শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৬

দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

বিয়র্ন লোমবোর্গ
অনলাইন ভার্সন
দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি সাধন করেছে। দেশের দারিদ্র্য অর্ধেকে নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছর প্রায় ছয় শতাংশ হারে অর্থনীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু অনেক চ্যালেঞ্জ এখনো এ দেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টাগুলোকে ব্যাহত করতে বহাল রয়েছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, অনূর্ধ্ব পাঁচ বছরের এক-তৃতীয়াংশ শিশু স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনের হয় এবং প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে দুজন পড়াশোনা জানে না। জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ এখনো দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছে এবং অন্য প্রতিবন্ধকতাগুলো যেমন- ত্রুটিপূর্ণ সড়ক অবকাঠামো থেকে শুরু করে সীমিত বিদ্যুৎ প্রাপ্যতা, এখনো অনেক নাগরিকের দুর্ভোগের কারণ। সরকারি বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক দাতা এবং সাধারণ নাগরিকরাও একটি সুন্দর আগামীর পথে প্রগতিতে উৎসাহী। আর তা করার জন্য আমাদের সেসব সমাধানের প্রতি মনোনিবেশ করতে হবে, যা বাংলাদেশিদের সমৃদ্ধিতে সবচেয়ে কম খরচে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করবে। উন্নয়নের পথে এ জাতি এখনো যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, ‘বাংলাদেশের অগ্রাধিকারসমূহ’ প্রকল্পটি সেগুলোকে জয় করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর সমাধান আবিষ্কার করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ব্র্যাক এবং কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের অংশীদারিত্বে এ প্রকল্পটি বাংলাদেশ, এই অঞ্চল এবং সারা বিশ্বের ডজনখানেক শীর্ষ অর্থনীতিবিদকে দায়িত্ব দিয়েছে যে উন্নয়ন প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে কোন সমাধানগুলো ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বোচ্চ সামাজিক, পরিবেশগত, স্বাস্থ্যগত এবং অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম, সেই বিষয়ের ওপর গবেষণা চালানোর জন্য। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং অর্থনৈতিক সুযোগের প্রচারের কথা আসলে তিনটি কৌশলের মাধ্যমে নতুন গবেষণাটি সম্ভাবনার দ্বার প্রজ্বলিত করে দেয়। চরম দারিদ্র্য বিমোচনে বিনিয়োগকারীরা তথাকথিত ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির ওপর নির্ভর করতে পারে, নিষ্ফলা মৌসুমে কৃষকদের সাময়িকভাবে কাজ করার জন্য শহরে অভিপ্রায়ণের ক্ষেত্রে ভাতা প্রদান করতে পারে অথবা বিদেশে অভিপ্রায়ণের সুযোগকে আরও কার্যকর করে তোলার ওপর মনোনিবেশ করতে পারে। এই কৌশলগুলো শুধু তাদের নিজস্ব কার্যপদ্ধতির ক্ষেত্রেই ভিন্ন নয়, তাদের সম্ভাব্য প্রতিদানের ক্ষেত্রেও ভিন্ন।

কৌশল ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বমোট যত টাকার সুবিধাসমূহ দারিদ্র্যবিরোধী ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি ২, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা ৪, ইউডিসির মাধ্যমে বিদেশে অভিপ্রায়ণকে বৈধকরণ ২২। যদিও চরম দারিদ্র্যের হার গত ১৫ বছরে ৩৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশে আনা হয়েছে, দুই কোটি বাংলাদেশি এখনো হতদরিদ্র হিসেবে বিবেচিত অবস্থার মধ্যে বসবাস করছে। ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ মুন্সি সুলাইমান এবং রোটারড্যামের ইরাসমাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারজানা মিশার সদ্য-প্রকাশিত গবেষণায় তারা দেশের চরম দারিদ্র্য মোকাবিলার পদ্ধতিসমূহ পরীক্ষা করে দেখেছেন। ‘উত্তরণ’-ই হলো সবচেয়ে সম্ভাবনাময় কৌশল। এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা প্রথমে নগদ টাকা বা খাদ্যরূপে একটি ছোট উপহার পেয়ে থাকে, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনধারণের চাপ থেকে কিছুটা অব্যাহতি দেয় এবং তাদের সঞ্চয়ী হতে সাহায্য করে। সবশেষে, সামাজিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের আত্মবিশ্বাসী হওয়ার উৎসাহ প্রদান করা হয়, যা দারিদ্র্য মোকাবিলার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু প্রায়শ উপেক্ষিত বিষয়।

বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এই ধরনের একটি কর্মসূচিতে পরিবার প্রতি আনুমানিকভাবে ২৩ হাজার ৪০০ টাকা খরচ হবে। কিন্তু এর থেকে প্রাপ্য সুবিধা ব্যাপক হতে পারে : উত্তরণ কর্মসূচি প্রাপকদের আয় অন্ততপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ বাড়িয়ে দেবে। বেশিরভাগ অর্জন আসে সুবিধাভোগীদের পেশা পরিবর্তন এবং নৈমিত্তিক দিনমজুর অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে এবং গবেষকরা  প্রমাণ পেয়েছেন যে, এর ইতিবাচক প্রভাব বেশ দীর্ঘস্থায়ী, যা অংশগ্রহণকারীদের দারিদ্র্যাবস্থা থেকে চিরদিনের জন্য বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। অর্থনীতিবিদদের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, যখন এই সমস্ত সুযোগ-সুবিধা সমষ্টিভূত করা হবে, তা প্রায় ৫১ হাজার টাকার সমান দাঁড়াবে, যার মানে হলো ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির জন্য ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা দুই টাকা পরিমাণ সুবিধা প্রদান করে। বিশ্লেষণটি এ ছাড়াও আরও অন্যান্য প্রকল্পের দিকে নজর দিয়েছে, যার মধ্যে আছে নগদ হস্তান্তর এবং জীবিকা কর্মসূচি, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই প্রকল্পগুলো ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকায় এক টাকা বা তারও কম সুফল বয়ে আনে। সে জন্যই হয়তোবা ‘উত্তরণ’ কর্মসূচিই বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কার্যকর দারিদ্র্য কর্মসূচি : যে ক্ষেত্রে খরচের প্রতিটি টাকা দুই টাকার সামাজিক কল্যাণ বয়ে আনে, অংশগ্রহণকারীদের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় এবং শেষ পর্যন্ত চরম দারিদ্র্যাবস্থা থেকে মুক্তির সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে।

তবে অবশ্যই, সাহায্য ও অর্থের জন্য প্রচুর চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সম্পদের পরিমাণ সীমিত। এ জন্যই আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে যে ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে লাভজনক হতে পারে। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অর্থনীতিবিদ মুশফিক মোবারক এবং এভিডেন্স অ্যাকশনের একজন পোস্ট ডক্টরাল সতীর্থ আঘা আলী আকরাম গবেষণা করে একটি ভালো উপায় বের করেছেন, যেটি অনেক গ্রামীণ বাংলাদেশির সমস্যার প্রতি মনোনিবেশ করবে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে শরতের নিষ্ফলা ঋতুর সময়টাতে। এটি বছরের সবচেয়ে কঠিন সময়; বিশেষ করে রংপুরে, যেখানে ১ কোটি ৫৮ লাখ অধিবাসীর প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে এবং যাদের মধ্যে অনেকেই পার্শ্ববর্তী খামারগুলোতে দিনমজুর হিসেবে কাজ করে থাকে। তবে সেপ্টেম্বর মাসে, যখন জমির ফসল পাকার জন্য অপেক্ষা করতে হয়, খামারে তাদের করার মতো খুব কম কাজই অবশিষ্ট থাকে। তখন মজুরি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যের অপ্রতুলতার কারণে চালের দামও বেড়ে যায়।

নিম্নমজুরি ও উচ্চ খাদ্যমূল্য দ্বারা বিশেষ করে গর্ভবতী নারী এবং শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক পরিবার তাদের বিভিন্ন বেলার খাবার বাদ দিতে বাধ্য হয় এবং তাদের খাদ্যাভ্যাসের গুণগতমানও কমে যায়, যা এই দুর্বল জনগোষ্ঠীর ঘাটতিপূর্ণ শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের কারণ হতে পারে। গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, কীভাবে গ্রাম থেকে মানুষকে শহরে মৌসুমি অভিপ্রায়ণে সাহায্য করলে নিষ্ফলা মৌসুম অতিক্রমে তাদের উপকার হয়। কেন্দ্রীয় শহরগুলোকে কৃষিনির্ভর গ্রামগুলোর মতো মৌসুমি মন্দার মুখোমুখি হতে হয় না, তাই শহরগুলোতে নিষ্ফলা মৌসুমে কম-দক্ষতার  কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে। নির্মাণাধীন ভবনে কাজ বা রিকশা চালানোর মতো কাজও এতে অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু মৌসুমি অভিপ্রায়ণ ব্যয়সাধ্য এবং ঝুঁকিপূর্ণ। অভিবাসীদের শুধু যাতায়াতের খরচই দিতে হয় না, তাদের চাকরি না পাওয়ার ফলে টাকা জলে যাওয়ার ঝুঁকিও নিতে হয়। অর্থনীতিবিদরা তাদের ছয় বছরের গবেষণায় দেশজুড়ে ১০০টিরও বেশি বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের ওপর অপরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন কৌশলগত পরিকল্পনার দায়িত্ব অর্পণ করে। প্রথম দলের গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে, শহরে অভিপ্রায়ণের জন্য বাসের যাওয়া-আসার ভাড়া এবং কয়েক বেলার খাওয়ার খরচ বাবদ অংশগ্রহণকারী পরিবার প্রতি এক হাজার টাকার ভাতা দেওয়া হয়। অন্য গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে পরিবারগুলোকে কোনো টাকা দেওয়ার পরিবর্তে শুধু মৌসুমি কাজের সুযোগ সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হয় এবং অন্যান্য অনেক গ্রামকে, তথাপি, নিয়ন্ত্রণের জন্য অপরিকল্পিতভাবে বাছাই করা হয়, যারা কোনো তথ্য বা টাকা পায়নি। শুধুমাত্র তথ্যপ্রাপ্ত পরিবারগুলো থেকে খুবই কমসংখ্যক মানুষ শহরে গিয়েছিল। কিন্তু নিষ্ফলা মৌসুমে একটি সাধারণ বাসের টিকিট এবং কয়েক বেলার খাবারের জন্য পাওয়া ভাতা থেকে যে উপকার পাওয়া গিয়েছিল তা উল্লেখযোগ্য ছিল।  অর্থনীতিবিদরা আবিষ্কার করেছেন যে, এই প্রকল্পে পরিবার প্রতি ২ হাজার ৭০০ টাকার মতো খরচ করাটা— যার মধ্যে অস্থায়ী অভিপ্রায়ণ এবং কর্মসূচির অন্যান্য খরচ অন্তর্ভুক্ত, প্রতিটি পরিবারের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ সাধন করেছিল।

যেসব পরিবার ভাতা পেয়েছিল এবং একজন ব্যক্তিকে কাজের জন্য শহরে পাঠিয়েছিল, তাদের প্রত্যেকের প্রতিদিনের ক্যালোরির গ্রহণ ৬০০ ক্যালোরিতে উন্নীত হয়েছিল। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার, কারণ এটি দিনে দুই বা তিন বেলা খাবার গ্রহণের মধ্যে পার্থক্য। এই পরিবারগুলো আরও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের পেছনেও অধিক অর্থ ব্যয় করেছিল; যেমন মাছ ও ডালের মতো প্রোটিনের উেস। কিছু কিছু পরিবারের ক্ষেত্রে, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের ফলে তাদের আয় প্রায় ৮৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল। প্রকল্পটির খুঁটিনাটির ওপর ভিত্তি করে ভাতা কর্মসূচির মাধ্যমে পরিবারের কোনো সদস্য আদৌ শহরে যাবে কিনা তার সম্ভাবনা ২২-৪২ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল। এসবের মোট ইতিবাচক প্রভাব হিসাব করা হলে, তা ১০ হাজার ৯০০ টাকার অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত এবং সামাজিক কল্যাণের সমান।

তাই সমস্ত খরচ এবং সুযোগ-সুবিধা একত্রিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিবিদদের আনুমানিকভাবে হিসাব অনুযায়ী মৌসুমি অভিপ্রায়ণ কর্মসূচি ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় চার টাকার সামাজিক কল্যাণ সাধন করতে পারে। কিন্তু গবেষকরা ভিন্ন ধরনের অভিবাসীর ওপর মনোযোগ নিবদ্ধ করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করার আরেকটি উপায় চিহ্নিত করেছেন : প্রায় ৫ লাখ মানুষ যারা প্রতি বছর বাংলাদেশ ছেড়ে বিদেশে কাজ করতে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, তারা পরিবার-পরিজনকে জিডিপির ৭.৪ শতাংশের সমমূল্যের অর্থ পাঠায়— ২০০১ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত যেটি ছিল সর্বমোট ৯ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু যেহেতু অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি অতিরিক্ত ব্যয়বহুল এবং কষ্টসাধ্য, কার্যত সম্ভাব্য প্রাপ্যের তুলনায় অভিপ্রায়ণ থেকে বাংলাদেশ তুলনামূলক কম উপকারিতা লাভ করে। অভিপ্রায়ণের জন্য যা খরচ তা অনেকের তিন বছরের আয়ের সমান হতে পারে। খরচ এত অধিক হওয়ার একটি কারণ হলো অভিবাসী শ্রমিকরা একাধিক স্তরে মধ্যস্থতাকারীদের দ্বারা জোরপূর্বক ভিসা ও অন্যান্য ফিস বাবদ অতিরিক্ত অর্থ প্রদানে বাধ্য হয়।

ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমেট্রিং-এর প্রভাষক ওয়াসেল বিন শাদাত এবং লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন বিষয়ক গবেষণা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী মাহমুদুর রহমানের নতুন গবেষণা অনুযায়ী বিদ্যমান ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারসমূহ অথবা ইউডিসির মাধ্যমে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধকরণ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। ২০১৩ সালে, অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধ করার জন্য এদেশের সরকারের মালয়েশিয়ার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের পর প্রায় ১৪ লাখ মানুষ ইউডিসির মাধ্যমে অনলাইনে নিবন্ধন করেছিল। প্রায় ৪ হাজার ৫০০-এর বেশি ইউডিসি ইতিমধ্যে সারা দেশে কাজ করছে, এ দেশের লক্ষাধিক মানুষকে সরকারি ও বেসরকারি সেবা প্রদান করার মাধ্যমে। সমস্ত ইউডিসির সঙ্গে অভিপ্রায়ণ সেবা যুক্ত করাটা কম-খরচের এবং সহজসাধ্য হবে। বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকরা ইউডিসির অভিপ্রায়ণ দফতরে মৌলিক ফর্ম এবং ভিসার প্রক্রিয়াকরণ থেকে শুরু করে কর্মসংস্থানের তথ্য এবং প্রিন্টিং পরিসেবাও পাবে। বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের সব ইউডিসিতে একটি করে অভিপ্রায়ণ বিভাগ চালু করার ক্ষেত্রে সর্বমোট ৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হবে, যার সঙ্গে প্রতি বছর কার্যপরিচালনা খরচ বাবদ ২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা যুক্ত হবে। কিন্তু প্রাপ্ত সুবিধা হবে ব্যাপক। প্রথম বছর মালয়েশিয়াতে অভিপ্রায়ণের সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে আনুমানিক রক্ষণশীল হিসাব অনুযায়ী ৫০ হাজার ব্যক্তিকে ইউডিসির দ্বারা প্রদত্ত পরিসেবা প্রদান করা হবে, যা পরবর্তী বছরগুলোতে অতিরিক্ত আরও ১০ হাজার শ্রমিক যুক্ত করবে। এর ফলস্বরূপ, একজন ব্যক্তির অভিপ্রায়ণের খরচ কমে ৩৬ হাজার ৫০০ টাকা হবে— যেটা প্রায় ৮৩ শতাংশ পর্যন্ত খরচ বাঁচাবে।

গবেষকরা আশা করেন যে, ইউডিসির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে তোলাটা ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় ২২ টাকার কল্যাণ সাধন করতে পারে। এই কৌশলগুলোর প্রত্যেকটি দারিদ্র্য থেকে মুক্তির জন্য ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা এবং বিদেশে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়ার উন্নতিসাধন— বাংলাদেশের জন্য বিভিন্ন উপায়ে সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে কাজ করে। বাংলাদেশে তার উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা উপলব্ধি করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো উপায় কোনটি বলে আপনি মনে করেন? আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আরও অন্যান্য অনেক প্রস্তাব এবং পরিকল্পনাগুলো সম্পর্কে জানুন। আসছে সপ্তাহগুলোতে আমি শীর্ষ বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা নির্বাচিত অন্যান্য আরও অনেক রোমাঞ্চকর কর্মসূচি সম্পর্কে এই বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখব। আমরা কর্মসূচিগুলোর খরচের পাশাপাশি এগুলোর সুফলগুলোও চিহ্নিত করব, যেন সবাই সহজেই জানতে পারে যে কোন সমাধানটি বাংলাদেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি সহায়ক।

লেখক : কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের প্রেসিডেন্ট। তিনি টাইম ম্যাগাজিন কর্তৃক বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির একজন হিসেবে মূল্যায়িত হয়েছেন।

[লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত]


বিডি-প্রতিদিন/১১ এপ্রিল, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৫৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা
মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়
১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস
অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’
‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব
দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান
ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ