শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৩, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম

জায়েদুল আহসান পিন্টু
অনলাইন ভার্সন
পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম

পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম। প্রায় আট বছর আগে তার প্রকাশিত ও সম্পাদিত নন্দিত ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার সরবরাহ করা সূত্রবিহীন কিছু সংবাদ প্রকাশ করে ভুল স্বীকার করেছেন। সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে প্রকাশিত ওইসব সংবাদ প্রকাশে ভুল স্বীকার করে তিনি আরও কিছু প্রশ্নের উদ্রেক ঘটানোর সুযোগ করে দিয়েছেন। যে প্রশ্নগুলো আমাদের অনেক আগেই করা উচিত ছিল। জবাব পাই আর না পাই। আজ আমরা কোন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতা করছি, পাঁচ বা সাত বছর পর নিশ্চয়ই আমাদের কেউ সত্য স্বীকার করে তা তুলে ধরবেন। কারণ আমরা আজ ভীত, অথবা দলদাস; আজ সত্য বলার সাহস আমাদের নেই। ‘ভুল’ স্বীকার করে সত্য প্রকাশের দায়ে মাহফুজ আনামকে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। এর পরই আমরা দেখতে পাই সংসদ অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় সংসদ সদস্যরা সম্পাদকের দায়িত্ব থেকে মাহফুজ আনামের পদত্যাগের দাবি তোলেন। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দিয়ে তার বিচার করার দাবি করেন। ছাত্রলীগও রাস্তায় বিক্ষোভ দেখিয়েছে। বিভিন্ন জেলায় তার নামে মানহানির মামলা দেওয়া শুরু হয়েছে। সুযোগ হাতছাড়া করেনি বিএনপিও। দলটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী দেড় যুগ আগের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে একটি সম্পাদকীয় ছাপা হয়েছিল— ট্রিবিউট টু জিয়া। সাম্প্রতিককালে দেখি শহীদ জিয়াকে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার সঙ্গে জড়িত করে ওই পত্রিকায় প্রতিবেদন ছাপা হয়। এটা কেন করেন, কী উদ্দেশ্যে করেন, আমরা জানি না।’ এ ইস্যুতে অন্যান্য সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেলের ভূমিকা যতটা না একাডেমিক ততটাই রাজনৈতিক বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে। মাহফুজ আনাম যে সময়ের রিপোর্ট প্রকাশের কথা বলে আজ কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েছেন, যে কারণে এখন তার ২৫ বছরের পুরনো দৈনিকটি বন্ধ ও তাকে গ্রেফতারের দাবি উঠেছে, মাহফুজ আনাম যে সম্পাদক সংগঠনের নেতা সেটিও নিশ্চুপ রয়েছে। যখন একজন সম্পাদককে হয়রানি করা হয় তখন যদি অন্য সম্পাদকরা চুপ থাকেন তাতে বোঝা যায়, সাংবাদিকতা কতটা স্বাধীন বা কতটা বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ বা কতটা দলীয় রাজনীতির কাছে আপসকামী। ডেইলি স্টারে ওইসব দ্বিতীয় সূত্র দ্বারা অনুমোদিত নয় এমন কয়েকটি রিপোর্ট প্রকাশের দায় কিছুটা আমারও রয়েছে। সে সময়টায় আমি ছিলাম ডেইলি স্টারের রিপোর্টিং বিভাগের প্রধান। ওইসব রিপোর্ট আমরা কীভাবে পেয়েছি সেই ইতিহাসের পুরোটা প্রকাশের সময় এখনো আসেনি। আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থায় সেটা গ্রহণ করার মতো মানসিকতা তৈরি হয়নি বা আমরা গড়ে উঠতে দিইনি। মাহফুজ আনাম এক চিলতে সত্য প্রকাশ করায় যেসব ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া দেখছি সব সত্য গ্রহণের শক্তি যে আমাদের নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ওই সময় প্রতিদিনই কোনো না কোনো ‘ওহি’ নাজিল হতো। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার পাঠানো সংবাদ আমরা শুরুতে বাস্কেটেই ফেলে দিতাম। এরই মধ্যে শুনি আজ অমুক সম্পাদককে ডেকে নিয়ে ডিজিএফআই অপমান করেছে। অমুক সম্পাদককে চার ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছে। চোখ বেঁধে অনেক রিপোর্টারকে ধরে নিয়ে যাওয়ার খবরও পাই। আবার কোন কোন সম্পাদক প্রতিদিন ডিজিএফআই কার্যালয় রজনীগন্ধায় হাজিরা দেন, এসব খবর চারদিকে চাউর হয়ে যায়। এরই মধ্যে একদিন স্টারের একজন কন্ট্রিবিউটর তাসনিম খলিলকে তুলে নিয়ে যায় ডিজিএফআই। তার ওপর চলে অকথ্য নির্যাতন। বিভিন্ন রাষ্ট্রের দূতেরা তার খোঁজখবর নেন। সরকারপ্রধানও বিষয়টি অবহিত হন। তারও যেন করার কিছু নেই। অবশেষে সারা দিন দেনদরবার করে বাধ্য হয়ে চার লাইনের লিখিত একটি বিবৃতি দিয়ে মাহফুজ আনাম তাকে ছাড়িয়ে আনেন। এমনই প্রেক্ষাপটে ডেইলি স্টারের নীতিনির্ধারণী নিয়মিত বৈঠকে বিষয়টি আলোচিত হয়। বিবৃতির বিষয়ে মাহফুজ আনাম জানান, ওই ছেলেটার শারীরিক নিরাপত্তাই তার কাছে মুখ্য। নীতিনির্ধারণী বৈঠকগুলোতে অন্যান্য সংবাদপত্রে ডিজিএফআইর পাঠানো সংবাদ প্রকাশ নিয়েও আলোচনা হতো। সবাই এটা নীতিবিবর্জিতই মনে করতাম। তাসনিম খলিলকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করার পর মাহফুজ আনামের মানসিকতায় পরিবর্তন আসে। ডিজিএফআইর দেওয়া স্বাক্ষরবিহীন লিখিত তথ্য বা অডিও সিডির ট্রান্সক্রিপ্ট প্রকাশ করার কথা স্বীকার করার মধ্য দিয়ে আরও কিছু প্রশ্ন জন্ম দিয়েছে। প্রথমত, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা তার এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে কাজ করেছে। দ্বিতীয়ত, তারা অনেক রাজনীতিবিদের চরিত্রহনন করেছে অথবা কারও কারও স্বরূপ উন্মোচিত করেছে। তৃতীয়ত, তারা যেসব অডিও সিডি দিয়েছে তাতে রাজনীতিবিদদের জবানবন্দি ছিল। যারা আজ সংসদে মাহফুজ আনামের বিচার দাবি করছেন সেই রাজনীতিবিদরা জবানবন্দিতে হয় সত্য বলেছেন, নয় তারা ডিজিএফআইর চাপে মিথ্যা বলতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু সত্যটা হলো তারা বলেছেন। আর গণমাধ্যম তা শুনে রিপোর্ট করেছে। চতুর্থত, ইউটিউবে এখনো সেসব অডিও পাওয়া যায়। কারা ইউটিউবে দিয়েছে? আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারার ব্যবহার কোথায়? পঞ্চমত, রাজনীতিবিদরা এখনো বলেননি তারা টিএফআই সেলে কোনো জবানবন্দি দেননি অথবা তারা চাপ সইতে পারেননি। তাই যদি হয়, সাংবাদিকরা চাপ সইবেন এমনটি আশা করা হচ্ছে কেন? ওই সময়ের সংবাদপত্রের আধেয় বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলের ডিজিএফআইর সরবরাহ করা খবর দেশের প্রায় সব গণমাধ্যম রীতিমতো প্রতিযোগিতা করে প্রকাশ করেছে। কেউ ভয়ে ছেপেছে, কেউ অতি উৎসাহে ছেপেছে। সময়টা কিন্তু ছিল জরুরি অবস্থা। মুক্ত সাংবাদিকতার সুযোগ ছিল না। জরুরি বিধিমালায় বলা ছিল, সরকারবিরোধী যে কোনো তথ্য, সংবাদ, সম্পাদকীয়, প্রবন্ধ, নিবন্ধ, টকশো, আলোচনা ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। সরকার চাইলে যে কোনো বই-পুস্তক সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেল বন্ধও করে দিতে পারবে। এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় চললেও মুক্ত সাংবাদিকতা কি আমরা করছি? যেসব রিপোর্ট প্রকাশের দায়ে আজ মাহফুজ আনামের দিকে তীর ছোড়া হচ্ছে সে ধরনের রিপোর্ট আমরা এখনো গণমাধ্যমে দেখি। ‘সূত্র জানায়’ বলে বিভিন্ন সংবাদপত্রে নানা ধরনের সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে। বিশেষ করে কাউকে আটক করা হলে রিমান্ডে তিনি কী কী বলছেন তার সবই ‘সূত্র জানায়’ বলে উল্লেখ করা হয়। তেমনি টিএফআই সেলে কে কী বললেন না বললেন তা-ও সূত্র জানায় বলে প্রচার করা হয়। তেমনি আওয়ামী লীগ নেতারা টিএফআই সেলে কে কী বলেছেন তার অডিও সিডি শুনে গণমাধ্যম রিপোর্ট করেছে। আমি বলছি না যে ডিজিএফআইর দেওয়া তথ্য যাচাই না করে প্রকাশ করা সঠিক হয়েছে। সেটা সাংবাদিকতার নীতিবিরুদ্ধ কাজই হয়েছে। কোন পরিস্থিতিতে রাজনীতিবিদরা ওই জবানবন্দি দিয়েছেন তা-ও সহজেই অনুমেয়। আমি বলছি এই চর্চা আগেও ছিল, এখনো চলছে। যেমন কিছুদিন আগে মাহমুদুর রহমান মান্না আর সাদেক হোসেন খোকার টেলিসংলাপ শুনে রিপোর্ট করা হয়েছে। টিভিগুলো ওই সংলাপ প্রচার করেছে। ওই সংলাপ কোনো মিডিয়া কি গোপনে রেকর্ড করেছে? যারা ওইসব ট্রান্সক্রিপ্ট ছেপেছেন তারা কি সূত্রের কথা উল্লেখ করেছিলেন? আট বছর পর মাহফুজ আনাম স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি ওই রকম কিছু রিপোর্ট প্রকাশ করে ভুল করেছেন। এখন সংসদে তার বিচার দাবি করা হচ্ছে। বিচার্য বিষয় হতে পারত কারা রাজনীতিবিদদের বিনা মামলায় ধরে নিয়ে গিয়েছিল, জোর করে কেন স্বীকারোক্তি আদায় করেছিল আর সেই স্বীকারোক্তি ছাপতে সাংবাদিকরা কেনই বা বাধ্য হয়েছিল? বোধকরি এই সংসদে এ বিষয়ে কোনো দিন আলোচনাও হবে না। আর সাংবাদিক সংগঠনগুলোও এ নিয়ে কোনো একাডেমিক আলোচনার আয়োজন করবে না। যেমন তারা এখন বলতে পারছে না কাদের চাপে প্রথম আলো আর ডেইলি স্টারে কোন কোন প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞাপন দিতে পারছে না। তবে ৩৫০ জনের মধ্যে একজন সংসদ সদস্য সংসদে বলার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি তাহজীব আলম সিদ্দিকী। তিনি যখন বললেন, ‘মাহফুজ আনামকে নিয়ে আমি কথা বলব না। কারণ, সেদিন ভয়ে অনেকে বিবেককে জলাঞ্জলি দিয়েছিলেন। আজকে এই সংসদে সদর্পে বসে আছেন যারা তাদের অনেকেই সেদিন বাধ্য হয়ে বিবেককে জলাঞ্জলি দিয়ে সত্যের অপলাপ করেছিলেন।’ স্পিকার তাকে আর এগোতে দেননি। সেদিনই যদি স্পিকার তাকে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে দিতেন তাহলে ইতিহাসের অনেক অন্ধকার দিক উন্মোচিত হতো। হয়তো কখনো হবে। কারণ ইতিহাসের অন্ধকার দিক উন্মোচনে সময় কখনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। এখন তো বলতেই হয় হায় সেলুকাস! যারা ডিজিএফআইর কাছে জবানবন্দি দিয়েছিলেন, তারাই আজ সেটি প্রকাশকারীর বিচার চাইছেন। জোর করে জবানবন্দি আদায়কারীর বিচার চাইছেন না। মাহফুজ আনামের অপরাধটা হলো তিনি ডিজিএফআইর সরবরাহ করা সংবাদ ছেপে সাংবাদিকতার নীতি-নৈতিকতা ভেঙেছেন। একজন সাংবাদিক কখনই চাইবেন না ক্রস চেক করা ছাড়া কোনো সংবাদ প্রকাশ হোক। এ নিয়ে একাডেমিক ডিসকাশন হতে পারে। কিন্তু তা না হয়ে, মুখ্য হয়ে উঠল রাজনীতি। তার বোধহয় নেপথ্য কারণও আছে। মাহফুজ আনাম জরুরি অবস্থার সময়ের সরকারকে সমর্থন দিয়েছিলেন। তিনি রাজনৈতিক সংস্কার চেয়েছিলেন। তিনি কি শুধু গোয়েন্দা সংস্থার দু-চারটি রিপোর্টই ছেপেছেন? তিনি যে জরুরি অবস্থার দুই বছরে দুই শতাধিক সম্পাদকীয় লিখেছেন একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে, গণতন্ত্র শক্তিশালী করার পক্ষে; তা কি বিবেচনায় নেওয়ার মতো না? রাজনৈতিক সংস্কারের দাবি তখন দুই দলের অনেকেই চেয়েছেন। তাদের অনেকেই কি আজ ক্ষমতায় নেই? মাহফুজ আনাম যা ছেপেছিলেন, ওই একই রিপোর্ট ছেপেছেন এমন একজন সম্পাদকও আছেন মন্ত্রিসভায়। মাহফুজ আনামের রাজনৈতিক বাসনা ছিল কি ছিল না, থাকলে তা ভুল ছিল কিনা, সে বিচার ইতিহাস করবে। কিন্তু আমরা সাংবাদিকরা কি আজ তার মনের হদিস করে বিচার করতে বসব? জরুরি অবস্থার শুরুতে কে ওই সরকারকে সমর্থন দেয়নি? ২০০৬-এর অক্টোবরের শেষে প্রকাশ্যে পিটিয়ে রাজনৈতিক হত্যা, এরপর ইয়াজউদ্দিনের ইয়েসউদ্দিন হয়ে ওঠায় যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল তা নতুন করে বলা বাহুল্যই হবে। এটা ঠিক, মাহফুজ আনাম রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বলেছিলেন। সেই সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা কি এখন ফুরিয়ে গেছে? যখন দলীয় নেতা-কর্মীরা দলের প্রধান নেত্রীদের কাছে যেতে পারতেন না, সুধা সদন আর ক্যান্টনমেন্টের বাসায় শেখ হাসিনা আর খালেদা জিয়া কার্যত বন্দী; তখন আমার সুযোগ হয়েছিল গোয়েন্দাদের সব বাধা অতিক্রম করে দুই নেত্রীর সাক্ষাত্কার গ্রহণের। তারা অন রেকর্ড বলেছিলেন, সংস্কার তারাও চান। শেখ হাসিনা সাক্ষাত্কারে বলেছিলেন, তিনি নিজেই দলের নেতাদের চেয়ে বেশি সংস্কার চান। আর খালেদা জিয়া যে কোনো সংস্কার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। যে কেউ অনলাইনে ১৭ জুন, ২০০৭-এর ডেইলি স্টারে শেখ হাসিনার সাক্ষাত্কারটি এখনো পড়তে পারেন, যার শিরোনাম ছিল : হাসিনা ওয়ান্টস রিফর্মস ডিপার দেন হার পার্টি লিডারস ডু। আর ১৯ জুন প্রকাশিত খালেদা জিয়ার সাক্ষাত্কারের শিরোনাম ছিল : খালেদা ওয়েলকামস রিফর্ম প্রপোজালস। সেই সময় রাজনীতিকদের কী ভূমিকা ছিল, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার কী ভূমিকা ছিল, সম্পাদকদের কী ভূমিকা ছিল সবই আজ গবেষণার বিষয়। কার কি দায়, এ নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণও হতে পারে। মাহফুজ আনাম ভুল করেছেন, ক্ষমাও চাইতে পারেন। রাজনীতিবিদ যারা নির্যাতিত হয়েছিলেন তারাও প্রতিকার চাইতে পারেন, সামরিক গোয়েন্দাদের যারা এখতিয়ারবহির্ভূত কাজ করেছিলেন তাদেরও বিচার হতে পারে। একটি গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থায় কী কী কারণে জরুরি অবস্থা জারি করতে হলো সেই দায় কি নিরূপণ করা হবে? সব কিছু বাদ দিয়ে শুধু একটি নির্দিষ্ট সংবাদপত্র বন্ধ করা বা এর সম্পাদকের বিচার চাওয়ার মধ্য দিয়ে যে বার্তা দেওয়া হচ্ছে তা কি অশনিসংকেত নয়?

 

বিডি-প্রতিদিন/১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত
ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে