শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৮, মঙ্গলবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি

আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি। যথার্থই বলেছেন জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ১৯৮৬ সালে জন্মের পর থেকে আজ পর্যন্ত গত ৩০ বছরে জাতীয় পার্টির ইতিহাস প্রমাণ করে এরশাদের উপরোক্ত কথা শতভাগ সঠিক। এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টির কী হবে সে কথা আগ বাড়িয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা ঠিক নয়। তবে আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টির অর্থ পরিষ্কার, মানে এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টি নেই। সামরিক স্বৈরশাসকদের গর্ভে জন্ম নেওয়া রাজনৈতিক দলের দীর্ঘায়ু লাভের উদাহরণ বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। এ রকম রাজনৈতিক দলের ফাৎ করে জ্বলে ওঠা এবং দপ করে নিভে যাওয়ার উদাহরণ যেমন আমাদের দেশ ও অঞ্চলে আছে, তেমন তার দৃষ্টান্ত রয়েছে বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তে। এশিয়ার একেবারে পূর্বপ্রান্তের দেশ ফিলিপাইনের দোর্দণ্ড স্বৈরশাসক ফার্ডিন্যান্ড মার্কোস একনাগাড়ে প্রায় ২১ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেছিলেন। দলে অনেক বড় বড় নেতা-কর্মী জোগাড় করেছিলেন। তথাকথিত নির্বাচনও হয়েছে। প্রতিটি নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত দেখানো হয়েছে মার্কোসকে। সবই হয়েছে সামরিক বাহিনীর বন্দুক আর বুটের চাপে। কিন্তু ২১ বছরের মাথায় ফিলিপাইনের সাধারণ মানুষ এমনভাবে দেশ থেকে বিতাড়িত করলেন যে, মৃত্যুর পরে কবরের জায়গাও পেলেন না মার্কোস দেশের মাটিতে। মার্কোসের মৃত্যুর পর তার সুন্দরী স্ত্রী ইমেলদা মার্কোস দেশে ফিরে এসে মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন, শেষ জীবনে হয়েছেন কারও না কারও করুণার পাত্রী। ১৯৭৩ সালে চিলির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আলেন্দকে হত্যা করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল পিনোশে। জেনারেল পিনোশের শেষ পরিণতি পৃথিবীর মানুষ দেখেছে। বৃদ্ধ বয়সে চিলির মানুষ তাকে বিদেশের মাটি থেকে গ্রেফতার করে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছিল। জেনারেল পিনোশের রাজনীতির কোনো চিহ্ন বা অস্তিত্ব এখন আর চিলিতে খুঁজে পাওয়া যায় না। পাকিস্তানের লৌহমানব জেনারেল আইয়ুব খান অস্ত্রের মুখে ক্ষমতা দখল করে একপর্যায়ে গঠন করেছিলেন রাজনৈতিক দল কনভেনশন মুসলিম লীগ। পাকিস্তানের আরেক সামরিক শাসক জেনারেল পারভেজ মোশাররফ উর্দি পরিহিত অবস্থায় গঠন করেছিলেন রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগ (কিউ)। দুই স্বৈরশাসকের পরিণতি হয়েছে মোটামুটি একই। একজন মৃত, অন্যজন এখনো জীবিত আছেন। তবে দুজনের গড়া দুই রাজনৈতিক দলের কিছু সাইনবোর্ড ছাড়া অন্য কোনো চিহ্ন পাকিস্তানের কোথাও এখন আর নেই। অন্যদিকে ১৯০৬ সালে গঠিত অরিজিনাল যে মুসলিম লীগ, তার আদর্শ ও ঐতিহ্য নিয়ে এখনো পাকিস্তানের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল হিসেবে টিকে আছে মুসলিম লীগ (নওয়াজ)। ইন্দোনেশিয়ার সামরিক শাসক সুহার্তো, মিসরের মোবারক এবং লিবিয়ার গাদ্দাফি, সবারই শেষ যাত্রা হয়েছে করুণ ও ভয়ঙ্কর। বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা সামরিক শাসক এরশাদ নিজেই নিজের দলের ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। বলেছেন, আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি। দুই সামরিক শাসক দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশে যে সামরিক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি চালু করেছিলেন তার প্রভাব ও প্রতিপত্তি বর্তমানেও প্রবলভাবে উপস্থিত থাকায় রাজনীতির মাঠে এরশাদের মূল্য এখনো ফুরিয়ে যায়নি। এখন যাই হোক না কেন, আগামী দিনের ইতিহাসের পাতায় তিনি একজন সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবেন। দেশের সর্বোচ্চ আদালত এরশাদকে অবৈধ ক্ষমতা দখলদারী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন এবং রাষ্ট্রের কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য যতটুকু দরকার সেটুকু ছাড়া এরশাদের শাসনামলের বাকি সব কাজও অবৈধ ঘোষিত হয়েছে। অন্যদিকে প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ভাগ্যবান এবং ভাগ্যহত দুটোই বলা যায়। ভাগ্যবান এ অর্থে তার গড়া দল এখনো টিকে আছে এবং তার মৃত্যুর পর দুই মেয়াদে রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকেছে। দেশের সর্বত্র তার ছবি ও নাম এখনো দেখা যায়। বিএনপি এখনো জিয়ার নামেই রাজনীতি করছে। ভাগ্যহত এ অর্থে একজন সিটিং রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি নিহত হলেন, অথচ আজ পর্যন্ত তার বিচার কেউ চাইল না। জিয়ার মৃত্যুর পর বিএনপি দুই পূর্ণ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও কেউ এ বিচারের কথাটি মুখে উচ্চারণও করল না। অথচ যে কোনো একজন সাধারণ মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হলে তার আত্মীয়স্বজনসহ সবাই বলেন, হত্যাকারীদের সঠিক বিচার হলেই মৃত ব্যক্তির আত্মা শান্তি পাবে। রাষ্ট্র, সরকার বা দলের কথা না হয় বাদই দিলাম। জিয়ার আপনজন, স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হলেন, ২০০১-২০০৬ মেয়াদে পুত্রদ্বয় অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তারা কেউ একটিবারের জন্য এ বিচারের কথাটি মুখে উচ্চারণ করলেন না। এটা কি খুব অস্বাভাবিক এবং রহস্যময় নয়? কিন্তু কেন? বাইরের মানুষের পক্ষে এ রহস্যের জাল ভেদ করা সম্ভব নয়। বাইরে থেকে শুধু এতটুকুই বলা যায়, দুই সামরিক শাসক বাংলাদেশের রাজনীতিকে যেভাবে ভোগবিলাসের বাহন করেছেন এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। এখানে ক্ষমতার ভোগবিলাসই লক্ষ্য— স্বামী, পিতা-পুত্র কেউ কারও দরদি নয়।

ক্ষমতার লড়াইয়ে পুত্রের হাতে পিতা বন্দী ও ভাই খুন হয়েছেন, স্ত্রী স্বামীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন, স্বামী স্ত্রী ছেলে-মেয়েদের খুন করেছেন— ইতিহাসের পাতায় এমন উদাহরণ বিরল নয়। একনায়কতন্ত্র, রাজতন্ত্র এবং সামরিক স্বৈরশাসকের ব্যাকলাশের পরিণতিতে সারা বিশ্বে এ রকম ঘটনা যুগে যুগে ঘটেছে। ইতালির মুসোলিনি ছিলেন প্রচণ্ড একনায়ক এবং বহুচারী। দলের সভায় মুসোলিনি বলতেন, আই অ্যাম দ্য পার্টি। ক্ষমতার পথ মসৃণ করার জন্য তিনি তার প্রথম স্ত্রী ও পুত্রকে একসঙ্গে হত্যা করেছিলেন। স্ত্রী-পুত্রের সর্বপ্রকার সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও জিয়া হত্যার বিচার কেউ চাইল না, এটা হয়তো বিশ্বব্যাপী সামরিক শাসকদের পরিণতির অন্য রকম একটা ভিন্ন রূপ। মানুষ একনায়ক ও সামরিক শাসকদের কাছে এসে জড়ো হয় তাত্ক্ষণিক ক্ষমতা পাওয়ার মোহে এবং শুধুই নেওয়ার জন্য, অন্তরের শ্রদ্ধা-ভালোবাসা সেখানে মূল্যহীন। জেনারেল জিয়াও সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হিসেবে ঘোষিত হয়েছেন এবং তার সব কর্মকাণ্ডকে অবৈধ বলা হয়েছে। ইতিহাস বড় নির্মম ও কঠিন, সব কিছু সেখানে লিপিবদ্ধ হবে। জাতীয় পার্টি ও বিএনপির জন্মের প্রক্রিয়া, ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়া, সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক দল গড়া, রাজনীতিতে সামরিক সংস্কৃতির প্রবর্তন, ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি, বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচরণকারীদের পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান এবং পুনর্বাসন ইত্যাদি সব কিছুতে এ দুটি দল এক ও অভিন্ন। ব্যক্তিগত স্বার্থে ও ক্ষমতার লোভে একসময় যারা জিয়াউর রহমানের দলে ভিড়েছিলেন তাদের অনেকেই রাতারাতি জাতীয় পার্টির হয়ে গেলেন। এরাই আবার এরশাদের পতনের পর বিএনপির হয়ে গেলেন। জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশবলে মুক্তিযুদ্ধের দর্শনসংবলিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধকে প্রতিফলিত করে এমন সব শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ বাতিল করে দেন। আর সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের বিধান সংযোজন করে এরশাদ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের কফিনে শেষ পেরেকটি মেরে দেন। বিশ্লেষণের প্রতি নির্মোহ দৃষ্টি দিলে সবাই বলবেন এ দুই দলের মধ্যে নীতি ও আদর্শের জায়গায় কোনো অমিল নেই। শুধু ক্ষমতার ভাগাভাগির দ্বন্দ্ব এবং বিগত দিনের ঘটনাপ্রবাহের বাঁকে বাঁকে নেতৃত্বের মধ্যে অবিশ্বাসের জায়গাটা বড় হয়ে যাওয়ায় তারা এখন এক হতে পারছে না। তবে বিএনপি যেমন মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াতের সঙ্গে এক হয়ে দীর্ঘদিন পাকিস্তানপন্থি সাতচল্লিশের চেতনা প্রতিষ্ঠায় দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, জাতীয় পার্টিকে তেমন কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি। বিএনপির মতো জাতীয় পার্টি কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতাকে অবমাননা ও অপমান করে না। এরশাদ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করেছেন ধর্মকে সম্মান জানানোর জন্য নয়, মানুষকে বিভ্রান্ত করে ভোট লাভের প্রত্যাশায়। হেফাজতের ১৩ দফাকে যারা সমর্থন দেয় তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মুরগির জন্য শিয়ালের মায়াকান্নার মতো শোনায়। আইয়ুব খান, সুহার্তো, মার্কোস, পিনোশে সবাই নিজেদের গণতান্ত্রিক বলে দাবি করতেন। কিন্তু সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এবং ইতিহাসে তারাই আজ সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত। সারা বিশ্বের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় বহুসংখ্যক দল থাকে। কিন্তু ওইসব দেশে নিজ নিজ স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ও মীমাংসিত মৌলিক আদর্শ ও সত্যকে নিয়ে কোনো রাজনীতি হয় না, তা নিয়ে কেউ বিতর্কিত কথা বলে না। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন একটা টার্নিং পয়েন্টে আছে। এ টার্নিং পয়েন্ট থেকে দেশের রাজনীতি বিগত পাঁচ-ছয় বছরের মতো ক্রমে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের দিকে যাত্রা অব্যাহত রাখবে, নাকি আবার কোনো হোঁচট খাবে— তা জ্যোতিষীর ভাষায় বলা সম্ভব নয়। তবে সারা বিশ্বের সভ্যতা, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, প্রগতি ও আধুনিকতার অগ্রগতির যে দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে তার দিকে তাকালে দেখা যায় জাতিগতভাবে সর্বোচ্চ ত্যাগ ও সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত ও প্রতিষ্ঠিত মৌলিক সত্যকে সাময়িকভাবে কেউ কালিমা লেপন বা সরিয়ে রাখতে পারলেও চূড়ান্ত বিচারে সমগ্র জাতির ত্যাগে অর্জিত মৌলিক সত্যের সব সময় জয় হয়েছে। তাই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মৌলিক সত্য অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র, রাষ্ট্রের ধর্মনিরপেক্ষতা, বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা, এগুলো যে সীমাহীন ত্যাগের বিনিময়ে বাহাত্তরে আমরা প্রতিষ্ঠিত করেছি তার জয় বাংলাদেশে অবশ্যই হবে। আর কতদিন সময় লাগবে তা একটা প্রশ্ন হতে পারে। রাষ্ট্রের এসব মৌলিক সত্যের অনুপ্রেরণার স্থান হিসেবে থাকবে ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত পরিচালিত সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলকগুলো।

প্রতিষ্ঠিত সত্য ও অনুপ্রেরণার জায়গা দুটোই সমানভাবে মূল্যবান এবং প্রয়োজনীয়। একটি ছাড়া অন্যটি মৃত, কোনো মূল্য থাকে না। সুতারং মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে যারা ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বড় বড় অনুপ্রেরণার জায়গাগুলোকে যথার্থ মূল্যায়ন করে না তারা হয় প্রবঞ্চক, নয় তো অন্ধ-মূর্খ। আজকে রাষ্ট্রের মৌলিক সত্য পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক শক্তি ও জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আর বিপরীতে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আছে জামায়াত-বিএনপিসহ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিরুদ্ধ পক্ষ। বিশ্ব ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন সাম্প্রদায়িক, উগ্র জঙ্গিবাদী ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির বিরুদ্ধে। ইতিহাসের অমোঘ সত্যের সম্মুখীন হয়ে জামায়াত আজ অস্তিত্বের সংকটে। একের পর এক ভুল ও হঠকারিতা এবং চলমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে বিএনপি এখন সাংগঠনিকভাবে কূলকিনারাহীন অবস্থায় দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে। এ অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অগ্রগমনে ইতিবাচক একটা ভূমিকা রাখার মহাসুযোগ এখন জাতীয় পার্টির সামনে। এ সুযোগটি গ্রহণ করলে এরশাদের জীবনের শেষ অধ্যায়ে লেখা থাকবে পেছনে যা কিছু করেছেন তার সব ভুলে তিনি ক্রান্তিকালে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় শেষ মুহূর্তে হলেও একটা ভূমিকা রেখেছেন। পেছনে অনেক নেতিবাচক ভূমিকা থাকলেও বেগম রওশন এরশাদ এ সত্যটি উপলব্ধি করেছেন বলে মনে হয়। কিন্তু সবাই বলছে এরশাদের মতিগতির কোনো ঠিক নেই। তাই আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি, এ উক্তির শেষ পরিণতি দেখার জন্য নিশ্চয়ই মানুষের আগ্রহ থাকবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

এই মাত্র | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ