শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, শনিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০১৬

মাই লর্ড, সংবিধান সুরক্ষার দায়িত্ব আপনারই

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
মাই লর্ড, সংবিধান সুরক্ষার দায়িত্ব আপনারই

এক. শেষ পর্যন্ত বোমাটা ফাটালেন স্বয়ং প্রধান বিচারপতি মহোদয় নিজেই। পরিষ্কার ভাষায় জানিয়ে দিলেন, অবসরের পর বিচারপতিদের লেখা রায় বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সংকটের মূল কারণ যেহেতুে এ স্পর্শকাতর বিষয়টি, তাই মাননীয় প্রধান বিচারপতির এ মন্তব্য শুধু এসব রায়ের বৈধতাই নয় বরং তা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী, দশম পার্লামেন্ট ও বর্তমান সরকারের বৈধতাকেও প্রশ্নের মুখোমুখি করেছে। বিশেষ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি (ত্রয়োদশ সংশোধনী) বাতিলের রায় লেখা হয়েছিল অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের অবসর গ্রহণের দীর্ঘ ১৬ মাস পর। তাই এতদিন পর মাননীয় প্রধান বিচারপতির এ মন্তব্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের বৈধতাকে বড় ধরনের আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে নিঃসন্দেহে। বিচারকদের অবসরের পর লিখিত রায়গুলো বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের রায়সহ সংবিধানের ৫ম ও ৭ম সংশোধনী বাতিলের রায়গুলোও কী তাহলে বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী বলে অবৈধ বিবেচিত হবে? অবসরের পর লিখিত জামায়াত নেতা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায়সহ ফাঁসির রায়গুলোও কী বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী বলে অবৈধ বিবেচিত হবে? বিচারপতিরা সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধানের শপথ গ্রহণ করেন বিধায় তারা যদি এভাবে সংবিধান পরিপন্থী রায় লেখেন, তাহলে তারাও কি সংবিধান লঙ্ঘনের অপরাধে অভিযুক্ত বলে গণ্য হবেন? আর সুপ্রিম কোর্ট যেহেতু সংবিধানের অভিভাবক। তাই মাননীয় প্রধান বিচারপতি মহোদয় তার ওপর অর্পিত সংবিধান সুরক্ষার দায়িত্ব পালন করবেন কী? এতদিন ধরে এসব বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী রায়ের জন্য যে এত বড় জাতীয় বিপর্যয়, সহিংসতা, হানাহানি ও সংকটের সৃষ্টি হলো তার দায় দায়িত্বই বা কে নেবে? এতে সবচেয়ে বড় সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে বিচারপতি খায়রুল হকের অবসর গ্রহণের পর লিখিত ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় অবৈধ বিবেচিত হলে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি তখন বৈধ বলে গণ্য হবে। পাশাপাশি সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, দশম সংসদ, বর্তমান সরকার, সবই বেআইনি ও অসাংবিধানিক বলে গণ্য হবে। অনিবার্যভাবেই সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে বড় ধরনের বিপর্যয় ও ভয়াবহ সংকটের মুখে পড়বে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব ব্যক্তি।

দুই. মাননীয় প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা তার মেয়াদের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে লিখিত বিবৃতিতে আরও বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা বাংলাদেশের সংবিধান, আইনের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধানের শপথ গ্রহণ করেন। কোনো বিচারপতি অবসর গ্রহণের পর তিনি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে গণ্য হন বিধায় তার গৃহীত শপথও বহাল থাকে না। আদালতের নথি সরকারি দলিল। একজন বিচারপতি অবসর গ্রহণের পর আদালতের নথি নিজের নিকট সংরক্ষণ, পর্যালোচনা বা রায় প্রস্তুত করা এবং তাতে দস্তখত করার অধিকার হারান।’ আসলে হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারকরা অবসরের পরদিন থেকেই কালো কোর্ট ও গাউন গায়ে জড়িয়ে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে মামলা করার অধিকার অর্জন করেন। উচ্চ আদালতে এমন অসংখ্য উকিল পাওয়া যাবে যাদের নামের আগে বিচারপতি লেখা আছে। বিচারপতি টি এইচ খান তাদের মধ্যে একজন উত্কৃষ্ট উদাহরণ। তাই অবসরে যাওয়া বিচারকরা সাংবিধানিক শপথ থেকে মুক্ত হয়ে সভা, সেমিনার, টকশো সবই করেন। আরও মজার বিষয় হচ্ছে অবসর নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কেউ কেউ বিরোধী রাজনৈতিক দলকে নিশ্চিহ্নের রাজনৈতিক স্লোগানও দেন। মিছিলে যোগ দিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেত্রীর বাসভবন পর্যন্ত ঘেরাও করেন। অথচ তখনো তার হাতে অসংখ্য মামলার রায় অলিখিত অবস্থায় জমা পড়ে আছে। দিনে মিছিলকারী আর রাতে বিচারপতি— এটা কোন যুক্তিতে সংগত হতে পারে? আমাদের সংবিধান থেকে শুরু করে বিদ্যমান কোনো আইনেই অবসরের পর রায় লেখার কোনো সুযোগই নেই। অথচ হাইকোর্টের রুলস, আপিল বিভাগের রুলসহ দেওয়ানি ও ফৌজদারি কার্যবিধির সব আইনেই স্পষ্টত বলা আছে, সব মামলার রায় প্রকাশ্য আদালতে ঘোষণা করতে হবে এবং প্রকাশ্য আদালতেই রায়ে স্বাক্ষর দিতে হবে।

 তিন. ২০১১ সালের ১০ মে আপিল বিভাগের বিভক্ত রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করা হয়। আর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয় ২০১২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর।  কিন্তু ততদিনে প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের অবসর গ্রহণের দীর্ঘ ১৬ মাস পার হয়ে যায়। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোসহ গোটা দেশ যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির দাবিতে উত্তপ্ত ঠিক তখনই তাড়াহুড়ো করে ওই রায়কে ভিত্তি ধরে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী এনে মহাজোট সরকার সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত করে দেয়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, মূল রায়ে আপিল বিভাগ পরবর্তী দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে পারে বলে অভিমত দিলেও বিচারপতি খায়রুল হক অবসর গ্রহণের দীর্ঘ ১৬ মাস পর লিখিত পূর্ণাঙ্গ রায়ে মূল রায়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব বিষয়কেই সুকৌশলে এড়িয়ে রায় লেখেন। আর ততদিনে তো এমনিতেই সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়। এর ফলে দলীয় সরকারের অধীনে ৫ জানুয়ারির মতো প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর প্রতিবাদে সারা দেশে হানাহানি ও সংঘাতে অসংখ্য মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এরই মধ্যে বিচারপতি খায়রুল হক আইন কমিশনের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পান। এমনিতেই বিচারপতি খায়রুল হকের বেশ কিছু রাজনৈতিক বিবেচনার রায় নিয়ে বিরোধী মহলে অস্বস্তি ছিল। আর এতদিন পর বর্তমান প্রধান বিচারপতির এ কথাটি যেন তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার বৈধতাকেই সরাসরি প্রমাণে রূপান্তরিত করল। আর প্রধান বিচারপতির একথা বলার মাধ্যমে খায়রুল হকের রায়ের সাংবিধানিক ভিত্তি ও আইনগত বৈধতা চরমভাবে গ্রহণযোগ্যতা হারায়। খায়রুল হকের রায় যে অবৈধ ছিল তার প্রমাণ স্বয়ং বর্তমান প্রধান বিচারপতি মহোদয়ের কথাতেই প্রমাণিত হয়ে যায়। নড়েচড়ে উঠে রাজনৈতিক অঙ্গন। সঙ্গে আইন অঙ্গনেও চরম সংকটের জন্ম হয়। তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতির যৌক্তিকতা নতুন করে দম ফিরে পায়। দেশের মানুষ তো বটেই, বহির্বিশ্বে সরকার নতুন করে প্রশ্নের মুখে পড়বে। নিরপেক্ষ ব্যবস্থায় সবার অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পড়তে হবে সরকারকে। ভবিষ্যৎ সরকারও বড় ধরনের রসদ পেয়ে গেল সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে বর্তমান শাসকদের বিচারের মুখোমুখি করার। আর যারা এতদিন ধরে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার দোহাই দিয়ে দিনকে রাত আর রাতকে দিনে রূপান্তর করে আসছেন তাদের জন্য তো এটা মহাবিপদ।

চার. গত বছরের ২১ অক্টোবর সদ্য অবসরে যাওয়া আপিল বিভাগের বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক লন্ডনে ন্যক্কারজনক এক হামলার শিকার হলে তিনি গণমাধ্যমকে জানান ‘আমি মানবতাবিরোধী অপরাধের তিনটি মামলার রায় দিয়েছি। জামায়াত নেতা সাঈদীকে তো আমি ছাড়া আর কেউ ফাঁসি দেয়নি। এ কারণে জামায়াত আমার ওপর টার্গেট করে।’ আপিল বিভাগের বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক গত বছরের ১ অক্টোবর অবসরে যান। সাবেক প্রধান বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন অবসরে যান গত বছরের ১৬ জানুয়ারি। অথচ এই দুজন বিচারপতি মাওলানা সাঈদীর পূর্ণাঙ্গ রায় দেন গত ৩১ ডিসেম্বর। একজন অবসরে যাওয়ার প্রায় এক বছর পর। আরেকজন অবসরের তিন মাস পর। কিন্তু বেলা শেষে হঠাৎ করেই ভয়ঙ্করভাবে মুখ বোমা ফাটালেন স্বয়ং দেশের প্রধান বিচারপতি মহোদয়। তবে এবার দেখার পালা, যারা সংবিধান লঙ্ঘন করলেন তাদের বিরুদ্ধে সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে প্রধান বিচারপতি কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেন? কারণ সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে সংবিধান সুরক্ষার দায়ভার সুপ্রিম কোর্টের। আপনি লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন। এটা থেকে সরে আসার কোনো সুযোগ অবশিষ্ট নেই। আর বিচারালয় মানুষের আস্থার প্রতীক। আস্থার সুরক্ষাও প্রয়োজন।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ২৩ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে