়টি চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করলেন।

মার্কিনিদের সঙ্গে বোঝাপড়া করতে গিয়ে সরকারকে চীন, ভারত, মিয়ানমার, মালয়েশিয়া এবং ভিয়েতনামের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সফলতা এবং মার্কিনবিরোধী যুদ্ধের স্বার্থকতা বিবেচনায় রাখতে হয়েছে। তারা দেখেছে- মার্কিনিরা সব সময় শক্তের ভক্ত এবং নরমের যম। তারা প্রচণ্ড উদ্ধত, অহংকারী এবং উল্লম্ফনকারী বটে কিন্তু তাদের সামনে কেউ সাহস করে দাঁড়ালে তারা সমঝোতার পথ বেছে নেয়। অন্যদিকে কেউ যদি তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করে তবে দুনিয়ার তাবৎ ঝক্কি-ঝামেলা, অত্যাচার এবং অবিচার আত্মসমর্পণকারীর মাথার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়। কাজেই সরকার সর্বশক্তি দিয়ে মার্কিনিদের সব দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চাপ মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নেয়। গত প্রায় সাত বছর ধরে সরকার বেশ সফলতার সঙ্গে এগিয়ে গেলেও সাম্প্রতিককালে নতুন করে মার্কিন চাপের মুখে পড়েছে। এবারের চাপটি বেশ জটিল এবং অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে- সরকারকে এ যাত্রা সব কিছু সামলে নিতে বেশ বেগ পেতে হবে।

সরকার বর্তমান অবস্থার জন্য একদিকে যেমন মার্কিন মদদপুষ্ট বিদেশি শক্তিকে দায়ী করছে অন্যদিকে তাদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকেও সমান তালে দায়ী করে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে সরকারি কাজকর্ম, কথাবার্তা এবং আচার-আচরণে বেশ অসমাঞ্জস্যপূর্ণ অস্থিরতা লক্ষ করা যাচ্ছে। সরকারের এই নাজুক অবস্থান স্পষ্টতই সরকারবিরোধীদের যথেষ্ট আনন্দ দান করছে। অন্যদিকে এদেশীয় মার্কিন লবির লোকেরা খুশির বন্যায় ভেসে যাচ্ছে। আমার আজকের লেখাটি মূলত তাদেরই জন্য যারা নিজেদের মার্কিন তাঁবেদার ভাবেন এবং বিশ্বাস করেন- মার্কিন সাহায্য ও সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশ একচুলও এগোতে পারবে না।

ব্যক্তিগতভাবে আমি সরকারের অনেক কর্মকাণ্ড পছন্দ করি না। তাদের অনেক কিছুর সঙ্গে একমত নই। তবে মার্কিন নীতির বিষয়ে সহমত পোষণ করি। আমার মতে, মার্কিনিরা একটি ক্ষমাহীন জাতি। তারা দুনিয়ার কাউকে ক্ষমা করে না। এমনকি নিজ দেশের প্রতিদ্বন্দ্বীদেরও ক্ষমা করে না। স্বাধীনতা লাভের আগে মার্কিনিদের ইতিহাস খুবই লজ্জার। অন্যদিকে স্বাধীনতা লাভের পরবর্তী ৫০ বছর তারা এমন সব আত্মকলহ, নোংরা কাজ এবং গৃহযুদ্ধের মাধ্যমে যে নির্মমতা দেখিয়েছে তা সমসাময়িক দুনিয়ার অন্য কোনো ভূখণ্ডে দেখা যাবে না। প্রথম মহাযুদ্ধের পর তারা বিশ্ব রাজনীতিতে আবিভর্‚ত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তারা পরাশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। বিশ্বের বহু জনপদে তারা ধ্বংসলীলা চালিয়েছে কিন্তু ভুল করেও একটিবার দুঃখ প্রকাশ করেনি। অন্যদিকে সারা দুনিয়ায় তাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য হাজার হাজার বন্ধু, লাখ লাখ তাঁবেদার এবং কোটি কোটি ভাড়াটে এজেন্ট সৃষ্টি করেছে। স্বভাব অনুযায়ী তারা এসব লোককে কেবল ভাড়াটিয়া চাকর বলেই জ্ঞান করে। তাদের সাহায্যকারীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। বরং যে কোনো ব্যক্তি বা রাষ্ট্রের সঙ্গে হঠাৎ করে সম্পর্কের ইতি টেনে চোখ দুটো উল্টিয়ে ফেলে।

গত একশ বছরের ইতিহাসে মার্কিনিরা তাদের কোনো বন্ধুর বিপদের সময় পাশে দাঁড়িয়েছে এমন একটি উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যাবে না।  বরং তারা তাদের বন্ধুদের বিপদের মধ্যে ফেলে দিয়ে হাসিমুখে নিরাপদ দূরত্বে চলে গেছে এমন উদাহরণ তালাশ করার জন্য খুব বেশি দূরে যাওয়ার দরকার পড়বে না।

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে হঠাৎ করেই কথাগুলো আমার মনে হলো এ কারণে যে, ব্যক্তি শেখ হাসিনা কিংবা আওয়ামী লীগ নামক দলটির পতন ঘটাতে গিয়ে আমরা যেন বাংলাদেশকে আফগানিস্তান, সিরিয়া, ইরাক কিংবা লিবিয়া বানিয়ে না ফেলি। অন্যদিকে স্বদেশী প্রতিদ্বন্দ্বীকে নির্মূল করার জন্য যেন উল্টো চোখের ক্ষমাহীন লোকের সেবাদাসে পরিণত না হই। এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে ভুল  করলে ইতিহাস কোনো দিন আমাদের ক্ষমা করবে না।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়