শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৮, মঙ্গলবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি

আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি। যথার্থই বলেছেন জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ১৯৮৬ সালে জন্মের পর থেকে আজ পর্যন্ত গত ৩০ বছরে জাতীয় পার্টির ইতিহাস প্রমাণ করে এরশাদের উপরোক্ত কথা শতভাগ সঠিক। এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টির কী হবে সে কথা আগ বাড়িয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা ঠিক নয়। তবে আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টির অর্থ পরিষ্কার, মানে এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টি নেই। সামরিক স্বৈরশাসকদের গর্ভে জন্ম নেওয়া রাজনৈতিক দলের দীর্ঘায়ু লাভের উদাহরণ বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। এ রকম রাজনৈতিক দলের ফাৎ করে জ্বলে ওঠা এবং দপ করে নিভে যাওয়ার উদাহরণ যেমন আমাদের দেশ ও অঞ্চলে আছে, তেমন তার দৃষ্টান্ত রয়েছে বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তে। এশিয়ার একেবারে পূর্বপ্রান্তের দেশ ফিলিপাইনের দোর্দণ্ড স্বৈরশাসক ফার্ডিন্যান্ড মার্কোস একনাগাড়ে প্রায় ২১ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেছিলেন। দলে অনেক বড় বড় নেতা-কর্মী জোগাড় করেছিলেন। তথাকথিত নির্বাচনও হয়েছে। প্রতিটি নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত দেখানো হয়েছে মার্কোসকে। সবই হয়েছে সামরিক বাহিনীর বন্দুক আর বুটের চাপে। কিন্তু ২১ বছরের মাথায় ফিলিপাইনের সাধারণ মানুষ এমনভাবে দেশ থেকে বিতাড়িত করলেন যে, মৃত্যুর পরে কবরের জায়গাও পেলেন না মার্কোস দেশের মাটিতে। মার্কোসের মৃত্যুর পর তার সুন্দরী স্ত্রী ইমেলদা মার্কোস দেশে ফিরে এসে মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন, শেষ জীবনে হয়েছেন কারও না কারও করুণার পাত্রী। ১৯৭৩ সালে চিলির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আলেন্দকে হত্যা করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল পিনোশে। জেনারেল পিনোশের শেষ পরিণতি পৃথিবীর মানুষ দেখেছে। বৃদ্ধ বয়সে চিলির মানুষ তাকে বিদেশের মাটি থেকে গ্রেফতার করে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছিল। জেনারেল পিনোশের রাজনীতির কোনো চিহ্ন বা অস্তিত্ব এখন আর চিলিতে খুঁজে পাওয়া যায় না। পাকিস্তানের লৌহমানব জেনারেল আইয়ুব খান অস্ত্রের মুখে ক্ষমতা দখল করে একপর্যায়ে গঠন করেছিলেন রাজনৈতিক দল কনভেনশন মুসলিম লীগ। পাকিস্তানের আরেক সামরিক শাসক জেনারেল পারভেজ মোশাররফ উর্দি পরিহিত অবস্থায় গঠন করেছিলেন রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগ (কিউ)। দুই স্বৈরশাসকের পরিণতি হয়েছে মোটামুটি একই। একজন মৃত, অন্যজন এখনো জীবিত আছেন। তবে দুজনের গড়া দুই রাজনৈতিক দলের কিছু সাইনবোর্ড ছাড়া অন্য কোনো চিহ্ন পাকিস্তানের কোথাও এখন আর নেই। অন্যদিকে ১৯০৬ সালে গঠিত অরিজিনাল যে মুসলিম লীগ, তার আদর্শ ও ঐতিহ্য নিয়ে এখনো পাকিস্তানের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল হিসেবে টিকে আছে মুসলিম লীগ (নওয়াজ)। ইন্দোনেশিয়ার সামরিক শাসক সুহার্তো, মিসরের মোবারক এবং লিবিয়ার গাদ্দাফি, সবারই শেষ যাত্রা হয়েছে করুণ ও ভয়ঙ্কর। বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা সামরিক শাসক এরশাদ নিজেই নিজের দলের ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। বলেছেন, আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি। দুই সামরিক শাসক দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশে যে সামরিক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি চালু করেছিলেন তার প্রভাব ও প্রতিপত্তি বর্তমানেও প্রবলভাবে উপস্থিত থাকায় রাজনীতির মাঠে এরশাদের মূল্য এখনো ফুরিয়ে যায়নি। এখন যাই হোক না কেন, আগামী দিনের ইতিহাসের পাতায় তিনি একজন সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবেন। দেশের সর্বোচ্চ আদালত এরশাদকে অবৈধ ক্ষমতা দখলদারী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন এবং রাষ্ট্রের কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য যতটুকু দরকার সেটুকু ছাড়া এরশাদের শাসনামলের বাকি সব কাজও অবৈধ ঘোষিত হয়েছে। অন্যদিকে প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ভাগ্যবান এবং ভাগ্যহত দুটোই বলা যায়। ভাগ্যবান এ অর্থে তার গড়া দল এখনো টিকে আছে এবং তার মৃত্যুর পর দুই মেয়াদে রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকেছে। দেশের সর্বত্র তার ছবি ও নাম এখনো দেখা যায়। বিএনপি এখনো জিয়ার নামেই রাজনীতি করছে। ভাগ্যহত এ অর্থে একজন সিটিং রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি নিহত হলেন, অথচ আজ পর্যন্ত তার বিচার কেউ চাইল না। জিয়ার মৃত্যুর পর বিএনপি দুই পূর্ণ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও কেউ এ বিচারের কথাটি মুখে উচ্চারণও করল না। অথচ যে কোনো একজন সাধারণ মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হলে তার আত্মীয়স্বজনসহ সবাই বলেন, হত্যাকারীদের সঠিক বিচার হলেই মৃত ব্যক্তির আত্মা শান্তি পাবে। রাষ্ট্র, সরকার বা দলের কথা না হয় বাদই দিলাম। জিয়ার আপনজন, স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হলেন, ২০০১-২০০৬ মেয়াদে পুত্রদ্বয় অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তারা কেউ একটিবারের জন্য এ বিচারের কথাটি মুখে উচ্চারণ করলেন না। এটা কি খুব অস্বাভাবিক এবং রহস্যময় নয়? কিন্তু কেন? বাইরের মানুষের পক্ষে এ রহস্যের জাল ভেদ করা সম্ভব নয়। বাইরে থেকে শুধু এতটুকুই বলা যায়, দুই সামরিক শাসক বাংলাদেশের রাজনীতিকে যেভাবে ভোগবিলাসের বাহন করেছেন এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। এখানে ক্ষমতার ভোগবিলাসই লক্ষ্য— স্বামী, পিতা-পুত্র কেউ কারও দরদি নয়।

ক্ষমতার লড়াইয়ে পুত্রের হাতে পিতা বন্দী ও ভাই খুন হয়েছেন, স্ত্রী স্বামীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন, স্বামী স্ত্রী ছেলে-মেয়েদের খুন করেছেন— ইতিহাসের পাতায় এমন উদাহরণ বিরল নয়। একনায়কতন্ত্র, রাজতন্ত্র এবং সামরিক স্বৈরশাসকের ব্যাকলাশের পরিণতিতে সারা বিশ্বে এ রকম ঘটনা যুগে যুগে ঘটেছে। ইতালির মুসোলিনি ছিলেন প্রচণ্ড একনায়ক এবং বহুচারী। দলের সভায় মুসোলিনি বলতেন, আই অ্যাম দ্য পার্টি। ক্ষমতার পথ মসৃণ করার জন্য তিনি তার প্রথম স্ত্রী ও পুত্রকে একসঙ্গে হত্যা করেছিলেন। স্ত্রী-পুত্রের সর্বপ্রকার সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও জিয়া হত্যার বিচার কেউ চাইল না, এটা হয়তো বিশ্বব্যাপী সামরিক শাসকদের পরিণতির অন্য রকম একটা ভিন্ন রূপ। মানুষ একনায়ক ও সামরিক শাসকদের কাছে এসে জড়ো হয় তাত্ক্ষণিক ক্ষমতা পাওয়ার মোহে এবং শুধুই নেওয়ার জন্য, অন্তরের শ্রদ্ধা-ভালোবাসা সেখানে মূল্যহীন। জেনারেল জিয়াও সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হিসেবে ঘোষিত হয়েছেন এবং তার সব কর্মকাণ্ডকে অবৈধ বলা হয়েছে। ইতিহাস বড় নির্মম ও কঠিন, সব কিছু সেখানে লিপিবদ্ধ হবে। জাতীয় পার্টি ও বিএনপির জন্মের প্রক্রিয়া, ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়া, সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক দল গড়া, রাজনীতিতে সামরিক সংস্কৃতির প্রবর্তন, ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি, বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচরণকারীদের পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান এবং পুনর্বাসন ইত্যাদি সব কিছুতে এ দুটি দল এক ও অভিন্ন। ব্যক্তিগত স্বার্থে ও ক্ষমতার লোভে একসময় যারা জিয়াউর রহমানের দলে ভিড়েছিলেন তাদের অনেকেই রাতারাতি জাতীয় পার্টির হয়ে গেলেন। এরাই আবার এরশাদের পতনের পর বিএনপির হয়ে গেলেন। জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশবলে মুক্তিযুদ্ধের দর্শনসংবলিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধকে প্রতিফলিত করে এমন সব শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ বাতিল করে দেন। আর সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের বিধান সংযোজন করে এরশাদ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের কফিনে শেষ পেরেকটি মেরে দেন। বিশ্লেষণের প্রতি নির্মোহ দৃষ্টি দিলে সবাই বলবেন এ দুই দলের মধ্যে নীতি ও আদর্শের জায়গায় কোনো অমিল নেই। শুধু ক্ষমতার ভাগাভাগির দ্বন্দ্ব এবং বিগত দিনের ঘটনাপ্রবাহের বাঁকে বাঁকে নেতৃত্বের মধ্যে অবিশ্বাসের জায়গাটা বড় হয়ে যাওয়ায় তারা এখন এক হতে পারছে না। তবে বিএনপি যেমন মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াতের সঙ্গে এক হয়ে দীর্ঘদিন পাকিস্তানপন্থি সাতচল্লিশের চেতনা প্রতিষ্ঠায় দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, জাতীয় পার্টিকে তেমন কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি। বিএনপির মতো জাতীয় পার্টি কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতাকে অবমাননা ও অপমান করে না। এরশাদ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করেছেন ধর্মকে সম্মান জানানোর জন্য নয়, মানুষকে বিভ্রান্ত করে ভোট লাভের প্রত্যাশায়। হেফাজতের ১৩ দফাকে যারা সমর্থন দেয় তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মুরগির জন্য শিয়ালের মায়াকান্নার মতো শোনায়। আইয়ুব খান, সুহার্তো, মার্কোস, পিনোশে সবাই নিজেদের গণতান্ত্রিক বলে দাবি করতেন। কিন্তু সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এবং ইতিহাসে তারাই আজ সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত। সারা বিশ্বের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় বহুসংখ্যক দল থাকে। কিন্তু ওইসব দেশে নিজ নিজ স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ও মীমাংসিত মৌলিক আদর্শ ও সত্যকে নিয়ে কোনো রাজনীতি হয় না, তা নিয়ে কেউ বিতর্কিত কথা বলে না। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন একটা টার্নিং পয়েন্টে আছে। এ টার্নিং পয়েন্ট থেকে দেশের রাজনীতি বিগত পাঁচ-ছয় বছরের মতো ক্রমে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের দিকে যাত্রা অব্যাহত রাখবে, নাকি আবার কোনো হোঁচট খাবে— তা জ্যোতিষীর ভাষায় বলা সম্ভব নয়। তবে সারা বিশ্বের সভ্যতা, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, প্রগতি ও আধুনিকতার অগ্রগতির যে দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে তার দিকে তাকালে দেখা যায় জাতিগতভাবে সর্বোচ্চ ত্যাগ ও সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত ও প্রতিষ্ঠিত মৌলিক সত্যকে সাময়িকভাবে কেউ কালিমা লেপন বা সরিয়ে রাখতে পারলেও চূড়ান্ত বিচারে সমগ্র জাতির ত্যাগে অর্জিত মৌলিক সত্যের সব সময় জয় হয়েছে। তাই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মৌলিক সত্য অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র, রাষ্ট্রের ধর্মনিরপেক্ষতা, বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা, এগুলো যে সীমাহীন ত্যাগের বিনিময়ে বাহাত্তরে আমরা প্রতিষ্ঠিত করেছি তার জয় বাংলাদেশে অবশ্যই হবে। আর কতদিন সময় লাগবে তা একটা প্রশ্ন হতে পারে। রাষ্ট্রের এসব মৌলিক সত্যের অনুপ্রেরণার স্থান হিসেবে থাকবে ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত পরিচালিত সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলকগুলো।

প্রতিষ্ঠিত সত্য ও অনুপ্রেরণার জায়গা দুটোই সমানভাবে মূল্যবান এবং প্রয়োজনীয়। একটি ছাড়া অন্যটি মৃত, কোনো মূল্য থাকে না। সুতারং মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে যারা ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বড় বড় অনুপ্রেরণার জায়গাগুলোকে যথার্থ মূল্যায়ন করে না তারা হয় প্রবঞ্চক, নয় তো অন্ধ-মূর্খ। আজকে রাষ্ট্রের মৌলিক সত্য পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক শক্তি ও জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আর বিপরীতে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আছে জামায়াত-বিএনপিসহ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিরুদ্ধ পক্ষ। বিশ্ব ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন সাম্প্রদায়িক, উগ্র জঙ্গিবাদী ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির বিরুদ্ধে। ইতিহাসের অমোঘ সত্যের সম্মুখীন হয়ে জামায়াত আজ অস্তিত্বের সংকটে। একের পর এক ভুল ও হঠকারিতা এবং চলমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে বিএনপি এখন সাংগঠনিকভাবে কূলকিনারাহীন অবস্থায় দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে। এ অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অগ্রগমনে ইতিবাচক একটা ভূমিকা রাখার মহাসুযোগ এখন জাতীয় পার্টির সামনে। এ সুযোগটি গ্রহণ করলে এরশাদের জীবনের শেষ অধ্যায়ে লেখা থাকবে পেছনে যা কিছু করেছেন তার সব ভুলে তিনি ক্রান্তিকালে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় শেষ মুহূর্তে হলেও একটা ভূমিকা রেখেছেন। পেছনে অনেক নেতিবাচক ভূমিকা থাকলেও বেগম রওশন এরশাদ এ সত্যটি উপলব্ধি করেছেন বলে মনে হয়। কিন্তু সবাই বলছে এরশাদের মতিগতির কোনো ঠিক নেই। তাই আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি, এ উক্তির শেষ পরিণতি দেখার জন্য নিশ্চয়ই মানুষের আগ্রহ থাকবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে