শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

কলকাতার চিঠি

ন্যাড়া বেলতলায় ক’বার যায়?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
ন্যাড়া বেলতলায় ক’বার যায়?

নির্বাচন সামনে আসা মাত্রই বঙ্গেশ্বরী এক ভয়ঙ্কর সাম্প্রদায়িক খেলায় মেতে উঠেছেন। টেনে এনেছেন বাংলাদেশকেও। তার দফতর নবান্নে বসে তিনি বাংলাদেশি নাগরিকদের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করে জেলা শাসকের কাছে আবেদন করলেই নাগরিকত্ব পাবেন বলে ঘোষণা করেছেন। তার এ ঘোষণা যে কত বড় অসত্য, অসাংবিধানিক এবং দেশবিরোধী তা তিনি হয়তো বুঝতেও পারেননি। একটি আঞ্চলিক দল এবং অঙ্গরাজ্যের প্রধানের এ মন্তব্যের অর্থ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত করা। আর দেশের নাগরিকত্ব দেওয়ার অধিকার কি কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের মুখমন্ত্রীকে দিয়ে দিয়েছে! তার যে কত শিক্ষার অভাব তা পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক মহলে পানির মতো পরিষ্কার হয়ে গেল। তিনি সাম্প্রদায়িকতার উদ্দেশ্যে এবং সংখ্যালঘু ভোট পাওয়ার জন্য ওই বিবৃতি প্রচার করেছেন। কদিন আগেই অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন পশ্চিমবঙ্গে সংখ্যালঘুদের ওপর সমীক্ষার যে রিপোর্ট দিয়েছেন, তাতে দেখা গেছে, গত পাঁচ বছরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পদে পদে সংখ্যালঘুদের কীভাবে প্রতারিত করেছেন। বাঙালি মুসলিমরা মমতার এ ধাপ্পায় এতটুকু উল্লসিত নয়। কয়েকজন মৌলভি জানিয়েছেন, ন্যাড়া কবার বেলতলায় যায়? তিনি শুধু অসদুদ্দেশ্যে ধর্মকে সুড়সুড়ি দিয়ে ভোট বৈতরণী পার হতে চান। কোনো বিদেশি নাগরিককে ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার ক্ষমতা জেলা শাসক কেন, রাজ্য সরকারেরও নেই। বাংলাদেশসহ বিশ্বের কোনো দেশের লোক যদি ভারতের নাগরিক হতে চায় তাহলে তাদের সেই অঙ্গরাজ্যগুলোর স্বরাষ্ট্র ও রাজনৈতিক বিষয়ক দফতরকে চিঠি লিখতে হয়। সে চিঠি যায় দিল্লির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে মন্ত্রণালয়ের একটি কমিটির কাছে পাঠায়। কমিটি সব দিক বিবেচনা করে যদি মনে করে তাদের নাগরিকত্ব দিলে দেশের নিরাপত্তা এবং সংবিধান লঙ্ঘিত হবে না, তাহলেই তারা নাগরিকত্ব পেতে পারেন। কোনো জেলা শাসক নাগরিকত্ব দিতে পারেন না। এ সবই মমতার নির্বাচনী চাল। কেন এ চাল? ১৯৪৭ সালে বঙ্গভঙ্গের পর উত্তর বিহার থেকে লাখ লাখ বিহারি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে চলে যান। ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা আলবদর, আলশামস, রাজাকারের ভূমিকা নেন। এরা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাই করেননি, লাখ লাখ হিন্দু-মুসলমানকে খুন করেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তারা কলকাতা এবং আশপাশে এসে আশ্রয় নেন। বিহারে থাকাকালে তাদের কোনো না কোনো আত্মীয় চটকলে কাজ করতেন বা কল বিক্রি করতেন।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তারা কলকাতার পার্ক সার্কাস, খিদিরপুর, বারাকপুর এবং সীমান্ত জেলগুলোয় আশ্রয় নেন। ওইসব এলাকা থেকে হাজার হাজার রেশন কার্ডের দরখাস্ত জমা পড়ে। কলকাতার গোয়েন্দা দফতর রাজ্য খাদ্য দফতরকে সতর্ক করে বলে, এরা একশভাগই ওপার বাংলা থেকে আসা বিহারি মুসলমান। আমি তখন ঢাকায়। কলকাতায় এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী সন্তান তৎকালীন খাদ্য সচিব সুনীলবরণ রায় আমাকে ডেকেছিলেন। তিনি আমাকে একটা ফাইল দিয়ে বললেন, পড়ে দেখুন। সে এক অদ্ভুত ব্যাপার। খুলেই বলি। রাজ্য গোয়েন্দা দফতর খাদ্য দফতরকে রিপোর্ট দিয়েছিল, যাদের রেশন কার্ড দেওয়া হচ্ছে তারা সবাই পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসা বিহারি মুসলমান। সুনীলবাবু জেলা শাসকদের নির্দেশ দেন রেশন কার্ড বণ্টন বন্ধ করতে। ওই সময় কলকাতার এন্টালি অঞ্চলের সিপিআই বিধায়ক ড. এ এম ও গনি তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়ের কাছে গিয়ে অভিযোগ করেন হিন্দু অফিসাররা মুসলিমদের রেশন কার্ড দিচ্ছেন না। সিদ্ধার্থ শঙ্কর তখন সুনীলবরণের সেই নির্দেশ বাতিল করে আবার রেশন কার্ড দিতে বলেন। সেই রেশন কার্ডের ওপর ভরসা করেই ভারত ও বাংলাদেশবিরোধী রাজাকাররা ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়া শুরু করে। তাদের আত্মীয়স্বজনরাই এখন কলকাতায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। খাগড়াগড়সহ রাজ্যের বিভিন্ন নাশকতামূলক কাজে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা সব বিহারি মুসলমান। মমতা নিজেই তার বিবৃতিতে বলেছেন, যেসব রাজাকারের ভোটার কার্ড এবং রেশন কার্ড আছে, তাদেরই ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়া উচিত। এরাই যে তার ভোটার তা মমতা খুব ভালো জানেন। কারণ বাঙালি মুসলমানরা মমতাকে ভোট দেন না। তারা কংগ্রেস এবং বামপন্থিদেরই ভোট দেন। তাই আসন্ন ভোটে বাঙালি মুসলমানদের ভোট পাওয়ার জন্য ভুয়া ভোটার আনতে তিনি এ লোভ দেখিয়েছেন। খাগড়াগড় কাণ্ডের পরই জঙ্গিবাদি জামায়াতের সঙ্গে তার জোট স্পষ্ট হয়ে গেছে। মমতার এ উক্তির নেপথ্যে কাজ করেছে তার দুই বিহারি সংসদ সদস্য সুলতান আহমেদ ও ইদ্রিশ আলি। এদের আত্মীয়রা এখনো ঢাকায় আছেন। তৃণমূলের হয়ে এরাই জামায়াতের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি তিস্তা চুক্তির আপত্তি করেছেন। তিনি জানেন না ভারত এবং বাংলাদেশ দুটি স্বতন্ত্র দেশ। তাই তিনি দুম করে বলে দিলেন জেলা শাসকরাই বাংলাদেশিদের নাগরিকত্ব দেবেন। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা নিজের প্রিয় মাতৃভূমির মাটি কামড়ে পড়ে আছেন। কারণ বাংলাদেশই তাদের নিজেদের দেশ। মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। তারা কিন্তু এ দেশে মমতার দ্বারস্থ হন না। তারা বাংলাদেশেই স্বচ্ছন্দ।

শুধু নির্বাচন নয়, আরও কিছু আছে কিনা তা আমাদের নতুন করে ভাবতে হবে। তার পাঁচ বছরের কীর্তি পশ্চিমবঙ্গকে ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষ মুক্তি চাইছে। তা বুঝতে পেরেই তিনি বাংলাদেশের তাস খেলছেন। মমতা জানেন না, তার মুখ্য সচিবও বোঝেন না। তার জানারও কথা নয়। ১৯৭২ সালে ঢাকায় ইন্দিরা-মুজিব চুক্তিতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে— ১৯৭১ সালের ৩১ মার্চের পর বাংলাদেশ থেকে যাওয়া কোনো নাগরিক ভারতের নাগরিকত্ব পাবেন না। তাদের পাসপোর্ট ভিসা নিয়ে যাতায়াত করতে হবে। এ চুক্তি দুই দেশের সংসদেও গ্রহীত হয়েছে। মমতার উপদেষ্টারা, বিশেষ করে এ রাজ্যের মুখ্য সচিব কেন তাকে বলেননি, ৪৪ বছর ধরে যারা পশ্চিমবঙ্গে এসেছেন তারা ঘুষ দিয়ে চোরা পথেই এসেছেন। ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এবার বোঝা উচিত যে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর এ ধরনের প্রলাপ দুই দেশের সম্পর্কে ফাটল ধরতে পারে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করেন মমতার এ সিদ্ধান্ত পুরোপুরি ভোটকেন্দ্রিক। তারা অন্য গন্ধও পাচ্ছেন। বিরোধীরা বলছেন, দুই দেশের মধ্যে বিরোধ জিইয়ে রাখার জন্যই বাংলাদেশের লোকদের এ দেশে বেআইনিভাবে ঢোকার ব্যবস্থা করতে সীমান্ত পুলিশদের আর অসুবিধা হবে না। মমতার এ উক্তিকে যারা প্রকারান্তরে সমর্থন করেছেন নির্বাচনে তাদের দুটি ভোটও যদি বাড়ে তাহলে তারা বলতে পারবেন, রাজনাথ সিংয়ের জন্যই বাংলাদেশিরা এ দেশের নাগরিকত্ব পেয়েছেন। সুতরাং মমতা যে তাস খেলেছেন তাতে সাম্প্রদায়িকতার বিষই ছড়ানো হবে। তা এ দেশ মেনে নেবে না।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে