শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, শনিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৫

বিচার হয় বাংলাদেশে, মাতম ওঠে পাকিস্তানে!

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিচার হয় বাংলাদেশে, মাতম ওঠে পাকিস্তানে!

গ্রামে একটা কথা আছে, মাটিত বাড়ি দিলে গুনাহগার কান্দে। বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানের মাতম দেখে আমার সে কথাই মনে পড়ছে বারবার। বিচার হচ্ছে বাংলাদেশে, কান্নাকাটির রোল পড়ছে পাকিস্তানে। তাদের এই মাতমেই মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের যৌক্তিকতা প্রমাণিত হচ্ছে। পাকিস্তান বলছে, তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ব্যক্তিদেরই বিচার করা হচ্ছে। অবশ্যই, একাত্তরে যারা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, মানে বাংলাদেশের বিপক্ষে ছিল, তাদেরই বিচার হচ্ছে। তবে সব পাকিস্তানপন্থির বিচার হচ্ছে না আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। যারা একাত্তর সালে পাক হানাদারদের সহায়ক শক্তি হিসেবে খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজের মতো সুনির্দিষ্ট মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিল; শুধু তাদেরই বিচার হচ্ছে। যারা একাত্তর সালে আদর্শিক কারণে অখণ্ড পাকিস্তান চেয়েছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, তাদের আমরা ঘৃণা করতে পারি, বিচার করতে পারি না। তাই সুনির্দিষ্ট অপরাধে অভিযুক্ত মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার অধিকার কারও নেই। চাইলে আপনি বিচারের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন, এ বিচার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে; এমন অভিযোগও করতে পারেন। জাতিকে বিভক্ত করার জন্য এ বিচার, এমন কথা বলাও আসলে মানবতাবিরোধী অপরাধকে আড়াল করার কৌশল। ১৯৭৩ সালে প্রণীত আইনের আওতায় গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের যে বিচার হচ্ছে, তা ইতিমধ্যেই বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ভবিষ্যতে কোথাও মানবতাবিরোধী কোনো অপরাধের বিচারের প্রশ্ন এলে তার মানদণ্ড হবে বাংলাদেশ। কারণ এই আইনেই অভিযুক্তদের মানবাধিকার সবচেয়ে ভালোভাবে রক্ষিত হয়েছে, তাদের আইনের সর্বোচ্চ সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে উম্মুক্ত আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার হচ্ছে। তারা ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারছেন, আপিলের বিরুদ্ধে রিভিউ করতে পারছেন। এমনকি রাষ্ট্রপতির অনুকম্পাও চাইতে পারছেন। বিশ্বের অনেক দেশে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের আপিল করারই সুযোগ নেই।

তবে আজ মানবতাবিরোধী অপরাধ নিয়ে পাকিস্তানের অতি উৎসাহী প্রতিক্রিয়া নিয়ে কথা বলতে চাই। পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে, তারা আক্রমণকেই প্রতিরক্ষার শ্রেষ্ঠ উপায় বলে বিবেচনা করছে। নিজেদের চামড়া বাঁচাতেই তারা আগেভাগে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। আর যতবার মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের প্রসঙ্গটি সামনে আসছে, ততবারই গণহত্যাকারী হিসেবে বিশ্বের কাছে পাকিস্তানের চেহারা উম্মুক্ত হয়ে যাচ্ছে। ভয় পেলে মানুষ অকারণে চিৎকার করে। পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে, তারাও নিজেদের ভয় তাড়াতে চাচ্ছে। এখন পাকিস্তান বলছে, ১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল নয়াদিলি­তে বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর‌্যায়ের বৈঠক এবং চুক্তির দোহাই দিয়ে অতীত ভুলে সামনের দিকে তাকানোর কথা বলছে। কিন্তু এ দাবি বড়ই অসার। একাত্তরে বিজয় অর্জনের পরপরই বাংলাদেশ পাকিস্তানি ও স্থানীয় মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বঙ্গবন্ধু বারবার তাদের বিচারের কথা বলেছেন। এদের বিচারের জন্যই ১৯৭৩ সালের ২০ জুলাই ঘোষণা করা হয় ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন ১৯৭৩’। এই আইনে স্থানীয় ও পাকিস্তানি উভয় ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের সুযোগ ছিল। ভারতে আটক পাকিস্তানি সৈন্যদের মধ্যে প্রথমে ১৫০ ও পরে আরও ৪৫ জন মোট ১৯৫ জনের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনে বাংলাদেশ। ১৯৭২ সালে ভারত তার হাতে বন্দী যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ১৯৫ পাকিস্তানি সৈন্যকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তরে সম্মত হয়। কিন্তু এই ১৯৫ জনকে বাঁচাতে নানা কূটকৌশল শুরু করে জুলফিকার আলী ভুট্টো। বাংলাদেশ যখন বিজয় অর্জন করে, তখন প্রায় ৪ লাখ বাঙালি পাকিস্তানে আটকা পড়ে ছিল। ভুট্টো তার দেশের যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে আটকেপড়া বাঙালিদের জিম্মি করে। এমন হুমকিও দেয় যে, বাংলাদেশ যদি পাকিস্তানিদের বিচার করে, তাহলে পাকিস্তানও আটকেপড়া বাঙালিদের বিচার করবে। শুধু হুমকি দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি ভুট্টো, ১৯৫ জনের পাল্টা হিসেবে ভুট্টো আটকেপড়া বাঙালিদের মধ্য থেকে ২০৩ জন শীর্ষ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করে। তাদের বিরুদ্ধে ‘তথ্য পাচার’-এর অভিযোগ আনা হয়। তবে ভুট্টো প্রয়োজনে পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীদের পাকিস্তানের মাটিতে বিচার করার কথা বলে ছিলেন। যদিও ঘটনা যেখানে ঘটেছে বিচার সেখানেই হওয়ার কথা। কিন্তু কূটতর্কে ভুট্টো বলেছিল, ঘটনার সময় পূর্ব পাকিস্তানও পাকিস্তানেরই অংশ ছিল। তাই প্রয়োজনে বিচার পাকিস্তানের মাটিতেও হতে পারে। এসবই আসলে ছিল বাহানা। ১৯৫ যুদ্ধবন্দীর বিচার ঠেকাতে ভুট্টো বাংলাদেশের ওপর নানামুখী আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখে। পাকিস্তানের পরামর্শে জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্যপদ প্রশ্নে ভেটো দেয় চীন। মুসলিম বিশ্বও তখন সমস্যা সমাধানে চাপ দেয়। তাছাড়া পাকিস্তানে আটকেপড়া বাঙালিদের স্বজনরাও তাদের স্বজনদের ফিরিয়ে আনতে চাপ প্রয়োগ করে। সবচেয়ে বড় চাপটা আসে ভারত থেকে। কারণ ৯৩ হাজার যুদ্ধবন্দীকে দিনের পর দিন থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করতে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে ভারত। এখানে পাকিস্তান কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় ছিল। কারণ ভারতে আটক পাকিস্তানিরা ছিল যুদ্ধবন্দী। তাই জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী তাদের খাদ্য-বাসস্থান-নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ছিল ভারতের। কিন্তু পাকিস্তানে আটকেপড়া প্রায় চার লাখ বাঙালি সেখানে অমানবিক জীবন-যাপন করছিল। যুদ্ধবন্দী না হওয়ায় তাদের ব্যাপারে পাকিস্তানের কোনো মাথাব্যথা ছিল না। বরং মাঝে মধ্যে তাদের জিম্মি করে, বন্দী করে, হেনস্তা করে বাংলাদেশের কাছ থেকে নানা দাবি আদায় করতে চাইত পাকিস্তান। এ অবস্থায় ভারত দ্রুত বন্দী বিনিময় চাচ্ছিল। তাই জাতীয়-আন্তর্জাতিক নানা চাপের মুখে শিশু রাষ্ট্র বাংলাদেশকে তখন এই ১৯৫ যুদ্ধবন্দীর বাংলাদেশের মাটিতে বিচারের দাবি থেকে সাময়িকভাবে সরে আসতে হয়। ১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল নয়াদিলি­তে সে চুক্তিতে সই করেছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শরন সিং এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আজিজ আহমেদ। তবে সে চুক্তিতেই বলা হয়েছে ‘পাকিস্তানের ওইসব বন্দী যে মাত্রাতিরিক্ত ও বহুমাত্রিক অপরাধ করেছে, তা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবনা এবং আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধ, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ এবং গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই ১৯৫ জন পাকিস্তানি বন্দী যে ধরনের অপরাধ করেছে সে ধরনের অপরাধের অপরাধীদের দায়ী করে আইনের মুখোমুখি করার ব্যাপারে সার্বজনীন ঐকমত্য রয়েছে।’ চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনগণের কাছে পাকিস্তানের ক্ষমা প্রার্থনা এবং অতীতের ত্র“টি ভুলে যাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ‘ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিকোণ’ থেকে এই ১৯৫ জনকে প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়। তবে বাংলাদেশ ঢাকায় বিচারের দাবি থেকে সরে আসলেও এই ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবি থেকে কখনোই সরে আসেনি। এমনকি ১৯৭৪ সালের ২৮ জুন ভুট্টোর বাংলাদেশ সফরের সময়ও বঙ্গবন্ধু তার হাতে যুদ্ধাপরাধের বেশ কিছু প্রমাণ তুলে দিয়েছিলেন। এ ছাড়া একাত্তরের ঘটনা তদন্তে পাকিস্তান হামুদুর রহমানের নেতৃত্বে যে কমিশন গঠন করেছিল, তাতেও গণহত্যার প্রমাণ সরবরাহ করেছিল বাংলাদেশ। হামুদুর রহমান কমিশনের রিপোর্টেও পাকিস্তানি সৈন্য ও তাদের এদেশীয় দোসরদের যুদ্ধাপরাধের বিস্তারিত বিবরণ উলে­খ করা হয় এবং কয়েকজন সামরিক কর্তার শাস্তির সুপারিশ করে। কমিশন পাকিস্তানি সৈন্যদের নৃশংসতা, অবাধ নিষ্ঠুরতা ও অনৈতিকতা তদন্তে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন আদালত বা কমিশন গঠনেরও সুপারিশ করেছিল। কিন্তু পাকিস্তান কিছুই করেনি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণহত্যার একটি হয়েছিল বাংলাদেশে, সেটি বরাবরই পাকিস্তান আড়াল করে রেখেছে, অস্বীকার করেছে। ১৯৭৪ সালে নয়াদিলি­ চুক্তিতে পাকিস্তান কোনো রকমে নিজেদের বন্দীদের ছাড়িয়ে নিতে ক্ষমা চাইলেও পরে বারবার প্রমাণ করেছে একাত্তরের জন্য তারা অনুতপ্ত নয়। আর এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে তারা বুঝিয়ে দিচ্ছে, নিজেদের অবস্থান থেকে তারা একটুও সরে আসেনি।

মানবতাবিরোধী অপরাধ কোনো ব্যক্তি বা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে হয় না; হয় গোটা মানবতার বিরুদ্ধে। তাই কোনো ব্যক্তি বা রাষ্ট্রের মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ক্ষমা করারও কোনো সুযোগ নেই। আর যে নয়াদিলি­ চুক্তির দোহাই দিয়ে পাকিস্তান বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করছে, সামনে তাকানোর নসিহত করছে, তাতেও স্থানীয় যুদ্ধাপরাধীদের ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। সে চুক্তি অনুযায়ী, ভারতের আটক ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীকে পাকিস্তানে ফিরিয়ে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। পাকিস্তানের উচিত ছিল নিজেদের স্বার্থেই এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা। অতীত অপরাধকে কার্পেটের নিচে আড়াল করে না রেখে তার বিচার করলেই একটা জাতি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে। পাকিস্তান সেটা করতে পারেনি বলেই, আজ বিশ্বে পাকিস্তান একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের উদাহরণ। আর অনেকের মনে ঈর্ষা জাগিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আর যে নয়াদিলি­ চুক্তির এত দোহাই, তা অনুমোদন করেনি কোনো রাষ্ট্রই। ফলে তা মানতে বাংলাদেশ বাধ্য নয়। এখন সময় এসেছে ১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিটি সামনে আনার। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একাধিক রায়েও পাকিস্তানের ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের প্রয়োজনীয়তার কথা বলা হয়েছে। আসলে মানবতাবিরোধী অপরাধ কখনোই তামাদি হয় না। ’৭৪ সালে শিশু রাষ্ট্র বাংলাদেশ যা পারেনি, আজকের বাংলাদেশ সেই বিচার করার মতো সক্ষমতা অর্জন করেছে। ৪৪ বছর পর যখন বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের দোসরদের বিচার হচ্ছে, তখন বিচার হতে হবে মূল অপরাধীদেরও। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আদালতে গিয়ে বন্ধুরাষ্ট্র ভারত আর মিয়ানমারের কাছ থেকে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি করেছে। নিশ্চয়ই ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারও করতে পারবে। একই সঙ্গে তুলতে হবে, পাকিস্তানের কাছ থেকে আমাদের ন্যায্য পাওনা আদায় এবং বাংলাদেশে আটকেপড়া পাকিস্তানিদের ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিও। এ দাবি এখনই তুলতে হবে। কারণ তাদের ঔদ্ধত্য সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। বারবার তারা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাচ্ছে। তাদের এই নাক কেটে দিতে হবে। তাদের বাধ্য করতে হবে, নাকে খত দিতে। পাকিস্তানের কত বড় সাহস, তারা বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে ডেকে পাঠায়! নিয়াজীর ভাতিজা ইমরান খানের মতো প্লেবয় ক্রিকেটারও যুদ্ধাপরাধের বিচারের প্রমাণ চায়! কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখেই এসব দাবি আদায় করা সম্ভব। স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ এখন আত্মসম্মান নিয়ে সারা বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। আমরা এখন আর কাউকে পরোয়া করি না, পাকিস্তানের হুমকি পরোয়া করার তো কোনো টাইমই নেই।

লেখক : সাংবাদিক।

ই-মেইল: [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ২৮ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে