শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৮, মঙ্গলবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি

আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি। যথার্থই বলেছেন জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ১৯৮৬ সালে জন্মের পর থেকে আজ পর্যন্ত গত ৩০ বছরে জাতীয় পার্টির ইতিহাস প্রমাণ করে এরশাদের উপরোক্ত কথা শতভাগ সঠিক। এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টির কী হবে সে কথা আগ বাড়িয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা ঠিক নয়। তবে আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টির অর্থ পরিষ্কার, মানে এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টি নেই। সামরিক স্বৈরশাসকদের গর্ভে জন্ম নেওয়া রাজনৈতিক দলের দীর্ঘায়ু লাভের উদাহরণ বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। এ রকম রাজনৈতিক দলের ফাৎ করে জ্বলে ওঠা এবং দপ করে নিভে যাওয়ার উদাহরণ যেমন আমাদের দেশ ও অঞ্চলে আছে, তেমন তার দৃষ্টান্ত রয়েছে বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তে। এশিয়ার একেবারে পূর্বপ্রান্তের দেশ ফিলিপাইনের দোর্দণ্ড স্বৈরশাসক ফার্ডিন্যান্ড মার্কোস একনাগাড়ে প্রায় ২১ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেছিলেন। দলে অনেক বড় বড় নেতা-কর্মী জোগাড় করেছিলেন। তথাকথিত নির্বাচনও হয়েছে। প্রতিটি নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত দেখানো হয়েছে মার্কোসকে। সবই হয়েছে সামরিক বাহিনীর বন্দুক আর বুটের চাপে। কিন্তু ২১ বছরের মাথায় ফিলিপাইনের সাধারণ মানুষ এমনভাবে দেশ থেকে বিতাড়িত করলেন যে, মৃত্যুর পরে কবরের জায়গাও পেলেন না মার্কোস দেশের মাটিতে। মার্কোসের মৃত্যুর পর তার সুন্দরী স্ত্রী ইমেলদা মার্কোস দেশে ফিরে এসে মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন, শেষ জীবনে হয়েছেন কারও না কারও করুণার পাত্রী। ১৯৭৩ সালে চিলির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আলেন্দকে হত্যা করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল পিনোশে। জেনারেল পিনোশের শেষ পরিণতি পৃথিবীর মানুষ দেখেছে। বৃদ্ধ বয়সে চিলির মানুষ তাকে বিদেশের মাটি থেকে গ্রেফতার করে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছিল। জেনারেল পিনোশের রাজনীতির কোনো চিহ্ন বা অস্তিত্ব এখন আর চিলিতে খুঁজে পাওয়া যায় না। পাকিস্তানের লৌহমানব জেনারেল আইয়ুব খান অস্ত্রের মুখে ক্ষমতা দখল করে একপর্যায়ে গঠন করেছিলেন রাজনৈতিক দল কনভেনশন মুসলিম লীগ। পাকিস্তানের আরেক সামরিক শাসক জেনারেল পারভেজ মোশাররফ উর্দি পরিহিত অবস্থায় গঠন করেছিলেন রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগ (কিউ)। দুই স্বৈরশাসকের পরিণতি হয়েছে মোটামুটি একই। একজন মৃত, অন্যজন এখনো জীবিত আছেন। তবে দুজনের গড়া দুই রাজনৈতিক দলের কিছু সাইনবোর্ড ছাড়া অন্য কোনো চিহ্ন পাকিস্তানের কোথাও এখন আর নেই। অন্যদিকে ১৯০৬ সালে গঠিত অরিজিনাল যে মুসলিম লীগ, তার আদর্শ ও ঐতিহ্য নিয়ে এখনো পাকিস্তানের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল হিসেবে টিকে আছে মুসলিম লীগ (নওয়াজ)। ইন্দোনেশিয়ার সামরিক শাসক সুহার্তো, মিসরের মোবারক এবং লিবিয়ার গাদ্দাফি, সবারই শেষ যাত্রা হয়েছে করুণ ও ভয়ঙ্কর। বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা সামরিক শাসক এরশাদ নিজেই নিজের দলের ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। বলেছেন, আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি। দুই সামরিক শাসক দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশে যে সামরিক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি চালু করেছিলেন তার প্রভাব ও প্রতিপত্তি বর্তমানেও প্রবলভাবে উপস্থিত থাকায় রাজনীতির মাঠে এরশাদের মূল্য এখনো ফুরিয়ে যায়নি। এখন যাই হোক না কেন, আগামী দিনের ইতিহাসের পাতায় তিনি একজন সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবেন। দেশের সর্বোচ্চ আদালত এরশাদকে অবৈধ ক্ষমতা দখলদারী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন এবং রাষ্ট্রের কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য যতটুকু দরকার সেটুকু ছাড়া এরশাদের শাসনামলের বাকি সব কাজও অবৈধ ঘোষিত হয়েছে। অন্যদিকে প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ভাগ্যবান এবং ভাগ্যহত দুটোই বলা যায়। ভাগ্যবান এ অর্থে তার গড়া দল এখনো টিকে আছে এবং তার মৃত্যুর পর দুই মেয়াদে রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকেছে। দেশের সর্বত্র তার ছবি ও নাম এখনো দেখা যায়। বিএনপি এখনো জিয়ার নামেই রাজনীতি করছে। ভাগ্যহত এ অর্থে একজন সিটিং রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি নিহত হলেন, অথচ আজ পর্যন্ত তার বিচার কেউ চাইল না। জিয়ার মৃত্যুর পর বিএনপি দুই পূর্ণ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও কেউ এ বিচারের কথাটি মুখে উচ্চারণও করল না। অথচ যে কোনো একজন সাধারণ মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হলে তার আত্মীয়স্বজনসহ সবাই বলেন, হত্যাকারীদের সঠিক বিচার হলেই মৃত ব্যক্তির আত্মা শান্তি পাবে। রাষ্ট্র, সরকার বা দলের কথা না হয় বাদই দিলাম। জিয়ার আপনজন, স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হলেন, ২০০১-২০০৬ মেয়াদে পুত্রদ্বয় অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তারা কেউ একটিবারের জন্য এ বিচারের কথাটি মুখে উচ্চারণ করলেন না। এটা কি খুব অস্বাভাবিক এবং রহস্যময় নয়? কিন্তু কেন? বাইরের মানুষের পক্ষে এ রহস্যের জাল ভেদ করা সম্ভব নয়। বাইরে থেকে শুধু এতটুকুই বলা যায়, দুই সামরিক শাসক বাংলাদেশের রাজনীতিকে যেভাবে ভোগবিলাসের বাহন করেছেন এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। এখানে ক্ষমতার ভোগবিলাসই লক্ষ্য— স্বামী, পিতা-পুত্র কেউ কারও দরদি নয়।

ক্ষমতার লড়াইয়ে পুত্রের হাতে পিতা বন্দী ও ভাই খুন হয়েছেন, স্ত্রী স্বামীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন, স্বামী স্ত্রী ছেলে-মেয়েদের খুন করেছেন— ইতিহাসের পাতায় এমন উদাহরণ বিরল নয়। একনায়কতন্ত্র, রাজতন্ত্র এবং সামরিক স্বৈরশাসকের ব্যাকলাশের পরিণতিতে সারা বিশ্বে এ রকম ঘটনা যুগে যুগে ঘটেছে। ইতালির মুসোলিনি ছিলেন প্রচণ্ড একনায়ক এবং বহুচারী। দলের সভায় মুসোলিনি বলতেন, আই অ্যাম দ্য পার্টি। ক্ষমতার পথ মসৃণ করার জন্য তিনি তার প্রথম স্ত্রী ও পুত্রকে একসঙ্গে হত্যা করেছিলেন। স্ত্রী-পুত্রের সর্বপ্রকার সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও জিয়া হত্যার বিচার কেউ চাইল না, এটা হয়তো বিশ্বব্যাপী সামরিক শাসকদের পরিণতির অন্য রকম একটা ভিন্ন রূপ। মানুষ একনায়ক ও সামরিক শাসকদের কাছে এসে জড়ো হয় তাত্ক্ষণিক ক্ষমতা পাওয়ার মোহে এবং শুধুই নেওয়ার জন্য, অন্তরের শ্রদ্ধা-ভালোবাসা সেখানে মূল্যহীন। জেনারেল জিয়াও সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হিসেবে ঘোষিত হয়েছেন এবং তার সব কর্মকাণ্ডকে অবৈধ বলা হয়েছে। ইতিহাস বড় নির্মম ও কঠিন, সব কিছু সেখানে লিপিবদ্ধ হবে। জাতীয় পার্টি ও বিএনপির জন্মের প্রক্রিয়া, ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়া, সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক দল গড়া, রাজনীতিতে সামরিক সংস্কৃতির প্রবর্তন, ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি, বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচরণকারীদের পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান এবং পুনর্বাসন ইত্যাদি সব কিছুতে এ দুটি দল এক ও অভিন্ন। ব্যক্তিগত স্বার্থে ও ক্ষমতার লোভে একসময় যারা জিয়াউর রহমানের দলে ভিড়েছিলেন তাদের অনেকেই রাতারাতি জাতীয় পার্টির হয়ে গেলেন। এরাই আবার এরশাদের পতনের পর বিএনপির হয়ে গেলেন। জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশবলে মুক্তিযুদ্ধের দর্শনসংবলিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধকে প্রতিফলিত করে এমন সব শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ বাতিল করে দেন। আর সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের বিধান সংযোজন করে এরশাদ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের কফিনে শেষ পেরেকটি মেরে দেন। বিশ্লেষণের প্রতি নির্মোহ দৃষ্টি দিলে সবাই বলবেন এ দুই দলের মধ্যে নীতি ও আদর্শের জায়গায় কোনো অমিল নেই। শুধু ক্ষমতার ভাগাভাগির দ্বন্দ্ব এবং বিগত দিনের ঘটনাপ্রবাহের বাঁকে বাঁকে নেতৃত্বের মধ্যে অবিশ্বাসের জায়গাটা বড় হয়ে যাওয়ায় তারা এখন এক হতে পারছে না। তবে বিএনপি যেমন মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াতের সঙ্গে এক হয়ে দীর্ঘদিন পাকিস্তানপন্থি সাতচল্লিশের চেতনা প্রতিষ্ঠায় দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, জাতীয় পার্টিকে তেমন কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি। বিএনপির মতো জাতীয় পার্টি কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতাকে অবমাননা ও অপমান করে না। এরশাদ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করেছেন ধর্মকে সম্মান জানানোর জন্য নয়, মানুষকে বিভ্রান্ত করে ভোট লাভের প্রত্যাশায়। হেফাজতের ১৩ দফাকে যারা সমর্থন দেয় তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মুরগির জন্য শিয়ালের মায়াকান্নার মতো শোনায়। আইয়ুব খান, সুহার্তো, মার্কোস, পিনোশে সবাই নিজেদের গণতান্ত্রিক বলে দাবি করতেন। কিন্তু সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এবং ইতিহাসে তারাই আজ সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত। সারা বিশ্বের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় বহুসংখ্যক দল থাকে। কিন্তু ওইসব দেশে নিজ নিজ স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ও মীমাংসিত মৌলিক আদর্শ ও সত্যকে নিয়ে কোনো রাজনীতি হয় না, তা নিয়ে কেউ বিতর্কিত কথা বলে না। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন একটা টার্নিং পয়েন্টে আছে। এ টার্নিং পয়েন্ট থেকে দেশের রাজনীতি বিগত পাঁচ-ছয় বছরের মতো ক্রমে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের দিকে যাত্রা অব্যাহত রাখবে, নাকি আবার কোনো হোঁচট খাবে— তা জ্যোতিষীর ভাষায় বলা সম্ভব নয়। তবে সারা বিশ্বের সভ্যতা, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, প্রগতি ও আধুনিকতার অগ্রগতির যে দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে তার দিকে তাকালে দেখা যায় জাতিগতভাবে সর্বোচ্চ ত্যাগ ও সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত ও প্রতিষ্ঠিত মৌলিক সত্যকে সাময়িকভাবে কেউ কালিমা লেপন বা সরিয়ে রাখতে পারলেও চূড়ান্ত বিচারে সমগ্র জাতির ত্যাগে অর্জিত মৌলিক সত্যের সব সময় জয় হয়েছে। তাই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মৌলিক সত্য অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র, রাষ্ট্রের ধর্মনিরপেক্ষতা, বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা, এগুলো যে সীমাহীন ত্যাগের বিনিময়ে বাহাত্তরে আমরা প্রতিষ্ঠিত করেছি তার জয় বাংলাদেশে অবশ্যই হবে। আর কতদিন সময় লাগবে তা একটা প্রশ্ন হতে পারে। রাষ্ট্রের এসব মৌলিক সত্যের অনুপ্রেরণার স্থান হিসেবে থাকবে ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত পরিচালিত সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলকগুলো।

প্রতিষ্ঠিত সত্য ও অনুপ্রেরণার জায়গা দুটোই সমানভাবে মূল্যবান এবং প্রয়োজনীয়। একটি ছাড়া অন্যটি মৃত, কোনো মূল্য থাকে না। সুতারং মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে যারা ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বড় বড় অনুপ্রেরণার জায়গাগুলোকে যথার্থ মূল্যায়ন করে না তারা হয় প্রবঞ্চক, নয় তো অন্ধ-মূর্খ। আজকে রাষ্ট্রের মৌলিক সত্য পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক শক্তি ও জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আর বিপরীতে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আছে জামায়াত-বিএনপিসহ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিরুদ্ধ পক্ষ। বিশ্ব ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন সাম্প্রদায়িক, উগ্র জঙ্গিবাদী ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির বিরুদ্ধে। ইতিহাসের অমোঘ সত্যের সম্মুখীন হয়ে জামায়াত আজ অস্তিত্বের সংকটে। একের পর এক ভুল ও হঠকারিতা এবং চলমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে বিএনপি এখন সাংগঠনিকভাবে কূলকিনারাহীন অবস্থায় দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে। এ অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অগ্রগমনে ইতিবাচক একটা ভূমিকা রাখার মহাসুযোগ এখন জাতীয় পার্টির সামনে। এ সুযোগটি গ্রহণ করলে এরশাদের জীবনের শেষ অধ্যায়ে লেখা থাকবে পেছনে যা কিছু করেছেন তার সব ভুলে তিনি ক্রান্তিকালে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় শেষ মুহূর্তে হলেও একটা ভূমিকা রেখেছেন। পেছনে অনেক নেতিবাচক ভূমিকা থাকলেও বেগম রওশন এরশাদ এ সত্যটি উপলব্ধি করেছেন বলে মনে হয়। কিন্তু সবাই বলছে এরশাদের মতিগতির কোনো ঠিক নেই। তাই আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি, এ উক্তির শেষ পরিণতি দেখার জন্য নিশ্চয়ই মানুষের আগ্রহ থাকবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
মোবাইল ফোনে ৫৭% শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি
মোবাইল ফোনে ৫৭% শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আচরণবিধি ভাঙলে প্রার্থিতা বাতিল, গেজেট প্রকাশ
আচরণবিধি ভাঙলে প্রার্থিতা বাতিল, গেজেট প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
যে কারণে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বেড়েছে সাত ধরনের অপরাধ, অক্টোবরে তিন শতাধিক হত্যা
বেড়েছে সাত ধরনের অপরাধ, অক্টোবরে তিন শতাধিক হত্যা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে জামায়াতসহ ৮ দলের সমাবেশ আজ
রাজধানীতে জামায়াতসহ ৮ দলের সমাবেশ আজ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গাদের জন্য বৈধ সিম বিতরণ শুরু
রোহিঙ্গাদের জন্য বৈধ সিম বিতরণ শুরু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা