শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৯, সোমবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

জঙ্গিবাদ দমন : ফ্রান্সে জজ মিয়া নাই

আমীর খসরু
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ দমন : ফ্রান্সে জজ মিয়া নাই

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর পশ্চিমা দেশগুলো এবং এর সমর্থকদের পক্ষ থেকে এমন ধারণা পোষণ করা হয়েছিল যে, বিশ্বে তাদের আর কোনো শত্র“ নেই। প্রতিপক্ষ বধ করার উল্লাসে তারা ছিল বিভোর। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন এবং পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো থেকে ওইসব দেশের মনমতো গড়া শাসন ব্যবস্থা অর্থাৎ সমাজতন্ত্রের নামে কর্তৃত্ববাদী শাসন বিদায় নিয়ে বিশ্ব ব্যবস্থা এককেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে এমন ধারণাও পোষণ করা হয়।  সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং এর বলয়ভুক্ত দেশগুলো বিদ্যমান থাকার সময় বিশ্ব ব্যবস্থা ছিল দুই মেরুতে বিভক্ত। কিন্তু বিশ্ব ব্যবস্থা হয়ে পড়ে এককেন্দ্রিক। তখন অনেক অতিউৎসাহী এমন প্রচার-প্রচারণা শুরু করে যে, পৃথিবীতে এখন উদার গণতন্ত্রের তরঙ্গ বইয়ে দিতে হবে। এরই একপর্যায়ে ১৯৯২ সালে ফ্রান্সিস ফুকাইয়ামা দ্য অ্যান্ড অফ হিস্টরি অ্যান্ড দ্য লাস্ট ম্যান নামে ৪১৮ পাতার একটি পুস্তক প্রকাশ করেন। এতে তিনি এমন একটা বয়ান দিলেন যে, উদার গণতন্ত্রই হচ্ছে মানব জাতির সবচেয়ে মহান ও টেকসই আদর্শ। এর পক্ষে চতুর ও কৌশলী প্রচার-প্রচারণাও চালানো হয়। তবে ওই পুস্তক প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে প্রভাবশালী টাইম ম্যাগাজিন ওই পুস্তকটির ওপর আলোচনা করতে গিয়ে ফ্রান্সিস ফুকাইয়ামার  তথাকথিত তত্তে¡র সমালোচনায় লিখেছিল, ‘বিগিনিং অফ নুইসেন্স’। টাইম ম্যাগাজিনের মন্তব্যটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে, উদার গণতন্ত্র একটি শাসন ব্যবস্থা ও রাষ্ট্র পরিচালনার উপায় ও পদ্ধতি মাত্র। এটি কোনোক্রমেই আদর্শ নয়। শাসন ব্যবস্থাকে রাজনৈতিক মতাদর্শ হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার বিপদটি হচ্ছে এতে এক ধরনের ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি হয়। আর এ ভারসাম্যহীনতার কারণটি হচ্ছে অন্য কোনো আদর্শের অনুপস্থিতি। পুরো বিশ্ব ব্যবস্থা এককেন্দ্রিক হয়ে পড়ার কারণে যে ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি হয়, তার ফলে সৃৃষ্টি হয় একটি আদর্শিক শূন্যতার। এই আদর্শিক শূন্যতা পূরণের চেষ্টা হচ্ছে একেবারেই নেতিবাচক এবং ভয়ঙ্কর কিছু ব্যবস্থাবলীর উদ্ভবের মধ্যদিয়ে।

যে ভাবনা-চিন্তা ছিল পশ্চিমা দুনিয়ার তা স্বল্পকালেই তিরোহিত হয়। আগে হওয়া সোভিয়েত বনাম যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধটি পুনরায় শুরু হয় ২০০১ সালে, ৯/১১-এর মর্মান্তিক ও বেদনাময় ঘটনার পরে। এই দফায় ভিন্ন মাত্রায় এটি শুরু হয়েছে। আগে যারা পশ্চিমাদের হয়ে সোভিয়েতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল তারা এবার ঠিক উল্টো কাজটিই করে। তাদের জন্য সমাজতন্ত্রের স্থানে আরও বড় বিপদ পশ্চিমাদের সামনে আবিভর্‚ত হয়। আর সেটি হচ্ছে ধর্মীয় উগ্রবাদের উত্থান। আর এটি প্রকাশ ঘটে নানা মাত্রায় এবং নানা ধরনে। ওই যে শুরু তা এখনো চলছে। আফগানিস্তানের পরে ইরাক, এরপরে লিবিয়া এবং সিরিয়ায় যুদ্ধ চলছে। আফগান যুদ্ধের মধ্যেই উত্থান ঘটে ওসামা বিন লাদেন নামে এক চরিত্রের, যে চরিত্র বিনাশী কর্মকাণ্ডকে আদর্শিক লড়াই হিসেবে আখ্যায়িত করে এর বিস্তার ঘটিয়েছে। আর এর প্রকাশ ঘটতে থাকে আল-কায়েদাসহ নানা জঙ্গিগোষ্ঠীর উত্থানে। হালে যা আরও ভয়াবহ আকারে বিস্তার লাভ করেছে ইসলামিক স্টেট বা আইএস নামে।

এখানে বলা প্রয়োজন, এই যে ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ তাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। আর সামগ্রিক যুদ্ধ এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে মানব সভ্যতার জন্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এই প্রতিজ্ঞা করা হয়েছিল যে, আর যুদ্ধ নয়। কিন্তু তাও মানা হয়নি। কারণ যুদ্ধ অনেকের জন্য ব্যয়বহুল এক অতি লাভজনক ব্যবসা। ২০০৯ সালে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ যোশেফ স্টিগলিজ ও লিন্ডা বাইস্লস-এর বিখ্যাত গ্রন্থ দ্য থ্রি ট্রিলিয়ন ডলার ওয়ার :  দ্য ট্রু কস্ট অফ দ্য ইরাক কনফ্লিক্ট-এ হিসাব দিয়েছেন যে, ওই সময় পর্যন্তই শুধুমাত্র ইরাক যুদ্ধে খরচ হয়েছে কম করে হলেও তিন ট্রিলিয়ন ডলার। তাদের হিসেবে মাত্র এক ট্রিলিয়ন অর্থ খরচ করলে ৮০ লাখ বাড়ি বানানো যায়, ১ কোটি ৫০ লাখ শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া যায় প্রতি বছর, ১২ কোটি ছেলেমেয়ের শিক্ষা দেওয়া যায় ও ৫৩ কোটি শিশুর স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া যায় প্রতি বছরে এবং ৪ কোটি ৩০ লাখ ছাত্রছাত্রীকে চার বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ চালানোর বৃত্তি দেওয়া সম্ভব। তাহলে এ পর্যন্ত যুদ্ধ খাতে যে ব্যয় হয়েছে তাতে কত বাড়ি বানানো যেত, কত স্কুল প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হতো আর কত শিশুই বা শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধা লাভ করতে পারত। যোশেফ স্টিগলিজ এবং লিন্ডা বাইস্লস-এর হিসাবে, ইরাক যুদ্ধে ব্যয়িত অর্থের ছিটেফোঁটা খরচ করলেও ২০১৫ সালের মধ্যে যারা শিক্ষাবিহীন তাদের শিক্ষার আলো দেখানো সম্ভব ছিল। তারা এমন তথ্যও দিয়েছেন যে, যুদ্ধের প্রচার-প্রচারণায়ই বছরে খরচ হয় ৮০০ কোটি ডলারের মতো। এটি ওই সময়ের হিসাব। কিন্তু আগেই বলা হয়েছে, যুদ্ধ হচ্ছে এক লাভজনক ব্যবসার নাম। এই ব্যবসা এক পক্ষের নয়, যারা জড়িত তাদের সবার জন্য, জঙ্গিদের জন্যও। কাজেই বিষয়টি স্পষ্ট যে, এসব যুদ্ধ মানব জাতির কল্যাণের বিপরীতে একটি ব্যয়বহুল অবস্থার সৃষ্টি করেছে। আর এটি হয়েছে বিশ্বব্যাপী ভারসাম্যহীনতার কারণে সৃষ্ট নেতিবাচক ধর্মীয় জঙ্গিবাদের উত্থানের কারণে। কারণ ইতিহাস কখনোই ভারসাম্যহীনতার পক্ষে নয়।

শুধু যুদ্ধে ব্যয়ের হিসাবটিই যে প্রধান তা-ই নয়। যেসব দেশের ওপর হামলা হয়েছে তার তেল-সম্পদসহ সামগ্রিক ব্যবস্থার ওপরে যে চরম দুর্দশা নেমে এসেছে তাতেও সব যুদ্ধ শেষ হয়ে যায়নি। এমনকি মানুষ যে বাস্তুচ্যুত হচ্ছে বা হয়েছে তাতেও ক্ষ্যান্ত দেয়নি। বরং জম্ন নিয়েছে আল-কায়েদা, আইএসের মতো ভয়ঙ্কর সংগঠনের। পরিস্থিতি দিনে দিনে ভয়ঙ্কর হচ্ছে। কারণ চেহারাবিহীন, ছায়াবিহীন, অদৃশ্য সন্ত্রাস ও উগ্রপন্থা অনেক বেশি ভয়াবহ।

এ কথা মনে রাখতে হবে যে, বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থায় আল-কায়েদা বা আইএস কোনোক্রমেই কোনো আদর্শ নয়। বরং এটি হচ্ছে একটি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার নাম। তারা এখন যুদ্ধ করছে, দখল করছে, মানুষের জীবনহরণ করছে এবং অর্থ লেনদেনের সামগ্রিক ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে। যুদ্ধের লাভজনক একটি পক্ষও তারা। যুদ্ধকে তারা আদর্শ বলে প্রচার করতে চাইছে। কিন্তু যুদ্ধ বা ছায়াবিহীন আক্রমণ কোনো আদর্শ হতে পারে না। তারা তাদের নেতিবাচক আদর্শকে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছে বিশ্বব্যাপী। ‘চরমপন্থা এবং জঙ্গিবাদ’ এখন এককেন্দ্রিক বিশ্ব ব্যবস্থার বিপরীতে দাঁড়িয়ে আরেকটি নতুন অবস্থার সৃষ্টি করেছে, যা সমগ্র বিশ্বকে করে তুলেছে আতঙ্কগ্রস্ত এবং বিপদাপন্ন। নতুন যে ব্যবস্থার সৃষ্টি হয়েছে তার নাম হচ্ছে আতঙ্ক এবং জীবনবিনাশী কর্মকাণ্ড। আর এর সবচেয়ে বড় শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। আর এ থেকে মুক্ত নয় পশ্চিম থেকে পূর্ব, উত্তর থেকে দক্ষিণ কেউই। একযোগে সব মানুষ, সব দেশের এমন আতঙ্কের পরিবেশ বিশ্ব কখনোই আগে দেখেনি। এমনকি দুটো বিশ্বযুদ্ধের সময়েও নয়।

কিন্তু যুদ্ধ বা আক্রমণ কোনো সমাধান নয়। এই স্বতঃসিদ্ধ বাক্যটি এখন অকার্যকর। যুদ্ধ আরও যুদ্ধের জম্ন দেয়, সংঘাত সৃষ্টি করে সংঘাতের। এটাই হচ্ছে সাধারণ মানুষের নিয়তি। প্যারিসের ঘটনা তারই প্রমাণ।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর সময়ে প্যারিসে এমন বর্বরতম হামলার ঘটনা এই প্রথম। তবে এর মধ্যে গুণগত পার্থক্য আছে। কারণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে হামলা ছিল রাষ্ট্রীয় বাহিনীর। আর এবারের হামলা হচ্ছে ওই চেহারাবিহীন, ছায়াহীন, অদৃশ্য সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ফলে। আইএস এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। ফ্রান্স সরকারও ধরে নিয়েছে এটি আইএসের কর্মকাণ্ড। এখানে বলা প্রয়োজন যে, এর ফলে যুদ্ধাক্রান্ত দেশগুলো থেকে যাওয়া সাধারণ মানুষ যারা শরণার্থী হয়েছে, তারাই ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে নিদারুণ আশ্রয় সংকটের মধ্যে পড়বেন।


বাংলাদেশেও গেল কিছু দিন ধরে জঙ্গি তৎপরতা লক্ষণীয়। আগের বছরগুলোতে এই তৎপরতা স্থানীয় পর্যায়ের বলে ধরে নেওয়া যায়। তবে ২০১৫-তে এসে আমরা প্রথম আল-কায়েদা ভারতীয় শাখা এবং এর কিছু দিন পরে আইএসের উপস্থিতির কথা জানতে পারছি। তবে বাংলাদেশ সরকার আইএস ও আল-কায়েদা ভারতীয় শাখার উপস্থিতি নেই বলে জানিয়ে দিয়েছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বারবার বলছেন, এই প্রচারণা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ। ফ্রান্সের সঙ্গে আমাদের বিশাল অর্থনৈতিক দূরত্ব রয়েছে। তবে ফ্রান্স সরকারের সঙ্গে আমাদের সরকারের বেশ কিছু পার্থক্যও রয়েছে। ফ্রান্স সরকার এই হামলার সঙ্গে সঙ্গেই ওই দেশের ক্ষমতাসীনদের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দলকে কোনো তদন্তের আগেই তারা জড়িত ছিল এমন কথা বলেনি। এমন মহাবিপর্যয়ের মধ্যেও তারা এটিকে রাজনৈতিক স্বার্থে কখনোই ব্যবহার করবে না, এমন চিন্তাও তাদের মাথায় নেই। ফরাসি দেশে কোনো জজ মিয়াও নেই। সেখানে বিরোধী নেতা-নেত্রীর ওপরে গ্রেনেড হামলাও হয় না আবার তাদের সভা-সমাবেশ করতে বাধা দেওয়া, গ্রেফতার করা কিংবা অফিসবন্দী করে রাখার কোনো নজিরও নেই। হামলাসহ কোনো প্রশ্নেই দেশকে রাজনৈতিক বিভাজনে বিভক্ত করার মতো কোনো কর্মকাণ্ড, এমনকি বক্তব্য পর্যন্ত দেওয়া হয় না। জঙ্গি হামলায় এত মানুষের হতাহতের ঘটনার পরও এর কোনোটাই দেখা যায়নি। তারা তাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সব সময়ই স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেয়। সবচেয়ে বড় কথা, যে সময় যা বেশি প্রয়োজন অর্থাৎ রাজনৈতিক ঐক্য এবং জনগণসহ পক্ষাপক্ষ নির্বিশেষে পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রত্যয় ও উদ্যোগ, তা তারা নিয়েছেন। কিন্তু আমাদের দেশে ওই সংস্কৃতিটি নেই। ওই দেশে ‘না বলার রাজনৈতিক সংস্কৃতি’ বা ‘পলিটিক্স অফ ডিনায়েল’ও নেই। কারণ ফ্রান্সে পুরো মাত্রায় গণতন্ত্র বিদ্যমান রয়েছে। সরকারও যেমন গণতন্ত্র চর্চা করে, সাধারণ মানুষকেও গণতন্ত্র চর্চায় কোনোভাবেই বাধাবিঘœ সৃষ্টি করতে দেওয়া হয় না।

ফ্রান্সের মতো উন্নত দেশ যেখানে কোন মাত্রায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিদ্যমান তা সহজেই অনুমান করা যায়। সে দেশটিতেই যখন এমন ঘটনা আইএস ঘটাতে পারে, তখন আমাদের দেশের নিরাপত্তাসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তা করা জরুরি। আর এর জন্য প্রয়োজন সামগ্রিকভাবে দলমত সব পক্ষের ঐক্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে, আমাদের দেশে তা নিদারুণভাবে অনুপস্থিত। আর এই অনুপস্থিতি ক্ষমতাসীনদেরই সৃষ্ট এবং তা করা হয়েছে ক্ষমতার স্বার্থেই। এই অনুপস্থিতি পূরণের প্রধানতম দায়িত্ব সরকারের। উন্নত দেশের কথা বাদই দেওয়া যাক, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও জাতীয় বিপর্যয় ও দুর্যোগের সময়ে ক্ষমতাসীনদের উদ্যোগে শুধুমাত্র প্রধান বিরোধী দলকেই নয়, অপরাপর দলকে নিয়ে শলাপরামর্শ করা হয়Ñ কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যাবে তার জন্য। জঙ্গিবাদের বিপদটি আমাদের সামনে হাজির হয়েছে, তা সমাধানে এ কারণেই সংলাপের কথা বলা হচ্ছে। সংলাপের পক্ষে জোরালো যুক্তি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র গবেষক এবং বাংলাদেশ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ লিসা কার্টিজ প্রভাবশালী ফরেন পলিসি ম্যাগাজিনে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে লিখিত একটি নিবন্ধে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও তা চায়। দেশের মানুষের মনোভাবও তাই। বিএনপি ইতিমধ্যে এমন প্রস্তাব দিয়েছে। তবে তাদের এ প্রস্তাবের মধ্যে কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে কি নেই তা স্পষ্ট নয়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এসব প্রস্তাব সরাসরি নাকচ করে দিয়েছেন। এই না বলার সংস্কৃতি থেকে বের হতে না পারলে জঙ্গিবাদ দমন বা প্রতিরোধ সম্ভব নয় এটা নিশ্চিত।  কারণ রাজনৈতিক মতপার্থক্য বিদ্যমান থাকা ও গণতন্ত্রহীনতার পরিবেশকেই জঙ্গি শক্তিগুলো নিজেদের জন্য অতিমাত্রায় সহায়ক পরিস্থিতি হিসেবে বিবেচনা করে।

কাজেই এ কথাটি সহজেই বলা যায়, না বলার রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে বের হতে না পারলে জঙ্গিবাদ সহায়ক পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে এবং বিপদটি আরও বাড়বে।

লেখক : সম্পাদক, আমাদের বুধবারডটকম

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়