শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১০ মার্চ, ২০১৬

জনগণের আস্থাই বিচার বিভাগের শক্তি

মইনুল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
জনগণের আস্থাই বিচার বিভাগের শক্তি

গণতন্ত্র ও আইনের শাসন রক্ষার জন্য সুপ্রিমকোর্টের বিচারকদের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা শাসনতন্ত্রেই দেওয়া হয়েছে, যাতে ক্ষমতার রাজনীতি বিচারকার্যকে বিপর্যস্ত করতে না পারে। সরকারের পক্ষ থেকেই প্রচেষ্টা চলছে বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণে রাখার। সরকার কর্তৃক সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রিত সংসদ সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিদের বিচার করবে। ফলে মন্ত্রীদের সাহস তো বাড়ারই কথা।

বিচারাধীন মামলা নিয়ে সুপ্রিমকোর্টের ব্যাপারে প্রধান বিচারপতিকে জড়িয়ে দুজন মন্ত্রীর বক্তব্যকে অ্যাটর্নি জেনারেল শাসনতন্ত্র ভঙ্গের শামিল বলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।  মন্ত্রীদ্বয়ের বিতর্কিত বক্তব্যের সঙ্গে সরকারের কোনো সম্পর্ক নেই বলে পরিষ্কার বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ভালো করেছেন। এখন সম্পৃক্তদেরই দায়দায়িত্ব বহন করতে হবে।

মুষ্টিমেয় লোকের দুর্বলতার মূল্য দিতে হচ্ছে সমগ্র জাতিকে। বিচার বিভাগের রাজনৈতিক দুর্বলতা এখন নিজেদের জন্যও অভিশাপ হয়ে দেখা দিচ্ছে। নির্বাচনী রাজনীতির বিলোপ সুপ্রিমকোর্টের রায়ের মাধ্যমেই হয়েছে। সংসদীয় গণতন্ত্রে ক্ষমতাসীন সরকারকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচন কোথাও হয় না। সুপ্রিমকোর্ট সেটাকে শাসনতন্ত্রসিদ্ধ করার ফলে এখন ভোটের রাজনীতি আর জনগণের হাতে নেই। শুধু জনগণই ভোটের রাজনীতি হতে বঞ্চিত হয়নি, ভোটবিহীন ক্ষমতার রাজনীতি বিচার বিভাগের জন্যও সমস্যা সৃষ্টি করে চলছে। বিচার বিভাগও রাজনৈতিক অসহনশীলতার বাইরে থাকতে পারছে না।

বিচার বিভাগ এখন জনগণের আস্থা রক্ষার চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। সুপ্রিমকোর্টে বিচারাধীন মামলার রায়ের ব্যাপারে চাপ সৃষ্টির জন্য দুজন মন্ত্রীর বক্তব্য সরকারের ভাবমূর্তির জন্যও বিব্রতকর। তারা বলতে চেয়েছেন বিচার সম্পন্ন হবে রাজনৈতিক নির্দেশে। যারা দাবি করেন যে, কোর্টের ব্যাপারে সরকারি হস্তক্ষেপ নেই, তাদের মিথ্যা প্রমাণ করা হলো।

বিচারপতিদের যৌথ শক্তিতেই বিচার বিভাগের ওপর জনগণের আস্থা রক্ষা করতে হবে।

আমাদের ভাগ্য ভালো যে, অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ন্যায় এখন পর্যন্ত জনগণ বিচারব্যবস্থার ওপর তাদের আস্থা হারায়নি। কিন্তু তারপরও নিম্ন আদালতকে রাজনৈতিক চাপমুক্ত রাখার জন্য সুপ্রিমকোর্টকেই শক্তি জোগাতে হবে, দিকনির্দেশনা দিতে হবে। কারণ যা-ই হোক না কেন, ক্ষমতাসীনদের অনেকেই শান্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় বিচার বিভাগের গুরুত্ব অনুধাবন করতে চান না। যখন লোকেরা বিচারবঞ্চিত হয় তখনই দেশে আইন না মানার প্রবণতা ও সংকট বিরাজ করে। যার ফলে সামাজিক ভারসাম্য ভেঙে পড়ে এবং নৈরাজ্যের পথকে প্রশস্ত করে।

সুবিচার নিশ্চিত করা জনগণের সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। শুধু কোর্ট-আদালতেই নয়, সরকারের সর্ব পর্যায়ের কর্মচারীদের দায়িত্ব জনগণের প্রতি সুবিচার করা। বর্তমান পরিস্থিতিতে সুবিচার পাওয়ার বিষয়টি সবার জন্যই অনিশ্চিত। সরকারি কর্মচারীরা রাজনৈতিকভাবে সিদ্ধান্ত দিতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ভাবটা এমন যে, সুবিচার করার দায়িত্ব বিচারপতিদের। সভ্য সমাজে সব ক্ষেত্রেই ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হয় যাতে নাগরিকদের অযথা কোর্টে ছোটাছুটি করতে না হয়। কোর্টে মামলার সংখ্যা বাড়ানো সরকারের কাজ হতে পারে না। বাস্তবে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মামলা করতে গিয়ে গরিব জনসাধারণকে সর্বস্বান্ত হতে হচ্ছে। মামলা যত ছোটই হোক সরকারের বিরুদ্ধে মামলা লড়া যে কত কঠিন তা সহজেই অনুমেয়।

সামগ্রিকভাবে মানবিক বিচার বিবেচনা বোধের দারুণ অভাব দেখা যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের জন্য জীবনযাপনের নিশ্চয়তা ও নিরাপত্তার অভাব এমন চাপ সৃষ্টি করছে যে সন্তানের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে না পেরে মাতা-পিতাই তাদের সন্তানদের হত্যা করেছে।

শিশু হত্যার একাধিক ঘটনা গণমাধ্যমের সুবাদে আমরা জানার সুযোগ লাভ করেছি। মনে হচ্ছে আমরা এত বিবেকহীন হয়ে পড়েছি যে নিষ্পাপ শিশুদের জীবনের নিরাপত্তাদানের প্রশ্নেও সোচ্চার হতে পারছি না। জনজীবনে নিরাপত্তা প্রদানকারী পুলিশ সব ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। এ জাতীয় সংবাদ এখন আর নতুন কিছু নয়। পুলিশ কর্মকর্তাদের নাম দিয়ে অভিযোগ করেও কোনো কাজ হচ্ছে না। পুলিশ হয়তো এটাই বলবে যে, সবাই করছেন এ জন্য তারাও করছেন। প্রশ্ন উঠছে, নিজেদের দুর্বলতার জন্য জনসাধারণ উপায়হীন অবস্থায় ও নিরাপত্তাহীনতায় আর কত দিন ভুগবে।

ভয়ভীতির অসহায়ত্ব আমাদের চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে। আমরা জাতি হিসেবে যে এত ভীত হতে পারি তা মেনে নিতে পারছি না। ধারণা করার যথেষ্ট কারণ আছে যে, প্রকৃত অপরাধীদের বিচার হয় না। তাই মামলা যতই বাড়ছে, জামিনে মুক্তি পাওয়া যতই কঠিন করা হচ্ছে, দেশে বড় ধরনের অপরাধসমূহ বিনা বাধায় ঘটেই যাচ্ছে। পরিস্থিতির সুযোগ নিতে বিদেশ থেকেও অপরাধীরা বাংলাদেশে আসছে। ব্যাংকের টাকা লুট করা এখন সবার জন্যই সহজ। 

ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের স্বেচ্ছাচারিতার হাত থেকে সমাজকে রক্ষা করার জন্য বিচার বিভাগের বিরাট দায়িত্ব রয়েছে। সবাইকে বুঝতে হবে, জাতি আজ কতটা নিঃসঙ্গ এবং তাদের নিরাপদে থাকার প্রত্যাশা কতটা অবাস্তব হয়ে পড়েছে।

বিচারব্যবস্থায় রাজনীতির অশুভ তত্পরতা মানুষকে হতাশ করছে সবচেয়ে বেশি। জাতি আজ অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করছে মানহানির মামলা কোর্টে অন্যেরা দায়ের করছে। যার মানহানি হয়েছে তাকে কিছু করতে হচ্ছে না। কোর্ট এসব মামলা গ্রহণ করছে, সমনও জারি করছে। কথিত অপরাধীকে এভাবে কোর্টে হাজির হতে বাধ্য করা হচ্ছে। সত্য হচ্ছে, একজন সম্পাদকের বিরুদ্ধে খাঁটি মানহানির অভিযোগ আইনগতভাবেই দেশের বিভিন্ন জায়গায় রুজু করা যেত। সমস্যা হলো রাজনৈতিক কারণে মানহানি মামলার আইনের অপপ্রয়োগে কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। আমাদের দেশে দেওয়ানি এবং ফৌজদারি মানহানির একই সংজ্ঞা। কোটি কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে দায়েরকৃত মানহানির মামলা ফৌজদারি হতে পারে না।

এটা সত্যি যে, এ ধরনের অস্বস্তিকর পরিস্থিতির প্রতিকারের উদ্দেশ্যে সাংবাদিকরাই আইনটিতে যৌক্তিক পরিবর্তন আনার ব্যাপারে উদ্যোগী ও মনোযোগী হননি। প্রেস কমিশন রিপোর্টে (যে কমিশনে আমিও ছিলাম) এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ করা হয়েছিল যে, মানহানির মামলাকে এমনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে হবে যাতে সব ধরনের মামলা ফৌজদারি মামলা হিসেবে দেখা হবে না। অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ক্ষতিপূরণ চেয়ে করতে হয়। তাতে সাংবাদিকদের জামিন নেওয়ার প্রশ্ন ওঠে না। একই মানহানির মামলা একাধিক স্থানে হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে না।

রিপোর্ট বেরিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি চিঠির ভিত্তিতে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা করেছে কিন্তু রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ হতে হলে যে উপাদান থাকা দরকার তা তলিয়ে দেখার ব্যাপারে বাদীপক্ষের কোনো মাথাব্যথ্যা নেই। একটি জাতীয় দৈনিকে এ রকম একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হতে দেখে আমরা অবাক হয়েছি। রাষ্ট্রদ্রোহিতার মতো গুরুতর অপরাধকে সহজ ব্যাপার মনে করা সরকারের জন্য দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ।

দেশে এত ঘন ঘন খুনখারাবির ঘটনা সংঘটিত হতে দেখে যে কেউ একে মানবতাবিরোধী অপরাধ বলতে পারে। বাস্তবে প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ডই মানবতাবিরোধী অপরাধ। রাষ্ট্রদ্রোহিতা বস্তুত সরকারের বিরুদ্ধে একটি মারাত্মক অপরাধ এবং কোনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় এ জাতীয় অভিযোগ কোনো সরকার সহজে কোর্টে আনয়ন করে না। গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হলে গোপন তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে অবহিত হতে পারেন। গণতান্ত্রিক কোনো সরকার এ রকম বিচ্ছিন্ন মন্তব্যে মাত্রাতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখায় না। কিন্তু প্রায়শই কারও না কারও বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলক মামলার ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। এতে আসলে সরকারের নিজের ভীতি-সন্ত্রস্ততাই প্রকাশ পায়।

যেটা অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয় তা হচ্ছে, ক্ষমতার ভয়ভীতি দেখানোর জন্য ক্ষমতাসীনদের মধ্যে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করার সহজ প্রবণতা। এভাবে সুবিচার পাওয়ার বিষয়টিকে রাজনৈতিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। জনগণ কারও ওপর বিশ্বাস রাখতে পারছে না।

বিচার বিভাগের সুনাম ও মর্যাদার বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়। দেশের আইনশৃঙ্খলাহীন পরিস্থিতির অবনতি রোধে বিচারব্যবস্থাকে হয়রানিমূলক হতে না দেওয়া একান্ত অপরিহার্য। বিচারব্যবস্থার নামে অসহায় মানুষদের জেলে রাখা বন্ধ করতে জামিন পাওয়ার ব্যাপারটি সহজ করা প্রয়োজন। একজনের অপরাধ অপরের ঘাড়ে চাপানো সহজ হলে আসল অপরাধীদের অপরাধ করার সুযোগ বেশি সৃষ্টি হয়। আমাদের দেশের রাজনীতি প্রকৃত অপরাধীদের রক্ষা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে চলেছে। 

পুলিশ যাতে আইনের নিরপেক্ষ প্রয়োগ করে তা নিশ্চিত করতে হবে বিচার বিভাগকেই। পুলিশের ওপর রাজনৈতিক চাপ এত বেশি যে বিচার বিভাগ কিছুতেই তা উপেক্ষা করতে পারে না। পুলিশ মামলা দিয়ে যা বলে তাকেই সত্যি হিসেবে গ্রহণ করার মতো অবস্থা দেশে নেই। জনমনে ক্ষোভ দেখা দিচ্ছে তাদের অসহায়ত্বের জন্য। দোষের ভাগ নিতে হচ্ছে বিচার বিভাগকেই। জনজীবনের প্রায় সবক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে ক্ষমতার স্বেচ্ছাচারিতা। জবাবদিহিতার তোয়াক্কা করতে হয় না কাউকে।

জনগণের স্বাধীনতার সংরক্ষণকারী হিসেবে গুরুদায়িত্ব বহনের কারণে শাসনতন্ত্রে কেবল বিচার বিভাগকে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। শাসনতান্ত্রিকভাবে সরকারের অন্য কোনো বিভাগকে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে এ ধরনের স্বাধীনতা ভোগ করার সুযোগ দেওয়া হয়নি। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার শক্তি সুবিচার করার সাহস। সুবিচারের সাহস ব্যতীত বিচার বিভাগের স্বাধীনতাও রক্ষা পায় না। আমাদের নিজেদের ব্যক্তি স্বাধীনতার ব্যাপারেও একই সত্য প্রযোজ্য। স্বাধীনতা রক্ষার সাহস না দেখালে কারও স্বাধীনতাই ভোগ করা যায় না।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলাগুলোর ক্ষেত্রে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করাকে অবশ্যই নিরুৎসাহিত করতে হবে। আইনের অপপ্রয়োগকে আইনের সঠিক ব্যবহার হিসেবে দেখলে আইনের প্রতি কারও শ্রদ্ধা থাকতে পারে না। আইনের অপপ্রয়োগ তো দুর্বৃত্তদের কাজ।

রাজনৈতিক মামলাগুলো অধঃস্তন আদালতের ওপর অযথা চাপ সৃষ্টি করে জামিন ও রিমান্ড বিবেচনার ক্ষেত্রে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলাগুলোতে সরকারি অবস্থানই হলো জামিন মঞ্জুরের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য পুলিশ রিমান্ডে পাঠানো এখন সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। কারণ সরকার পক্ষ রাজনৈতিক মামলাগুলোর এ তাগিদ জোরালোভাবে অনুভব করে যে, অভিযুক্ত নেতা-কর্মীরা পুলিশ রিমান্ডের অসহায়ত্ব ভোগ করুক। এ ধরনের রিমান্ড শাসনতন্ত্রসম্মত, না শাসনতন্ত্রের লঙ্ঘন, সেটা কোনো বিষয় নয়। বিচারিক প্রক্রিয়ার সামনে বিচারপ্রার্থী জনগণকে অসহায় করা আইনের শাসনের কথা নয়।

কোর্ট-আদালত যে দুর্বল জনগণের শক্তি এ ধরনের চিন্তাভাবনা বিচারকদের মধ্যে অবশ্যই থাকতে হবে।

অধঃস্তন আদালতে যেখানে বিচারের ভিত্তি তৈরি হয় সেখানে বিচারিক ব্যবস্থার বিশুদ্ধতা রক্ষার জন্য সবকিছু করতে হবে। সাধারণ মানুষের ধারণা অধঃস্তন আদালতের ব্যাপক দুর্নীতি দূর করতে হলে বিচারব্যবস্থাকে ব্যক্তির অধিকারের রক্ষক হতে হবে। জামিনে মুক্তি দিতে হবে মামলা পরিচালনায় ব্যক্তির স্বাধীন অধিকার রক্ষার প্রয়োজনে।  দলীয় রাজনীতির স্বার্থে ব্যবহৃত পুলিশের বক্তব্য সন্দেহের চোখে দেখাই হবে সুবিচারের পূর্বশর্ত। সাক্ষ্য-প্রমাণের অপেক্ষায় থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নির্দোষ দেখা আইনের শাসনেরই কথা।

জনগণের প্রতি সুবিচার করার শক্তিই হবে বিচার বিভাগের শক্তি। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি সমুন্নত রাখতে সবার কাছে যথার্থভাবেই আবেদন রেখে যাচ্ছেন। কিন্তু বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি বলতে বোঝায় বিচার বিভাগের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা।  নিজেদের সাহস ও বিবেক দিয়েই এ আস্থা তৈরি করতে হয় বিচারকদের।


লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।


বিডি-প্রতিদিন/ ১০ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়