শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৪, সোমবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

আমি আজ বেজায় খুশি

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
আমি আজ বেজায় খুশি

২০১৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে সৌদি গ্রান্ট বা জাপানিজ গ্রান্টের বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রপাতি ক্রয়, অনুদান বা বিশ্ববিদ্যালয়ে যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ করার জন্য কিছু পাওয়া যায় কিনা তা নিয়ে শেরেবাংলা নগর ইআরডিতে যাই। সেখানে আমার সঙ্গে অনেকেরই কথা হয়। একজন আমাকে বললেন, সৌদি গ্রান্টের জন্য না গিয়ে আপনি জাইকার কাছ থেকে সাহায্য নিতে পারেন। তারপর জাইকার ডেস্ক অফিসার এবং জয়েন্ট সেক্রেটারি দুজনের কাউকে না পেয়ে আমি কোরিয়ান

KOICA’র এক প্রকল্প কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করি। নেপথ্য উদ্দেশ্য, পৃথিবীর সর্বাধিক অটিস্টিক বাচ্চার দেশ কোরিয়ার সঙ্গে কিছু করা যায় কিনা। ২০১১ সালে শুরু করা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নেতৃত্বে অটিজমের ব্যাপারে কিছু করার চেষ্টা করছিলাম। সে ব্যাপারে কোরিয়ান ডেস্কের কর্মকর্তা যুগ্ম সচিব আসিফ ভাইয়ের (সম্ভবত অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের) রুমে গিয়ে আমার মনেই হয়নি তিনি একজন আমলা। বরং নিজেই আগ্রহী হয়ে একের পর এক প্রাপ্তির পথ দেখিয়ে চললেন। কিছুক্ষণ পর একটি টেলিফোন এলো। ওই টেলিফোনের জবাবে তিনি বললেন, আপনাদের জন্য অপেক্ষা করছি। আমি জিজ্ঞাসা করলাম কোন ডেলিগেট? তিনি জবাব দিলেন, ‘স্যার আপনি বসেন’। ইতিমধ্যে কোরিয়ান একটা ডেলিগেট চট্টগ্রাম থেকে এলেন। তারা চট্টগ্রামে সম্ভবত পানি শোধনাগারে কাজের ব্যাপারে গিয়েছিলেন। তাদের সঙ্গে কিছুক্ষণ বসার পর তিনি আমাকে বললেন স্যার আপনি চলে যান।

আসিফ ভাই আমাকে বললেন, আপনি কি বিকাল ৫টা থেকে ৭টার মধ্যে তাদের আপনার প্রত্যাশা জানাতে পারবেন? আমি সম্মতি জানালাম। আপনার তো চেম্বার আছে! আমি বললাম, তারপরও আমি আমার টিম নিয়ে বসে যাব। বিকালে আমরা অপেক্ষা করছি। আমার সঙ্গে ছিলেন প্রো-ভিসি অধ্যাপক রুহুল আমিন মিঞা, পরিচালক পরিদর্শন অধ্যাপক আবু শফি আহমেদ আমিন, প্রধান প্রকৌশলী শ্রীকান্ত এবং পরিচালক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন অধ্যাপক আবু নাসের রিজভীসহ কয়েকজন। আসিফ ভাই মি. মাইকেল নামে একজন আর্কিটেক্ট, হ্যান্স নামে এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং কোরিয়ান এক্সিম ব্যাংকের একজন প্রতিনিধিকে নিয়ে এসে হাজির হলেন। আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, স্যার আপনি কথা বলেন আপনার কি দরকার, কি চান। তখন আমি তাদের বললাম যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি জায়গা আছে, সেখানে একটি সুপার স্পেশালাইজড হসপিটাল করতে চাই। অর্থাত্ এর ভিতরে যন্ত্রপাতি থেকে শুরু করে সব কিছুই আসবে। সুতরাং শুধু যন্ত্রপাতি চেয়ে আর লাভ কি? কোরিয়ান ডেলিগেট বললেন, কোন জায়গাতে হবে? তোমাদের দেশে জায়গা এক্যুজিশান করতে এত সময় লাগে, টাকা ফেরত চলে যায়। কারণ তোমার দেশ জায়গা একোয়ার করতে সাত থেকে দশ বছর সময় নেয়। কিন্তু জায়গা একোয়ার করে বুঝিয়ে দিতে পারে না। এ কথা বলেই চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেডের উদাহরণ টানলেন। উদাহরণের পরিপ্রেক্ষিতে আমি তাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের উত্তর পাশে জায়গায় নিয়ে গেলাম। জায়গা দেখানোর পর তাদের অসম্ভব পছন্দ হলো। প্রফেসর হ্যান্স আমাকে কয়েকবার জিজ্ঞাসা করলেন, এই জায়গা কি তোমাদের? আমি তাকে যতই বলি আমাদের, তখন তিনি বলেন তোমরা কি এই জায়গা আমাকে দিতে পারবে? আমি বললাম জি, এক্ষুনি জায়গা দিতে পারব যদি তুমি চাও। তুমি কি প্রজেক্ট করবা আমাকে বল। তাতেও তার অবিশ্বাস দূর হলো না। পরিশেষে আমাদের ইঞ্জিনিয়ার শ্রীকান্ত তাকে জায়গার সব কাগজ, জমির মাপ যখন দেখাল এবং জায়গাটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহায়তায় ১০% মূল্যে ক্রয়কৃত। তখন তারা কনভিন্স হলেন।

বলা বাহুল্য, কোরিয়ান এই ডেলিগেটের জন্য আমি আসিফ ভাইয়ের কাছ থেকে যখন বেরিয়ে আসি তখন প্রায় দুইটা-আড়াইটা বাজে। এসে তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করলাম এবং সেই খাওয়া-দাওয়া এমনভাবেই করা হয়েছিল যে, কোরিয়ান ডেলিগেটরা একেকজন দুটো করেও রূপচাঁদা মাছ ভাজি খেয়েছিলেন। বাঙালি খাবার খেয়ে তারা ভীষণ তৃপ্ত হয়েছিলেন। তারপর শুরু হলো আসিফ ভাইয়ের সহায়তায় যোগাযোগের পালা। ওই সময় ইআরডির সচিব ছিলেন বর্তমান মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ স্যার। আজাদ স্যারের প্রেরণা ও আন্তরিকতা তুলনাহীন ছিল। আজাদ স্যার আসিফ ভাইকেও নির্দেশ দিলেন যে, যত তাড়াতাড়ি পারেন এই জায়গাতে প্রজেক্টটা করে দেন। ইতিমধ্যে অনেক যোগাযোগ হলো। একপর্যায়ে কোরিয়া এক্সিম ব্যাংকের নতুন ডেলিগেট এলো। তারা দেশে ফিরে একটা ফরম পাঠিয়ে দিল পূরণ করার জন্য। ফরম পূরণ করতে আমাদের যথেষ্ট হিমশিম খেতে হলো। ফরম পূরণকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম প্রধান এবং তার কর্মীবাহিনী অসম্ভব সাহায্য করেছিল। বলা বাহুল্য, আমি ওই সময় উপাচার্য কিংবা শিক্ষক প্রাণ গোপাল হিসেবে তাদের কাছে অত্যন্ত সমাদৃত ছিলাম। আমাকে সাহায্য করতে কেউ কোনো দিন না বলেনি। অনেক যোগাযোগের পর প্রথম মিটিংটি হলো ২০১৩ সালের ডিসেম্বর 1st Concept meeting between  ERD, BSMMU এবং কোরিয়ান এক্সিম ব্যাংকের প্রতিনিধিদের নিয়ে। যেখানে EULJI University-GK FS (Feasibility Study)র জন্য নিয়োগ করা হলো।

ইউলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা মোতাবেক আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক তথ্য ও পরিসংখ্যান তাদের কাছে পাঠানো হয় জানুয়ারি ২০১৪ সালে। উভয়পক্ষের যাচাই-বাছাই শেষে প্রথম কিক অব মিটিং অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে। তথ্য ও পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ শেষে কার্যক্রম স্থির করা হয়। ২০১৪ সালের মার্চ মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নেতৃত্বে প্রকল্পের কাজ করার জন্য নতুন এক কমিটি গঠন করে দেয়। অধ্যাপক জুলফিকার রহমান খানের নেতৃত্বে আমাদের টিমের সঙ্গে কোরিয়ান টিমের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ হয় এবং তৃতীয় কিক অব মিটিং-এ দু’দলের চুলচেরা বিশ্লেষণের মধ্যে সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালে MOD স্বাক্ষরিত হয় ERD, KEXIM, MOHFW এবং BSMMU-এর মধ্যে। যার ফলশ্রুতিতে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে কোরিয়ান  EXIM ব্যাংক সহজ শর্তে লোন মঞ্জুরি করে। জানুয়ারি ২০১৫-তে উচচ তৈরির কাজ শুরু হয় এবং আমার কার্যকাল মার্চ ২০১৫-তে প্রথমDPP-তে অনুমোদিত হয়।

সর্বশেষ বর্তমান প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত সবাইর অক্লান্ত পরিশ্রমে গত ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ পূর্ণাঙ্গ অনুমোদন পায়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম প্রধান নীরু শামসুন্নাহার আপা, প্ল্যানিং কমিশনের উপ-প্রধান ফরিদসহ প্রত্যেকেই পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা এবং ইআরডির প্রত্যেকের সহযোগিতা বলার অপেক্ষা রাখে না। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত যে সব স্বাস্থ্য সচিব দায়িত্বে ছিলেন যথাক্রমে হুমায়ূন কবির স্যার এবং বর্তমান সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম সাহেবের আন্তরিকতা প্রশংসাতীত। ২০১৪ সালে কাজটি সুষুমভাবে চালিয়ে নেওয়ার জন্য আমি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক জুলফিকার রহমান খানকে কোরিয়ান প্রধানের সঙ্গে যোগাযোগের অতিরিক্ত দায়িত্ব দিই। অধ্যাপক জুলফিকারকে সহযোগিতার জন্য একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. নূর এলাহী মিমকে তার কাজের অতিরিক্ত হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করি। কারণ সে আইটিতে খুবই পারদর্শী যা চিকিত্সকদের মধ্যে বিরল। ফেব্রুয়ারি ২০১৩ থেকে আমার অবসরের দিন ২৪ মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত ন্যূনতম ১০টি সভা হয়েছিল দুপক্ষের মধ্যে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে সব সময়ই পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, ইআরডি উইং, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় উপস্থিত থেকে বিশ্ববিদ্যালয়কে নির্দেশনা দিতেন। এত বিশাল অংকের টাকা, স্বল্প সুদে, চল্লিশ বছরে দেও এবং যার প্রথম ১৫ বছর কোনো সুদ দিতে হবে না, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য খুবই সৌভাগ্যের ব্যাপার। ইচ্ছা করলে বর্তমানে চলমান পরীক্ষা-নিরীক্ষার চার্জ এবং সরকারি নিয়মে সিট ভাড়া নিয়েই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই টাকা পরিশোধ করতে পারবে, যদিও সাধারণত সরকারই তাই করে থাকে। এ জন্য আমি আজ বেজায় খুশি।

ওই প্রকল্পের আওতায় জরুরি মেডিকেল কেয়ার সেন্টার, গ্যাস্ট্রো এন্টেরোলজি ইন্টারভেনশন, হেপাটোবিলিয়ারি সেন্টার, চাইল্ড অ্যান্ড মাদার হেলথ কেয়ার সেন্টার, কার্ডিও সেরিব্রোভাসকুলার সেন্টার, কিডনি ডিজিসেস সেন্টার, আইসিইউ, কেন্দ্রীয় ডায়াগনোস্টিক ও প্যাথলজি বিভাগ স্থাপন। সেই সঙ্গে ক্লিনিক্যাল রিসার্চের মাধ্যমে, এভিডেন্স বেসড মেডিসিন পদ্ধতি চালু করা। জটিল রোগের উন্নত সেবা প্রদান করে বিদেশের ওপর নির্ভরতা কমানোসহ স্বাস্থ্য সেবার মান বাড়াতে কার্যকর রেফারেন্স লিংকেজ তৈরি করা হবে। গত ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ১ হাজার ৩৬৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকার এ প্রকল্প অনুমোদন দেয়। প্রকল্পটি একনেকে পাস হয়েছে শুনে আনন্দে উদ্বেলিত, যখন দেখব প্রকল্প পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালে রূপ নিয়েছে, পর্বতশৃঙ্গে বসে প্রার্থনা করব তার সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহারের, পরিশেষে এদেশের আপামর জনগণের স্বাস্থ্যসেবার উত্কর্ষতা দেখলে বলব, ‘হে স্রষ্টা আমাকে আর পুনর্জন্ম দিও না, আমি এখন শান্তিতে থাকতে চাই, অনেক শ্রম দিয়েছি।’

দুঃখ পাব যদি আমাদের চিকিত্সক, চিকিত্সাকর্মীদের (হেলথ কেয়ার প্রভাইডার যার মধ্যে নার্স, চিকিত্সক, ওয়ার্ড বয়, সুইপার, আয়া) অবহেলায় যদি নতুন এই হাসপাতালটির অবক্ষয় হয়। আমি বিশ্বাস করি আমার উত্তরসূরি নতুন প্রশাসন অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে এ কাজ ত্বরান্বিত করবেন যাতে করে এ দেশের দরিদ্র, নিম্নবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো ন্যূনতম ব্যয়ে সন্তোষজনক চিকিত্সা এবং চিকিত্সাকর্মীদের উপদেশ ও সহানুভূতি নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি যেতে পারে। পরিশেষে আমার হূদয় এবং আমার স্বপ্নের এ বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন এদেশের জনগণের শেষ আশা এবং ভরসার কেন্দ্রস্থান এবং রোগীদের তীর্থভূমিতে পরিণত হয়। পরম করুণাময় স্রষ্টা আমাদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন করে, মাদার তেরেসার সেই অমোঘ বাণী ‘Give, Give and Give, until it hurts মন্ত্রে উজ্জীবিত করে তোলে। গীতায় উদ্ধৃত ‘ফুলকে দেখ কিভাবে স্বমহিমায় প্রস্ফুটিত হয়ে বাগান তথা পরিবেশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, সৌরভ ছড়িয়ে, নিঃশব্দে ঝড়ে যায়।’ আমরা চিকিত্সক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা যেন তাই করি।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে