শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৮, মঙ্গলবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি

আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি। যথার্থই বলেছেন জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ১৯৮৬ সালে জন্মের পর থেকে আজ পর্যন্ত গত ৩০ বছরে জাতীয় পার্টির ইতিহাস প্রমাণ করে এরশাদের উপরোক্ত কথা শতভাগ সঠিক। এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টির কী হবে সে কথা আগ বাড়িয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা ঠিক নয়। তবে আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টির অর্থ পরিষ্কার, মানে এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টি নেই। সামরিক স্বৈরশাসকদের গর্ভে জন্ম নেওয়া রাজনৈতিক দলের দীর্ঘায়ু লাভের উদাহরণ বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। এ রকম রাজনৈতিক দলের ফাৎ করে জ্বলে ওঠা এবং দপ করে নিভে যাওয়ার উদাহরণ যেমন আমাদের দেশ ও অঞ্চলে আছে, তেমন তার দৃষ্টান্ত রয়েছে বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তে। এশিয়ার একেবারে পূর্বপ্রান্তের দেশ ফিলিপাইনের দোর্দণ্ড স্বৈরশাসক ফার্ডিন্যান্ড মার্কোস একনাগাড়ে প্রায় ২১ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেছিলেন। দলে অনেক বড় বড় নেতা-কর্মী জোগাড় করেছিলেন। তথাকথিত নির্বাচনও হয়েছে। প্রতিটি নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত দেখানো হয়েছে মার্কোসকে। সবই হয়েছে সামরিক বাহিনীর বন্দুক আর বুটের চাপে। কিন্তু ২১ বছরের মাথায় ফিলিপাইনের সাধারণ মানুষ এমনভাবে দেশ থেকে বিতাড়িত করলেন যে, মৃত্যুর পরে কবরের জায়গাও পেলেন না মার্কোস দেশের মাটিতে। মার্কোসের মৃত্যুর পর তার সুন্দরী স্ত্রী ইমেলদা মার্কোস দেশে ফিরে এসে মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন, শেষ জীবনে হয়েছেন কারও না কারও করুণার পাত্রী। ১৯৭৩ সালে চিলির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আলেন্দকে হত্যা করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল পিনোশে। জেনারেল পিনোশের শেষ পরিণতি পৃথিবীর মানুষ দেখেছে। বৃদ্ধ বয়সে চিলির মানুষ তাকে বিদেশের মাটি থেকে গ্রেফতার করে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছিল। জেনারেল পিনোশের রাজনীতির কোনো চিহ্ন বা অস্তিত্ব এখন আর চিলিতে খুঁজে পাওয়া যায় না। পাকিস্তানের লৌহমানব জেনারেল আইয়ুব খান অস্ত্রের মুখে ক্ষমতা দখল করে একপর্যায়ে গঠন করেছিলেন রাজনৈতিক দল কনভেনশন মুসলিম লীগ। পাকিস্তানের আরেক সামরিক শাসক জেনারেল পারভেজ মোশাররফ উর্দি পরিহিত অবস্থায় গঠন করেছিলেন রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগ (কিউ)। দুই স্বৈরশাসকের পরিণতি হয়েছে মোটামুটি একই। একজন মৃত, অন্যজন এখনো জীবিত আছেন। তবে দুজনের গড়া দুই রাজনৈতিক দলের কিছু সাইনবোর্ড ছাড়া অন্য কোনো চিহ্ন পাকিস্তানের কোথাও এখন আর নেই। অন্যদিকে ১৯০৬ সালে গঠিত অরিজিনাল যে মুসলিম লীগ, তার আদর্শ ও ঐতিহ্য নিয়ে এখনো পাকিস্তানের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল হিসেবে টিকে আছে মুসলিম লীগ (নওয়াজ)। ইন্দোনেশিয়ার সামরিক শাসক সুহার্তো, মিসরের মোবারক এবং লিবিয়ার গাদ্দাফি, সবারই শেষ যাত্রা হয়েছে করুণ ও ভয়ঙ্কর। বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা সামরিক শাসক এরশাদ নিজেই নিজের দলের ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। বলেছেন, আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি। দুই সামরিক শাসক দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশে যে সামরিক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি চালু করেছিলেন তার প্রভাব ও প্রতিপত্তি বর্তমানেও প্রবলভাবে উপস্থিত থাকায় রাজনীতির মাঠে এরশাদের মূল্য এখনো ফুরিয়ে যায়নি। এখন যাই হোক না কেন, আগামী দিনের ইতিহাসের পাতায় তিনি একজন সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবেন। দেশের সর্বোচ্চ আদালত এরশাদকে অবৈধ ক্ষমতা দখলদারী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন এবং রাষ্ট্রের কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য যতটুকু দরকার সেটুকু ছাড়া এরশাদের শাসনামলের বাকি সব কাজও অবৈধ ঘোষিত হয়েছে। অন্যদিকে প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ভাগ্যবান এবং ভাগ্যহত দুটোই বলা যায়। ভাগ্যবান এ অর্থে তার গড়া দল এখনো টিকে আছে এবং তার মৃত্যুর পর দুই মেয়াদে রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকেছে। দেশের সর্বত্র তার ছবি ও নাম এখনো দেখা যায়। বিএনপি এখনো জিয়ার নামেই রাজনীতি করছে। ভাগ্যহত এ অর্থে একজন সিটিং রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি নিহত হলেন, অথচ আজ পর্যন্ত তার বিচার কেউ চাইল না। জিয়ার মৃত্যুর পর বিএনপি দুই পূর্ণ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও কেউ এ বিচারের কথাটি মুখে উচ্চারণও করল না। অথচ যে কোনো একজন সাধারণ মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হলে তার আত্মীয়স্বজনসহ সবাই বলেন, হত্যাকারীদের সঠিক বিচার হলেই মৃত ব্যক্তির আত্মা শান্তি পাবে। রাষ্ট্র, সরকার বা দলের কথা না হয় বাদই দিলাম। জিয়ার আপনজন, স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হলেন, ২০০১-২০০৬ মেয়াদে পুত্রদ্বয় অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তারা কেউ একটিবারের জন্য এ বিচারের কথাটি মুখে উচ্চারণ করলেন না। এটা কি খুব অস্বাভাবিক এবং রহস্যময় নয়? কিন্তু কেন? বাইরের মানুষের পক্ষে এ রহস্যের জাল ভেদ করা সম্ভব নয়। বাইরে থেকে শুধু এতটুকুই বলা যায়, দুই সামরিক শাসক বাংলাদেশের রাজনীতিকে যেভাবে ভোগবিলাসের বাহন করেছেন এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। এখানে ক্ষমতার ভোগবিলাসই লক্ষ্য— স্বামী, পিতা-পুত্র কেউ কারও দরদি নয়।

ক্ষমতার লড়াইয়ে পুত্রের হাতে পিতা বন্দী ও ভাই খুন হয়েছেন, স্ত্রী স্বামীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন, স্বামী স্ত্রী ছেলে-মেয়েদের খুন করেছেন— ইতিহাসের পাতায় এমন উদাহরণ বিরল নয়। একনায়কতন্ত্র, রাজতন্ত্র এবং সামরিক স্বৈরশাসকের ব্যাকলাশের পরিণতিতে সারা বিশ্বে এ রকম ঘটনা যুগে যুগে ঘটেছে। ইতালির মুসোলিনি ছিলেন প্রচণ্ড একনায়ক এবং বহুচারী। দলের সভায় মুসোলিনি বলতেন, আই অ্যাম দ্য পার্টি। ক্ষমতার পথ মসৃণ করার জন্য তিনি তার প্রথম স্ত্রী ও পুত্রকে একসঙ্গে হত্যা করেছিলেন। স্ত্রী-পুত্রের সর্বপ্রকার সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও জিয়া হত্যার বিচার কেউ চাইল না, এটা হয়তো বিশ্বব্যাপী সামরিক শাসকদের পরিণতির অন্য রকম একটা ভিন্ন রূপ। মানুষ একনায়ক ও সামরিক শাসকদের কাছে এসে জড়ো হয় তাত্ক্ষণিক ক্ষমতা পাওয়ার মোহে এবং শুধুই নেওয়ার জন্য, অন্তরের শ্রদ্ধা-ভালোবাসা সেখানে মূল্যহীন। জেনারেল জিয়াও সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হিসেবে ঘোষিত হয়েছেন এবং তার সব কর্মকাণ্ডকে অবৈধ বলা হয়েছে। ইতিহাস বড় নির্মম ও কঠিন, সব কিছু সেখানে লিপিবদ্ধ হবে। জাতীয় পার্টি ও বিএনপির জন্মের প্রক্রিয়া, ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়া, সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক দল গড়া, রাজনীতিতে সামরিক সংস্কৃতির প্রবর্তন, ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি, বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচরণকারীদের পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান এবং পুনর্বাসন ইত্যাদি সব কিছুতে এ দুটি দল এক ও অভিন্ন। ব্যক্তিগত স্বার্থে ও ক্ষমতার লোভে একসময় যারা জিয়াউর রহমানের দলে ভিড়েছিলেন তাদের অনেকেই রাতারাতি জাতীয় পার্টির হয়ে গেলেন। এরাই আবার এরশাদের পতনের পর বিএনপির হয়ে গেলেন। জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশবলে মুক্তিযুদ্ধের দর্শনসংবলিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধকে প্রতিফলিত করে এমন সব শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ বাতিল করে দেন। আর সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের বিধান সংযোজন করে এরশাদ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের কফিনে শেষ পেরেকটি মেরে দেন। বিশ্লেষণের প্রতি নির্মোহ দৃষ্টি দিলে সবাই বলবেন এ দুই দলের মধ্যে নীতি ও আদর্শের জায়গায় কোনো অমিল নেই। শুধু ক্ষমতার ভাগাভাগির দ্বন্দ্ব এবং বিগত দিনের ঘটনাপ্রবাহের বাঁকে বাঁকে নেতৃত্বের মধ্যে অবিশ্বাসের জায়গাটা বড় হয়ে যাওয়ায় তারা এখন এক হতে পারছে না। তবে বিএনপি যেমন মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াতের সঙ্গে এক হয়ে দীর্ঘদিন পাকিস্তানপন্থি সাতচল্লিশের চেতনা প্রতিষ্ঠায় দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, জাতীয় পার্টিকে তেমন কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি। বিএনপির মতো জাতীয় পার্টি কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতাকে অবমাননা ও অপমান করে না। এরশাদ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করেছেন ধর্মকে সম্মান জানানোর জন্য নয়, মানুষকে বিভ্রান্ত করে ভোট লাভের প্রত্যাশায়। হেফাজতের ১৩ দফাকে যারা সমর্থন দেয় তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মুরগির জন্য শিয়ালের মায়াকান্নার মতো শোনায়। আইয়ুব খান, সুহার্তো, মার্কোস, পিনোশে সবাই নিজেদের গণতান্ত্রিক বলে দাবি করতেন। কিন্তু সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এবং ইতিহাসে তারাই আজ সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত। সারা বিশ্বের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় বহুসংখ্যক দল থাকে। কিন্তু ওইসব দেশে নিজ নিজ স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ও মীমাংসিত মৌলিক আদর্শ ও সত্যকে নিয়ে কোনো রাজনীতি হয় না, তা নিয়ে কেউ বিতর্কিত কথা বলে না। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন একটা টার্নিং পয়েন্টে আছে। এ টার্নিং পয়েন্ট থেকে দেশের রাজনীতি বিগত পাঁচ-ছয় বছরের মতো ক্রমে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের দিকে যাত্রা অব্যাহত রাখবে, নাকি আবার কোনো হোঁচট খাবে— তা জ্যোতিষীর ভাষায় বলা সম্ভব নয়। তবে সারা বিশ্বের সভ্যতা, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, প্রগতি ও আধুনিকতার অগ্রগতির যে দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে তার দিকে তাকালে দেখা যায় জাতিগতভাবে সর্বোচ্চ ত্যাগ ও সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত ও প্রতিষ্ঠিত মৌলিক সত্যকে সাময়িকভাবে কেউ কালিমা লেপন বা সরিয়ে রাখতে পারলেও চূড়ান্ত বিচারে সমগ্র জাতির ত্যাগে অর্জিত মৌলিক সত্যের সব সময় জয় হয়েছে। তাই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মৌলিক সত্য অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র, রাষ্ট্রের ধর্মনিরপেক্ষতা, বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা, এগুলো যে সীমাহীন ত্যাগের বিনিময়ে বাহাত্তরে আমরা প্রতিষ্ঠিত করেছি তার জয় বাংলাদেশে অবশ্যই হবে। আর কতদিন সময় লাগবে তা একটা প্রশ্ন হতে পারে। রাষ্ট্রের এসব মৌলিক সত্যের অনুপ্রেরণার স্থান হিসেবে থাকবে ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত পরিচালিত সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলকগুলো।

প্রতিষ্ঠিত সত্য ও অনুপ্রেরণার জায়গা দুটোই সমানভাবে মূল্যবান এবং প্রয়োজনীয়। একটি ছাড়া অন্যটি মৃত, কোনো মূল্য থাকে না। সুতারং মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে যারা ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বড় বড় অনুপ্রেরণার জায়গাগুলোকে যথার্থ মূল্যায়ন করে না তারা হয় প্রবঞ্চক, নয় তো অন্ধ-মূর্খ। আজকে রাষ্ট্রের মৌলিক সত্য পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক শক্তি ও জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আর বিপরীতে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আছে জামায়াত-বিএনপিসহ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিরুদ্ধ পক্ষ। বিশ্ব ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন সাম্প্রদায়িক, উগ্র জঙ্গিবাদী ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির বিরুদ্ধে। ইতিহাসের অমোঘ সত্যের সম্মুখীন হয়ে জামায়াত আজ অস্তিত্বের সংকটে। একের পর এক ভুল ও হঠকারিতা এবং চলমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে বিএনপি এখন সাংগঠনিকভাবে কূলকিনারাহীন অবস্থায় দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে। এ অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অগ্রগমনে ইতিবাচক একটা ভূমিকা রাখার মহাসুযোগ এখন জাতীয় পার্টির সামনে। এ সুযোগটি গ্রহণ করলে এরশাদের জীবনের শেষ অধ্যায়ে লেখা থাকবে পেছনে যা কিছু করেছেন তার সব ভুলে তিনি ক্রান্তিকালে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় শেষ মুহূর্তে হলেও একটা ভূমিকা রেখেছেন। পেছনে অনেক নেতিবাচক ভূমিকা থাকলেও বেগম রওশন এরশাদ এ সত্যটি উপলব্ধি করেছেন বলে মনে হয়। কিন্তু সবাই বলছে এরশাদের মতিগতির কোনো ঠিক নেই। তাই আই অ্যাম দ্য জাতীয় পার্টি, এ উক্তির শেষ পরিণতি দেখার জন্য নিশ্চয়ই মানুষের আগ্রহ থাকবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা