শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৩, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম

জায়েদুল আহসান পিন্টু
অনলাইন ভার্সন
পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম

পেন্ডোরার বাক্স খুলেছেন মাহফুজ আনাম। প্রায় আট বছর আগে তার প্রকাশিত ও সম্পাদিত নন্দিত ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার সরবরাহ করা সূত্রবিহীন কিছু সংবাদ প্রকাশ করে ভুল স্বীকার করেছেন। সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে প্রকাশিত ওইসব সংবাদ প্রকাশে ভুল স্বীকার করে তিনি আরও কিছু প্রশ্নের উদ্রেক ঘটানোর সুযোগ করে দিয়েছেন। যে প্রশ্নগুলো আমাদের অনেক আগেই করা উচিত ছিল। জবাব পাই আর না পাই। আজ আমরা কোন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতা করছি, পাঁচ বা সাত বছর পর নিশ্চয়ই আমাদের কেউ সত্য স্বীকার করে তা তুলে ধরবেন। কারণ আমরা আজ ভীত, অথবা দলদাস; আজ সত্য বলার সাহস আমাদের নেই। ‘ভুল’ স্বীকার করে সত্য প্রকাশের দায়ে মাহফুজ আনামকে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। এর পরই আমরা দেখতে পাই সংসদ অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় সংসদ সদস্যরা সম্পাদকের দায়িত্ব থেকে মাহফুজ আনামের পদত্যাগের দাবি তোলেন। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দিয়ে তার বিচার করার দাবি করেন। ছাত্রলীগও রাস্তায় বিক্ষোভ দেখিয়েছে। বিভিন্ন জেলায় তার নামে মানহানির মামলা দেওয়া শুরু হয়েছে। সুযোগ হাতছাড়া করেনি বিএনপিও। দলটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী দেড় যুগ আগের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে একটি সম্পাদকীয় ছাপা হয়েছিল— ট্রিবিউট টু জিয়া। সাম্প্রতিককালে দেখি শহীদ জিয়াকে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার সঙ্গে জড়িত করে ওই পত্রিকায় প্রতিবেদন ছাপা হয়। এটা কেন করেন, কী উদ্দেশ্যে করেন, আমরা জানি না।’ এ ইস্যুতে অন্যান্য সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেলের ভূমিকা যতটা না একাডেমিক ততটাই রাজনৈতিক বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে। মাহফুজ আনাম যে সময়ের রিপোর্ট প্রকাশের কথা বলে আজ কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েছেন, যে কারণে এখন তার ২৫ বছরের পুরনো দৈনিকটি বন্ধ ও তাকে গ্রেফতারের দাবি উঠেছে, মাহফুজ আনাম যে সম্পাদক সংগঠনের নেতা সেটিও নিশ্চুপ রয়েছে। যখন একজন সম্পাদককে হয়রানি করা হয় তখন যদি অন্য সম্পাদকরা চুপ থাকেন তাতে বোঝা যায়, সাংবাদিকতা কতটা স্বাধীন বা কতটা বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ বা কতটা দলীয় রাজনীতির কাছে আপসকামী। ডেইলি স্টারে ওইসব দ্বিতীয় সূত্র দ্বারা অনুমোদিত নয় এমন কয়েকটি রিপোর্ট প্রকাশের দায় কিছুটা আমারও রয়েছে। সে সময়টায় আমি ছিলাম ডেইলি স্টারের রিপোর্টিং বিভাগের প্রধান। ওইসব রিপোর্ট আমরা কীভাবে পেয়েছি সেই ইতিহাসের পুরোটা প্রকাশের সময় এখনো আসেনি। আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থায় সেটা গ্রহণ করার মতো মানসিকতা তৈরি হয়নি বা আমরা গড়ে উঠতে দিইনি। মাহফুজ আনাম এক চিলতে সত্য প্রকাশ করায় যেসব ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া দেখছি সব সত্য গ্রহণের শক্তি যে আমাদের নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ওই সময় প্রতিদিনই কোনো না কোনো ‘ওহি’ নাজিল হতো। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার পাঠানো সংবাদ আমরা শুরুতে বাস্কেটেই ফেলে দিতাম। এরই মধ্যে শুনি আজ অমুক সম্পাদককে ডেকে নিয়ে ডিজিএফআই অপমান করেছে। অমুক সম্পাদককে চার ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছে। চোখ বেঁধে অনেক রিপোর্টারকে ধরে নিয়ে যাওয়ার খবরও পাই। আবার কোন কোন সম্পাদক প্রতিদিন ডিজিএফআই কার্যালয় রজনীগন্ধায় হাজিরা দেন, এসব খবর চারদিকে চাউর হয়ে যায়। এরই মধ্যে একদিন স্টারের একজন কন্ট্রিবিউটর তাসনিম খলিলকে তুলে নিয়ে যায় ডিজিএফআই। তার ওপর চলে অকথ্য নির্যাতন। বিভিন্ন রাষ্ট্রের দূতেরা তার খোঁজখবর নেন। সরকারপ্রধানও বিষয়টি অবহিত হন। তারও যেন করার কিছু নেই। অবশেষে সারা দিন দেনদরবার করে বাধ্য হয়ে চার লাইনের লিখিত একটি বিবৃতি দিয়ে মাহফুজ আনাম তাকে ছাড়িয়ে আনেন। এমনই প্রেক্ষাপটে ডেইলি স্টারের নীতিনির্ধারণী নিয়মিত বৈঠকে বিষয়টি আলোচিত হয়। বিবৃতির বিষয়ে মাহফুজ আনাম জানান, ওই ছেলেটার শারীরিক নিরাপত্তাই তার কাছে মুখ্য। নীতিনির্ধারণী বৈঠকগুলোতে অন্যান্য সংবাদপত্রে ডিজিএফআইর পাঠানো সংবাদ প্রকাশ নিয়েও আলোচনা হতো। সবাই এটা নীতিবিবর্জিতই মনে করতাম। তাসনিম খলিলকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করার পর মাহফুজ আনামের মানসিকতায় পরিবর্তন আসে। ডিজিএফআইর দেওয়া স্বাক্ষরবিহীন লিখিত তথ্য বা অডিও সিডির ট্রান্সক্রিপ্ট প্রকাশ করার কথা স্বীকার করার মধ্য দিয়ে আরও কিছু প্রশ্ন জন্ম দিয়েছে। প্রথমত, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা তার এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে কাজ করেছে। দ্বিতীয়ত, তারা অনেক রাজনীতিবিদের চরিত্রহনন করেছে অথবা কারও কারও স্বরূপ উন্মোচিত করেছে। তৃতীয়ত, তারা যেসব অডিও সিডি দিয়েছে তাতে রাজনীতিবিদদের জবানবন্দি ছিল। যারা আজ সংসদে মাহফুজ আনামের বিচার দাবি করছেন সেই রাজনীতিবিদরা জবানবন্দিতে হয় সত্য বলেছেন, নয় তারা ডিজিএফআইর চাপে মিথ্যা বলতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু সত্যটা হলো তারা বলেছেন। আর গণমাধ্যম তা শুনে রিপোর্ট করেছে। চতুর্থত, ইউটিউবে এখনো সেসব অডিও পাওয়া যায়। কারা ইউটিউবে দিয়েছে? আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারার ব্যবহার কোথায়? পঞ্চমত, রাজনীতিবিদরা এখনো বলেননি তারা টিএফআই সেলে কোনো জবানবন্দি দেননি অথবা তারা চাপ সইতে পারেননি। তাই যদি হয়, সাংবাদিকরা চাপ সইবেন এমনটি আশা করা হচ্ছে কেন? ওই সময়ের সংবাদপত্রের আধেয় বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলের ডিজিএফআইর সরবরাহ করা খবর দেশের প্রায় সব গণমাধ্যম রীতিমতো প্রতিযোগিতা করে প্রকাশ করেছে। কেউ ভয়ে ছেপেছে, কেউ অতি উৎসাহে ছেপেছে। সময়টা কিন্তু ছিল জরুরি অবস্থা। মুক্ত সাংবাদিকতার সুযোগ ছিল না। জরুরি বিধিমালায় বলা ছিল, সরকারবিরোধী যে কোনো তথ্য, সংবাদ, সম্পাদকীয়, প্রবন্ধ, নিবন্ধ, টকশো, আলোচনা ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। সরকার চাইলে যে কোনো বই-পুস্তক সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেল বন্ধও করে দিতে পারবে। এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় চললেও মুক্ত সাংবাদিকতা কি আমরা করছি? যেসব রিপোর্ট প্রকাশের দায়ে আজ মাহফুজ আনামের দিকে তীর ছোড়া হচ্ছে সে ধরনের রিপোর্ট আমরা এখনো গণমাধ্যমে দেখি। ‘সূত্র জানায়’ বলে বিভিন্ন সংবাদপত্রে নানা ধরনের সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে। বিশেষ করে কাউকে আটক করা হলে রিমান্ডে তিনি কী কী বলছেন তার সবই ‘সূত্র জানায়’ বলে উল্লেখ করা হয়। তেমনি টিএফআই সেলে কে কী বললেন না বললেন তা-ও সূত্র জানায় বলে প্রচার করা হয়। তেমনি আওয়ামী লীগ নেতারা টিএফআই সেলে কে কী বলেছেন তার অডিও সিডি শুনে গণমাধ্যম রিপোর্ট করেছে। আমি বলছি না যে ডিজিএফআইর দেওয়া তথ্য যাচাই না করে প্রকাশ করা সঠিক হয়েছে। সেটা সাংবাদিকতার নীতিবিরুদ্ধ কাজই হয়েছে। কোন পরিস্থিতিতে রাজনীতিবিদরা ওই জবানবন্দি দিয়েছেন তা-ও সহজেই অনুমেয়। আমি বলছি এই চর্চা আগেও ছিল, এখনো চলছে। যেমন কিছুদিন আগে মাহমুদুর রহমান মান্না আর সাদেক হোসেন খোকার টেলিসংলাপ শুনে রিপোর্ট করা হয়েছে। টিভিগুলো ওই সংলাপ প্রচার করেছে। ওই সংলাপ কোনো মিডিয়া কি গোপনে রেকর্ড করেছে? যারা ওইসব ট্রান্সক্রিপ্ট ছেপেছেন তারা কি সূত্রের কথা উল্লেখ করেছিলেন? আট বছর পর মাহফুজ আনাম স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি ওই রকম কিছু রিপোর্ট প্রকাশ করে ভুল করেছেন। এখন সংসদে তার বিচার দাবি করা হচ্ছে। বিচার্য বিষয় হতে পারত কারা রাজনীতিবিদদের বিনা মামলায় ধরে নিয়ে গিয়েছিল, জোর করে কেন স্বীকারোক্তি আদায় করেছিল আর সেই স্বীকারোক্তি ছাপতে সাংবাদিকরা কেনই বা বাধ্য হয়েছিল? বোধকরি এই সংসদে এ বিষয়ে কোনো দিন আলোচনাও হবে না। আর সাংবাদিক সংগঠনগুলোও এ নিয়ে কোনো একাডেমিক আলোচনার আয়োজন করবে না। যেমন তারা এখন বলতে পারছে না কাদের চাপে প্রথম আলো আর ডেইলি স্টারে কোন কোন প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞাপন দিতে পারছে না। তবে ৩৫০ জনের মধ্যে একজন সংসদ সদস্য সংসদে বলার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি তাহজীব আলম সিদ্দিকী। তিনি যখন বললেন, ‘মাহফুজ আনামকে নিয়ে আমি কথা বলব না। কারণ, সেদিন ভয়ে অনেকে বিবেককে জলাঞ্জলি দিয়েছিলেন। আজকে এই সংসদে সদর্পে বসে আছেন যারা তাদের অনেকেই সেদিন বাধ্য হয়ে বিবেককে জলাঞ্জলি দিয়ে সত্যের অপলাপ করেছিলেন।’ স্পিকার তাকে আর এগোতে দেননি। সেদিনই যদি স্পিকার তাকে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে দিতেন তাহলে ইতিহাসের অনেক অন্ধকার দিক উন্মোচিত হতো। হয়তো কখনো হবে। কারণ ইতিহাসের অন্ধকার দিক উন্মোচনে সময় কখনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। এখন তো বলতেই হয় হায় সেলুকাস! যারা ডিজিএফআইর কাছে জবানবন্দি দিয়েছিলেন, তারাই আজ সেটি প্রকাশকারীর বিচার চাইছেন। জোর করে জবানবন্দি আদায়কারীর বিচার চাইছেন না। মাহফুজ আনামের অপরাধটা হলো তিনি ডিজিএফআইর সরবরাহ করা সংবাদ ছেপে সাংবাদিকতার নীতি-নৈতিকতা ভেঙেছেন। একজন সাংবাদিক কখনই চাইবেন না ক্রস চেক করা ছাড়া কোনো সংবাদ প্রকাশ হোক। এ নিয়ে একাডেমিক ডিসকাশন হতে পারে। কিন্তু তা না হয়ে, মুখ্য হয়ে উঠল রাজনীতি। তার বোধহয় নেপথ্য কারণও আছে। মাহফুজ আনাম জরুরি অবস্থার সময়ের সরকারকে সমর্থন দিয়েছিলেন। তিনি রাজনৈতিক সংস্কার চেয়েছিলেন। তিনি কি শুধু গোয়েন্দা সংস্থার দু-চারটি রিপোর্টই ছেপেছেন? তিনি যে জরুরি অবস্থার দুই বছরে দুই শতাধিক সম্পাদকীয় লিখেছেন একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে, গণতন্ত্র শক্তিশালী করার পক্ষে; তা কি বিবেচনায় নেওয়ার মতো না? রাজনৈতিক সংস্কারের দাবি তখন দুই দলের অনেকেই চেয়েছেন। তাদের অনেকেই কি আজ ক্ষমতায় নেই? মাহফুজ আনাম যা ছেপেছিলেন, ওই একই রিপোর্ট ছেপেছেন এমন একজন সম্পাদকও আছেন মন্ত্রিসভায়। মাহফুজ আনামের রাজনৈতিক বাসনা ছিল কি ছিল না, থাকলে তা ভুল ছিল কিনা, সে বিচার ইতিহাস করবে। কিন্তু আমরা সাংবাদিকরা কি আজ তার মনের হদিস করে বিচার করতে বসব? জরুরি অবস্থার শুরুতে কে ওই সরকারকে সমর্থন দেয়নি? ২০০৬-এর অক্টোবরের শেষে প্রকাশ্যে পিটিয়ে রাজনৈতিক হত্যা, এরপর ইয়াজউদ্দিনের ইয়েসউদ্দিন হয়ে ওঠায় যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল তা নতুন করে বলা বাহুল্যই হবে। এটা ঠিক, মাহফুজ আনাম রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বলেছিলেন। সেই সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা কি এখন ফুরিয়ে গেছে? যখন দলীয় নেতা-কর্মীরা দলের প্রধান নেত্রীদের কাছে যেতে পারতেন না, সুধা সদন আর ক্যান্টনমেন্টের বাসায় শেখ হাসিনা আর খালেদা জিয়া কার্যত বন্দী; তখন আমার সুযোগ হয়েছিল গোয়েন্দাদের সব বাধা অতিক্রম করে দুই নেত্রীর সাক্ষাত্কার গ্রহণের। তারা অন রেকর্ড বলেছিলেন, সংস্কার তারাও চান। শেখ হাসিনা সাক্ষাত্কারে বলেছিলেন, তিনি নিজেই দলের নেতাদের চেয়ে বেশি সংস্কার চান। আর খালেদা জিয়া যে কোনো সংস্কার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। যে কেউ অনলাইনে ১৭ জুন, ২০০৭-এর ডেইলি স্টারে শেখ হাসিনার সাক্ষাত্কারটি এখনো পড়তে পারেন, যার শিরোনাম ছিল : হাসিনা ওয়ান্টস রিফর্মস ডিপার দেন হার পার্টি লিডারস ডু। আর ১৯ জুন প্রকাশিত খালেদা জিয়ার সাক্ষাত্কারের শিরোনাম ছিল : খালেদা ওয়েলকামস রিফর্ম প্রপোজালস। সেই সময় রাজনীতিকদের কী ভূমিকা ছিল, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার কী ভূমিকা ছিল, সম্পাদকদের কী ভূমিকা ছিল সবই আজ গবেষণার বিষয়। কার কি দায়, এ নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণও হতে পারে। মাহফুজ আনাম ভুল করেছেন, ক্ষমাও চাইতে পারেন। রাজনীতিবিদ যারা নির্যাতিত হয়েছিলেন তারাও প্রতিকার চাইতে পারেন, সামরিক গোয়েন্দাদের যারা এখতিয়ারবহির্ভূত কাজ করেছিলেন তাদেরও বিচার হতে পারে। একটি গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থায় কী কী কারণে জরুরি অবস্থা জারি করতে হলো সেই দায় কি নিরূপণ করা হবে? সব কিছু বাদ দিয়ে শুধু একটি নির্দিষ্ট সংবাদপত্র বন্ধ করা বা এর সম্পাদকের বিচার চাওয়ার মধ্য দিয়ে যে বার্তা দেওয়া হচ্ছে তা কি অশনিসংকেত নয়?

 

বিডি-প্রতিদিন/১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা