১৫ মার্চ, ২০১৬ ০০:৪৭

পাতায় পাতায় সাতকাহন

সমরেশ মজুমদার

পাতায় পাতায় সাতকাহন
সাত শব্দটির সঙ্গে বাঙালির সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। যে কখনো সমুদ্র দেখেনি সেও গান গায় ‘সাত সাগর আর তেরো নদীর পারে’। রূপকথার সাতকাহন বাড়ির ছবি না দেখেও তার চোখের সামনে ভেসে ওঠে। হিন্দুদের স্বর্গ কতগুলো আছে তা জানি না কিন্তু পুরাণে সপ্তপাতালের বর্ণনা সেই কৈশোরেই পড়েছিলাম। যখন মাথা কাজ করে না তখন তো অনেক চেষ্টা করেও সাতসতের ভেবে পাই না। আর এড়িয়ে যাওয়ার কৌশল না পেলে ঘাড় নেড়ে বাঙালি বলে, ‘আমি সাতেপাঁচে নেই’। সেই সাতে পা রাখল বাংলাদেশ প্রতিদিন। গ্রামে, গঞ্জে, শহরে, হাটে অথবা ইন্টারনেটে বাঙালি বাংলাদেশ প্রতিদিনে খুঁজবে নিজেদের কথা। পড়তে চাইবে বাংলাদেশের মঞ্চে অথবা আনাচে কানাচে যেসব খবর প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে। তিল তিল করেই তাল হয়। গত ছয় বছরে এই কাগজের সাংবাদিক-অসাংবাদিক বন্ধুরা এ সত্য প্রমাণ করেছেন। তাদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। নিজের লেখা একটি উপন্যাসের নাম মনে এলো। সাতকাহন! বাংলাদেশের সাতকাহন ছড়িয়ে থাকুক এই কাগজের পাতায় পাতায়।

সর্বশেষ খবর