শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, সোমবার, ২১ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

বিএনপির কাউন্সিল কি শুধুই নাটক?

আবু হেনা
Not defined
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির কাউন্সিল কি শুধুই নাটক?

সম্প্রতি আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা দেখলাম বিএনপির চেয়ারম্যান ও ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হলো। নাটকটা ভালোই করেছে। কাকে নির্বাচিত করা হলো? দুজনই আসামি। একজন এতিমের টাকা আত্মসাৎ মামলার আসামি। আরেকজন তো ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা—যেখানে আইভি রহমানসহ অনেককে হত্যা করা হয়, মানি লন্ডারিং দুর্নীতির মামলায় পলাতক আসামি। সে পলাতক আসামির নাম ইন্টারপোলে। ইন্টাপোলে যার নাম আসামি হিসেবে ওয়ান্টেড হিসেবে আছে সে হলো বিএনপি নেতা। তাহলে সে দল মানুষকে কী দেবে?

প্রধানমন্ত্রীর শেষ প্রশ্নটির উত্তর এদেশের জনগণের জানা। বিএনপি এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান (বীরউত্তম) বাংলাদেশের মানুষকে অনেক কিছু দিয়েছে। মহিউদ্দিন আহমদের লেখা ‘বিএনপি সময় অসময়’ বইটিতে এর কিছু বর্ণনা দেওয়া হয়েছে; জিয়াউর রহমান সেনানায়ক থেকে রাষ্ট্রনায়ক হয়েছিলেন। বিএনপি নামের একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি, যা টিকে আছে আজও। তার নেতৃত্বের স্ফুরণ ঘটেছিল ১৯৭১ সালেই। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রহরে। তার উত্থান ছিল নাটকীয়তায় ভরা। অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের উপ-অধিনায়ক মেজর জিয়াউর রহমান ২৫ মার্চ রাতে পাদপ্রদীপের আলোয় চলে আসেন। ...২৫ মার্চের মধ্যরাতে জিয়ার নেতৃত্বে অষ্টম বেঙ্গলের বাঙালি সদস্যরা বিদ্রোহ করলেন। এর আগে জিয়া সবার কাছে আনুগত্য চেয়েছিলেন। ...একটা চরম মুহূর্তে জিয়াউর রহমান সিদ্ধান্তটি নিতে পেরেছিলেন। তার সঙ্গে সঙ্গে মেজর মীর শওকত আলী, ক্যাপ্টেন খালেকুজ্জামান, ক্যাপ্টেন অলি আহমদ, ক্যাপ্টেন সাদেক হোসেন, লে. শমসের মবিন চৌধুরী, লে. মাহফুজুর রহমান এবং অষ্টম বেঙ্গলের অন্যান্য বাঙালি সদস্য ইতিহাসের অংশ হয়ে গেলেন। একই বইয়ে মহিউদ্দিন আহমদ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে বিভাজনের রাজনীতির বিয়োগান্ত শিকার হয়েছেন যে কয়েকজন জিয়াউর রহমান তাদের একজন। জিয়া শেখ মুজিবকে নেতা মানতেন এবং সব সময় তার সম্বন্ধে ইতিবাচক কথা বলতেন। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাকে যথেষ্ট সম্মান দেয়নি। ‘সেক্টর’ কমান্ডাররা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের স্মরণীয় ঘটনা বইতে শাহরিয়ার কবির মন্তব্য করেছেন, ‘আমরা বীরের সম্মান দিতে জানি না। কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে বাংলাদেশের একজন মাত্র মুক্তিযোদ্ধার ছবি আছে, বুকের ওপর দুহাত আড়াআড়ি করে দাঁড়ানো। তিনি জিয়াউর রহমান।’

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে যে ভয়াবহ অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল তাতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছিল। ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত চলেছিল ক্ষমতার লড়াই আর রাজনৈতিক উথালপাতাল। ১৫ আগস্ট মোশতাকের ক্ষমতা গ্রহণ এবং সামরিক আইন জারি, তারপর খালেদ মোশাররফের অভ্যুত্থান, একই দিনে চার জাতীয় নেতাকে কারাগারে হত্যা এবং ৭ নভেম্বর কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে সিপাহি-জনতার বিপ্লবের দিন খালেদ মোশাররফসহ শীর্ষ সামরিক অফিসারদের হত্যা— এসব কিছুর মাঝখানে সমাজ ও রাষ্ট্র উভয়ই এক বিরাট ঝুঁকির মধ্যে পড়েছিল। এ অবস্থায় মানুষ একটি স্থিতিশীল পরিস্থিতি চেয়েছিল। আর এ প্রেক্ষাপটেই জিয়াউর রহমানের একটি দেশপ্রেমিক এবং জাতীয়তাবাদী ভাবমূর্তি গড়ে ওঠে এবং বিএনপির মতো একটি রাজনৈতিক দলের আবির্ভাব অনিবার্য হয়ে ওঠে। এ প্রসঙ্গে জিয়ার ঘনিষ্ঠ সহকর্মী এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর একটি বক্তব্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক : ‘...রাজনৈতিক শূন্যতা তখন ব্যাপকভাবে অনুভূত হচ্ছিল। জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্ভূত বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, উত্পাদন ও সমাজকর্ম সমন্বিত রাজনীতি দিতে পারবে এমন রাজনীতির জন্য দেশ ও জাতি তাকিয়ে ছিল অনেক আশা-ভরসা নিয়ে। কেননা এগুলোই ছিল মুক্তিযুদ্ধের আসল চেতনা।’

জিয়াউর রহমান সামরিক বাহিনীর অফিসারদের জনপ্রশাসনে এনে সিভিল-মিলিটারি দ্বন্দ্বের ভারসাম্য রাখার নীতি প্রণয়ন করলেও প্রশাসন থেকে তিনি যথাসম্ভব সামরিক বাহিনীকে দূরে রেখেছিলেন। জিয়া তার সরকারের সম্পূর্ণ দলীয়করণও করেননি। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে তিনি নির্দলীয় ব্যক্তিদের নিয়োগ দিয়েছিলেন। এদের মধ্যে ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী শামস্-উল হক। পরিকল্পনামন্ত্রী ফসিহ উদ্দিন মাহতাব, কৃষিমন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) নুরুল ইসলাম, জনপ্রশাসনমন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) মাজেদুল হক, শিল্পমন্ত্রী এস এম শফিউল আযম এবং অর্থমন্ত্রী ড. এম এন হুদা। তিনি অর্থনীতিতে ব্যক্তিপুঁজি এবং ব্যক্তিমালিকানার গুরুত্ব দিয়েছিলেন, রাষ্ট্রপতি এবং জাতীয় সংসদের মধ্যে এক ধরনের ভারসাম্য বজায় রাখেন। তিনি ১৯ দফা কর্মসূচির ওপরই বিএনপির ভিত রচনা করে গেছেন। ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে বিএনপি ২০৭ আসনে জয়ী হয়ে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। ৭ মে ১৯৮৬ জাতীয় সংসদের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেনি। এরপর ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের অরাজনৈতিক ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে যে নির্বাচন হয় তাতে বিএনপি ১৪০টি আসনে জয়ী হয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। পরে ২৮টি মহিলা সদস্য যুক্ত হলে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ১৬৮টি। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে বিএনপির সংসদ সদস্য সংখ্যা ছিল ৩০০। ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে বিএনপির সংসদে আসন ছিল ১১৬টি। এরপর ২০০১ এ বিচারপতি লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তাতে বিএনপি ১৯৩টি আসন পায় এর সঙ্গে যুক্ত হয় ৩৬টি মহিলা আসন। ফলে মোট আসন হয়ে যায় ২২৯টি। ২০০৮ এর নির্বাচনে বিএনপির আসন ছিল ৩০টি। ১৯৭৯ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যরা সর্বমোট ১০২৮টি আসনে জয়ী হয়ে জাতীয় সংসদে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তারাই এ দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন, জনগণের সেবা দিয়েছেন, স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির স্থাপন করেছেন, গ্রামগঞ্জের প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছে দিয়েছেন রাস্তা, ব্রিজ, কালভার্ট, বিদ্যুৎ আর টেলিফোন সংযোগ। এই দল জনগণের সরাসরি নির্বাচনে নির্বাচিত দুজন রাষ্ট্রপতি জাতিকে উপহার দিয়েছে। বেগম খালেদা তিনবার প্রধানমন্ত্রী এবং দুবার বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হয়েছেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ৫ম সংসদে সংসদীয় গণতন্ত্রের ভিত রচনা করে এবং ৬ষ্ঠ সংসদে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের প্রচলন করে। ১৯৯১ সালে ভ্যাট পদ্ধতি চালু করে বিএনপি এদেশের রাজস্ব প্রশাসনের বৈপ্লবিক গতি সঞ্চার করে। দলের চেয়ারপারসন এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারপারসন সম্বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য অসত্য নয়। এ কথা সত্য যে, তারা দুজনই বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত আসামি। কিন্তু তারা কেউই আদালতের রায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত নন। তাদের নির্বাচনের মধ্যে কোনো নাটকীয়তা নেই। বরং বিএনপির গঠনতন্ত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বেগম খালেদা জিয়া গঠনতন্ত্র সংশোধন করে তার এবং তার পুত্র তারেক রহমানের নির্বাচন একই সঙ্গে কাউন্সিল অধিবেশনের আগেই সমাপ্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। সে অনুযায়ী একটি নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। তফসিল ঘোষিত হয়েছে এবং কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় কমিশন দুজনকেই নির্বাচিত ঘোষণা করেছে। কিন্তু গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জাতীয় কাউন্সিলের পরবর্তী সভায় মোট কাউন্সিলরদের তিন ভাগের দুই ভাগ প্রস্তাবের অনুকূলে ভোট দিয়ে সংশোধনী গ্রহণ না করা পর্যন্ত এই নির্বাচন গঠনতন্ত্র মতে বৈধ বলে বিবেচিত হবে না।

অতএব, ১৯ মার্চ ২০১৬ বিএনপির যে ‘জাতীয় কাউন্সিল’ অনুষ্ঠিত হলো— তা এখন সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিএনপির গঠনতন্ত্রের ১০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘জাতীয় কাউন্সিল’ নামে দলের একটি জাতীয় কাউন্সিল থাকবে যার গঠন পদ্ধতি নিম্নরূপ হবে— প্রতি উপজেলা/থানা নির্বাহী কমিটির (মহানগর থানাসহ) সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক; ২) প্রতি পৌরসভা নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক; ৩) প্রতি জেলা নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক; ৪) প্রতি মহানগর নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক; ৫) প্রতি জেলা ও মহানগর নির্বাহী কমিটির কর্তৃক মনোনীত প্রতি জেলা ও মহানগর হতে দুজন মহিলা সদস্য; ৬) পার্লামেন্টারি পার্টির সদস্যবৃন্দ; ৭) জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ; ৮) জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ; ৯) চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত উপরে বর্ণিত ১) হতে ৮) এর মোট সদস্য সংখ্যার শতকরা ১০ ভাগ।

গঠনতন্ত্রের পৃষ্ঠা ১১-তে বর্ণিত ‘জাতীয় কাউন্সিলের মূল দায়িত্ব ও ক্ষমতা হলো দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এবং জাতীয় নির্বাহী কমিটির কর্মকর্তা ও সদস্যদের নির্বাচন অনুষ্ঠান করা এবং দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করা। এ ছাড়া গঠনতন্ত্রের ৩৩ পৃষ্ঠায় বর্ণিত বিধান অনুযায়ী জাতীয় কাউন্সিলের সদস্যবৃন্দের সরাসরি ভোটে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার মাধ্যমে ৩ বছরের জন্য দলের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। দলের সাংগঠনিক কাঠামোর গঠন প্রণালী অনুযায়ী উপজেলা/ থানাভুক্ত প্রতিটি ইউনিয়নের কাউন্সিলরদের মাধ্যমে নির্বাচিত নির্বাহী কমিটির সদস্যদের নিয়ে দলের উপজেলা/থানা কাউন্সিল গঠিত হবে। এই কাউন্সিল দুই বছর মেয়াদি ১০১ জনের অনূর্ধ্ব একটি উপজেলা নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করবে। একইভাবে দলের পৌরসভা কাউন্সিলের মাধ্যমে পৌরসভা নির্বাহী কমিটি গঠিত হবে। এসব কমিটি জেলা কমিটি অনুমোদন দেবে। দলের জেলা কাউন্সিল প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক জেলাভুক্ত প্রতিটি উপজেলা/থানার ও পৌরসভার নির্বাচিত নির্বাহী কমিটির সদস্যদের দিয়ে গঠিত হবে। অতঃপর কাউন্সিল সদস্যদের মধ্য থেকে দুই বছর মেয়াদে কাউন্সিল সদস্যদের মধ্য থেকে ১৫১ জনের অনূর্ধ্ব একটি জেলা নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হবে।

দলের গঠনতন্ত্রের ১১ পৃষ্ঠা থেকে ২০ পৃষ্ঠায় দলের সাংগঠনিক নীতিমালা ও কাঠামো সন্বন্ধে বিস্তারিত বলা হয়েছে। দলের কেন্দ্রীয় দফতরে রক্ষিত নথিপত্র অনুযায়ী গত ৮-১১-২০১৪ এ যে জেলা/মহানগর আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছিল তারও মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর গত ৯ আগস্ট ২০১৫ দলের যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি জেলা/ মহানগর সাধারণ সম্পাদক এবং আহ্বায়ক বরাবর পাঠানো হয়। চিঠিটির বিষয় ছিল : দলকে অধিকতর সংগঠিত ও সক্রিয় করা প্রসঙ্গে চিঠিতে বলা হয়; ‘দলের বিভিন্ন পদে দীর্ঘ দিন ধরে অধিষ্ঠিত অনেক পদধারী নেতা দায়িত্ব পালনে অযোগ্য, অনিচ্ছুক, নানা কারণে অক্ষম কিংবা স্বভাবগত ভীতি ও আপসকারিতার কারণে অথবা ব্যক্তিগত পারিবারিক কিংবা পেশাগত কারণে নিজ জেলা/মহানগর/উপজেলা/থানা/পৌর এলাকায় দীর্ঘ সময় অনুপস্থিত থাকার ফলে দলের কার্যক্রম দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব ব্যক্তির অনেকেই কোনো দায়িত্ব পালন না করেও নিজেদের পদ ও নেতৃত্ব ধরে রাখার লক্ষ্যে নতুন কমিটি গঠনে বাধা সৃষ্টি করে থাকেন এবং যোগ্য ও নতুন নেতা-কর্মীদের সক্রিয় হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার পরিবর্তে নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করে।’ ‘অনিবার্য কোনো কারণে অথবা নেতৃত্বের অনীহা কিংবা অবহেলার কারণে যথাসময়ে কমিটি পূর্ণাঙ্গ/পুনঃগঠন/গঠিত না হওয়ার ফলে দল নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ও হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। যত দ্রুত সম্ভব এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটার কোনো বিকল্প নেই।’  ‘এই লক্ষ্যে আপনাদের জেলা/মহানগরাধীন উপজেলা/থানা/ পৌর এলাকায় দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কমিটি গঠন করে তাদের প্রতিনিধিদের সম্মেলনের মাধ্যমে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ তারিখের মধ্যে জেলা/মহানগরের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের জন্য আপনাদের দলের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া যাচ্ছে।’ দুর্ভাগ্য, ৯ আগস্ট ২০১৫ এর পর দীর্ঘ ৭ মাস অতিক্রান্ত হয়েছে কিন্তু চেয়ারপারসন কর্তৃক অনুমোদিত ও নির্দেশিত, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের পক্ষে স্বাক্ষরিত পত্রটির নির্দেশনাবলি পরিপালিত হয়নি। পরিপালিত হলে অনেক আগেই সবকটি উপজেলা/জেলা/ থানা/পৌর থানা কমিটিগুলো গঠন হয়ে যেত এবং ২০০০ নির্বাচিত কাউন্সিলর ১৯ মার্চ ঢাকায় কাউন্সিলে যোগদান করত এবং চেয়ারপারসনসহ অন্য সব কর্মকর্তাকে নির্বাচিত করে দলের একটি বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে পারত, যা এই মুহূর্তে সবচাইতে বেশি প্রয়োজন। শেষ অবধি ৯ আগস্ট এর চিঠির কথাগুলোই স্বপ্রমাণিত হলো; ‘এসব ব্যক্তির অনেকেই কোনো দায়িত্ব পালন না করে ও নিজেদের পদ ও নেতৃত্ব ধরে রাখার লক্ষ্যে নতুন কমিটি গঠনে বাধা সৃষ্টি করেন এবং যোগ্য ও নতুন নেতা-কর্মীদের দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার পরিবর্তে নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করেন।’ আজ এদের কারণেই পুরো কাউন্সিলটিই প্রশ্নবিদ্ধ। ১৯ মার্চ কাউন্সিলরবিহীন যে কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হলো— তা দলকে এগিয়ে নিতে আদৌ কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে কিনা তা এখন দেখার বিষয়।  

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়