শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৮, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৫

জ্ঞান-বুদ্ধি-প্রযুক্তি বনাম ক্ষমতার দাপট

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
অনলাইন ভার্সন
জ্ঞান-বুদ্ধি-প্রযুক্তি বনাম ক্ষমতার দাপট

তলোয়ারের চেয়ে কলমের শক্তি বেশি কিংবা বিদ্বানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়ে পবিত্র এমনতর অমিয় বাণীর সঙ্গে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত। আমাদের সমাজ ও সংসারে যখন জ্ঞান-বুদ্ধি প্রজ্ঞার ব্যবহার বেশি বেশি হয় তখন সুখ-শান্তি সমৃদ্ধির চাদর আমাদের জড়িয়ে রাখে। অন্যদিকে হুমকি-ধমকি, অন্যায়-অত্যাচার এবং কুশাসন যখন কোনো পরিবার কিংবা সমাজের প্রধান হাতিয়ার হয়ে পড়ে তখন সেখানে প্রাণশক্তি বলতে আর কিছু থাকে না।  প্রতিটি মানুষ একটি অবদমিত মন, ক্লান্ত দেহ, সংকীর্ণ ও ভীতসন্ত্রস্ত হৃদয় এবং প্রতিক্রিয়াশীল চিন্তাশক্তি নিয়ে জীবনের গ্লানি টেনে যায় বটে কিন্তু শাসনের দিকে এগুতে পারে না। মানুষের সুকুমার বৃত্তিসমূহ তখন লোপ পায় এবং পাশবিক আচার-আচরণ এবং কাণ্ডকারখানা সমাজ-সংসারের প্রধান পরিচয় হয়ে ওঠে। পৃথিবীর সর্বকালের সব ধর্ম, সব মহামানব এবং অনুকরণীয় ব্যক্তিবর্গ মানুষদের সবার আগে জ্ঞান অর্জন তারপর বুদ্ধি বিবেচনা প্রয়োগ করে স্থান-কাল-পাত্র ভেদে আধুনিকতম প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যক্তিগত জীবন, সমাজ-সংসার এবং রাষ্ট্র পরিচালনার পরামর্শ দিয়েছেন।

পৃথিবীর উন্নয়নে তিন ধরনের মেধা সবচেয়ে বেশি কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। রাজনীতি, সামরিক কৌশল এবং প্রকৌশল। পরের ধাপে বিজ্ঞান, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং ধর্ম। রাজনীতির সঙ্গে যদি শাসন করার ক্ষমতা এবং লড়াই করার সামরিক প্রতিভা না থাকে তবে কোনোকালেই সফলতা আসবে না। পৃথিবীর ইতিহাসের সর্বকালের সেরা মিলিটারি জিনিয়াস বা বিস্ময়কর সামরিক প্রতিভাধর ব্যক্তিবর্গ শেষ অবধি টিকতে পারেননি। হারিবল, হামিলকার প্রমুখ মহাবীরগণ সারাটি জীবন শুধু যুদ্ধই করেছেন- কিন্তু রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। কেবল রাজনৈতিক সতীর্থ না থাকার কারণে তাদের প্রতিভা কোনো কাজে আসেনি, উল্টো নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে পরিস্থিতিকে সামাল দিতে হয়েছে। অন্যদিকে সামরিক প্রতিভা না থাকার দরুন অনেক প্রতিভাধর রাজা, বাদশাহ, রাজবংশ, গোত্রপতি এবং নেতা জমিনের বুকে পিলে চমকানো পতনের শত সহস্র চিহ্ন রেখে গেছেন।

২০১৫ সালের নভেম্বর মাসের শেষ দিকে এসে আমার কেন জানি বারবার জ্ঞান-বুদ্ধি ও প্রযুক্তির কথা মনে পড়ছে। মনে হচ্ছে বাংলাদেশে এসব জিনিসের দুর্ভিক্ষ শুরু হয়েছে। আমাদের রাজনীতি, রাষ্ট্র পরিচালনা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং উদ্ভাবনী কর্মকাণ্ডে জ্ঞান-বুদ্ধি, কিংবা প্রযুক্তি ব্যবহার না করে ক্ষমতার দাপট, হুমকি-ধমকি, ভয়-সন্ত্রাস, ঠকবাজি, ছলচাতুরি, মিথ্যাচার, অনাচার, অবিচার এবং নির্দয়-নির্মমতার ব্যবহার জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কবির কাব্যিক প্রতিভা এখন আর সমাজ-সংসারের আলোকবর্তিকা হিসেবে ব্যবহৃত হয় না। ক্ষমতাসীন অথবা আগামী দিনের সম্ভাব্য ক্ষমতাসীনদের তোষণ করে কবিতার শব্দমালা গ্রথিত হচ্ছে। দুই বিঘা জমি, বিদ্রোহী কিংবা বনলতা সেনের মতো কবি এবং কবিতার কথা তো কল্পনাও করা যায় না। কবি শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, গোলাম মোস্তফা কিংবা ফররুখ আহমদ আজ আমাদের কাছে কেবলই ইতিহাস। আজকের কবিরা রাজনীতির মাঠের সস্তা ভং সেজে উল্লম্ফন করে আর ছন্দে ছন্দে বলে ওঠে- ওরে ওরে সখি দিয়ো তব দোরে তোমারই ঘামভর্তি কয়েকটি শিশি। অমাবস্যার ঘোর অন্ধকারে যবে মোরা যাব পরপারে- সেই ক্ষণে সখি, তোমারই ঘামভর্তি শিশি দূর করে দেবে এই অভাগার নিশি।

আমাদের জাতীয় বিবেক বলতে এখন আর অবশিষ্ট কিছু নেই, নেই কোনো জাতীয় মতাদর্শ কিংবা ভাবমূর্তি। সর্বজন শ্রদ্ধেয় এবং মান্যবর শব্দগুলো আজ কেবল বইপুস্তকের শোভাবর্ধন করেছে। দেশীয় কোনো শিক্ষক কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখন আর বাংলাদেশের সুনাম সুখ্যাতি বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে পারছে না। গত ৩৫-৪০ বছর ধরে জ্ঞান-বুদ্ধি এবং ওগুলো ভর্তি মন-মস্তিষ্ক এবং পেট আপন আলোয় ছেড়ে চলে গেছে ক্ষমতার বলয়গুলোতে। দলবাজি করে না এমন কোনো মনুষ্য সম্প্রদায় বঙ্গদেশে আছে বলে কোনো গল্প কিংবা কল্পকাহিনী ইদানীং শোনা যায় না। এক সময় তথাকথিত কবি-সাহিত্যিক, অধ্যাপক, সাংবাদিক, বৈজ্ঞানিক, চিকিৎসক দলের মধ্যকার কামার, কুমার, তাঁতি, জেলে, ধোপা, চণ্ডাল প্রভৃতি মেহনতি মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে দলবাজি করত। বছর দশেক আগ পর্যন্ত রাজনৈতিক দলে পেশিশক্তি এবং শারীরিক শক্তির ধারক-বাহকরা মাথায় ঘিলুভর্তি লোকজনকে একটু যত্নআত্তি করে সামনে বসাত- সাধ্যমতো ইজ্জত দেখাত এবং ভালোমন্দ এটা-ওটা খেতে দিত। কিন্তু সাম্প্রতিককালে কণ্ঠনালির ঊর্ধ্বাংশ পরিচর্যাকারীদের আর সাবেকী সেই সুদিন নেই। তারা এখন নির্বাসনে গিয়ে হাঁ-পিত্যেশ করতে করতে কুংফু, ক্যারাত, নান, সামুরাই চালানোতে কীভাবে সক্ষমতা অর্জন করা যায় সে বিষয়ে গবেষণা শুরু করেছেন। তাদের মধ্যে যারা একটু বেশি পণ্ডিতি দেখাতেন তারা ইতিমধ্যেই মস্তিষ্কে সফল অস্ত্রোপচার শেষ করে দলের দেহজ শক্তির আধারসমূহে নিজেদের বিলিয়ে দিয়েছেন।

বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে আশাপ্রদ খবর হলো- এদেশের বন্যপ্রাণীরা এখনো নিজেদের দলীয় বৃত্তে আবদ্ধ করে দলকানা প্রাণীতে পরিণত হয়নি। এদেশের পাক-পাখালি, ফড়িং এবং প্রজাপতি এখনো তাদের কুহ-কাকলী এবং উড়ে চলার ভঙ্গিমার মধ্যে কোনো রাজনৈতিক দলের সিলছাপ্পর মারেনি। কীট-পতঙ্গ এবং সরীসৃপ আজ অবধি দলীয় ভাবধারায় উদ্বুদ্ধ হয়ে কাউকে দংশন করেনি। এদেশের বাতাস, পানি, চন্দ্র-সূর্যের আলো এবং মেঘমালা বিশেষ কোনো স্লোগান ধারণ করে প্রবাহিত হয়নি। অন্যদিকে দেশের জন্য ভয়াবহ অশনি সংকেত হলো- এদেশের মাতৃগর্ভ এবং মায়ের কোল পূর্বেকার মতো নিরাপদ নয়। পায়ুপথের নিরাপত্তার চিন্তায় অস্থির সভ্য মানুষেরা বারবার অসভ্যদের তাণ্ডব এবং নিকৃষ্ট পশুদের কাণ্ডকারখানার সমীকরণ মেলাতে মেলাতে একেকটি দুঃস্বপ্নের দিন এবং রাত পার করে দেয় গভীর উৎকণ্ঠা আর ভীতির মিশ্রণে তৈরি ভুনাখিচুড়ি গলাধঃকরণের মাধ্যমে।

রাজনৈতিক বিভাজন এবং হানাহানির মধ্যেও জ্ঞান-বুদ্ধিসম্পন্ন শিক্ষিতজনেরা ইতিপূর্বে নিজেদের স্বতন্ত্র অবস্থা বজায় রেখেছিল। তাদের উপাধি ছিল দলীয় থিংক ট্যাংক, দলীয় বুদ্ধিজীবী কিংবা দলীয় পেশাজীবী হিসেবে। সাম্প্রতিককালে তাদের দুর দুর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, মস্তিষ্কে পদার্থ থাকলে প্রাণীরা সব বড়ই জ্বালাতন শুরু করে। তাদের পঞ্চ ইন্দ্রিয় পাঁচটি ভিন্ন আঙ্গিকে অর্থাৎ ফাইভ ডাইমেনশনে (৫উ) ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করে এবং সব ব্যাপারে ভিন্নমত পোষণ করে। বিজ্ঞান যেখানে সর্বোচ্চ থ্রিডি অর্থাৎ তিনটি ডাইমেনশন আবিষ্কার করতে পেরেছে সেখানে দুই পয়সার ছাপোষা মস্তিষ্কধারী ফাইফ ডি ব্যবহার করে হাঁটু-কোমর ও বাহুবলে বলীয়ান মাংসল মনুষ্যের ভুল ধরার চেষ্টা করবে এটা কিছুতেই বরদাস্ত করা হবে না। আমাদের দলে থাকতে হলে মাথা-ফাতা বাদ দিয়ে শরীরবাদী হয়ে চলতে হবে এবং কথার পরিবর্তে ঘুষি-ঢুসির পরিবর্তে কামড় এবং কোলে তুলে আদরের পরিবর্তে আছাড় থেরাপির জনক-জননী হতে হবে।

রাজনৈতিক ক্ষমতাধরদের উদ্ভাবিত থেরাপির প্রেমে মুগ্ধ হয়ে কিছু মস্তিষ্কধারী বলল প্রণমি তোমারে মাতঃ- এ জীবন করিব বিসর্জন তব চরণ পর। তবুও করিব না কোনো ক্ষণে মাথার ওপর ভর। হস্ত, পদ-অঙ্গুলি করিব চালনা, যেমনটি তুমি করেছ ভাবনা। তারপর মোরা, কবির বন্ধী, মাথার যত্তসব ফন্দি, তেড়ে যাব রেগে অতি আবেগে প্রতিপক্ষের প্রতি। টিভি সেটে বসে, দেব চড় কষে তোমারে সপিছে যারা। বেঁচে যদি থাকে, বুঝিবে সে শেষে তোমারই হস্তের ইশারা। এরপর মুই, চাইব একটু ভুঁই, তোমারই চরণ তলে, দিও তব ঠাঁই, করো নাকো ছাই, আমারই কৃতি তব অবহেলে।

জ্ঞান-বিজ্ঞান, বিদ্যা-বুদ্ধি এবং প্রযুক্তির অঙ্গনে দলবাজির প্রভুত্ব কায়েম হওয়ার কারণে দেশের প্রতিটি অঞ্চল একটি রোবটিক সমাজে পরিণত হয়েছে। মানুষের চিরায়ত মানবিক মূল্যবোধ, শিষ্টাচার, নীতি নৈতিকতা, মায়া মমতা, স্নেহ ভালোবাসা প্রভৃতি উধাও হয়ে গেছে। নির্মম নিষ্ঠুরতা, অহংকার মিথ্যা বলা, অন্যায়, ঘুষ, দুর্নীতি, লুটপাটের দক্ষতা এবং ক্ষমতার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে মানুষের মানমর্যাদা। আজ সাধুরা পালিয়ে বেড়াচ্ছে এবং দুর্নীতিবাজরা সাধুবেশে সাধু হওয়ার উপদেশ দিচ্ছে। সন্ত্রাসীরা শান্তির পায়রা হাতে মানুষজনকে শান্তির পথে চলার উপদেশ দিচ্ছে। অসৎ লোকরা সৎ লোকদের জন্য পদাবলী রচনা করছে এবং অশিক্ষিতরা শিক্ষিতদের শিক্ষাগুরু হিসেবে ঘাড়ে চেপে বসেছে। একটা সময় ছিল যখন পোশাক-পরিচ্ছদ এবং চেহারা-সুরত দেখে লোকজনের চরিত্র এবং গুণাগুণ সম্পর্কে আন্দাজ করা যেত। কিন্তু এখনকার সমাজে সব কিছু এমনভাবে উল্টে গেছে যে, বেশভূষা দেখে কোনো কিছু আন্দাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।

আমাদের সমাজের যুবকরা বৃদ্ধের বেশ ধরেছে। বৃদ্ধরা যুবক হওয়ার প্রতিযোগিতায় যাচ্ছেতাই করে বেড়াচ্ছে। নারীদের বেশভূষা দেখে পুরুষরা লজ্জায় মরে যায়। অন্যদিকে পুরুষদের নারীত্বের বাড়াবাড়ি দেখে নারীসমাজ ক্রোধে উম্মত্ত হয়ে পড়ে। গৃহপালিত পশুপাখিদের স্বাস্থ্য, প্রজনন, বর্জ্য ত্যাগ এবং পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে যে হারে উন্নয়ন হচ্ছে তার চেয়েও দ্রুত গতিতে উকুনযুক্ত মাথা, ঘামযুক্ত বগল, ময়লাযুক্ত কাপড়-চোপড়, দাঁত, শরীরের চামড়া, নখযুক্ত হাত ও পায়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। জটাযুক্ত চুল-দাড়ি এবং মোচের মধ্যে উঁকিঝুঁকি দিয়েও ঠোঁট না চেনা লোকের সংখ্যা যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে তেমনি বন্যপ্রাণীদের মতো প্রাকৃতিক কর্মকাণ্ড এবং যৌনাচারের কীর্তিময় পাশা এবং পাশীর সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মদ, গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন, মরফিন ইত্যাদি সেবনকারীরা রাজনীতির শীর্ষ পদের দিকে এত দ্রুত ধাবিত হচ্ছে যে, আলোর গতিও লজ্জা পেয়ে যাচ্ছে।

মস্তিষ্কের খুপরিতে মাংসভর্তি লোকজনের দাপটে আমরা খুব দ্রুত চৈনিক সভ্যতার দিকে এগুচ্ছি। তবে বর্তমানের চৈনিক সভ্যতা নয়। আমরা যাচ্ছি সম্রাট সিং হুয়ান টি এর সভ্যতার দিকে। চীন জাতির একটি অভিনব ইতিহাস শুরু হয়েছিল সেই সম্রাটের আমলে আজ থেকে প্রায় ২২৫০ বছর আগে। চীন আজও তাদের প্রথম সম্রাটের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাদের দেশে পশ্চিমা প্রযুক্তি বন্ধ করে রেখেছে। ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসআপ ও দেশে চলে না। ইউটিউব, গুগল ইত্যাদিও বন্ধ। তাই বলে কি চীন চলছে না। চীনের উন্নয়ন কী বাধাগ্রস্ত হচ্ছে? মোটেই না- উল্টো পশ্চিমারা তাদের রাতের ঘুম হারাম করে দিন-রাত গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে চীনা প্রযুক্তি এবং উন্নয়নের রহস্য উদঘাটন করার জন্য।

আমরা উন্নয়নের মডেল হিসেবে চীন-রাশিয়া এবং লিবিয়াকে গ্রহণ করব এমন বক্তব্যকে সামনে রেখে একদল লোক মাও সে তুং, স্টালিন এবং মুয়াম্মার গাদ্দাফির উন্নয়নের কৌশল রপ্ত করার জন্য পাগল হয়ে পড়েছে। তাদের কর্মকাণ্ডের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র দেখার জন্য এখনো ইউটিউব খোলা রাখা হয়েছে। আধুনিককালে পুতিন কীভাবে নেতা হলো এবং আশির দশকে আয়াতুল্লাহ খোমেনি কীভাবে ইরানের ক্ষমতায় বসল এসব নিয়ে দেশ-বিদেশে যে গবেষণাযজ্ঞ চলছে আমরা প্রযুক্তির মাধ্যমে ওইসব গবেষণার সিল্করুটে যুক্ত হয়ে পড়েছি। আমরা ইরাক-ইরান যুদ্ধের ওপর থিসিস লিখতে গিয়ে বিস্ময়ে বিমূঢ় হয়ে ভাবছি- ইরানি ছাত্ররা কীরূপে তেহরানের মার্কিন দূতাবাসের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বন্দী করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পুরো পশ্চিমা বিশ্বকে নাকে খত দেয়াল। কী করে ইরানিরা তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের কপালে দুর্ভোগের কালিমা লেপন করে তাকে ক্ষমতা থেকে বিদায় জানাল এবং মার্কিনিদের কাছ থেকে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার আদায় করে ছাড়ল।

ইদি আমিন কীরূপে প্রিন্স অব স্কটল্যান্ড হয়েছিলেন এবং সাদা চমড়ার পশ্চিমাদের তাকে বহনকারী পালকি ঘাড়ে তুলে নিতে বাধ্য করেছিলেন  এই রহস্য উন্মোচনের জন্য গবেষণা করতে একদল লোক তাদের মাংসভর্তি মাথাকে দিনরাত ব্যস্ততার মধ্যে রেখেছেন।

এতসব কাণ্ডকারখানা এবং গবেষণা চালিয়ে যাওয়ার জন্য দরকার সুনসান নীরবতা এবং সীমাহীন একাকিত্ব। জ্ঞান বুদ্ধি এবং প্রযুক্তি কাউকে নীরব থাকতে দেয় না- আর একাকিত্ব তো একেবারেই অসম্ভব।  আর এ কারণেই আমরা চৈনিক সভ্যতার দিকে পা বাড়ালাম। জয় হোক আমাদের নব নব অগ্রযাত্রার।

                লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে