শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৪, শনিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৬

পুলিশি পদ্ধতি ন্যায়বিচারের সহায়ক হতে হবে

মইনুল হোসেন
Not defined
অনলাইন ভার্সন
পুলিশি পদ্ধতি ন্যায়বিচারের সহায়ক হতে হবে

সবারই দেখতে পাওয়ার কথা, পুলিশের ঢালাও ক্ষমতা কিভাবে দেশকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও বিপজ্জনক করে তুলেছে। প্রমাণ হয়ে গেছে যে পুলিশের ক্ষমতার প্রদর্শনী প্রকৃত অপরাধীদের জন্য বিশেষ কোনো হুমকি নয়। স্বল্পমেয়াদি পদক্ষেপ হিসেবে শুধু প্রকাশ্য রাজনৈতিক বিক্ষোভকে দমন করা হয়েছে।

বড় ধরনের অপরাধ করতে প্রকৃত অপরাধীদের কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। তারা দেখিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ফুটো করে দিয়ে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে কত সহজে ১০১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হাতিয়ে নেওয়া যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর নিজের দায়িত্ব ভুলে গিয়ে অন্য বিষয় নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। জনগণের টাকার এত বড় ডাকাতির ঘটনাটিকে গোপন রেখে তার পক্ষে ভারত সফরে যেতে অসুবিধা হয়নি। তিনি জানতেন তার কিছু হবে না। গোয়েন্দা বিভাগকে ব্যস্ত রাখা হয়েছে রাজনীতি নিয়ে। বাংলাদেশ ব্যাংকে কি হচ্ছে সে সম্পর্কে তাদের কিছু জানা ছিল বলে মনে হচ্ছে না।

ব্রিটেন নিরাপত্তার কারণে বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে বিমানযোগে পণ্য পরিবহন বন্ধ করে দিয়েছে; যদিও বিমানবন্দরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের লোকজনের বিপুল উপস্থিতি চোখ এড়ানোর মতো নয়। বিমানবন্দরে বিদেশে যাওয়ার কার্গো পরীক্ষা করা কোনো দুর্লভ টেকনোলজির বিষয় হতে পারে না— বিমানবন্দরে কর্মরত কর্মকর্তাদের সততা ও দক্ষতার বিষয়ই যথেষ্ট। এখন দেশের প্রধান বিমানবন্দর থেকে বিদেশে মালামাল পাঠানোর ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিদেশি কোম্পানিকে নিয়োগ করতে হবে।

কোনো অপরাধ ঘটে গেলে পুলিশি রাষ্ট্রের আদলে পুলিশ মামলা দায়েরে ব্যস্ত থাকে। পুলিশের কাজ যেন শুধু মামলা করা, জনজীবনের নিরাপত্তা দেখা নয়। পুলিশ নিজেরাও তাদের অবাধ ক্ষমতার সুযোগ নিচ্ছে, এতে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে পুলিশ বাহিনী এবং রাষ্ট্র। বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে পুলিশের অপরাধ দমনের সাফল্য। যদি কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করলেই মামলা হয় তাহলে পুলিশি তদন্তের প্রয়োজন থাকে না। তারপরও সম্পূর্ণ অসহায়ভাবে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ রিমান্ডে নেওয়া হয়। পুলিশি রিমান্ড ব্যবস্থা আমাদের বিচার ব্যবস্থায় বিচার প্রার্থীর অসহায়ত্বই প্রকাশ করছে।

অপরাধীরা যখন অপরাধ সংঘটনের অফুরন্ত স্বাধীনতা ভোগ করছে তখন সঙ্গত কারণেই পুলিশের কাছে সাধারণ মানুষের অসহায়ত্ব বেড়ে যাচ্ছে। অন্যায়কারীদের ব্যাপারেও পুলিশের সাহায্য নিতে জনগণকে ভয় পেতে দেখা যাচ্ছে। তাদের ভীতির কারণ, পুলিশ বাস্তবে সাধারণ জনগণকে কতটা সাহায্য করতে পারবে সে ব্যাপারে সংশয়। রাজনীতির মাধ্যমে পুলিশি কর্মকাণ্ড ভীষণভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। দেশে চলছে মামলা দেওয়ার রাজনীতি। 

আমাদের বিচার ব্যবস্থা দেশের বাস্তবতা হতে বিচ্ছিন্ন হতে পারে না। তাহলে সুবিচার অসম্ভব হতে বাধ্য। পুলিশ মামলা দিলেই তাকে জেলে যেতে হবে, এটা তো আইনের শাসনের কথা নয়। সুবিচারের কথাও নয়। কোনো গণতন্ত্রেই বিচার ব্যবস্থা আমাদের দেশের মতো জামিন না-মঞ্জুর করা এবং পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করা দ্বারা ভারাক্রান্ত নয়। অভিযুক্তকে আত্মপক্ষ সমর্থনের স্বাধীনতা দেওয়া না হলে বিচার ব্যবস্থা স্বচ্ছতা হারায়। জামিন না-মঞ্জুর করা অপরাধ প্রতিহত করার সহজ পথ হতে পারে না। এতে বরং প্রকৃত অপরাধীরা ধরা না পড়ার এবং সাজা না পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পুলিশি বিচার ব্যবস্থার মতো পুলিশের মাধ্যমেই অপরাধীরা রক্ষা পেতে চায়। যাতে পুলিশ মামলা না দেয় বা দিলেও চার্জশিট থেকে অব্যাহতি দেয়।

অপরাধসংক্রান্ত পুলিশি পদ্ধতি অবশ্যই সুবিচারের সহায়ক হতে হবে। পুলিশি বিচার পদ্ধতি নয়, বরং পুলিশের মাধ্যমে মানুষের অধিকার রক্ষার সক্রিয় বিচার ব্যবস্থাই সমাজকে অপরাধমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। এটা তো অস্বীকার করার উপায় নেই যে, পুলিশের সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি করা হয়েছে, তাদের তত্পরতাও বেড়ে গেছে। মামলার চাপে কোর্টসমূহ দিশাহারা হওয়ার উপক্রম। কিন্তু সন্ত্রাসী তত্পরতা বেড়েই চলেছে। শিশুরা পর্যন্ত খুনিদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। ব্যাংক ডাকাতি তো স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে পড়েছে। অন্যান্য অপরাধও বেড়ে চলেছে। বলা হচ্ছে খুন-খারাবির মতো অপরাধে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য ভাড়াটিয়া পাওয়া যায়। তাদের নিরাপত্তা শেষ পর্যন্ত কাজে লাগে কিনা জানি না। কিন্তু এরূপ দলবদ্ধ লোকেরা সেই আশ্বাসই দিয়ে থাকে। পুলিশের অস্তিত্ব উপেক্ষা করে প্রকাশ্যে খুন-খারাবির ঘটনা তো বেড়েই চলেছে। মোটকথা, প্রচলিত পুলিশি পদ্ধতি অপরাধ বৃদ্ধিতেই সাহায্য করছে।

বিচার ব্যবস্থায়ই পারে পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে। পুলিশকে অপরাধ দমনের শেষ ভরসা ভাবলে বিচার ব্যবস্থাই প্রহসনে পরিণত হবে। পুলিশের ওপর আস্থা রাখা সম্ভব করতে হবে। কিন্তু পুলিশকে সততার সঙ্গে কাজ করার স্বাধীনতা কতটা আমাদের দেশে রয়েছে সেটাই বড় প্রশ্ন। 

যদি বিচার ব্যবস্থা ব্যক্তিগত ও সরকার বাদী মামলায় সাধারণ মানুষকে হয়রানি করার সহজ হাতিয়ারে পরিণত হয় তবে সত্য গোপন থাকা এবং অপরাধীদের রক্ষা করার প্রবণতার কারণে ন্যায়বিচার বাধাপ্রাপ্ত হবেই। বাংলাদেশের জনগণ সেই ভোগান্তিতে ভুগছে। হয়রানিমূলক মামলা বন্ধের পথ মামলা দিয়ে জেলে আটক রাখা নয়। জামিন সহজ করার যুক্তি এখানেই।

আমাদের আচরণ এমন যে পুলিশ একটা মামলা দায়ের করার সঙ্গে সঙ্গে সাজা ভোগের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। কীভাবে জামিন নেবে, পুলিশ রিমান্ড থেকে রক্ষা পাবে এসব দুশ্চিন্তায় অভিযুক্তের জীবন দুঃস্বপ্নময় হয়ে ওঠে। এতে পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার হয়। প্রকৃত অপরাধীরা নিরাপদ দূরত্বে থাকার সুযোগ পায়। বিপজ্জনক অপরাধী হিসেবে অতীত রেকর্ড না থাকলে অভিযুক্তকে জামিন দেওয়া উচিত। জামিনকে বিনা বিচারে সাজার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা আইনের শাসনের পরিপন্থী।

জামিন না পেয়ে কারাযন্ত্রণা ভোগকারী একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি মনে করেন যে, আমাদের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা হচ্ছে ‘আগে শাস্তি, পরে বিচার করে দেখা হবে অভিযুক্ত ব্যক্তি দোষী না নির্দোষ’ তাহলে তাকে দোষ দেওয়া যাবে না। জামিন প্রদানে বিরোধিতা এবং অতি সহজে পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করা আমাদের বিচার প্রক্রিয়াকে ভীতিকর ও দুর্নীতিগ্রস্ত করে ফেলেছে।

পুলিশি বিচার মেনে নেওয়া সুবিচার নয়।

দেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হওয়া ছাড়া কোনো দেশেই ন্যায়বিচার সম্ভব নয়। রাজনৈতিক ব্যবস্থার কারণে আমাদের দেশে ন্যায়বিচার করা অনেক বেশি কঠিন হয়ে পড়েছে। এখানে রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ। এখানে আইনের শাসন ব্যবস্থা টিকে থাকার বিষয়টি অসহায়ত্বে ভুগছে। কিন্তু বিচারকরা তো হাল ছেড়ে দিতে পারেন না। আইনের শাসনভিন্ন বিচার বিভাগের তো প্রয়োজনীয়তা থাকে না।

স্বীকার না করে উপায় নেই যে, আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় ন্যায়বিচার করা বিচারকদের জন্য বিরাট সাহসের ও ঝুঁকির ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। কারণ আইনের শাসন কি তা ক্ষমতাসীনদের অনেকেই বুঝতে চান না এবং তাদের অনেকেই এর প্রয়োজনীয়তাও স্বীকার করেন না। পুলিশের রাজনৈতিক বিচারের গুরুত্বই যেন তাদের কাছে বেশি। বিচার বিভাগের সংবিধান প্রদত্ত স্বাধীনতাও ভালো অবস্থায় নেই। সরকার দ্বারা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রিত জাতীয় সংসদ এখন সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিদের বরখাস্ত করার ক্ষমতা হাতে নিয়েছে। সংবিধানের রক্ষক হিসেবে বিচার বিভাগকে অবশ্যই পদানত করার এ চেষ্টা প্রতিহত করতে হবে। সংবিধান রক্ষা করা বিচার বিভাগের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা রক্ষা না করতে পারলে শাসনতন্ত্রও রক্ষা পাবে না।

বিচার বিভাগের ক্ষমতা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অধিকার। তাই বিচার বিভাগের স্বাধীনতা রক্ষা করার দায়িত্ব বিচার বিভাগের একার নয়। জনগণের বর্তমান অসহায় অবস্থায় বিচার বিভাগের শাসনতান্ত্রিক ও আন্তর্জাতিক শক্তি সম্পর্কে তারা আশাবাদী হতে চায়। ক্ষমতার নেশা খুব খারাপ নেশা। বিচার ব্যবস্থা এর প্রতিষেধক। সবকিছুর পরও আশার কথা, সুপ্রিমকোর্টকে ভয় করে চলতে হয় সরকারি নেতা-কর্মীদেরও। বিচার বিভাগের ওপর প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ আন্তর্জাতিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ।   

আমাদের রাজনীতির ধরন দেখে বুঝতে হবে যে, বিচারকদেরই একটি সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। ক্ষমতাসীনরা যাতে ক্ষমতাপাগল না হতে পারেন সে জন্যই বিচার বিভাগের স্বাধীনতা। অর্থাৎ ক্ষমতাপাগল তারা রাজনীতিবিদ হোক বা পুলিশ হোক তাদের হাত থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করা স্বাধীন বিচার বিভাগেরই দায়িত্ব। এ জন্যই বলা হয় বিচার বিভাগের হাত অনেক লম্বা।

সুসভ্য জীবনযাপনের শর্ত হচ্ছে বিচার ব্যবস্থা দ্বারা নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা করা। স্বাধীন দেশে বিচার ব্যবস্থাকে প্রহসনে রূপান্তরিত করার চিন্তা-ভাবনা কারও থাকার কথা নয়। জনগণ হিসেবে আমাদের প্রদত্ত শাসনতন্ত্র ও নিজস্ব শাসনতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করার ব্যাপারে আমরা নিজেদের অতিমাত্রায় ভীতু একটা জাতি হতে দিতে পারি না। সবকিছু শেষ হতে দেওয়ার আগেই আমাদের সতর্ক হতে হবে। সাহস দেখাতে হবে। সাধারণ মানুষকে সাহস দেখাতে বলা ধোঁকাবাজি, সাহস দেখাতে হবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের দায়িত্ব পালনে।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়