শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১০ মার্চ, ২০১৬

জনগণের আস্থাই বিচার বিভাগের শক্তি

মইনুল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
জনগণের আস্থাই বিচার বিভাগের শক্তি

গণতন্ত্র ও আইনের শাসন রক্ষার জন্য সুপ্রিমকোর্টের বিচারকদের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা শাসনতন্ত্রেই দেওয়া হয়েছে, যাতে ক্ষমতার রাজনীতি বিচারকার্যকে বিপর্যস্ত করতে না পারে। সরকারের পক্ষ থেকেই প্রচেষ্টা চলছে বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণে রাখার। সরকার কর্তৃক সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রিত সংসদ সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিদের বিচার করবে। ফলে মন্ত্রীদের সাহস তো বাড়ারই কথা।

বিচারাধীন মামলা নিয়ে সুপ্রিমকোর্টের ব্যাপারে প্রধান বিচারপতিকে জড়িয়ে দুজন মন্ত্রীর বক্তব্যকে অ্যাটর্নি জেনারেল শাসনতন্ত্র ভঙ্গের শামিল বলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।  মন্ত্রীদ্বয়ের বিতর্কিত বক্তব্যের সঙ্গে সরকারের কোনো সম্পর্ক নেই বলে পরিষ্কার বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ভালো করেছেন। এখন সম্পৃক্তদেরই দায়দায়িত্ব বহন করতে হবে।

মুষ্টিমেয় লোকের দুর্বলতার মূল্য দিতে হচ্ছে সমগ্র জাতিকে। বিচার বিভাগের রাজনৈতিক দুর্বলতা এখন নিজেদের জন্যও অভিশাপ হয়ে দেখা দিচ্ছে। নির্বাচনী রাজনীতির বিলোপ সুপ্রিমকোর্টের রায়ের মাধ্যমেই হয়েছে। সংসদীয় গণতন্ত্রে ক্ষমতাসীন সরকারকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচন কোথাও হয় না। সুপ্রিমকোর্ট সেটাকে শাসনতন্ত্রসিদ্ধ করার ফলে এখন ভোটের রাজনীতি আর জনগণের হাতে নেই। শুধু জনগণই ভোটের রাজনীতি হতে বঞ্চিত হয়নি, ভোটবিহীন ক্ষমতার রাজনীতি বিচার বিভাগের জন্যও সমস্যা সৃষ্টি করে চলছে। বিচার বিভাগও রাজনৈতিক অসহনশীলতার বাইরে থাকতে পারছে না।

বিচার বিভাগ এখন জনগণের আস্থা রক্ষার চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। সুপ্রিমকোর্টে বিচারাধীন মামলার রায়ের ব্যাপারে চাপ সৃষ্টির জন্য দুজন মন্ত্রীর বক্তব্য সরকারের ভাবমূর্তির জন্যও বিব্রতকর। তারা বলতে চেয়েছেন বিচার সম্পন্ন হবে রাজনৈতিক নির্দেশে। যারা দাবি করেন যে, কোর্টের ব্যাপারে সরকারি হস্তক্ষেপ নেই, তাদের মিথ্যা প্রমাণ করা হলো।

বিচারপতিদের যৌথ শক্তিতেই বিচার বিভাগের ওপর জনগণের আস্থা রক্ষা করতে হবে।

আমাদের ভাগ্য ভালো যে, অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ন্যায় এখন পর্যন্ত জনগণ বিচারব্যবস্থার ওপর তাদের আস্থা হারায়নি। কিন্তু তারপরও নিম্ন আদালতকে রাজনৈতিক চাপমুক্ত রাখার জন্য সুপ্রিমকোর্টকেই শক্তি জোগাতে হবে, দিকনির্দেশনা দিতে হবে। কারণ যা-ই হোক না কেন, ক্ষমতাসীনদের অনেকেই শান্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় বিচার বিভাগের গুরুত্ব অনুধাবন করতে চান না। যখন লোকেরা বিচারবঞ্চিত হয় তখনই দেশে আইন না মানার প্রবণতা ও সংকট বিরাজ করে। যার ফলে সামাজিক ভারসাম্য ভেঙে পড়ে এবং নৈরাজ্যের পথকে প্রশস্ত করে।

সুবিচার নিশ্চিত করা জনগণের সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। শুধু কোর্ট-আদালতেই নয়, সরকারের সর্ব পর্যায়ের কর্মচারীদের দায়িত্ব জনগণের প্রতি সুবিচার করা। বর্তমান পরিস্থিতিতে সুবিচার পাওয়ার বিষয়টি সবার জন্যই অনিশ্চিত। সরকারি কর্মচারীরা রাজনৈতিকভাবে সিদ্ধান্ত দিতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ভাবটা এমন যে, সুবিচার করার দায়িত্ব বিচারপতিদের। সভ্য সমাজে সব ক্ষেত্রেই ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হয় যাতে নাগরিকদের অযথা কোর্টে ছোটাছুটি করতে না হয়। কোর্টে মামলার সংখ্যা বাড়ানো সরকারের কাজ হতে পারে না। বাস্তবে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মামলা করতে গিয়ে গরিব জনসাধারণকে সর্বস্বান্ত হতে হচ্ছে। মামলা যত ছোটই হোক সরকারের বিরুদ্ধে মামলা লড়া যে কত কঠিন তা সহজেই অনুমেয়।

সামগ্রিকভাবে মানবিক বিচার বিবেচনা বোধের দারুণ অভাব দেখা যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের জন্য জীবনযাপনের নিশ্চয়তা ও নিরাপত্তার অভাব এমন চাপ সৃষ্টি করছে যে সন্তানের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে না পেরে মাতা-পিতাই তাদের সন্তানদের হত্যা করেছে।

শিশু হত্যার একাধিক ঘটনা গণমাধ্যমের সুবাদে আমরা জানার সুযোগ লাভ করেছি। মনে হচ্ছে আমরা এত বিবেকহীন হয়ে পড়েছি যে নিষ্পাপ শিশুদের জীবনের নিরাপত্তাদানের প্রশ্নেও সোচ্চার হতে পারছি না। জনজীবনে নিরাপত্তা প্রদানকারী পুলিশ সব ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। এ জাতীয় সংবাদ এখন আর নতুন কিছু নয়। পুলিশ কর্মকর্তাদের নাম দিয়ে অভিযোগ করেও কোনো কাজ হচ্ছে না। পুলিশ হয়তো এটাই বলবে যে, সবাই করছেন এ জন্য তারাও করছেন। প্রশ্ন উঠছে, নিজেদের দুর্বলতার জন্য জনসাধারণ উপায়হীন অবস্থায় ও নিরাপত্তাহীনতায় আর কত দিন ভুগবে।

ভয়ভীতির অসহায়ত্ব আমাদের চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে। আমরা জাতি হিসেবে যে এত ভীত হতে পারি তা মেনে নিতে পারছি না। ধারণা করার যথেষ্ট কারণ আছে যে, প্রকৃত অপরাধীদের বিচার হয় না। তাই মামলা যতই বাড়ছে, জামিনে মুক্তি পাওয়া যতই কঠিন করা হচ্ছে, দেশে বড় ধরনের অপরাধসমূহ বিনা বাধায় ঘটেই যাচ্ছে। পরিস্থিতির সুযোগ নিতে বিদেশ থেকেও অপরাধীরা বাংলাদেশে আসছে। ব্যাংকের টাকা লুট করা এখন সবার জন্যই সহজ। 

ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের স্বেচ্ছাচারিতার হাত থেকে সমাজকে রক্ষা করার জন্য বিচার বিভাগের বিরাট দায়িত্ব রয়েছে। সবাইকে বুঝতে হবে, জাতি আজ কতটা নিঃসঙ্গ এবং তাদের নিরাপদে থাকার প্রত্যাশা কতটা অবাস্তব হয়ে পড়েছে।

বিচারব্যবস্থায় রাজনীতির অশুভ তত্পরতা মানুষকে হতাশ করছে সবচেয়ে বেশি। জাতি আজ অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করছে মানহানির মামলা কোর্টে অন্যেরা দায়ের করছে। যার মানহানি হয়েছে তাকে কিছু করতে হচ্ছে না। কোর্ট এসব মামলা গ্রহণ করছে, সমনও জারি করছে। কথিত অপরাধীকে এভাবে কোর্টে হাজির হতে বাধ্য করা হচ্ছে। সত্য হচ্ছে, একজন সম্পাদকের বিরুদ্ধে খাঁটি মানহানির অভিযোগ আইনগতভাবেই দেশের বিভিন্ন জায়গায় রুজু করা যেত। সমস্যা হলো রাজনৈতিক কারণে মানহানি মামলার আইনের অপপ্রয়োগে কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। আমাদের দেশে দেওয়ানি এবং ফৌজদারি মানহানির একই সংজ্ঞা। কোটি কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে দায়েরকৃত মানহানির মামলা ফৌজদারি হতে পারে না।

এটা সত্যি যে, এ ধরনের অস্বস্তিকর পরিস্থিতির প্রতিকারের উদ্দেশ্যে সাংবাদিকরাই আইনটিতে যৌক্তিক পরিবর্তন আনার ব্যাপারে উদ্যোগী ও মনোযোগী হননি। প্রেস কমিশন রিপোর্টে (যে কমিশনে আমিও ছিলাম) এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ করা হয়েছিল যে, মানহানির মামলাকে এমনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে হবে যাতে সব ধরনের মামলা ফৌজদারি মামলা হিসেবে দেখা হবে না। অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ক্ষতিপূরণ চেয়ে করতে হয়। তাতে সাংবাদিকদের জামিন নেওয়ার প্রশ্ন ওঠে না। একই মানহানির মামলা একাধিক স্থানে হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে না।

রিপোর্ট বেরিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি চিঠির ভিত্তিতে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা করেছে কিন্তু রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ হতে হলে যে উপাদান থাকা দরকার তা তলিয়ে দেখার ব্যাপারে বাদীপক্ষের কোনো মাথাব্যথ্যা নেই। একটি জাতীয় দৈনিকে এ রকম একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হতে দেখে আমরা অবাক হয়েছি। রাষ্ট্রদ্রোহিতার মতো গুরুতর অপরাধকে সহজ ব্যাপার মনে করা সরকারের জন্য দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ।

দেশে এত ঘন ঘন খুনখারাবির ঘটনা সংঘটিত হতে দেখে যে কেউ একে মানবতাবিরোধী অপরাধ বলতে পারে। বাস্তবে প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ডই মানবতাবিরোধী অপরাধ। রাষ্ট্রদ্রোহিতা বস্তুত সরকারের বিরুদ্ধে একটি মারাত্মক অপরাধ এবং কোনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় এ জাতীয় অভিযোগ কোনো সরকার সহজে কোর্টে আনয়ন করে না। গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হলে গোপন তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে অবহিত হতে পারেন। গণতান্ত্রিক কোনো সরকার এ রকম বিচ্ছিন্ন মন্তব্যে মাত্রাতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখায় না। কিন্তু প্রায়শই কারও না কারও বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলক মামলার ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। এতে আসলে সরকারের নিজের ভীতি-সন্ত্রস্ততাই প্রকাশ পায়।

যেটা অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয় তা হচ্ছে, ক্ষমতার ভয়ভীতি দেখানোর জন্য ক্ষমতাসীনদের মধ্যে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করার সহজ প্রবণতা। এভাবে সুবিচার পাওয়ার বিষয়টিকে রাজনৈতিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। জনগণ কারও ওপর বিশ্বাস রাখতে পারছে না।

বিচার বিভাগের সুনাম ও মর্যাদার বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়। দেশের আইনশৃঙ্খলাহীন পরিস্থিতির অবনতি রোধে বিচারব্যবস্থাকে হয়রানিমূলক হতে না দেওয়া একান্ত অপরিহার্য। বিচারব্যবস্থার নামে অসহায় মানুষদের জেলে রাখা বন্ধ করতে জামিন পাওয়ার ব্যাপারটি সহজ করা প্রয়োজন। একজনের অপরাধ অপরের ঘাড়ে চাপানো সহজ হলে আসল অপরাধীদের অপরাধ করার সুযোগ বেশি সৃষ্টি হয়। আমাদের দেশের রাজনীতি প্রকৃত অপরাধীদের রক্ষা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে চলেছে। 

পুলিশ যাতে আইনের নিরপেক্ষ প্রয়োগ করে তা নিশ্চিত করতে হবে বিচার বিভাগকেই। পুলিশের ওপর রাজনৈতিক চাপ এত বেশি যে বিচার বিভাগ কিছুতেই তা উপেক্ষা করতে পারে না। পুলিশ মামলা দিয়ে যা বলে তাকেই সত্যি হিসেবে গ্রহণ করার মতো অবস্থা দেশে নেই। জনমনে ক্ষোভ দেখা দিচ্ছে তাদের অসহায়ত্বের জন্য। দোষের ভাগ নিতে হচ্ছে বিচার বিভাগকেই। জনজীবনের প্রায় সবক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে ক্ষমতার স্বেচ্ছাচারিতা। জবাবদিহিতার তোয়াক্কা করতে হয় না কাউকে।

জনগণের স্বাধীনতার সংরক্ষণকারী হিসেবে গুরুদায়িত্ব বহনের কারণে শাসনতন্ত্রে কেবল বিচার বিভাগকে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। শাসনতান্ত্রিকভাবে সরকারের অন্য কোনো বিভাগকে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে এ ধরনের স্বাধীনতা ভোগ করার সুযোগ দেওয়া হয়নি। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার শক্তি সুবিচার করার সাহস। সুবিচারের সাহস ব্যতীত বিচার বিভাগের স্বাধীনতাও রক্ষা পায় না। আমাদের নিজেদের ব্যক্তি স্বাধীনতার ব্যাপারেও একই সত্য প্রযোজ্য। স্বাধীনতা রক্ষার সাহস না দেখালে কারও স্বাধীনতাই ভোগ করা যায় না।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলাগুলোর ক্ষেত্রে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করাকে অবশ্যই নিরুৎসাহিত করতে হবে। আইনের অপপ্রয়োগকে আইনের সঠিক ব্যবহার হিসেবে দেখলে আইনের প্রতি কারও শ্রদ্ধা থাকতে পারে না। আইনের অপপ্রয়োগ তো দুর্বৃত্তদের কাজ।

রাজনৈতিক মামলাগুলো অধঃস্তন আদালতের ওপর অযথা চাপ সৃষ্টি করে জামিন ও রিমান্ড বিবেচনার ক্ষেত্রে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলাগুলোতে সরকারি অবস্থানই হলো জামিন মঞ্জুরের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য পুলিশ রিমান্ডে পাঠানো এখন সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। কারণ সরকার পক্ষ রাজনৈতিক মামলাগুলোর এ তাগিদ জোরালোভাবে অনুভব করে যে, অভিযুক্ত নেতা-কর্মীরা পুলিশ রিমান্ডের অসহায়ত্ব ভোগ করুক। এ ধরনের রিমান্ড শাসনতন্ত্রসম্মত, না শাসনতন্ত্রের লঙ্ঘন, সেটা কোনো বিষয় নয়। বিচারিক প্রক্রিয়ার সামনে বিচারপ্রার্থী জনগণকে অসহায় করা আইনের শাসনের কথা নয়।

কোর্ট-আদালত যে দুর্বল জনগণের শক্তি এ ধরনের চিন্তাভাবনা বিচারকদের মধ্যে অবশ্যই থাকতে হবে।

অধঃস্তন আদালতে যেখানে বিচারের ভিত্তি তৈরি হয় সেখানে বিচারিক ব্যবস্থার বিশুদ্ধতা রক্ষার জন্য সবকিছু করতে হবে। সাধারণ মানুষের ধারণা অধঃস্তন আদালতের ব্যাপক দুর্নীতি দূর করতে হলে বিচারব্যবস্থাকে ব্যক্তির অধিকারের রক্ষক হতে হবে। জামিনে মুক্তি দিতে হবে মামলা পরিচালনায় ব্যক্তির স্বাধীন অধিকার রক্ষার প্রয়োজনে।  দলীয় রাজনীতির স্বার্থে ব্যবহৃত পুলিশের বক্তব্য সন্দেহের চোখে দেখাই হবে সুবিচারের পূর্বশর্ত। সাক্ষ্য-প্রমাণের অপেক্ষায় থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নির্দোষ দেখা আইনের শাসনেরই কথা।

জনগণের প্রতি সুবিচার করার শক্তিই হবে বিচার বিভাগের শক্তি। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি সমুন্নত রাখতে সবার কাছে যথার্থভাবেই আবেদন রেখে যাচ্ছেন। কিন্তু বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি বলতে বোঝায় বিচার বিভাগের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা।  নিজেদের সাহস ও বিবেক দিয়েই এ আস্থা তৈরি করতে হয় বিচারকদের।


লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।


বিডি-প্রতিদিন/ ১০ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর