শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৬

দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

বিয়র্ন লোমবোর্গ
অনলাইন ভার্সন
দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি সাধন করেছে। দেশের দারিদ্র্য অর্ধেকে নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছর প্রায় ছয় শতাংশ হারে অর্থনীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু অনেক চ্যালেঞ্জ এখনো এ দেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টাগুলোকে ব্যাহত করতে বহাল রয়েছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, অনূর্ধ্ব পাঁচ বছরের এক-তৃতীয়াংশ শিশু স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনের হয় এবং প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে দুজন পড়াশোনা জানে না। জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ এখনো দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছে এবং অন্য প্রতিবন্ধকতাগুলো যেমন- ত্রুটিপূর্ণ সড়ক অবকাঠামো থেকে শুরু করে সীমিত বিদ্যুৎ প্রাপ্যতা, এখনো অনেক নাগরিকের দুর্ভোগের কারণ। সরকারি বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক দাতা এবং সাধারণ নাগরিকরাও একটি সুন্দর আগামীর পথে প্রগতিতে উৎসাহী। আর তা করার জন্য আমাদের সেসব সমাধানের প্রতি মনোনিবেশ করতে হবে, যা বাংলাদেশিদের সমৃদ্ধিতে সবচেয়ে কম খরচে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করবে। উন্নয়নের পথে এ জাতি এখনো যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, ‘বাংলাদেশের অগ্রাধিকারসমূহ’ প্রকল্পটি সেগুলোকে জয় করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর সমাধান আবিষ্কার করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ব্র্যাক এবং কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের অংশীদারিত্বে এ প্রকল্পটি বাংলাদেশ, এই অঞ্চল এবং সারা বিশ্বের ডজনখানেক শীর্ষ অর্থনীতিবিদকে দায়িত্ব দিয়েছে যে উন্নয়ন প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে কোন সমাধানগুলো ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বোচ্চ সামাজিক, পরিবেশগত, স্বাস্থ্যগত এবং অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম, সেই বিষয়ের ওপর গবেষণা চালানোর জন্য। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং অর্থনৈতিক সুযোগের প্রচারের কথা আসলে তিনটি কৌশলের মাধ্যমে নতুন গবেষণাটি সম্ভাবনার দ্বার প্রজ্বলিত করে দেয়। চরম দারিদ্র্য বিমোচনে বিনিয়োগকারীরা তথাকথিত ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির ওপর নির্ভর করতে পারে, নিষ্ফলা মৌসুমে কৃষকদের সাময়িকভাবে কাজ করার জন্য শহরে অভিপ্রায়ণের ক্ষেত্রে ভাতা প্রদান করতে পারে অথবা বিদেশে অভিপ্রায়ণের সুযোগকে আরও কার্যকর করে তোলার ওপর মনোনিবেশ করতে পারে। এই কৌশলগুলো শুধু তাদের নিজস্ব কার্যপদ্ধতির ক্ষেত্রেই ভিন্ন নয়, তাদের সম্ভাব্য প্রতিদানের ক্ষেত্রেও ভিন্ন।

কৌশল ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বমোট যত টাকার সুবিধাসমূহ দারিদ্র্যবিরোধী ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি ২, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা ৪, ইউডিসির মাধ্যমে বিদেশে অভিপ্রায়ণকে বৈধকরণ ২২। যদিও চরম দারিদ্র্যের হার গত ১৫ বছরে ৩৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশে আনা হয়েছে, দুই কোটি বাংলাদেশি এখনো হতদরিদ্র হিসেবে বিবেচিত অবস্থার মধ্যে বসবাস করছে। ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ মুন্সি সুলাইমান এবং রোটারড্যামের ইরাসমাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারজানা মিশার সদ্য-প্রকাশিত গবেষণায় তারা দেশের চরম দারিদ্র্য মোকাবিলার পদ্ধতিসমূহ পরীক্ষা করে দেখেছেন। ‘উত্তরণ’-ই হলো সবচেয়ে সম্ভাবনাময় কৌশল। এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা প্রথমে নগদ টাকা বা খাদ্যরূপে একটি ছোট উপহার পেয়ে থাকে, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনধারণের চাপ থেকে কিছুটা অব্যাহতি দেয় এবং তাদের সঞ্চয়ী হতে সাহায্য করে। সবশেষে, সামাজিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের আত্মবিশ্বাসী হওয়ার উৎসাহ প্রদান করা হয়, যা দারিদ্র্য মোকাবিলার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু প্রায়শ উপেক্ষিত বিষয়।

বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এই ধরনের একটি কর্মসূচিতে পরিবার প্রতি আনুমানিকভাবে ২৩ হাজার ৪০০ টাকা খরচ হবে। কিন্তু এর থেকে প্রাপ্য সুবিধা ব্যাপক হতে পারে : উত্তরণ কর্মসূচি প্রাপকদের আয় অন্ততপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ বাড়িয়ে দেবে। বেশিরভাগ অর্জন আসে সুবিধাভোগীদের পেশা পরিবর্তন এবং নৈমিত্তিক দিনমজুর অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে এবং গবেষকরা  প্রমাণ পেয়েছেন যে, এর ইতিবাচক প্রভাব বেশ দীর্ঘস্থায়ী, যা অংশগ্রহণকারীদের দারিদ্র্যাবস্থা থেকে চিরদিনের জন্য বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। অর্থনীতিবিদদের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, যখন এই সমস্ত সুযোগ-সুবিধা সমষ্টিভূত করা হবে, তা প্রায় ৫১ হাজার টাকার সমান দাঁড়াবে, যার মানে হলো ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির জন্য ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা দুই টাকা পরিমাণ সুবিধা প্রদান করে। বিশ্লেষণটি এ ছাড়াও আরও অন্যান্য প্রকল্পের দিকে নজর দিয়েছে, যার মধ্যে আছে নগদ হস্তান্তর এবং জীবিকা কর্মসূচি, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই প্রকল্পগুলো ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকায় এক টাকা বা তারও কম সুফল বয়ে আনে। সে জন্যই হয়তোবা ‘উত্তরণ’ কর্মসূচিই বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কার্যকর দারিদ্র্য কর্মসূচি : যে ক্ষেত্রে খরচের প্রতিটি টাকা দুই টাকার সামাজিক কল্যাণ বয়ে আনে, অংশগ্রহণকারীদের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় এবং শেষ পর্যন্ত চরম দারিদ্র্যাবস্থা থেকে মুক্তির সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে।

তবে অবশ্যই, সাহায্য ও অর্থের জন্য প্রচুর চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সম্পদের পরিমাণ সীমিত। এ জন্যই আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে যে ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে লাভজনক হতে পারে। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অর্থনীতিবিদ মুশফিক মোবারক এবং এভিডেন্স অ্যাকশনের একজন পোস্ট ডক্টরাল সতীর্থ আঘা আলী আকরাম গবেষণা করে একটি ভালো উপায় বের করেছেন, যেটি অনেক গ্রামীণ বাংলাদেশির সমস্যার প্রতি মনোনিবেশ করবে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে শরতের নিষ্ফলা ঋতুর সময়টাতে। এটি বছরের সবচেয়ে কঠিন সময়; বিশেষ করে রংপুরে, যেখানে ১ কোটি ৫৮ লাখ অধিবাসীর প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে এবং যাদের মধ্যে অনেকেই পার্শ্ববর্তী খামারগুলোতে দিনমজুর হিসেবে কাজ করে থাকে। তবে সেপ্টেম্বর মাসে, যখন জমির ফসল পাকার জন্য অপেক্ষা করতে হয়, খামারে তাদের করার মতো খুব কম কাজই অবশিষ্ট থাকে। তখন মজুরি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যের অপ্রতুলতার কারণে চালের দামও বেড়ে যায়।

নিম্নমজুরি ও উচ্চ খাদ্যমূল্য দ্বারা বিশেষ করে গর্ভবতী নারী এবং শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক পরিবার তাদের বিভিন্ন বেলার খাবার বাদ দিতে বাধ্য হয় এবং তাদের খাদ্যাভ্যাসের গুণগতমানও কমে যায়, যা এই দুর্বল জনগোষ্ঠীর ঘাটতিপূর্ণ শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের কারণ হতে পারে। গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, কীভাবে গ্রাম থেকে মানুষকে শহরে মৌসুমি অভিপ্রায়ণে সাহায্য করলে নিষ্ফলা মৌসুম অতিক্রমে তাদের উপকার হয়। কেন্দ্রীয় শহরগুলোকে কৃষিনির্ভর গ্রামগুলোর মতো মৌসুমি মন্দার মুখোমুখি হতে হয় না, তাই শহরগুলোতে নিষ্ফলা মৌসুমে কম-দক্ষতার  কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে। নির্মাণাধীন ভবনে কাজ বা রিকশা চালানোর মতো কাজও এতে অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু মৌসুমি অভিপ্রায়ণ ব্যয়সাধ্য এবং ঝুঁকিপূর্ণ। অভিবাসীদের শুধু যাতায়াতের খরচই দিতে হয় না, তাদের চাকরি না পাওয়ার ফলে টাকা জলে যাওয়ার ঝুঁকিও নিতে হয়। অর্থনীতিবিদরা তাদের ছয় বছরের গবেষণায় দেশজুড়ে ১০০টিরও বেশি বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের ওপর অপরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন কৌশলগত পরিকল্পনার দায়িত্ব অর্পণ করে। প্রথম দলের গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে, শহরে অভিপ্রায়ণের জন্য বাসের যাওয়া-আসার ভাড়া এবং কয়েক বেলার খাওয়ার খরচ বাবদ অংশগ্রহণকারী পরিবার প্রতি এক হাজার টাকার ভাতা দেওয়া হয়। অন্য গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে পরিবারগুলোকে কোনো টাকা দেওয়ার পরিবর্তে শুধু মৌসুমি কাজের সুযোগ সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হয় এবং অন্যান্য অনেক গ্রামকে, তথাপি, নিয়ন্ত্রণের জন্য অপরিকল্পিতভাবে বাছাই করা হয়, যারা কোনো তথ্য বা টাকা পায়নি। শুধুমাত্র তথ্যপ্রাপ্ত পরিবারগুলো থেকে খুবই কমসংখ্যক মানুষ শহরে গিয়েছিল। কিন্তু নিষ্ফলা মৌসুমে একটি সাধারণ বাসের টিকিট এবং কয়েক বেলার খাবারের জন্য পাওয়া ভাতা থেকে যে উপকার পাওয়া গিয়েছিল তা উল্লেখযোগ্য ছিল।  অর্থনীতিবিদরা আবিষ্কার করেছেন যে, এই প্রকল্পে পরিবার প্রতি ২ হাজার ৭০০ টাকার মতো খরচ করাটা— যার মধ্যে অস্থায়ী অভিপ্রায়ণ এবং কর্মসূচির অন্যান্য খরচ অন্তর্ভুক্ত, প্রতিটি পরিবারের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ সাধন করেছিল।

যেসব পরিবার ভাতা পেয়েছিল এবং একজন ব্যক্তিকে কাজের জন্য শহরে পাঠিয়েছিল, তাদের প্রত্যেকের প্রতিদিনের ক্যালোরির গ্রহণ ৬০০ ক্যালোরিতে উন্নীত হয়েছিল। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার, কারণ এটি দিনে দুই বা তিন বেলা খাবার গ্রহণের মধ্যে পার্থক্য। এই পরিবারগুলো আরও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের পেছনেও অধিক অর্থ ব্যয় করেছিল; যেমন মাছ ও ডালের মতো প্রোটিনের উেস। কিছু কিছু পরিবারের ক্ষেত্রে, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের ফলে তাদের আয় প্রায় ৮৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল। প্রকল্পটির খুঁটিনাটির ওপর ভিত্তি করে ভাতা কর্মসূচির মাধ্যমে পরিবারের কোনো সদস্য আদৌ শহরে যাবে কিনা তার সম্ভাবনা ২২-৪২ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল। এসবের মোট ইতিবাচক প্রভাব হিসাব করা হলে, তা ১০ হাজার ৯০০ টাকার অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত এবং সামাজিক কল্যাণের সমান।

তাই সমস্ত খরচ এবং সুযোগ-সুবিধা একত্রিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিবিদদের আনুমানিকভাবে হিসাব অনুযায়ী মৌসুমি অভিপ্রায়ণ কর্মসূচি ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় চার টাকার সামাজিক কল্যাণ সাধন করতে পারে। কিন্তু গবেষকরা ভিন্ন ধরনের অভিবাসীর ওপর মনোযোগ নিবদ্ধ করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করার আরেকটি উপায় চিহ্নিত করেছেন : প্রায় ৫ লাখ মানুষ যারা প্রতি বছর বাংলাদেশ ছেড়ে বিদেশে কাজ করতে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, তারা পরিবার-পরিজনকে জিডিপির ৭.৪ শতাংশের সমমূল্যের অর্থ পাঠায়— ২০০১ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত যেটি ছিল সর্বমোট ৯ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু যেহেতু অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি অতিরিক্ত ব্যয়বহুল এবং কষ্টসাধ্য, কার্যত সম্ভাব্য প্রাপ্যের তুলনায় অভিপ্রায়ণ থেকে বাংলাদেশ তুলনামূলক কম উপকারিতা লাভ করে। অভিপ্রায়ণের জন্য যা খরচ তা অনেকের তিন বছরের আয়ের সমান হতে পারে। খরচ এত অধিক হওয়ার একটি কারণ হলো অভিবাসী শ্রমিকরা একাধিক স্তরে মধ্যস্থতাকারীদের দ্বারা জোরপূর্বক ভিসা ও অন্যান্য ফিস বাবদ অতিরিক্ত অর্থ প্রদানে বাধ্য হয়।

ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমেট্রিং-এর প্রভাষক ওয়াসেল বিন শাদাত এবং লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন বিষয়ক গবেষণা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী মাহমুদুর রহমানের নতুন গবেষণা অনুযায়ী বিদ্যমান ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারসমূহ অথবা ইউডিসির মাধ্যমে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধকরণ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। ২০১৩ সালে, অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধ করার জন্য এদেশের সরকারের মালয়েশিয়ার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের পর প্রায় ১৪ লাখ মানুষ ইউডিসির মাধ্যমে অনলাইনে নিবন্ধন করেছিল। প্রায় ৪ হাজার ৫০০-এর বেশি ইউডিসি ইতিমধ্যে সারা দেশে কাজ করছে, এ দেশের লক্ষাধিক মানুষকে সরকারি ও বেসরকারি সেবা প্রদান করার মাধ্যমে। সমস্ত ইউডিসির সঙ্গে অভিপ্রায়ণ সেবা যুক্ত করাটা কম-খরচের এবং সহজসাধ্য হবে। বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকরা ইউডিসির অভিপ্রায়ণ দফতরে মৌলিক ফর্ম এবং ভিসার প্রক্রিয়াকরণ থেকে শুরু করে কর্মসংস্থানের তথ্য এবং প্রিন্টিং পরিসেবাও পাবে। বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের সব ইউডিসিতে একটি করে অভিপ্রায়ণ বিভাগ চালু করার ক্ষেত্রে সর্বমোট ৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হবে, যার সঙ্গে প্রতি বছর কার্যপরিচালনা খরচ বাবদ ২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা যুক্ত হবে। কিন্তু প্রাপ্ত সুবিধা হবে ব্যাপক। প্রথম বছর মালয়েশিয়াতে অভিপ্রায়ণের সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে আনুমানিক রক্ষণশীল হিসাব অনুযায়ী ৫০ হাজার ব্যক্তিকে ইউডিসির দ্বারা প্রদত্ত পরিসেবা প্রদান করা হবে, যা পরবর্তী বছরগুলোতে অতিরিক্ত আরও ১০ হাজার শ্রমিক যুক্ত করবে। এর ফলস্বরূপ, একজন ব্যক্তির অভিপ্রায়ণের খরচ কমে ৩৬ হাজার ৫০০ টাকা হবে— যেটা প্রায় ৮৩ শতাংশ পর্যন্ত খরচ বাঁচাবে।

গবেষকরা আশা করেন যে, ইউডিসির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে তোলাটা ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় ২২ টাকার কল্যাণ সাধন করতে পারে। এই কৌশলগুলোর প্রত্যেকটি দারিদ্র্য থেকে মুক্তির জন্য ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা এবং বিদেশে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়ার উন্নতিসাধন— বাংলাদেশের জন্য বিভিন্ন উপায়ে সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে কাজ করে। বাংলাদেশে তার উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা উপলব্ধি করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো উপায় কোনটি বলে আপনি মনে করেন? আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আরও অন্যান্য অনেক প্রস্তাব এবং পরিকল্পনাগুলো সম্পর্কে জানুন। আসছে সপ্তাহগুলোতে আমি শীর্ষ বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা নির্বাচিত অন্যান্য আরও অনেক রোমাঞ্চকর কর্মসূচি সম্পর্কে এই বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখব। আমরা কর্মসূচিগুলোর খরচের পাশাপাশি এগুলোর সুফলগুলোও চিহ্নিত করব, যেন সবাই সহজেই জানতে পারে যে কোন সমাধানটি বাংলাদেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি সহায়ক।

লেখক : কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের প্রেসিডেন্ট। তিনি টাইম ম্যাগাজিন কর্তৃক বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির একজন হিসেবে মূল্যায়িত হয়েছেন।

[লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত]


বিডি-প্রতিদিন/১১ এপ্রিল, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা