শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৩, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম

জায়েদুল আহসান পিন্টু
অনলাইন ভার্সন
পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম

পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম। প্রায় আট বছর আগে তার প্রকাশিত ও সম্পাদিত নন্দিত ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার সরবরাহ করা সূত্রবিহীন কিছু সংবাদ প্রকাশ করে ভুল স্বীকার করেছেন। সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে প্রকাশিত ওইসব সংবাদ প্রকাশে ভুল স্বীকার করে তিনি আরও কিছু প্রশ্নের উদ্রেক ঘটানোর সুযোগ করে দিয়েছেন। যে প্রশ্নগুলো আমাদের অনেক আগেই করা উচিত ছিল। জবাব পাই আর না পাই। আজ আমরা কোন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতা করছি, পাঁচ বা সাত বছর পর নিশ্চয়ই আমাদের কেউ সত্য স্বীকার করে তা তুলে ধরবেন। কারণ আমরা আজ ভীত, অথবা দলদাস; আজ সত্য বলার সাহস আমাদের নেই। ‘ভুল’ স্বীকার করে সত্য প্রকাশের দায়ে মাহফুজ আনামকে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। এর পরই আমরা দেখতে পাই সংসদ অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় সংসদ সদস্যরা সম্পাদকের দায়িত্ব থেকে মাহফুজ আনামের পদত্যাগের দাবি তোলেন। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দিয়ে তার বিচার করার দাবি করেন। ছাত্রলীগও রাস্তায় বিক্ষোভ দেখিয়েছে। বিভিন্ন জেলায় তার নামে মানহানির মামলা দেওয়া শুরু হয়েছে। সুযোগ হাতছাড়া করেনি বিএনপিও। দলটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী দেড় যুগ আগের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে একটি সম্পাদকীয় ছাপা হয়েছিল— ট্রিবিউট টু জিয়া। সাম্প্রতিককালে দেখি শহীদ জিয়াকে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার সঙ্গে জড়িত করে ওই পত্রিকায় প্রতিবেদন ছাপা হয়। এটা কেন করেন, কী উদ্দেশ্যে করেন, আমরা জানি না।’ এ ইস্যুতে অন্যান্য সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেলের ভূমিকা যতটা না একাডেমিক ততটাই রাজনৈতিক বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে। মাহফুজ আনাম যে সময়ের রিপোর্ট প্রকাশের কথা বলে আজ কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েছেন, যে কারণে এখন তার ২৫ বছরের পুরনো দৈনিকটি বন্ধ ও তাকে গ্রেফতারের দাবি উঠেছে, মাহফুজ আনাম যে সম্পাদক সংগঠনের নেতা সেটিও নিশ্চুপ রয়েছে। যখন একজন সম্পাদককে হয়রানি করা হয় তখন যদি অন্য সম্পাদকরা চুপ থাকেন তাতে বোঝা যায়, সাংবাদিকতা কতটা স্বাধীন বা কতটা বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ বা কতটা দলীয় রাজনীতির কাছে আপসকামী। ডেইলি স্টারে ওইসব দ্বিতীয় সূত্র দ্বারা অনুমোদিত নয় এমন কয়েকটি রিপোর্ট প্রকাশের দায় কিছুটা আমারও রয়েছে। সে সময়টায় আমি ছিলাম ডেইলি স্টারের রিপোর্টিং বিভাগের প্রধান। ওইসব রিপোর্ট আমরা কীভাবে পেয়েছি সেই ইতিহাসের পুরোটা প্রকাশের সময় এখনো আসেনি। আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থায় সেটা গ্রহণ করার মতো মানসিকতা তৈরি হয়নি বা আমরা গড়ে উঠতে দিইনি। মাহফুজ আনাম এক চিলতে সত্য প্রকাশ করায় যেসব ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া দেখছি সব সত্য গ্রহণের শক্তি যে আমাদের নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ওই সময় প্রতিদিনই কোনো না কোনো ‘ওহি’ নাজিল হতো। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার পাঠানো সংবাদ আমরা শুরুতে বাস্কেটেই ফেলে দিতাম। এরই মধ্যে শুনি আজ অমুক সম্পাদককে ডেকে নিয়ে ডিজিএফআই অপমান করেছে। অমুক সম্পাদককে চার ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছে। চোখ বেঁধে অনেক রিপোর্টারকে ধরে নিয়ে যাওয়ার খবরও পাই। আবার কোন কোন সম্পাদক প্রতিদিন ডিজিএফআই কার্যালয় রজনীগন্ধায় হাজিরা দেন, এসব খবর চারদিকে চাউর হয়ে যায়। এরই মধ্যে একদিন স্টারের একজন কন্ট্রিবিউটর তাসনিম খলিলকে তুলে নিয়ে যায় ডিজিএফআই। তার ওপর চলে অকথ্য নির্যাতন। বিভিন্ন রাষ্ট্রের দূতেরা তার খোঁজখবর নেন। সরকারপ্রধানও বিষয়টি অবহিত হন। তারও যেন করার কিছু নেই। অবশেষে সারা দিন দেনদরবার করে বাধ্য হয়ে চার লাইনের লিখিত একটি বিবৃতি দিয়ে মাহফুজ আনাম তাকে ছাড়িয়ে আনেন। এমনই প্রেক্ষাপটে ডেইলি স্টারের নীতিনির্ধারণী নিয়মিত বৈঠকে বিষয়টি আলোচিত হয়। বিবৃতির বিষয়ে মাহফুজ আনাম জানান, ওই ছেলেটার শারীরিক নিরাপত্তাই তার কাছে মুখ্য। নীতিনির্ধারণী বৈঠকগুলোতে অন্যান্য সংবাদপত্রে ডিজিএফআইর পাঠানো সংবাদ প্রকাশ নিয়েও আলোচনা হতো। সবাই এটা নীতিবিবর্জিতই মনে করতাম। তাসনিম খলিলকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করার পর মাহফুজ আনামের মানসিকতায় পরিবর্তন আসে। ডিজিএফআইর দেওয়া স্বাক্ষরবিহীন লিখিত তথ্য বা অডিও সিডির ট্রান্সক্রিপ্ট প্রকাশ করার কথা স্বীকার করার মধ্য দিয়ে আরও কিছু প্রশ্ন জন্ম দিয়েছে। প্রথমত, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা তার এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে কাজ করেছে। দ্বিতীয়ত, তারা অনেক রাজনীতিবিদের চরিত্রহনন করেছে অথবা কারও কারও স্বরূপ উন্মোচিত করেছে। তৃতীয়ত, তারা যেসব অডিও সিডি দিয়েছে তাতে রাজনীতিবিদদের জবানবন্দি ছিল। যারা আজ সংসদে মাহফুজ আনামের বিচার দাবি করছেন সেই রাজনীতিবিদরা জবানবন্দিতে হয় সত্য বলেছেন, নয় তারা ডিজিএফআইর চাপে মিথ্যা বলতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু সত্যটা হলো তারা বলেছেন। আর গণমাধ্যম তা শুনে রিপোর্ট করেছে। চতুর্থত, ইউটিউবে এখনো সেসব অডিও পাওয়া যায়। কারা ইউটিউবে দিয়েছে? আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারার ব্যবহার কোথায়? পঞ্চমত, রাজনীতিবিদরা এখনো বলেননি তারা টিএফআই সেলে কোনো জবানবন্দি দেননি অথবা তারা চাপ সইতে পারেননি। তাই যদি হয়, সাংবাদিকরা চাপ সইবেন এমনটি আশা করা হচ্ছে কেন? ওই সময়ের সংবাদপত্রের আধেয় বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলের ডিজিএফআইর সরবরাহ করা খবর দেশের প্রায় সব গণমাধ্যম রীতিমতো প্রতিযোগিতা করে প্রকাশ করেছে। কেউ ভয়ে ছেপেছে, কেউ অতি উৎসাহে ছেপেছে। সময়টা কিন্তু ছিল জরুরি অবস্থা। মুক্ত সাংবাদিকতার সুযোগ ছিল না। জরুরি বিধিমালায় বলা ছিল, সরকারবিরোধী যে কোনো তথ্য, সংবাদ, সম্পাদকীয়, প্রবন্ধ, নিবন্ধ, টকশো, আলোচনা ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। সরকার চাইলে যে কোনো বই-পুস্তক সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেল বন্ধও করে দিতে পারবে। এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় চললেও মুক্ত সাংবাদিকতা কি আমরা করছি? যেসব রিপোর্ট প্রকাশের দায়ে আজ মাহফুজ আনামের দিকে তীর ছোড়া হচ্ছে সে ধরনের রিপোর্ট আমরা এখনো গণমাধ্যমে দেখি। ‘সূত্র জানায়’ বলে বিভিন্ন সংবাদপত্রে নানা ধরনের সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে। বিশেষ করে কাউকে আটক করা হলে রিমান্ডে তিনি কী কী বলছেন তার সবই ‘সূত্র জানায়’ বলে উল্লেখ করা হয়। তেমনি টিএফআই সেলে কে কী বললেন না বললেন তা-ও সূত্র জানায় বলে প্রচার করা হয়। তেমনি আওয়ামী লীগ নেতারা টিএফআই সেলে কে কী বলেছেন তার অডিও সিডি শুনে গণমাধ্যম রিপোর্ট করেছে। আমি বলছি না যে ডিজিএফআইর দেওয়া তথ্য যাচাই না করে প্রকাশ করা সঠিক হয়েছে। সেটা সাংবাদিকতার নীতিবিরুদ্ধ কাজই হয়েছে। কোন পরিস্থিতিতে রাজনীতিবিদরা ওই জবানবন্দি দিয়েছেন তা-ও সহজেই অনুমেয়। আমি বলছি এই চর্চা আগেও ছিল, এখনো চলছে। যেমন কিছুদিন আগে মাহমুদুর রহমান মান্না আর সাদেক হোসেন খোকার টেলিসংলাপ শুনে রিপোর্ট করা হয়েছে। টিভিগুলো ওই সংলাপ প্রচার করেছে। ওই সংলাপ কোনো মিডিয়া কি গোপনে রেকর্ড করেছে? যারা ওইসব ট্রান্সক্রিপ্ট ছেপেছেন তারা কি সূত্রের কথা উল্লেখ করেছিলেন? আট বছর পর মাহফুজ আনাম স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি ওই রকম কিছু রিপোর্ট প্রকাশ করে ভুল করেছেন। এখন সংসদে তার বিচার দাবি করা হচ্ছে। বিচার্য বিষয় হতে পারত কারা রাজনীতিবিদদের বিনা মামলায় ধরে নিয়ে গিয়েছিল, জোর করে কেন স্বীকারোক্তি আদায় করেছিল আর সেই স্বীকারোক্তি ছাপতে সাংবাদিকরা কেনই বা বাধ্য হয়েছিল? বোধকরি এই সংসদে এ বিষয়ে কোনো দিন আলোচনাও হবে না। আর সাংবাদিক সংগঠনগুলোও এ নিয়ে কোনো একাডেমিক আলোচনার আয়োজন করবে না। যেমন তারা এখন বলতে পারছে না কাদের চাপে প্রথম আলো আর ডেইলি স্টারে কোন কোন প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞাপন দিতে পারছে না। তবে ৩৫০ জনের মধ্যে একজন সংসদ সদস্য সংসদে বলার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি তাহজীব আলম সিদ্দিকী। তিনি যখন বললেন, ‘মাহফুজ আনামকে নিয়ে আমি কথা বলব না। কারণ, সেদিন ভয়ে অনেকে বিবেককে জলাঞ্জলি দিয়েছিলেন। আজকে এই সংসদে সদর্পে বসে আছেন যারা তাদের অনেকেই সেদিন বাধ্য হয়ে বিবেককে জলাঞ্জলি দিয়ে সত্যের অপলাপ করেছিলেন।’ স্পিকার তাকে আর এগোতে দেননি। সেদিনই যদি স্পিকার তাকে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে দিতেন তাহলে ইতিহাসের অনেক অন্ধকার দিক উন্মোচিত হতো। হয়তো কখনো হবে। কারণ ইতিহাসের অন্ধকার দিক উন্মোচনে সময় কখনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। এখন তো বলতেই হয় হায় সেলুকাস! যারা ডিজিএফআইর কাছে জবানবন্দি দিয়েছিলেন, তারাই আজ সেটি প্রকাশকারীর বিচার চাইছেন। জোর করে জবানবন্দি আদায়কারীর বিচার চাইছেন না। মাহফুজ আনামের অপরাধটা হলো তিনি ডিজিএফআইর সরবরাহ করা সংবাদ ছেপে সাংবাদিকতার নীতি-নৈতিকতা ভেঙেছেন। একজন সাংবাদিক কখনই চাইবেন না ক্রস চেক করা ছাড়া কোনো সংবাদ প্রকাশ হোক। এ নিয়ে একাডেমিক ডিসকাশন হতে পারে। কিন্তু তা না হয়ে, মুখ্য হয়ে উঠল রাজনীতি। তার বোধহয় নেপথ্য কারণও আছে। মাহফুজ আনাম জরুরি অবস্থার সময়ের সরকারকে সমর্থন দিয়েছিলেন। তিনি রাজনৈতিক সংস্কার চেয়েছিলেন। তিনি কি শুধু গোয়েন্দা সংস্থার দু-চারটি রিপোর্টই ছেপেছেন? তিনি যে জরুরি অবস্থার দুই বছরে দুই শতাধিক সম্পাদকীয় লিখেছেন একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে, গণতন্ত্র শক্তিশালী করার পক্ষে; তা কি বিবেচনায় নেওয়ার মতো না? রাজনৈতিক সংস্কারের দাবি তখন দুই দলের অনেকেই চেয়েছেন। তাদের অনেকেই কি আজ ক্ষমতায় নেই? মাহফুজ আনাম যা ছেপেছিলেন, ওই একই রিপোর্ট ছেপেছেন এমন একজন সম্পাদকও আছেন মন্ত্রিসভায়। মাহফুজ আনামের রাজনৈতিক বাসনা ছিল কি ছিল না, থাকলে তা ভুল ছিল কিনা, সে বিচার ইতিহাস করবে। কিন্তু আমরা সাংবাদিকরা কি আজ তার মনের হদিস করে বিচার করতে বসব? জরুরি অবস্থার শুরুতে কে ওই সরকারকে সমর্থন দেয়নি? ২০০৬-এর অক্টোবরের শেষে প্রকাশ্যে পিটিয়ে রাজনৈতিক হত্যা, এরপর ইয়াজউদ্দিনের ইয়েসউদ্দিন হয়ে ওঠায় যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল তা নতুন করে বলা বাহুল্যই হবে। এটা ঠিক, মাহফুজ আনাম রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বলেছিলেন। সেই সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা কি এখন ফুরিয়ে গেছে? যখন দলীয় নেতা-কর্মীরা দলের প্রধান নেত্রীদের কাছে যেতে পারতেন না, সুধা সদন আর ক্যান্টনমেন্টের বাসায় শেখ হাসিনা আর খালেদা জিয়া কার্যত বন্দী; তখন আমার সুযোগ হয়েছিল গোয়েন্দাদের সব বাধা অতিক্রম করে দুই নেত্রীর সাক্ষাত্কার গ্রহণের। তারা অন রেকর্ড বলেছিলেন, সংস্কার তারাও চান। শেখ হাসিনা সাক্ষাত্কারে বলেছিলেন, তিনি নিজেই দলের নেতাদের চেয়ে বেশি সংস্কার চান। আর খালেদা জিয়া যে কোনো সংস্কার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। যে কেউ অনলাইনে ১৭ জুন, ২০০৭-এর ডেইলি স্টারে শেখ হাসিনার সাক্ষাত্কারটি এখনো পড়তে পারেন, যার শিরোনাম ছিল : হাসিনা ওয়ান্টস রিফর্মস ডিপার দেন হার পার্টি লিডারস ডু। আর ১৯ জুন প্রকাশিত খালেদা জিয়ার সাক্ষাত্কারের শিরোনাম ছিল : খালেদা ওয়েলকামস রিফর্ম প্রপোজালস। সেই সময় রাজনীতিকদের কী ভূমিকা ছিল, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার কী ভূমিকা ছিল, সম্পাদকদের কী ভূমিকা ছিল সবই আজ গবেষণার বিষয়। কার কি দায়, এ নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণও হতে পারে। মাহফুজ আনাম ভুল করেছেন, ক্ষমাও চাইতে পারেন। রাজনীতিবিদ যারা নির্যাতিত হয়েছিলেন তারাও প্রতিকার চাইতে পারেন, সামরিক গোয়েন্দাদের যারা এখতিয়ারবহির্ভূত কাজ করেছিলেন তাদেরও বিচার হতে পারে। একটি গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থায় কী কী কারণে জরুরি অবস্থা জারি করতে হলো সেই দায় কি নিরূপণ করা হবে? সব কিছু বাদ দিয়ে শুধু একটি নির্দিষ্ট সংবাদপত্র বন্ধ করা বা এর সম্পাদকের বিচার চাওয়ার মধ্য দিয়ে যে বার্তা দেওয়া হচ্ছে তা কি অশনিসংকেত নয়?

 

বিডি-প্রতিদিন/১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন