শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৫

টরেন্টোর চিঠি

পাগলরা শেষ ঘটনাটাই কেবল মনে রাখে!

শওগাত আলী সাগর
অনলাইন ভার্সন
পাগলরা শেষ ঘটনাটাই কেবল মনে রাখে!

গ্রামের হাটে ঘুরে বেড়ানো পাগলিটাকে একদিন তুলে নেয় প্রভাবশালী পরিবারের এক যুবক। পাশবিক অত্যাচার শেষে আবার রেখে যায় হাটের মুখে। কিছুটা পথ যাওয়ার পর আবার ফিরে আসে সে যুবক। কষে কয়েকটা থাপ্পড় লাগিয়ে দেয় পাগলিটাকে। যুবকের সঙ্গে থাকা আরেক তরুণ জানতে চায়, পাগলিটাকে তো ধর্ষণই করলি, আবার মারলি কেন?

পাগলরা শেষ ঘটনাই কেবল মনে রাখে। নির্বিকার চিত্তে জবাব দেয় যুবক।

- মানে?

- মানে একদম সহজ।  আমি থাপ্পড় না মারলে পাগলি সবাইকে ধর্ষণের কথা বলে বেড়াত। এখন থাপ্পড়ের কথা বলবে, ধর্ষণের কথা তার আর মনে থাকবে না।

আমাদের অবস্থা ওই পাগলির মতো। আমরা প্রতিনিয়ত ধর্ষিত হই, সেই ধর্ষণের কথা ভুলিয়ে দিতে আমাদের কষে থাপ্পড় মারা হয়। আমরা সেটা নিয়েই কথা বলতে থাকি।

একদিন আগেও আমরা ফেনীর মায়ের গর্ভে শিশু খুন নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছিলাম। এর আগে মাগুরায় মায়ের গর্ভে এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়েছিল। এবার মাতৃগর্ভে খুন করা হলো এক শিশুকে। জম্মের আগেই খুন হয়ে যাওয়ার মধ্যে একটা অভিনবত্ব আছে বৈকি। সন্ত্রাসের এই ‘ক্রিয়েটিভিটির’ জন্য ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডাররা পুরস্কার দাবি করতে পারে নিঃসন্দেহে। যে কথা বলছিলাম। ফেনীর মায়ের গর্ভে খুন হয়ে যাওয়া শিশুটিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ফুসফুসানি শুরু হয়েছিল। বেশ কঠিন কথাবার্তা বলতে শুরু করেছিলেন বিভিন্নজন। এরই মধ্যে খুন হয়ে গেলেন শামসুল আরেফিন দীপন। সঙ্গে সঙ্গে আমরা মাতৃগর্ভে শিশু খুন ভুলে গিয়ে দীপনকে নিয়ে আহাজারি শুরু করেছি। আমরা জানি, কেউ এসে কষে আরেকটা থাপ্পড় না দেওয়া পর্যন্ত দীপনকে নিয়ে আমাদের আহাজারি চলতে থাকবে। এই আহাজারিগুলো যে কেবল নীরব কান্না হয়েই থাকবে, বিক্ষোভের কোনো স্ফুলিঙ্গ সেখান থেকে তৈরি হবে না, কিংবা তৈরি হতে দেওয়া হবে নাÑ সেটা আমাদের শাসকরা ভালোই বুঝে গেছেন। নইলে একের পর এক হত্যাকাণ্ডের পরও সরকার এতটা নিস্পৃহ থাকতে পারত না।

যে কোনো খুনের মামলার তদন্ত কিংবা বিচারে খুনের মোটিভ যেমন বিবেচনায় নেওয়া হয়, তেমনি খুনের ‘বেনিফিসিয়ারি’ কে বা কারা, সেটিও গুরুত্ব দেওয়া হয়। সাবেক রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ নেননি। আমরা তবু তাকে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ত করি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রধানতম বেনিফিসিয়ারি হিসেবেই জেনারেল জিয়াকে খুনিদের কাতারে ফেলা হয়। মুক্তমনা লেখকদের হত্যার এই মহোৎসবের বেনিফিসিয়ারি কে? কারা? তাদের কি আমরা খুনিদের কাতারেই বিবেচনা করব? যেমনটি করি বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াকে?

ব্লগার, মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকাণ্ডে রাষ্ট্রের তথা সরকারের ভ‚মিকা কী? একের পর এক ব্লগার-মুক্তমনা লেখক খুন হয়ে যায়, রাষ্ট্র কোনো খুনিকেই চিহ্নিত করতে পারে না, গ্রেফতার করতে পারে না। সরকার কি সত্যি এতটা অক্ষম? নাকি ইমরান এইচ সরকার যে অভিযোগ করেছেন, ‘ব্লগার হত্যায় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা আছে’Ñ সেটাই সত্য। ব্লগারদের যারা খুন করেছে তারা এই দেশেরই সন্তান। খুন করার পরও তারা এই সমাজেই বসবাস করে। অথচ রাষ্ট্র তাদের চিহ্নিত করতে পারে না, গ্রেফতার করতে পারে না। তা হলে রাষ্ট্রের এত গোয়েন্দা সংস্থা, নানা ধরনের বাহিনী পুষে কি লাভ? সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কি সত্যিই এতটা অক্ষম? নাকি তাদের এ ব্যাপারে বেশি দূর এগুতে দেওয়া হয় না। কোনটা সত্য?

সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মুক্তমনা লেখকদের খুনিদের চিহ্নিত করতে না পারলেও একটি গোষ্ঠী কিন্তু নিজ থেকেই সব সময় খুনগুলোর দায়দায়িত্ব স্বীকার করে নেয়। এ পর্যন্ত প্রতিটি খুনের পর সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ের মধ্যেই ‘আনসার আল ইসলাম’ নামের একটি গ্রুপ হত্যাকাণ্ডের দায়দায়িত্ব স্বীকার করে নিয়েছে। কিছু দিন আগ পর্যন্ত পুলিশও আনুষ্ঠানিকভাবে ‘আনসার আল ইসলাম’-এর ওপর খুনের দায়দায়িত্ব চাপিয়ে দিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলত। এখন অবশ্য তারাও আর এ নামটি উচ্চারণ করছে না। র‌্যাব-পুলিশের জন্য এটি একটি অস্বস্তিকর অবস্থা তো বটেই। কিছু দিন আগেও তারা ‘আনসার আল ইসলামের’ নাম অনায়াসে বলে দিতে পারত। এখন কারা খুন করেছে, সে ব্যাপারে বলার মতো কোনো তথ্যই তাদের কাছে আর থাকছে না। একটা রাষ্ট্রের নিয়মিত বাহিনী এতটা অক্ষম হয় কীভাবে?

আচ্ছা, এই ‘আনসার আল ইসলাম’ জিনিসটা কি? আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা এবং মিডিয়ার কাছে এটি ইসলামিক স্টেট একটি সহযোগী জঙ্গি সংগঠন। তাদের আধ্যাÍিক নেতা মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানী পুলিশের হাতেই আছে। কিছু দিন আগে সরকারের এক প্রতিমন্ত্রীর আত্নীয় আটক হয়েছিলেন আরেক ব্লগার হত্যা মামলায়। পুলিশ আমাদের জানিয়েছিল, প্রতিমন্ত্রীর এই আত্নীয়প্রবরটি আনসার আল ইসলামের কেউকেটা। আওয়ামী লীগের নতুন সহযোগী সংগঠন ওলামা লীগ সংবাদ সম্মেলনেই দাবি করেছে, ওলামা লীগের অপর অংশ আসলে ‘আনসার আল ইসলাম’। তার মানে কি? মানে হচ্ছে, আনসার আল ইসলাম সম্পর্কে পুলিশ, ক্ষমতাসীন মহলের কেউ কেউ ওয়াকিবহাল আছেন। তা হলে ব্লগার-মুক্তমনা লেখকদের খুনিরা ধরা পড়ে না কেন?

ক্ষমতাসীন সরকারের মন্ত্রী, নেতাদের কাছে অবশ্য আনসার আল ইসলাম হচ্ছে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরেরই একটি অংশ। আমরা আমাদের সরকারের নেতা-মন্ত্রীদের কথাই বিশ্বাস করব। আমরাও ধরে নেব আনসার আল ইসলাম আসলে বিএনপি-জামায়াত জোটের একটি জঙ্গি সংগঠন। ক্ষমতায় না থাকা বিএনপি-জামায়াত জোটের এত দাপট যে, একটি রাষ্ট্র, একটি সরকার তার কাছে অসহায়? নেতা-মন্ত্রীরা জানেন, কারা খুন করছে, বক্তৃতা-বিবৃতিতে সেটি বলছেনও। অথচ খুনিদের ধরতে পারছেন না, খুন ঠেকাতেও পারছেন না। সরকার তাদের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারে না! এমন ‘অক্ষম’ সরকার  নিয়ে আমরা কী করব?

কাউকে কাউকে বলতে শুনি, সাকা-মুজাহিদের রায় সামনে সে জন্য দীপনকে খুন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মাহাবুবুল হক শাকিল বলেছেন, শেখ হাসিনার অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। মন্ত্রীদের কেউ কেউ বলছেন, সরকারকে অস্থিতিশীল করতে দীপনকে খুন করা হয়েছে। সরকারের ভাবনা চিন্তারও কিন্তু একটা বিপজ্জনক দিক আছে। একটা সরকার যখন সারাক্ষণ ‘ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র’ জপতে থাকে এবং সেই ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়, তখন সেই সরকারকে নিয়ে জনগণের চিন্তিত না হয়ে উপায় থাকে না।

তবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে যারা ব্লগার মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকে মিলাতে চান, তাদের সঙ্গে আমি দ্বিমত পোষণ করি। বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগের কোনো নেতা গ্রেফতার হলে তারা কিন্তু লেখক সাংবাদিকদের পেটাতে যেতেন না। তারা রাস্তায় গাড়ি ভাঙতেন, বিআরটিসি বাসে আগুন দিতেন।  যুদ্ধাপরাধের বিচারের সঙ্গে  মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকে জড়িয়ে দেওয়ার মধ্যে এক ধরনের ক‚টকৌশল আছে বলেই মনে হয়।

সব ধরনের ক্ষোভ, হতাশা, অবিশ্বাস নিয়েও আমাদের রাষ্ট্রের সামনেই দাঁড়াতে হয়, আমরা রাষ্ট্রের সামনেই দাঁড়াতে চাই। একের পর এক ব্লগার মুক্তমনা হত্যা, একটিরও বিচার তো দূরের কথা খুনিদের গ্রেফতার না হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের একটা জিনিস খুব জানতে ইচ্ছা করে। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সত্যিকার অর্থে কতটা তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছে? তাদের তদন্ত কি তথাকথিত আনসার আল ইসলামের স্বীকারোক্তিকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে? নাকি তৃতীয় কোনো পক্ষের সম্পৃক্ততার সম্ভাবনাটিও বিবেচনায় ছিল?  নাকি তারা কেবলই সময় কেটে যাওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন, অপেক্ষায় থাকেন?

                লেখক : টরেন্টোর বাংলা পত্রিকা ‘নতুন দেশ’-এর সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়