শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৫

দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ

ইসলামী স্টেট নামক বীভৎস ইসলামী মৌলবাদী ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসী সংগঠনটি সম্প্রতি প্যারিসে যে নারকীয় হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল তার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ না থাকলেও বাংলাদেশে সম্প্রতি সংঘটিত কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের এক ধরনের যোগসূত্র অবশ্যই আছে। দুজন ইতালি নাগরিক (তার মধ্যে একজন ছিলেন মানবদরদী চিকিৎসক) ও একজন জাপানি নাগরিকের হত্যা, শিয়াদের তাজিয়া মিছিলে বোমা হামলা ও হত্যা, পরপর পাঁচজন মুক্তমনা লেখক, ব্লগার ও প্রকাশককে চাপাতির আঘাত দ্বারা হত্যা, ঈশ্বরদীতে খ্রিস্টান যাজককে গলা কেটে হত্যাপ্রচেষ্টা- এগুলো কোনোটিই কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়।  এমনকি দূর ইউরোপে প্যারিসের হত্যাকাণ্ড আর বাংলাদেশের এসব ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ড একই সূত্রে বাঁধা। পবিত্র ইসলাম ধর্মের নামে এই যে ইসলামবিরোধী ঘৃণ্য তৎপরতা চলছে তা সে আইএস হোক, আল নুসারা হোক অথবা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমই হোক- সবাই একই ধরনের ভাবাদর্শের দ্বারা সংযুক্ত। কোনোটাই বিচ্ছিন্ন নয়। অথচ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বারবার এগুলোকে বিচ্ছিন্ন বলে বিবৃতি দিয়ে বস্তুত এসব হত্যাকাণ্ড বা হত্যাপ্রচেষ্টার ঘটনাগুলোর তাৎপর্যকে লঘু করে দেখছেন এবং দেখাচ্ছেন।

আর ঠিক সেই কারণেই এই ঘাতকদের ধরা হচ্ছে না, বিচার শুরু তো আরও দূরের কথা। সেজন্য অধ্যাপক ও লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্পষ্টতই বলেছেন, ‘মুক্তমনা লেখক, প্রকাশক ও ব্লগার হত্যাকারীদের ধরতে সরকার আন্তরিক নয়।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে খুনের ঘটনাগুলোকে বিচ্ছিন্ন বলেছেন, সে প্রসঙ্গে লেখক-অধ্যাপক জাফর ইকবালের মন্তব্য ছিল- ‘হয় আমি বিচ্ছিন্নতার মানে বুঝি না অথবা উনি বিচ্ছিন্নতার মানে বোঝেন না।’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন ৫ নভেম্বর ২০১৫)। তারপর ড. জাফর ইকবাল যে প্রশ্নটি উত্থাপন করেছেন সেটা আমারও প্রশ্ন, আমাদের অনেকেরই প্রশ্ন, ‘কিন্তু যে বিষয়টা আমরা বুঝতে পারি না, তা হলো আমাদের সরকার এত নির্লিপ্ত কেন?’

এর কদিন পর লেখক ও বিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল যে প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছেন তা সত্যিই বড় ভাবনার বিষয়। আরও স্পষ্ট করে বললে দুর্ভাবনার বিষয়। তিনি বলেছেন, ‘(তরুণ সমাজ) বুঝে গেছে এ সরকার ব্লগার-লেখক-প্রকাশক হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে মোটেও আন্তরিক নয়। শুনে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে, অনেকে বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, সরকার কোনো এক ধরনের দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ সমাধান করার জন্য নিজেরাই এ ঘটনাগুলো ঘটিয়ে যাচ্ছে কিংবা ঘটতে দিচ্ছে।’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৬ নভেম্বর ২০১৫)।

প্রায় একই ধরনের সন্দেহ প্রকাশ করেছেন গণজাগরণ মঞ্চের প্রধান ডা. এমরান এইচ সরকারসহ অনেকেই। শর্ষের মধ্যেই কি ভূত লুকিয়ে আছে? প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও দর্শনের অধ্যাপক হাসান আজিজুল হকও বলেছেন, (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৫ নভেম্বর ২০১৫) ‘কম্পিউটার টেকনোলজি, টেলিফোন ইত্যাদির যুগে টানা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে যাওয়া একজনও কেন ধরা পড়ে না, তা কারও বোধগম্য নয়।’

আমি সন্দেহবাতিক নই। আমি বিশ্বাস করতে চাই যে, সরকারের সদিচ্ছার অভাব নেই। কিন্তু মুশকিলটা হয় তখনই যখন সরকার প্রকৃত আসামি ধরার চেয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার সুযোগ খোঁজে। এ ক্ষেত্রে জামায়াত বা ধর্মীয় মৌলবাদী সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর চেয়ে সরকারের কাছে অধিকতর শত্র“ হলো প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি। সে জন্য এ ধরনের কোনো দুর্ঘটনা বা খুন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সরকারের মন্ত্রিবর্গ, নেতৃবৃন্দ এমনকি পুলিশ কর্মকর্তা (যারা এখন রাজনীতিকের ভূমিকা নিচ্ছেন) কোনো তদন্ত না করেই দোষ চাপিয়ে দেন প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর। ফলে প্রকৃত তদন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনটা হয়েছিল বিগত বিএনপি আমলে। জজ মিয়ার মতো ভুয়া আসামি তৈরি হয়। এ প্রসঙ্গে গত ৫ নভেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় কয়েকজন বিশিষ্ট লেখক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের মন্তব্য ছাপা হয়েছে। সেখান থেকে কিছু উদ্ধৃত করা যাক। অধ্যাপক হাসান আজিজুল হক বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে (দুই বিদেশি হত্যা) রাজনৈতিক কাদা ছোড়াছুড়ি হচ্ছে। বড় দলগুলো এ নিয়ে পারিবারিক ঝগড়ার মতো করছে। এটা কে করছে তার হদিস না করে পরস্পরকে দোষারোপ করছে। ব্লেম গেম করছে। এতে প্রকৃত অপরাধী আড়াল হয়ে যায়।

বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক অনুপম সেনও ব্লেম গেমের অভিযোগ এনেছেন। তিনিও বলেছেন, ‘ব্লেম গেমে অপরাধীরা আড়ালে যাচ্ছে।... অবিলম্বে দোষারোপের রাজনীতি বন্ধ করে আসল অপরাধীদের খুঁজে শাস্তি দিতে হবে।’ বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামও একই অভিযোগ করেছেন- ‘রাজনৈতিক দলের পরস্পরনির্ভর অনুমানভিত্তিক দোষাদোষীতে ক্রমাগত হতাশা বাড়ছে।... দেশের প্রধান দুটি দল মনে করে দোষারোপের সংস্কৃতি দিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করা যাবে। কিন্তু তারা বোঝে না, এতে মানুষ আরও বিরক্ত হয়।’

আওয়ামী লীগ কোনো আদর্শভিত্তিক দল নয়। একদা কিছুটা জাতীয়তাবাদী উম্মাদনা দলের তরুণদের মধ্যে ছিল। এখন সেসবের সামান্যতম অবশিষ্ট নেই। এখন এই দল লুটেরা ধনীদের দল। সম্পদ বৃদ্ধি ও ক্ষমতা দখলই একমাত্র আদর্শ। সেই দলের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপি। জামায়াত নয়। এবং জামায়াতের সঙ্গে কোনো সমঝোতা করে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করা যায় কিনা, সেই প্রচেষ্টাই রয়েছে দলের নীতিনির্ধারকদের। এটাকেই সম্ভবত লেখক ও বিজ্ঞানী জাফর ইকবাল দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ বলে মনে করেছেন। অন্যদিকে বিএনপির তো আদর্শ বলে কোনো কিছু কোনো দিনই ছিল না। তবু একদা কিছুটা মধ্যপন্থি দল হিসেবে পরিচিতি ছিল। এখন তারা জামায়াতের মিত্রই শুধু নয়, মৌলবাদীদের ভাবাদর্শের কাছেই পুরোপুরি আÍসমর্পণ করেছেন। খালেদা জিয়া যখন গণজাগরণ মঞ্চকে নাস্তিক বলে গাল দেন এবং হেফাজতে ইসলামের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করেন, তখন তার অবস্থান হবে চরম দক্ষিণপন্থি প্রতিক্রিয়াশীল জায়গাতেই।

অন্যদিকে বর্তমান সরকারের অনেক সমালোচনা, সরকারের কর্তৃত্ববাদী আচরণ ও গণতন্ত্রের বিনাশ সত্ত্বে ও এ কথা স্বীকার করতেই হবে যে, বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হতো না। হয়তো এ কথাও বলা যায় যে, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী না হলে অন্য কারও পক্ষে বিচার সম্পন্ন করা, এমনকি শুরু করা এবং ’৭১-এর অপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলানো সম্ভব হতো কিনা বলা কঠিন।

এই বিচারের ক্ষেত্রেও আমরা অনেক দ্বিধাদ্ব›দ্ব দেখেছি। সরকারের প্রতি সন্দেহ ও অবিশ্বাস থেকেই গণজাগরণ মঞ্চের সৃষ্টি। মনে পড়ে প্রথমে যে তদন্ত সংস্থা গঠিত হয়েছিল, দেখা গেল তার প্রধান ব্যক্তিটিই ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী। হয়তো ইচ্ছাকৃত ত্র“টি ছিল না। কিন্তু এর দ্বারা সরকারের চরম অমনোযোগিতা ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় পাওয়া যায়। তবু শেষ পর্যন্ত বিচার প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে এবং কয়েকজন অপরাধীর ফাঁসিও কার্যকর হয়েছে।

একদিকে সরকার যেমন যুদ্ধাপরাধীর বিচার অব্যাহত রেখেছে, অপরদিকে ঠিক তার বিপরীতে নানাভাবে মৌলবাদী গোষ্ঠীর ভাবাদর্শের কাছেও আÍসমর্পণ করছে। এ কারণেই ব্লগার-লেখক-প্রকাশক হত্যাকারীদের ধরার ব্যাপারে এত নির্লিপ্ত। এ কারণেই দেখি, গত কয়েক মাসে কয়েক হাজার জামায়াত নেতা ও কর্মীকে আওয়ামী লীগে সসম্মানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। একই কারণে দেখি যে, আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন ওলামা লীগ ব্লগারদের নাস্তিক বলে ঘোষণা দেয়। পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানকেও তারা ইসলামবিরোধী বলে নির্দেশ জারি করে। নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় নিহত হলে পুলিশ প্রধান ঘাতককে ধরার চেষ্টা না করে (ঘাতকরা এখনো ধরা পড়েনি, বিচার প্রক্রিয়া তো অনেক দূর) লেখকদের নসিহত দিচ্ছেন, এমন কিছু না লিখতে, যাতে ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগে। এমন বক্তব্য কার্যত ঘাতকদেরই উৎসাহিত করে। মৌলবাদী ভাবাদর্শের কাছে শাসক গোষ্ঠীর আÍসমর্পণের আরও অনেক দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে।

তাহলে রাজনৈতিক সমীকরণ কী ছিল বা আছে? সম্ভবত এমন হতে পারে, জামায়াত নেতাদের ফাঁসি দিলেও জামায়াতের অন্য নেতা ও কর্মীদের সঙ্গে সমঝোতায় আসা যেতে পারে। তারা বিএনপিকে পরিত্যাগ করলে শাসকদলের প্রধান প্রতিপক্ষ বন্ধুহীন ও দুর্বল হয়ে পড়বে। সম্ভবত এটাই হচ্ছে মুহম্মদ জাফর ইকবালের ভাষায় দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ। এই সমীকরণ এতটাই দুর্বোধ্য যে তার সমাধান তদাধিক কঠিন।

এ রকম দুর্বোধ্য রাজনৈতিক সমীকরণ আমরা আন্তর্জাতিক পর‌্যায়েও দেখব। মার্কিন প্রশাসনসহ পশ্চিমা শক্তিগুলো তেলসমৃদ্ধ মুসলিম অধ্যুষিত মধ্যপ্রাচ্য দখল করার জন্য ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে, আবার অন্যদিকে তারাই তৈরি করেছে আইএস। একদা কমিউনিজমের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য তারা তৈরি করেছিল আল-কায়েদা ও তালেবান। এখন সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন ঘটানোর জন্য তারাই তৈরি করেছিল আইএস আজ থেকে আড়াই বছর আগে। তাদের অস্ত্র সরবরাহ করেছিল মার্কিনের বশংবদ সৌদি রাজতন্ত্র। আইএস সহযোগিতা পেয়ে আসছে মার্কিনের মিত্র রাষ্ট্র তুরস্কের কাছ থেকে। সে জন্য আইএস কখনো ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কোনো বক্তব্য দেয়নি, কোনো অবস্থান নেয়নি। কিন্তু মার্কিন প্রশাসন এখন বুঝতে পারছে তারা কী ধরনের ফ্রাঙ্কেনস্টাইন সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে বিকৃত মস্তিষ্ক উগ্র মৌলবাদী হিংস্র সন্ত্রাসী আইএস প্যারিসে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে যা করতে পেরেছে তা হলো- ইউরোপ ও আমেরিকায় মুসলিম জনগোষ্ঠীকে চরম বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছে। শ্বেতাঙ্গ ইউরোপে চরম দক্ষিণপন্থিদের উত্থান ঘটেছে, যারা মুসলমান বিতাড়নের জন্য তৎপর হয়েছে। এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়ার অনেক কিছু আছে। আমাদের জন্যও শিক্ষাটা গুরুত্বপূর্ণ। বিষাক্ত সাপ নিয়ে খেলতে গেলে, সেই সাপের ছোবলে মৃত্যুর আশঙ্কা থেকেই যায়।  সরকার যদি সাময়িক স্বার্থে এমন কোনো রাজনৈতিক সমীকরণে আসে অর্থাৎ জামায়াত বা ওই ধরনের ভাবাদর্শের সঙ্গে কোনো সমঝোতায় আসতে চায়, তবে তার পরিণতি সরকারের জন্যও ভালো হবে না। দেশের জন্য তো নয়ই।

                লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়