শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৫

টরেন্টোর চিঠি

পাগলরা শেষ ঘটনাটাই কেবল মনে রাখে!

শওগাত আলী সাগর
অনলাইন ভার্সন
পাগলরা শেষ ঘটনাটাই কেবল মনে রাখে!

গ্রামের হাটে ঘুরে বেড়ানো পাগলিটাকে একদিন তুলে নেয় প্রভাবশালী পরিবারের এক যুবক। পাশবিক অত্যাচার শেষে আবার রেখে যায় হাটের মুখে। কিছুটা পথ যাওয়ার পর আবার ফিরে আসে সে যুবক। কষে কয়েকটা থাপ্পড় লাগিয়ে দেয় পাগলিটাকে। যুবকের সঙ্গে থাকা আরেক তরুণ জানতে চায়, পাগলিটাকে তো ধর্ষণই করলি, আবার মারলি কেন?

পাগলরা শেষ ঘটনাই কেবল মনে রাখে। নির্বিকার চিত্তে জবাব দেয় যুবক।

- মানে?

- মানে একদম সহজ।  আমি থাপ্পড় না মারলে পাগলি সবাইকে ধর্ষণের কথা বলে বেড়াত। এখন থাপ্পড়ের কথা বলবে, ধর্ষণের কথা তার আর মনে থাকবে না।

আমাদের অবস্থা ওই পাগলির মতো। আমরা প্রতিনিয়ত ধর্ষিত হই, সেই ধর্ষণের কথা ভুলিয়ে দিতে আমাদের কষে থাপ্পড় মারা হয়। আমরা সেটা নিয়েই কথা বলতে থাকি।

একদিন আগেও আমরা ফেনীর মায়ের গর্ভে শিশু খুন নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছিলাম। এর আগে মাগুরায় মায়ের গর্ভে এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়েছিল। এবার মাতৃগর্ভে খুন করা হলো এক শিশুকে। জম্মের আগেই খুন হয়ে যাওয়ার মধ্যে একটা অভিনবত্ব আছে বৈকি। সন্ত্রাসের এই ‘ক্রিয়েটিভিটির’ জন্য ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডাররা পুরস্কার দাবি করতে পারে নিঃসন্দেহে। যে কথা বলছিলাম। ফেনীর মায়ের গর্ভে খুন হয়ে যাওয়া শিশুটিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ফুসফুসানি শুরু হয়েছিল। বেশ কঠিন কথাবার্তা বলতে শুরু করেছিলেন বিভিন্নজন। এরই মধ্যে খুন হয়ে গেলেন শামসুল আরেফিন দীপন। সঙ্গে সঙ্গে আমরা মাতৃগর্ভে শিশু খুন ভুলে গিয়ে দীপনকে নিয়ে আহাজারি শুরু করেছি। আমরা জানি, কেউ এসে কষে আরেকটা থাপ্পড় না দেওয়া পর্যন্ত দীপনকে নিয়ে আমাদের আহাজারি চলতে থাকবে। এই আহাজারিগুলো যে কেবল নীরব কান্না হয়েই থাকবে, বিক্ষোভের কোনো স্ফুলিঙ্গ সেখান থেকে তৈরি হবে না, কিংবা তৈরি হতে দেওয়া হবে নাÑ সেটা আমাদের শাসকরা ভালোই বুঝে গেছেন। নইলে একের পর এক হত্যাকাণ্ডের পরও সরকার এতটা নিস্পৃহ থাকতে পারত না।

যে কোনো খুনের মামলার তদন্ত কিংবা বিচারে খুনের মোটিভ যেমন বিবেচনায় নেওয়া হয়, তেমনি খুনের ‘বেনিফিসিয়ারি’ কে বা কারা, সেটিও গুরুত্ব দেওয়া হয়। সাবেক রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ নেননি। আমরা তবু তাকে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ত করি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রধানতম বেনিফিসিয়ারি হিসেবেই জেনারেল জিয়াকে খুনিদের কাতারে ফেলা হয়। মুক্তমনা লেখকদের হত্যার এই মহোৎসবের বেনিফিসিয়ারি কে? কারা? তাদের কি আমরা খুনিদের কাতারেই বিবেচনা করব? যেমনটি করি বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াকে?

ব্লগার, মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকাণ্ডে রাষ্ট্রের তথা সরকারের ভ‚মিকা কী? একের পর এক ব্লগার-মুক্তমনা লেখক খুন হয়ে যায়, রাষ্ট্র কোনো খুনিকেই চিহ্নিত করতে পারে না, গ্রেফতার করতে পারে না। সরকার কি সত্যি এতটা অক্ষম? নাকি ইমরান এইচ সরকার যে অভিযোগ করেছেন, ‘ব্লগার হত্যায় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা আছে’Ñ সেটাই সত্য। ব্লগারদের যারা খুন করেছে তারা এই দেশেরই সন্তান। খুন করার পরও তারা এই সমাজেই বসবাস করে। অথচ রাষ্ট্র তাদের চিহ্নিত করতে পারে না, গ্রেফতার করতে পারে না। তা হলে রাষ্ট্রের এত গোয়েন্দা সংস্থা, নানা ধরনের বাহিনী পুষে কি লাভ? সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কি সত্যিই এতটা অক্ষম? নাকি তাদের এ ব্যাপারে বেশি দূর এগুতে দেওয়া হয় না। কোনটা সত্য?

সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মুক্তমনা লেখকদের খুনিদের চিহ্নিত করতে না পারলেও একটি গোষ্ঠী কিন্তু নিজ থেকেই সব সময় খুনগুলোর দায়দায়িত্ব স্বীকার করে নেয়। এ পর্যন্ত প্রতিটি খুনের পর সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ের মধ্যেই ‘আনসার আল ইসলাম’ নামের একটি গ্রুপ হত্যাকাণ্ডের দায়দায়িত্ব স্বীকার করে নিয়েছে। কিছু দিন আগ পর্যন্ত পুলিশও আনুষ্ঠানিকভাবে ‘আনসার আল ইসলাম’-এর ওপর খুনের দায়দায়িত্ব চাপিয়ে দিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলত। এখন অবশ্য তারাও আর এ নামটি উচ্চারণ করছে না। র‌্যাব-পুলিশের জন্য এটি একটি অস্বস্তিকর অবস্থা তো বটেই। কিছু দিন আগেও তারা ‘আনসার আল ইসলামের’ নাম অনায়াসে বলে দিতে পারত। এখন কারা খুন করেছে, সে ব্যাপারে বলার মতো কোনো তথ্যই তাদের কাছে আর থাকছে না। একটা রাষ্ট্রের নিয়মিত বাহিনী এতটা অক্ষম হয় কীভাবে?

আচ্ছা, এই ‘আনসার আল ইসলাম’ জিনিসটা কি? আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা এবং মিডিয়ার কাছে এটি ইসলামিক স্টেট একটি সহযোগী জঙ্গি সংগঠন। তাদের আধ্যাÍিক নেতা মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানী পুলিশের হাতেই আছে। কিছু দিন আগে সরকারের এক প্রতিমন্ত্রীর আত্নীয় আটক হয়েছিলেন আরেক ব্লগার হত্যা মামলায়। পুলিশ আমাদের জানিয়েছিল, প্রতিমন্ত্রীর এই আত্নীয়প্রবরটি আনসার আল ইসলামের কেউকেটা। আওয়ামী লীগের নতুন সহযোগী সংগঠন ওলামা লীগ সংবাদ সম্মেলনেই দাবি করেছে, ওলামা লীগের অপর অংশ আসলে ‘আনসার আল ইসলাম’। তার মানে কি? মানে হচ্ছে, আনসার আল ইসলাম সম্পর্কে পুলিশ, ক্ষমতাসীন মহলের কেউ কেউ ওয়াকিবহাল আছেন। তা হলে ব্লগার-মুক্তমনা লেখকদের খুনিরা ধরা পড়ে না কেন?

ক্ষমতাসীন সরকারের মন্ত্রী, নেতাদের কাছে অবশ্য আনসার আল ইসলাম হচ্ছে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরেরই একটি অংশ। আমরা আমাদের সরকারের নেতা-মন্ত্রীদের কথাই বিশ্বাস করব। আমরাও ধরে নেব আনসার আল ইসলাম আসলে বিএনপি-জামায়াত জোটের একটি জঙ্গি সংগঠন। ক্ষমতায় না থাকা বিএনপি-জামায়াত জোটের এত দাপট যে, একটি রাষ্ট্র, একটি সরকার তার কাছে অসহায়? নেতা-মন্ত্রীরা জানেন, কারা খুন করছে, বক্তৃতা-বিবৃতিতে সেটি বলছেনও। অথচ খুনিদের ধরতে পারছেন না, খুন ঠেকাতেও পারছেন না। সরকার তাদের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারে না! এমন ‘অক্ষম’ সরকার  নিয়ে আমরা কী করব?

কাউকে কাউকে বলতে শুনি, সাকা-মুজাহিদের রায় সামনে সে জন্য দীপনকে খুন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মাহাবুবুল হক শাকিল বলেছেন, শেখ হাসিনার অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। মন্ত্রীদের কেউ কেউ বলছেন, সরকারকে অস্থিতিশীল করতে দীপনকে খুন করা হয়েছে। সরকারের ভাবনা চিন্তারও কিন্তু একটা বিপজ্জনক দিক আছে। একটা সরকার যখন সারাক্ষণ ‘ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র’ জপতে থাকে এবং সেই ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়, তখন সেই সরকারকে নিয়ে জনগণের চিন্তিত না হয়ে উপায় থাকে না।

তবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে যারা ব্লগার মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকে মিলাতে চান, তাদের সঙ্গে আমি দ্বিমত পোষণ করি। বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগের কোনো নেতা গ্রেফতার হলে তারা কিন্তু লেখক সাংবাদিকদের পেটাতে যেতেন না। তারা রাস্তায় গাড়ি ভাঙতেন, বিআরটিসি বাসে আগুন দিতেন।  যুদ্ধাপরাধের বিচারের সঙ্গে  মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকে জড়িয়ে দেওয়ার মধ্যে এক ধরনের ক‚টকৌশল আছে বলেই মনে হয়।

সব ধরনের ক্ষোভ, হতাশা, অবিশ্বাস নিয়েও আমাদের রাষ্ট্রের সামনেই দাঁড়াতে হয়, আমরা রাষ্ট্রের সামনেই দাঁড়াতে চাই। একের পর এক ব্লগার মুক্তমনা হত্যা, একটিরও বিচার তো দূরের কথা খুনিদের গ্রেফতার না হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের একটা জিনিস খুব জানতে ইচ্ছা করে। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সত্যিকার অর্থে কতটা তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছে? তাদের তদন্ত কি তথাকথিত আনসার আল ইসলামের স্বীকারোক্তিকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে? নাকি তৃতীয় কোনো পক্ষের সম্পৃক্ততার সম্ভাবনাটিও বিবেচনায় ছিল?  নাকি তারা কেবলই সময় কেটে যাওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন, অপেক্ষায় থাকেন?

                লেখক : টরেন্টোর বাংলা পত্রিকা ‘নতুন দেশ’-এর সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে