শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৬

দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

বিয়র্ন লোমবোর্গ
অনলাইন ভার্সন
দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি সাধন করেছে। দেশের দারিদ্র্য অর্ধেকে নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছর প্রায় ছয় শতাংশ হারে অর্থনীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু অনেক চ্যালেঞ্জ এখনো এ দেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টাগুলোকে ব্যাহত করতে বহাল রয়েছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, অনূর্ধ্ব পাঁচ বছরের এক-তৃতীয়াংশ শিশু স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনের হয় এবং প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে দুজন পড়াশোনা জানে না। জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ এখনো দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছে এবং অন্য প্রতিবন্ধকতাগুলো যেমন- ত্রুটিপূর্ণ সড়ক অবকাঠামো থেকে শুরু করে সীমিত বিদ্যুৎ প্রাপ্যতা, এখনো অনেক নাগরিকের দুর্ভোগের কারণ। সরকারি বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক দাতা এবং সাধারণ নাগরিকরাও একটি সুন্দর আগামীর পথে প্রগতিতে উৎসাহী। আর তা করার জন্য আমাদের সেসব সমাধানের প্রতি মনোনিবেশ করতে হবে, যা বাংলাদেশিদের সমৃদ্ধিতে সবচেয়ে কম খরচে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করবে। উন্নয়নের পথে এ জাতি এখনো যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, ‘বাংলাদেশের অগ্রাধিকারসমূহ’ প্রকল্পটি সেগুলোকে জয় করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর সমাধান আবিষ্কার করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ব্র্যাক এবং কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের অংশীদারিত্বে এ প্রকল্পটি বাংলাদেশ, এই অঞ্চল এবং সারা বিশ্বের ডজনখানেক শীর্ষ অর্থনীতিবিদকে দায়িত্ব দিয়েছে যে উন্নয়ন প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে কোন সমাধানগুলো ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বোচ্চ সামাজিক, পরিবেশগত, স্বাস্থ্যগত এবং অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম, সেই বিষয়ের ওপর গবেষণা চালানোর জন্য। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং অর্থনৈতিক সুযোগের প্রচারের কথা আসলে তিনটি কৌশলের মাধ্যমে নতুন গবেষণাটি সম্ভাবনার দ্বার প্রজ্বলিত করে দেয়। চরম দারিদ্র্য বিমোচনে বিনিয়োগকারীরা তথাকথিত ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির ওপর নির্ভর করতে পারে, নিষ্ফলা মৌসুমে কৃষকদের সাময়িকভাবে কাজ করার জন্য শহরে অভিপ্রায়ণের ক্ষেত্রে ভাতা প্রদান করতে পারে অথবা বিদেশে অভিপ্রায়ণের সুযোগকে আরও কার্যকর করে তোলার ওপর মনোনিবেশ করতে পারে। এই কৌশলগুলো শুধু তাদের নিজস্ব কার্যপদ্ধতির ক্ষেত্রেই ভিন্ন নয়, তাদের সম্ভাব্য প্রতিদানের ক্ষেত্রেও ভিন্ন।

কৌশল ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বমোট যত টাকার সুবিধাসমূহ দারিদ্র্যবিরোধী ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি ২, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা ৪, ইউডিসির মাধ্যমে বিদেশে অভিপ্রায়ণকে বৈধকরণ ২২। যদিও চরম দারিদ্র্যের হার গত ১৫ বছরে ৩৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশে আনা হয়েছে, দুই কোটি বাংলাদেশি এখনো হতদরিদ্র হিসেবে বিবেচিত অবস্থার মধ্যে বসবাস করছে। ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ মুন্সি সুলাইমান এবং রোটারড্যামের ইরাসমাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারজানা মিশার সদ্য-প্রকাশিত গবেষণায় তারা দেশের চরম দারিদ্র্য মোকাবিলার পদ্ধতিসমূহ পরীক্ষা করে দেখেছেন। ‘উত্তরণ’-ই হলো সবচেয়ে সম্ভাবনাময় কৌশল। এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা প্রথমে নগদ টাকা বা খাদ্যরূপে একটি ছোট উপহার পেয়ে থাকে, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনধারণের চাপ থেকে কিছুটা অব্যাহতি দেয় এবং তাদের সঞ্চয়ী হতে সাহায্য করে। সবশেষে, সামাজিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের আত্মবিশ্বাসী হওয়ার উৎসাহ প্রদান করা হয়, যা দারিদ্র্য মোকাবিলার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু প্রায়শ উপেক্ষিত বিষয়।

বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এই ধরনের একটি কর্মসূচিতে পরিবার প্রতি আনুমানিকভাবে ২৩ হাজার ৪০০ টাকা খরচ হবে। কিন্তু এর থেকে প্রাপ্য সুবিধা ব্যাপক হতে পারে : উত্তরণ কর্মসূচি প্রাপকদের আয় অন্ততপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ বাড়িয়ে দেবে। বেশিরভাগ অর্জন আসে সুবিধাভোগীদের পেশা পরিবর্তন এবং নৈমিত্তিক দিনমজুর অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে এবং গবেষকরা  প্রমাণ পেয়েছেন যে, এর ইতিবাচক প্রভাব বেশ দীর্ঘস্থায়ী, যা অংশগ্রহণকারীদের দারিদ্র্যাবস্থা থেকে চিরদিনের জন্য বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। অর্থনীতিবিদদের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, যখন এই সমস্ত সুযোগ-সুবিধা সমষ্টিভূত করা হবে, তা প্রায় ৫১ হাজার টাকার সমান দাঁড়াবে, যার মানে হলো ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির জন্য ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা দুই টাকা পরিমাণ সুবিধা প্রদান করে। বিশ্লেষণটি এ ছাড়াও আরও অন্যান্য প্রকল্পের দিকে নজর দিয়েছে, যার মধ্যে আছে নগদ হস্তান্তর এবং জীবিকা কর্মসূচি, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই প্রকল্পগুলো ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকায় এক টাকা বা তারও কম সুফল বয়ে আনে। সে জন্যই হয়তোবা ‘উত্তরণ’ কর্মসূচিই বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কার্যকর দারিদ্র্য কর্মসূচি : যে ক্ষেত্রে খরচের প্রতিটি টাকা দুই টাকার সামাজিক কল্যাণ বয়ে আনে, অংশগ্রহণকারীদের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় এবং শেষ পর্যন্ত চরম দারিদ্র্যাবস্থা থেকে মুক্তির সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে।

তবে অবশ্যই, সাহায্য ও অর্থের জন্য প্রচুর চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সম্পদের পরিমাণ সীমিত। এ জন্যই আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে যে ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে লাভজনক হতে পারে। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অর্থনীতিবিদ মুশফিক মোবারক এবং এভিডেন্স অ্যাকশনের একজন পোস্ট ডক্টরাল সতীর্থ আঘা আলী আকরাম গবেষণা করে একটি ভালো উপায় বের করেছেন, যেটি অনেক গ্রামীণ বাংলাদেশির সমস্যার প্রতি মনোনিবেশ করবে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে শরতের নিষ্ফলা ঋতুর সময়টাতে। এটি বছরের সবচেয়ে কঠিন সময়; বিশেষ করে রংপুরে, যেখানে ১ কোটি ৫৮ লাখ অধিবাসীর প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে এবং যাদের মধ্যে অনেকেই পার্শ্ববর্তী খামারগুলোতে দিনমজুর হিসেবে কাজ করে থাকে। তবে সেপ্টেম্বর মাসে, যখন জমির ফসল পাকার জন্য অপেক্ষা করতে হয়, খামারে তাদের করার মতো খুব কম কাজই অবশিষ্ট থাকে। তখন মজুরি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যের অপ্রতুলতার কারণে চালের দামও বেড়ে যায়।

নিম্নমজুরি ও উচ্চ খাদ্যমূল্য দ্বারা বিশেষ করে গর্ভবতী নারী এবং শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক পরিবার তাদের বিভিন্ন বেলার খাবার বাদ দিতে বাধ্য হয় এবং তাদের খাদ্যাভ্যাসের গুণগতমানও কমে যায়, যা এই দুর্বল জনগোষ্ঠীর ঘাটতিপূর্ণ শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের কারণ হতে পারে। গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, কীভাবে গ্রাম থেকে মানুষকে শহরে মৌসুমি অভিপ্রায়ণে সাহায্য করলে নিষ্ফলা মৌসুম অতিক্রমে তাদের উপকার হয়। কেন্দ্রীয় শহরগুলোকে কৃষিনির্ভর গ্রামগুলোর মতো মৌসুমি মন্দার মুখোমুখি হতে হয় না, তাই শহরগুলোতে নিষ্ফলা মৌসুমে কম-দক্ষতার  কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে। নির্মাণাধীন ভবনে কাজ বা রিকশা চালানোর মতো কাজও এতে অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু মৌসুমি অভিপ্রায়ণ ব্যয়সাধ্য এবং ঝুঁকিপূর্ণ। অভিবাসীদের শুধু যাতায়াতের খরচই দিতে হয় না, তাদের চাকরি না পাওয়ার ফলে টাকা জলে যাওয়ার ঝুঁকিও নিতে হয়। অর্থনীতিবিদরা তাদের ছয় বছরের গবেষণায় দেশজুড়ে ১০০টিরও বেশি বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের ওপর অপরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন কৌশলগত পরিকল্পনার দায়িত্ব অর্পণ করে। প্রথম দলের গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে, শহরে অভিপ্রায়ণের জন্য বাসের যাওয়া-আসার ভাড়া এবং কয়েক বেলার খাওয়ার খরচ বাবদ অংশগ্রহণকারী পরিবার প্রতি এক হাজার টাকার ভাতা দেওয়া হয়। অন্য গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে পরিবারগুলোকে কোনো টাকা দেওয়ার পরিবর্তে শুধু মৌসুমি কাজের সুযোগ সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হয় এবং অন্যান্য অনেক গ্রামকে, তথাপি, নিয়ন্ত্রণের জন্য অপরিকল্পিতভাবে বাছাই করা হয়, যারা কোনো তথ্য বা টাকা পায়নি। শুধুমাত্র তথ্যপ্রাপ্ত পরিবারগুলো থেকে খুবই কমসংখ্যক মানুষ শহরে গিয়েছিল। কিন্তু নিষ্ফলা মৌসুমে একটি সাধারণ বাসের টিকিট এবং কয়েক বেলার খাবারের জন্য পাওয়া ভাতা থেকে যে উপকার পাওয়া গিয়েছিল তা উল্লেখযোগ্য ছিল।  অর্থনীতিবিদরা আবিষ্কার করেছেন যে, এই প্রকল্পে পরিবার প্রতি ২ হাজার ৭০০ টাকার মতো খরচ করাটা— যার মধ্যে অস্থায়ী অভিপ্রায়ণ এবং কর্মসূচির অন্যান্য খরচ অন্তর্ভুক্ত, প্রতিটি পরিবারের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ সাধন করেছিল।

যেসব পরিবার ভাতা পেয়েছিল এবং একজন ব্যক্তিকে কাজের জন্য শহরে পাঠিয়েছিল, তাদের প্রত্যেকের প্রতিদিনের ক্যালোরির গ্রহণ ৬০০ ক্যালোরিতে উন্নীত হয়েছিল। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার, কারণ এটি দিনে দুই বা তিন বেলা খাবার গ্রহণের মধ্যে পার্থক্য। এই পরিবারগুলো আরও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের পেছনেও অধিক অর্থ ব্যয় করেছিল; যেমন মাছ ও ডালের মতো প্রোটিনের উেস। কিছু কিছু পরিবারের ক্ষেত্রে, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের ফলে তাদের আয় প্রায় ৮৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল। প্রকল্পটির খুঁটিনাটির ওপর ভিত্তি করে ভাতা কর্মসূচির মাধ্যমে পরিবারের কোনো সদস্য আদৌ শহরে যাবে কিনা তার সম্ভাবনা ২২-৪২ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল। এসবের মোট ইতিবাচক প্রভাব হিসাব করা হলে, তা ১০ হাজার ৯০০ টাকার অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত এবং সামাজিক কল্যাণের সমান।

তাই সমস্ত খরচ এবং সুযোগ-সুবিধা একত্রিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিবিদদের আনুমানিকভাবে হিসাব অনুযায়ী মৌসুমি অভিপ্রায়ণ কর্মসূচি ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় চার টাকার সামাজিক কল্যাণ সাধন করতে পারে। কিন্তু গবেষকরা ভিন্ন ধরনের অভিবাসীর ওপর মনোযোগ নিবদ্ধ করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করার আরেকটি উপায় চিহ্নিত করেছেন : প্রায় ৫ লাখ মানুষ যারা প্রতি বছর বাংলাদেশ ছেড়ে বিদেশে কাজ করতে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, তারা পরিবার-পরিজনকে জিডিপির ৭.৪ শতাংশের সমমূল্যের অর্থ পাঠায়— ২০০১ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত যেটি ছিল সর্বমোট ৯ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু যেহেতু অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি অতিরিক্ত ব্যয়বহুল এবং কষ্টসাধ্য, কার্যত সম্ভাব্য প্রাপ্যের তুলনায় অভিপ্রায়ণ থেকে বাংলাদেশ তুলনামূলক কম উপকারিতা লাভ করে। অভিপ্রায়ণের জন্য যা খরচ তা অনেকের তিন বছরের আয়ের সমান হতে পারে। খরচ এত অধিক হওয়ার একটি কারণ হলো অভিবাসী শ্রমিকরা একাধিক স্তরে মধ্যস্থতাকারীদের দ্বারা জোরপূর্বক ভিসা ও অন্যান্য ফিস বাবদ অতিরিক্ত অর্থ প্রদানে বাধ্য হয়।

ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমেট্রিং-এর প্রভাষক ওয়াসেল বিন শাদাত এবং লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন বিষয়ক গবেষণা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী মাহমুদুর রহমানের নতুন গবেষণা অনুযায়ী বিদ্যমান ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারসমূহ অথবা ইউডিসির মাধ্যমে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধকরণ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। ২০১৩ সালে, অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধ করার জন্য এদেশের সরকারের মালয়েশিয়ার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের পর প্রায় ১৪ লাখ মানুষ ইউডিসির মাধ্যমে অনলাইনে নিবন্ধন করেছিল। প্রায় ৪ হাজার ৫০০-এর বেশি ইউডিসি ইতিমধ্যে সারা দেশে কাজ করছে, এ দেশের লক্ষাধিক মানুষকে সরকারি ও বেসরকারি সেবা প্রদান করার মাধ্যমে। সমস্ত ইউডিসির সঙ্গে অভিপ্রায়ণ সেবা যুক্ত করাটা কম-খরচের এবং সহজসাধ্য হবে। বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকরা ইউডিসির অভিপ্রায়ণ দফতরে মৌলিক ফর্ম এবং ভিসার প্রক্রিয়াকরণ থেকে শুরু করে কর্মসংস্থানের তথ্য এবং প্রিন্টিং পরিসেবাও পাবে। বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের সব ইউডিসিতে একটি করে অভিপ্রায়ণ বিভাগ চালু করার ক্ষেত্রে সর্বমোট ৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হবে, যার সঙ্গে প্রতি বছর কার্যপরিচালনা খরচ বাবদ ২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা যুক্ত হবে। কিন্তু প্রাপ্ত সুবিধা হবে ব্যাপক। প্রথম বছর মালয়েশিয়াতে অভিপ্রায়ণের সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে আনুমানিক রক্ষণশীল হিসাব অনুযায়ী ৫০ হাজার ব্যক্তিকে ইউডিসির দ্বারা প্রদত্ত পরিসেবা প্রদান করা হবে, যা পরবর্তী বছরগুলোতে অতিরিক্ত আরও ১০ হাজার শ্রমিক যুক্ত করবে। এর ফলস্বরূপ, একজন ব্যক্তির অভিপ্রায়ণের খরচ কমে ৩৬ হাজার ৫০০ টাকা হবে— যেটা প্রায় ৮৩ শতাংশ পর্যন্ত খরচ বাঁচাবে।

গবেষকরা আশা করেন যে, ইউডিসির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে তোলাটা ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় ২২ টাকার কল্যাণ সাধন করতে পারে। এই কৌশলগুলোর প্রত্যেকটি দারিদ্র্য থেকে মুক্তির জন্য ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা এবং বিদেশে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়ার উন্নতিসাধন— বাংলাদেশের জন্য বিভিন্ন উপায়ে সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে কাজ করে। বাংলাদেশে তার উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা উপলব্ধি করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো উপায় কোনটি বলে আপনি মনে করেন? আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আরও অন্যান্য অনেক প্রস্তাব এবং পরিকল্পনাগুলো সম্পর্কে জানুন। আসছে সপ্তাহগুলোতে আমি শীর্ষ বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা নির্বাচিত অন্যান্য আরও অনেক রোমাঞ্চকর কর্মসূচি সম্পর্কে এই বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখব। আমরা কর্মসূচিগুলোর খরচের পাশাপাশি এগুলোর সুফলগুলোও চিহ্নিত করব, যেন সবাই সহজেই জানতে পারে যে কোন সমাধানটি বাংলাদেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি সহায়ক।

লেখক : কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের প্রেসিডেন্ট। তিনি টাইম ম্যাগাজিন কর্তৃক বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির একজন হিসেবে মূল্যায়িত হয়েছেন।

[লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত]


বিডি-প্রতিদিন/১১ এপ্রিল, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
সর্বশেষ খবর
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে