শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৫

দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ

ইসলামী স্টেট নামক বীভৎস ইসলামী মৌলবাদী ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসী সংগঠনটি সম্প্রতি প্যারিসে যে নারকীয় হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল তার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ না থাকলেও বাংলাদেশে সম্প্রতি সংঘটিত কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের এক ধরনের যোগসূত্র অবশ্যই আছে। দুজন ইতালি নাগরিক (তার মধ্যে একজন ছিলেন মানবদরদী চিকিৎসক) ও একজন জাপানি নাগরিকের হত্যা, শিয়াদের তাজিয়া মিছিলে বোমা হামলা ও হত্যা, পরপর পাঁচজন মুক্তমনা লেখক, ব্লগার ও প্রকাশককে চাপাতির আঘাত দ্বারা হত্যা, ঈশ্বরদীতে খ্রিস্টান যাজককে গলা কেটে হত্যাপ্রচেষ্টা- এগুলো কোনোটিই কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়।  এমনকি দূর ইউরোপে প্যারিসের হত্যাকাণ্ড আর বাংলাদেশের এসব ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ড একই সূত্রে বাঁধা। পবিত্র ইসলাম ধর্মের নামে এই যে ইসলামবিরোধী ঘৃণ্য তৎপরতা চলছে তা সে আইএস হোক, আল নুসারা হোক অথবা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমই হোক- সবাই একই ধরনের ভাবাদর্শের দ্বারা সংযুক্ত। কোনোটাই বিচ্ছিন্ন নয়। অথচ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বারবার এগুলোকে বিচ্ছিন্ন বলে বিবৃতি দিয়ে বস্তুত এসব হত্যাকাণ্ড বা হত্যাপ্রচেষ্টার ঘটনাগুলোর তাৎপর্যকে লঘু করে দেখছেন এবং দেখাচ্ছেন।

আর ঠিক সেই কারণেই এই ঘাতকদের ধরা হচ্ছে না, বিচার শুরু তো আরও দূরের কথা। সেজন্য অধ্যাপক ও লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্পষ্টতই বলেছেন, ‘মুক্তমনা লেখক, প্রকাশক ও ব্লগার হত্যাকারীদের ধরতে সরকার আন্তরিক নয়।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে খুনের ঘটনাগুলোকে বিচ্ছিন্ন বলেছেন, সে প্রসঙ্গে লেখক-অধ্যাপক জাফর ইকবালের মন্তব্য ছিল- ‘হয় আমি বিচ্ছিন্নতার মানে বুঝি না অথবা উনি বিচ্ছিন্নতার মানে বোঝেন না।’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন ৫ নভেম্বর ২০১৫)। তারপর ড. জাফর ইকবাল যে প্রশ্নটি উত্থাপন করেছেন সেটা আমারও প্রশ্ন, আমাদের অনেকেরই প্রশ্ন, ‘কিন্তু যে বিষয়টা আমরা বুঝতে পারি না, তা হলো আমাদের সরকার এত নির্লিপ্ত কেন?’

এর কদিন পর লেখক ও বিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল যে প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছেন তা সত্যিই বড় ভাবনার বিষয়। আরও স্পষ্ট করে বললে দুর্ভাবনার বিষয়। তিনি বলেছেন, ‘(তরুণ সমাজ) বুঝে গেছে এ সরকার ব্লগার-লেখক-প্রকাশক হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে মোটেও আন্তরিক নয়। শুনে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে, অনেকে বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, সরকার কোনো এক ধরনের দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ সমাধান করার জন্য নিজেরাই এ ঘটনাগুলো ঘটিয়ে যাচ্ছে কিংবা ঘটতে দিচ্ছে।’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৬ নভেম্বর ২০১৫)।

প্রায় একই ধরনের সন্দেহ প্রকাশ করেছেন গণজাগরণ মঞ্চের প্রধান ডা. এমরান এইচ সরকারসহ অনেকেই। শর্ষের মধ্যেই কি ভূত লুকিয়ে আছে? প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও দর্শনের অধ্যাপক হাসান আজিজুল হকও বলেছেন, (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৫ নভেম্বর ২০১৫) ‘কম্পিউটার টেকনোলজি, টেলিফোন ইত্যাদির যুগে টানা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে যাওয়া একজনও কেন ধরা পড়ে না, তা কারও বোধগম্য নয়।’

আমি সন্দেহবাতিক নই। আমি বিশ্বাস করতে চাই যে, সরকারের সদিচ্ছার অভাব নেই। কিন্তু মুশকিলটা হয় তখনই যখন সরকার প্রকৃত আসামি ধরার চেয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার সুযোগ খোঁজে। এ ক্ষেত্রে জামায়াত বা ধর্মীয় মৌলবাদী সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর চেয়ে সরকারের কাছে অধিকতর শত্র“ হলো প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি। সে জন্য এ ধরনের কোনো দুর্ঘটনা বা খুন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সরকারের মন্ত্রিবর্গ, নেতৃবৃন্দ এমনকি পুলিশ কর্মকর্তা (যারা এখন রাজনীতিকের ভূমিকা নিচ্ছেন) কোনো তদন্ত না করেই দোষ চাপিয়ে দেন প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর। ফলে প্রকৃত তদন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনটা হয়েছিল বিগত বিএনপি আমলে। জজ মিয়ার মতো ভুয়া আসামি তৈরি হয়। এ প্রসঙ্গে গত ৫ নভেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় কয়েকজন বিশিষ্ট লেখক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের মন্তব্য ছাপা হয়েছে। সেখান থেকে কিছু উদ্ধৃত করা যাক। অধ্যাপক হাসান আজিজুল হক বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে (দুই বিদেশি হত্যা) রাজনৈতিক কাদা ছোড়াছুড়ি হচ্ছে। বড় দলগুলো এ নিয়ে পারিবারিক ঝগড়ার মতো করছে। এটা কে করছে তার হদিস না করে পরস্পরকে দোষারোপ করছে। ব্লেম গেম করছে। এতে প্রকৃত অপরাধী আড়াল হয়ে যায়।

বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক অনুপম সেনও ব্লেম গেমের অভিযোগ এনেছেন। তিনিও বলেছেন, ‘ব্লেম গেমে অপরাধীরা আড়ালে যাচ্ছে।... অবিলম্বে দোষারোপের রাজনীতি বন্ধ করে আসল অপরাধীদের খুঁজে শাস্তি দিতে হবে।’ বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামও একই অভিযোগ করেছেন- ‘রাজনৈতিক দলের পরস্পরনির্ভর অনুমানভিত্তিক দোষাদোষীতে ক্রমাগত হতাশা বাড়ছে।... দেশের প্রধান দুটি দল মনে করে দোষারোপের সংস্কৃতি দিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করা যাবে। কিন্তু তারা বোঝে না, এতে মানুষ আরও বিরক্ত হয়।’

আওয়ামী লীগ কোনো আদর্শভিত্তিক দল নয়। একদা কিছুটা জাতীয়তাবাদী উম্মাদনা দলের তরুণদের মধ্যে ছিল। এখন সেসবের সামান্যতম অবশিষ্ট নেই। এখন এই দল লুটেরা ধনীদের দল। সম্পদ বৃদ্ধি ও ক্ষমতা দখলই একমাত্র আদর্শ। সেই দলের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপি। জামায়াত নয়। এবং জামায়াতের সঙ্গে কোনো সমঝোতা করে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করা যায় কিনা, সেই প্রচেষ্টাই রয়েছে দলের নীতিনির্ধারকদের। এটাকেই সম্ভবত লেখক ও বিজ্ঞানী জাফর ইকবাল দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ বলে মনে করেছেন। অন্যদিকে বিএনপির তো আদর্শ বলে কোনো কিছু কোনো দিনই ছিল না। তবু একদা কিছুটা মধ্যপন্থি দল হিসেবে পরিচিতি ছিল। এখন তারা জামায়াতের মিত্রই শুধু নয়, মৌলবাদীদের ভাবাদর্শের কাছেই পুরোপুরি আÍসমর্পণ করেছেন। খালেদা জিয়া যখন গণজাগরণ মঞ্চকে নাস্তিক বলে গাল দেন এবং হেফাজতে ইসলামের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করেন, তখন তার অবস্থান হবে চরম দক্ষিণপন্থি প্রতিক্রিয়াশীল জায়গাতেই।

অন্যদিকে বর্তমান সরকারের অনেক সমালোচনা, সরকারের কর্তৃত্ববাদী আচরণ ও গণতন্ত্রের বিনাশ সত্ত্বে ও এ কথা স্বীকার করতেই হবে যে, বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হতো না। হয়তো এ কথাও বলা যায় যে, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী না হলে অন্য কারও পক্ষে বিচার সম্পন্ন করা, এমনকি শুরু করা এবং ’৭১-এর অপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলানো সম্ভব হতো কিনা বলা কঠিন।

এই বিচারের ক্ষেত্রেও আমরা অনেক দ্বিধাদ্ব›দ্ব দেখেছি। সরকারের প্রতি সন্দেহ ও অবিশ্বাস থেকেই গণজাগরণ মঞ্চের সৃষ্টি। মনে পড়ে প্রথমে যে তদন্ত সংস্থা গঠিত হয়েছিল, দেখা গেল তার প্রধান ব্যক্তিটিই ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী। হয়তো ইচ্ছাকৃত ত্র“টি ছিল না। কিন্তু এর দ্বারা সরকারের চরম অমনোযোগিতা ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় পাওয়া যায়। তবু শেষ পর্যন্ত বিচার প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে এবং কয়েকজন অপরাধীর ফাঁসিও কার্যকর হয়েছে।

একদিকে সরকার যেমন যুদ্ধাপরাধীর বিচার অব্যাহত রেখেছে, অপরদিকে ঠিক তার বিপরীতে নানাভাবে মৌলবাদী গোষ্ঠীর ভাবাদর্শের কাছেও আÍসমর্পণ করছে। এ কারণেই ব্লগার-লেখক-প্রকাশক হত্যাকারীদের ধরার ব্যাপারে এত নির্লিপ্ত। এ কারণেই দেখি, গত কয়েক মাসে কয়েক হাজার জামায়াত নেতা ও কর্মীকে আওয়ামী লীগে সসম্মানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। একই কারণে দেখি যে, আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন ওলামা লীগ ব্লগারদের নাস্তিক বলে ঘোষণা দেয়। পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানকেও তারা ইসলামবিরোধী বলে নির্দেশ জারি করে। নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় নিহত হলে পুলিশ প্রধান ঘাতককে ধরার চেষ্টা না করে (ঘাতকরা এখনো ধরা পড়েনি, বিচার প্রক্রিয়া তো অনেক দূর) লেখকদের নসিহত দিচ্ছেন, এমন কিছু না লিখতে, যাতে ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগে। এমন বক্তব্য কার্যত ঘাতকদেরই উৎসাহিত করে। মৌলবাদী ভাবাদর্শের কাছে শাসক গোষ্ঠীর আÍসমর্পণের আরও অনেক দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে।

তাহলে রাজনৈতিক সমীকরণ কী ছিল বা আছে? সম্ভবত এমন হতে পারে, জামায়াত নেতাদের ফাঁসি দিলেও জামায়াতের অন্য নেতা ও কর্মীদের সঙ্গে সমঝোতায় আসা যেতে পারে। তারা বিএনপিকে পরিত্যাগ করলে শাসকদলের প্রধান প্রতিপক্ষ বন্ধুহীন ও দুর্বল হয়ে পড়বে। সম্ভবত এটাই হচ্ছে মুহম্মদ জাফর ইকবালের ভাষায় দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ। এই সমীকরণ এতটাই দুর্বোধ্য যে তার সমাধান তদাধিক কঠিন।

এ রকম দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ আমরা আন্তর্জাতিক পর‌্যায়েও দেখব। মার্কিন প্রশাসনসহ পশ্চিমা শক্তিগুলো তেলসমৃদ্ধ মুসলিম অধ্যুষিত মধ্যপ্রাচ্য দখল করার জন্য ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে, আবার অন্যদিকে তারাই তৈরি করেছে আইএস। একদা কমিউনিজমের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য তারা তৈরি করেছিল আল-কায়েদা ও তালেবান। এখন সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন ঘটানোর জন্য তারাই তৈরি করেছিল আইএস আজ থেকে আড়াই বছর আগে। তাদের অস্ত্র সরবরাহ করেছিল মার্কিনের বশংবদ সৌদি রাজতন্ত্র। আইএস সহযোগিতা পেয়ে আসছে মার্কিনের মিত্র রাষ্ট্র তুরস্কের কাছ থেকে। সে জন্য আইএস কখনো ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কোনো বক্তব্য দেয়নি, কোনো অবস্থান নেয়নি। কিন্তু মার্কিন প্রশাসন এখন বুঝতে পারছে তারা কী ধরনের ফ্রাঙ্কেনস্টাইন সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে বিকৃত মস্তিষ্ক উগ্র মৌলবাদী হিংস্র সন্ত্রাসী আইএস প্যারিসে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে যা করতে পেরেছে তা হলো- ইউরোপ ও আমেরিকায় মুসলিম জনগোষ্ঠীকে চরম বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছে। শ্বেতাঙ্গ ইউরোপে চরম দক্ষিণপন্থিদের উত্থান ঘটেছে, যারা মুসলমান বিতাড়নের জন্য তৎপর হয়েছে। এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়ার অনেক কিছু আছে। আমাদের জন্যও শিক্ষাটা গুরুত্বপূর্ণ। বিষাক্ত সাপ নিয়ে খেলতে গেলে, সেই সাপের ছোবলে মৃত্যুর আশঙ্কা থেকেই যায়।  সরকার যদি সাময়িক স্বার্থে এমন কোনো রাজনৈতিক সমীকরণে আসে অর্থাৎ জামায়াত বা ওই ধরনের ভাবাদর্শের সঙ্গে কোনো সমঝোতায় আসতে চায়, তবে তার পরিণতি সরকারের জন্যও ভালো হবে না। দেশের জন্য তো নয়ই।

                লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে